যে সব কারনে আইফোন সুপিরিয়রঃ

টিউন বিভাগ আইফোন
প্রকাশিত
জোসস করেছেন

প্রকৃতপক্ষে অ্যাপল কোন ’ফোন ম্যানুফাকচারিং’ কোম্পানি নয়। যেমনটা নোকিয়া বা মটোরলা। কিন্তু তারপরও গত প্রায় ১ দশকে আমরা দেখেছি যে, বিশ্বের বাঘা বাঘা সব কয়টা ফোন কোম্পানিকে অ্যাপল বিপুল ব্যবধানে টেক্কা দিয়েছে। ইতিমধ্যে আইফোন ৬ এর জন্য প্রায় ৭ কোটি পিসের অরডার দিয়েছে অ্যাপল ইনকোরপোরেটেড। চিন্তা করুন, ৭ কোটি! তাও শুধু প্রি অরডার। সংখ্যাটা অবিশ্বাস্য!! ১৯৭১ সালে সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যাই ছিলো ৭ কোটি। এবং পৃথিবীর ইতিহাসে এটা রেকর্ড! পৃথিবীতে আর কোন মোবাইল ফোন কোম্পানী তাদের কোন ফোন বাজারে আসার আগেই এতসংখ্যক ফোনের প্রিঅরডার পায় নি। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইফোন ৬ বাজারে আসার ৩ সপ্তাহেরও কম সময়ের ভেতর এই ৭ কোটি ফোন বিক্রি হয়ে যাবে। ৪র্থ সপ্তাহ থেকে অ্যাপলকে ২য় চালানের জন্য অর্ডার দিতে হবে।

সিডনীতে আমি নিজের চোখে দেখেছি, ২০১০ সালে যেদিন আইফোন ফোর বের হলো সেদিন ভোর ৪ টা থেকে আপেল স্টোরের সামনে লম্বা লাইন। অথচ দোকান খুলবে সকাল ১০টায়। মানুষজন ৬ ঘন্টা আগে থেকে প্রচন্ড শীতের ভেতর দোকানের সামনে এসে দাড়িয়েঁ ছিলো, কখন দোকান খুলবে আর তারা আইফোন কিনতে পারবে। মজার ব্যাপার হলো, লাইনে দাড়ানোঁ সবাই কিন্তু সেদিন আইফোন কিনে বাড়ী ফিরতে পারেনি। কারন, লাইন শেষ হবার আগেই দোকানে আইফোনের স্টক শেষ হয়ে গিয়েছিলো। এর পরের বছর আপেলের বেশীর ভাগ স্টোরেই আইফোন পাওয়া যায়নি কারন ফ্যাক্টরি থেকে যা বের হয়েছে তার সবই প্রিঅডারে চলে গেছে, কেউ রিটেইল কিনতে পারেনি দোকান থেকে। দোকানে গিয়ে যারা কিনতে চেয়েছে, তাদেরকে আরো ৩ মাস অপেক্ষা করতে হয়েছে। ইয়েস! দিস ইস আইফোন।

পৃথিবীর আর কোন ফোন বাজারে আসার আগেই শেষ হয়ে যায় নি। গিয়েছিলো একমাত্র আইফোন। পৃথিবীর আর কোন ফোনের জন্য এইভাবে পৃথিবী জুড়ে কোটি কোটি মানুষ অপেক্ষায় থাকেনি যেমনটা থাকে নতুন মডেলের আইফোনের জন্য।

তা এই আইফোন কেন বিশ্বজুড়ে এত হট কেকের মতো বিক্রি হয়? কি মধু আছে এইটাতে?

১) হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার – দুটোই অ্যাপলের বানানো। প্রসেসর থেকে শুরু করে র‌্যাম, বডি, ক্যামেরা সবকিছু। তবে গত কয়েক বছর ধরে চায়নায় যে আইফোনগুলো বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো অবশ্য চাইনিজ লোকাল কাচাঁমাল দিয়ে বানানো কিন্তু কোয়ালিটি ভেরিফিকেশন করে আমেরিকার আপেল টিম। আর অপারেটিং সিস্টেম শতভাগ আপেলের ইন হাউস ডেভেলেপমেন্ট। অ্যাপল তাদের প্রডাক্ট বানানোর জন্য কারো ধার ধারে না। শুধু ম্যাকে ইন্টেলের প্রসেসর ইউজ করা হয়। তাও ২০০৬ সাল থেকে মানে এর আগের মেশিনগুলোতে অ্যাপল নিজদের তৈরী প্রসেসরই ব্যবহার করতো।

২) অভূতপূর্ব ডিজাইনঃ এই কথা সবাই জানেন যে, অ্যাপল যে কারনে আজকের অবস্থানে এসেছে তার প্রধান কারন হলো, তার ডিজাইন। অ্যাপেলের হার্ডওয়্যারের ডিজাইন তো বটেই এমনকি আপেলের অপারেটিং সিস্টেমেটরও পরিছন্ন, আধুনিক, বুদ্ধিদীপ্ত, অনবদ্য আর নজরকাড়া নির্মানশৈলী এবং গ্রাফিক্স ইন্টারফেস যে কোন টেকপ্রিয় মানুষকে মুগ্ধ করে ছাড়বে।  এ প্রসংগে অ্যাপলের উদ্যোক্তা স্টিভ জবসের একটা বিখ্যাত কোটেশন প্রনিধানযোগ্যঃ "Everybody thinks that the design is actually how it looks, but if you think deeper, you'd realize that the design is actually how it works!"

৩) নিরাপত্তাঃ অ্যাপলের কোন ডিভাইস ভাইরাসে আক্রান্ত হয় না। হ্যাক করতেও হ্যাকারদের কালঘাম ছুটে যায়। [আইফোন জেলব্রেইকিং এক ধরনের হ্যাকিং। মানে আইফোন যেটা ইউজ করতে বানানো হয়নি বা করা উচিত না বা করাটা অবৈধ, সেটাই জোর করে আইফোন দিয়ে করানোর নামই হচ্ছে জেলব্রেকিং। জেলব্রেকিং এর অনেক ধরনের সীমাবদ্ধতা ও সমস্যা রয়েছে যেমন ওএস আপডেট দেবার সময় অনেক সময় ঝামেলা করে এবং আইক্লাউডের মতো ট্রাকিং সার্ভিসগুলোর সাহায্য নেয়া যায় না। মানে জেলব্রেকিং করা আইফোন হারিয়ে গেলে সেটা আপনি গুগলম্যাপ থেকে খুজেঁ পাবেন না, পেলেও ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারবেন না। আর সেটা করা না গেলে, আপনার হারানো আইফোন খুজেঁ পাবার সম্ভবনা শূন্য। বিস্তারিত জানতে আইক্লাউড ফিচার লিখে গুগলে সাচ দিন। এই কারনে আমি কখনই জেলব্রেককে পছন্দ করি না। আমার কাছে একটা খুবই অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। অসম্ভব বাধ্য না হলে আমার আইফোনটির কোনদিন জেলব্রেক করবো না।]

খুব সম্ভবত নিরাপত্তার কারনেই আইটিউনস ছাড়া কোন আইডিভাইসে ডাটা সিংক করা যায় না এবং ব্লুটুথ দিয়ে ফাইল আদান প্রদান করা যায় না। তবে ইদানিং আইটিউন ছাড়ও DiskAid এর মতো অনেক সফটওয়্যারের সাহায্যে ডাটা সিংক করা যায়। এমনকি আপনার আইফোনের এসএমএসের ব্যাকাপও নিতে পারবেন। [ট্রায়াল ভার্সনে অনেক ফিচার পাবেন না। অপরদিকে আইটিউনস বিনামূল্যেই ফুল ভাসন নামাতে পারবেন।]

প্রসংগত একটা কথা বলি, অনেকে মনে করেন, জেইলব্রেক করা ছাড়া আইফোনের অপারেটিং সিন্টেমের ভেতরে ঢোকা যায় না। যারা এটা মনে করেন তারা ভুল জানেন। iFunbox নাম একটা ছোট্ট থার্ড পার্টি সফটওয়্যার আছে যেটা দিয়ে আপনি জেলব্রেক ছাড়াই আইফোনের সিস্টেম ফাইলে অ্যাকসেস করতে পারবেন এমনকি যে কোন গেইম বা অ্যাপের ব্যাকাপ ম্যানুয়ালি নিয়ে আইফোন ফরম্যাট দিয়ে আবার সেগুলোকে রিস্টোর করতে পারবেন। আমি নিজের হাতে এটা ট্রাই করে দেখেছি।

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমেরগুলোর মধ্যে অ্যাপলের আইওএসকেই সবচেয়ে নিরাপদ বলে রায় দিয়েছেন প্রযুক্তি-বিশ্লেষকেরা।

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করা হয় স্পাইওয়্যারকে। সাম্প্রতিক এক পরীক্ষায় দেখা গেছে— স্পাইওয়্যারের কবলে আইওএস ছাড়া আর কোনো মোবাইল ওএস প্রতিরোধ গড়তে পারে না। সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট সি নেটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সাহায্যার্থে  ফিনস্পাই নামে একটি স্প্যাইওয়্যার দিয়ে মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমগুলো নিয়ে গোপন গবেষণা চালানো হয়। দূর থেকে মোবাইল মোবাইল ফোন ও ট্যাবলেট কম্পিউটারে নজরদারি করার ক্ষেত্রে তা কতখানি নিরাপদ ও ব্যবহারকারীর ফোন কল, কন্ট্যাক্ট বা অন্যান্য তথ্যের কতটা নিরাপত্তা দিতে পারে সে লক্ষে এই স্পাইওয়্যার  দিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছে গামগ্রুপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। পরীক্ষায় দেখা গেছে, শক্তিশালী স্পাইওয়্যার অ্যাপলের আইওএস অপারেটিং সিস্টেম বাদে সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমের নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ফেলতে সক্ষম। অ্যান্ড্রয়েড, ব্ল্যাকবেরি, সিমবিয়ান কিংবা উইন্ডোজের তুলনায় আইওএস প্ল্যাটফর্ম বেশি নিরাপদ। তবে দেখা গেছে, জেলব্রোকেন মোডে আইওএস স্পাইওয়্যার ঠেকাতে পারে না। (সূত্রঃ http://www.Cnet.com)

