শুরুর কথাঃ ভাইরাস কথাটা আসলে বোঝানো হয় কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকারক কিছু প্রোগ্রামকে যেগুলো নানা ভাবে কম্পিউটার এর ক্ষতি করে থাকে। তবে ভাইরাস আসলে ম্যালওয়্যার গোত্রের সদস্য। নানা রকম ম্যালওয়্যার আছে, তার মধ্যে ভাইরাস একটি। বাকি গুলোও নানা ভাবে ক্ষতিকর। তবে মানুষ সাধারন সেন্সে সব গুলোকেই ভাইরাস বলে। আসুন তবে চিনি ম্যালওয়্যার কি? এবং কি কি ধরনের ম্যালওয়্যার আছে।
Malware শব্দটির অর্থ Malicious Software. মানে ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। সে সকল প্রোগ্রাম কম্পিউটার এর ক্ষতির কারণ হয় সেগুলোকেই ম্যালওয়্যার বলে। ম্যালওয়্যার এর মধ্যে প্রায় ১২ রকম ভাগ আছে। তার মধ্যে আমরা সচরাচর ৩-৪ প্রকার এর সম্মুখিন হয়ে থাকি। তবে এখানে আমি ৭ রকম ম্যালওয়্যার নিয়ে আলোচনা করবো। সাথে এদের হাত থেকে কিভাবে বাঁচা যায়, সেটাও আবার কোন ধরনের অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া। চলুন তবে শুরু করি।
ভাইরাস হলো এমন এক ধরনের ক্ষতিকারন কম্পিউটার প্রোগ্রাম যে নিজে থেকে নিজের কপি করতে পারে কিংবা অন্য একটি ফাইলের সাথে নিজেকে যুক্ত করে নিতে পারে। মূলত ভাইরাসের আক্রমনের শিকার হয় .exe (Executable File) এবং .com এক্সটেশন যুক্ত ফাইল গুলো (আমি .com ডোমেইন এর কথা বলছিনা কিন্তু)। যদি কোন সফটওয়্যার এর কম্পাইলার দূর্বল হয়, কিংবা কম্পাইল করার সময় কোন ধরনের সিকিউরিটি হোল রেখে যায়, তাহলে সেটা আক্রান্ত হয়। আবার অনেক সময় প্রোগ্রামার এর ভূলের কারনেও এমন টা হয়ে থাকে। ভাইরাসের মুলত কাজ হয়ে থাকে কম্পিউটার এর সংরক্ষিত ডাটার ক্ষতি সাধন করা। তবে ২০১১ তে সিমেন্টেক ল্যাব এমন কিছু ভাইরাসের সন্ধান পায় যেগুলো হার্ডওয়্যার এর ও ক্ষতি করতে পারে।
ভাইরাস মূলত দুইভাবে তৈরী হয়ে থাকে।
তবে প্রথমটাই বেশি হয় কারন এখন যে সব কম্পাইলার আছে সেগুলো তুলনা মূলক ভাবে অনেক শক্তিশালী। তাই কোডিং এ ত্রুটি থাকলে সেটা কম্পাইল করা যায় না।
তবে কিছু কিছু ভাইরাস অন্য ফাইলগুলোকেও আক্রমন করে। ওরা সেই সব ফাইলে নিজেকে যুক্ত করে। এতে ফাইল নষ্ট হয়ে যায়। ২০০৭ এ আমেরিকান ষ্টক এক্সচেঞ্জে এমন এক ভাইরাস আক্রমনে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার এর অর্থনৈতিক তথ্য সম্বলিত কিছু ফাইল নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো।
আমি এই কথা বলার সাথে সাথে সবাই এক বাক্যে উত্তর দেবেন অ্যান্টিভাইরাস। আসলেই কি তাই?
ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে Prevention is better than cure. পিসিতে থাকা ভাইরাস নিশ্চিহ্ন করার চেয়ে পিসিতে যেন ভাইরাস না ঢোকে সেটা নিশ্চিত করাটাই ভালো।
বাজারে অসংখ্য অ্যান্টিভাইরাস আছে। কিন্তু সব গুলো সমান শক্তিশালী নয়। সব ধরনের অ্যান্টিভাইরাস রিভিউ অনুযায়ী গড় এ দুইটি অ্যান্টিভাইরাস কে সেরার লিষ্টে রাখা যায়
বিট ডিফেন্ডার এর সাথে অনেকেই পরিচিত না। তাদের বলছি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিট ডিফেন্ডার ক্যাস্পারস্কাই এর চেয়ে ভালো কাজ করে।
কিন্তু সমস্যা হলো এসব অ্যান্টিভাইরাস কেনা, চালানো এবং শেষে আপডেট করা।
বাংলাদেশের অনেক স্থানে ক্যাস্পারস্কাই ইন্টারনেট সিকিউরিটি পাওয়া গেলেও বিট ডিফেন্ডার সব জায়গায় পাওয়া যায় না। আপনি ক্যাস্পারস্কাই এর একটা প্যাকেজ কিনে আনলেন, এখন সমস্যা হলো আপনাকে নিয়মিত সেটা আপডেট করতে হবে। কখনো ভাইরাস ডেফিনেশন তো কখনো সফটয়্যার এর কোর ইঞ্জিন। ডেফিনেশন গুলো ছোট। ৫০০ কিলোবাইট থেকে ১ মেগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিন্তু কোর ইঞ্জিন এর সাইজ ৩০ মেগাবাইট থেকে ৭০ মেগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। যদি বাসায় নেট কানেকশন না থাকে, তাহলে কপাল খারাপ। সাইবার ক্যাফে থেকে সংগ্রহ করতে করতে জীবন অতিষ্ট হয়ে যাবে।
এখানেই শেষ নয়, যদি আপনার পিসি বর্তমান থার্ড জেনারেশান পিসি ( ২ জিবি র্যাম ডিডিআর ২/৩, ডুয়েল কোর কিংবা তার চেয়ে লেটেষ্ট কোন প্রসেসর) না হয়, তাহলে আরো সমস্যা আছে। এখনকার সব অ্যান্টিভাইরাসে একাধিক মডিউল কাজ করে। যেমন ইন্টারনেট ব্রাউজার প্রটেকশন, ফায়ারওয়াল, অন ডিমান্ড স্কান, অন এক্সেস স্ক্যান ইত্যাদি। এগুলো প্রতিটি মডিউল অনেক প্রসেসিং মেমরী খরচ করে। ফলে দেখা যায়, র্যামের একটা বড় অংশ অ্যান্টিভাইরাস এর খপ্পর এ পড়ে যায়। বাকিটার মধ্যে আছে উইন্ডোজ এবং তারপর আপনার কাজ। দেখা যায় ১ জিবি র্যাম সম্পন্ন পিসি গুলো এ কারণে অনেক স্লো হয়ে যায়।
অ্যান্টিভাইরাস সব সময় যে খুব জরূরী তা কিন্তু নয়। অ্যান্টিভাইরাস ছাড়াও পিসিকে রক্ষা করা সম্ভব। শুধু আপনাকে কিছু বিষয় এ খেয়াল রাখতে হবে। আমি কিছু টেকনিক্যাল বিষয় নিয়ে আলোচনা করার আগে কিছু সাধারন অভ্যাস এর কথা বলে দেই, যা আপনার পিসি কে নিরাপত্তা দেবে অনেকাংশে।
ট্রোজেন,ম্যালওয়্যার,স্পাইওয়্যার এবং ওয়ার্ম এর হাত থেকে বাঁচার জন্য সাধারন একটা থীওরী,আপনাকে কেউ যদি কোন লিঙ্কে ক্লিক করতে বলে যেমন "এই ছবি বাপ মেয়ে কে দেখানোর পর মেয়ে আত্নহত্যা করেছে।" কিংবা "মজার জিনিস দেখুন এই লিঙ্কে"।ভূলেও যাবেন না।আগে দেখুন লিঙ্কটা কেমন।বেশি ইন্টারেষ্টেড মনে হলে এলেক্সা থেকে সাইটের র্যাংকিং দেখুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত দিন দেখবেন কিনা।
আপনার ব্যাক্তিগত ডাটা চুরী করার একটা সহজ উপায় হলো আপনার কুকী চুরি করা। এর মধ্যে আপনার সেভ করা পাসওয়ার্ড থেকে শুরু করে ক্রেডিট কার্ড ডিটেইলস পর্যন্ত চুরী হতে পারে। তাহলে কি পাসওয়ার্ড সেভ করবেন না? ভালো প্রশ্ন। এর জন্য একটা সলিউশন আছে। তবে শুধু মাত্র ফায়ারফক্স এর জন্য। আসলে এটা একটা ব্রাউজার এক্সটেনশন, এটি আপনার কুকি গুলো অন্য একটা ফরম্যাট এ নিয়ে যাবে। ফলে চাইলেও হ্যাকার কিংবা চোর, আপনার কুকি চুরি করে কিছু করতে পারবে না। যতোক্ষন আপনি অনলাইনে থাকবেন, এই কুকি গুলো কাজ করবে। ব্রাউজার বন্ধ হওয়া মাত্র সব ভ্যানিশ।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/betterprivacy/
