সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি, পরম করুনাময় আল্লাহ্ তায়ালার অশেষ মেহের বানীতে সবাই এক প্রকার কুশলে আছেন। আসলে নিজের ব্যস্ততার দরুন নিয়মিত টিউন করার সময় হয়ে উঠেনি। তথাপি নিজে বেশ কিছু দিন ধরে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজে প্রশিক্ষণ প্রার্থী ছিলাম বলে এই বিলম্বতা। তবে তবুও নিয়মিত টিউন না হলেও চেষ্টা করব সপ্তাহে একটি টিউন পাবলিশ করবার। বিগত টিউনে আপনাদেরকে হার্ডওয়্যার বিষয়ক বিভিন্ন পর্বে মাডারবোর্ড ও প্রসেসর বিষয়ক আলোচনা করেছিলাম। এবার প্রসেসরের বাকি অংশ হিসাবে আলোচনা সূচীতে কোন ব্রান্ড বেছে নিবেন, সুবিধা-অসুবিধাবলী, কোথা হতে ক্রয় করবেন, কোন ধরনের প্রসেসর আপনার জন্য উপযুক্ত এবং অনুমোদিত বাংলাদেশী প্রসেসর ডিস্ট্রিবিউটরদের তালিকা।
যে সব কোম্পানি প্রসেসর নির্মাণ করেন তাদের মধ্যে অন্যতম "ইন্টেল"। এছাড়াও অনেক কোম্পানি আছে। যেমনঃ AMD, NVIDIA, ATHLON, TURION তবে বিশ্বে প্রচলিত সবচেয়ে বহুল প্রস্তুতকৃত প্রসেসর দুটি কোম্পানী হচ্ছে ইন্টেল ও এএমডি। ব্যবসা ও ব্যবহারের দিক হতে ইন্টেল আমাদের উপমহাদেশ সহ এশিয়াতে বেশী পরিচিত। এবং বলা চলে তারাই একচেটিয়া ব্যবসা ধরে রেখেছে। অপরদিকে এএমডির ব্যবহারকারী ও ব্যবসার প্রসারতা ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকাতে একচ্ছত্র। তবে বেশ কয়েক বছর যাবত তারা পাকিস্তান, ভারত, ভিয়েতনামসহ আমাদের দেশে ব্যবসার প্রসারতা চালু করেছে। যার ফল শ্রুতিতে তারা তাদের প্রসেসরে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করে প্রসেসর মূল্য বেশ কম রেখেছে। বর্তমানে প্রসেসর যুদ্ধের দুটি নামই আলোচিত হচ্ছে ইন্টেল বনাম এএমডি। এএমডি নতুন হলেও বিগত ৫ বছর যাবত এমন সব প্রযুক্তি বাহির করেছে যা ইন্টেলকে ভাবিয়ে ছিল। যেমনঃ তাদের ক্যাশ মেমোরির ৩ টি লেবেল পদ্ধতি, প্রসেসরে থ্রিডি অপটিমাইজ, প্রসেসর পাইল পদ্ধতি ছিল শীর্ষ আলোচনার বিষয়।
যদি Laptop অথবা Destop কেনার কথা ভাবেন এবং ইনটেল প্রসেসর কিংবা AMD প্রসেসর নেবেন এই ব্যাপারে দ্বিধার মধ্যে থাকেন। তবে আজকের টিউনে আমি আপনাকে বলে দেবো যে, আপনার বাজেট এবং প্রয়োজন অনুসারে আপনার জন্য ইনটেল (Intel) উপযুক্ত হবে, না এএমডি (AMD) উপযুক্ত হবে? তথাপি এই দুই ব্যবহারকারীদের মধ্য ঝগড়াটাও বোধ হয় বেশী। কেউ বলবে ইন্টেল বেশী ভাল আবার কেউ বলবে এএমডি বেশী ভাল। সুতরাং রীতিমত একটা যুদ্ধ বেঁধে যাবে। যাইহোক আমি যুদ্ধের পথে এগোতে চাই। যেটুকু তথ্য জানি সেই টুকুই শেয়ার করতে চাই অসুবিধা-সুবিধা নিয়ে। বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা ও সিদ্ধান্ত??
