কুরবাণী করা পশুর গোশত এত স্বাস্থ্যসম্মত ও সুস্বাদু হয় কেন !!!

দেখা জায় কুরবাণী করা পশুর গোশত অন্যান্য সময়ের তুলনায় স্বাস্থ্যসম্মত ও সুস্বাদু হয় । তার একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছি । জানিনা তা আপনাদের কতটুকু সন্তুষ্ট করবে। তারপরও দেখুন ও ব্যাখ্যাটা কেমন হল মন্তব্য করুন ।

যখন পশুকে যবেহ করা হয় তখন তখন রক্ত প্রবাহিত হয় । আর রক্তের মধ্যে কার্বন ডাই অক্সাইড, বিষাক্ত বিপাকীয় পদার্থ, টক্সিন ও রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু থাকতে পারে । খাদ্যে এসব পদার্থ থাকা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর । এছাড়া প্রবাহিত রক্ত ও এর মধ্যকার উপাদানসমূহ অপসারণ করা হলে তা গোশতকে সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যউপযোগী করে থাকে ।

যবেহ করার পর পশুর মাংস কুঞ্চন হতে থাকে । কারণ মস্তিষ্ক অক্সিজেন চায় বলে মাংস কুঞ্চিত হয়ে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পূর্ণ রক্ত পাঠাতে চেষ্টা করে । এইসব কুঞ্চনের ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশের রক্ত শিরা থেকে বের করা সম্ভব হয় যা প্রবাহিত রক্তে মিশে হৃদপিন্ডে যায় এবং সেখান থেকে মস্তিষ্কে পাঠাতে চেষ্টা করে । কিন্তু গলার বড় বড় রক্তবাহী ধমনি কেটে যাওয়ার ফলে সেই রক্ত আর মস্তিষ্কে পৌছায় না । তখন প্রাণী বেহুস হয়ে যায় । মাংস কুঞ্চন হলেই বুঝা যায় প্রাণী বেহুস হয়ে গেছে । যেহেতু রক্তক্ষরণ হয় বলে প্রাণী বেহুস হয়ে যায় । তাই জবেহ করা প্রাণী রক্তক্ষরণে কোন ব্যাথ্যা অনুভব করে না । এই মাংস কুঞ্চনের ফলে রক্ত বের হয়ে যায় সাথে ক্ষতিকর পদার্থ । ফলে উন্নতমানের, সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর গোশত পাওয়া যায় ।

প্রাণীর জবেহ করার পর প্রানীর মাংস কুঞ্চন হতে দেওয়া হলে সব প্রবাহিত রক্ত বের হয়ে যেতে পারে। এজন্যই মহানবী (সা) এর স্পস্ট নির্দেশ এই যে, যবেহ করার পর প্রাণী সম্পূর্নরূপে স্থির না হওয়া পর্যন্ত যেন চামড়া ছাড়াতে শুরু না করে ।

যেহেতু কুরবানীর সময় সকল ধমীর্য় নিয়ম কানুন সঠিক ভাবে পালন করে পশু যবেহ করা হয় সেহেতু কুরবানীর পশুর গোশত এত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যসম্মত হয় ।

কুরবাণীর সময় ছাড়া অন্য সময় সকল নিয়ম সঠিকভাবে পালন করা হয় না । অর্থাৎ পশু যবেহ করার পর গোশত ব্যবসায়ীরা কুঞ্চন বন্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে চামড়া ছাড়ানোর কাজ করেনা কারন এতে তাদের কিছুসময় অপেক্ষা করতে হয় । তাই তারা অল্প সময়ে চামড়া ছাড়ানোর কাজ শুরু করার জন্য যবেহ করার সাথে সাথেই পশুর মেরুদন্ডের ভিতরের স্পাইনাল কর্ড ছুরি দিয়ে কেটে দেয় । ফলে আর মাংস কুঞ্চন হয়না । এতে করে প্রবাহিত রক্তের সাথে ক্ষতিকর পদার্থ বের হতে পারেনা । ফলে তখনকার গোশত এত স্বাস্থ্যসম্মত ও সুস্বাদু হয়না ।

পূর্বে প্রকাশ

Level 0

আমি ছাত্র ও শিক্ষক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 54 টি টিউন ও 1010 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