আইফোন হারিয়ে যাবার Find My iPhone দিয়ে খুজেঁ বের করুন আপনার ফোন। এমনকি উন্নত বিশ্বে বসবাস করলে এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার হারানো ফোনটি ফিরেও পেতে পারেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার টিউনটি পড়ুন।

৪) আইডিভাইস সাধারনত নষ্ট হয় নাঃ আপনি বড় জোর ইউজ করে করে সেটাকে স্লো বা স্বল্প কর্মক্ষম করতে পারবেন কিন্তু একেবারে নষ্ট করতে পারবেন না। অ্যাপেলের প্রডাক্ট যতগুলোই নষ্ট হয়েছে, সেগুলো হয়েছে ওএস আপডেট দেবার কারনে বা ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সময় হাডওয়্যার সমস্যার কারনে যেটা অত্যন্ত দুর্লভ কেইস। [যেমনঃ আইওস ৭ এ আপডেট দেবার ফলে কয়েক হাজার আইফোনের ওয়াই ফাই এবং ব্লুটুথ নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু সেটার সমাধানও বের করেছি। সে বিষয়ে পরে টিউন দিবো।] অ্যাপলের প্রডাক্ট সহজে নষ্ট হয় না বলেই বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে কয়েকটা দোকান আছে যেখানে কোন ওয়ারেন্টি ছাড়াই অ্যাপলের যে কোন প্রডাক্ট অদল বদল করা যায়। আমি নিজে ২০০৮ সাল থেকে আইপড টাচ এবং ২০০৯ সাল থেকে ৮০ জিবির আইপড ক্লাসিক ব্যবহার করছি। ব্যাটারি দ্রুত ফুরিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন সমস্যা আমার কোন আইপডেই কোন দেখা যায়নি। আমার এক রুম মেট টানা ৭ বছর ম্যাক বুক প্রো ইউজ করেছে, কোনদিনও কোন সমস্যা হয়নি।  কোন বড় ধরনের সমস্যা ছাড়া এত দীর্ঘ সময় কার্যক্ষম থাকার রেকর্ড আর কোন কম্পিউটার কোম্পানির নাই। মাইক্রোসফট তো নয়ই।

৫) ইউজারদের জন্য সারপ্রাইজঃ আইফোনের প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমে নিত্য নতুর ধরনের ফিচার থাকে। যেগুলো তাদের মুগ্ধ করে, উপকার করে ও আমোদিত করে। কিন্তু অ্যাপল তার ইউজারদের রীতিমতো অবাক করে দেয়, তাদের ওএসের কিছু হিডেন ফিচার দিয়ে। প্রতিটি ওস ভাসনেই এমন কিছু ফিচার থাকে, যেগুলোর ব্যাপারে অ্যাপল ওএস রিলিজের আগে বা পরে কখনই মুখ খুলে না। অ্যাপল ধরেই নেয়, সেগুলো ব্যবহারকারী নিজেই খুজেঁ নেবে এবং সারপ্রাইজড হবে। এবং আসলেও তারা তাই হয়। বিস্তারিত জানতে iOS 7 hidden features  লিখে সার্চ দিতে পারেন। আপনি হয়তো ভাবতে পারেন দুয়েকটা হিডেন ফিচার তো যে কোন অপারেটিং সিস্টেমেরই থাকতে পারে। কিন্তু না জনাব, আইওএস ৭ এর এ পর্যন্ত প্রায় অর্ধশতাধিক হিডেন ফিচার খুজেঁ পাওয়া গেছে, যেগুলো অ্যাপল তাদের ক্যাটালগেও উল্লেখ করেনি। ৮ এ ধারনা করা হচ্ছে, হিডেন ফিচারের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে যাবে। আমি দেখেছি যে, নতুন ওএস রিলিজ হবার পর কে কত আগে হিডেন ফিচারগুলো খুজেঁ বের করে ব্লগে টিউন দিবে তা নিয়ে প্রযুক্তি দুনিয়ায় রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়।

৬) আন্তরিক বিক্রোয়ত্তর সেবাঃ অ্যাপলের আফটার সেল সার্ভিস এক কথায় অসাধারন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কথাটা বল্লাম। আমার আইপড ক্লাসিকটির ব্যাটারি লিকুইড ড্যামেজ হয়ে গিয়েছিলো। সবাই জানেন যে, লিকুইড ড্যামেজের জন্য দুনিয়ার কোন ইলেকট্রনিকস কোম্পানি আপনাকে ওয়ারেন্টি দিবে না। এমনকি অ্যাপলের ক্যাটালগেও তাই লেখা আছে। কিন্তু শুধুমাত্র তাদের কাস্টমার সাভিস ভালো হবার কারনে সেদিন তারা আমাকে আমার নষ্ট আইপড ক্লাসিকটা ফেরত নিয়ে একটা ফ্যাকটরি রিফারবিশড ডিভাইস দিয়েছিলো। এরপর আমার এক ইউরোপিয়ান কলিগ তার Powerbook G4 ল্যাপটপটি নিয়ে গিয়েছিলো বুটিং সমস্যার কারনে, ৩ বছর আগে ওয়ারেন্টি পিরিয়ড এক্সপায়ার হবার পরও অ্যাপলের কাস্টমার সাভিস তার ল্যাপটপটি বিনামূল্যে সারিয়ে দিয়েছিলো। অথচ ওয়ারেন্টি পিরিয়ড শেষ হয়ে গেলে পৃথিবীর কোন কাষ্টমার সার্ভিস আপনার পণ্যটির দিকে ফিরেও তাকাবে না, সারিয়ে দেয়া তো অনেক পরের কথা।

৭) Help for less mobility person: দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী এবং পক্ষাঘাতগ্রাস্থ মানুষদের জন্য আইফোনের ওএসকে সাধারনত বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়। পৃথিবীর আর কোন মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম প্রতিবন্ধীদের জন্য ওতটা বান্ধব নয় যতটা বান্ধব আইফোন ওএস। সম্প্রতী iOS 8 এ ব্রেইল পদ্ধতিতে টাইপ করার ফিচার নিয়ে এসেছে আপেল, যেখানে ভাইব্রেশন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা হয়েছে।

৮) অভূতপূর্ব প্রযুক্তিঃ আইফোন পৃথিবীবাসীকে এমন কিছু প্রযুক্তির সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে, যেটা কেউ আগে কখনো দেখেনি বা শুনেনি। আজকের দুনিয়ায় অ্যাপের জয়জয়কার। অ্যাপলের অ্যাপস্টেরের সাথে সাথে এখন গুগলের অ্যাপ স্টোর আছে, এমনকি উইনডোজেরও আছে, কিন্তু অ্যাপকে প্রথম কে পরিচয় করিয়ে দেয় আমাদের সাথে? স্টিভ জবস। এই অসম্ভব দূরদর্শী মানুষটা  বুঝতে পেরেছিলো যে, ভবিৎষতের দুনিয়ায় ডেস্কটপ এপ্লিকেশনের কোন বেইল মানুষের কাছে থাকবে না। ভবিৎষত দুনিয়া শাসন করবে মোবাইল ডিভাইস এবং শুধুমাত্র মোবাইল ডিভাইসের জন্য বিশেষায়িত কোন অ্যাপ্লিকেশন তিনি বানাতে চাইলেন। যেগুলো হবে হালকা অথচ শক্তিশালি ও আধুনিক। তিনি আইফোনের সাথে সাথে প্রযুক্তি বিশ্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন App  ধারনার। এবং বলা বাহুল্য, বর্তমানে পৃথিবীর বেশ কয়েকটি টেক জায়ান্ট কোম্পানি শুধুমাত্র তারঁ এই ধারনাকে পুজিঁ করে, অ্যাপ বিক্রি করে প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার কামাচ্ছে।  উল্লেখ্য, ক্লাউড স্টোরেজকে পৃথিবীতে সর্বাধিক সফলভাবে ব্যবহার করতে পেরেছে অ্যাপল ইনকোরপোরেটেড।

৯) আইফোনের যে সব বিষয়ে উপর সর্বাধিক গুরত্ব দেয়া হয়ঃ i)  User Experience ii) Hardware Design & Performance iii) Applications এবং iv) Media Ecosystem। পৃথিবীর আর কোন মোবাাইলে এক সাথে এতগুলো বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেয়া হয় না।

বিখ্যাত প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মার্ক বেনিয়াওফ তার ব্লগে সম্প্রতি লিখেছেনঃ Apple has built and nurtured the advantages with which it launched the smartphone era: user experience, hardware design and performance, and its app and media ecosystem. It’s developed into a top-10 global consumer brand, and most important, it has a large set of loyal and affluent customers who pay up for phones and software, keeping its ecosystem on top.

We are early in the smartphone era. As long as Apple can stay significantly better and take care of its customers, it has a long way to run.