যখন কেউ ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ কেনার কথা ভাবে। বাকী সকল যন্ত্রাংশের নির্দিষ্টকরণ হয়তো সহজেই করে ফেলা যায়, কিন্তু প্রসেসর এর মামলায় এসে সবাই চিন্তায় পড়ে যান যে, ইনটেল না এএমডি? তো এই অবস্থায় অনেক সময় বিক্রেতা আপনার অসুবিধার সুযোগ গ্রহন করে এবং আপনাকে হয়তো এমন প্রসেসর ধরিয়ে দেয় যেটা আপনার জন্য ঠিক না। এবং পরবর্তীতে আপনার হতাশা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। তো চলুন আপনাকে আজ বুঝানোর চেষ্টা করি যে আপনার নির্দিষ্ট বাজেট এবং নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুসারে কোন প্রসেসরটি কেনা উত্তম হবে। বিস্তারিত আলোচনায় প্রবেশের পূর্বে কিছু জিনিস জানিয়ে দিচ্ছি, দেখুন আজকের এই প্রসেসর তুলনায় আমি কোন বেঞ্চমার্ক স্কোর এর সাথে তুলনা করতে যাব না। এবং আমি বলবো না যে ইনটেল প্রসেসর এর উমুক মডেল ভালো বা এএমডি এর তমুক মডেল ভালো। আমি যদি এই দিক থেকে তুলনা করার কথা ভাবি তবে লে আউট, আর্কিটেকচার, টেকনোলজি ইত্যাদি সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার প্রয়োজন পড়বে। এবং এসকল বিষয় তুলনা করতে গিয়ে আপনি আরো বেশি কনফিউজ হয়ে পড়বেন। তাই আমি সহজ বাংলায় বোঝানোর চেষ্টা করবো যে, আপনার জন্য ইনটেল প্রসেসর ভালো হবে, না এএমডি প্রসেসর উপযুক্ত হবে। আজ আমরা তুলনা করবো ৩ টি পয়েন্ট এর সাথে যথারুপঃ
যদি আমরা দাম থেকে শুরু করে এদের তুলনা করতে যায় তবে আপনারা সকলেই হয়তো জানেন যে ইনটেল প্রসেসর এর দাম এএমডির তুলনায় একটু বেশি। একটি ১ থেকে ১০ পর্যন্ত ক্রমিক নাম্বার কাটা স্কেল এর কথা যদি কল্পনা করেন তবে ইনটেল এর দাম আয়ত্ত স্কেলের ৪ থেকে ১০ পর্যন্ত এবং এএমডির দাম ২ থেকে ৮ পর্যন্ত। এই অবস্থায় আপনি যদি পাশাপাশি তুলনা করেন তবে এএমডির প্রসেসর আপনি একটু সস্তায় পেয়ে যেতে পারেন।
এই পয়েন্টের উপর ভিত্তি করে বলবো আপনি যদি একটি বাজেট ল্যাপটপ বা পিসি কেনার কথা ভাবেন তবে এই অবস্থায় আপনার এএমডি প্রসেসর কেনা উচিৎ হবে, ইনটেল এর সাথে তুলনা করতে গিয়ে। কেনোনা আপনি যখন কম দামের একটি ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ কিনতে যাবেন ইনটেল প্রসেসরের সাথে তখন এতোটা ভালো পারফর্মেন্স দেখতে পাবেন না যতোটা একটা কম দামের এএমডির প্রসেসর আপনাকে সরবরাহ করবে। মনে করুন আপনি ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবছেন ২০ হাজার, ২৫ হাজার বা ২৬ হাজারের মধ্যে তবে এএমডি কেনা আপনার জন্য বেশি উপযুক্ত হবে। অথবা আপনি হয়তো একটি পিসি বিল্ড করার কথা ভাবছেন, কিন্তু আপনার কাছে বাজেট অনেক কম তবে এএমডি আপনার সঠিক পছন্দ হবে।