তুমি যদি শিক্ষিত হও,অশিক্ষিতকে আলো দেবে। না পারলে তুমি অহংকার করবেনা,তুমি দূর্ব্যবহার করবেনা,বিনয়ের সঙ্গে কথা বলবে,তুমি শিক্ষিত বলেই এ তোমার অতিরিক্ত দায়।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

Welcome Back স্যার ।অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে খুব খুশি হলাম।।

যত যাই বলেন,কোরবানির ঈদ এ কোরবানির গোশত তে আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমত থাকে।তাইতো গোশত এত সুস্বাদু হয়।এছারা কোরবানির গোশত খেলে এলার্জি,একজিমা এর কোন ঝামেলা হয়না।আমি নিজে এলার্জির রূগী।এত কোরবানীর মাংস খেলাম কিছুই হলোনা।কিন্তু অন্য সময় মাংস খেলে খবর হয়ে যায়।

আপনার টিউনের জন্য ধন্যবাদ।অনেক কিছু জানতে পারলাম।

    Level 0

    @Mukut: ক্ষতি হওয়ার কথা না। কিন্তু,, বুঝতে পারলাম না, আমাদের এখানে ঈদ এর পরের দিন একজন মারা গিয়েছেন গরুর মাংস খেয়ে। উনার high blood pressure ছিল। গরু খাওয়ায় নিষেধ ছিল।
    যাইহোক, careful থাকা দরকার

      @tech_no: মিষ্টি জাতীয় খাবার দেহের জন্য দরকার কিন্তু বহুমূত্র রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

    @Mukut: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। 🙂

    @Mukut: অনেক ধন্যবাদ।

mukut shaheb sohi kotha bolchen. er cheye boro kono kotha nai………tarporo tune er jonno thx.

A+ Tune

ফিরে আসায় স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা 🙂
টিউন মারাত্মক

Level New

valo laglo

আপনার টিউনের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

দারুন গবেষণা।
বাট “মাংস কুঞ্চন” জিনিসটা বুঝিনি। একটু বুঝিয়ে দিন না…

    Level 0

    @সাইফুল ইসলাম: probably: প্রত্যেক জীবিত কোষের অক্সিজেন প্রয়োজন হয় along with other necessary elements. এজন্য যখন কুরবানি দেওয়া হয়, তখনও তার জীবিত কোষের অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। কিন্তু গলা কাটার পরে সেই অক্সিজেন এর supply দিতে পারে না। ফলে তার “মাংস কুঞ্চন” হতে থাকে। সম্ভবতঃ এটাই বুঝিয়েছেন শিক্ষক।
    আমি কি ঠিক??? @ ছাত্র ও শিক্ষক

    @সাইফুল ইসলাম: কুঞ্চন = সংকোচন। মানে ভেজা কাপড় যেমন চিপলে পানি বেরিয়ে আসে সেভাবে মাংশ চিপে ওনেকটা রক্ত বেরিয়ে আসে। আসা করি ভুল বলিনি।

    @সাইফুল ইসলাম: কুঞ্চন = সংকোচন, কুঁচকানো ।

    @সাইফুল ইসলাম: কুঞ্চন = সংকোচন, কুঁচকানো । আর কিছু বলতে হবে ?

      আপনি রাগ করতেছেন কেন?
      সাইফুল ভাইয়ের আগ্রহ ছিলো তাই জিজ্ঞাসা করছে…….এরকম পার্ট নিতেছেন কেন? এমন কি বলছে যে আপনি বিরক্ত হইতেছেন…..নিজের সম্মান নিজের কাছে…..

      ভাই মোরশেদ আমি তো বিরক্ত হইনি !!!
      আমার কাজ ই হল যারা না বুঝে তাদের বুঝিয়ে দেয়া । তবে অনেককে ডিটেইলস বুঝাতে হয় আবার কাউকে জাস্ট একটু ক্লু দিলেই বুঝতে পারে। তাই ব্যক্তি অনুযায়ী বুঝানোটাই বেটার । আচ্ছা বলূনতো কোন ব্যাপার যদি আপনি নিজে নিজেই বুঝতে পারেন সেটা আত্মতৃপ্তি দেয় না অন্যের মাধ্যমে বুঝলে ? আমার মনে হয়েছিল সাইফূলকে জাস্ট এতটুকু বললেই বুঝতে পারবে তাই এতটুকুই বলেছি । এখানে কিভাবে বিরক্তির প্রকাশ হল বুঝলামনা । ধন্যবাদ

ভাল লাগল ধন্যবাদ ।

ভাল লিখছেন, স্পাইনাল কর্ড বিষয়টা জানা ছিল না

টিউনটা সাদামাটা হয়ে গেল। আরো তথ্যবহুল হলে আরো ভাল হত।
তার পরও টিউন করার জন্য ধন্যবাদ।

Level 0

Nice post .

