এডসেন্স সমস্যা একটু দেখবেন সবাই………………

বন্ধূরা আমি শত চেষ্টা করে একটি এডসেন্স একাউন্ট করেছি।আমি আজ পর্যন্ত অসেক একাউন্ট বানিয়েছি ত একটাও রাখতে পারলাম না। এই বার একটা একাউন্ট হইছে কিন্তু পেয়ার নাম টা ভুল হয়ে গিয়েছিল ত আমি নামটা বদলাইতে চাইতেছি এখন আমি কি করব বন্দুরা আমাকে একটু বলেন।

আমার সাইটি হইল এইটি পারলে একটু দেখবেন....

Level 2

আমি সব্যসাচী দত্ত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 71 টি টিউন ও 410 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

বাংলাদেশী এডসেন্স পাবলিশাররা নাম পরিবর্তন করতে পারবেন না! আফসুস 🙁 🙁

taile akhon ki korbo vai

Level 0

যার নাম দিছেন তার কাছে মাল চইলা যাইব হাহাহা!

এই ভুলের একটাই সমাধান… নতুন করে আবার একাঊন্ট বানান… এইবার একটু সতর্কতার সাথে নাম লিখবেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

আমি তাইলে কি করব ?

আপনি গুগলের এ্যাডসেন্স এর সাপোর্ট এই বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে মেইল করতে পারেন। আর নয়তো আরেকটা কাজ করতে পারেন। আপনার পেইয়ার নেম যাই থাকুক, আপনি আপনার এ্যাড্রেস বর্তমান এ্যাড্রেসটি ব্যবহার করুন। এতে যখন গুগল আপনার কাছে চেক পাঠাবো তখন আপনি ওই নামেই চেক রিসিভ করবেন। আশা করি সমস্যা হবে না।

চেক ভাংগাবো কি করে ?

    @Sabyashchi Datta: গুগলের চেক ভাঙ্গানোর ব্যাপারে এটি পড়ুন। লেখাটি জিনাতুল হাসান ভাইয়ের ব্লগ থেকে ধার নেয়া।

    কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। প্রথমেই একটা ব্যক্তিগত আনন্দের খবর দেই। এতো দিন তো ভার্চুয়ালি টাকা জমা হচ্ছিল। আজ প্রথমবারের মতো গুগল এ্যাডসেন্স থেকে ১১৮০০ টাকা ঘরে তুলতে পারলাম। ৩৬ দিন আগে জমা দেওয়া চেকটি গতকাল ক্যাশ হয়েছিল। আজ গিয়ে টাকা তুলে নিয়ে আসলাম। বাংলাদেশে কিভাবে গুগল এ্যাডসেন্সের চেক ভাংগানো যায় সে ব্যাপারে প্রায় কোথাও পূর্নাংগ কোন লেখা পাই নি। চেক পাবার আগে ফিই আর মায়াকানন ভাই এর মাধ্যমে বেশ গুরুত্বপূর্ন কিছু টিপস পেয়েছিলাম। এছাড়া বিভিন্ন বাংলা ফোরাম আর ব্যক্তিগত ব্লগে ঘুরে এ ব্যাপারে কিছু তথ্য জেনেছিলাম। এ সব কিছু তথ্য যাচাই বাছাই করে আর নিজের প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার আলোকে আজকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করতে চাই। আশা করি প্রথমবারের মতো যারা এ্যাডসেন্স চেক পেয়েছেন বা সামনে পাবেন তারা একটি গাইডলাইন পেয়ে যাবেন। চলুন তবে শুরু করা যাক।
    এক: গুগলের পেমেন্ট সিষ্টেম
    গুগলের এ্যাডসেন্স প্রোগ্রামের পেমেন্ট সিষ্টেম বুঝতে শুরুতে যথেষ্টই বেগ পেতে হয়েছে। বাড়তি কথায় না গিয়ে সহজ করে বুঝিয়ে দিচ্ছি। ধরুন আপনার জানুয়ারি মাসের আয় ছিল ৫০ ডলার যা নুন্যতম পেমেন্ট ১০০ ডলারের চেয়ে কম। তাই সেই মাসের জন্য আপনি কোন চেক পাবেন না। এই ৫০ ডলারের ব্যালেন্স বা উদবৃত্ত পরের মাসের সাথে যোগ হবে। এরপর ধরলাম ফেব্রুয়ারি মাসে আরো ৭০ ডলার যোগ হল। তাহলে দেখা যাছে আপনার ফেব্রুয়ারি মাসের একক আয় ১০০ ডলারের চেয়ে কম কিন্তু আগের মাসের ৫০ ডলার এই ৭০ ডলারের সাথে যোগ হওয়ায় ফেব্রুয়ারি মাস শেষে আপনার মোট আয়ের পরিমান দাঁড়াবে ৫০+৭০=১২০ ডলার, তারমানে হলো আপনি এ্যাডসেন্সের চেকের জন্য আবেদন করতে পারব। আবেদন মানে আপনাকে প্রথাগত কোন দরখাস্ত লিখতে হবে না। আপনি আপনার এ্যাডসেন্স একাউন্টে লগ ইন করে My Account থেকে Account Settings এ যান। সেখানে Payment Details এর ঠিক নিচেই দেখবেন Payment Holding নামের আরেকটি অপশন আছে। সেখানে দেখবেন Hold Payment নামের একটা অপশন আছে। আপনি যদি সেই অপশনের পাশে টিক চিহ্ন দেন তবে আপনার পেমেন্ট হোল্ড বা ধরে রাখা হবে। যতদিন পর্যন্ত না টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিবেন আপনি কোন চেক পাবেন না। আপনি টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন। এখন আপনার ফেব্রুয়ারি মাস শেষে মোট আয় দাড়াল ১২০ ডলার। মার্চ মাসের ২৩-২৫ তারিখের মধ্যে আপনার এই আয় ফাইনালি এপ্রুভ করা হবে। আপনি My Account থেকে Payment History তে গেলে যেই তারিখের পাশে Payment issued এই লেখাটি দেখবেন বুঝবেন সেই দিন আপনার চেক এপ্রুভ হয়ে গেছে। এবার প্রতীক্ষার দিন গোনার পালা, কবে চেক আসবে, কবে কিভাবে ভাংগাবেন ইত্যাদি ইত্যাদি।
    দুই: কিভাবে চেক আনাবেন