এটা প্রফেশনাল ইউজার দের জন্য ভালো হলেও নরমাল ইউজার রা বিরক্তিবোধ করতে পারেন। তাদের জন্য আরো একটি সলিউশান। এই এক্সটেনশন টি আপনার ভিজিটিং ট্রেস গোপন রাখবে। যে সাইট ভিজিট করছেন, সেটার সার্ভার লগ ফাইল ছাড়া কোথাও আপনার কোন অস্বিত্ব থাকবে না। এমন কি গুগল অ্যানালাইষ্টিকস ও না।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/ghostery/
সব কিছুই তো হলো। কিন্তু আপনি কিভাবে জানবেন যে এখন আপনি যে সাইটে ঢুকতে যাচ্ছেন সেটা সেফ? সেটাতে কোন ক্ষতিকর কিছু নেই? সমস্যা নেই। সারা রাত ধরে গবেষনা করে সেটার ও উপায় নিয়ে এসেছি।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/wot-safe-browsing-tool/
১৭ লক্ষ মানুষ ব্যবহার করছে এটি। আপনিও করতে পারেন। এটা এক ধরনের রেটিং টুল। প্রায় ১ মিলিয়ন ইউজার এর ভোটিং এর ওপর ডিপেন্ড করে এটা একটা সাইট কে রেট করে। সেই রেটিং দেখলে আপনি জানতে পারবেন সেই সাইট টা তে আগে যারা ভিজিট করেছে তাদের মতামত কি।
এবারের টুল টা খুব বেশী কাজের না হলেও মজার। এটা একধরনের ফ্ল্যাগ টুল। এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন যে আপনি এখন যে সাইটে আছেন, সেটার সার্ভার কোথায় অবস্থিত।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/flagfox/
এই এক্সটেনশন টা আপনাকে দেখাবে যে আপনি যে সাইট ভিজিট করছেন, সেটার আইপি এড্রেস কতো
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/showip/
নিচের এই এক্সটেনশন টা অনেক বেশি জরুরী, এটা আপনার ফায়ারফক্সে ডাউনলোড করা ফাইল গুলো স্ক্যান করবে। এটার মাধ্যমে আপনি ডাউনলোড করা ফাইল গুলোর ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারবেন। স্ক্যান এর দ্বায়িত্বে রয়েছে বিখ্যাট ওপেন সোর্স অ্যান্টিভাইরাস ক্লেম উইন।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/fireclam/
এবারে যে অ্যাডঅন এর কথা বলতে যাচ্ছি, সেটা আপনার টাইপ করা যে কোন ফর্ম ডাটা এনক্রিপ্টেড অবস্থায় সেভ করে রাখবে। ২৫৬ বিট এর বাইনারী এনক্রিপশন। তাই সেই ডাটা কারো চুরি করে লাভ নাই। আবার যদি কন কিছু টাইপ করা অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়, কিংবা ফায়ারফক্স ক্র্যাশ করে, তাহলে সমস্যা নাই। আবার ফিরে এসে সেই ফর্মে এ গিয়ে রাইট ক্লিক করে রিকভার ফর্ম এ ক্লিক করলেই লেখা ফেরত।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/lazarus-form-recovery/
বাংলাদেশ এর জন্য এরচেয়ে বেশী কাজের কোন অ্যাডঅন হয়না। ইলেকট্রিসিটির কোন মা বাপ নাই।
ফায়ারওয়াল সর্বদা চালু রাখুন।
এক্ষেত্রে আমার নিজস্ব পছন্দ হলো ড্রপ বক্স। এতো চমৎকার অনলাইন ষ্টোরেজ আর একটিও নেই। মিডিয়া ফায়ার ও এর কাছে কিছু নয়। স্পেস মাত্র ২.৫ জিবি। কিন্তু এতো দেখা যায় লাগে না। আমি নর্মালী আমার লেখা, কোডিং এবং সোর্সকোড গুলোর ব্যাকাপ রাখি।
চলে যান এখানে। রেজিষ্ট্রেশন করুন। ওদের অফিশিয়াল ক্ল্যায়েন্ট সফটওয়্যার টা ডাউনলোড করুন। খুব সহজ। কোন ঝামেলা নাই। হ্যাপি ব্যাকাপিং। আসলে জিনিস টা এতোটা সহজ যে এটা নিয়ে চার পাঁচ লাইনের বেশি লেখা প্রয়োজন পড়ে না।
ধরুন কোন কারনে ডাটা ডিলিট হয়ে গেছে। ভূল করে, কিংবা ডাটা ক্র্যাশ। এখন? আপনার দরকার একটা ডাটা রিকভারী সফটওয়্যার। আমার ব্যাক্তিগত চয়েস, রিকুভা। সি ক্লিনার এর ডেভল্পার পিরিফর্ম এর আরো একটা চমৎকার সফটওয়্যার। ফ্রী। এটা খুব ফাষ্ট এবং অনেক বেশি কাজের।