আল্লাহ তাআলা কথাও লিখেন নি যে কোরবানির গোশত যে কেউ খেতে পারবে এবং কোন সমস্যা হবে না। যাদের সমস্যা আসে তাদের গোশত থেকে দূরে থাকা উচত।

    @Mubasshir Ahmed Bipu: ভাই আমার টিউনেও কোথাও লেখা নেই যে কোরবানির গোশত যে কেউ খেতে পারবে এবং কোন সমস্যা হবে না। মিষ্টি জাতীয় খাবার দেহের জন্য দরকার কিন্তু বহুমূত্র রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। যাদের সমস্যা আসে তাদের গোশত থেকে দূরে থাকা উচত। ধন্যবাদ।

Welcome Back স্যার ।অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে খুব খুশি হলাম।

ফিরে আসায় স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা 🙂 8)
টিউন মারাত্মক। 😀
ধন্যবাদ। :mrgreen:

সুন্দর !

thanks

Level 0

nice…!!!

Level 0

pora valo laglo vaia>>>>>>>>>>>>thank’s vaia>>>>>>>>>>>>>

ধন্যবাদ।

ওয়েলকাম ব্যাক স্যার! টিউনটি ভালো লাগলো স্যার! 😀
তবে আপনার থিউরীর সাথে আমি একমত নই। কোরবানীর মাংশ সুস্বাদু লাগার বৈজ্ঞানিক কারণগুলো হতে পারেঃ

1. কোরবানীর গরু নির্বাচন করা হয় ভালো মানের, অন্যদিকে কসাইরা নির্বাচন করেন তাদের লাভ বিবেচনায়।
2. কোরবানীর গরুর মাংশ থাকে সতেজ ও তাজা, অন্যদিকে কসাইখানার মাংশ পানিতে ডুবিয়ে ওজন বাড়ানো হয়।
3. উৎসবের আমেজে মাংশ খাওয়া হয়, তাই মজা লাগে। আপনি যদি কোন নদীর পাড়ে অ্যাডভেন্জার মুডে কোন মাছ পুড়িয়ে বার বি কিউ করে খান অসাধারণ লাগবে, কিন্তু একই মাছ বাসায় বার বি কিউ করলে জঘণ্য লাগবে। ব্যাপারটা আসলে বৈজ্ঞানিক।
4. সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল কোরবানীর মাংশ একসাথে একহাড়ি রান্না করা হয়। একসাথে অনেক রান্না করা লবণের কমবেশী কমহয়, মসলার ভুল ভ্রান্তি কম হবে ফলে স্বাদ বেড়ে যায় বহুগুন।

😀 😀

    @নেট মাস্টার: অনেক ধন্যবাদ ডাক্তার,

    ০১। কুরবানির সময় গরু মোটা তাজা করার জন্য অনেক কিছু খাওয়ানো হয় এর মধ্যে অনেক ভেজাল ও ক্ষতিকর জিনিস ও থাকে। দেখতে ভাল মনে হলেও তা কিন্তু ভাল নাও হতে পারে। এজন্য ক্ষতিকর পদার্থ মিশ্রিত রক্ত বের করা দরকার।
    ০২। ওজন বাড়ানোর সাথে মাংসের মান ও স্বাদের কোন সম্পর্ক আছে কি ?
    ০৩। একমত। মানসিক ব্যাপার 🙂
    ০৪। সন্দেহজনকভাবে একমত।

    ইসলামিক ফাউনডেশন কর্তৃক প্রকাশিত ” আল কুরআনে বিজ্ঞান ” ১৩৯ ও ১৪০ পৃষ্ঠা পরে দেখতে পারেন। আমার লেখাটা এখান থেকে পাওয়া কিছু ত্তত্থের উপর ভিত্তি করে লেখা।
    আরও দেখতে পারেন -1. Horder, Lord, Statement in Support of Jewish Method of Slaying Animals, 1950.
    2. Hill, Leonard, Statement of Director, Dept. of Applied Physiology, NIMR, UK quoted by Khan, G.M. 1982

