যারা নতুন HTML শিখেন সব জায়গায় সহজ ভাবে বুঝলেও কোন টেবিল তৈরি করতে দিলে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন। টেবিল শুধু টেবিলই নয় এটা ওয়েব কাঠামোর জন্যও জরুরী। লেসনগুলো শেষ করলে যে কেউ নিশ্চিতভাবে যে কোন ধরনের টেবিল তৈরি করতে পারবে। অ্যানিমেশন সহ টেবিলের সকল উপাদান গুলো বিশ্লেষন করা হয়েছে। টেবিল তৈরি শেষে আবারও কোড বিশ্লেষণ সেখানেও অ্যানিমেশণ। যাতে পারিস্কার ধারনা নিতে পারেন। যারা জানেন তাদের দেখলেও আশা করি ভালো লাগবে।
লেকচারটির কিছু স্ক্রীন শর্ট:
ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েট হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যা দিয়ে ইন্টারনেট বাজার পরিচালনা করা হয়। ১৯৯০ সালে দিকে ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম চালু হয় যা ইন্টারনেট মার্কেটিং কে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ কোন একটি কোম্পানি তার পণ্যের বিজ্ঞাপন লিংক বা ব্যানার আকারে অন্য একটি ওয়েবসাইট এ দিয়ে থাকে। এই লিংক বা ব্যানারের মাধ্যমে মাধ্যমে ঐ কোম্পানির পণ্যের যে পরিমান বিক্রয় হয়, তার ভিত্তিতে কোম্পানি ঐ ওয়েবসাইট কে কমিশন দিয়ে থাকে। কিন্তু এই কমিশন অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৫% এর কম, যা খুবই নগণ্য। উদাহরণসরূপঃ কেউ amazon.com কোন ওয়েবসাইটে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে চায়। এখন amazon.com-র লিংক বা ব্যানার সেই ওয়েবসাইটটি তাদের পেজে দিল। এখন যদি কোন ভিজিটর amazon.com এর লিংক বা ব্যানারে ক্লিক করে এবং পণ্য ক্রয় করে, তবে amazon.com তাদের বিক্রয় থেকে উক্ত ওয়েবসাইটটিকে কমিশন দেবে। ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েট এ বিজ্ঞাপনদাতা কোম্পানিগুলো বেশি লাভবান হয়। তবে ওয়েবসাইট অ্যাফিলিয়েট তৈরী করতে এবং পরিচালনা করতে অনেক পরিশ্রমের পাশাপাশি অনেক টাকার ও প্রয়োজন হয়। তাই ছোট ছোট কোম্পানি গুলো এ থেকে খুব বেশি লাভবান হতে পারে না। এরপরও প্রযুক্তি ও মার্কেট নিয়ে গবেযণকারী প্রতিষ্ঠান ফরেস্টার রিসার্চ-র মতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকরী অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি।
আমি tuhin_bgd। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 44 টি টিউন ও 63 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।