ট্রেড লাইসেন্স হল যেকোনো ব্যবসায়ের জন্য প্রথম অনুমোদন, সেটা ই কমার্স হোক বা অন্য কোন ব্যবসা। তার মানে হল, আপনি যদি এটাকে ব্যবসা মনে করেন বা ব্যবসা হিসেবে নিতে চান, তাহলে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে। আমরা অনেকেই ট্রেড লাইসেন্স করাকে অনেক ঝামেলার কাজ মনে করি। কিন্তু, আপনার লাইসেন্সটি যদি আপনি নিজেই করেন, সেটাই সবচেয়ে উত্তম, কারন আপনার বিষয়টি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারনা থাকল। এটা কিন্তু খুব কঠিন কোন কাজ নয়। প্রথমে আপনাকে আপনার ব্যবসায়ের স্থানটি কোন সিটি কর্পোরেশনের কোন অঞ্চলে পড়েছে, তা নির্ধারণ করতে হবে। তারপরে, সঠিক ক্যাটাগরি নির্বাচন করবেন। এখন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করে, চলে যান আপনার নির্ধারিত সিটি কর্পোরেশন অফিসে। লাইসেন্স ফি সিটি কর্পোরেশন ২০১৬ গেজেট দ্বারা নির্ধারিত হবে।
ই কমার্স ব্যবসায় ট্রেড লাইসেন্স করার সময় অনেকেই লাইসেন্সের ক্যাটাগরি নির্বাচনে ভুল করেন। লাইসেন্স করার পূর্বে, আপনার পছন্দের ক্যাটাগরি গেজেটে আছে কিনা, তা নিশ্চিত করে নিন।
অনলাইন বা ই কমার্স ব্যবসায় ট্রেড লাইসেন্সের ক্যাটাগরি হবে "আইটি ব্যবসা" এবং ক্যাটাগরি তালিকায় এর ক্রমিক নাম্বার ২৫৩।
আইটি ব্যবসা ক্যাটাগরিতে লাইসেন্স ফি, ১৫% ভ্যাট, সাইনবোর্ড চার্জ এবং লাইসেন্স বইয়ের মূল্যসহ সর্বমোট ৪৫০০ টাকার কাছাকাছি হবে। সাথে ৫০০/১০০০ টাকা স্পীড মানি দিতে হতে পারে। সব কিছু আপনি নিজে করলে ৫৫০০ টাকার মধ্যেই আপনার লাইসেন্সটি পেয়ে যাবেন আশা করি। স্পীড মানি দেয়ায় কাগজপত্র নিয়েও আশাকরি কোন ঝামেলায় পরতে হবে না।
সঠিকভাবে ট্রেড লাইসেন্স করার নিয়ম, আঞ্চলিক অফিস নির্বাচন, ফরম পূরণ, ক্যাটাগরি নির্বাচনসহ ট্রেড লাইসেন্স সম্পর্কিত বিস্তারিত জানতে উপরের লিঙ্কে ক্লিক করুন।
আমি রাহাদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।