দ্বিতীয় বিষয়টি হলো পাওয়ার এর। এই পর্যায়ে এসে আমার উপরের সিদ্ধান্ত একদম উল্টে যায়। কারন এএমডি প্রসেসর অনেক বেশি পাওয়ার ক্ষয় করে ইনটেল প্রসেসর এর তুলনায়। এএমডির তুলনায় ইনটেলের চিপ ভোল্টেজ প্রায় ৫০% কম, তাই ইনটেল অনেক কম পাওয়ার ক্ষয় করবে। এই অবস্থায় আমার মতে আপনি যদি আপনার বাজেট সামান্য একটু বাড়াতে পারেন তবে মোটামুটি ৩০-৩৫ হাজারের আশেপাশে একটি ইনটেল প্রসেসরের ল্যাপটপ পেয়ে যাবেন, সেটা ইনটেল আই৩ হোক আর আই৫। এএমডিতে আপনি ভালো ব্যাটারি লাইফ পাবেন না। কিন্তু ডেক্সটপে যেহেতু ব্যাটারির চিন্তা নেই, তাই কম বাজেটের মধ্যে ভালো পারফর্মেন্স পাবার জন্য এএমডি আপনার জন্য ভালো হবে।
মনে করি, যদি ডেক্সটপ এর কথা বলি তবে আপনি যদি পরে আপনার প্রসেসর পরিবর্তন করার কথা ভাবেন তবে মাদারবোর্ডে যে প্রসেসর সকেট থাকে তা ইনটেলের জন্য বেশি অপশন পাবেন, এএমডির তুলনায়। আপনি যদি অনেক হাই-এন্ড কাজ করার কথা ভাবেন, মনে করুন আপনি সাউন্ড প্রোডাকশন করবেন বা ভিডিও প্রোডাকশন করবেন তবে এএমডির তুলনায় ইনটেল সর্বউত্তম হবে। যদি ল্যাপটপ এর কথা বলি তবে ৪০ হাজারের উপরের ল্যাপটপ গুলো প্রায় সবই পাওয়া যায় ইনটেল এর সাথে কারন এখানে এএমডির তেমন অপশনই থাকে না।
এখন মনে করুন আপনি একটি ডেক্সটপ বিল্ড করছেন শুধু গেমিং এর জন্য তবে আমার মতে আপনার জন্য এএমডি বেস্ট হবে। কেনোনা যদি কথা বলা হয় লো-এন্ড পিসি নিয়ে এবং আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়া তবে একটি কম দামের পিসিতেও ইনটেলের তুলনায় এএমডির গ্রাফিক্স ভালো দেখতে পাবেন। এবং এএমডির সাথে কম বাজেটের পিসিতেও মোটামুটি গেমিং করতে পারবেন। এবার যদি মধ্যম বাজেটের গেমিং পিসির কথা বলেন তবে আমার সিদ্ধান্ত হলো আপনি একটি এএমডির একটু সস্তা প্রসেসর কিনে ফেলুন এবং প্রসেসর থেকে কিছু টাকা বাচিয়ে একটি ভালো জিপিইউ লাগিয়ে নিন। এবং এরকম করাতে আপনি ইনটেল থেকে কিছু বেশি এবং মোটামুটি ভালো গেমিং এবং গ্রাফিক্স পারফর্মেন্স পাবেন।
আরেকটি উদাহরন প্রয়োগ করছি। আপনার ইচ্ছা আছে পিসিতে গেমিং হতে শুরু করে সকল ভারী কাজ করতে চান। অথচ বাজেট অনেকটা সীমিত তাহলে এএমডির প্যাকেজই আপনাকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিবে। কারন, এমনিতে কনফিগারেশন ও প্রসেসর মডেল অনুযায়ী ইন্টেল প্রসেসরের দাম অনেক বেশী। যেমনঃ বর্তমান ইন্টেলের ৬ষ্ঠ প্রজন্মের কোর আই ৭ এর প্রসেসর ক্রয় করবেন। কনফিগারেশনঃ কোর স্পীড ৩.৫০ গিগাহার্টস, ক্যাশ মেমোরি ২ টি লেবেলে সর্বমোট ৮ এমবি তাহলে শুধুমাত্র প্রসেসরের দাম পড়বে প্রায় ২০,০০০৳ উপর। অথচ ঐ সমমানে এএমডির প্রসেসর ক্রয় করতে যাবেন দাম পড়বে প্রায় ৯,৭০০৳ মধ্য। সুতরাং বিষয় ও পার্থক্যটা বুঝতে পারলেন!