    বাংলাদেশে এ্যাডসেন্সের চেক দুইভাবে আনা যায়। একটি হলো Check – Standard Delivery বা প্রথাগত ডাক ব্যবস্থার মাধ্যমে, অন্যটি হলো Check – Secured Express Delivery বা কুরিয়ার এর মাধ্যমে। My Account থেকে Account Settings এ থেকে Payment Details অপশন এ গিয়ে কিভাবে আপনি চেক আনবেন তা নির্ধারন করুন । ডাক যোগে চেক আনতে চাইলে ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে চেক আনতে পারবেন যার জন্য কোন বাড়তি খরচ বহন করতে হবে না। অন্যদিকে কুরিয়ার (DHL) এর মাধ্যমে আপনি ৩-৪ দিনের মধ্যেই চেক পাবেন তবে তার জন্য আপনার প্রাপ্ত আয় থেকে ২৮ ডলার বা ১৯৬০ টাকার মতো কেটে নিবে। বিভিন্ন বাংলা ব্লগ বা ফোরামে দেখালাম অনেকেই কুরিয়ার যোগে টাকা আনার ব্যাপারে পরামর্শ দিচ্ছেন। আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। আমি এ যাবৎ ২টি চেক পেয়েছি। দুই বারই যখন যে তারিখের পাশে Payment issued এই লেখাটি ছিল অর্থাৎ যেদিন চেক ইস্যু হয়েছিল তার ঠিক ১৪ দিনের মাথায় বিকেল বেলায় পোষ্টম্যান চেক নিয়ে হাজির হয়েছে। বাসার দারোয়ান প্রথমবার মাত্র ২০ টাকা ধরিয়ে দিয়েই তাকে খুশি করতে পেরেছিল। তাই আমার ধারনা আপনি যদি আপনার এলাকার পোষ্ট কোড নাম্বারসহ বিস্তারিত ঠিকানা যথাযথভাবে লিখে থাকেন তাহলে ১৪-২১ দিনের মাঝেই চেক পেয়ে যাবেন। যারা চেক হারানোর ভয় পাচ্ছেন তাদের সাহস দিতে একটি টিপস দেই। বাংলাদেশে ২০ দিনের আগে চেক ভাংগানোর এখন পর্যন্ত কোন উপায় নেই। আপনার চেক ইস্যু হবার ১৪-২৮ দিনের মধ্যেও চেক না পেলে আপনি আর কিছু দিন অপেক্ষা করে আপনার আগের চেকটি বাতিল করে সেই চেকের টাকা পুনরায় আপনার চলতি ব্যালেন্সের সাথে যোগ করে দেবার জন্য আবেদন করতে পারেন এখান থেকে। তাই অনেক কষ্টে অর্জিত ২৮ ডলার কুরিয়ার এর পেছনে খরচ না করে কয়েকদিন অপেক্ষা করে ডাক যোগে আনুন। আরেকটি বিষয়, গুগল চেকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য খুব সাধাসিধাভাবে চেকটি একটি সাদা খামে করে পাঠায়। সম্ভব হলে আপনার এলাকার পোষ্টম্যানকে বুঝিয়ে বলুন যে আপনার পড়ালেখার কাগজ আছে এতে। ভুলেও টাকা পয়সার ব্যাপার তাকে বুঝতে দিবেন না। উটকো ঝামেলা এড়িয়ে চলুন।
    তিন: কোন ব্যাংকে জমা দিবেন
    আমরা যারা শিক্ষার্থী (সহজ ভাষায় বাপের হোটেলে খাই !) তাদের অনেকের কোন ব্যাংক একাউন্ট থাকে না। আবার অনেকের সরকারী ব্যাংকে কোন একাউন্ট নেই। এ্যাডসেন্সের জন্য কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলব বা কোথায় চেক জমা দিব সে ব্যাপারে আমিও সন্দিহান ছিলাম। বেশ কিছুদিন আগে এই লেখায় মায়াকানন ভাই কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেনঃ
    * Citi bank – কর্পোরেট একাউন্ট ছাড়া ব্যক্তিগত একাউন্ট গ্রহণযোগ্য নয়।
    * Standard charted bank- ব্যক্তিগত Saving একাউন্ট খুলতে ২৫ হাজার টাকা লাগে। চেক জমা করতে কোন সমস্যা নেই।
    * City bank- এডসেন্স চেক নিতে চায় না।
    * Dutch-bangla bank- চেক ভাংগাতে ২৫ ডলার দাবি করে।
    * National bank – ০.১৫% বা সর্বনিম্ন চার্জ ২৫০ টাকা । ন্যাশনাল ব্যাংকে আপনার চেকের ০.১৫% বা সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা চার্জ রাখবে। সাথে পোস্টাল খরচ যোগ হবে। যদি পোস্ট অফিসের মাধ্যমে ব্যাংক চেক পাঠায় তবে সাথে আরও ২৫ টাকা মাশুল যোগ করতে পারে। সব মিলিয়ে ২৭৫ টাকা খরচ হবে।
