সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা ।
আপনাদের সুস্থতা কামনা করে আজকের টিউন শুরু করছি ।
একটা চমৎকার নাটক আছে । কাহিনীটা এরকম,
1969 সাল 16 July নীল আ. আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন এবং মাইক কলিন্স চাঁদের উদ্দেশ্যে রওনা করেন । Apollo 11 ছিল তাদের বাহন । যাই হোক নাটক শেষে তারা কিছু পাথর নিয়ে হাজির হয় । ইত্যাদি... ইত্যাদি.........
আজ আপনাদের সামনে কিছু সত্য তুলে ধরতে চাই । আমাদেরকে ভুল বুঝিয়ে আর কতদিন রাখা হবে ।
বলা হয় 1969 সালে মানুষ চাঁদে পদার্পণ করে । কিন্তু আমার এটা কোনমতেই বিশ্বাস হয় না ।
এখন হয়ত আপনারা বলবেন, কেন ভাই ? আপনার এই মহাসত্য বিশ্বাস হল না কেন ??
অবশ্যই আমি আমার কথার জবাব্দিহিতা করতে বাধ্য ।
এই ছবিটি দেখুন...
আমার আরও কিছু যুক্তি আছে, যা সাধারণ চোখে ধরা পড়বে না । যেমনঃ
1974 সালে বিল কেসিং নামের একজন আমেরিকান তার " We Never Went to the Moon" বইয়ে এসব যুক্তি উপস্থাপন করেন ।
আমি আপনাদের এবার ছবি দিয়ে বোঝাব । প্রতিটা ছবি খুব সূক্ষ্মভাবে দেখবেন...
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাজ অলড্রিন আর নীল আর্মস্ট্রংকে । আর্মস্ট্রং পতাকা গাঁথছেন আর অলড্রিন দাঁড়িয়ে আছেন।
A লক্ষ করুন,
সূর্যই যদি একমাত্র আলোর উৎস হয়, তবে আর্মস্ট্রং-এর থেকে অলড্রিন-এর ছায়া কি বড় হওয়া সম্ভব??
এবার এই ছবি দেখেন।
B-তে Aldrin এর SpaceSuit-এ একটা ছায়া দেখা যাচ্ছে । সূর্য একমাত্র উৎস হলে তো ছায়া আরও Dark হত, তাইনা??
C-তে দেখুন যত দূরত্ব বাড়ছে, মাটি তত Fade হয়ে যাচ্ছে । যেখানে বায়ু নাই, সেখানে এটা অসম্ভব ।
D-তে দেখেন, হেলমেটের মধ্যে লাল চিহ্নিত গোল --ওটা কি ??? নাসাও বলতে পারেনি, এড়িয়ে গেছে ।
পরের ছবিতে আসা যাক ।
E-তে কোন ছায়া দেখছেন ??
নাসা বলেছে, Spaceship ফ্লাই করার সময় ওটা Shadow . কিন্তু পৃথিবীতে বিমান বা অন্য কিছু ওড়ার সময়ও এত Dark ছায়া পড়ে না।
এখন এই ছবি দেখুন...
K-টা পুরাই অন্ধকার, কিন্তু আমেরিকার পতাকা দেখা যাচ্ছে Lolzzz...
আর J-তে তো তারা দেখি না !!!
ক্যামেরা যদি বুকেই বাধা থাকে, তবে
L-কখনই ছবিতে আসবে না, ভেবে দেখুন ...
M-এর ছায়া আসমান্তরাল, একটু আগেই বলেছিলাম । কিন্তু এটা হতে পারে না ।
N-এ খেয়াল করুন, আমি যদি বলি আলোটা Spacesuit থেকেই আসছে !
দেখুন, Q-চিহ্নিত স্থান আর গোল দাগ করা স্থানের মাটির কত পার্থক্য !!
R -এ একটা C অক্ষর দেখা যায় । এটা ওদের শুটিং-এর সুবিধার্থে করা ।
S-দেখুন, যেখানে পানি নাই, সেখানে এত সুন্দর করে সিনেমা সাজিয়েছে; বোঝায় যায় এটা পানির মিশ্রণ ছাড়া অসম্ভব ।
তাহলে ঐ চিহ্ন আসল কোত্থেকে ?????
এবার এই সিনেমার Behind The Scene টা আমরা একনজর দেখে নিই । ক্লিক করেন ।
কি এসব বিশ্বাস হয় না ? তাইলে এটা দেখেন তো !
আপনাদের কারও যদি যুক্তি থাকে, যে মানুষ চাঁদে গেছে... কমেন্টের মাধ্যমে জানান ।
আমরা এই বিষয় নিয়ে যুক্তি/তর্ক/আলোচনা করতে চাই ...
আমি মল্লিক গালিব শাহরিয়ার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 103 টি টিউন ও 1799 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
মল্লিক গালিব শাহরিয়ার, কম্পিউটার-প্রকৌশল বিভাগ, আহছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ।
@meglariad:
ভাই, এইটা তো ১০ বছর আগের পুরানো ক্যাচাল….টিউন করার আগে নিজে বিষয়টি নিয়ে আপডেটেড থাকেন……২০০৪ সালে এই ভিডিও দেখে আমিও আপনার মতো ধারণা করতাম……এইটা নিয়ে আরেকটু সার্চ করেন…..NASA র জবাব আছে প্রত্যেকটা যুক্তির বিপক্ষে……
অফটপিক: তালগাছ আমার টাইপ এর মেন্টালিটি থাকলে অধিক ঘাটাঘাটি করার দরকার নাই……তালগাছ আপনার থাক…
@কৌশিক: The acceleration due to gravity is 1.62 m/s^2. This is approximately 1/6 that of the acceleration due to gravity on Earth, 9.81 m/s^2
Mean radius 1,737.10 km (0.273 Earths)
Escape Velocity = Square root (2gR)
=Square root (2*1.62*1737.10)
=2.37km/s
tahole bakita apni bolen, ki howar kotha !!
@meglariad: FLAG ORAR BAPARTA BITORKER BAIRE RAKHA UCHIT….COZ FLAGTAKE SHOJA RAKHAR JONNO UPORE HORIZONTALLY AKTA STICK DEOA SILO……KOTHA HOLO JE PROTHOM SPACESHIP SPOOTNIK THEKE SHURU KORE PROTHOM MANUSH SHOB PATHALO AGE RUUSIA AR CHADE AGE GELO AMRICA….JITLO COLD WAR….VANGLO SOVIET…..THATS POLITICS……1/6 GRAVITY HOWAR KARONE AKTA LAF DILE PRITHIBIR 6 GOON UPORE UTHAR KOTHA….BUT SLOW MOTION SARA AR KONO DIFFERENCE NAI…..NEIL ARMSTRONG SHOULD BE A NATIONAL HERO IN AMRRICA TO BE THE 1ST MAN TO SET FOOT ON MOON….HAVE U EVER SEEN HIM IN PUBLIC????EVERYTHING IS CLEARED OUT IN A VIDEO NAMED NASA MOON HOAX….ITS FROM A TV PROGRAM AND EXPERTS AND SCIENTISTS INVOLVED IN APOLLO MISSION ARE INTERVIEWED …….CHECK IT OUT IN YOUTUBE……
@arghya: ভাইয়া, আমার কাছে যা মনে হয়েছে, আমি এর ওপর পড়াশুনা করে যা জেনেছি, তার থেকে আমি এসব বললাম ।
হ্যাঁ, আমার ধারণায় ভুল থাকতে পারে । আপনার যুক্তি দিতে পারেন, এতে হয়ত আমার ভুল ধারনা ভেঙে যাবে ।
ধন্যবাদ ।
Issue 1 (flag waving) – clearly, this is a vidcap – the video shows the astronaut deploying the flag – he moved it. Also, in the Apollo 11 mission, the flag boom didn’t deploy properly; resulting in a ‘wavy’ appearance. This effect was recognised as a ‘photo opportunity’ and all future Lunar flags were also deployed in this manner deliberatly.
(multiple light sources) – there’d also be more than one shadow for each person. They’re standing on separate ‘hillocks’.
Issue 2 (shadows remain absolutely black) – not the case; take a close-up look at some of the images – the lunar surface is easily seen. Also, the reason for the ‘filled in’ appearance is due to simple light reflection – it’s extremely bright on the Moon.
Issue 3 – (no stars visible) – true – simply because the surface reflections were so bright and the film wasn’t designed to take images of stars (try taking an image of stars in daylight on Earth!).
Issue 4 – (huge light source) – no kidding! Really?
Issue 5 – the images are clearly reversed. In addition, the images were taken through the Lunar Rover camera – it was remote controlled from Earth and remained operational for some time after the astronauts left.
Issue 6 (film melting)
the film was inside canisters to protect it from the radiation (including thermal).
Issue 7 (no crater from DSE [Descent Stage Engine] Clearly visible is a considerable amount of erosion – caused by the DSE. In addition, if you ever see an AV-8B landing on grass or dirt, look for craters – the engine of the Harrier is twice as powerful as that of the Lunar Module Descent Stage.
Issue 8 (footprints) Precisely for the reason stated (no water in Lunar soil) as well as the Lunar gravity (one-sixth of Earth), the footprints were (and remain) quite distinct. In addition, the footprints were some distance from the LM; this was far outside the area affected by the DSE.
Issue 9 (no dust on footpads) – quite the contrary; even in the image shown, there is a small amount of dust on the insulation. Also, there was no swirling of dust – no air to get in the way of the dust particles.
@arghya: ওদের প্রশ্ন করা হয়েছিল, কেন পতাকা উড়তে দেখা গেছে ?
তারা জবাবে Fan-এর কথা বলে নাই, বরং বলেছে Armstrong এটার Handle move করে পতাকা উড়িয়েছে । ওরা যদি আপনার যুক্তিও দিত, তাও কিছুটা বিশ্বাস করা যেত ।
@nriddhi: আচ্ছা ভাই, America যা বলবে আমাদের কেন তাই-ই বিশ্বাস করতে হবে ? আমাদের ওরা আর কত বোকা বানাবে ???
আপনার প্রশ্ন গুলো দেখে আপনি যে বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি করেন সেটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। আচ্ছা প্রশ্ন যখন করেছেন তখন উত্তর গুলো আপনার জানা দরকার।
আপনার প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে তারা দেখা যায় না কেন?
আচ্ছা আপনি কিভাবে ভাবলেন সেই সময় HD ক্যামেরা ছিল? এখনকার ক্যামেরা তো তখনকার থেকে অনেক উন্নত। এখন নরমাল মোবাইল এ যে ক্যামেরা থাকে তা সেটাও তখনকার তুলনায় HD। আচ্ছা আপনার মোবাইল কামেরা দিয়ে তারার ছবি তোলার চেষ্টা করেছেন কখনও? উঠেছে তারার ছবি???
দুইনম্বর প্রশ্ন ছিল পতাকা উড়ছে কেন?
এখানে একটা কথা আছে… আপনি যে ভিডিওটিতে দেখেছেন পতাকা পতপত করে উড়ছে ওটা ফেক। অর্থাৎ আপনার মতো কিছু মানুষ, যারা বিশ্বাস করে না তারা অন্যকে বিশ্বাস করানোর জন্য ওটা বানিয়েছে। তারপরও যদি নড়তে থাকে তাহলেও সমস্যা কোথায়? আপনি নিশ্চয়ই জানেন চাদে বাতাস নেয় এবং মধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম। তাহলে ওখানে যদি কোনও কিছু একবার নড়তে শুরু করে তাহলে তার থামতে পৃথিবীর তুলনায় অনেক বেশি সময় লাগবে। তাই যদি মনে হয় পতাকাটা নড়ছে তাহলে ওটা এমনিই নড়ছে। বাতাসে নড়াচ্ছে না।
এবার তিন নম্বর প্রশ্নে আসি। কোন জায়গায় গর্ত হয় কখন? যখন জায়গাটার মাটি নরম থাকে। চাদে আপনি নরম মাটি পাচ্ছেন কোথায়? সবটায় তো নুড়ি পাথরে ভরা।
আবারও সেই ভিডিওর প্রশ্ন। তাই এটার উত্তর দিলাম না।
আচ্ছা, হেলমেট এর দিকে তাকিয়ে আমি ওনার ছায়া, মডিউল এর এক ঠ্যাং আর একজনকে দেখতে পাচ্ছি। এর বেসই কিছু দেখলাম না।
চাদে আলোর উৎস একটা না, দুইটা। একটা হচ্ছে সূর্য আর একটা হচ্ছে পৃথিবী। আপনি নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন পৃথিবী আবার আলোর উৎস হয় কিভাবে? হয়। যেভাবে চাঁদ পৃথিবীর আলোর উৎস হয়। চাঁদ পৃথিবীর তুলনায় অনেক ছোট। তবুও ভরা পূর্ণিমায় খোলা মাঠে দাঁড়ালে মনে হয় রাত না, এখন দিন। এখন কল্পনা করুন চাদের জায়গায় যদি চাদের চেয়ে কয়েক গুন বড় একটা গ্রহ থাকে তাহলে আলোটা কত বেশি হবে… সেক্ষেত্রে ছায়া একটার বদলে দুইটা হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না।
আর ডাটার ব্যাপারে নাসার গোপনীয়তা অস্বাভাবিক কিছু না। সকল মহাকাশ অভিযানে কিছু গোপনীয়তা থাকে। যেগুলো আপনার আমার মতো আমজনতা হাজার মাথা কুটলেও নাসা দেখাবে না। কাজেই না জেনে বদনাম দেয়া ঠিক না।
চাদে কি বলিউড এর গানের শুটিং হচ্ছে, যে একই গানে দশবারটা লোকেশন দেখিয়ে দিবে???
এটা একটা হাস্যকর প্রশ্ন… আপনার কি ধারনা, চাদের পাথর অন্য কোন অজানা মৌল দিয়ে গঠিত? যেন দেখতে গোলাপি বা বেগুনি হবে???
চাদে যাওয়া হচ্ছে না কেনও, এই প্রশ্নের উত্তর নাসা ভাল দিতে পারবে। তবে যেহেতু চাদে অনেক গুলা রোবট পাঠানো হয়েছে এবং সেগুলো এখন ও তথ্য দিয়ে যাচ্ছে তাই আপাতত মানুষ চাদের দিকে না ঝুঁকে মঙ্গল এর দিকে ঝুঁকছে। আর একটা মহাকাশ অভিযান অনেক বায়বহুল। চাইলেই যাওয়া যায় না।
চাদে যাওয়াটায় আসল ফিরে আসাটা কোন সমস্যা না।
আশাকরি বুঝাতে পেরেছি। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করেন। আর সায়েন্সটাকে ভাল ভাবে বুঝেন।
@shakib936: আপনি ভাইয়া আপনার যুক্তির খাতিরে অনেক কিছুই বললেন।
আমিও তাহলে কিছু বলি ?
তখনকার ক্যামেরা এত উন্নত ছিল না bt তাদের প্রযুক্তি এত উন্নত ছিল যে, তারা চাঁদে গেল !
আপনি কি Real Video দেখেছেন (ওরা যেই ভিডিও সত্য দাবি করছে) ? সেখানে দেখুন পতাকা পতপত করে উড়ছে ।
মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য কিছু থামতে সময় লাগবে, ব্যাপারটা বুঝলাম না ।
আপনি May be জানেন না যে, যানগুলো বেশ ভারী এবং পৃথিবীর বুকই দেবে যায় । মাটি গর্ত হয়ে যায়।
এবং Video দেখলে আরও Clear হবেন ।
পৃথিবী চাঁদকে আলো দেয়, আজ আপনার কাছে প্রথম শুনলাম ।
আপনি হেলমেটের দিকে তাকিয়ে যা দেখলেন, আমিও তাই-ই দেখেছি… প্রশ্ন হল, কাউকে (কিছুকে) ছবি তুলতে তো দেখা যাচ্ছে না !
গোপনীয়তা এবং “হারিয়ে গেছে” স্বীকার করা কি এক ????
না ভাইয়া, ওখানে বলিউডের কোন শুটিং হয়নি, কিন্তু ওনারা এত কষ্ট করে চাঁদে গেলেন bt এক জায়গাতেই সময় কাটালেন– জিনিসটা মেলানো একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে ।
আপনি আজ ফ্রান্সে গেলে নিশ্চয় খালি আইফেল টাওয়ারের নিচে ছবি তুলবেন না !
আপনি চাঁদের পাথর অন্য মৌল দিয়ে তৈরি কি না জানতে চাইলেন । যেখানকার ভুমি (সহ অন্যান্য বস্তু) পৃথিবীর ন্যায় নয়, সেখানে এই প্রশ্ন মোটেও হাস্যকর না ।
Science এখন অনেক অনেক বেশি Developed. এখন কেন চাঁদে যাওয়া হচ্ছে না, সেটা তো সবচেয়ে বড় প্রশ্ন । তাছাড়া আপনি খরচের কথা বলছেন ?? এটাই কি হাস্যকর হল না ?
অবশ্যই ফিরে আসা অসম্ভব । চাঁদের আকর্ষণ ত্যাগ করে Apollo-তে ফিরে আসা……একটু হিসাব করেন, কত বড় ট্যাঙ্ক লাগবে !!! 😛
Math-এর কাছে এই যুক্তি টিকে না !
তবুও ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ:আপনার এই কমেন্টটা ডিলিট করে দিন, তা না হলে আপনাকে সবাই বোকা ভাববে । যাদের Physics সম্পর্কে একটু জ্ঞান আছে তারা পড়ে হাসবে । সরি ভাই, কিছু মনে করবেন না । তবে এই বিষয়ে পোষ্ট করেছেন ঠিক আছে, এটা বিতর্কিত বিষয়, কিন্তু মাঝে মাঝে যেসব যুক্তি দেখাচ্ছেন সেটা বিজ্ঞান সম্মত না, যেটা শুধু হাসির সৃষ্টি করে । আবার ও বলছি, কিছু মনে করবেন না ।
“মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য কিছু থামতে সময় লাগবে, ব্যাপারটা বুঝলাম না ।
আপনি May be জানেন না যে, যানগুলো বেশ ভারী এবং পৃথিবীর বুকই দেবে যায় । মাটি গর্ত হয়ে যায়।
এবং Video দেখলে আরও Clear হবেন
পৃথিবী চাঁদকে আলো দেয়, আজ আপনার কাছে প্রথম শুনলাম ।
না ভাইয়া, ওখানে বলিউডের কোন শুটিং হয়নি, কিন্তু ওনারা এত কষ্ট করে চাঁদে গেলেন bt এক জায়গাতেই সময় কাটালেন– জিনিসটা মেলানো একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে ।
Science এখন অনেক অনেক বেশি Developed. এখন কেন চাঁদে যাওয়া হচ্ছে না, সেটা তো সবচেয়ে বড় প্রশ্ন । তাছাড়া আপনি খরচের কথা বলছেন ?? এটাই কি হাস্যকর হল না ?
অবশ্যই ফিরে আসা অসম্ভব । চাঁদের আকর্ষণ ত্যাগ করে Apollo-তে ফিরে আসা……একটু হিসাব করেন, কত বড় ট্যাঙ্ক লাগবে !!!
Math-এর কাছে এই যুক্তি টিকে না !”
এই প্রশ্ন গুলো প্রমাণ করে আপনি math এবং Physics সম্পর্কে জানেন না । সো ফালতু আলোচনা বাদ দেন । উদ্ভট কথা বলেন ক্যান মিয়া ।
আপনেরে কে কইছে চাদের আকর্ষণ ত্যাগ করে Apollo তে ফিরে আসা যায় না । আর মাটিতে গর্ত হবে ক্যান, ওই টা কি পৃথিবী, মাধ্যাকর্ষণ বল কি তা ত জানেন ই না ।
@Gautam: ঠিক আছে, আমি মূর্খ ।
চাঁদের Gravity কত ? ১/৬ (reference obj. earth) ???
তাহলে ভিডিও 2X করুন, দেখুন…
@Gautam: The acceleration due to gravity is 1.62 m/s^2. This is approximately 1/6 that of the acceleration due to gravity on Earth, 9.81 m/s^2
Mean radius 1,737.10 km (0.273 Earths)
Escape Velocity = Square root (2gR)
=Square root (2*1.62*1737.10)
=2.37km/s
@shakib936: The launch preparation was normal. Since the Rocketdyne F-1 engines in the first stage of the Saturn V rocket were “totally unreliable,” a cluster of “five booster engines of the more dependable B-1 type as used in the C-1 cluster for the Atlas missile”[16] were secretly installed, one inside each of the Saturn V’s five F-1s. The five smaller rocket engines together would produce only one-half the thrust of a single F-1. The public see the astronauts enter the Apollo spacecraft, but then they disembark before liftoff via a high-speed elevator to a duplicate of the spacecraft. During this transition period, television coverage is “lost accidentally.” The rocket launch appears normal, although the weight of the fueled Saturn V on the launchpad is less than a one-twentieth of its original design specification, according to Kaysing. The second and third stages of the Saturn V are equipped with “mock” Rocketdyne J-2 engines. The third stage puts Apollo into a parking orbit. The astronauts are flown to a Moon set in Nevada, 80 miles from Las Vegas. Fake signals from Apollo are sent to tracking stations. The Apollo spacecraft is jettisoned into the south Polar Sea. The astronauts are comfortable in Nevada, free to wander about Las Vegas with showgirls, except for some check-ins with Mission Control. They partake of the excellent buffet served on the 24th floor of the Sands Hotel and watch color television broadcasts from a private Telstar satellite. The astronauts fake the landing and moonwalk on the Moon set. The simulated reentry of the Apollo Command Module is really a drop from a Lockheed C-5 Galaxy transport aircraft; the astronauts are flown to Hawaii, where they enter the Apollo Command Module, which is dropped out of sight of the recovery ship.