এএমডি ও ইন্টেল প্রসেসরে কি ধরনের মৌলিক কাঠামোগত সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে তা এএমডির সাইট হতে জেনে নিন এখানে
যে কোন প্রসেসরের আলোচনাতে সুবিধাটাই বেশী, অসুবিধা নাই বললেই চলে। সুবিধা-অসুবিধা হতে পারে প্রসরের কোয়ালিটি, বাজারে জোগান চাহিদা ইত্যাদি ভিত্তিতে। যেমনঃ আপনি ইন্টেলের প্যাকেজ ব্যবহার করছেন সেখানে কয়েক বছর পর মাডারবোর্ড নষ্ট হল তাহলে সহজেই মাডারবোর্ড রিপ্লেস করতে পারছেন। অপরদিকে এএমডির মাডারবোর্ড নষ্ট হলে রিপ্লেস করতে একটু বেগ পোহাতে হতে পারে। কারন, পূর্বেই বলেছি দেশের বাজারে এএমডির ব্যবহার অনেকটা কম। সবার মগজে লোড হয়ে গেছে ইন্টেল বাই ইন্টেল!! অপরদিকে এএমডির প্রসেসর অনেকটা গরম হয়, তাপমাত্রা সৃষ্টি করে। তবে তাতেও কোন সমস্যা নাই। গরম হওয়াটা বোধ হয় এএমডি ধর্ম। আপনি যদি ভাল ব্যান্ডের এএমডি সার্পোটেড মাডারবোর্ড নেন, তাহলে সমস্যা না হবার কথা। অপরদিকে পণ্যের ওয়ারেন্টি তো থাকেই। তবে বোধ হয় বর্তমানে বাজারে খোঁজ করলে যে কোন সময়ের প্রযুক্তি সমর্থিত হার্ডওয়্যার পাওয়া যাবে। মূলত ঢকার আইডিবি কিংবা এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার সিটিতে সকল জিনিসই পাওয়া যায়। অবশ্য প্রসেসর খুব একটা নষ্ট হয়না, হাজারে ৫ টা পাওয়া যেতে পারে। যা নষ্ট হয় মেইন বোর্ড।
অামার অভিজ্ঞতাতে বলছিঃ প্রায় ৫ বছর পূর্বে আমি সহ আমার কয়েকজন বন্ধু প্রায় ৭ জনে এএমডির প্রসেসর সমর্থিত পিসি (গিগাবাইট বোর্ড + এএমডি ফেনম) ক্রয় করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ এখানো কোন সমস্যা ছাড়াই ব্যবহার করে যাচ্ছি। তুখোড় পারফরম্যান্স পেয়েছি। কিন্তু একই কনফিগারেশনে বেশ কিছু ইন্টেল ব্যবহারকারীকে বোর্ড পরিবর্তন করতে হয়েছে। হয়ত আমাদের সবার ভাগ্য ভাল ছিল তাই এত দিন অপারেট করছি!