১০) পেশাদার ও বহুমাত্রিক কাজঃ আইফোন, আইফোন-অ্যাপ আর কিছু মূলবান হার্ডওয়্যার দিয়ে আপনি দৈনন্দিন তো বটেই, প্রফেশনাল কাজও সুচারুরূপে করতে পারবেন। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ফটোগ্রাফার, মিউজিশিয়ান, শিক্ষক, বিজ্ঞানী প্রভৃতি পেশাজীবির লোকেরা তাদের কাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফলভাবে আইফোন এবং আইপ্যাড ব্যবহার করছে। এ বিষয়ে যারা বিস্তারিত জানতে আগ্রহী,  তারা অ্যাপলের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে যে ভিডিওগুলো আছে, একটু সময় নিয়ে সেগুলো দেখুন। খুব বেশী নেট লাগবে না। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, ভিডিওগুলো দেখার পর আইফোনের ইউজেবিলিটি সমন্ধে আপনার ধারনা অনেক বেশী উন্নত হবে। এবং আপনি অবাক হবেন। এমনকি ভিডিওতে যত ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করা হয়েছে, ওয়েব সাইটে সেগুলোর লিষ্টও দেয়া হয়েছে যাতে আগ্রহীরা ডাউলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। বেশীরভাগ অ্যাপই ফ্রি।

কিছু প্রাসঙ্গিক লিংকঃ  আইফোন হচ্ছে পৃথিবীর সেরা স্মার্টফোন , কেন আমি আমার এন্ড্রয়েড ফোনটিকে ফেলে দিয়েছি যে দশটি কারনে আইফোন ৫ এন্ড্রয়েডকে টেক্কা দিবে

সবশেষে নাইন গ্যাগের সৌজন্যে স্যামসাং গ্যালাক্সির একটি মজাদার বিজ্ঞাপনঃ 😀

শেষের ট্যাগ লাইনটা পড়ে তো হাসতে হাসতে শেষ! 😛

Level 0

আমি প্রলয় হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

অনলাইনে লেখালেখির শুরুটা ২০০৬ এর নভেম্বর থেকে। নিয়মিত লেখার শুরু আরো ১ বছর পরে। তারপর আর থেমে থাকিনি। একের পর এক লিখে গিয়েছি বাংলাদেশের স্বনামধম্য সব কয়টা বাংলা ব্লগ সাইটে, মিউজিক ফোরামে, ফ্লিকরে, ফেসবুক আর টুইটারে। এখনো লিখে চলেছি, আজীবনই লিখে চলার ইচ্ছে আছে। কারন লেখালেখি করে হয়তো পেট চালাতে...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

সবই ঠিক আছে 🙂 কিন্তু আপনিও জানেন বাংলাদেশের মানুষ 30 টাকা দিয়ে মানসম্মত পাউরুটি খাওয়ার চাইতে 5 টাকা দিয়ে অসাস্থ্যকর বনরুটি খেতে কেন পছন্দ করে।

আইফোনের দাম আগের চাইতে এখন অনেক কম। মধ্যবিত্তদের হাতের নাগালেই। সবচেয়ে বড় কথা, সামস্যাং গালাক্সির দাম আর আইফোনের দাম প্রায় সমান। তাহলে বাংলাদেশের মানুষ গ্যালাক্সি কিনতে পারলে আইফোন কিনতে পারে না কেন? এত উত্তর হচ্ছে, জ্ঞানের অভাব। আইফোন সমন্ধে সঠিক ধারনা আম পাবলিকের নাই।

Level 0

যারা ফোনের সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত থাকে তাদের জন্য অবশ্যই আদর্শ সেট হচ্ছে আইফোন। এখন কথা হচ্ছে কারা সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তা করেঃ
১. যাদের ক্রেডিট কার্ড আছে এবং তা দ্বারা নানাবিধ ওয়েবসাইটে কেনা-বেচা করা হয় –যা আমরা করি না বা করতে চাইলেও পারি না(পেপাল নাই, ই-বে নাই, এমাজন নাই, পাইরেসির জন্য অনেক কিছু কিনার থাকলেও কিনতে কোনো আগ্রহ নাই)।
২. যাদের পার্সোনাল ওয়েবসাইট বা কোনো সার্ভার আছে যা তারা নিয়মিত আপডেট করে তাও আবার মোবাইল দিয়ে –আমরা আমাদের এই ধরনের কাজ কম্পিউটার দিয়ে করতেই সাচ্ছন্দবোধ করি আর অধিকাংশেরই এরকম নিয়মিত মেনটেইন করা সার্ভার নাই।
৩. এছাড়া কিছু লোক আছেন যারা বিশেষ কোনো কম্পানীর বিশেষ কোনো পদবীতে চাকরী করছেন যাদের কাছে অত্যন্ত জরুরী ইনফো থাকে যা চুরী হলে বা প্রকাশ পেলে সর্বনাশ হবে।

বাংলাদেশে যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করে তাদের মধ্যে ৮০% -ই হবে ১৫-৩৫ বছর বয়সী মানে যারা বয়স্ক বা বৃদ্ধ নয়। যেহেতু সিকিউরিটির তুলনায় আমাদের ফাংশনটাই বেশী জরুরী তাই আমাদের এন্ড্রয়েড ছাড়া উপায় নাই।

-হ্যা, “বাংলাদেশে” যারা দামী,ক্যামেরা ওয়ালা সেট দিয়ে শুধুমাত্র কল করা বা ধরার জন্য অথবা খুব সামান্য ইন্টারনেট ব্রাউজ ও কিছু প্রয়োজনে ম্যাপস ব্যবহারের জন্য নতুবা যদি কেউ প্রতিবন্ধি হয়েও স্মার্টফোন ব্যবহারে ইচ্ছুক শুধুমাত্র তাদের জন্যই আইফোন আদর্শ মোবাইল।
High-Functioning ছেলে-পেলে বা পুরুষ-মহিলারা ৩মাসের মধ্যেই আইফোনে বিরক্ত হয়ে যায়। আমিও আমার বাবাকে আইফোন কিনে দিয়েছি(উনার জন্য এন্ড্রয়েড কম্প্লিকেটেড হয়ে যায়), তবে নিজে আইফোন থেকে বিরক্ত হয়ে এন্ড্রয়েডে ফেরত এসে খুশি আছি।

শেষ কথাঃ আপনি বলেছেন “বাংলাদেশের মানুষ গ্যালাক্সি কিনতে পারলে আইফোন কিনতে পারে না কেন?” উত্তরে বলেছেন “জ্ঞানের অভাব” আর আমি বলতে চাচ্ছি “দরকারের অভাব”। আইফোনে সিকিউরিটি ব্যতীত এমন কোনো ফিচার নাই যা এন্ড্রয়েডের তুলনায় উত্তম বা গুড ফাংশনিং(I’m not comparing with any Samsung Mobiles, I’m Comparing Iphone5s with my Sony Xperia Z2). NO HARD FEELINGS PLZ

এইটা আপনার ভুল ধারনা। আমি যদি ৫০ হাজার টাকা খরচ করে আইফোন কিনে সেটা দিয়ে এ্যাপ স্টোর থেকে রেগুলার এ্যাপ কিনি, (যেমন বাংলাদেশের অনেক এপ্লিকেশন ডেভেলপরার এটা করে থাকে) তাহলে অবশ্যই আমিও আমার ফোনের সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত থাকবো। খালি ক্রেডিট কার্ড থাকলেই চিন্তিত হবো নাইলে না এটা আপনাদের একেবারেই ভুল ধারনা।

হা হা হার্ড ফিলিংসের কিছু নাই ভাই। আপনি আপনার টাকা দিয়ে সনি কিনবেন নাকি সিমফোনি কিনবেন সেটা আপনার ব্যািপার। তবে বাংলাদেশের মানুষ এন্ড্রয়যে বেশী অভ্যস্ত। আইফোনে খালি সিকিউরিটিউ দেখলেন? আর কিছু দেখলেন না? আমি তো সিকিউরিটি ছাড়াও আরো অনেক গুলা পয়েন্ট লিখছি। হ্যাঁ, আইফোনকে মানুষ কোন একটা কারনে খুব জটিল ভাবে , কেন ভাবে আমি জানি না। আমি ২০০৭ থেকে আইফোন ইউজ করি কখনোই জটিল মনে হয় নাই বরং অসম্ভব ইউজার ফ্রেন্ডলি মনে হয়েছে।

আপনি বল্লেন দরকারের অভাব। তাহলে আপনি এমন একটা দরকারী ফিচার বলুন যেটা এন্ড্রয়েডের আছে অথচ আইফোনের নাই।

আমার আইপ্যাড এয়ার আছে । আমার এটা দিয়া পেইড এপ কিনতে খুবই প্রবলেম হচ্ছে । পারলে একটু হেল্প করেন ।
ক্রেডিট কার্ড ঠিক ভাবে সাবমিট করতে পারছিনা ।
quick

    @মোস্তাকিম বিল্লাহ: ফ্রি এ্যাপ নামাতে পারেন কিনা দেখুন। ক্রেডিট কার্ড এক্সপায়ার না তো? বা ব্যালেন্স আছে? আইটিউনস বন্ধ করে আবার চালু করুন। লগ আউট করে আবার লগিন করুন। নতুন করে ক্রেডিট কাড নাম্বার দিন। এরপরও সমস্যা হলে এ্রাপেল কেয়ারে যোগাযোগ করুন।

Level 2

গেম ডেভলপ করার জন্য আমি Iphone ইউস করি ,সত্যি অসাধারন একমাত্র Apple IPHONE এ্যপ ডেভলপর দের বছরে দুই মিলিওন ডলারেরও বেশি পে করে থাকে।। আমি আছি ফেসবুকে https://www.facebook.com/jitu.hossain

    @G2: বাহ তাই নাকি? ভাই আমার খুব শখ আইফোন এপ ডেভেলপ করার। জীবনে অন্তত একটা হলেও আইফোন এ্যাপ নিজের হাতে ডেভেলপ করবো, অনেক দিনের ইচ্ছা আমার। আপনার কাছে হেল্প চাইলে পাবো কি? 🙂

      Level 2

      @প্রলয় হাসান:
      ভাই গেমস এর ব্যাপারে সাহায্য করতে পারবো,

    @G2: @G2: এপেল তাদের শ্রমিক দের সবচেয়ে কম ব্যাতন দেয় এবং তাদের সাথে পশুর মত আচরণ করে… ভাই আই ফোন হইলো শো অফ ছাড়া আর কিছুই না

      @স্বপন মাহমোদ: হুম ঠিকই বলছো তুমি বলদ, আইফোন শো অফ করতেই পৃথিবীর সাড়ে ৩ কোটি মানুষ আইফোন ইউজ করে। আর বাকীরা তাগো ফোন পকেটের চিপায় লুকায় রাখে। বলদ কোথাকার।

      ”এপেল তাদের শ্রমিক দের সবচেয়ে কম ব্যাতন দেয় এবং তাদের সাথে পশুর মত আচরণ করে” – এইটার তথ্যসূত্র দাও তো বলদ দেখি তোমার কত হেডম।

      Level 2

      @স্বপন মাহমোদ:

      হ্যাঁ আমি একটি আর্টিকেল এ এটা পড়েছি তবে কতটা সত্য আমার জানা নাই।

ভাইয়া আপনার পোস্ট টি খুবি শুন্দর বটে। কিন্তু আই-ফোন আমাদের হাতের নাগালের বাইরে।

Level 0

Iphone যতই ভাল হোক, আমাদের মত third world country-তে Iphone এর অধিকাংশ feature কাজ করে না….. কারন আমাদের দ্রুত গতীর internet নেই আবার আমাদের প্রযুক্তিগত অবকাঠামো-ও Iphone এর feature গুলোর জন্য বাধা হয়ে দাড়ায়………. এছাড়াও Iphone এর আরো কিছু common অসুুবিধা আছে, যেমন: Iphone এর Bluetooth শুধু মাত্র Iphone to Iphone হয়, অন্য কোন company তে হয় না, আমার বাসার router-এ (tp link router tl-wr720n) সব company এর mobile connected হলেও google search দিয়ে-ও মামার Iphone 5 connect করতে পারি নাই, Even Itunes download দিয়েও PC-এর সাথে connect করতে পারি নাই. এই ধরনের common কাজে uncommon problem করলে কিভাবে অন্যকে suggest করবো Iphone কেনার জন্য……….