    আমি ন্যাশনাল ব্যাংকের বিষয়ে আর কোথাও রিকমেন্ডেশন পাই নি। সবচেয়ে বেশি যে নামটি উঠে এসেছে তা হলো ইসলামি ব্যাংক। আমি ১৭৭ ডলারের প্রথম চেকটি জমা দেবার ৩৬ দিনের মাথায় ওরা সেটি ক্যাশ করেছে যার জন্য মাত্র ২৩০ টাকা কেটেছে। আমি জিজ্ঞেস করায় ওরা জানাল ওরা নাকি অন্য আরেক ব্যাংকের মাধ্যমে চেক ভাঙ্গানোর কাজটি করে যার জন্য সেই ব্যাংক এখন পর্যন্ত কোন টাকা কাটে না। তাই ২৩০-৫০০ টাকার বিনিময়ে ইসলামি ব্যাংকে চেক জমা দিয়ে ক্যাশ করাতে পারবেন। অন্যদিকে সোনালি বা অন্য সরকারি ব্যাংক গুলোতে চেক ক্যাশ করাতে মাত্র ৮০-২০০ টাকার মতো লাগলেও ওরা সময় বেশি নেয় প্রায় ৬০-৮০ দিনের মতো লাগে। তাই সব দিক বিবেচনায় ইসলামি বা ন্যাশনাল ব্যাংক এর মাধ্যমে বাংলাদেশে চেক ভাঙ্গানো যেতে পারে। ইসলামি ব্যাংকে ১০০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খোলা যায়। তবে যেখানেই একাউন্ট খুলেন না কেন খেয়াল রাখবেন সেই ব্রাঞ্চে যেন ফরেন সেকশন থাকে যারা এই বিষয়গুলো হ্যান্ডেল করে। আমি প্রথমে ইসলামি ব্যাংকের পান্থপথ আর ধানমন্ডি ব্রাঞ্চে যোগাযোগ করে পরে নিউমার্কেট ব্রাঞ্চে একাউন্ট খোলার সিদ্ধান্ত নেই। কেননা প্রথম ২ টি ব্রাঞ্চে ফরেন সেকশন নেই। এখন যে ২টি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন তা হলো এ্যাডসেন্সের একাউন্টের জন্য আবেদনের সময় যেই নাম দিয়ে, যে বানানে আবেদন করেছিলেন হু-বু-হু সেই একই নাম আর বানান দিয়ে ব্যাংকের একাউন্ট খুলবেন। একটি বাড়তি ডট (.) বা হাইফেন (-) বা অন্য যে কোন কারনে আপনার অর্থ প্রাপ্তির বিষয়টি অনিশ্চয়তার মুখে পরতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো সম্ভব হলে চেক ইস্যু হবার আগেই একাউন্ট খুলে ফেলবেন। পরে খুললেও হয়তো সমস্যা হবে না কেননা আমি ইস্যু হবার ২ দিন পরে একাউন্ট খুলেও কোন সমস্যা ছাড়াই টাকা ক্যাশ করাতে পেরেছি।
    চার: যেভাবে ব্যাংকে চেক জমা দিবেন
    এ্যাডসেন্সের চেক কিভাবে আসে তা দেখতে এই লিঙ্ক ক্লিক করুন। ছবিটি ভাল করে লক্ষ্য করুন। উপরে আপনার চেকের বিস্তারিত বিবরন দেওয়া আছে যা আপনি আপনার কাছে সংরক্ষন করে রাখুন। এবার নিচের দিকে দেখুন। যেখান থেকে সবুজ অংশটি শুরু হয়েছে সেটি মূল চেক যা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ধারাল ব্লেড বা পেপার কাটার দিয়ে খুব সতর্কতার সাথে চেকটি সাদা অংশের সাথে বিচ্ছিন্ন করুন। এবার এই ছবিটি দেখুন। চেকের অপর পৃষ্টায় ঠিক যেই নামে যেভাবে এ্যাডসেন্সের একাউন্ট আছে সেই নামটি কলম দিয়ে ছবিতে দেখানো বক্সের ভেতর ব্লক লেটারে (ইংরেজী বড় হাতে) পূরন করে আপনার জমা বইয়ের সাথে ব্যাংকে জমা দিন। জমা বইতে লিখতে কোন কার্পন্য করবেন না। চেকটি যেভাবে এসেছে তার পূর্নাংগ বিবরন হুবুহু দেখে দেখে লিখে জমা দিন। লক্ষ্য রাখুন নিচের এই তথ্যগুলো জমা বইতে লিখেছেন কিনাঃ
    1. Cheque No.
    2. Client No.
    3. Amount (কথায় ও অংকে হুবুহু একইভাবে)