http://www.piriform.com/recuva
এটাও তুলনা মূলক ভাবে অনেক সহজে ব্যবহার করা যায়। তাই ডিটেইলস এ গেলাম না।
Account Settings> Security
এখানে বেশ কিছু সিকিউরিটি মেজারস আছে। এগুলো সম্পর্কে শর্ট এ বলে নেই।
Secure Browsing: এর কাজ হলো, আপনার নরমাল ব্রাউজিং প্রোটোকল বে সিকিওর প্রোটোকলে নিয়ে যাওয়া, যেখানে আপনার এবং সার্ভার এর মধ্যকার কানেকশন ১২৮ বিট এনক্রিপশন এ এনক্রিপ্টেড থাকবে। ফলাফলঃ আপনার ফেসবুকিং অনেক বেশি সিকিওর। এটা অ্যাক্টিভ করুন।
Login Notifications: ইনার কাজ হলো, আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ কোন লগিন হওয়া মাত্র আপনার ফোনে একটা ম্যাসেজ পাঠিয়ে আপনাকে জানিয়ে দেয়া। তবে এটা শুধু মাত্র কাজ করবে যদি ডিভাইস টি চিনতে না পারে।অ্যাক্টিভ করুন।
Login Approvals: এটির কাজ হলো, যদি কেউ আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এ লগিন করতে যায় এবং ডিভাইস টি যদি পরিচিত ডিভাইস এর লিষ্টে না থাকে, তাহলে তাকে আটকে দেবে। এরপর আপনার ফোনে একটা এস এম এস এ একটা টেম্পোরারী পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে। যদি আপনি নিজেই হোন, তাহলে সেই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগিন করুন। নাহলে জেনে যাবেন, যে কেউ আপনার অগোচরে আপনার অ্যাকাউন্ট এ প্রবেশ করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। অবশ্যই অ্যাক্টিভ করুন।
App Passwords: এর মাধ্যমে আপনি সিকিউরিটি কোড বিহিন ফেসবুক অ্যাপস এর জন্য একটা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। এটা প্রয়োজন যদি আপনি কোন ফেসবুক অ্যাপস ব্যবহার করেন। আমি পোকার খেলি। তাই আমি ব্যবহার করি।
Recognized Devices: এটির কাজ হলো, এটি আপনার অ্যাকাউন্ট এর জণ্য এক বা একাধিক ডিভাইস কে চিনে রাখবে। ফলে সেগুলো ব্যাতিত অন্য কোন ডিভাইস লগিন করলেই ফোনে অ্যালার্ট।
এর পরেরটা আটোমেটেড ফাংশনালিটি। এখানে করার মতো তেমন কিছু নেই।
অনেকেই আছেন, যাদের নেট প্যাকেজ এর শতকরা ৯০ ভাগ যায় ডাউনলোড এর ওপর। ডাউনলোড এর কন্টেন্ট হয় মুভি, গান কিংবা সফটওয়্যার। কেউ কেউ গেম ডাউনলোড করে। সফটওয়্যার এর জন্য কি করতে হবে সেটা উপরে বলেছি। মুভি ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে, যে সাইট থেকে করছেন সেটার রেপুটেশন চেক করে নিন। অ্যালেক্সা থেকে চেক করতে পারেন। টরেন্ট থেকে ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে পির এর সীড এর পরিমান, মানে কতোজন করছে দেখে নিন আগে। তাতে অন্তত আইডিয়া পাবেন যে যারা করেছি তাদের সমস্যা হয়েছে কিনা। সেই সাথে সেটার রিভিউ চেক করে নিতে ভুলবেন না।
গান ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে পপুলার সাইট গুলো থেকে করুন। এদের সাইট এ কন্টামিনেশন এর রিক্স কম।
আরো কিছু গুরুত্ব পূর্ন বিষয় পাবেন এই পোষ্টেঃ http://goo.gl/Nbu32
প্রিন্স মাহামুদ ভাই এর এই সম্প্রতিক এই টিউনটাও অনেক কাজে লাগবেঃ http://goo.gl/WrmcS
তাহলে আর কি? ভালো থাকুন। সাথে চালিয়ে যান নেট ব্রাউজিং। সেফলি। কি মনে হয়? অ্যান্টিভাইরাস এর দরকার আছে?
আমি asas xcxc। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 17 টি টিউন ও 139 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
খুব ভালো লাগলো। এটা কাজে দিবে আমার। ধন্যবাদ তোমাকে।