@টিপসটিউন ডট কম: ভাইয়া আপনি কি চাঁদে যাওয়ার পক্ষে একমত নাকি টিউনারের পক্ষে একমত ?
@Mobstar: ভাইয়া, আমি শুধু আমার মতামত বললাম ।
আমিও তো মানুষ; আমারও ভুল হতে পারে । সেগুলো ঠিক করে দিন… bt এভাবে কমেন্ট করলে কষ্ট লাগে ।
আসলে এখানে একটা কথা আছে। এটা আমার নিজের যুক্তি থেকে বের করা। ১৯৬৯ সালে মানুষ যখন চাঁদে যায়, বলিয়া বাহুল্য প্রযুক্তি তখন এতটা উন্নত ছিল না। কিন্তু আজকালকার প্রযুক্তি এতই উন্নত, যে ন্যানো স্যুটের মত অদৃশ্য জিনিস বের হয়ে গেছে। তাহলে তাদের আজকাল এতো প্রযুক্তি, কই সেই ১৯৬৯ সালে গেলো তারা, ৪৪ বছর অতিবাহিত হয়ে গেলো, আজ যায় না কেন ???
আমি যতদূর জানি ভিডওটা এডিট করা । অরিজিনাল ভিডিওটা ছিল সাদা-কলো এবং অনেকটা অস্পস্ট । অনেক দিন আগে আমার ঠিক মনে পরছে না খবরের কাগজে পড়েছিলাম নাকি রেডিও/টিভির খবরে শুনেছিলাম যে চাঁদে অভিযানের ভিডিওটা সবাই যেন দেখতে পায় এবং বুঝতে পারে এ জন্য অরিজিনাল ভিডিওটাকে এডিট করে রঙিন ও স্পস্ট করে দেওয়া হয়েছে । আর পতাকা নড়াচড়ার বিষয়ে আমি shakib936 এর সাথে একমত কারণ এখানে নিউটনের ১ম সূত্রটা খাটে বলে আমি মনে করি । চাঁদে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর তুলনায় ৬গুন কম । তাই কোনো কিছুর ওজন যদি পৃথিবীতে ৬ মণ হয় চাঁদে হবে ১ মণ । আর তারার বিষয়ে বলতে চাই , আমাদের পৃথিবীর আকাশে তো সকল সময়ে একই রকম ভাবে তারা দেখা যায় না । কোনো সময়ে আকাশে অত্যাধিক মাত্রায় তারা দেখা যায় । আর কোনো কোনো সময়ে হাতে গুনা যাবে এমন সংখ্যক তারা দেখা যায় । ভাবছেন আমি প্রতিকুল আবহাওয়ার অবস্থার তারা দেখার কথা বলছি ? না ভাই আমি পরিস্কার আকাশের কথাই বলছি । ঐ ভিডিওটাও এমন হতে পারে যে , যে স্থান থেকে ধারন করা হয়েছে ঐ স্থানে তারার সংখ্যা ছিল নগণ্য কিংবা যা ছিল তা ক্যামেরা (গুন গত মানের কারণে) ধারণ করতে অক্ষম ।
@Sadeque Ahammed: ভাই, আপনি তাহলে বলুন, আর একবারও কেন চাঁদে যাওয়া হল না ?? Science is now more developed, isn’t it ?
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: 😀 apnar tune a khepe jaye may b america apnar tt acnt hack korse…ai jonnei dekhte parcen na…:P
@arghya: তবে ছবি তো বুঝতে পারবে; ভাববে ওদের অনেক গুণগান করছি, ওদের বাহবা দিচ্ছি !! 😛
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: No.. না.. দেখা যাচ্ছে না, করন হতে পারে আপনার টিউনটি নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যে কারনে Techtunes “নির্বাচিতটিউন মনোনয়ন” বক্স সরিয়ে ফেলেছে। এটি হতে পারে যে Techtunes এই টিউন নির্বাচিত করতে চায়না।
চাদে যাওয়ার জন্য অতি উচ্চ প্রযুক্তি লাগে না। এপোলো ১১ তে যে কম্পিউটার ব্যাবহার করা হয়েছিল তা আজকের তুলনায় খেলনা ধরনের। আচ্ছা আপনার কি ধারনা? সেই ৭০এর দশকে HD ক্যামেরা ছিল? আপনি HD ক্যামেরা বাদে নরমাল ক্যামেরা দিয়ে তারার ছবি তুলতে পারেন নাকি ট্রাই করে দেখেন তো…
আপনি মধ্যাকর্ষণের সাথে কোনোকিছু থামার সম্পর্ক খুঁজে পাননি??? 😮 😀
আপনি কি জানেন মহাকাশে আপনার ওজন থাকে না বলে আপনি ইচ্ছেমত ভেসে বেড়ান। আপনাকে যদি কেউ একটা ছোট্ট ঠেলা মেরে দেয়, আপনি অনন্তকাল ধরে চলতেই থাকবেন। অথচ পৃথিবীতে এটা সম্ভব নয়। কেন জানেন? পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল আপনাকে বাধা দেবে আর মধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর দিকে আপনাকে টেনে ধরে রাখবে। মহাকাশে এই দুইটার একটাও নেই বিধায় আপনি অনন্তকাল ধরে চলতেই থাকবেন। চাঁদেও কিন্তু বায়ুমণ্ডল নেই- এটা নিশ্চয় আপনাকে বলে দিতে হবে না। আর মধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর তুলনায় ছয় ভাগের এক ভাগ। পৃথিবীতে আপনার যে ওজন হবে, চাদে হবে তার ছয় ভাগের একভাগ। ভিডিওতে দেখেন কেমন লম্বা লাফ দিচ্ছে… আচ্ছা আপনি যখন একটা বল দূরে ছুড়ে মারেন তখন ভেবে দেখেছেন কিসে বলটার গতি কমিয়ে মাটিতে এনে ফেললো??? এটার জন্য দায়ী বাতাস। বাতাসের সাথে ঘর্ষণের ফলে কিছু শক্তি ক্ষয় হল যার কারনে মধ্যাকর্ষণ বল বলটাকে মাটিতে এনে ফেললো।
এই একই ঘটনাটা চাদে ঘটছে না। তাই পতাকাটা যখন হাত দিয়ে একবার নাড়া দেওয়া হয়েছে, ওটা অনেকক্ষণ ধরে ওইভাবে নড়তে থাকবে। এবং একসময় থেমে যাবে। এই থামার সময় টা হবে পৃথিবীর ছয়গুন। অর্থাৎ চাদে পৃথিবীর তুলনায় ছয়গুণ বেশি সময় ধরে নড়বে।
মাটিতে দেবে যাওয়াটা কি খুবই জরুরি??? আপনি কখনও শুকনা পাথরের পাহাড় দেখেছেন, যেখানে কোনোদিন বৃষ্টি হয়নি? বা পানি পড়েনি? চাদে পানি নেই, এটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না… তাই চাদের পাথরগুলো সম্পূর্ণ শুকনো। যানগুলো অবশই ভারি, কিন্তু এতটা নিশ্চয়ই নয় যে শুকনো পাথর ভেঙ্গে দেবে অনেকখানি বসে যাবে! এতটা ভারি হলে উড্ডয়ন সম্ভব নয়।
চাঁদ আর পৃথিবীর মাঝে কি এমন কোন দেওয়াল দেওয়া আছে যে শুধু পৃথিবী থেকে চাঁদ দেখা যাবে, চাঁদ থেকে যাবে না! না, এমন কোন কিছু নেই। তাই চাঁদ থেকে স্পষ্ট পৃথিবী দেখা যায়।(পৃথিবীর তুলনায় চাঁদ থেকে আর পরিষ্কার দেখা যায়। কারন চাদে বায়ুমণ্ডল নেই।) শুধু চাঁদ না, পৃথিবীও সূর্যের আলোর প্রতিফলন ঘটায়। এই প্রতিফলিত আলো চাদে পৌঁছে চাঁদকে আলোকিত করে। ঠিক যেমনিভাবে চাঁদ পৃথিবীকে করে। চাদে বায়ুমণ্ডল না থাকায় আলোটা সরাসরি চাদকে আলোকিত করে। আর পৃথিবীর আয়তন চাদের তুলনায় পঞ্চাশগুন। অর্থাৎ চাদের তুলনায় অনেক বেশি আলো প্রতিফলিত হয়। যার প্রায় সবটুকুই চাঁদকে আলোকিত করে। আশাকরি এবার বুঝেছেন পৃথিবী কিভাবে চাঁদকে আলো দেয়…
এই ছবিটা হয়ত নিজে নিজে উঠেছে নয়ত এমন কৌশলে উঠেছে যাতে কামেরামান এর প্রতিফলন না দেখা যায়। আপনি হয়ত বিভিন্ন মুভিতে দেখেছেন আয়নায় অভিনেতাদের ছবি ওঠানো হয় অথচ ক্যামেরা দেখা যায় না। এটাও হয়ত একই কৌশলে পাশ থেকে তোলা… আমার বিশ্বাস এটা নিজে নিজে ওঠা। (একটা জিনিশ বুঝলাম না। আপনার দেওয়া ছবিটা রঙ্গিন। অথচ চাদে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সাদাকালো ক্যামেরা… :p তারমানে এডিট করা হয়েছে। এডিট করে কি হেলমেটএর প্রতিফলন পরিবর্তন করা যায় না???)
নাসা বলেছে হারিয়ে গেছে বলেছে, এটার প্রুফ দেখাতে পারবেন?
ওদের সাথে বাইরে বেশিক্ষণ কাটাবার জন্য অক্সিজেন ছিল না। আর মানুষ চাদে গেছে চাদের ছবি তোলার জন্য নয় যে যেখানেই যাব সেখানকার ছবি তুলবে… নাসা যে কয়টা ছবি প্রকাশ করেছে সেগুলোতে শুধু এইগুলাই আছে। আরও ছবি নাসার কাছে থাকতে পারে।
চাদের ভূমিসহ অন্যান্য বস্তু পৃথিবীর ন্যায় নয়- এটা একটু পরিষ্কার করে বলবেন কি?
হ্যাঁ। সায়েন্স এখন অনেক Developed. কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত মানুষের জীবন নিয়ে ঝুঁকি নেওয়াটা কি আপনি মেনে নিবেন? চাদে তো মানুষ গিয়েছে। অনেকগুলো রোবট পাঠানো হয়েছে। চাদের অরবিটে স্যাটেলাইট বসানো হয়েছে। যে তথ্য দরকার পৃথিবীতে বসেই নাসা পেয়ে যাচ্ছে। সেখানে নতুন করে খামোখা চাদে মানুষ পাঠানোর তো কোন দরকার নেই। তবে হ্যাঁ… ২০২০ সালের ভিতরেই আবার চাদে মানুষ পাঠানোর তোরজোড় করছে নাসা।
আপনার বোধহয় বাজেট সম্পর্কে কোন ধারনা নেই। নয়ত বলতে পারতেন না, বাজেটএর বিষয় টা হাস্যকর।
ফিরে আসতে পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম শক্তি প্রয়োজন হয়। আগেই বলেছি চাদের মধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর ছয়ভাগের একভাগ। তাই শক্তিও প্রয়োজন হবে ছয়ভাগের একভাগ।
আর আপনি ম্যাথ কোথায় বসালেন একটু বলবেন কি???
@মোঃ নাজমুস সাকিবঃ কোন পত্রিকায় মনে আছে?
@shakib936: কিছু মনে করবেন না, আপনি কি এগুলো নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন ? যদি না করেন তো, “We Never Went to the Moon by Bill Kaysing” টা একটু ট্রাই করতে পারেন । হয়ত আমি বুঝিয়ে বলতে পারি নি, কিন্তু ওখানে সুন্দর ব্যাখ্যা আছে ।
@shakib936: আমি বইটার Main Theme টুকু বলছি, যদিও আগে একবার বলেছি… পড়ুন,
The launch preparation was normal. Since the Rocketdyne F-1 engines in the first stage of the Saturn V rocket were “totally unreliable,” a cluster of “five booster engines of the more dependable B-1 type as used in the C-1 cluster for the Atlas missile”[16] were secretly installed, one inside each of the Saturn V’s five F-1s. The five smaller rocket engines together would produce only one-half the thrust of a single F-1. The public see the astronauts enter the Apollo spacecraft, but then they disembark before liftoff via a high-speed elevator to a duplicate of the spacecraft. During this transition period, television coverage is “lost accidentally.” The rocket launch appears normal, although the weight of the fueled Saturn V on the launchpad is less than a one-twentieth of its original design specification, according to Kaysing. The second and third stages of the Saturn V are equipped with “mock” Rocketdyne J-2 engines. The third stage puts Apollo into a parking orbit. The astronauts are flown to a Moon set in Nevada, 80 miles from Las Vegas. Fake signals from Apollo are sent to tracking stations. The Apollo spacecraft is jettisoned into the south Polar Sea. The astronauts are comfortable in Nevada, free to wander about Las Vegas with showgirls, except for some check-ins with Mission Control. They partake of the excellent buffet served on the 24th floor of the Sands Hotel and watch color television broadcasts from a private Telstar satellite. The astronauts fake the landing and moonwalk on the Moon set. The simulated reentry of the Apollo Command Module is really a drop from a Lockheed C-5 Galaxy transport aircraft; the astronauts are flown to Hawaii, where they enter the Apollo Command Module, which is dropped out of sight of the recovery ship.
@shakib936: এটা নিয়ে ২০০৫ সালের মানবজমিনের ঈদ ম্যাগাজিনে বিস্তর আলোচনা করা হয়েছিলো। যদি সন্দেহ থাকে তাহলে ২০০৫ সালের মানবজমিনের ঈদ ম্যাগাজিন সংখ্যা টা সংগ্রহ করে দেখেনিতে পারেন। ৩০০-৪৫০ পেইজ এর ঈদ সংখ্যা ছিলো যতটুকু আমার মনে পড়ছে। পুরাটাই যে এদের সাজানো ঘটনা সেটা ভিডিওটাতে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা আছে। তৎকালীন রাশিয়া কে পেছনে ফেলার জন্য ই এই কাজটা এত নাটকীয়তার সাথে নাসা করেছিল। কারন তখন রাশিয়ার গবেষনা বা বিজ্ঞানবিত্তিক বিস্তার আমেরিকা থেকে অনেক এগিয়ে ছিল বলেই এই কাজটা করা হয়েছিল। আমার ও ভুল হতে পারে। তাই তর্ক না করাই ভালো। আমি শুধু মতামত দিলাম মাত্র।
হিম্মম্মম্মম্মম্মম্মম………… বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর………… কি করবো বুঝতেছি না!! তবে যদি নিজে কোনোদিন যাইতে পারি তয় বিশ্বাস করুম ১০০%। তার আগ পর্যন্ত এই…… হ…হ……না …… না……… তেই তাল মিলাইয়া চলতে হবে হয়তো। ভাই আমি তো আর অগো কই নাই যে চাঁদে যাও আর ফটো তুইল্লা নিয়া আও বা তা লইয়া গবেষণা করো……… হ্যগোরে মন চায়ছে……তাই চাঁদ লইয়া গুতাইছে………… হয়তোবা কয়দিন বাদে কইবো সূর্যে গিয়া আইসক্রিম খাইয়া আইলাম ……… আর আমাগো তাই মাইন্না নিতা হইবো………কেউ বিশ্বাস করবো আর কেউ তর্ক করবো……… আর এম্নেই চলবো দুনিয়া………………
@shakib936: ভাই, আমেরিকানরাও বলে যে, এটা তাদেরও বিশ্বাস হয় না যে, চাঁদে যাওয়া হয়েছে । আর ছবিগুলো নকল না ভাই । আপনি আসল কয়েকটা ভিডিও দেখলে বুঝবেন।
আমি অনেক পড়েছি, অনেক ছবি-ভিডিও দেখেছি, অনেক ব্লগ ঘুরেছি, অনেক মনীষীর কথা ঘেঁটেছি এরপর আমি আমার মতামত বললাম ।
ভাই, কয়টা আমেরিকান বলে যে তারা বিশ্বাস করে না? সব দেশেই ভেজাল মানুষ থাকে। নয়ত এদেশে রাজাকার তৈরি হত না। যায় হোক সেই প্রসঙ্গে যাচ্ছি না। আসল ভিডিও কোনটা? সবগুলাই এডিট করা। এডিট করা বাদে ভিডিও আপনার কাছে আছে? বোধহয় নেই। ইউটিউবে যেগুলো আছে, বেশিরভাগই এডিট করা। আপনার দেওয়া প্রুফ গুলাও এডিট করে রঙ্গিন করা। আর রাশিয়া আমেরিকার পিছনে খুব কড়াভাবে লেগেছে। শুধু এটা না, আরও অনেক বিষয়ে আমেরিকা কে ছোট করার জন্য টাকাপয়সাও খরচ করছে। তাইতো এই নিয়ে এতো মাতামাতি হচ্ছে। সবই রাজনীতির খেলা… তাই না?
@shakib936: আপনি কি মনে করেন Just রাজনীতির জন্য জন্য Russia এত বড় নাটক, সাজাবে ??
নাটক তো মনে হয় America-ই সাজিয়েছে 🙂
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: Just রাজনীতি কিনা জানিনা।(আমার ছোট মাথায় রাজনীতি ঢোকে না) তবে সাজাতেই তো পারে, হাজারহোক তাদের বিপক্ষ তো… আর এটা কোনো বড় কিছু হলো? টাকা দিয়ে কিছু লেখালেখি, কয়েকজনকে দিয়ে সাক্ষাতকার, আমাদের দেশের মতো দেশে কিছুটা প্রচার… তাহলেই তো হয়ে গেলো…
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাইয়া একটু bg ছিলাম, কিছু মনে করবেন না ।
এখানে খুব সুন্দর করে দেওয়া আছে, দেখুনঃ https://www.techtunes.io/tutorial/tune-id/210683
ভাই, এইটা তো ১০ বছর আগের পুরানো ক্যাচাল….টিউন করার আগে নিজে বিষয়টি নিয়ে আপডেটেড থাকেন……২০০৪ সালে এই ভিডিও দেখে আমিও আপনার মতো ধারণা করতাম……এইটা নিয়ে আরেকটু সার্চ করেন…..NASA র জবাব আছে প্রত্যেকটা যুক্তির বিপক্ষে……
অফটপিক: তালগাছ আমার টাইপ এর মেন্টালিটি থাকলে অধিক ঘাটাঘাটি করার দরকার নাই……তালগাছ আপনার থাক…
@কৌশিক: নাসা তো সবকিছুর জন্যই প্রস্তুত, তাই না ?
আর আপনার অফটপিকটা বুঝলাম না, কি মনে করে বললেন pls বলবেন ??