    4. Payable At
    ইসলামি ব্যাংকে চেক জমা দেবার সময়, চেক হারিয়ে গেলে ইসলামি ব্যাংক কোন দায়িত্ব বহন করবে না-এই মর্মে চেকের পূর্ণ বিবরনসহ ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজারের কাছে আবেদন করতে হয়েছিল। প্রথমবার জমা দেবার পর পরেরবার থেকে আগেই আবেদনপত্র লিখে নিয়ে যেতে পারেন।
    `পাঁচ: আরো কিছু টিপস
    নিচের পয়েন্টগুলো খেয়াল করুনঃ
    * যে কোন আর্থিক লেনদেনের রেকর্ড থাকা উচিত। মোবাইল দিয়ে নয় সম্ভব হলে নিজের বা দোকানে গিয়ে স্ক্যানারে চেক স্ক্যান করে রেখে দিন। ভবিষ্যতে কোন অনাহুত ঝামেলায় পরলে কাজে আসতে পারে।
    * আপনার বাসার ঠিকানা পরিবর্তন হবার সম্ভাবনা থাকলে বা আপনার ঠিকানায় চেক না আনতে চাইলে নিকট আত্মীয়ের ঠিকানা ব্যাবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে চেক ইস্যু হবার ৮-১০ দিন পর তাকে জানিয়ে রাখুন যে সম্ভাব্য কবে কার নামে চেক আসতে পারে। উল্লেখ্য আপনি চাইলে যে কোন সময় একাউন্টে লগ ইন করে My Account থেকে Account Settings এ গিয়ে Payee Information অপশন থেকে ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারেন। তবে বাংলাদেশসহ বেশ কিছু দেশে Payee name পরিবর্তন করা যায় না।
    * এ্যাডসেন্সের চেকের পিছনে নাম লেখার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা সেই বিষয়ে বিতর্ক আছে। যেমন হাসান ভাই কখনো তা লিখেন নি কিন্তু নিয়মিত ক্যাশ করাতে পেরেছেন। অন্যদিকে ভারতের কিছু পাবলিশার জানিয়েছেন যে তারা চেকের পিছনে নাম না লেখায় চেক বাউন্স করে ফিরে এসেছে। তাই কোন সন্দেহের অবকাশ না রাখতে চাইলে যে নামে যে বানানে চেক এসেছে হুবুহু সেভাবে অপর পৃষ্ঠায় বক্সের ভেতর ব্লক লেটারে নাম লিখুন।
    * প্রতিবার চেক জমা দেবার সময় ব্যাংকের পলিসিতে কোন পরিবর্তন এসেছে কিনা জেনে নিন।
    * প্রথমবার ক্যাশ হতে বেশি সময় লাগলেও পরেরবার থেকে আরো কম সময় লাগবে। ইসলামী ব্যাংকে প্রথমবার ১ মাস ১০ দিনের মতো লাগে। এর পর ২০-৩০ দিনের মধ্যেই ক্যাশ হয়ে যায়।
    * এ্যাডসেন্সের মাধ্যমে চেক পেতে শুরু করলেই ভাববেন না আপনার ভবিষ্যতে ব্যান হবার কোন সম্ভাবনা নেই। এমনো অনেকেই আছেন যার চেক আসার পর একাউন্ট ব্যান্ড হয়েছে। অর্থের মোহে নিজেকে লোভী করে তুলবেন না। সহজ স্বাভাবিক পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন দেখবেন ধীরে ধীরে টাকার পরিমান বাড়ছে। একসময় ১০০ ডলার আয় করব এই স্বপ্নেই বিভোর থাকতাম। আর ব্লগিং শুরু করার ৭ মাসের মাথায় একটি মাত্র ব্লগ থেকে, শেয়ারড কম্পিউটারে (ছোট ভাইয়ের সাথে) নিরন্তর বিদ্যুতের লুকোচুরির মধ্যে কাজ করে মাসে ২০০ ডলারের উপরে আয় করছি। নিজের একটি ল্যাপটপ থাকলে টাকার অংক নিদেনপক্ষে দুইগুন করতে পারতাম হয়তোবা। যাই হোক, এতো কিছু বলার কারন একটাই তা হলো ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন, কিভাবে এ্যাডসেন্স থেকে টাকা আয়ের পরিমান বাড়ানো যায় সেই উপায়গুলো প্রয়োগ করুন দেখবেন খুব দ্রুত সাফল্যের দেখা পাবেন।