    @shawan: আইটিউনস দিয়েও পিসির সাথে কানেক্ট করতে পারেন নাই?! এইরকম সমস্যার কথা তো ভাই জীবনেও শুনি নাই। আমার ধারনা আপনি হয় ঠিকমতো ইনসটল করতে পারেন নাই অথবা ঠিকমতো কানেক্ট করতে পারেন নাই। আমার তো গত ৭ বছরেও এই রকম কোন সমস্যা হয়নাই।

    আর আমার আইফোন ৫ তো ওয়াই ফাইয়ের সাথে কানেক্ট হতে টাইম নিছে লিটারেলি ৩০ সেকেন্ড। আপনার রাউটারে সমস্যা আছে মনে হয়। রাউটারের সেটিংস বদলান তাতেও কাজ না হইলে রাউটার বদলান।

অসাধারন লেখছেন ভাই অনেক ধন্যবাদ 🙂

ভাই অ্যাপল স্যামসাঙ এর চিপ ইউজ করে
বিশ্বাস না হলে লিঙ্ক চেক করেন
http://en.wikipedia.org/wiki/Apple_A7

    @তাসজিদ শাহরিয়ার: ভাই আপনি ভালো করে পড়ে দেখেন। ওখানে লেখা আছে – Apple uses the APL5698 variant of the A7 chip in the iPad Air. Its die is identical in size and layout to that of the first A7 and is manufactured by Samsung. এবং আরো স্পষ্ট করে লেখা আছে Designed by Apple Inc. স্যামসাং শুধু ওটা ম্যানুফাকচার করে কিন্তু ওটার কপিরাইট, ডিজাইন এবং নিয়ন্ত্রন পুরাই এ্যাপলের হাতে। না বুঝে কথা বল্লে খুবি বিরক্ত লাগে। প্রশ্ন করার আগে একটু হালকা ঘাটাঘাটি করে নিয়েন এখন থেকে।

ভাই বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, আমি গত ৩ বৎসর যাবত android ব্যাবহার করেছি তারপর iPhone 5s আসার পর ভাবলাম এবার একটা আইফোন কিন্তেই হবে তখন আমি sony xperia Z use করতাম ওইটা বিক্রি করে iPhone 5s কিনেছিলাম । কিনার ২/৩ পর মনে হল এটা আমি কি করলাম হায় হায় হায় হায় ………।
তার পরের দিন আমি আইফোন বিক্রি করে আবার android কিনেছি
আসল কথা যারা android user তারা কখনই iPhone use করে মজা পাবেনা । এটা আমি ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি ।

@ প্রলয় হাসান ভাই আপনার নাম্বার টা দেন pls

Level 0

Iphone সত্যি অনেক ভালো। আমি একটা ipad use করতাম। কিন্তু এখন android tab use করি। কারন আইফোন ভালো হলেও iOS এর চাইতে android OS হাজারগুনে ভালো। android OS অনেক বেশি user friendly. যাদের টাকা আছে তাদের iphone ভালো লাগবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যারা আমার মত paid apps কিনতে পারেনা তাদের কাছে best OS হল android. iphone এর বিক্রি আগের চাইতে অনেক কমেছে এবং আরো কমবে যদি iOS কে android এর মত user friendly করা না হয়।

    @Naiem: জ্বি ভাই আইফোন বিক্রি কমেছে বলেই তো এইবার আইফোন ৬ এর জন্য ৭ কোটি ইউনিটের অর্ডার পড়েছে। ঠিক বলেছি কিনা জানায়েন ভাইজান। 😀

Level 0

“আমি অন্য কোন মোবাইল সেট ইউজ করে আরাম পাই না, মনে হয় আইফোনে এডিক্ট হয়ে গেছি, হা হা হা।” Apnar ei kotha ta 100% correct. Na hole iPhone er upor eto boro essay likhte parten na. iPhone er onek shubidha ni jeta onno companyo provide kore thake. Apni bangladeshe ekta jorip kore dekhen koto jon iPhone use kore, koto jon iPhone use kore moja pai ar koto jon iPhone kenar khomota rakhe. Western world er kache eta standard hote pare but bangladeshe eta vab neyar jonno use kora hoy. Apanr ei post e onek vitti hin jukti ache ja nea several hours torko kora jabe. Ami sei pothe jete raji na. I don’t hate iphone but iPhone bangladesher jonno na.

    @Imran: জ্বি ভাই সত্যি বলতে কি আমি ভাব মারি খুব এবং আমার ভাব মারার জাগার খুব অভাব তাই এইখানে আসছি বেহুদা ভাব মারতে কিন্তু আপনি যে এত তাড়াতাড়ি সেটা ধরে ফেলবেন বুঝি নাই, ধুর! 🙁

Level 0

@প্রলয় হাসান: দেখুন আমি অ্যাপেল কে শ্রদ্ধা করি । এর এক কারন তারা তাদের স্মার্টফোন গুলোয় সব নিজেদের জিনিষ ইউজ করে । কিন্তু আপনি যে বললেন আমরা গ্যালাক্সি এস ৫ কিনতে পারলে আই ফোন কেনো কিনি না… এর উত্তর হলো আইফোন এ যেই প্রসেসর অ র‍্যাম ইউজ করা হয়েছে অই প্রসেসর ও র‍্যাম এর মোবাইল ব্র্যান্ডেড কিনলে ১২-২০ হাজার এবং নন ব্র্যান্ড ( সিম্ফোনি – ওয়াল্টন) কিনলে ৫-১০ হাজার টাকা তে পাওা যায় । আই ফোন ইন্টারনেল অনেক মেমরি থাকে তবে ৫০ হাজার টাকার মোবাইল এ মেমরি কার্ড সাপোর্ট করে না এবং এটি হাস্যকর । ৫০ হাজার টাকার মোবাইল কিনলাম এবং আমাকে ডুয়াল কোর দাওয়া হলো … ভাই অঙ্ক কষ্ট লাগে । এবং আপনি ভাইরাস এর কথা বলেন????? ভাই আপনি জানেন আন্ড্রয়েড এবং আইওএস দুটই লিনাক্স এর উপর বিল্ট ???? মানে যদি এন্ড্রয়েড এ ভাইরাস ঢুকে তাইলে আই ও এস এয়ো ঢুকবেই । এবং ভাইরাস নিয়ে এতো চিন্তিত থাকলেই উপায় বের করা দরকার ছিলো । ব্লু টুঠ বন্ধ করার কি দরকার ছিল ?? আই প্যাড এয়ার এ সিম সাপোর্ট করে কিন্তু কল করা যায় না … আমার লগে অ্যাপেল মশকারি করে দেখসেন -_- । আর আপনি জিজ্ঞাস করলেন তো কোন ফিচার আই ফোন এ নাই???? আচ্ছা বলেন আই ফোন এ হার্ট রেট সেন্সর আছে ????? নতুন এবং হাই গ্রাফিক্স গেম গুলো আই ফোন এর জন্য বের করা হয় না কারন এর সিস্টেম তা চালাতেই পারবে না । ও আচ্ছা !!!! ইন্টারনেট এ সার্চ দিয়ে দেখেন…… এপেল তাদের শ্রমিক দের সবচেয়ে কম ব্যাতন দেয় এবং তাদের সাথে পশুর মত আচরণ করে… ভাই আই ফোন হইলো শো অফ ছাড়া আর কিছুই না … পৃথিবীর মোবাইল এর ভবিষ্যৎ এন্ড্রয়েড কিন্তু উইন্ডোজ ২-৩ বছর এ জনপ্রিয় হবে আশা করি

    Level 0

    @sugata: Apnar sathe ekmot. iPhone ei porjonto kono ciber shot camera dite pare ni. Highest 8MP camera. Card slot ni, Ek body design bar bar dey. Dual core processor. Ar Bluetooth iPhone er jonno dream. Mass storage mode ni, 4 Inch IPS LCD, Radio ni, USB OTG ni, NFC ni, Video mp4 and mov. Aro emon onek problem ache. Thak oi dike ar jabo na.

    @sugata: আপনার প্রতিটি প্রশ্নের রিপ্লাই আমার কাছে আছে। আমি একটু সময় নিয়ে গুছিয়ে লিখছি। সময় দিন। আপনি মাত্রাতিরিক্ত বায়াসড। এন্ড্রয়ডের ব্যাপারে। সুতরাং আপনি আমার রিপ্লাই কতটুকু গ্রহন করবেন সেটা নিয়ে সংশয় আছে। তবু আমি চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।

    @sugata: আচ্ছা আপনাকে একটা প্রশ্ন করি, প্রসেসর আর র‌্যাম যদি সেইম হয়, তাহলে সিম্পনী আর সনির দাম একটা আরেকটার চে দ্বিগুন কেন? কারন হচ্ছে ব্রান্ড। ঠিক এই কারনেই, আপেলের ব্রান্ড ভ্যালু বাজারের আর দশটা ফোনের চাইতে বেশী বলেই তারা অল্প প্রসেসর আর র‌্যামেও বেশী দাম রাখে। আর এই ব্রান্ডভ্যালুটা তো নিশ্চয়ই একদিনে গড়ে উঠেনি, তাই না?