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই বিজ্ঞান সম্পর্কে আমার খুব ভালো জ্ঞান নেই। তবে যথেষ্ট আগ্রহ আছে। আর তাই, আপনার টিউন এবং সকলের মন্তব্য পড়ে একটু সন্দেহ হয়েছিলো মনের ভিতর। এ কারণে আমাকেও একটু ঘাটাঘাটি করতে হলো। ভাই আপনি যদি একটু কষ্ট করে এই লিংকের লেখাটা পড়তেন, তাহলে আশা করি অনেক কিছূই জানতে পারবেন। http://www.pchelplinebd.com/archives/34612 | আর একটি কথা বলি ভাই, ইন্টারনেটে বর্তমানে বাংলাদেশের ৯০ দশকের শিল্পীদের গান গুলোই খুজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। আর সেখানে চাদের রিয়েল ছবি/ভিডি? মুলত সত্য ঘটনা যাচাই করতে হলে রাশিয়া এবং আমেরিকা তেই যেতে হবে। তবে আমি আল্লাহ তা’আলাকে বিশ্বাস করার মতোই চাদের যাওয়ার ব্যাপারে বিশ্বাস করি। কেননা, তিঁনি কুরআনেই বলেছেন যে, “মানুষ একসময় চাদকে স্পর্শ করবে।” আর আপনি এই লিংক টিও দেখতে পারেন http://www.npr.org/blogs/krulwich/2010/12/08/131910930/neil-armstrong-talks-about-the-first-moon-walk
@TigerVai: ভাই, আপনি বললেন কুরআনে আছে ঐ আয়াত । আপনি কি দেখে বললেন । আমি অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করলাম, ঐ আয়াত পেলাম না ।
আপনি যদি কোন সুরা,কত নম্বর আয়াত তা বলতেন, তাহলে সুবিধা হত ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আচ্ছা আপনার মুল যুক্তিটা কি? যার কারনে আপনার মনে এই বিশ্বাসটা হয়েছে যে এটা বানানো…
@shakib936: সাকিব ভাই, আর্মস্ট্রং নিজে বলেছেন ঘটনাটা জাস্ট ফান করেই করা, পরবর্তীতে এটা অনেকেই বিশ্বাস করেছে, যার ফলে নাসা এখন বুঝছে তাদের ফান দিয়ে তারা বেশ বড় ধোঁকা দিতে পারবে …।
@ βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই আপনি আমাকে প্রশ্ন করেছেন “আর একবারও কেন চাঁদে যাওয়া হল না ??” সত্যিই এ প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই । সকল প্রশ্নের উত্তর শেষ হলেও “কেন” প্রশ্নের উত্তর কখনো শেষ হয় না । তাই সকল ক্ষেত্রে “কেন” প্রশ্ন চালিয়ে গেলে কোথাও বিশ্বাস স্থাপিত হয় না । বিশ্বাস স্থাপন করতে গেলে কোনো এক যায়গায় “কেন”এর অবসান অবশ্যই ঘটাতে হয় ।
এখন যদি আপনার মত অনুসারে বলি যেখানে মানুষ চাঁদেই যেতে পারেনি সেখানে আবার মঙ্গল গ্রহে যাবে ? অথচ মঙ্গলে স্থায়ী আবাস গড়ার লক্ষ্যে ১০০০০০+ আবেদন পত্র জমা পরেছে । আবেদন পত্র থেকে বছাই করে প্রথমে চারজনকে পাঠানো হবে ২০২৩ সালে ।পরে পর্যায়ক্রমে অন্যদেরকে পাঠানো হবে । চাঁদে মানুষ পাঠানোর আগে “লাইকা” নামের একটি কুকুরকে পাঠানো হয়েছিল । অথচ মঙ্গলে এ জাতীয় কোনো প্রাণীই এ যাবৎ পাঠানো হয় নি । তারপরেও মানুষ পাঠানোর মত কঠিন সিদ্ধান্তটি নিয়ে নিয়েছে । আপনি কি বিশ্বাস করেন সেখানে মানুষ পাঠাতে পারবে ? যদি করেন তাহলে চাঁদেও মানুষ গেছে বলে আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে । নতুবা আপনার বিশ্বসটি হবে শঠতা ।
ক্লাস ফাইভ এ যখন পড়তাম , তখন “চাঁদে অভিযান” নামে একটি প্রবন্ধ ছিল । যার শেষ লাইনটি ছিল–সে দিন আর বেশি দূরে নয় , যে দিন মানুষ অন্য গ্রহেও যেতে পারবে ।
আজকে আপনার টিউনটি দেখে আমার বাল্য কালের একটি ঘটনা মনে পরে গেল । আমি একটি অত্যন্ত অজপাড়া গায়ে থেকে লেখা-পড়া করেছি । আমাদের চার দিকে মূর্খ্যের সংখ্যা ছিল সর্বাধিক । পারিবারিক শাষণ অনুসারে তখন জোড়ে উচ্চারণ বইয়ের পড়া পড়তে হতো । সেই সুবাদে “চাঁদে অভিযান” প্রবন্ধটিও পড়া হতো । একদিন গ্রামের সকল সমবয়সী (তারা একটাও লেখা পড়া করতো না এবং তাদের মা বাবও ছিল মূর্খ্য) ছেলেরা সবাই মিলে আমাকে ক্ষেপাতে লাগলো এই বলে সুরে সুরে – “হুনছোনি কার বাপ-দাদায় , মানুষ বলে চান্দের দ্যাশো যায়” (ভাই পুরান কথাটা মনে করাইয়া দিলেন হা হা হা …..) । তখন আমি কাউকে কিছু বলতে পারিনি । আজ ও হয়তো কিছু বলে বুঝাতে পারবো না । কাউকে ছোট করার উদ্দেশ্যে বলিনি । ধন্যবাদ ।
@shakib936: চাঁদের ভ্যান হেল বেল্ট এর মারাত্মক রশ্নি সম্পর্কে যদি একটু জানতেন ……………
@Sadeque Ahammed: আপনি কি করে ভাবছেন, মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার ব্যাপারটা আরও বড় ধোঁকা না !!
যারা বিশ্বাস করত 2012 -এ কিয়ামত হবে তারা কি করেছিল একটু মনে করার চেষ্টা করুন…
আমার একটা প্রশ্ন হইলঃ বিজ্ঞান ভিত্তিক একটা বিষয়ে কেন এত মতানৈক্য? এই মতানৈক্যতা আরো ৮/১০ বছর আগের থিকা শুন্তাছি।
আসলে সব দোষ আমেরিকান হালার পুতেগো। অগোরে এখন কেউই বিশ্বাস করতে চায় না। কারন ওরা দিন রে রাইত আর রাইতরে দিন বানাইতে পারে। যেমন, টুউন টাওয়ার যে ওরা নিজেরাই ধ্বংশ করছে, এইডা অগো দেশের শিক্ষিত জাতিরাই বিভিন্ন রকম সেমিনারের মাধ্যমে প্রমান করছে। এখন এই কারনেই অরা যদি সত্যিই চান্দের দেশে যায়া থাকে তাইলেও অনেকে বিশ্বাস করতে চায় না।
আমি মূর্খ, বেয়াদবী হইলে ক্ষমা কইরা দিয়েন।
Well.. have read the tune in the morning when there was only 2 comments and now this is completely flooded. At least, people are having attention and sharing views and knowledge which is the good thing.
When I first read this today, I was almost believing each things as they definitely are some questions which don’t have easy answers in mind. So, decided to share this among my friends and one of my friend came up with an article, to me which I feel can answer the most of the questions in scientific way. Comment against the article if you feel is OK or not so that we can know a bit more about these controversy questions.
Just forgot the attach the link to the article I was talking about. Here it is — http://absoluteverdict.blogspot.com.au/2012/08/debunking-moon-conspiracy-theories.html
@unpacker: The launch preparation was normal. Since the Rocketdyne F-1 engines in the first stage of the Saturn V rocket were “totally unreliable,” a cluster of “five booster engines of the more dependable B-1 type as used in the C-1 cluster for the Atlas missile”[16] were secretly installed, one inside each of the Saturn V’s five F-1s. The five smaller rocket engines together would produce only one-half the thrust of a single F-1. The public see the astronauts enter the Apollo spacecraft, but then they disembark before liftoff via a high-speed elevator to a duplicate of the spacecraft. During this transition period, television coverage is “lost accidentally.” The rocket launch appears normal, although the weight of the fueled Saturn V on the launchpad is less than a one-twentieth of its original design specification, according to Kaysing. The second and third stages of the Saturn V are equipped with “mock” Rocketdyne J-2 engines. The third stage puts Apollo into a parking orbit. The astronauts are flown to a Moon set in Nevada, 80 miles from Las Vegas. Fake signals from Apollo are sent to tracking stations. The Apollo spacecraft is jettisoned into the south Polar Sea. The astronauts are comfortable in Nevada, free to wander about Las Vegas with showgirls, except for some check-ins with Mission Control. They partake of the excellent buffet served on the 24th floor of the Sands Hotel and watch color television broadcasts from a private Telstar satellite. The astronauts fake the landing and moonwalk on the Moon set. The simulated reentry of the Apollo Command Module is really a drop from a Lockheed C-5 Galaxy transport aircraft; the astronauts are flown to Hawaii, where they enter the Apollo Command Module, which is dropped out of sight of the recovery ship.
Watch these videos- pretty satisfactory
http://www.youtube.com/watch?v=MtWMz51eL0Y&list=PL139DDD59BC212ECD
You want the TRUTH? The truth is Man never went to the moon…. [Apollo 11] একটি Film ছিল(১৯৬৯), আর সবচেয়ে বড় কথা Armstrong ছিলেন একজন আমেরিকান অভিনেতা [Apollo 11] Premiere এ অভিনয় করে ছিলেন। Film টির এক বছর পর Neil Armstrong “Fake Space Flights” যোগদান করেন যেটা “Advanced Trickery Section in NASA.” বলে পরিচিত। আর তিনি নিজে এটি স্বীকার করেছিলেন। এখনও বিশ্বাস করবেন? যে Apollo 11 একটি Mission ছিল, যাতে Neil Armstrong নামক অভিনেতা Astronaut হয়ে গিয়েছিলেন। তাহলে আর কিছু বলার নেই। বিশ্বাস করে যান, আলোর মুখ কখনও দেখবেন না, নতুন কিছু আবিস্কার করবেন না, অন্ধকার জগতে ডুবে থাকবেন। – এগুলো আমার কথা নয় বিশ্ববিখ্যাত Wikipediaএর। এটি ছিল নাসার জঘণ্যতম পরিকল্পনা। সেই সময়ে অনেকে মনেক রেছিল এটি একটি বাস্তব অভিযান, যাতে মানুষ চাঁদে অবতরন করেছে এবং নিরাপদে পৃথীবিতে ফিরে এসেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে NASA এটিকে মানুষদের সামনে প্রমান করার চেষ্টা করেছিল যে এটি বাস্তবে ঘটেছিল এবং জঘণ্য ইতিহাস সফল ভাবে সৃষ্টি করেছিল, যেটির প্রমান আমরা আমাদের পাঠ্যপুস্তকে পাই। βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ ভাই আপনাকে হাজার ধন্যবাদ এই সত্য তুলে ধরার জন্য।
@SENAT1831: Neil Armstrong এর কোন ডাটাগুলো leak হয়েছে share করতে পারবেন?
আমিও অনেক website ঘুরেছি। অনেক কিছু দেখেছি, শুনেছি, পড়েছি বুঝেছি। আমি কমেন্টগুলো আন্দাজে করিনি। আপনি বলছেন ৯০টা বলছে fake. এটার ব্যাখ্যা আমি আগেই দিয়েছি। আমার কমেন্ট গুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন। নাসা যদি চাদে নাই যেতে পারতো তবে এর পরের প্রোজেক্টগুলতে নাসা হাত দিতে সাহস পেত না। এবার একটা প্রশ্ন করি, আশাকরি উত্তর দিবেন।
আপনাদের মুল যুক্তিটা কি? কেন আপনাদের মনে হচ্ছে এটা একটা নাটক? ১০০টা websiteএর ৯০ টাই বলছে fake, এটা? নাকি এই টিউন এ যে অসঙ্গতিগুলো দেখানো হয়েছে সেগুলো?
@shakib936: আপনাকে একটি সত্য ঘটনা বলছি, ১৯৯৭, Washington এ মার্কিন কংগ্রেস এর আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। যেখানে অল্প সংখ্যক কংগ্রেস সদস্য উপস্থিত ছিলেন। Neil Armstrong সেই সভায় যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল যদি সে চাঁদে অবতরণ করার সত্যি ঘটনা বলে দেয়, তাহলে তাকে, তার স্ত্রীকে, তার সন্তানদের খুন করা হবে। তারপর তিনি সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন, তিনি সভায় উপস্থিত হননি। Deep Black National Security State এসব Security দিয়ে থাকে। আপনি যদি কোন জাতীয় গোপন তথ্য পেয়ে থাকেন (US) , আর যদি Publish করার চেষ্টা করেন (US), আপনি কিছু বোঝার আগেই এরা……। নাসার বিজ্ঞানীদের অনেক আগে থেকে বলা আছে যে সে চাঁদে অবতরণ করার সত্যি ঘটনা বলে দিলে তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড, তার এবং তার পরিবারের। কিন্তু Neil Armstrong সত্যি ঘটনা প্রকাশ করেছিলেন কৌশলে, যা অনেকেই জানে না!!! সত্যি ঘটনা টা কি? সেটা আশা করি বুঝতে পেরেছেন…। _এটি সম্পুর্ণ বিশ্বস্ত সুত্রে পাওয়া।
@shakib936: আমি জানতাম কিছু না পারলে আপনি এই কথাটাই বলবেন। এ জন্য-ই আমি উল্লেখ করেছি যে এটি সম্পুর্ণ বিশ্বস্ত সুত্রে পাওয়া। আপনিত দেখি অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করা শুরু করেছেন। আপনার এই সম্পর্কে ধারণা অনেক কম, যা আগেই বলেছি। আপনি বললেন এই ঘটনা মিথ্যা, আর সাথে সাথে-ই ঘটনাটি মিথ্যা হয়ে গেল, তাই না!!!!?? এই ঘটনাটা Internet Search করুন, পেয়ে যাবেন, ঘিলু থাকলেই সত্যকে মিথ্যা বানিনো যায়না- এটা মনে হয় আপনি জানেন, আবার নাও জানতে পারেন, আপনার যা করুন অবস্থা, মনে-ত হচ্ছে আপনি-ই চাঁদ ছোয়াবেন!!! উপরের তথ্যটি আমি কোথায় থেকে পেয়েছি সেটা বললাম না, কে প্রকাশ করেছে সেটা বলি, Neil Armstrong এর পরিবার- আর কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করছিনা।
@shakib936: Wikipedia’র আর্টিকেল যে কেউ লিখতে পারে, মানলাম…
অবশ্যই এটাও সত্য, সেটার কোন ভিত্তি না থাকলে সুন্দর করে Delete করে দেওয়া হয়… 😛
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: হ্যাঁ হয়। কিন্তু বিতর্কিত বিষয়গুলো সাধারণত Delete করা হয় না। আপনারা বলছেন ১০০ টা website এর ৯০ টাই বলছে মিথ্যা। আচ্ছা মানলাম। কিন্তু তারা কোন যুক্তি গুলো দেখিয়েছে সেটা খেয়াল করেছেন? আপনার পোস্ট এ যে যুক্তি গুলো আছে এইগুলাই। যার কোনো ভিত্তি নেই।
১০৬৯ সালেই আমেরিকা সমগ্র পৃথিবাবাসীকে বোকা বানিয়েছিল চাঁদে যাওয়ার মিথ্যা গল্প তৈরি করে তাদের দক্ষতা এবং বুদ্ধিমত্তা দিয়ে। সেই আমেরিকা সত্যকে মিথ্যা এবং মিথ্যাকে সত্য বানাতে কতটা পটু তা আরেকবার প্রমাণ করল ১৯৯৯ সালে ইসরাইলের মোসাদের সাথে একত্রে পরিকল্পনায় নিজেদের টুইন টাওয়ার ধ্বংস করে, যেদিন টুইন টাওয়ারে হাজার হাজার কর্মরত ইহুদিদের একজন ইহুদিও কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত ছিল না। তবে পৃথিবীর সবচেয়ে ধোঁকাবাজ লোকের ধোঁকাও ধরে ফেলার মতো লোক আল্লাহ এই পৃথিবীতেই পাঠিয়ে থাকেন। চাঁদে যাওয়ার মতো ফেইক বিষয়টি আবিস্কার করেছিল রাশিয়া। কারণ তারাও চাঁদে যাওয়ার চেষ্টায় রত ছিল। তারা বাস্তবতা জানতো এবং বুঝতো। সুতরাং ফাঁকির অংশটুকু খঁজে বের করতে তাদের বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি। তেমনি টুইন টাওয়ারের বোগাস গল্পটাও তাদের দেশের অনেক বিজ্ঞানীই তুলে ধরেছেন প্রকাশ্যভাবে। এরপরেও কিছু কিছু মানুষের কাছে আমেরিকা পিতৃব্য অভিভাবক। আমেরিকার বিরুদ্ধে কিছু বললেই তাদের শরীরে জ্বালা ধরে। তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠে। মানুষ চাঁদে যেতে পারবে কি পারবে না সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ, হয়তো কোনোদিন পারবে। তবে ১৯৬৯ সালে আমেরিকা চাঁদে মানুষ পাঠায়নি এটাতে কোনো সন্দেহ নেই।
গুগলে শুধুমাত্র moon landing লিখে একটা সার্চ দেন, তারপর মজা দেখেন। আপনার কাছে moon landing fake এর সমস্ত তথ্য এসে হাজির হবে। moon landing real এর কোনো তথ্যই পাবেন না। এরপরেও যারা বোকা সেজে চাঁদে যাওয়ার গল্প বিশ্বাস করে এবং নিজে নিজেই ”হয়ত”, “যদি” দিয়ে যুক্তি তৈরি করে তৃপ্ত থাকতে চায় তাদের বিশ্বাস ভেঙ্গে দেয়ার ক্ষমতা কারো নেই।
@shakib936: নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য কি নাসা আপনাকে-আমাকে দিয়েছে ?? কেন তবে অন্ধকারে পড়ে আছেন ???
ভাই আমিও এই বিষয়টা একটা ম্যাগাজিনে পড়েছিলাম। সেখানে আরও একটি তথ্য ছিলো যা এখানে টিউনার বা কমেন্টররা কেউই বলেননি। রাশিয়ার সেভিয়েত ইউনিয়নের তখনকার যে বিজ্ঞানী মুন প্রজেক্ট এর বিরুদ্ধে এই যুক্তিগুলো উপস্থাপন করেছিলেন, তিনি সবশেষে এই কথাটি বলেছিলেন ———
“চাদের তাপমাত্রা উত্তপ্ত থাকলে ২৫০০ডিগ্রী, আর ঠান্ডা থাকলে -২৫০০ডিগ্রী ফারেনহাইট (আমার এই তাপমাত্রার তথ্যটা ভুল হতে পারে, আমার ঠিক মনে নাই) এই তাপমাত্রায় নাসার দেয়া স্পেসসু্ট নভোচারীকে রক্ষা করতে পারবে না।যদি পারে তাহলে নাসা পৃথিবীতে একটি কক্ষে ঐ তাপমাত্রা তৈরী করে স্পেসসুট পড়িয়ে একজন নভোচারীকে রাখা হোক, সে যদি বেচে থাকে তাহলে আমি আর কোনোদিন নাসার মুন প্রজেক্ট নিয়ে উচ্চবাচ্য করবো না।”
বলা বাহুল্য যে নাসা সেটা প্রমানে ব্যর্থ হয়েছিলো।
আমার দেয়া তথ্যটা ভুল হতে পারে। ম্যাগাজিনটার নাম সম্ভবত “মহাকাশ বার্তা”। ম্যাগাজিনটার সংখ্যা বা মাস আমার মনে নায়। আমার কমেন্ট দ্বারা কেউ কষ্ট পেলে আমি দু:খিত।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই তাপমাত্রা যেটাই হোক সেটা তো তাহলে নাসা পরীক্ষা করে সেভিয়েত ইউনিয়নকে দেখাতে পারত।
@মঈন: তাপমাত্রা ঠেলে ওরা চাঁদে গেছিল, আর সেটা আমাদের বিশ্বাস করতে হবে ?? ভালই মজা !!
Thanks bro !
অনেকে বলছেন পৃথিবী থেকে আলো প্রতিফলিত হয়েছিল । কিন্তু সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদ এ পড়ে এবং সূর্যের আলো পৃথিবীতে প্রতিফলিত হয়ে চাঁদ এ পড়ে । এখানে সূর্যের আলো প্রকট হউয়ার কথা । কিন্তু পিক এ দেখা যাচ্ছে এক স্থানে সূর্যের আলোর বিপরীত এ ছায়া নাই কিন্তু পৃথিবীর প্রতিফলিত আলোর (কথিত) বিপরীত এ ছায়া আছে । তাহলে সূর্যের আলো থেকে পৃথিবীর প্রতিফলিত আলো প্রকট হয় কিভাবে?? আবার ভিডিও গুলা 2x speed এ দেখলে ই পৃথিবীর মত দেখা যাচ্ছে । আসলে 6x speed এ দেখার প্রয়োজন ছিল না কি?? আবার তাদের camera ছিল বুকে আটকানো । মহাশুন্নে বা চাঁদ এ move করা ও ঝামেলা তো nasa যে অসংখ্য পিক দিয়েছে তার সব গুলা perfect হইল কিভাবে?? একটু আকা বাকা কি হইতে পারত না কিছু ফটো তে??? অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা হারায়ে গেল????
অল্প একটু বলি-
জনাব টিউনার,
আপনার পোস্টে আপনি বলেই দিয়েছেন “আসলে মানুষ চাঁদে যায়নি, হাজার বললেও বিশ্বাস করব না”
মানে ব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে- “বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার!”, তাই নয় কি?
আর তাই অযথা আপনাকে বোঝানোর ব্যার্থ চেস্টা করলাম না!
আরেকটা কথা, furnituremanugacturing নামক এক টিউনার আপনাকে বলেছিলো ”তারপরেও তো কয়েকবার চাদে যাওয়া হয়েছে”, জবাবে আপনি বলেছেন “না, এরপর আর চাদে যাওয়া হয়নি, ছাদে যাওয়া হয়েছে!”
…
একটা জিনিস নিয়ে আলোচনা- সমালোচনা করতে হলে সে সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারনা থাকতে হয়। তারপর সেটা নিয়ে কথা বলতে আসাটাই মনে হয় যুক্তিসংগত! তাই না?
আপনি কি জানেন, সর্বমোট ৬ বার চাঁদে যাওয়া হয়েছে!
appollo 11 গিয়েছিলো ১৯৬৯ সালে- নভোচারী ছিলেন neil armostrong, Buzz aldrin, Michael collins
apollo 12 গিয়েছিলো ১৯৬৯ সালে- নভোচারী ছিলেন charles (pete) conrad, alan bean, Richard Francis Gordon
apollo 14 গিয়েছিলো ১৯৭১ সালে- নভোচারী ছিলেন alan shepard, Edgar Mitchell, Stuart Roosa
apollo 15 গিয়েছিলো ১৯৭১ সালে- নভোচারী ছিলেন David scott, james irwin, alfred worden
apollo 16 গিয়েছিলো ১৯৭২ সালে- নভোচারী ছিলেন John young, charles Duke, Thomas Mattingly
apollo 17 গিয়েছিলো ১৯৭২ সালে- নভোচারী ছিলেন eugene cernan, Harrison Schmitt, Ronald Evans
যাদের নাম সবার শেষে রয়েছে তারা চাঁদের বুকে নামে নি। অর্থাৎ সর্বমোট ১২ জন চাঁদের বুকে হেটেছেন।
৬ বারই নাটক সাজানো হয়েছে, তাই না?
ধন্যবাদ।
@LIMON: আমি আসলে বলতে চেয়েছি এটা Fake .