ব্যবসায়িক স্বার্থের প্রয়োজনে প্রসেসর নির্মাতারা তাদের প্রডাক্টের কোয়ালিটি ও জেনারেশন ক্রিয়েট করে থাকে। যেমনঃ ইন্টেলে চলছে ৪র্থ, ৫ম ও ৬ষ্ঠ Generation Such as Core i-3, 5,7। এএমডির চলছে AM+, AM3, AM3+, Bullduzor ইত্যাদি।
আপনি যে ব্যান্ডের প্রসেসর ক্রয় করুন না কেন? তা ভাল কোন ল্যাটেস্ট বোর্ড ক্রয়ের কথা ভাববেন। যেমনঃ ব্যান্ডের মধ্য অন্যতম Gigabyte, Asus, Asrock, MSI, Biostar প্রভৃতি। তবে বিশেষত যারা এএমডির প্যাকেজ ক্রয়ের কথা ভাবছেন তারা এএমডি প্রসেসরের জন্য Gigabyte, Asrock, MSI সমর্থিত বোর্ড নিতে পারেন। এবং ক্রয়ের সময় দোকানদারকে বলে নিবেন এএমডি সমর্থিত হতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত আমি Gigabyte কেই চুজ করতে বলব। এরপরে রয়েছে MSI তবে তাদের রিপ্লেসের সংবাদটা বেশী জেনেছি।
উপরে যে কয়েকটি ব্রান্ডের কথা বললাম তার প্রতিটিই বাংলাদেশে পাওয়া যায়। মূলত এই সকল বোর্ড গুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান মূল কোম্পানী হইতে আমদানী করে থাকে। এবং মূল কোম্পানী চুক্তি মোতাবেক যাকে মনোনীনত করেন তাকে কান্ট্রি ডিস্ট্রিবিউটর বলা হয়। প্রথমত বাংলাদেশী Distributor কম্পিউটার যন্ত্রাংশ আমদানী করেন অতপর তারা দেশের সকল জেলাতে তাদের রিসেলার নির্বাচিত করে উক্ত বোর্ডগুলো বাজার জাত করনের ব্যবস্থা করেন। সুতরাং আপনার নিকটস্থ শহরেই এই সকল যন্ত্রাংশটি সহজেই পাবেন। বাংলাদেশে বিভিন্ন কোম্পানীর যারা মাডার বোর্ড আমদানী করেন সেই সকল কান্ট্রি ডিস্ট্রিবিউটর এর তালিকা আপনাদের সামনে পেশ করছি।
ওয়েব সাইটঃ www.smart-bd.com
ওয়েব সাইটঃ http://www.ucc-bd.com, http://www.computersourcebd.com/
আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে। আশা করি, প্রকাশনাটি অনুসরন করে এবার নিজেই আপনার পিসির যাবতীয় যন্ত্রাংশ ক্রয়ে সম্যক ধারনা পাবেন। এবং এই টিউন অনুসরন করে কারোর সামান্যতম উপকারে হলেও লেখার স্বার্থকতা খুঁজে পাব। পরিশেষে সবাইকে দীর্ঘ সময় পড়ার জন্য অসংখ্যক ধন্যবাদ। পরবর্তী টিউনে অন্য কোন হার্ডওয়্যার বিষয়ে আলোচনা করব। সেই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন। -আল্লাহ্ হাফেয-
তথ্য সূত্র: (সি নিউজ, পিসি ম্যাগাজিন ও প্রসেসর ওয়েব সাইট)
আমি এএমডি আব্দুল্লাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 157 টি টিউন ও 1046 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
সম্মানীয় ভিজিটর বন্ধুগন! সবাইকে আন্তরিক সালাম ও ভালবাসা। আশা করি ভাল আছেন। পর সংবাদ যে, আমরা একটি ব্লগ সাইট তৈরি করেছি। সাইটটি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম শিক্ষা ও প্রযুক্তি নির্ভর। প্রযুক্তি, শিক্ষা, কম্পিউটার বিষয়ক যেমনঃ অনলাইন ইনকাম, ফ্রিল্যান্স, টিউটোরিয়াল, মুভি, গেমস, সফটওয়্যার, ভ্রমন, ইতিহাস, ভূগোল, কার্টুন, ধর্ম, টেক সংবাদ, এবং সংবাদপত্র ফিউচার...
দারুন লিখেছেন,
ধন্যবাদ