    আপা একটা কথা বলি, যেটা জানেন না সেইটা নিয়ে কেন বেহুদা তর্ক করতে যান বলেন তো? আপনার এবং আমার দুজনেরই তো সময়ের দাম আছে নাকি? না জানতেই পারেন সেটা অপরাধ নয় , অপরাধ হচ্ছে জেনে শুনে ভুল জানাটা। ভুল জানা – না জানার চাইতেও খারাপ।

    এ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম Darwin দিয়ে বানানো। Darwin হচ্ছে Unix-like ওএস ফ্যামিলির অধীনে সম্পূর্ণ এ্যাপলের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম। ৭০ এর দশকে ঐ ইউনিক্স লাইক ছাড়া যেটার বেজবন একই ফ্যামিলির, ঐটুকু ছাড়া আপেলের ওএসের সাথে এক কোন মিল নাই। আর তাহলে তো বলতে হয় পুথিবীর সব ওএসেই লিনাক্সে বানানো।

    আর ব্লটুথের জন্য এই লিংকটা চেক করেন। আপনার নীচে একজনকে বিশাল একটা রিপ্লাই দিয়েছি, ওখানেও আপনার উত্তর খুজেঁ পাবেন।

    শ্রমিকদের কথা যেটা বল্লেন সেটা তো চায়নার মালিক শ্রেনীর সমস্যা, আপেলের নয়। তবু আপেল এ ব্যাপারে বেশ কয়েকবার প্রতিবাদ করেছে কিন্তু তাতে খুব একটা লাভ হয়নি চাইনিজরা এমনই শুয়োর। আপনি চাইনিজদের অপরাধের দায় তো আর আপেলের ঘাড়ে চাপাতে পারেন না তাই না?

    জ্বি ঠিকই বলেছেন পৃথিবীর মোবাইলের ভবিৎষত এন্ড্রয়েড আর উইন্ডোজ বলেই তো এ বছর আইফোন বিক্রি হবে ১৫ কোটি ইউনিট, যেটা এন্ড্রয়েড এবং উইন্ডোজের ৫ বছরের বিক্রির সমান! 😉 [বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছেন, ২০১৪ সালের ডিসেম্বর নাগাদ সারা পৃথিবী জুড়ে আইফোনের বিক্রির রেকর্ড হবে প্রায় ১৫ কোটি।]

    সবশেষে একটা কথা বলি, আমি কিন্ত পোষ্টের কোথাও এন্ড্রয়েডের বদনাম করি নাই আপনারা নিজে থেকেই এসব বলতেছে। ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাই না! 😉 হা হা হা। শুনেন অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ থাকে না। আপনারা খারাপ বল্লেই আইফোন খারাপ হয়ে যাবে না। এটা মনে রাখবেন। শুভ রাত্রি।

      @প্রলয় হাসান: ‍‌”শ্রমিকদের কথা যেটা বল্লেন সেটা তো চায়নার মালিক শ্রেনীর সমস্যা, আপেলের নয়। তবু আপেল এ ব্যাপারে বেশ কয়েকবার প্রতিবাদ করেছে কিন্তু তাতে খুব একটা লাভ হয়নি চাইনিজরা এমনই শুয়োর। আপনি চাইনিজদের অপরাধের দায় তো আর আপেলের ঘাড়ে চাপাতে পারেন না তাই না?”

      এই একই কথা কি বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের ক্ষেত্রেও বলবেন??

        @ক্রিষ্টোফার নাথ: জ্বি, আমি যেমন বলেছি যে ওটা চায়নার মালিক শ্রেনীর সমস্যা, তেমনি বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের ক্ষেত্রেও এর মালিকেরা দায়ী। ভিনদেশী কোন কোম্পানী নয়।

        কোন একটি দেশের আভ্যন্তরীন সমস্যার জন্য ভিনদেশী কোন কোম্পানীকে এককভাবে দায়ী করাটা আহাম্মকী ছাড়া আর কিছুই নয়। বিশেষ করে চায়নার মতো দেশে। 🙂

    Level 0

    @sugata: আমি জানিনা আপনি আপনার তথ্যের সোর্স কোথায় পেয়েছেন। তবে আপনার জানার মধ্যে যে ভুলের অভাব নেই, তাতে কোন সন্দেহ নেই।

    অ্যান্ড্রয়েড লিনাক্স কার্নেল এর ওপর বিল্ড করা, আর আইফোন ডারউইন এর ওপর। দুইটাই Unix-like অথবা Unix-Alike কার্নেল, কিন্তু দুইটা এক জিনিস না।

    আর ভাইরাস জিনিসটা কি আসলে? ম্যালিশিয়াস প্রোগ্রাম, যেটা দিয়ে একটা ডিভাইস এর ক্ষতি করা হয়। যে ডিভাইস এর নেটিভ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেটা, সেটা দিয়ে সেই ডিভাইস এর ভাইরাস অনেক সহজে বানানো সম্ভব। এখন আমি জাভাতে একটা অ্যাপ বানালাম, যেটা ইন্সটল করলে আপনার ফোনের সব ছবি ডিলিট হয়ে যাবে। আপনি এটাকে ভাইরাসই বলবেন। তেমনি অবজেক্টিভ সি তে যদি এমন একটা প্রোগ্রাম লিখি, যেটা আইফোনের ১২ টা বাজিয়ে দেবে। পৃথিবীতে ১০০% নিরাপদ কোন ডিভাইস নেই, হবেও না। আজ হয়তো সেফ, কাল সেটার একটা না একটা ত্রুটি বের হবেই !

    এক্সটার্নাল মেমরী কেন দেয় না? মিয়া প্রশ্ন করবেন ঠিকাছে, যেটার উত্তর অবভিয়ার, সেটাও জিজ্ঞেস করলে তো মানুষ বিরক্ত হবেই। আপনাকে যদি এখন মেমরী কার্ড কিনতে বলা হয়, আপনি কিনবেন ৪ জিবির একটা মেমরী কার্ড। ঠিকাছে, কোন সমস্যা নাই। কিন্তু যেটা আপনি ভুলেও চেক করে দেখেন নাই, আপনি ক্লাস ফোর এর একটা মেমরী কার্ড কিনেছেন। এই মেমরী কার্ডের ক্লাস জিনিসটা মেমরী কার্ডের রাইটিং-রিডিং স্পিড, পারফর্মেন্স, ষ্ট্যাবিলিটি আর পাওয়ার কনজামশন এর ওপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়। যতো বেশী ক্লাস, ততো ভালো কোয়ালিটির মেমরী কার্ড। ক্লাস টেন হচ্ছে সবচেয়ে ভালো।

    অ্যাপল এর সব ডিভাইস এর ইন্টার্নাল মেমরীর রিডিং স্পিড ২৫০ এম বি পি এস থেকে ৩৮০ এম বি পি এস এর মধ্যে। আপনার কম্পিউটার এর হার্ডড্রাইভের চেয়েও অনেক বেশি। সেই ডিভাইস এ আপনি ২ এম বি পি এস গতির একটা মেমরী কার্ড লাগাবেন, তাহলে পার্ফরমেন্স এর কি হাল হবে চিন্তা করেছেন? ঠিক এই কারনেই অ্যাপল ইন্টার্নাল মেমরীর ওপর বেশি প্রাধান্য দেয়।

    আর মাত্র ১৬ জিবি বা ৮ জিবি বা ৩২ জিবি নিয়ে যদি কান্নাকাটি করেন, তবে বলি, আপনি ফোনে এতো মেমরী দিয়ে কি করবেন? গান রাখবেন, ছবি রাখবেন। আস্ত মুভি তো রাখবেন না। মোবাইল ডিভাইস এর আবিষ্কার এই কারনে, যাতে সেটাতে খুব প্রয়োজনীয় কাজ গুলো করা যায়। সেখানে আজকাল আমরা গেম খেলা থেকে শুরু করে অনেক অপ্রয়োজনীয় কাজ করি। এখন কি মুভি দেখার জন্যও ফোন বানাতে হবে? সে জন্য তো ট্যাবলেট আছেই ! ট্যাবলেট ইউজ করেন !

    আমি নিজেও অ্যান্ড্রয়েড ইউজার। কিন্তু আজাইরা টাইপের যুক্তি দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায় !