আর ভাই, এই ৬ বার চাঁদে যাওয়ার ভুয়া তথ্য নাসা পর্যন্ত বলার সাহস পায় না, আর আপনি 12 জন চাঁদে হেঁটেছে বললেন !! ভালই ………
হ্যালো জনাব,
মোবাইল দিয়ে বাংলা ইংলিশ মিলিয়ে মিশিয়ে টাইপ করা কম্পিউটারে টাইপ করার মতো সোজা নয়। সেক্ষেত্রে বানানে ভুল হওয়া ভূত দেখে চমকে ওঠার মতো কোন ঘটনা নয়। মডেম নস্ট হওয়ার ফলে টিটি তে টিউন ও করতে পারছি না। আপনার পোস্টটা দেখে কমেন্ট করার খুব ইচ্ছা হলো বিধায় খুব মোবাইল দিয়েই কমেন্ট করলাম। বাংলিশ লেখার অভ্যাস খুব একটা আমার নাই।
যাই হোক ব্যাক্তিগত কথা বলে লাভ নাই।
আর আমি কোন জায়গা থেকে নামগুলো কপি পেস্ট করি নি। মুখস্থ আছে। পাক্কা মুখস্ত।
আশা করি বুঝেছেন। তাই এই বানান নিয়ে না ঘেঁটে টপিকের মূল বিষয় নিয়ে ঘাটুন। উপকৃত হবেন।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আপনারা তো দেখি সবকিছুই আন্দাজে বলা শুরু করেছেন… আপনি কোনোদিন খোজ নিয়েছেন apollo 11 এর পরে চাদে কোন অভিযান হয়েছে কিনা? বাসায় internet থাকলে একটু খোজ নিন।
@shakib936: We Never Went to the Moon বইটা একটু পড়বেন ? pls একটু পড়ুন, তারপর যুক্তি দিন…
@shakib936: আর্মস্ট্রং বলে, আমি যাই নাই…… আর আপনারা বলেন… না ব্যাটা, তুই গেছোস !
@shakib936: The acceleration due to gravity is 1.62 m/s^2. This is approximately 1/6 that of the acceleration due to gravity on Earth, 9.81 m/s^2
Mean radius 1,737.10 km (0.273 Earths)
Escape Velocity = Square root (2gR)
=Square root (2*1.62*1737.10)
=2.37km/s
@LIMON: যেই তিনজন গেছে বলে নাসা দাবি করে, তাদের নামের বানানই যখন ভুল, সেখানে আপনি যেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, ঐ Source কতটুকু সঠিক একটু নিজে যাচাই করুন …
@LIMON: ভাই আসেউন একটু অঙ্ক করি,
The acceleration due to gravity is 1.62 m/s^2. This is approximately 1/6 that of the acceleration due to gravity on Earth, 9.81 m/s^2
Mean radius 1,737.10 km (0.273 Earths)
Escape Velocity = Square root (2gR)
=Square root (2*1.62*1737.10)
=2.37km/s
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আপনি এক বই নিয়ে পড়ে আছেন কেনও? বইটা যে টাকা দিয়ে লেখা না, এর কোনো প্রমাণ আপনার কাছে আছে? বইটাতে বলা হয়েছে Apollo 11 এর ইঞ্জিন পরিবর্তন করা হয়েছে। এটা লেখক কোথা থেকে পেল?
আপনার মানসিকতা হচ্ছে “যাই ঘটুক তালগাছ আমার” টাইপের। আপনাকে বোঝানো যাবে না। আর আপনি Physics এর কিছু বোঝেন না। সেটা আপনার কমেন্টগুলো পড়েই বোঝা যায়। যায় হোক আপনাকে বোঝানোর সাধ্য আমার নেই। ভাল থেকেন, আর ইন্টারনেট চাদে অভিযানের সবগুলো Mission সম্পর্কে একটু খোজ নিয়েন।
@shakib936: The acceleration due to gravity is 1.62 m/s^2. This is approximately 1/6 that of the acceleration due to gravity on Earth, 9.81 m/s^2
Mean radius 1,737.10 km (0.273 Earths)
Escape Velocity = Square root (2gR)
=Square root (2*1.62*1737.10)
=2.37km/s
মুক্তি বল ২.৩৭ কিমি/সেকেন্ড । তাইলে বলেন ঈগল বেটা কেমনে চাদ থেকে এ্যাপোলোতে ফিরে গেছে ? যেহেতু ওখানে কোন বেজ স্টেসন ছিল না; ঈগলরে ছুড়ে মারার কোন system ছিল না…তাইলে কেমনে কি করছে একটু খুলে বলেন ……..
ভেবেছিলাম এই টিউনে আর কমেন্ট করব না। কিন্তু যেহেতু আমাকে উদ্দেশ্য করে টিউনটা করা হয়েছে তাই কমেন্ট না করে থাকতে পারলাম না। @βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আপনি এতো সিম্পল বিষয়গুলো কেনো বুঝতে পারছেন না, বুঝলাম না। আপনি ছবিগুলোর ব্যাখ্যা চেয়েছেন, আচ্ছা আমি ব্যাখ্যা দিচ্ছি।
প্রথম ছবিতে আপনি অসঙ্গতি দেখিয়েছেন ছায়া বড় কেনো?
আচ্ছা আপনি কি কখনও লক্ষ করেছেন ঢালু জায়গায় কোনোকিছুর ছায়া বড় হয়। আর্মস্ট্রং নিচু স্থানে দাড়িয়ে পতাকা গাতছে, তাই তার পিছনে উঁচু ঢালে ছায়া ছোট হয়েছে। এবং অলড্রিন ঢালের উঁচুতে দাড়িয়ে আছে, তাই তার সামনে ঢালু স্থানে ছায়া বড় হয়েছে। এতো সহজ একটা বিষয় বুঝলেন না???
২ নম্বর ছবিটাতে আমি আগেও বলেছি এখানে দুইটা আলোর উৎস কাজ করছে। সূর্য এবং পৃথিবী। আর fade এর ব্যাপারটা ক্যামেরার দুর্বলতার জন্যও হতে পারে। অথবা ছবিটা ভোরে/সন্ধায়(চাদে) তোলা।
D এর ব্যাপারটা আমি Sure না। হতে পারে এটা reflection এর জন্য অথবা কোনো marker পোতা হয়েছে। অথবা এডিট করাও হতে পারে যেহেতু ছবিটা অরজিনাল না।
৩ নম্বর ছবিটাতে ছায়া পরেছে তাতে আর আশ্চর্য কি? পৃথিবীতে পড়ে না বলে চাদেও পড়বে না, এমন কোন কথা আছে নাকি? আচ্ছা পৃথিবীতে কেন পড়েনা সেটা আগে ব্যাখ্যা করি। পৃথিবীতে বায়ুমণ্ডল আছে যা আলোর বিক্ষেপণ ঘটায়।দিনের বেলা সূর্যের আলোর বিক্ষেপণের জন্য কোনো ছায়া খুব গাড় হতে পারে না। তাই পৃথিবীতে ছায়াটা অস্পষ্ট থেকে যায় এবং আমাদের চোখে সবসময় ধরা পড়ে না। এখন চাদে কি ঘটছে? চাদে বায়ুমণ্ডল নেই। তাই আলোর বিক্ষেপণ সম্ভব নয়। তাই ওখানে সবসময়ই ছায়া খুব গাড় হবে। (আপনি তো ছবিটার মাঝ থেকে একটু খানি কেটে Upload করেছেন। বাকিটা কই???)
হ্যাঁ। ৪ নম্বরে পতাকা দেখা যাচ্ছে। যাক না তাতে ক্ষতি কি? কিন্তু এখন কথা হচ্ছে কেনো দেখা যাচ্ছে, এইতো? আগে বলে নিই ছবিটা কিন্তু এডিট করা। অরজিনাল ছবি সাদাকালো। এখন ওখানে যদি কেউ একতা পতাকা বসিয়ে দেয়, তাহলে আপনি ধরবেন কিভাবে? আমার তো মনে হচ্ছে ওখানে কেও একটা পতাকা বসিয়ে দিয়েছে। নয়তো এটা সম্ভব না। তবে আর একটা বিষয় হতে পারে… লাইটিংএর বিষয় থাকতে পারে…
এর পরের ছবিটা তো উনি নিজে তুলেছেন। খেয়াল করুন, উনি বা হাতে ক্যামেরা ধরে আছেন।
মাটির পার্থক্যটা ক্যামেরার দুর্বলতার জন্য হয়েছে।
C এর ব্যাপারটা আপনি একদমই বোঝেন নি??? পাথরটাতে marking করা হয়েছে C দিয়ে। আর তার পাশে কোনো তরল (Maybe পানি) দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। তাই মাটি ভিজে আছে। একদম সোজা বিষয়গুলোকে আপনারা ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে জটিল করে ফেলছেন।
আপনাদের মুল যুক্তি তো এইগুলই। এই যুক্তি গুলই ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে সবজায়গায় প্রচার করা হচ্ছে। আপনারা বলছেন আর্মস্ট্রং এটাকে ফাঁকিবাজি বলে আখ্যায়িত করেছেন। কিন্তু সেটা কোথায় বলেছেন? কোনো অনুষ্ঠানে কি? কোন অনুষ্ঠানে? নাকি কোনো পত্রিকায়, ম্যাগাজিনে? সেটা বলতে পারছেন না কেনো?
আপনারা হিসাব করে বের করলেন চাদের মাটি থেকে উঠে আসতে নভোযান টিকে ২.৩৭ কিমি/সেকেন্ড গতিতে উড্ডয়ন করতে হবে। আপনি কি জানেন, চাদে মানুষ পাঠানর আগে লাইকা নামের একটা কুকুরকে পাঠানো হয়েছিলো? নাকি এটাও আপনারা বিশ্বাস করেন না??? আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে ২.৩৭ কিমি/সেকেন্ড গতিতে উড্ডয়ন করার মত F-1 ইঞ্জিন তখন তৈরি করা হয়েছিল।
আর একটা বিষয় দেখে খুব মজা লাগছে… আপনারা ভিডিওটাকে 2x বা 6x গতিতে দেখছেন। আচ্ছা আপনারা এই গতিতে দেখে কি বুঝলেন, আমাকে একটু বোঝান তো।
আপনারা তাপমাত্রার ব্যাপারে আরেকটু আপত্তি তুলেছিলেন। আপনারা কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে নিম্ন তাপমাত্রা কত মাপা হয়েছিলো? আচ্ছা আমিই বলছি। ১৯৮৩ সালের ২০ জুলাই Antarctica মহাদেশের Soviet Vostok Station এ তাপমাত্রা মাপা হয়েছিল −89.2 °C অর্থাৎ −128.6 °F। এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা Record হয়েছিল 56.7°C (134°F)। (স্থানটা মনে নেই। বিশ্বাস না হলে Google মামারে জিজ্ঞেস কর) এতো বৈরি পরিবেশেও প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে কোনো Space Suite ছাড়া। আর চাদে তো মানুষ সেই সময়কার উচ্চপ্রযুক্তির Space Suite বানিয়ে নিয়ে গিয়েছিলো।
আপনাকে আরেকটু জানিয়ে দেয় Van Allen Belt Of Radiation এর মত Cosmic Rays ঠেকানর মত প্রযুক্তি তখনও ছিল। নয়তো লাইকা বা তার পরবর্তী চন্দ্রঅভিযান সফল হত না।
@shakib936: ভাই আপনি নাসার মত শুরু করলেন। NASA তাদের জঘণ্য ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল ঠিক এই ভাবে। তারা প্রত্যেকটি অভিযোগ এর বিরুদ্ধে প্রমান সৃষ্টি করা শুরু করল, যাতে করে সাধারন মানুষ তাদের বিশ্বাস করা শুরু করে। সবচেয়ে লজ্জাকর বিষয়টি হল তারা মিথ্যা প্রমান সফল ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিল। তাদের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ছিল Government এর সাহায্য। তারা জাতীয় ভাবে স্বীকৃতি দিয়েছিল। কিন্তু সত্য প্রকাশ পাবেই এবং তা প্রকাশ পেয়েছে।
@shakib936: উল্টা-পালটা আমি বলতেছি না আপনি?? আপনি যদি একটু কিছু হলেও জানতেন তাহলে এটা বলতেন না। আমি ১০০% Sure আপনার এ সম্পর্কে জানার পরিধি অনেক কম। শুধুমাত্র Website থেকে Copy-Paste করলে সব জানা হয়না। আমি আপনার সাথে ফাজলামো করতেছিনা। আমি অনেক বছর আগে থেকে এটি এটি জানি। আর এটা নিয়ে কম খাটা-খাটনি করি নি। আপনি বিশ্বাস করেনকত? করেন, আর যদি কোনদিন কিছু এ সম্পর্কে কিছু সত্য জানতে পারেন!! তাহলে আশা করি অনুধাবন করতে পারবেন যে আপনি কি ভুল করেছিলেন। এখন একটা সত্যি করে ফাজলামো করি [Neil Armstrong যদি কবর থেকে উঠে এসে বলে, “মহামান্য shakib936 ভাই চাঁদে যাওয়ার ব্যাপারটা পুরায় সাজানো, আমরা আসলে কেউ যাইনি হাঃ.. হাঃ..”। তখন আপনি বলবেন, “কি বলেন নীল ভাই উলটাপাল্টা ভিত্তিহীন অভিযোগ করলে তো হবে না। অকাট্য প্রমাণ দেখান, তাহলেই না মানুষ এটাকে অবিশ্বাস করবে।”
@SENAT1831: আমেরিকা সত্যকে মিথ্যা এবং মিথ্যাকে সত্য খুব ভালই বানাতে পারে আর আমাদেরও কিছু জনগণ তাই-ই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: হালার আম্রিকানের পুত… আর কি কমু, ভাষা হারায়ালচি… 😀
অগো মত ঠগবাজ জাতি এই পৃথিবীতে ২য়টা নাই …
আপনার কিছু কথা আমার কাছে অপরিষ্কার ।
১. আপনি A ছবিতে ঢালু পেলেন কোথায় ??
২.আমার প্রশ্ন অখানে নয়, প্রশ্ন হল ছায়াটা তো Aestronut-এর ছায়ার মতোই হওয়া উচিত ছিল, তাইনা ?
৩. fade ক্যামেরার জন্য কখনই না; ধীরে ধীরে Fade বেশি বাড়ছে।
৪. D এর ব্যাপারে নাসাও সন্দিহান (জবাব দিতে পারে নি )
৫. ভাই পতাকা দেখাতে আমাদের কোন ক্ষতি নেই, কিন্তু আপনি ভাল করে দেখুন, এটা সম্ভব কি ? (সব ছবিই নাসার প্রকাশিত )
৬. আপনি কোন ক্যামেরায় এ ধরনের দুর্বলতা দেখেছেন ?? আমি দেখিনি……
৭. C -তে আপনার যুক্তি মেনে নিলাম, পানি দিয়ে পরিক্ষাও ধরে নিলাম।কিন্তু ছাপ ??
আর ভাই, আমি বিশ্বাস করি লাইকা পাঠানো হয়েছিল ।
আর একটা কথা,ভিডিও 2X এ দেখলে একদম স্বাভাবিক মনে হবে ।Gravity’র পার্থক্য আছে, এটা মনে হবে না ।
ভাল করে দেখুন, আর্মস্ট্রং এর পিছনের মাটি একটু উঁচু আছে।
ছায়ার বিষয়টা, আপনার দেওয়া ছবিটা সম্পূর্ণ না। মাঝখান থেকে একটুখানি কেটে Upload করা হয়েছে। বাকিটা upload করেন।
Fade এর ব্যাপারটা আলোর স্বল্পতার জন্য হতে পারে।
D এর পাশে দেখেন আর একটা ওই রকম জিনিশ আর একটা আছে। Maybe ওটা একটা Marker.
ধরে নিলাম ছবিটা নাসা প্রকাশিত। তাতে কি ছবিটা যখন রঙ্গিন করা হয়েছে তখন Flag টা কে কি রঙ্গিন করে Highlight করা সম্ভব না?
মাটির খুব বেশি কি পার্থক্য হয়েছে বুঝলাম না।
ছাপটা তো গাড়ির চাকার দাগ।
এতে আর আশ্চর্য কি? Gravity কম বলে মানুষের movement একটু slow হয়ে গেছে। আপনার কি ধারনা। Gravity ছয় ভাগের একভাগ বলে Movement speed ও কি ছয় ভাগের একভাগ হয়ে যাবে নাকি? এটা ভেবে থাকলে, আপনার চেয়ে বোকা মানুষ খুব কমই আছে…
@shakib936: Garavity 1/6 হওয়াতে নিশ্চয়ই এক লাফে পৃথিবীর চাইতে ৬ গুণ উপরে উঠবে ? কিন্তু এটা দেখেন…
http://www.youtube.com/watch?v=PxH0EUbmV_o
@shakib936: আবার একটু ছাপের কথাই বলি…
ছাপ যে গাড়ির এটা তো বোঝায় যাচ্ছে, কিন্তু যেখানে পানির অস্তিত্ব নেই, সেখানে এই ছাপ তো অসম্ভব ।
(আমার কথাগুলো negetive বিবেচনায় নিবেন না, বরং যুক্তি হিসেবে নিন)
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আপনি একটা মন্তব্য করার আগে ভেবে দেখেন না কেন, কথাটার আসলেই কোন যুক্তি আছে নাকি? লাফ দিয়ে ছয় গুন উপরে উঠবে ঠিক আছে, কিন্তু সেটা কতটুকু জরে লাফ দেওয়া হবে, তার উপর নির্ভর করে। আপনি একদম আস্তে লাফ দিয়ে ১০০-১৫০ ফুট উপরে ওঠার চিন্তা করতে পারেন না…
আপনার মাথার ব্রেইন আসলেই জ্যাম হয়ে গেছে। ধুলোর উপর চাকার ছাপ পরে না? নাকি আপনার ধারনা, চাদে কোন ধুলো নেই??? আর আপনার যদি বিশ্বাস থেকে থাকে এইরকম দাগ শুধু পানির কারণেই হয় তাহলে পাশে দেখেন পানি আথবা কোন তরল দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। শুধু অন্ধের মত বিশ্বাস করেন না, মাথাটাকে একটু ব্যবহার করুন। কোনকিছুর সহজ দিকটা ভাবুন। অযথা বিষয়টাকে জটিল করবেন না।
এক্সট্রা হাইলাইট কেন করা হবে, সেটা যে ছবিটাকে কালার করেছে, তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন।
@shakib936: আমি যেই ভিডিও’র লিঙ্ক দিলাম, ওটা কি দেখে কমেন্ট করলেন ??? নাকি এমনি এমনি…
@ βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই আপনি মঙ্গলে মানুষ যাবার বিষয়টাকে ধোঁকা বলেছেন । এটাকে ধোঁকা বলার জন্য আপনাকে অন্তত ১০ বছর অপেক্ষা করার কথা ছিল । কারণ ২০২৩ সালে মানুষ পাঠানো শুরু হবে । তার আগেই আপনি এটাকে ধোঁকা বলে দিলেন ? আর ২০১২ সালে কিয়ামত হবে যারা রটিয়েছিল বর্তমানে তারা সন্দেহাতীত ভাবে মিথ্যাবাদী বলে প্রমাণিত হয়েছে । এটার জন্য কোনো যুক্তি কিংবা প্রমানের প্রয়োজন নাই ।
আর চাঁদে অভিযান বিষয়ে যারা নেতিবাচক (এই টিউনে যারা কমেন্ট করেছেন তাদের কথা বলিনি) যুক্তিসহ বক্তব্য দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে মানুষের চাঁদে অভিযান মিথ্যা । আমি তাদেরকে বলি আপনারা কেহই চাঁদে যাননি । কারণ চাঁদে গিয়ে থাকলে সেখানকার সত্যিকার অবস্থা কি রকম তার প্রামান্য চিত্র তুলে এনে বর্তমানে প্রচলিত (নীল আর্মস্ট্রংদের ) ভিডিওটাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে পারতেন । কিন্তু তা না করে ঘরের কোণায় বসে ঐটাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার জন্য যুক্তি খাটাচ্ছেন আর উঠেপরে লেগে গেছেন । যেটা নিতান্তই অযৌক্তিক । যাক এ বিষয়ে আমি আর কিছু বলব না ।
নীচে দুটি লিংক সহ কপি-পেস্ট দিলাম । ইচ্ছে হলে লিংকে গিয়েও দেখতে পারেন ।
১) http://www.notundesh.com/details.php?link=441&&%20category=%E0%A6%96%E0%A6%AC%E0%A6%B0
চাঁদে অভিযান সম্পর্কে আর্মস্ট্রং এর বিরল সাক্ষাৎকার
নতুনদেশ রিপোর্ট
`পৃথিবীতে ফিরে আসার ব্যাপারে ৯০ ভাগ আশাবাদ আমার ছিল। কিন্তু চাঁদে প্রথম চেষ্টায় অবতরণের ব্যাপারে সে সম্ভাবনা ৫০-৫০ (ফিফটি-ফিফটি) ধরে নিয়েছিলাম`_এ কথা বলেছেন চাঁদের মাটিতে হাঁটা প্রথম মানুষ নিল আর্মস্ট্রং (৮২)।
সম্প্রতি তিনি অস্ট্রেলিয়ার একদল অ্যাকাউনটেন্টকে এক বিরল সাক্ষাৎকার দেন। ১৯৬৯ সালে চাঁদে অভিযানের পর থেকে সাবেক এই মার্কিন নভোচারী অভিযানের বিষয়ে তেমন কোনো কথা বলেননি। অবশেষে সে নীরবতা ভাঙলেন তিনি। তাদের অভিযানের সত্যতা নিয়ে যেসব গুজব চালু রয়েছে সে বিষয়েও কথা বলেন আর্মস্ট্রং।সূত্র : এএফপি, ফক্সনিউজ, টেলিগ্রাফ।
ভিডিওতে ধারণকৃত চার পর্বের সাক্ষাৎকারটি চলতি সপ্তাহে হিসাব নিরীক্ষকদের প্রতিষ্ঠান অস্ট্রেলিয়ার সার্টিফায়েড প্রাকটিসিং অ্যাকাউনটেন্টসের (সিপিএ) ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ায় সিপিএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যালেক্স মালি গত বছর সাক্ষাৎকারটি নেন। আর্মস্ট্রং চাঁদ অভিযানের বিষয়ে সাধারণত মুখ খোলেন না এটা জানলেও মালি তাকে শেষ পর্যন্ত সাক্ষাৎকার দিতে রাজি করান।
১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ নভোযানের চাঁদে অভিযানকারী দলের নেতৃত্ব দেন আর্মস্ট্রং। চাঁদের মাটিতে অবতরণসহ অভিযান নিয়ে অনেক কথা বলেন তিনি। আর্মস্ট্রং বলেন, `অ্যাপোলো ১১ নভোযানের যাত্রা শুরুর এক মাস আগে আমরা সিদ্ধান্ত নিই, অভিযান সফল এবং চাঁদের মাটিতে নামার ব্যাপারে আমাদের যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। পৃথিবীতে ফিরে আসার ব্যাপারে আমি ৯০ ভাগ আশাবাদী ছিলাম। কিন্তু চাঁদে প্রথম চেষ্টায় অবতরণের ব্যাপারে সে সম্ভাবনা ধরে নিয়েছিলাম ৫০-৫০ (ফিফটি-ফিফটি)।`
তিনি বলেন, `চাঁদের কক্ষপথ থেকে ফিরে আসার পর আজও বহু জিনিস অজানা থেকে গেছে। চাঁদের পিঠের বহু বিষয়ই আজ পর্যন্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রদর্শন করা হয়নি। সেখানকার অনেক কিছুই আমরা ঠিকমতো বুঝতে পারিনি এবং শেষে ফিরে এসেছি।`
আর্মস্ট্রংদের অভিযান ব্যর্থ হয়েছে এমন গুজব সম্পর্কে তিনি বলেন, `মানুষজন ষড়যন্ত্রের গল্প পছন্দ করে। গুজব লোকজনকে আকর্ষণ করে কিন্তু সেসব নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না। কারণ, আমি জানি, কোনো একদিন কেউ তো চাঁদে যাবেন এবং আমি যে ক্যামেরাটি সেখানে ফেলে এসেছি সেটি উদ্ধার করে নিয়ে আসবেন।`
হেরাল্ড সান পত্রিকাকে মালি বলেন, `আর্মস্ট্রং সম্পর্কে আমি এমন কিছু জানি যা বহু লোকেই জানেন না। তার বাবা একজন হিসাব নিরীক্ষক ছিলেন।`
`সবচেয়ে বড় যে ব্যাপারটা আমি দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, তাঁর বিনয়, নভোচারী দলের প্রতি তাঁর দায়িত্ব, অন্যদের থেকে তাঁর যে স্বাতন্ত্র্য এবং রাশিয়ার মানুষের প্রতি তাঁর যে সম্মান আমি দেখতে পেয়েছি তা অসাধারণ।`
২) http://www.pchelplinebd.com/archives/34612
(আংশিক কপি-পেস্ট)
চন্দ্র বিজয় সত্যিকার বিজয় নাকি সিনেমা?