      @ছাত্র ও শিক্ষক:
      স্যার আপনি যে পয়েন্ট এ ফোকাস করেছেন ও রেফারেন্স দিয়েছেন তা আমাদের দেশে প্রযোজ্য নয়। পশু-ব্যবসায়ীরা মাংশ কুন্চনের জন্য অপেক্ষা করেনা, ব্যাপারটার সাথে একমত নই।
      ১. হ্যা এটা ঠিক। ডেক্সমেথাসন ব্যবহার করে ভারতীয় গরু মোটা তাজা করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তবে আমাদের পয়েন্টটা মূলত স্বাদের, ক্ষতিকারক কি না সেটা আপাতত সরিয়ে রাখছি।
      ২. পানিতে মাংশ ডুবিয়ে রাখলে ওয়াটার সলিউবল প্রোটিনগুলো গলে যাবে। পানিতে ডোবালে যে স্বাদ কমে যাবে তার প্রমাণ হল, কিছু আঙ্গুর 12-24 ঘন্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। ওগুলো ফুলে উঠবে, ওজন বাড়বে, কিন্তু স্বাদ? খেলেই বুঝবেন। 😀
      4. সন্দেরহন অবকাস নেই! 😀 তাবলীগ জামাতের রান্না করা খাবার খাবেন, দেখবেন কত সুন্দর লাগে খেতে! বাবুর্চির রান্না বড় হোটেলেও একই। একসাথে অনেক রান্না করলে রান্না সুন্দর হয়। কারণ 1 কেজি মাংশে 1 চামচ লবণের কমবেশী যত প্রকটভাবে জিহব্বায় লাগবে, 10 কেজি হলে সমানভাবে বন্টিত হয়ে কিছুই মনেহবেনা! 😀

    @নেট মাস্টার: ধন্যবাদ ডাক্তার, আমাদের দেশের (সব না) মাংস ব্যবসায়ীরা (কসাই) কি করে তা পর্যবেক্ষণ করা দরকার ।
    ০১। দু:খিত 🙁 আমি স্বাস্থ্যসম্মত ও সুস্বাদু দুটি বিষয় মাথায় রেখে চিন্তা করছিলাম ।
    ০২। পানিতে মাংস ভিজালে অসমসিস হয় কিনা ও দ্রবণীয় প্রোটিন সম্পর্কে জানিনা( না জেনেই একমত) । আর মাংস ব্যবসায়ীরা কি ১২-২৪ ঘন্টা মাংস পানিতে ভিজিয়ে রাখবে ?
    ০৪। ব্যাপারটা আপেক্ষিক । এখানে বাবুর্চি বা রান্না যে করে তার পারদর্শিতা ও অভিজ্ঞতা কাজ করে । আমার মায়ের হাতের রান্নার মত স্বাদ কোথাও পাইনা কিন্তু যখন কোন উপলক্ষে বেশি পরিমানে রান্না করতে হয় তখন আর আগের মত স্বাদ হয় না বা লবন কম বেশি করে ফেলেন । তাবলীগ জামাতের খাবার সুস্বাদু হওয়ার ক্ষেত্রে রান্নাকারীর পারদর্শিতা, ধর্মীয় আবেগ ও মানসিক ব্যাপারও কাজ করে । ধন্যবাদ। (মন্তব্যের জবাব দিতে একটু দেরি হচ্ছে)

স্যার, সালাম

বাহ্‌ ❗ ❗

নেট ভাই আর স্যারের ডিবেট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। .. 😀

:mrgreen: ডিবেট চলুক, আমিও কিছু শিখি 8) 8) 😆

সব কথার বড় কথা ইসলামের সব গুলি আনুষ্টিকতাই বিজ্ঞান সম্মত,যেহেতু আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি কর্তা তাই তিনি অবশ্যই আমাদের জন্য খারাপ কিছু চিন্তা করবেন্না এইটাই স্বাভাবিক।
ধন্যবাদ তথ্যগুলু শেয়ার করার জন্য।

অনেক তথ্য জানতে পারলাম। তবে আমার খারাপ লাগে আমাদের এলাকায় পশুর ভালোভাবে দম যাবার আগেই চামড়া ছাড়ানো শুরু করে দেয়।
আর আল্লাহর বিধান মানার ভিতরে শান্তি এটাতো জানা কথা।
আপনাকে ধন্যবাদ সেই সঙ্গে বাসি ঈদ মোবারক ;(

net vai darun scientific bolechen……like dilam….kothay jukti ace.

ধন্যবাদ স্যার । :))