      @asas xcxc: সাবাশ অরিত্র। অসম্ভব মূল্যবান একটা কমেন্ট করেছো। এই জিনিসগুলা তো আমি নিজেও জানতাম না। টেনকু ভাইডি! 😀

      পাবলিক এইখানে কেন আমাকে আক্রমন করলো বুঝলাম না আমি কি একবারো তাদের বলছি যে এন্ড্রয়েড খারাপ? আপনারা আইফোন ইউজ করেন? মানুষ যদি পায়ে পা লাগিয়ে ঝগড়া করতে আসে তো কেমন লাগে বলো? :/

    @sugata: আইপ্যাড এয়ারে সিম সিস্টেম আছে সেলুলার ডাটা ইউজ করার জন্য, কল করার জন্য নয়। তাইলে তো আর আইপ্যাড আর আইফোনের মাঝে কোন পার্থক্য থাকলো না। আপনি বুঝি আইপ্যাড কানে ধরে মোবাইলের মতো কথা বলতে চেয়েছিলেন? :v

    @sugata: নতুন এবং হাই গ্রাফিক্স গেইমগুলা আইফোনের জন্য বের করা হয় না? এইটা কি বল্লেন আফা? এইটা শোনার আগে আমার উপ্রে ঠাটা পড়লো না কেনু? :’(

    একটা কথা বলি মন দিয়ে শুনেন, কিছু কিছু হাই এন্ড গেমস আছে যেগুলো শুধুমাত্র আইফোনের জন্যই বানানো হয়।েএন্ড্রয়েড কোন ডিভাইসে সেগুলা চলে না চলবেও না। যেমন ইনফিনিটি ব্লেড।

    ধুর আপনার সাথে বেহুদাই পেচাল পাড়লাম এতক্ষন। :/

@প্রলয় হাসান আপনার মত বোকাদের জন্য এই টিউনঃ https://www.techtunes.io/mobileo/tune-id/147600

আশা করি iPhone এর সাফাই গেয়ে নিজেকে ঠকাবেননা।

    @Green spider: উত্তর দিয়ে আসছি তাকে। কমেন্ট মডারেশনে আছে তাই এইখানে আপনার কাছে করে রাখি বাই চান্স কমেন্ট এপ্রুভ না করলে এই খানে যেন একটা বেকাপ থাকে।

    @Green spider: ১) হুম একমত আপনার সাথে যে আইফোনের চাইতেও অনেক বেশী শক্তি সম্পন্ন হার্ডওয়্যার এখন বাজারের অনেক মোবাইলেই আছে। কিন্তু কথা হচ্ছে, আইফোন যদি কম শক্তির হার্ডওয়্যারে সেটা দিতে পারে, তাহলে বেশী শক্তির প্রয়োজন কেন এটা আপনাকে বুঝতে হবে। গাড়ীর উদাহরন কেন দিয়েছি জানেন? একটা টয়োটা ভি এইট ইঞ্জিনওয়ালা গাড়ির যে হর্সপাওয়ার, তার চাইতে অনেক বেশী হর্সপাওয়ার একটা ফেরারী ভি সিক্স ইঞ্জিনের। আপনার যদি গাড়ীর ব্যাপারে অল্প একটুও আইডিয়া থাকে তো বুঝবেন কেন এই উদাহরন দিলাম। আপনার জন্য আরেকটু খুলে বলি, নাহলে বুঝবেন না। টয়োটা যত শক্তিশালি ইঞ্জিনই ইউজ করুক না কেন, সে কখনই ফেরারীর মতো হতে পারবে না, এবং সবচে বড় কথা হলো, টয়োটা তার শক্তিশালি ইনজিন নিয়ে যতটুকু যেতে পারবে, তার চাইতে বেশী যেতে পারবে ফেরারী, তার তুলনামূলক কম শক্তি সম্পন্ন ইঞ্জিন নিয়ে।
    জিগেস করতে পারেন, এর কারন কি? উত্তর একটাই। ঐটা ফেরারী। আর এইটা টয়োটা। একটা অষ্ট্রেলিয়া। আরেকটা আশুলিয়া। ঠিক একই কারনে লো কনফিগের আইফোন = হাই কনফিগের এন্ড্রয়েড। প্রমান কি? প্রমান হচ্ছে, আপনি এমন একটা হাই এন্ড এন্ড্রয়েড গেমের নাম বলেন যেটা মিনিমাম সিস্টেম রিকোয়ারেমন্ট আইফোন মিট করতে পারবে না। প্রতিটার হাই এন্ড এন্ড্রয়েড গেইম আইফোনেও চলবে, যদি সেটার আইফোন ভার্সন থাকে। আশাকরি বুঝাতে পেরেছি।

    ২) বাংলাদেশ থেকে কেনা গেলেও তো আমি কিনতাম না কারন ফিজিক্যালি হাতে নিয়ে দেখে শুনে কেনার যে তৃপ্তি সেটা অনলাইন স্টোর থেকে কোথায় পাবো? তাও যদি ৫/৭ হাজার টাকার জিনিস হতো তাহলেও কথা ছিলো। বাংলাদেশ থেকে এ্রাপ স্টোর দিয়ে আইফোন কিনাটা খুবই বোকামী হতো।

    ৩) আপডেট বা রিসেট ফ্যাক্টরি সেটিং দিলে সেটা লক হয়ে যায় এই তথ্য কই পাইলেন ভাই? এটা তো খুবই দুর্লভ কেস আমার ৩ জন বন্ধু আনলক করিয়েছে এবং গত ২ বছরেও ওদের কোন প্রবলেম হয় নাই। আর এইরকম হলে তো ইস্টার্ন প্লাজা আর বসুন্ধরার আইফোন সার্ভিসিংএর দোকানগুলো বন্ধ হয়ে যেতো। কই থিকা যে এইসব তথ্য পান রে ভাই আসলেই বুঝি না আমি।

    ৪) জীবনে প্রথম এই রকম কথা শুনলাম। এইখানে বলছেন বলছেন, বিদেশী ফোরামে বইলেন না তাইলে বাপ মা তুলে গালাগাল করবে, বাংগালি জাত তুলেও করবে। আইফোনের ব্যাটারি খরচা হয় ব্যবহার আর সেটিংসের উপর, ফোন লক থাকা না থাকার সাথে সেটার কোন সম্পক নাই ভাই এইটা তো কমনসেন্স।

    ৫) হা হা হা আমিসহ আমার ডজনখানেক বন্ধু ও আত্নীয় আনলক করা ফোন ইউজ করতেছে কোনদিন কারো কোন সমস্যা হয় নাই। আইফোন যদি ফ্যাকটরি আনলক তাহলে প্রবলেম হবে কেন আমাকে বুঝান। দেশ থেকে আনলক করার কথা বল্লেও একটা কথা ছিলো। যাই হোক ভাই কিছু মনে করবেন না, একটা প্রশ্ন করি, টিউনটা লেখার কি একটু নেটে ঘাটাঘাটি করছেন নাকি খাটের উপর ল্যাপি নিয়া বইসা নিজে যা খুশী যা ইচ্ছে লিখে দিছেন? সত্যি করে উত্তর দিয়েন প্লিজ।

    ৬) জি ঠিক বলেছেন তবে আপনার মতো পাবলিকের জন্য দুখের সাথে বলতে হইতেছে যে, আইফোনের ব্যাটারি কখনো “ড্যামেজ” হয় না। যদি হয়েও থাকে সেইটা ইনক্রিডিবলি রেয়ার কেইস। মানে প্রতি ১০ মিলিয়ন আইফোনে হয়তো একটার ব্যাটারি ড্যামেজ হবে আর এই কথা দুনিয়ার সব কোম্পানির বেলাতেই প্রযোজ্য।

    আপনি বড় জোর ইউজ করে করে সেটাকে স্লো বা স্বল্প কর্মক্ষম করতে পারবেন কিন্তু একেবারে নষ্ট করতে পারবেন না। এ্যাপেলের প্রডাক্ট যতগুলোই নষ্ট হয়েছে, সেগুলো হয়েছে ওএস আপডেট দেবার কারনে বা ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সময় হাডওয়্যার সমস্যার কারনে যেটা অত্যন্ত দুর্লভ কেইস। [যেমনঃ আইওস ৭ এ আপডেট দেবার ফলে কয়েক হাজার আইফোনের ওয়াই ফাই এবং ব্লুটুথ নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু সেটার সমাধানও বের করেছি। সে বিষয়ে পরে টিউন দিবো।] এ্যাপলের প্রডাক্ট সহজে নষ্ট হয় না বলেই বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে কয়েকটা দোকান আছে যেখানে কোন ওয়ারেন্টি ছাড়াই এ্যাপলের যে কোন প্রডাক্ট অদল বদল করা যায়। আমি নিজে ২০০৮ সাল থেকে আইপড টাচ এবং ২০০৯ সাল থেকে ৮০ জিবির আইপড ক্লাসিক ব্যবহার করছি। ব্যাটারি দ্রুত ফুরিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন সমস্যা আমার কোন আইপডেই কোন দেখা যায়নি। আমার এক রুম মেট টানা ৭ বছর ম্যাক বুক প্রো ইউজ করেছে, কোনদিনও কোন সমস্যা হয়নি। কোন বড় ধরনের সমস্যা ছাড়া এত দীর্ঘ সময় কার্যক্ষম থাকার রেকর্ড আর কোন কম্পিউটার কোম্পানির নাই। মাইক্রোসফট তো নয়ই।

    ৭) ধানমন্ডি, বনানী আর বসুন্ধরা শপিং মলে iShop আর গ্যাজেট এন গিয়ার নামে দুটো দোকান আছে যেখান থেকে আপনি অরিজিনাল এ্যাপলের একসেসরিজ কিনতে পারবেন। দামও মধ্যবিত্তদের হাতের নাগালের ভেতরই। সম্প্রতী মিরপুরে রোডের উপর অর্কিড প্লাজার পাশে একটা এ্যাপলের অথারাইজড রিসেলার খুলছে সেখানেও পাবেন। আপনি যেটা বল্লেন সেটা মান্ধাতা আমলের বাস্তবতা, এখন দুনিয়া অনেক বদলাইছে। বাংলাদেশও। কিন্তু আফসোস আপনার কাছে সেই খবর পৌছাই নাই।

    ৮) এইটাও ভুল ধারনা। আমি নিজে কমপক্ষে ১ ডজন এ্যাপের নাম বলতে পারবো যেটা পেইড এ্যাপ অথচ আমি একদম ফ্রিতে ইউজ করেছি, এখনো করি, জেইলব্রেক ছাড়াই। আই রিপিট, জেলব্রেক ছাড়াই। শুধু যে সেগুলা পেইড এ্যাপ তা না, সেগুলা খুবই দামী এ্যাপ। (যেমন, Infinity Blade I. II, III; Ignition ইত্যাদি) তাছাড়া, App of the Day, App gobe free, Battery Doctor এর মতো অনেক এ্যাপ প্রতিদিন আপনাকে পেইড এ্যাপ ফ্রিতে নামানোর খোজঁ দেবে। তারপরও আপনার মতো কিছু নির্বোধরা কেন যে এই অভিযোগ করে আমি সত্যিই বুঝি না।