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণের মাধ্যমে ‘মানুষের পক্ষে সবই সম্ভব’ এই বিশ্বাসকে সার্থক করতে সক্ষম হয়েছিল মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা। প্রযুক্তিগতভাবে এটিই ছিল গত শতাব্দীর সেরা অর্জন।কিন্তু এই অর্জনকে অনেকেই শতাব্দীর সেরা প্রতারণা হিসেবে মনে করে। আবার অনেকের কাছে এরাই ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিক হিসেবে পরিচিত। এ তত্ত্বের মূল প্রবক্তা রকেট-প্রযুক্তির লেখক বিল কেসিং। তিনি ১৯৭৪ সালে ‘আমরা কখনও চাঁদে যাইনি : আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ নামে একটি বই প্রকাশ করেন। মূলত এরপর থেকেই মানুষের চন্দ্রবিজয় নিয়ে নানা সন্দেহ বাড়তে থাকে।
সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছিল? নাকি নাসার পরিচালনায় কোনো পরিকল্পিত সিনেমা ছিল চন্দ্রবিজয়? এ নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। আছে যথেষ্ট বিতর্কও। রকেট-প্রযুক্তির লেখক বিল কেসিংয়ের মতে, চাঁদ থেকেতোলা নাসার ছবিতে অনেক বৈসাদৃশ্য রয়েছে। তিনি দাবি করেন ১৯৬৯ সালে পৃথিবীর ভ্যান এলেন রেডিয়েশন বলয় থেকে মানুষকে রক্ষা করে চাঁদে পৌঁছানোর মতো প্রযুক্তি তখনো তৈরি হয়নি। এ বইতেকেসিং অ্যাপোলোর চাঁদে যাওয়ার বিষয়টিকে একটি তত্ত্ব আকারে প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, অ্যাপোলো উৎক্ষেপণের পর মহাকাশ যানটি অদৃশ্য হলে ৩ নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিককার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পরে ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর কঠোর সামরিক নিরাপত্তা বেষ্টিত নেভাদার মরুভূমি অঞ্চলে নাসা কর্মকর্তারা চাঁদে অবতরণ নিয়েসিনেমা নির্মাণ করেন। কেসিংয়ের এ তত্ত্ব নিয়ে ১৯৭৮ সালে ক্যাপ্রিকর্ন ওয়ান নামে একটি চলচ্চিত্রও নির্মাণ করা হয়। এক দশক পর কেসিংয়ের তত্ত্ব নিয়ে ফঙ টেলিভিশনে একটি ডকুমেন্টারি প্রচারিত হয়, যেখানে এপোলোর ছবি এবং টিভি ফুটেজের বৈসাদৃশ্য তুলে ধরা হয়। যেমন :
১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?
২. মডিউলটি চন্দ্র পৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।
৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।
৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?
৫. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্ত্তর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে অথচ আলোর উৎস হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।
৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।
৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্ত্তর ছায়া একেক রকম যেখানে আলোর উৎস সূর্য কেবল।
৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।
৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।
১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)
১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্ত্ত দিয়ে যা বাস্তবে কখনই সম্ভব না..
১২. কিভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট এর মারাতদক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন যেখানে মরণ নির্ঘাৎ।
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনো অনেকে বিশ্বাস করে। ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েট ইউনিয়নকেঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে। অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাওতার গোমর ফাঁক করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়। আবার কেউ কেউ বলেন এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১ এর গোপন সুটিং স্পটে, যেকারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢুকবার অনুমতি নেই। এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
তবে নাসা এসব বিষয়ের যে ব্যাখ্যা দিয়েছে, তাও কিন্তু অগ্রহণযোগ্য নয়। যেমন চাঁদের আকাশে তারা না দেখা প্রসঙ্গে নাসা বলেথ বেশিরভাগ আলোকচিত্রী একমত হবেন যে একটি খুবই উজ্জ্বল বস্ত্ত এবং একটিতুলনামূলকভাবে খুবই অনুজ্জ্বল বস্ত্তর ছবিকে একসাথে ফুটিয়ে তোলা যথেষ্ট কঠিন। অভিযাত্রীদের উজ্জ্বল স্পেসস্যুটের কারণে চাঁদের আকাশে অনেক তারাই ফিকে হয়ে গিয়েছিল। আবার বাতাসে পতাকাওড়ার ব্যাপারেও নাসার ব্যাখ্যা রয়েছে। পতাকা ওড়া বা আন্দোলিত হওয়া কেবল বাতাসের ওপর নির্ভর করে, তা নয়। আসল ব্যাপার হলো অভিযাত্রীরা সেই পতাকার খুঁটিকে মাটিতে গেড়ে দেবার জন্যএটিকে নাড়ায়। আর পতাকাটিকে একটি অনুভূমিক দন্ডের মাধ্যমে সোজা করে রাখা হয়েছিল। এ কারণেই মনে হয়েছে পতাকাটি উড়ছে। সন্দেহবাদীদের ধারণা বায়ুপ্রবাহের কারণেই এই আন্দোলন ঘটেছিল।কিন্তু অ্যানিমেশনে দেখা যাচ্ছে যে, নীল আর্মস্ট্রংয়ের হাতের অবস্থা পরিবর্তিত হচ্ছে বটে কিন্তু সেই সময়ে পতাকার ভাঁজে কোনো পরিবর্তন হয়নি। তাছাড়া চাঁদে যদি বাতাস থাকত তাহলে তো সেখানেধুলোবালি ওড়ারও প্রশ্ন ওঠতো। কিন্তু কোনো ভিডিওতে এমনটি দেখা যায়নি। চাঁদের পাথর নিয়েও অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। এ প্রসঙ্গে নাসার জনশন স্পেস সেন্টারের বিজ্ঞানী ড. ডেভিড ম্যাককে বলেন, চাঁদের পাথর আসলেই পৃথিবীর পাথরের তুলনায় ব্যতিক্রম। চাঁদের পাথরেরস্ফটিক কাঠামোতে পানির অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। সেই সঙ্গে পৃথিবীর পাথরে প্রাপ্ত খনিজ, কাদামাটি এগুলো চাঁদের পাথরে সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। চাঁদের পাথর বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে তিন বিলিয়ন বছর আগেরঅগ্ন্যুৎপাত এবং Meteoroid প্রভাবের কারণে সৃষ্ট বিশেষ ধরনের কাচের কণা। কিন্তু পৃথিবীতে পানির উপস্থিতির কারণে এই ধরনের কণার অস্তিত্ব মাত্র কয়েক মিলিয়ন বছরেই বিলুপ্ত হয়ে যায়। যা প্রমাণ করেএই পাথর নাসার বানানো নয়, এই পাথর চাঁদেরই। চাঁদের পাথরগুলো Meteoroid Impact এর কারণে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে ব্যাখ্যা করেন ড. ম্যাককে। এই প্রভাব কোনো গ্রহের পাথরের ওপর তখনই পড়ে যদি ওই গ্রহে কোনো বায়ুুমন্ডল না থাকে। আরো কিছুজোরালো যুক্তি উপস্থাপন করে প্রমাণ করা হয় অ্যাপোলো-১১ এর নভোচারীদের সংগৃহীত পাথরগুলো অবশ্যই চাঁদের। উল্লেখ্য, নাসা চন্দ্রাভিযানের ক্ষয় হয়ে যাওয়া ভিডিও চিত্র পুনরুদ্ধারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ কাজে দায়িত্ব নিয়েছেন হলিউডের ‘লাউরি ডিজিটালের’ বিশেষজ্ঞরা। পৃথিবীজুড়ে সব বড় কাজ বড় সাফল্যের পেছনেই কম বেশি সমালোচনা ছিল। চাঁদে অভিযান নিয়েও কম-বেশি সন্দেহ রয়েছে হয়তো থাকবেও। এরপরও যতদিন পর্যন্ত এ বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে সিনেমাহিসেবে প্রমাণিত হচ্ছে না ততদিন পর্যন্ত কিন্তু চন্দ্রবিজয়কে শতাব্দীর সেরা অর্জন বলে মানতেই হবে।
চাঁদে আসল ঘটনা নিয়ে নীল আর্মস্ট্রং এর শেষ বিবরণ
Krulwich একজন NPR(National Public Radio)এর বিজ্ঞান করেসপন্ডেন্ট। তিনি তার ব্লগে ৭ ডিসেম্বার ২০১০ তারিখে এপোলো ১১ এর প্রেক্ষাপট নিয়ে বলেন, আর্মস্ট্রং এবং বাজ অল্ড্রীন কেন তাদের ল্যান্ডারের থেকে ১০০ ইয়ার্ড দূরত্বের মাঝে হাটা চলা করেন? ঠিক তারপরের দিন আর্মস্ট্রং অর্থাৎ ৮ ডিসেম্বার তিনি তাকে একটি রিপ্লাই দেন। Krulwich এর মতে আর্মস্ট্রং এর বলা কারনগুলো ছিলঃ
১. চাঁদে প্রচণ্ড গরম ছিল, প্রায় ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট।আমাদের সুরক্ষার দরকার ছিল।
২. আমরা নতুন অত্যাধুনিক, জল-শীতলীকৃত ইউনিফর্ম পরা ছিলাম এবং কুল্যান্ট কতক্ষণ টিকবে জানতাম না।
৩. আমারা জানতাম না আমাদের স্পেস সুইট পরে কতদুর যেতে পারবো।
৪. নাসা কতৃপক্ষ চাচ্ছিল, আমরা যাতে পরীক্ষাগুলা একটা ফিক্সড ক্যামেরার সামনে রেখে করি।
৫. আমরা(নিল আর্মস্ট্রং) খুব সামান্য প্রতারণা করছিলাম এবং অল্প কিছু আকর্ষণীয় ছবি তুলেছিলাম।
(Krulwich এর পোস্ট ও আর্মস্ট্রং এর মেইল এপোলো ১১ এর প্রেক্ষাপট নিয়ে সেই লেখার লিঙ্ক দেখুন এই ঠিকানায় http://www.npr.org/blogs/krulwich/2010/12/08/131910930/neil-armstrong-talks-about-the-first-moon-walk)
উপসংহারঃ
কারো বিশ্বাসে আঘাত করতে চাই না । যার যার বিশ্বাস তার তার কাছেই থাকুক । পরিশেষে টিউনটিতে অনেক আনন্দ পেলাম । সকলের সুভ কামনায়……………………..।
@Sadeque Ahammed: আপনি এক জায়গায় বললেন,
আর্মস্ট্রংদের অভিযান ব্যর্থ হয়েছে এমন গুজব সম্পর্কে তিনি বলেন, `মানুষজন ষড়যন্ত্রের গল্প পছন্দ করে। গুজব লোকজনকে আকর্ষণ করে কিন্তু সেসব নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না। কারণ, আমি জানি, কোনো একদিন কেউ তো চাঁদে যাবেন এবং আমি যে ক্যামেরাটি সেখানে ফেলে এসেছি সেটি উদ্ধার করে নিয়ে আসবেন।`
তাহলে আপনারা বলছেন কেন, ৬ বার চাঁদে যাওয়া হয়েছে । কথার মিল তো পেলাম না ।
(আমার কথাগুলো negetive বিবেচনায় নিবেন না, বরং যুক্তি হিসেবে নিন)
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আমি আপনাকে বলেছিলাম Apollo 11 এর পরে কোন চন্দ্রঅভিযান হয়েছে নাকি, খোজ নিতে। আপনি কি সেটা নিয়েছেন?
@shakib936: Yape ! নিয়েছি ।
আমি বলি, 1961-এ Yuri Gagarin প্রথম মহাশূন্যে যান ।
আর LIMON ভাই যেটা বললেন, Alan Shephard–উনি 1961==>5 May মহাশূন্যে গমন করেন । উনি চাঁদে গেছেন এমন তথ্য পেলাম না ।
ভাই shakib936 আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনি অনেক কষ্ট করে এক একটা মূল্যবান কমেন্ট করেছন অনেক ধৈর্য্য সহকারে । আমি জানি একটা কমেন্ট করতে কতটা সময় ও ধৈর্য্য লাগে । অন্তত আমার অনেক সময় লাগে । তাই অনেক ক্ষেত্রে কমেন্ট করার ইচ্ছা থাকলেও করিনা । তার অন্যতম কারণ আমার টাইপিং স্পীড খুব স্লো ।
আপনি যে ভাবে বুঝিয়েছেন তাতে চক্ষুষ্মানদের বুঝাবার আর দরকার নাই । যারা জেগে থেকে ঘুমের ভান করে তাদেরকেও পারবেন না । আর একটা কথা কোনো একটা দৃশ্য ছবি দেখে বিচার করা আর সরাসরি সামনে থেকে দেখে বিচার করার মাঝেও অনেক পার্থক্য হয় । যেমন কোথাও যদি খুব সামান্য উচুঁ-নীচু থাকে সামনা সামনি থেকে দেখলে বুঝতে পারবেন । ছবিতে সেটা বুঝা নাও যেতে পারে । আর একটু পরিস্কার করে বললে , আপনি আপনার বাসার ছাদ দেখলে বুঝতে পারবেন , বৃষ্টির পানি কোন দিক দিয়ে গড়িয়ে যাবে । কিন্তু ঐ ছাদের ছবি তুলে আনলে আপনার পক্ষে হয়তো ধারণা করা মুস্কিল হবে পানিটা কোন দিক দিয়া গড়াবে ।কারণ ছবিটা কোন এংগেলে তুলা হয়েছে তার উপর অনেকটা নির্ভর করে ।
যাক ভাই , তারা ঘরের কোণায় বসে এডিট করা ছবি নিয়া গুতা-গুতি , ফালা-ফালি করুক তাতে কিছু যায় আসে না । যারা জীবনে চিনি মুখে না দিয়েই বলে চিনি তিতা , তাদেরকে মিঠা কথাটা বুঝাতে পারবেন না । বলছি এ কারণে চাদে না গিয়ে চাদ সম্পরকিত সত্য-মিথ্যা অকাট্য ভাবে বলা যায় না । শুধু যুক্তি তর্ক ছাড়া আর কিছু হবে না । কেও হয়তো আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন — Sadeque Ahammed ভাই আপনি কি চাদে গেছেন যে, যেভাবে সত্যতার সাফাই গাইছেন ? আমি বলব না ভাই , আমি যাইনি । আর সাফাই গাইছি, কারণ আমি ঐটাতে বিশ্বাসী । আমার বিশ্বাসটাই অকাট্য । আর এই অকাট্য বিশ্বাসকে ভাঙ্গতে হলে অকাট্য প্রমাণ হাজির করতে হয় । যা কেউ এ পর্যন্ত পারেনি , শুধুমাত্র যুক্তি তর্ক আর আর্মস্ট্রংদের ছবি ভিডিও নাড়া চারা করা ব্যতীত নতুন কোনো ছবি ভিডিও দেখিয়ে ।
মনে রাখবেন , মামলা-মোকদ্দমায় সত্য বিচার প্রার্থী সঠিক ভাবে তার পক্ষের প্রমাণ দিতে পারে না কিন্তু মিথ্যা বিচার প্রার্থী নিখুঁত ভাবে তার প্রমাণ হাজির করতে পারে । সর্বশেষে আপনাকে আবারো ধন্যবাদ ।
@Sadeque Ahammed: একদম ঠিক ভাই। আমার খুব মজা লাগছে এদের কমেন্টগুলো পরে। তাই এই টিউন ছেড়ে যেতে পারছিনা…
যে বিষয়ে সন্দেহ তৈরি হয় তা বিশ্বাস করাটা যুক্তিবাদী মানসিকতা নয়। বরং সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হলেই কেবল বিশ্বাস করা যেতে পারে। বিল কেসিং যে কাজটা করেছেন যে, তিনি চাঁদে যাওয়ার বিষয়টাকে সার্থকভাবে সন্দেহপূর্ণ করে তুলেছেন। এখন নাসা সত্যিই চাঁদে মানুষ পাঠাতে সক্ষম হয়েছিল বা হয়ে থাকলে সন্দেহাতীতভাবেই সন্দেহগুলো নাসাকে দূর করার দায়িত্ব নিতে হবে। তাদের ব্যাখ্যা কয়েকটি ক্ষেত্রে আপাতদৃষ্টে গ্রহণযোগ্য মনে হলেও (যদিও অনেক গোঁজামিল আছে) অনেকগুলো ক্ষেত্রেই তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। উল্টাপল্টা ছায়ার বিষয়ে তাদের কোনো ব্যাখ্যাই নেই। কিন্তু তাদের পক্ষে এতদিন পরে (যা নাসার বক্তব্য নয়) অনেকেই নিজস্ব মনগড়া যুক্তি পেশ করছে। অবিশ্বাস বা সন্দেহ করার জন্য একটি বিষয়ই যথেষ্ট হতে পারে। কিন্তু বিশ্বাস করার জন্য সবগুলো বিষয়কেই 100% সঠিক হতে হবে। এটাই বিজ্ঞানের কথা। টিউনটি যিনি করেছেন তার দায়িত্ব ছিল বিষয়টিকে সন্দেহযুক্ত হিসেবে দেখিয়ে দেয়া। কিন্তু উল্টো তিনি চাঁদে না যাওয়ার বিষয়টিকে প্রমাণ করতে চেষ্টা করছেন। বরং চাঁদে যাওয়ার বিষয়টিকে (যারা চাঁদে যাওয়ার বিষয়ে প্রপাগাণ্ডা চালাচ্ছে) এর পক্ষের লোকজনকে (যেমন নাসা কর্তৃপক্ষ) প্রমাণ করতে হবে। বিপক্ষের লোকজনকে এটা সন্দেহজনক শুধু এতটুকু নির্ণয় করে দিলেই চলবে। আর কিছু লাগবে না। আমি অন্ধের অনুসারী হতে চাই না। বরং আমেরিকা কিছু করলে তা সন্দেহের দৃষ্টিতেই দেখা উচিত। তাদের অতীত কর্মকান্ড থেকে সেই ধারণাই পেয়েছি (যেমন: ইরাক-আফগানিস্তানে ভূয়া অযুহাতে আক্রমণ, টুইন টাওয়ার ধ্বংস)। কেউ চাঁদে যাওয়ার পক্ষে নতুন করে যুক্তি তৈরি করবেন না, বরং নাসার ব্যাখ্যা বা বক্তব্য উপস্থাপন করুন। 1969 সালের প্রযুক্তি চাঁদে যাওয়ার মতো উন্নতি করতে সক্ষম হলেও ক্যামেরা উন্নত ছিল না এমন যুক্তি হাস্যকর নাকি কান্নার উদ্রেক করে তা ভেবেচিন্তে ঠিক করতে হবে। ক্যামেরার হেয়ারক্রস কী করে ছবির ইমেজে ঢাকা পড়ে যায় সে সম্পর্কে কানো গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যাই আজ পর্যন্ত নেই। আছে একটা তা হলো ছবিটি এডিট করা হলে এমন হতে পারে।
khoob shohoj akta prosno:gravity 1/6 hole laf dile prithibir 6 goon upore uthar kotha…….akta video ba sobiteo 1/2-1 foot er beshi uthe nai…..kivabe shomvob…..chade jaoar por shobche beshi curious howar kotha ai bishoye je laf dile prithibite amra uthi 1 foot ar chade atleast uthbo 6 foot…..tintin porsen jara tara obosshoi janar kotha chondro ovijan boite ashol jnish dea ase…..james bond movie ‘Diamonds are forever1971)’ te khoob valovabe aita tule dhora hoise…. 20% of Americans surveyed believe that the manned landings were faked,(wikipedia )…..