      @রাশেদ হাসান আকাশ:
      আমার আগে নাম বদলানো দরকার ভাই চেক ভাংগাবো পরে………

      @রাশেদ হাসান আকাশ: আমার কি চেক ভাংগাতে পেয়ার এর নাম এর হুবুহু ব্যাংক একাউন্ট লাগবে ?

      Level 0

      @রাশেদ হাসান আকাশ: ভাই, আমি মাত্র ১০৳ (১৬৳) পার করলাম।
      বৈধ উপায়ে করেচি। অবাক করার বিসয় হল শেশ ১৬ দিনে আয় ১০.৯৩৳। এর আগে Bidvertiser ব্যবহার করতাম। PIN পাঠাইছে, এখনো পাইনাই। কপি না করে, কাজ করে গেলে ধৈর্য ধরলে ফল আসবে but it took lot of my valuable time and gave a bad educational result in return.
      আমার সাইট হলঃ http://www.allmaniabd.com

আরেকটা কথা, আপনার সাইট দেখলাম। আমার মনে হয় আপনার একসাথে এতগুলো এ্যাড ব্যবহার করা ঠিক হচ্ছে না। কারণ, গুগলের মেজাজ-মর্জি সম্পর্কে বলা যায় না। দেখা যাবে আপনি Adpoisha, infolinks, Adsense এতগুলো একসাথে ব্যবহারের কারণে এ্যাডসেন্স ব্যান দিয়ে বসে আছে। তাই এতগুলো একসাথে ব্যবহার না করাই উত্তম। এটা সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব মতামত। আমার মতে, যেখানে গুগলের এ্যাড আছে সেখানে আর কোন এ্যাডের প্রয়োজন নেই।

যেকোনো সমস্যা হলে দয়া করে জানাবেন। আমিও নতুন এ্যাকাউন্ট পেয়েছি। আপনার সাথে কথা বলা ইচ্ছা আছে। আমার মেইল [email protected]

যদি ব্যাংক একাউন্ট পূর্বের নামে করা থাকে তাহলে এ্যাডসেন্স সাপোর্টে যোগাযোগ করুন আর যদি ব্যাংক এ্যাকাউন্ট না করা থাকে তবে নতুন নামে একাউন্ট করুন। অবশ্য এক্ষেত্রে একটু ঝামেলা হতে পারে। আমার মনে হয় আপনার উচিত গুগল সাপোর্টে যোগাযোগ করা। তারা একটি সঠিক পথ আপনাকে দেখাতে পারে। ধন্যবাদ।

এই লিঙ্ক এ দেখুন https://www.google.com/adsense/support/bin/answer.py?answer=9906 আশাকরি হেলপ হবে। আমাদের দেশের জন্য payee name এডিট করা বন্ধ করে দিয়েছে গুগল। আপনি বর্তমান অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে নতুন ১টা খুলতে পারেন। এটা ছাড়া আপাতত কোন রাস্তা দেখছি না। গুগল এডসেন্স বন্ধ করতে চাইলে http://www.google.com/adsense/support/bin/request.py?hl=en&contact_type=request_cancellation&rd=1 এই ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে পারেন। আর গুগল এডসেন্স অ্যাকাউন্ট ১ বার বন্ধ হলে আর চালু করার কোন সুযোগ থাকে না। আর ১টা পথ আছে আপনি যদি বর্তমান payee name দিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন তাহলে সমস্যার সমাধান হতে পারে। কাজটা ১ টু ঝামেলার তারপরও ব্যাংকে পরিচিত লোক থাকলে করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। এই ছিল আমার মাথায়। ধন্যবাদ আপনাকে।

Level 0

আপনি আজ পর্যন্ত অনেকগুলো একাউন্ট করেছেন একটাও রাখতে পারেননি। আমার মনে হয় এটাও রাখতে পারবেন না। আমার কথায় আমাকে ভুল বুঝবেন না। কারণটা হতো অনেকে ধরতে পারেছে। এ কারণ সর্ম্পকে “রাশেদ হাসান আকাশ” তার মন্তব্যে উল্লেখ করছে। সুতরাং আপনি অতি তাড়াতাড়ি ব্যাবস্থা নিন। না হয় এটাও হারাবার সম্ভবনা আছে।

আপনার সাইটের শেয়ার দেখুন http://allbdweb969.blogspot.com/2011/09/a2zbd-total-online-store-bd.html

Level 0

রাশেদ ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই, এত সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য । সত্তি আমি আপনার কথায় একমত । টিপ্ স গুলো খুব ভালো এবং খুবই উপকারি ।
ভাই Sabyashchi আমার মনে হয় আপনার রাশেদ ভাইয়ে দেয়া টিপস গুলো অনুস্বরন করলে ভালো হবে ।
তাছারা কেউ যদি এ্যডসেন্স কিনতে আগ্রহী থাকেন তাহলে যোগাযোগ করুন +৮৮০১৫৫২৭৩৫৯৭৫
http://babyhealth24.com/