আসসালামুয়ালাইকুম।
এই সময় অনেকেই ভাইরাল ফিভার এর সমস্যায় পরছেন। ঋতু পরিবর্তন তার প্রধান কারন। আসুন আজ এই সম্পর্কে কিছু তথ্য জানি।
ভাইরাল ফিভারঃ ভাইরাল জীবাণুর সংক্রমণের কারণে যে জ্বর হয় তাকে ভাইরাল ফিভার বলে। জ্বরের শুরুতে এর প্রকৃতি নিরূপণ করা না গেলেও পরে পরীক্ষায় যদি দেখা যায় রক্তে ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যাচ্ছে না, তখন এই জ্বরকে ভাইরাল ফিভার বলে চিহ্নিত করা হয়।
ভাইরাল ফিভারের কারণঃ
সাধারণত ধরে নেয়া হয় জ্বর এককভাবে কোনো অসুখ নয়। অসুখের উপসর্গ। নানা কারণে জ্বর হতে পারে। তবে অধিকাংশ জ্বরই হয় কোনো না কোনো জীবাণু সংক্রমণের কারণে। এসব জীবাণুর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস উল্লেখযোগ্য। শরীরে নানা কারণে ভাইরাসের সংক্রমণ হয়, আর তখনই জ্বর আসে।
ভাইরাল ফিভারের সাধারণ লক্ষণ
বিশেষ ভাইরাসের সংক্রমণে রোগীর বিশেষ ধরনের উপসর্গঃ
ভাইরাল ফিভার থেকে জটিল সমস্যাঃ
ভাইরাসের কারণে জ্বর থেকে শরীরে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন না করলে ভাইরাল জ্বর রূপ নেয় নানা জটিল রোগের, যেমন- নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, ডায়রিয়া, সাইনোসাইটিস, অ্যাজমা। ব্রেন এ্যাফেক্ট করলে তার থেকে প্যারালাইসিস হতে পারে, কনভালশন দেখা দিতে পারে, এমনকি শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
চিকিত্সাঃ
বিশেষ সতর্কতাঃ
কিছু কিছু ভাইরাল ফিভার যেগুলো সংক্রামক, যেমন-মাম্পস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, পক্স সেইসব ক্ষেত্রে রোগ অন্যের শরীরে যাতে সংক্রমণ হতে না পারে সেজন্য আক্রান্তকে আলাদা করে রাখতে হবে।
সাবধানতাঃ
বিশেষ ভাইরাসের ক্ষেত্রে রোগীর বিশেষ উপসর্গঃ
আশা করি কিছুটা হলেও উপক্রৃত হবেন।
আমি বাংলার বাঘ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 62 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কিছুই না