@sheikh nahid: এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর আমি এই টিউনএর কমেন্টগুলোতে দিয়েছি। একটু কষ্ট করে সবগুলো কমেন্ট পড়েন।
এই ভিডিওটা একটু কষ্ট করে দেখলে মাথার ঘাম ছুটে যাবার কথাঃ
http://www.youtube.com/watch?v=PxH0EUbmV_o
@jitdeb: এই ভিডিওতে কি দেখলাম সেটা ব্যাখ্যা করার আগে একটা কথা বলি। আপনি বোধহয় কখনো পুকুরে বা সুইমিং পুলে গোসল করেননি। নয়তো এই বিষয়টা খেয়াল করতেন, পুকুরের একদম তলদেশ থেকে আপনি কখনো নরমাল ভাবে উঠতে পারবেন না। এটার বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যায় আমি যাচ্ছি না। এতো টাইপ করতে ইচ্ছা করছে না। কিন্তু এটা ঘটে। অনেকসময় দেহের মধ্যভাগ আগে উঠে পড়ে। ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে চাদে। মধ্যাকর্ষণ কম থাকাই দেহের মধ্যভাগ Maybe হাতে ঠেলা লেগে আগে উঠে পরেছে। এটা অস্বাভাবিক কিছু না। এখানে ভাবার কিছুই নেই যে দেহে দড়ি বেধে তলা হয়েছে। এই ভিডিওটা তৈরি করেছে যারা Physics বোঝে না। না বুঝেই উল্টাপাল্টা Meaning বের করে। এরপর থেকে সবকিছু তলিয়ে দেখবেন আশাকরি…
@SENAT1831: ভাই, না জেনে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না। আমি আপনার মত অন্ধবিশ্বাসী না। আপনারা যেসব যুক্তি দেখাচ্ছেন তার জন্য ওয়েব সাইট থেকে কপি পেস্ট করা লাগে না। মাথায় ঘিলু আর একটু Scientific জ্ঞান থাকলে এমনিই বোঝা যায়। আপনাদের একটা বিষয় আমি বার বার বলছি, আর্মস্ট্রং কোথায় বলেছে এটার প্রুফ দেখাতে। আপনারা দেখাচ্ছেন না। কেন জানতে পারি কি?
@shakib936: আমার খুব হাসি পাচ্ছে …অন্ধবিশ্বসী কে????। বই পড়লেন না, Internet Search করে কিছুই বুঝতে পারলেন না!!, জ্ঞানী-গুনিদের সাথে আলোচনা করচছিলেন কি? আপনি না করলেও আমি করেছি। অন্ধবিশ্বাসী হলে কখনও তা করতাম না!! আর্মস্ট্রং যে সত্য প্রকাশ করেছিল, সেটা কি আপনি মনে করেন NASA প্রুফ করতে দেওয়ার জন্য বসে আছে? আর প্রমান এর কথা বাদ-ই দিলাম হাজার হাজার প্রমান রয়েছে, আর NASA প্রমান করতে দিবে!! যে আর্মস্ট্রং সত্য প্রকাশ করেছিল!!!! আপনার এত্ত ঘিলু থাকতে এ কথা বললেন কি করে??। 1997 সালে কংগ্রেস এর আলোচনা সভায় আর্মস্ট্রং যে সত্য প্রকাশ করতে চেয়েছিল.. এটা মনে হয় বিশ্বাস করবেন না, কারন অন্ধবিশ্বাসী আমি নয় আপনি!!! যাই হোক তাকে Deep Black National Security State হুমকি দিয়েছিল সত্য প্রকাশ করলে তাকে, তার স্ত্রীকে, তার সন্তানদের খুন করা হবে। তিনি সেদিন বলেন নি, কিন্ত তাই বলে যে তিনি সত্য প্রকাশ করেন নি কে বলল? আপনি চাইলে খোঁজ নিতে পারেন। করন আপনাকে এসব বলতে আমার খুব খারাপ লাগছে। আমি স্বিকার করে নিচ্ছি যে আপনার অনেক পরিমানে ঘিলু রয়েছে, কিন্ত তাই বলে কুয়োর ব্যাঙ হয়ে থাকবেন না আশা করি। Explore করতে শিখুন। মিছেমিছি তর্কে জরায়েন না….
@SENAT1831: আমি আপনি যেটা বললেন সেটা শুনেছিলাম bt প্রমান ছিল না বলে উনাদের বলি নাই…
@shakib936: আপনাকে আমি একটা Link ও দিব না, কারন আমি জানি আপনি বলবেন এই website আবার কাদের বাননো? কে বানাইছে? এরা ত নাসার শত্রু, এই website এর কোন ভিত্তি নেই Bla… Bla…Bla… যদি বলি এই বই-এ লিখা আছে, তাহলে বলবেন এই বই টাকা দিয়ে লিখে নেওয়া হয়েছে Bla..Bla..Bla..। আসল কথা হল আপনার সাথে আলোচনা করার-ই কোন যুক্তি খুজে পাচ্ছি না।
আচ্ছা, এবার @βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাইয়ের কাছে আসি। আপনি এই টিউনে যেসব যুক্তি গুলো যেমন, তারা দেখা যায় না কেন, আলোর উৎস শুধু সূর্য, ছায়া দেখা যায় কেন ইত্যাদি দেখালেন, আশাকরি বুঝতে পেরেছেন এগুলোর কোন ভিত্তি নেই। তাহলে এবার বলেন কেন আপনার এটা বিশ্বাস হচ্ছে না? কারনটা কি? পরিষ্কার করে বলেন। যুক্তি দিলে মাজাভাঙ্গা যুক্তি দিবেন না, যেন সবার হাসির পাত্র না হোন। আর পারলে পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কে একটু জ্ঞান আহরণ করে আসেন, যাতে আমার বুঝাতে সুবিধা হয়। টাইপিং করা যে কত কষ্ট সেটা খুঁটিনাটি ব্যাখ্যা করতে যেয়ে বুঝতে পারছি।
@shakib936: আপনার কাছে কোন যুক্তি মাজাভাঙ্গা লাগল ? বরং আপনার যুক্তিই তো উল্টাপাল্টা ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আমার যুক্তি উল্টা পাল্টা??? আপনি বোধহয় আর্টস এর ছাত্রও, তাই Physics বুঝেন না।
@shakib936: chade gravity 1/6 hole laf dile prithibir 6 goon upore uthar kotha…….akta video ba sobiteo 1/2-1 foot er beshi uthe nai…..kivabe shomvob…..chade jaoar por shobche beshi curious howar kotha ai bishoye je laf dile prithibite amra uthi 1 foot ar chade atleast uthbo 6 foot….bujhia bolen aktu kosto kore…..ami bujhi nai…..
@shakib936: আমার দৌড় কতদূর সেটা আপনার বোঝা হয়ে গেছে। কিন্তু আপনার দৌড় কতদূর সেটা সবাই বুঝে গেছে। আশা করি এটা বুঝতে পারছেন… 😛 আপনার জ্ঞানের পরিধি অনেক- সেটা বুঝা গেল.. 😆 । আসলেই আপনি কি পরিমান রেগে গিয়েছেন সেটা মনে করে খুব হাসি পাচ্ছে!! একটা কথা মনে রাখবেন, রাগান্বিত অবস্থায় কখনও কোন Decision নিবেন না… (কমেন্টও হতে পারে)
@shonzim, @shakib936, @βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ দু দুটো বিশ্বযুদ্ধ করে যখন বিপুল পরিমাণ গচ্চা দিলো আমেরিকা এবং রাশিয়া উভয় দেশ তখন উভয় দেশই বুঝলো আর সরাসরি ফিজিক্যাল যুদ্ধে জড়ানো ঠিক হবে না। শুরু হলো এক নতুন যুদ্ধ, সেটা হলো কোল্ড ওয়ার বা ঠান্ডা লড়াইয়ের যুগ। এর আরেক নাম মনস্তাত্বিক যুদ্ধ। এক দেশ অপর দেশের বিরুদ্ধে স্পাইং করা। সমরাস্ত্রে প্রভাব বিস্তার করা। আকাশ দখল করা ইত্যাদি। সেই কোল্ড ওয়ারের যুগ থেকে রাশিয়াকে টেক্কা দিতে গিয়ে আমেরিকা হাজারো শঠতার আশ্রয় নিয়েছে। এক্ষেত্রে রাশিয়াও কম করেনি। তবে আলোচনার জন্য রাশিয়ার বিষয়ে এখন কিছু বলব না। কোল্ড ওয়ার যুগে আমেরিকা সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে। দূর্বল থেকে দূর্বলতর হয়ে পরে রাশয়া। সেই কোল্ড ওয়ারের যুগেই তথাকথিত ”চন্দ্রাভিযানের সফলত “ বিশ্ববাসী অবলোকন করে সাময়িকভাবে থ’ হয়ে যায়। অপশেষে আমেরিকা পেল একক আধিপাত্য। মিথ্যা এবং ষড়যন্ত্রে বিপুল সাফল্য পাওয়ায় আমেরিকার আত্মবিশ্বাস উঠে যায় তুঙ্গে। সেই থেকে শুরু। আমেরিকা জানে কী করে মিথ্যাকে সত্য হিসেবে প্রকাশ, প্রচার করে প্রসার ঘটাতে হয়। যদিও মিথ্যার বেসাতির ভান্ডার থেকে সত্য খুঁজে বের করার মতো মানুষ পৃথিবীতে কোনোকালেই কম ছিল না। তবে তাদের পেছনে থাকে না মিডিয়া, কাড়ি কাড়ি ডলারের ঝনঝনানি। প্রচারের আলো পায় না তারা। চোখ রাঙ্গানি, হত্যার হুমকি, গুম ইত্যাদিকেও উপেক্ষা করে যারা সত্য প্রকাশ করে তাদের অকেনের ভাগ্যেই কার্যত চরম নির্যাতন, জীবনে অপরিসীম বিরম্বনা কিংবা হত্যা তাদের ললাটে থাকে। তারপরেও সত্য চাপা থাকে না। সে তার আপন গতিতে কন্টকাকীর্ণ পথ দিয়ে চলেতে থাকে। যারা ধোঁকা খেতে ভালোবাসে তারা ধোঁকা খেতে থাক। যুক্তিমনস্ক হলে ধোঁকা খাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। shakib936 ভাই একটা কথা বারবার বলে, সেটা হচ্ছে আমরা কেউ ফিজিক্স বুঝি না। চন্দ্রাভিযানের বিরুদ্ধে যারা বলে তারা কেউ ফিজিক্স বোঝে না। তার কথাতেই সে সবেমাত্র ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। সম্ভবতঃ ইতোমধ্যেই সে ফিজিক্সে হাফেজ হয়ে গেছে এবং ফিজিক্সে কথা বলার অধিকার একমাত্র তারই। সে জন্য ছায়ার ব্যাখ্যা, হেয়ার ক্রসের ব্যাখ্যা তিনি সম্ভবতঃ নিতান্ত অবজ্ঞাভরেইি এড়িয়ে যাচ্ছেন। আমার প্রথম কমেন্টে বলেছিলাম, Moon landing বিষয়ে গুগল সার্চ করে মজা দেখুন। Moon landing fake সম্পর্কে সমস্ত রেজাল্ট উপস্থিত হতে থাকবে। Moon landing Real বিষয়ে খুব কম লেখা আসবে। ওনার বক্তব্য হলো এই বিষয়ে অর্থাৎ Moon landing fake বিষয়ে একটু SEO করে নিলেই হলো। এই কথাটার একটা অর্থ হচ্ছে যারা চন্দ্রাভিযানের বিষয়টিকে বিশ্বাস করে না তারা দিনের পর দিন বিনা পারিশ্রমিকে বিনা পয়সায় বিনা লাভে SEO করে Moon landing fake বিষয়টে গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে এসেছে। ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি! তো ভাই, আপনার যখন এতো উদ্যোম পাল্টা SEO করা শুরু করুন না! আসল কথা হলো গুটি কয়েক অন্ধ এখনো চাঁদে মানুষ অবতরণের কথা বিশ্বাস করলেও বিশ্বের অধিকাংশ সচেতন এবং বাস্তববাদী মানুষ এটাকে ফেইক হিসেবেই জানে। তারই ফল হলো গুগল বা বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিতে এটার চলে আসা। দীর্ঘ বছর ধরে চলতে চলতে স্বতস্ফুর্তভাবে এটা হয়েছে। কারো কষ্ট করে SEO করতে হয়নি। আর গুগল মামার রেজাল্ট দেখানোকে আমি যুক্তি হিসেবে উপস্থাপন করি নি মোটেই। বলেছি “মজা দেখুন”। কিন্তু shakib936 ভাই এটাকে যুক্তি হিসেবে গ্রহণ করে পাল্টা যুক্তি হিসেবে SEO বিষয়ের অবতারণা করেছেন। তা না হলে এটার প্রয়োজন হতো না। উনি বলতে পারতেন, আসলেই বিষয়টি মজার। আমার বলার কিছুই থাকতো না।
@tanvirbd5: আপনি ভালো বলেছেন। আসলেই আমরা ফিজিক্স একেবারে বুঝি না। আসলে কেন যে উনার মত আইনষ্টাইনের বংশধর হলাম না সেটা উপর ওয়ালা ই জানেন। যাক, আর বললাম না, ইন্টার ফার্ষ্ট ইয়ারে পড়ার সময় আমরা ফিজিক্স এর কিছুই জানতাম না এমনকি এখনো জানি না। যেখানে প্রতিদিন ই ফিজিক্স এর অনেক প্রবলেম সল্ভ করে থাকি।
এখন আসি কাজের কথায়, আমি যে ভিডিওর লিংক দিয়েছিলাম, সেটাতে দেখা গেছে নভোচারী পরে গিয়ে উঠার সময় হাত মাটিতে থাকাকালীন উনার পা দুটো উপরে উপরে ঊঠে যায় এবং তার ১-২ সেকেন্ড এর মধ্যে তিনি কোণ কিছুর সাহায্য ছাড়াই উঠে দাড়ালেন পিঠে এত ভারী জিনিসপত্র নিয়ে। এটা কি করে সম্ভব?
@jitdeb: @tanvirbd5: আপনারা যদি এতই ফিজিক্স বোঝেন তবে এই টিউনের ছবিগুলোর এতো সহজ ব্যাখ্যা গুলো বুঝতে পারছেন না কেন?
আমার দেওয়া ব্যাখ্যার ভুল ধরতে পারছেন না কেন জানতে পারি?
আমি এই টিউনে দেওয়া কোন ছবিটার কোন ছায়াটার ব্যাখ্যা করিনি বলতে পারবেন?
আপনার কি ধারনা আমি মাত্র ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার পড়া ছেলের পক্ষে এই বিষয়
গুলোর ব্যাখ্যা করা সম্ভব না?
যদি পারেন তো আমার ব্যাখ্যার ভুল ধরে দেখান। না পারলে বুঝব আপনি মুখে খুব ফটর ফটর করেন, ভিতরে কিছুই নেই।
এই টিউনে হেয়ার ক্রসের কোন কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তাই আমি সে বিষয়ে কিছু বলিনি।
@shakib936: উনি আসলে বলতে চেয়েছিলেন, ভিডিও স্লো করে দিলে ঐ বিষয়টা স্পষ্ট দেখা যায়…… উনি কিছু না ধরেই ছিলেন ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: না। উনি ধরেই ছিলেন। কিন্তু সেটা ঢাকা পড়ে যায় দাঁড়ানো নভোচারীটির বাম হাতের জন্য। আর আপনারা সেই সুযোগটা নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ভিডিওটা মনোযোগ দিয়ে ভাল করে দেখেন। উনি প্রথমে দাঁড়ানো নভোচারীটির হাঁটু ধরে ওঠেন। পড়ে হাঁটু ছেড়ে দিয়ে হাত ধরেন। কিন্তু হাত ধরার প্রথম অংশটুকু ওনার বাম হাতের জন্য দেখা যায় না।
@tanvirbd5: বুঝলাম না shakib936 ভাই-এমন উল্টাপাল্টা কথা বলছে কেন ?? উনি কি আর্মস্ট্রং-এর সাথে সাথে ছিলেন নাকি !!!
@SENAT1831: ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য । সত্যর পথে চিরকাল থাকবেন, ধন্যবাদ ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ইনশাআল্লাহ্ সত্যের পথে চিরকাল অবিচল থাকার চেষ্টা করব। আপনাকে আবারও হাজার হাজার ধন্যবাদ এ সত্যকে সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।
….||| You earn my respect |||….
@Philosopher: ভাই না বুঝে কথা বলবেন না। আগে সবগুলো কমেন্ট পড়েন, তারপর মন্তব্য করেন।
@Philosopher: ভাই আপনি এই সম্পর্কে আর একটু খোজ নিয়ে কমেন্ট করতে আসেন। নয়তো সবার হাসির পাত্র হবেন।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: আপনার যা বুদ্ধি! ওনার মতে Apollo 11 সম্পূর্ণ যানটাই চাদের পৃষ্ঠে দাঁড়ানো আছে এবং উনি ওটাতে করেই Direct পৃথিবীতে চলে আসবে!!!
@shakib936: আমার মনে হয়, shakib936 ভাই-ও বুঝে গেছেন, আসলেই চাঁদে কেউ যায়নি ।
তবুও তিনি নিজের ভুল কথা প্রমাণের জন্যই এমন যুক্তি দাঁড় করাচ্ছেন Lollz….