    ৯) এই পয়েন্টা পড়ে বুঝলাম আইফোনের ব্যাপারে আপনার শুধু সীমিত জ্ঞান না, এমনকি আপনার ন্যূনতম জ্ঞানও নাই। iTunes ছাড়াও iFunbox এবং iDiskAid দিয়ে আপনি ফাইল সিংক করতে পারবেন। এমনকি এসএমএসের বেকাপও রাখতে পারবেন। এমনকি আইফোনের সিস্টেম ফাইলেও ঢুকতে পারবেন এবং সেগুলোরও বেকাপ রাখতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে আমার এই টিউনটি পড়ুন। আপনার ভুলে ধারনা ভেংগে যাবে। https://www.techtunes.io/iphone/tune-id/300758

    ১০) Shareit এর মতো এ্যাপ দিয়ে আপনি ব্লুটুথের মতো ওয়াইফাই দিয়ে ফাইল আদান প্রদান করতে পারবেন। এমনকি আপনার ইউএসবি ড্রাইভেও ফাইলের একসেস করতে পারবেন।

    ১১) আপেলের আইফোন ফোর বের হইছে ২০১০ সালে। সেইটার ওএস সাপোট এই ২০১৪ সালে এসেও দিতেছে। মানুষজন নিত্য নতুন এ্যাপ এখনও আইফোন ফোরে চালাইতেছে। টানা ৪ বছর ধরে ওএস সাপোট দেবার পরও আপনারা অভিযোগ করতেছেন যে ওএস পুরনো হলে নতুন এ্যাপ ইউজ করা যায় না? বাঙ্গালী ভাই আসলেই বেইমান।

    ১২) বুঝলাম না। কেন দিবে না? আমি তো প্রায়ই বন্ধুর পিসি থেকে খালি গান না , মুভি, ডকুমেন্টম ছবি এমনকি সফটওয়্যারও নেই। আপনি কি স্বপ্নে পাইছেন এই তথ্য?

    ১৩) AirBlue আছে কি করতে? খালি একটু জেলব্রেক করা লাগে কারন আপেল ব্লুটুথ রাখছে মিউজিক আর ফোন কলের জন্য, ফাইল আদান প্রদানের জন্য না। এটা করছে তারা নিরাপত্তার খাতিরে। কিন্তু এই সমস্যার সমাধান আছে iMessge এ। অথাব Shareit আর যদি একান্তই ব্লুটুথ ইউজ করতে চান তো এয়ার ব্লু আছে। কাজ শেষ করে জেলব্রেক মুড থেকে রিস্টোর করে ফেলবেন ঝামেলা শেষ।

    আর কোন প্রশ্ন/অভিযোগ?

ভাই অনেক তথ্য বহুল পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে।

আর আমি ধারনা পেয়ে গেলাম টেকটিউনসবাসী মানসম্মত পোষ্টের কদর করতে জানে তাইতো এতগুলা কমেন্ট।

আর কিছু কথাঃ

আইফোনরে ভালা পাই।
টেকার লাইগা কিনতে পারুমনা এইটাও জানি।

ফ্রি নেট চালাইরে ভাই। আইফোনে তো আর ফ্রি নেট চালাইতে পারুমনা 🙁

আর যারা বেশি টাকা দিয়া আইফোন কিনতে পারবেন তারা নির্দিধায় কিননা ফালান ভাই। সব ফোনের মধ্যে আইফোন সবচেয়ে স্ট্যাবল।

    @অনিক হাসান: সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কিনেন। যদি কোনমতে ১৫-১৭ হাজার টাকার ব্যবস্থা করতে পারেন তবে আইফোন ফোরএস ১৬ জিবি কিনতে পারবেন। iPhone 4S iOS 8 সাপোর্ট করবে। এটা দেখুনঃ https://www.techtunes.io/iphone/tune-id/300766

    আর ফ্রি নেট চালানোর ব্যাপারটা বুঝলাম না ঠিক। আপনি কিভাবে ফ্রিতে নেট চালান?
    আর আইফোনে ওয়াইফাই দিয়ে ফ্রি নেট চালাতে পারবেন।

Level 0

আমার কাছে যেটা সব চেয়ে অস্বস্তিকর , ইমেজ ফাইল ছাড়া আর কিছু ডাউনলোড করা জায় না? অনেক সময় অনেক কিছু ডাউনলোড করার প্রয়োজন পরে, পসন্দের ইউটিউব ভিডিও টা ডাউনলোড করতে মন চাইতে পারে…কিন্তু কুনো অপশন নাই 🙁

    @tushar0003: ভাইরে আপনাদের জ্ঞান কত সীমিত সেটা জেনে অবাক হচ্ছি। অথচ আমি ভাবতাম মানুষজন এখন আইফোনের ব্যাপারে অনেক কিছুই জানে। আমি তো ভাই ইউটিউব থেকে গান নামাই, এমপিথ্রি ফাইল নামাই, ইবুক নামাই, কই আমার তো কখনো সমস্যা হয় নাই আপনার কেন হয়?

    Tubemate, iDownloader এই এ্যাপগুলার নাম শুনেছেন? প্রথমটা দিয়ে ইউটিউব থেকে ভিডিও নামাতে পারবেন। এবং ২য়টা দিয়ে অডিও।

আমার তাই আইফুন এন্ডু কোনোটাই নাই 😛
তবে Media Ecosystem কি জিনিস :/

    @হাফিজুর রহমান আরফিন /* aka আ জ ব */: The media ecosystem is the relationship between weblogs and traditional journalism. This relationship can be seen as an ecosystem.

      @প্রলয় হাসান: বাংলাদেশের যেটার নাম দেয়া হইছে নাগরিক সাংবাদিকতা। মানে ব্লগিং আর অনলাইন সাংবাদিকতার সংকর। আইফোনের বেশ কিছু এ্যাপ এ ব্যাপারে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

অনেকদিন পরে মানসম্মত ভালো টিউন পেলাম
Please চালিয়ে যান।
আরও মানসম্মত ভালো টিউনের অপেক্ষায় …

@প্রলয় হাসান, আপনি বলেছেন “বাংলাদেশের মানুষ গ্যালাক্সি কিনতে পারলে আইফোন কিনতে পারে না কেন?” উত্তরে বলেছেন “জ্ঞানের অভাব” ,
আমি note-3 user also i have an i phone 5s and my wife using galaxy s3, দুঃখের সাথে বলছি, এখনো galaxy s3 is better to use then I PHONE 5S. আর note 3 আমি আমার ল্যাপটপ ইউস করা ভুলে গেছি বলতে পারেন। অফিসের মোস্ট কাজ শেষ করি নোট ৩ তে। পার্থক্য টা নিয়া টিউন করবো অপেক্ষায় থাকেন। আপাতত @ সুজাতার COMMENTS টা নিয়ে থাকেন, “খুন আমি অ্যাপেল কে শ্রদ্ধা করি । এর এক কারন তারা তাদের স্মার্টফোন গুলোয় সব নিজেদের জিনিষ ইউজ করে । কিন্তু আপনি যে বললেন আমরা গ্যালাক্সি এস ৫ কিনতে পারলে আই ফোন কেনো কিনি না… এর উত্তর হলো আইফোন এ যেই প্রসেসর অ র‍্যাম ইউজ করা হয়েছে অই প্রসেসর ও র‍্যাম এর মোবাইল ব্র্যান্ডেড কিনলে ১২-২০ হাজার এবং নন ব্র্যান্ড ( সিম্ফোনি – ওয়াল্টন) কিনলে ৫-১০ হাজার টাকা তে পাওা যায় । আই ফোন ইন্টারনেল অনেক মেমরি থাকে তবে ৫০ হাজার টাকার মোবাইল এ মেমরি কার্ড সাপোর্ট করে না এবং এটি হাস্যকর । ৫০ হাজার টাকার মোবাইল কিনলাম এবং আমাকে ডুয়াল কোর দাওয়া হলো … ভাই অঙ্ক কষ্ট লাগে । এবং আপনি ভাইরাস এর কথা বলেন????? ভাই আপনি জানেন আন্ড্রয়েড এবং আইওএস দুটই লিনাক্স এর উপর বিল্ট ???? মানে যদি এন্ড্রয়েড এ ভাইরাস ঢুকে তাইলে আই ও এস এয়ো ঢুকবেই । এবং ভাইরাস নিয়ে এতো চিন্তিত থাকলেই উপায় বের করা দরকার ছিলো । ব্লু টুঠ বন্ধ করার কি দরকার ছিল ?? আই প্যাড এয়ার এ সিম সাপোর্ট করে কিন্তু কল করা যায় না … আমার লগে অ্যাপেল মশকারি করে দেখসেন -_- । আর আপনি জিজ্ঞাস করলেন তো কোন ফিচার আই ফোন এ নাই???? আচ্ছা বলেন আই ফোন এ হার্ট রেট সেন্সর আছে ????? নতুন এবং হাই গ্রাফিক্স গেম গুলো আই ফোন এর জন্য বের করা হয় না কারন এর সিস্টেম তা চালাতেই পারবে না । ও আচ্ছা !!!! ইন্টারনেট এ সার্চ দিয়ে দেখেন…… এপেল তাদের শ্রমিক দের সবচেয়ে কম ব্যাতন দেয় এবং তাদের সাথে পশুর মত আচরণ করে… ভাই আই ফোন হইলো শো অফ ছাড়া আর কিছুই না … পৃথিবীর মোবাইল এর ভবিষ্যৎ এন্ড্রয়েড কিন্তু উইন্ডোজ ২-৩ বছর এ জনপ্রিয় হবে আশা করি্‌,

আর একটা কথা মানুষের অনুভুতিতে আঘাত করবেন না। আমি I PHONE পছন্দ করি but NOTE 3 তে মজা পাই, এটা একান্তই আমার ব্যাপার । আশা করি সামনে টিউন করার সময় খেয়াল রাখবেন।
যাই হোক ২ একটা কথা বাদ দিলে টিউন ভালই হইছে।

আইফোন apps সংগ্রহ করা অনেক কস্ট তার চেয়ে অ্যানড্রয়েড ব্যাবহার ভাল নয় কি।

    @মোঃ ফায়েক শেখ: দয়াকরে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি যে “আইফোন apps সংগ্রহ করা অনেক কস্ট” মনে হচ্ছে কেন আপনার কাছে?