@shakib936: আমার দৌড় কতদূর সেটা আপনার বোঝা হয়ে গেছে। কিন্তু আপনার দৌড় কতদূর সেটা সবাই বুঝে গেছে। আশা করি এটা বুঝতে পারছেন… 😛 আপনার জ্ঞানের পরিধি অনেক- সেটা বুঝা গেল.. 😆 । আসলেই আপনি কি পরিমান রেগে গিয়েছেন সেটা মনে করে খুব হাসি পাচ্ছে!! একটা কথা মনে রাখবেন, রাগান্বিত অবস্থায় কখনও কোন Decision নিবেন না… (কমেন্টও হতে পারে)
@ βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: কি যাদু করিলা ,কি টিউন করিলা ,যাইতে পারিনা অন্য টিউনে …………..। হ্যা ভাই আপনি আমাদের যাদু করেছেন । আপনার টিউনে বেশি বেশি সময় দিতে গিয়ে নতুন যে কয়টা টিউন পোস্ট হয়েছে তার একটাও দেখা হয় নাই । এমনিতেই বিদ্যুতের ডিস্টার্ব রয়েছে তার পর যে সময় টুকু পাই তার বেশির ভাগ সময় নস্ট হয় আপনার টিউনে । আপনাকে এত সময় দিলাম একটা চা খাওয়ার ও আমন্ত্রণ জানালেন না ভাই….হা হা হা…। আমার জানামতে আপনার টিউনের মত আর কোনো টিউন এত বেশী সংখ্যক ভিজিট হয়েছে কিংবা কমেন্ট পরেছে কিনা জানা নাই । তাই তো বললাম কি যাদু করিলা…। আরো ভাবছি আপনার টিউনের কি নাম দেওয়া যায়–রজত টিউন,সুবর্ণ টিউন,হীরক টিউন নাকি মিলেনিয়াম টিউন (সহস্রাধিক ভিজিট হয়েছে বলে)। আপনারাই নাম দিন ।
যাক ভাই ,আপনার টিউনের পক্ষে বিপক্ষে অনেকেই তার মূল্যবান সময় নস্ট করে নিজ নিজ সুচিন্তিত মতামত পেশ করেছেন । আমি আপনার পক্ষ থেকে সকলকে আন্তরিক অভিন্দন জানাই টিউনটিকে সার্থক করে তোলার জন্য । আমেরিকা চাদে গেলেই কি আর না গেলেই কি ? এ নিয়ে যেন আমাদের নিজেদের মাঝে কাদা ছোড়া-ছোড়ি না হয় সে দিকটা বিবেচনা করে মন্তব্য করার অনুরোধ করছি । সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশায় সবাইকে আবারো আন্তরিক অভিবাদন ও শুভেচ্ছা ।
@Sadeque Ahammed: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার এই সামান্য টিউনে আপনার মূল্যবান মতামত প্রদান করার জন্য ।
আরও একবার ধন্যবাদ… 😛
ঠিক আছে আপনি মানেন না বুজালাম আপনি বললেন চাদের তাপমাত্রা এত চাঁদে বাতাস নেই চাঁদে নুড়ি পাথর আসে আপনি কিবাবে জানেন এ সব হয় বা আসে কে আপনাকে জানাল আপনি ত যাননি আমার জানামতে নাসা কম্পনি থেকে জানা বা অন্য কার থেকে জানা ত এটা কিবাবে মানবেন এসব তথ্য ঠিক কারন এটার ত কুনো ভিডিও ও নেই আমি যদি বলি চাঁদে বাতাস আছে তাহলে কি বিশ্বাস জাবেন আর কেহ না যাক আপনার ত জাউয়া উচিত আর যদি নাজান তাহলে আমাকে পমান দেন ভিডিও সহ যে বাতাস নেই । আর হা আমার কথা হল জেতে পারবেনা কেন সমস্যা কই তাহলে যখন তারা সবার সামনে যাত্রা শুরু করর তখন সব মিডিয়া ছিল এবং তা ভিডিও করসে তাহলে তারা গিএচিল কই আপনি হয়তবা বলবেন উপরে ছিল বা অন্য কুনো স্থানে ল্যান্ড করে থেকে সে তে আপনি কি বলতে চাইছেন তারা এত টাকা খরচ করেচে সুদু মানুষ দের বুকা বানানর জন্য এতা আমার কাছে অ জুক্তিক বলে মনে হবে তাছাড়া সাদারনত মিডিয়ার কাছে কুনো কিছু গুপন থাকেনা যদি এমন তা হত তাহলে িকছু দিনের মদ্দে জেনে যেতাম বা নাসার কুনো বাক্তি ই তা ফাস করে দিত আপনি বলবেন ফাস করবে কে কারন যদি নাম কামানর জন্য এতা করা হয় তাহলে কেহ যদি সত্য বলত তার চে বেসি লুকপ্রিও হত । আর আপনি যেটা বললেন যদি সত্যি সত্যি ফেক হত তাহলে এত ছোট বুল করবেনা যে সহজে দরা পরে যাবে কারন সেখানে থাকে বিসসের সব অন্যতম বিজ্ঞানী তারা এ সব ভুল করার লুক না ভাই বললে অনেক যুক্তি দেউয়া যাবে কিন্তু আমি জানি আপনাকে যত যুক্তই দেখাই না কেন আপনি মানবেন না আমার শেষ কথা আপনি কুন এক বইয়ের কথা বিশ্বাস জান যার নাম হয়তবা আপনি পথম শুনলেন কিন্তু যাকে আপনি শুরু থেকে জানেন তাকে অ বিশ্বাস যান
@skynet: আমি শুধু আলোচনার জন্য টিউনটি করেছি… আমি যদি কারো বিশ্বাসে আঘাত দিয়ে থাকি, তো আমি ক্ষমা চাচ্ছি।
@shakib936, আপনার চোখের পাওয়ার এত বেশি যে, আপনি দেখতে পাচ্ছেন এ্যস্ট্রোনাটের হাত ধরে আছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি না। এখানে একমাত্র আপনার ছাড়া বাকি সবার চোখের চিকিৎসা করতে হবে দেখছি। ”কিন্তু হাত ধরার প্রথম অংশটুকু ওনার বাম হাতের জন্য দেখা যায় না।” – তো আপনি দেখলেন কি করে? আপনার চোখে কি সুপার ম্যানের পাওয়ার চলে এলো নাকি যে দাঁড়ানো এ্যাস্ট্রোনাটের দেহ ভেদ করে হাত ধরার বিষয়টি দেখে ফেলেছেন। এগুলোকেই কি গোঁজামিল বলে না? ছায়ার বিষয়ে আপনার কোনো যুক্তিই নেই। একটা অবশ্য আছে। সেটা হলো আলোর উৎস নাকি সূর্য এবং পৃথিবী। ছবিতে দেখা যাচ্ছে সূর্যই একমাত্র আলোর উৎস। সেখানে একটি বস্তুর ছায়া এক এঙ্গেলে পড়ল এবং অন্য একটি বস্তুর ছায়া আরেক এঙ্গেলে কি করে পড়ল? আবার কিছু কিছু বস্তুর ছায়া দেখা গেল দুটি। এর জন্যই আপনার দুটো আলোর উৎসের আমদানি। এর অর্থ একই সাথে সূর্য এবং পৃথিবী চাঁদের এক পৃষ্ঠ থেকে দেখা যাচ্ছিল। এমন দাবির জন্য প্রমাণ লাগবে। কিছু কিছু ছবিতে সূর্য দেখা গেলেও পৃথিবী দেখা যাওয়ার একটাও ছবি নেই। কেন নেই? তাহলে মনগড়া গোজামিল মার্কা মিথ্যা যুক্তি দিয়ে মিথ্যা দাবি করেন কেন? এছাড়াও পৃথিবীতে আপনি অনেক সময় বিকেলবেলা আকাশে সূর্য এবং চাঁদ দেখতে পেলেও তখন সূর্যের আলো দ্বারা তৈরি আপনার ছায়া দেখতে পেলেও ঠিক ঐ সময়ে চাঁদের আলো দ্বারা তৈরি একটি ছায়া দেখতে পাবেন বুঝি! কস্মিনকালেও নয়। সূর্যের প্রখর আলোতে চাঁদ তখন সম্পূর্ণ ম্রিয়ামণ। এখন নিশ্চয়ই বলবেন চাঁদ থেকে পৃথিবী অনেক বড়, তাই আলোটাও শক্তিশালী ছিল। চাঁদের বায়ুহীন ও মেঘহীন আকাশে সূর্যের আলোর গাড়ত্ব এতো বেশি যে, অন্য কিছু দ্বারা ছায়া তৈরি হলেও তা সূর্যের আলোর শক্তিমত্তার জন্য দেখাই যাবে না। তারপরেও যদি কেউ গো ধরে যে, না ছায়া দেখা গেছে। তাহলে চাঁদ থেকেও যে তখন পৃথিবী দেখা যাচ্ছিল তার ছবি দেন। হেয়ার ক্রসের বিষয়ে এই টিউনে নেই তো কি হয়েছে? আমি তো বললাম। লিঙ্কও দিয়েছি, আবার দিলাম http://www3.telus.net/summa/moonshot/cross.htm পারলে উত্তর দিন। ওহ! অফটপিক প্রশ্নের উত্তর: আমার ভিতরে কিছু নেই ঠিক জানি। কিন্তু আপনার ভিতরের ফাঁপা অংশের ঠনঠনানি দেখে তা বারবার বাজাতে ইচ্ছে হয় হয় বলেই তো ……
@tanvirbd5: আমি ও উপরে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছি । তা কারোর মনে ধরে নি । আবার দিচ্ছি
“অনেকে বলছেন পৃথিবী থেকে আলো প্রতিফলিত হয়েছিল । কিন্তু সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদ এ পড়ে এবং সূর্যের আলো পৃথিবীতে প্রতিফলিত হয়ে চাঁদ এ পড়ে । এখানে সূর্যের আলো প্রকট হউয়ার কথা । কিন্তু পিক এ দেখা যাচ্ছে এক স্থানে সূর্যের আলোর বিপরীত এ ছায়া নাই কিন্তু পৃথিবীর প্রতিফলিত আলোর (কথিত) বিপরীত এ ছায়া আছে । তাহলে সূর্যের আলো থেকে পৃথিবীর প্রতিফলিত আলো প্রকট হয় কিভাবে??”
AT 25TH ANNIVERSARY OF APOLLO 11 AT WHITE HOUSE CELEBRATION ON 20TH JULY OF 1994 NEIL GAVE A SPEECH……AND HE SAID’……BREAKTHROUGHS AVAILABLE TO THOSE WHO CAN REMOVE ONE OF THE TRUTHS PROTECTIVE LAYERS……NOW WHAT IS THE TRUTH HERE AND WHAT PROTECTIVE LAYERS ARE PROTECTING IT FROM BEING EXPOSED…..SOME MAY EVEN SAY THAT THE TRUTH WAS THE MOON LANDING WAS REAL AND THE WHISTLEBLOWERS WHO ARE DISBELIEVING IT AND CALLING IT A HOAX THEY ARE CREATING A PROTECTIVE LAYER……THINK TWICE BEFORE U SAY IT COZ I’LL BE HERE……..” http://www.youtube.com/watch?v=SFPiwnVL9ic ……
টিউন পড়লাম, কমেন্ট গুলোও পড়লাম, ভিডিও দেখলাম। অবশেষে অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসলাম। টিউনারকে ধন্যবাদ, এতদিন যেই ভূল ধারনার মধ্যে ছিলাম তা থেকে আমাকে বের করার জন্য।
অফটপিক: বিগত বেশ কিছুদিন যাবত টিটিতে কিছু বাজে টিউন হয়েছে যা মোটামোটি সবাই জানে। তখন মনে হয়েছিল টিটির পরিবেশ নষ্ট হবার পথে। কিন্তু এই টিউন এবং শুরুর দিকের কমেন্ট গুলো পড়ে খুব ভাল লেগেছে টিটির পরিবেশ আবার আগের মত হচ্ছে, সবাই নিজেদের সুচিন্তিত কমেন্টের মাধ্যমে একটা জিনিষ বোঝার চেষ্টা করছে, কিন্তু শেষের দিকের কয়েকটা কমেন্টে একে অপরকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমন করা হয়েছে। আমার মতে এটা ঠিক হয়নি, সবারই জানার সিমাবদ্ধতা আছে, এখানে আলোচনার মাধ্যমে একে অণ্যের সাথে নিজের জ্ঞান বিনিময় করা উচিত।
যদি বিষয়টি নাটক হতো তাহলে কিন্তু নাসারা আরো সাবধান হতো ছবি গুলো পাবলিশ করার ব্যাপারে যাতে কেউ ভুল না ধরতে পারে নাকি নাসার বিজ্ঞানীরা সে সময় অন্ধ হয়ে গেছিলো যে ছবির মধ্যে আলোর দুটির উৎস সেটা তাদের চোখেই পরেনাই । যাদের মাথায় এতো হিটলারি বুদ্ধি যারা একটি নকল চন্দ্রঅভিযান
করতে পারে তারা কি একটি সামান্য গর্ত পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি করতে পারেনা নাকি তাদের কাছে একটি সামান্য কোদালও ছিলোনা । নাকি তাদের বাংলাদেশের মত ছোট দেশ যে সব জায়গায় মানুষ আর মানুষ কোন জায়গায় চন্দ্রাঅবিযানের নাটক সৃষ্টি করাযাবে না , যেকোন সময় মানুষ কিংবা সাংবাদিক দেখে ফেলবে ।এটাও তোনা তাদের তো অনেক জায়গা খালি পরে আছে । নাকি তারা সময় পাইনাই চাঁদের মত একটি সারফেস পৃথিবীর বুকে তৈরি করতে !!!!!!!!!!!!!!
@faruq100: ভাই, কোন লুকোচুরি করতে গেলে সবসময়ই কিছু না কিছু ধরা খাওয়ার মত জিনিস থেকে যায় ।
দেখেন না, গোয়েন্দারা কিভাবে বড় বড় দোষীদের ধরে ফেলে !!
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই প্রথমে আপনাকে congratulation জানাই কারন আপনার টিউনটা সেরা টিউনে মনোনিত হয়েছে । আর ভাই আপনার সাথে আমি একমত কোন লুকোচুরি করতে গেলে সবসময়ই কিছু না কিছু ধরা খাওয়ার মত জিনিস থেকে যায় কিন্তু তাই বলে এতগুলো ভুল করবে । বড় বড় দোষীরা যদি এতই ভুল বা ক্লু রাখতো তাহলে কিন্তু এত গোয়েন্দাদের প্রয়োজন পরতোনা আমরা সাধারন জনতাই ধরে ফেলতে পারতাম । তারা কিন্তু খুব ছোটই ভুল করে থাকে …………
@Roni, @βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ, @shakib936: সত্য কিছু সময়ের জন্য চাপা পড়ে থাকতে পারে। কিন্তু চির জীবন চাপা থাকে না। সত্য উপলব্ধি করতে পারায় Roni ভাই, আপনাকে অভিনন্দন। shakib936 সাহেব এই টেকটিউনসেরই একজন পুরোনো সদস্য যিনি নিজের আসল পরিচয় প্রকাশ করতে চান না। তাইতো βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ ভাই যখন এই টিউনটি করেন তখন উনি নিজের পরিচয় গোপন রেখে ঠিক ঐ দিনই খুবই দ্রুততার সাথে ছদ্মনামে একটি আইডি খুলে উল্টাপাল্টা যুক্তি দেয়া ও ব্যক্তিগত আক্রমণ করে কথা বলতে শুরু করলেন।
https://www.techtunes.io/tuner/shakib936
পরিচয় প্রকাশ করলে ওনার ক্ষতি কী তা আল্লাহই ভালো জানেন। উনি এই টেকটিউনসের একজন পুরোনো সদস্য এই সিদ্ধান্তে কীভাবে এলাম? দেখনু নতুন একজন যিনি টেকটিউনস এবং এটার ব্যবহার সম্পর্কে অনভিজ্ঞ তিনি নতুন আইডি খুলেই কারো সাথে বিতর্কে জড়াবেন না এটা সাধারণ কমনসেন্স দ্বারাই বুঝা যায়। কিন্তু shakib936 সাহেব ঠিক এই টিউনটি হওয়ার দিনেই কয়েক ঘন্টার মধ্যেই একটি আইডি খুলে বিতর্কে জড়ালেন এবং ব্যক্তিগত আক্রমন শুরু করলেন। তাই আমরা নিঃসন্দেহে ধরে নিতে পারি উনি আসলে টেকটিউনসেরই পুরোনো সদস্য যিনি নিজের আসল পরিচয় গোপন রাখতে ইচ্ছুক। বিতর্ক যে কেউই করতে পারে, সেটা পক্ষে বা বিপক্ষে। হয়ত কেউ না জানার কারণে ভুল যুক্তিও উপস্থাপন করতে পারে। এতে অন্যদের যুক্তিতে নিজের ভুল ধারণা সুধরে নেয়ার সুযোগ থাকে। বির্তক দোষের কিছু নয়। বিতর্ক কড়া ভাষায়ও করা যায়। কিন্তু অশালীন ভাষায় নয়, ব্যক্তিগত আক্রমণ করে নয়। উনি তাই করেছেন। কিন্তু কেন? কী দরকার? তাতে আমাদের বা উনার ব্যক্তিগত লাভটা কী? সুস্থ মানসিকতার উত্তর হবে এতে কোনো লাভ নেই। আমরা বিতর্ক করতে চাই যুক্তি দিয়ে, গালাগাল, ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে। মানুষ চাঁদে কেন মঙ্গল থেকে শুরু করে বৃহস্পতি বা গ্যালাক্সি ছাড়িয়ে পার্শ্ববর্তী ছায়াপথ মিল্কিওয়ে অথবা মহাবিশ্বের প্রান্ত সীমায় পৌঁছে যাক, এটা আপনি আমি সকলেই নিশ্চয়ই চাইবো। সে আমেরিকা যাক, রাশিয়া যাক, চীন যাক বা ইরান যাক তাতে কিছুই যায় আসে না। যেই যাক সেটা সমগ্র মানব জাতির বিজয় বলেই গণ্য হবে। কিন্তু না গিয়েই যাওয়ার প্রবঞ্চনাপূর্ণ দাবি করে মানবজাতিকে ধোকা দেয়ার চেষ্টা করলে তাদের যথোপযুক্ত শাস্তি হওয়া উচিত। চাঁদে মানুষের পা ফেলার মিথ্যা দাবি সহস্রাব্দের বিস্ময়কর মিথ্যাগুলোর মধ্যে তালিকার প্রথমদিকেই থাকবে। আমেরিকা আরো কত বড় বড় প্রহসনের নাটক সাজাতে পারেন যারা রাজনীতি এবং ইতিহাস বিষয়ে সচেতন তারা নিশ্চয়ই জানেন।
আমি সকলের মঙ্গল কামনা করি। কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করি না। এখানে অনলাইনে কারো সাথে ব্যক্তিগত পরিচয় নেই। ভেবে দেখুন আপনি কোথায় আর আমি কোথায়! কিন্তু সবার সাথে সবার কেমন পরিচয় হচ্ছে, কথা হচ্ছে, জানাশোনা হচ্ছে! এটা কী আমাদের জন্য বিশাল আবেগের বিষয় নয়? আমরা শত্রু কেন হবো? আসুন পরস্পর পরস্পরের বন্ধু হই। মতের মিল না হতে পারে, ব্যক্তিগত মতাদর্শ এক না হতে পারে, তাই বলে আক্রমণাত্মক না হয়ে সহনশীলতার পরিচয় দেই। সৌহার্দের প্রকাশ ঘটাই।
shakib936 ভাই, তুমি যেই হও, তোমাকে আমি শত্রু মনে করি না। তুমি পড়াশোনা করছো সায়েন্স নিয়ে। আমার থেকে বয়সে অনেক ছোটই হবে। তাই তোমাকে তুমি করে বলছি। আমি একজন সামান্য সরকারি চাকুরে। তোমার জন্য অনেক অনেক দোয়া, ভবিষ্যতে অনেক উন্নতি করো। দেশের জন্য বিশাল কিছু করো। তুমি সচেতনে হোক বা অচেতনে হোক কথায়-লেখায় আমাকে যতটুকু আক্রমণ করে কথা বলেছো তাতে আমিও সাময়িকভাবে উত্তেজিত হয়ে তোমাকে আক্রমণ করে ফেলেছি। দুঃখিত! আশা করি তুমিও দুঃখিত হবে। ব্যক্তিগতভাবে তুমি চাঁদে যাওয়াটাকে বিশ্বাস করো আর নাই করো তাতে আমার বা কারো কোনো লাভ বা লোকসান নেই। নিজের পরিচয় গোপন রাখো তাতেও আমার বা কারো কিছু যায় আসে না। আমি সর্বন্তকরণে তোমার মঙ্গল কামনা করি। টিউনদাতা ভাইয়ের মঙ্গল কামনা করি। যারা আমার কমেন্ট আগ্রহ নিয়ে পড়েছেন এবং পছন্দ করেছেন তাদেরসহ সকলের মঙ্গল কামনা করি।
@tanvirbd5: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর করে যুক্তিসম্মত একটা কমেন্ট করার জন্য । খুব ভাল লাগল আপনার কমেন্টটা …
আমরা যে সব জিনিস নাসা থেকে জেনেসি সে সব জিনিস দিয়ে ই একজন লেখক তার যুক্তি দিয়ে সে একজন লেখক এর চক্ষে দরা পরেসে যে সব বুল নাসা কোম্পানির এত সব বিজ্ঞ অবিজ্ঞ লুকের কাছে দ্দরা পরেনি এটা একটা অজুক্তিক হলনা যারা যেসব জিনিস আবিষ্কার করল যে চাঁদে কি আছে কি হবে কি কারনে হবে তারাই নাকি এই বুল করল আমার ত মনে হয় তারা এসব ভুল করার লুক না আর যদি এসব ভুল করে তাহলে এটা নাসা কোম্পানি না গাঁদা কোম্পানি হবার কথা আর কোম্পানির মালিক এ সব গাঁদাদের পালতেসে এত টাকা খরচ করে আমিও যদি ফেক ভিডিও বানাই তভুও এত ভুল হবার কথা না সাদারন জ্ঞেনের কথা এত বর এবং এত এক্সপার্ট কোম্পানি এসব সাদারন ভুল করবেনা
@skynet: ভাই, কোন লুকোচুরি করতে গেলে সবসময়ই কিছু না কিছু ধরা খাওয়ার মত জিনিস থেকে যায় ।
দেখেন না, গোয়েন্দারা কিভাবে বড় বড় দোষীদের ধরে ফেলে !!
তাছাড়া এটা দেখেন… http://www.youtube.com/watch?v=SFPiwnVL9ic
এটাও দেখেন… http://www.youtube.com/watch?v=H8ZzFemBUJQ
@skynet: যে সময়ে Movi টি বানানো হয়েছিল, সে সময়ের প্রযুক্তির কথাটা একবার মনে করুন, তখন নিখুত করে কোন Fake ভিডিও বানানো সম্ভব ছিল না। সে সময়কার যে সব Cinema ছিল মহাশূন্য নিয়ে সেগুলো ছিল এ রকম ত্রুটি যুক্ত। যদিও পরবর্তীতে NASA ভিডিও টি Edit করেছিল ধামাচাপা দিতে, কিন্তু পুরোপুরি পারেনি। একটা কথা আমার কাছে খুব বিস্ময়কর মনে হয় যে এত গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও Edit করা হল শুধুমাত্র দেখার সুবিধার জন্য!!! কেন মূল ভিডিও টি রাখা হল না????!!!!!! যদি নিখুত ভিডিও চান.. তাহলে সমস্যা নেই, NASA এবার আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে নতুন করে Movie বানাবে… 😛 😛 😛 😛 😛 😛
@SENAT1831: ভাই যখন ভিডিওটি ধারন করছিলো তখন একটু সাবধানতা গ্রহন করলে আর editing এর কি প্রয়োজন হত । নাসারা কিন্তু (আপনাদের মতে) এই নাটকটি তৈরি করতে কিন্তু অনেক সময় পেয়েছে এবং তারা কিন্তু অনেক গবেষণা করার সুযোগও পেয়েছিলো, তারপরও এত ভুল করবে তা কিন্তু মানা যায়না । যেমন নাসার বড় বড় বিজ্ঞানীরা অবশ্যই অবগত ছিলো যে চাঁদে আলোর উৎস একটি থাকবে এবং তা হলো সূর্য তাহলে কেন তারা নাটকটি তৈরি করার সময় একাধিক আলোর উৎস ব্যাবহার করলো !!!!!!!!!!!!!!!