আইফোন মানুসের সাথে বাটপারি করে প্রমান দিব । প্রমান নেন iphone 5 বের হবার আগে ভিডিও তে দেখেছিলাম on air isplay / on air keyboard কই এই গুলু কি আছে iphone 5 ? এই ধরনের চমক প্রদ জিনিস দেখিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করে । পরে আর সেই গুলু দেয় না। আর আইফোন এর কেন এত অর্ডার পরছে জানেন ? অ্যাপল জানিয়েছে তাদের আইফোন ৬ এ ওয়ারলেস চার্জ করা যাবে এই ধরনের আর অনেক চমক প্রদ feature এর কথা বলা হয়েছে । কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে কিছুই নাই । সবই ভুয়া ।

    @স্বপন মাহমোদ: আপনি যে ভিডিওটি দেখেছিলেন সেটার লিংক দেন, আমিও দেখি একটু।

    ভাই, নিজের কমনসেন্স খাটান একটু প্লিজ। এ্যাপেল কোম্পানি তাদের আইফোন বাজারে বের করার আগে ভিডিও ছাইড়া সেটার প্রচার করছে আর এইটা আপনি আবার বিশ্বাসও করছেন? হায়রে বাংগালী। আপেল ছাড়া দুনিয়ার বাদ বাকি অনেকেই অনেক কিছু বলে আইফোন বাইর হবার আগে ওগুলা শুধুমাত্র বলদ দের পক্ষেই বিশ্বাস করা সম্ভব। ওগুলা এক কান দিয়ে ঢুকায়া আরেক কান দিয়ে বের করে দিবেন। কারন আপেল কখনই আইফোন বাজারে ছাড়ার আগে সেটার ব্যাপারে কিছু বলে না।

      @প্রলয় হাসান: কয়টা লিঙ্ক দিমু http://www.youtube.com/watch?v=FcuOiZA5KYs………… http://www.youtube.com/watch?v=lzsBwnvdAg আর তাছাড়া youtube e গিয়ে iphone 5 laser concept video লিখে সার্চ দেন কয়েক হাজার লিঙ্ক পাইবেন। https://www.youtube.com/watch?v=elu2Q7BwjPw

      @প্রলয় হাসান: কি ভাই দেখিয়া শান্তি পাইয়াছেন তোঁ ।

        @স্বপন মাহমোদ: আরে বলদ এইগুলা কি এ্যাপলের ভিডিও? মানে এ্যাপল দাবী করছে এই ফিচারগুলা? আমিও তো চাইলে এইরকম ভিডু কয়েকটা বানাইয়া ইউটিউবে ছাড়তে পারি। তাইলে কি আমার কথা বিশ্বাস কইরা আপেলকে গালাগাল করবেন? হায়রে বলদ কি আর গাছে ধরে?

Level 0

bhi obossoy i phone akta bhalo product but amar nijar exprience a boltasi ami Australia akta iphone 4 ne bd ta use korta thaki kub baja obsta akdom user friendly na akdin rag kora vanga feli and galaxy note kina use korta thaki anoke moja pai ja kushi tai korta pari android a . shab paid app free ta pai r iphone a kisu korta hola apple store chara kono goti nai ta abar dollars dia kinta hoba ….bhi amra banglai amader ato dollar nai ja shab app dollar dia kinbo..bro proloy hasan jodi user friendly dik thaka chinta kora hoy Android is the ever…r apne bollan ja hardware tara manufacturing kora taila foxcon thaka tara hardware kina kano????bhi amara o iphone use kori also little knw abt it..shabchea baja phone iphone n they oppression
their worker atar anoke proman asa..china-ta iphone factory ta worker der ja force play kora hoy tate ami mona kori every iphone ovishap laga asa…and every iphone obishopto..tai ata use kora uchit na …so tune korar aga akto hishab kora tunes koran plz….we are all android n we love android very much……@ tnx

    @iwtbah007: ভাই রোমান হরফে ইংরেজী পড়তে আমার অনেক কষ্ট হয় আর এত বড় কমেন্ট হলে তো কথাই নাই। তাই প্লিজ একটু কষ্ট করে এই কমেনটাই একটু বাংলাতে লিখে আসেন আমি উত্তর দিচ্ছি। ধন্যবাদ। 🙂

@প্রলয় হাসান : আপনাকে অসখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি টিউন করার জন্য । আপনার মত iPhone টিউনার খুব প্রয়োজন । I am a ios user and I am the proud owner of an Iphone 5. বস আপনি চালিইয়ে জান যে যাই বলুক
আপনি আপনার টিউন করতে থাকুন. আর এক তা কথা @sugatar answer গুলো তারাতারি দেন আমার আর সহ্য হয় না । মন চাইতাছে আমি উত্তর দিই ।

    @ব।প্পি মির্জা: আরে ভাই বলদগুলার রিপ্লাাই দিয়েই তো কুল পাচ্ছি না উনার রিপ্লাই কখন দিবো? টেক টিউনে যে এত বলদ আগে জানলে ঠুলি আর চাপাতি নিয়ে সেইরকম প্রিপারেশনই নিয়ে আসতাম। গরুর মাংস আমার অত্যধিক পছন্দ! 😉

যারা আমার সামনে আইফোন নিয়ে আসে তাদের কে আমি পাগল বলি । আইফোন অনেক টা ঢাকা শহরের বাড়িওয়ালা দের মত যেমন , ছাদে উঠা নিষেধ, ১০ টার পরে গেট বন্ধ, বাসায় বাইরের মানুষ নিয়ে প্রবেশ নিষেধ , এই রকম আর কি ।

    @স্বপন মাহমোদ: হা হা হা বলদের দেখি দারুন রসবোধও আছে। মজা পাইলাম সেরাম। 😀

আইফোন এ Tongbu / 25pp নামক software দিয়ে যে কনো paid apps নামাতে পারবেন কনো jailbreak করা লাগবে না । তাহলে নিসচই iphone এ apps নামানো সহজ । আর প্রলয় হাসান ভাই আপনি মনে হয় jailbreak পছন্দ করেন না… but ভাই কিছু কিছু ভোতা মুখ থোতা করতে এটার দরকার ।
Example : air blue sharing এর মাধ্যমে bluetooth use করা যায় so মাঝে মাঝে jailbreak is usefull.

    @ব।প্পি মির্জা: আপনার শেষের কথাটার সাথে একমত। তবে ব্লুটুথের বিকল্পও আছে যেটা দিয়ে ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে ফাইল আদান প্রদান করা যায়। এবং সেটাই আমার জন্য যথেষ্ঠ। আর ভোতা মুখ থোতার ব্যাপারটা বুঝলাম না ভাই! :/

    @ব।প্পি মির্জা: ভাই Tongbu তো পুরাই চাইনিজ একটা এ্যাপ, সবকিছু চাইনিজ ভাষায় লেথা আপনি এইটা কিভাবে ইউজ করেন? আর 25app নামে তো কোন এপ পাইলাম না এ্যাপ স্টোরে! কেমনে কি? 😕

@প্রলয় হাসান : “আর ভোতা মুখ থোতার ব্যাপারটা বুঝলাম না ভাই”

আমার কিছু android বন্দু আছে যারা সুদু তুলনা করে তাই তাদের কিছু tricks দেখাতে jailbreak করে তাদের মাঝে মাঝে জবাব দেই । আর ভাই যে এক বার iphone চালাইছে সে অন্য টা পছন্দ করবে না ।

    @ব।প্পি মির্জা: হা হা হা। আপনার কথা শুনে উচ্চ স্বরে হেসে ফেলেছি। বন্ধুরা যেদিন আপনার চালাকি ধরে ফেলবে সেদিন কি করবেন? 😛

http://www.25pp.com/ for all user android/ios আর tongbu/25pp software তা চাইনিজ কিন্তু app store তো english. app storer paid apps এর নাম tongbu/25pp তে search দেন পেয়ে যাবেন ।

    @ব।প্পি মির্জা: ভাই পুরা চাইনিজ ভাষায় লিখা আমি কোথায় ক্লিক করবো তাও বুঝতেছি না। এপল লোগো তে ক্লিক করলাম এরপর আমাকে যেখানে নিয়ে গেলো সেটাও পুরা চাইনিজ, আপনি এই জিনিস কিভাবে ইউজ করেন?

ভাই আমি এই apps চালাইতে চালাইতে চাইনিজ হইয়া গেছি……. মজা করলাম 🙂

পরে screenshot সহ একটা টিউন করমু…… আর না হইলে আপনার mail e বিস্তারিত জানাব……

Level 0

@ প্রলয় হাসান :

তাড়াহুড়ার কারণে আপনার এই পোস্টের সবগুলো কমেন্ট ঠিক মতো পড়া হয়নি।
আইফোন সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই নেই।

আপনি আইফোনের পেইড এ্যাপগুলো কোথা থেকে ফ্রি নামান?

    @প্রলয় হাসান: App of the Day, App gone free, Battery Doctor এর মতো অনেক এ্যাপ প্রতিদিন আপনাকে পেইড এ্যাপ ফ্রিতে নামানোর খোজঁ দেবে।

প্রলয় ভাই অনেক দিন পর অসম্ভব সুন্দর একটা টিউন পড়লাম !!! আপনার এই টিউনের প্রত্যেক টা মন্তব্য পড়েছি এবং শুধু একটা কথাই বলতে ইচ্ছে হচ্ছে আপনাকে যে সবার সাথে তর্কে যেতে নেই …. ক্ষয় ছাড়া তাদের কাছে আর কিছুই পাবেন না …. শুভকামনা রইলো 🙂 🙂

ভাই, আইফোন এর দাম এখন কিন্তু মদ্ধবিত্তদের হাতের নাগালে চলে এসেছে। যেমন আইফোন ৫ মাত্র ৫, ৭৯৯ টাকায় পাওয়া যায়। আর আইফোন ৬এস মাত্র ১৫ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।