নাসার বড় বড় বিজ্ঞানীরা কি ভুলে গেছিলো যে একাধিক আলোর উৎস বা লাইট ব্যাবহার করলে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম হবে । নাসার বিজ্ঞানীরা কি অবগত ছিলোনা যে কোন বস্তু অনেক উপরের থেকে মাটিতে পরলে মাটিতে গর্ত সৃষ্টি হয় ইত্যাদি ইত্যাদি …………
@faruq100: ভাই শোনেন কোন খারাপ কাজ করলে কিছুটা ফাঁক থেকেই যায় । তাই বলেই তো বড় বড় ক্রিমিনালগুলোও গোয়েন্দাদের হাত থেকে রেহাই পায় না ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: @βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: ভাই আপনার সাথে আমি একমত কোন লুকোচুরি করতে গেলে সবসময়ই কিছু না কিছু ধরা খাওয়ার মত জিনিস থেকে যায় কিন্তু তাই বলে এতগুলো ভুল করবে । বড় বড় দোষীরা যদি এতই ভুল বা ক্লু রাখতো তাহলে কিন্তু এত গোয়েন্দাদের প্রয়োজন পরতোনা আমরা সাধারন জনতাই ধরে ফেলতে পারতাম । তারা কিন্তু খুব ছোটই ভুল করে থাকে …………
βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ ভাই আপনি shakib936 ভাইকে খোঁচা মারছেন কেন (প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড) ? উনি না হয় রেগে ব্যাক্তিগত ভাবে আক্রমন করেছেন । আর এজন্য tanvirbd5 ভাই উনার মন্তব্য 15 August, 2013 at 8:12 pm এ সুন্দর একটি আলোচনা করেছন । এ জন্য tanvirbd5 ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আমি shakib936 ভাইকে অনুরোধ করবো সুন্দর একটি (টিউনের আলোচ্য বিষয় ছাড়া) কমেন্ট করার জন্য । রাগ নিয়ে মনে শান্তিতে থাকা যায় না , এটা যে কেউই স্বীকার করবেন । আমরা আসলে এখানে এসেছি বন্ধুত্ব সুলভ মনোভাব রেখে আলোচনা করতে । এখানে কেউ বেশি জ্ঞানী থাকবেন আবার কেউ কম । আমরা যারা কম জানি তারা অবশ্যই বেশি জানাদের নিকট থেকে শিখবো । শিক্ষার মাঝে কোনো লজ্জা নাই , বরং লজ্জা তাদের যারা বেশি জানার ভান করে । আমি এটা বলতে পারি , আমরা যারা টিউনের পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা করেছি তাদের মধ্যে যারা পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন তাদের যুক্তি কিছুটা হলেও বিপক্ষদের মনে নাড়া দিয়েছে । আবার তেমনি বিপক্ষে যারা যুক্তি দিয়েছেন তাদের যু্ক্তি ও পক্ষবাদীদের মনে নাড়া দিয়েছে । অর্থাৎ আমরা উভয়ই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের মাঝে সং শয়ে আছি । তাহলে আমি আপনি কেন রাগ করে থাকবো ? একমাত্র সত্যটা মানে কঠিন সত্যটা জানে নাসা । আমি আর আপনি বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসী মাত্র । আর কিছু না । অতএব shakib936 ভাই সমস্ত রাগ ঝেড়ে বিদায় করে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন , দেখবেন মনটা অনেক হালকা হয়েছে । ধন্যবাদ সবাইকে , স্পেশালি ধন্যবাদ shakib936 ভাইকে ।
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: @SENAT1831: “নির্বাচিতটিউন মনোনয়ন” বক্স Techtunes সরিয়ে নিয়েছে বলে মন খারাপ করার দরকার নেই। আপনার টিউন এখন Techtunes এর “সবচেয়ে প্রিয় টিউনস” বিভাগের ১ নম্বরে রয়েছে। 😀 😀 😀 😀
@SENAT1831: আপনারা যারা এটাকে প্রিয় টিউন্সে যুক্ত করেছেন তাদের আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই।
@SENAT1831: 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀 😀
বিজ্ঞান সম্পর্কে এত কিছু জানি না ভাই। তবে এটা জানি যে, সে সময় আমেরিকার নিজের ক্ষমতা পৃথিবীর কাছে তুলে ধরার জন্য এরকম একটা নাটকের খুব প্রয়োজন ছিল।
যদি সত্যিই চাদে গিয়ে থাকতো, তাহলে এতদিন চাঁদের ইতিহাস লিখতে বসে থাকতো না। এতদিনে অনেক কিছুই করার চেষ্টা করত।
আরকেক্টা কথা শুনেন ভাইয়েরা, যেটা রটে সেটা একটু হলেও ঘটে। মাঝে মাঝে তো পুরোটাই ঘটে।
@অবুঝ বাঙালী: আসলেই এই নাটক ওদের দরকার ছিল, অন্তত আধিপত্য বিস্তার তো করতে পারছে এসব cheating এর কারণেই…
@βℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: সম্ভবতঃ এই টিউনটি টেকটিউনসে একটি ইতিহাস তৈরি করেছে। 2000 এর উপরে ভিউ। ঠিক জানি না। আমার মনে হচ্ছে। কারো জানা থাকলে বলতে পারেন। এখন পর্যন্ত ”নির্বাচিত টিউন মনোনয়ন” 27 টি ভোট পেয়েছে। প্রথমদিকে এবং মাঝখানে বেশ কয়েকবার এই বক্সটি গায়েব হয়ে গিয়েছিল। তা না হলে আরো ভোট পেত সন্দেহ নেই। আশা করছি সামনের মাসে এটি নির্বাচিত টিউন হিসেবে পাওয়া যাবে। টিউনার ভাইকে অগ্রিম অভিনন্দন (না হলে মন খারার করবেন না)। মান সম্মত আরো টিউন আশা করি আপনার কাছে।
@tanvirbd5: আপনারা যারা এটাকে প্রিয় টিউন্সে যুক্ত করেছেন তাদের আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই।
ভাই জানেরা আপনাদের মন্তব্য গুলো খুবই ভালো লেগেছে তাই এর সাথে আরো কিছু তথ্য দিতে চাই নাসার চাদে যাওয়া টা পুরাই ভুয়া কারণ এর জন্য আপনাদের কোরআনের বেশ কয়েক টি সূরায় নভোমন্ডল সম্পর্কে বলা আছে এছাড়াও আমি বেশ কয়েকটি বই থেকে জানতে পেরেছি সৌরজগতের বাইরে ভিতরে চৌম্বকীয় উল্কা রয়েছে যার কারণে জ্বীনেরা পৃথিবীর বাইরে যেতে পারেনা কারণ ওখানে ওগুলো বাধা প্রদান করে তাহলে কীভাবে আমরা চাদে যেতে পারি যেখানে ওরা যেতে পারেনা যেহেতু তাদের উড়াড় ও অদৃশ্য হবার ক্ষমতা আছে।
@রিফাত: চাঁদে যাওয়া আজও সম্ভব হয়নি (মানুষের পক্ষে) ।
আর আমাদের সাথে যোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ…
টিটিতে ও দেখছি ছাগুর পরিমান ক্রমবর্ধমান । বিগত কিছুদিন ধরে আপনাদের চন্দ্রাগমন সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান দেখে আমি মাননীয় স্পিকার বইনা গেলাম । আসলে টিউনার এই টিউনটি করেছেন একটা প্যাচাল করে এর ভিউ বাড়ানোর জন্য । আপনাদের চোখে একমাত্র চন্দ্রভিযান করেছেন মাননীয় সাঈদীষ্ট্রং সাহেব । যাহোক আপনাদের বলব আগে বিজ্ঞান সম্পর্কে ভালভাবে জানুন তারপর যুক্তি দেখান । আপনাদের এইসব যুক্তির মধ্যে ধর্মান্ধতা প্রবল । সবকিছু নিরপেক্ষ ভাবে ভাবুন । আর সবাই দয়া করে যেসব সোর্স এর কথা বলছেন তারা লিংক দিন । ভুয়া ওয়েবসাইট অনেক আছে যারা এসব ভিত্তিহীন খবর ফলাও করে প্রচার করে খ্যাতি লাভের জন্য ।
@অরিন্দম পাল: কমেন্টটা ভাল করলেন না… আমি কেন ভিউ বাড়ানোর জন্য এই টিউন করব । চাঁদে মানুষ যায় নাই তারপরও গেছে বলতে হবে ??
আপনি সম্ভবত আমার টিউন এর আগে পড়েননি; তাই এমন মন্তব্য করলেন… … …
@অরিন্দম পাল: “টিটিতে ও দেখছি ছাগুর পরিমান ক্রমবর্ধমান” বলতে আপনি কি বোঝাচ্ছেন ?? এসব বাজে কমেন্ট করে আপনি খুব ভদ্রতার পরিচয় দিচ্ছেন, তাই না ???
@অরিন্দম পাল: হঠাৎ ঈর্ষান্বিত হয়ে গেলেন ভাই ?? আমার কোথাও ভুল হয়ে থাকলে ছোট ভাই মনে করে ধরিয়ে দিন; আমি এই টিউনে মতামত চেয়েছি মাত্র। কারো বিশ্বাসে আঘাত করতে চাইনি… … হয়ত বুঝাতে গিয়ে কিছু কথা বলেছি, ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা চাচ্ছি…
না না, এতে ক্ষমা চাওয়ার কী আছে ? যাষ্ট একটা তর্ক । আপনি বলেছেন তারা দেখা যায় নি কেন ?
যখন চাদে ছবিগুলো উঠানো হয়েছিল তখন তারা দেখা যায় নি এর কারণ ১ টি নয় বেশ কয়েকটি । তার মধ্যে একটি হল ক্যমেরাতে চাদের ছবিগুলো খুব স্পষ্ট করে উঠানোর জন্য ব্যকগ্রাউন্ড NONE করে দেওয়া হয়েছিল । কিন্তু পরের বার যাত্রার সময় আর সেই ভুল হয়নি । Al Worden ঠিকই তুলে এনেছিলেন তারাদের ফটো এ্যাপোল ১৫ তে । এবং এ্যপোল ১৪ তে ও তারাদের ফটো তোলা আছে ।
আপনি বলেছেন চাদের নূড়ি পাথর কেন পৃথিবীর মত হবে । ১ ও ২ নং লিংকে চাদের আসল পাথর ও ৩ নং লিংকে আপনাদের এডিটেড পাথর দেওয়া আছে । দেখলেই পার্থক্য বুঝবেন ।
১ . http://en.wikipedia.org/wiki/File:Apollo_16_rocks.jpg
২. http://en.wikipedia.org/wiki/File:Duke_on_the_Descartes_-_GPN-2000-001123.jpg
৩. http://en.wikipedia.org/wiki/File:Apollo16CRock.jpg
@অরিন্দম পাল: মাননীয় “অরিন্দম পাল” আপনার দেওয়া ১ ও ২ নং লিংকে যে ছবি রয়েছে সেটিও Edit করা। মজার বিষয় না! Original ছবিতে C চিহ্ন দেওয়া ছিল, যা অনেক আগে ধরা পরেছিল এবং NASA সেটি সুন্দর করে সরিয়ে ফেলেছিল। আর ৩ নং ছবিটাই আসল ছবি, কিন্তু পরবর্তিতে রঙ্গিন করা হয়েছিল। আসল ছবিগুলো সবই Leaked বুঝলেন!!! 😛
@অরিন্দম পাল: মাননীয় “অরিন্দম পাল” শ্যুটিংটি চাঁদে নয়.. পৃথিবীতে হয়েছিল। “Area-51” এ যেটি আমেরিকার একটি নিষিদ্ধ এলাকা। এটিও Leaked ফাইলগুলো হতে পাওয়া। ভিডিওটি Edit করা তাই সহজেই সেই Effect দেওয়া সম্ভব। আপনাকে শিক্ষায়ে দিলে আপনিও পারবেন।… 😛 😛 😛 😛
মামা তুমি তো ড্রাগন, মানে চাইনিজ। তাই আমেরিকার বিপক্ষেই লিখবা, স্বাভাবিক। তয় যারা তোমার পক্ষে কমেন্ট করলো তাদের খোশ আমদেদ। আপনি তো আমাদের শাকিব খান কাকুর মতো শুরু করলেন ভাই। শাকিব এক লাফে চান্দে গেছে বিশ্বাস করা এর চাইতে বেশী সোজা। প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়েছে তাতে ১৯৬৯ এ চাঁদে গেলে এখন আমাদের বৃহস্পতিতে যেয়ে টয়লেট সাড়ার কথা, মোবাইল টয়লেট এ যাবার কথা না।
@অরিন্দম পাল: সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিচ্ছেন কেন? বিতর্ক করতে চাইলে পরিশীলিত ভাষায় যুক্তি দিয়ে সুন্দরভাবে করুন। তা না হলে বিতর্ক করার দরকার নেই। “আপনাদের এইসব যুক্তির মধ্যে ধর্মান্ধতা প্রবল”। আপনার যুক্তির ভিতর যেন ”বিজ্ঞানন্ধতা” প্রবল থাকে তার প্রকাশ ঘটান। অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ের অবতারণা করবেন না। ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করাটাও ভদ্রলোকদের সাজে না।
@tanvirbd5:
“অরিন্দম পাল” নামের এই ব্যক্তি কি শুরু করছে দেখছেন ? উনি এখন “”কুরানের যত ভুল আছে”” তা উনার কাছে শিখতে যেতে বলছেন ।
যত্তসব…
@tanvirbd5: ব্যাটা কুরানের ভুল ধরা শিখছে, কুরান নাকি বিজ্ঞানসম্মত না !!! এই লোককে টেকটিউনসের থেকে ব্যান করা দরকার… ধর্মানুভুতিতে আঘাত আনার অধিকার ওকে কে দিছে ?????
@Philosopher: উনি হঠাৎ কোত্থেকে হাজির হলেন এবং টিউন বিষয়ে কমেন্ট না করে উল্টাপাল্টা কমেন্ট করছেন !!!
হা হা হা , ভাই , আমি উইকিপিডিয়ার লিংক দিয়েছি আর বলেছি যে প্রমান ছাড়া কথা বলবেন না ।উইকিপিডিয়ার এই লিংক এ গেলে আপনাদের সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন । আর ভাই শোভন , কুরান মাল্টি ইউনিভার্সের কথা বলে ? হা হা হা । শুনে খুব হাসি লাগল । আর কয় দিন পর কুরান বিবর্তনবাদের কথাও বলবে ।কুরান এর যত ভুল রয়েছে তা যদি জানতে চান তবে আপার সাথে ফেবুতে যোগাযোগ করুন । কুরান কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা বুঝিয়ে দেব । এখানে এসব প্যাচাল করতে চাচ্ছি না । http://en.wikipedia.org/wiki/Moon_landing_conspiracy_theories
> > B a d l u c k < <
I
W a n t
T o
K i l l
T h e
B i g g e s t
F o o l
O f
T h e
W o r l d
‘B u t’
I
D n t
K n o w
Y o u r
A d d r e s s .
@অরিন্দম পাল: তোকে আসলে খুন করে ফেলতে ইচ্ছা করছে। পবিত্র কোরআন শরিফ একবার নয়, দুইবার নয় শত শত বার বিজ্ঞানীদের দ্বারা পরীক্ষিত হয়েছে। তুই নিজেরে দুনিয়ার সবচেয়ে পন্ডিত ভাবস?
@অরিন্দম পাল: আপনার মত একজন টিউনারের কাছ থেকে এটা আশা করিনি । আপনি আমাদের মনে প্রচণ্ড আঘাত দিলেন ।
@অরিন্দম পাল: অরিন্দম পাল, তুমি কোথাকার কে? তোমার কাছে আমাদের মহাগ্রন্থ আল কুরআনের সম্পর্কে জানতে হবে। তুমি তোমার কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের মনে প্রচন্ড আঘাত দিলা। মডারেটরদের কাছে অনুরোধ ইসলামকে অবমাননাকর মন্ত্যব্য গুলো যেন দ্রত সরিয়ে ফেলা হয়। আর অরিন্দম পাল তোমার মত কান্ডজ্ঞানহীন কতগুলো গাধার কারনে সব শান্তিপূর্ণ আলোচনায় গন্ডগোল সৃষ্টি হয়। সকল টিউনারের প্রতি আমার অনুরোধ যে যাই বলূক আপনারা সবাই টিউনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন। কোন পাগল কি বলল তার দিকে দয়া করে কান দিবেন না।
@Roni: উনি কেন এমন শুরু করলেন বুঝলাম না । সম্ভবত উনি এই পোস্টের পরিবেশটা নষ্ট করতে চাচ্ছেন !
@অরিন্দম পাল: জনাব, আপনার নামেই বোঝা যাচ্ছে যে, আপনি মুসলিম নন। কোন ধর্মের অনুসারী তাও সহজেই অনুমেয়। তবে তাও যদি না হোন, খুব সম্ভবতঃ (বোধহয় প্রবল সম্ভবতঃ) নাস্তিক্যবাদের অন্ধকার গুহায় আপনি প্রবেশ করেছেন। এছাড়া আপনার জন্য অন্য কোনো পথ খোলা নেই।
জনাব, ব্যক্তিগত বোধ-বিশ্বাসে আপনি যে অনুসারীই হোন না কেন, তা ধারণ এবং সংরক্ষণ করার অধিকার আপনার আছে। আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন আপনার অনুভূতিটি অন্য কেউ ধারণ না করলেও আপনাকে যেন কেউ অসম্মান না করে। ঠিক তেমনি অন্যদেরও অধিকার আছে তাদের নিজস্ব কিংবা সম্প্রদায়গত বোধকে রক্ষা করার এবং অন্যদের নিকট হতে সম্মান পাওয়ার। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ, হতাশা, ক্ষোভ এবং পরিতাপের বিষয়, আপনি ইসলাম ধর্মকে এবং এই ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কুরআনকে চরমভাবে অবমাননা করে ধৃষ্টতাপূর্ণ মন্তব্য করে ইসলাম ধর্মের অনুসারী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অন্তরে তীব্র আঘাত হেনেছেন।
আঘাতের জবাব পাল্টা আঘাতে দিচ্ছি না। আপনার যাতে বোধদয় হয় এবং নিজের ভুল বুঝতে পারেন সেই জন্য মন অত্যন্ত সংক্ষুব্ধ থাকা সত্ত্বেও ধৈর্যধারণ করে নমনীয় ভাষায় এই পোস্টটি দিলাম।
পবিত্র কুরআনে ভুল আছে কি নেই, সেই বিতর্কের জায়গা কি এই টিউনের কমেন্টের স্থান?
সাম্প্রদায়িকতা কাকে বলে? এবং সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দেয়া কাকে বলে? আপনার দু একটা ছোট বাক্যই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
বিনয়ের সাথে কথা বলুন। মানুষের সাথে কথা বলায় ভাষার সৌজন্যতাবোধ এবং পরিশীলতা বজায় রাখুন। মানুষকে ভালোবাসুন। ধর্মীয় স্পর্শকাতর বিষয়ে অপ্রাঙ্গিকভাবে কথা বলে উস্কানি সৃষ্টি করবেন না, তার উপরে আরো যদি অন্য ধর্ম বা সম্প্রদায়ের লোক হোন।
আশা করি আপনার কাজের জন্য দুঃখিত, অনুতপ্ত এবং ক্ষমাপ্রাথী হবেন। যারা নিজের ভুল স্বীকার করার মানসিকতা ধারণ করেন তাদের মঙ্গল কামনা করছি।
@tanvirbd5: আমি উনার এই কমেন্ট দেখে উনার সাথে কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম । এই টেকটিউনস এ এভাবে ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করা হবে কোনদিন ভাবিনি… শুধু তাই-ই নয়, উনার কথা বলার ভাষা দেখুন………
@ℓąȼЌ ďяąǥ๏ɲ: এগুলো পরিকল্পিত কিনা কে জানে! ইসলাম নিয়ে এবং পবিত্র কুরআন নিয়ে চরম অবমাননা পোস্ট দেয়া হয়। তারপর সাধারণ ধর্মপ্রিয় মানুষ এগুলো সহ্য না করতে পেরে এদেরকে গালাগাল করলে তারা সাথে সাথে প্রচার করতে থাকে “উগ্র, ধর্মান্ধ, মৌলবাদী, জঙ্গী, অসহিষ্ণু (ইত্যাদি ইত্যাদি) গোষ্ঠী নিজেদের আসল রূপ তুলে ধরছে। ” অথচ কি সুন্দরভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দেয়া হচ্ছে, খেয়াল করেছেন? এর প্রতিবাদে এক ভাই তো গালাগাল করেই বসেছেন। আমি আশঙ্কা করছি যে, উল্টো ওই ভাইয়ের মন্তব্যকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে আমাদের সকলকেই মৌলবাদী তকমাটি দেয়ার জন্য অচিরেই আরেকটি পোস্টের অবতারণা করল বুঝি! অথচ দেখুন ওনার ধর্মকে কেউ কিন্তু কটাক্ষ করে কোনো বক্তব্য দেয়নি। তারপরেও উনি এমন একটা প্রানবন্ত টিউনে কীভাবে অপ্রাসঙ্গিকভাবে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দিলেন। তারপরও আমার পোস্টটি দেয়ার পর আশা করছি উনি নিজের ভুল বুঝতে পারবেন। বিশ্বাস করতে মন চায় যে, এটা পরিকল্পিত কোনো বিষয় ছিল না। নিছক ভুলবশতই অরিন্দম পাল বাবু কান্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য করে বসেছেন। আসুন আমরা খারাপ মন্তব্য না করে ওনার ভুল স্বীকার করার প্রত্যাশায় অপেক্ষা করি। শত হলেও মানুষ মাত্রই ভুল করে এবং মানুষ বলেই সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে অনুতপ্ত হতে পারে।
@tanvirbd5: এই পোস্ট পড়ে দেখেনঃ https://www.techtunes.io/sci-tech/tune-id/232382
@tanvirbd5: একটা জিনিস লক্ষ করুন, উনি এমন কথা বলার পরও কিন্তু কেউ উনার ধর্ম নিয়ে কিছু বলেননি …
Comments are closed.
আসলেই এগুলু সাজানো