“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
প্রতি দিনের মত আর হয়তো আপনাদের মাঝে আর আসবো না। আজ কেমন যেন বুক ফেঁটে কান্না আসছে। চোখের সামনে সকল লেখা ঝাপসা হয়ে আসছে। আজ ইতি ঘটছে মাইক্রোহ্যাকারের… অনেক দিনের জন্য আর কখনো আপনাদের মাঝে আসবো না......
আমার পুরো নাম দেওয়ান আশিকুজ্জামান “আলমাস”। আমার জন্ম ১৯৯৪ সালের ২৯ নভেম্বর। ছোটবেলা থেকেই কেমন যেন দুষ্ট ছিলাম। থ্রীকোয়াটার প্যান পরে ঘুরে বেড়ানোটাই ছিল সে সময়ের আমার অন্যতম ফ্যাসান। লেখাপড়ায় মোটামোটি ভালই ছিলাম। তবে কিসের জন্য যেন ছোট বেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি অপ্রতিরোদ্ধ একটা অর্কষণ ছিল। কম্পিউটার কেনার আগে খুটখাট ইলেকট্রিক্যাল কেরিকাচার ছিল আমার নেশা। টিফিনের টাকা জমিয়ে একটা ছোটমোট গবেষণাগার তৈরি করেছিলাম। কম্পিউটার কেনা হয় ২০০৭ এ মূলত আমার বড় আপুর জন্য। তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি একটা আর্কষণ তৈরি হল। ধীরে ধীরে মাত্র কয়েক মাসেই কম্পিউটার সম্পর্কে একটা একট করে ধারনা আসতে থাকে, তা থেকেই শুরু হয় আমার কম্পিউটার জীবন। ২০০৮ এর মাঝামাঝি থেকে আমার প্রতিভার পরিচয় প্রকাশ পায়। এজন্য প্রায়ই কম্পিউটার সার্ভিসিং এর ডাক পড়তো কিন্তু আমি এটিতে ইন্টারেষ্ট ছিলাম না। ২০০৮ এর শেষের দিকে জম্নদিন উপলক্ষে একটা টিএন্ডটি মডেম কিনি এর পর থেকেই কেমন করে যেন একটু একটু করে এগুতে থাকলাম তবে সেটা কচ্ছপ গতিতে। ২০০৯ এর শেষের দিকে টেকটিউনসের পরিচয় পাই। মাত্র ৩-৪ দিনের মাথায় একটা টিউন করি। মোটামোটি ভালই সারা পেয়েছিলাম। এরপর আর আমাকে থামতে হয়নি...
আজ ২২ জুন, আজকের পর থেকে আমি হয়তো আপনাদের আর দেখবো না। আমার S.S.C পরীক্ষার এবং ভালভাবে লেখাপড়ার জন্য টিউনিং বন্ধ করতে হচ্ছে। সবার নিকট আমার একটাই অনুরোধ যদি আমি কখনো আপনাদের কোন ব্যাপারে কষ্ট দিয়ে থাকি, তবে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন আর যদি কখনো উপকার করে থাকি তবে মন খুলে মহান আল্লার নিকট দুয়া করবেন যেন আমি অনেক বড় হতে পারি। এটিই আমার আপনাদের নিকট প্রথম এবং শেষ চাওয়া।
যদিও মহান আল্লাহ তাওলা মানুষকে ভবিষৎ জানার শক্তি দেন নি তাবুও বলি বেঁচে থাকলে একদিন ঠিকই আসবো আমি।
কৃতঙ্গতা বোঝ জানাচ্ছি আমার সকল ভিজিটর, কমেন্টার, মডারেটর এবং সকল টিউনার ভাইদের প্রতি। মডারেটর টিউনার ভাইদের বলছি, টেকটিউনসের মিট-আপে আমি অবশ্যই আসবো তবে যদি দাওয়াত দেন... 😛
যেমনঃ $ ^ % * & ! ~ ` ? “ \ + ; ‘ { } ইত্যাদি।
১। যদি আপনি কী লগার জাতীয় কিছু SPY এর শিকার হন তবে প্রথমেই Ctrl+Alt+Del চাপুন এবং User Name তালিকা থেকে System ও Local Service ছাড়া সব কিছু একটি একটি করে End Process করুন।
২। কীলগারটি যদি ডাউনলোড করে থাকেন তবে তা অবশ্যই ডিলিট করুন।
৩। এরপর My Computer/Tools/Folder Options/View এ ক্লিক করুন এবং নিম্নের চিত্রর মত সিলেট করুন।
৪। এখন My Computer থেকে সগুলো পাটিশনের System Volume Information নামক হিডেন ফাইলটি ওপেন করুন এবং ভিতরের সকল ডাটা ডিলিট করুন। এ সময় অবশ্যই এন্টিভাইরাস চালু রাখবেন।
৫। সবশেষে Start/Programs/Startup থেকে অপরিচিত বা সন্দেহমূলক প্রোগ্রাম ডিলিট করুন।
বিদ্রঃ ProRat_V1.9 একটি অত্যন্ত ক্ষমতাশীল হাকিং সফটওয়্যার। তাই দয়া করে এর অপব্যবহার করবেন না। হ্যাকিং হলো একটি শিক্ষা কিন্তু বাস্তবে প্রয়োগের জন্য নয়। আমার কাছে প্রায় ১৩০০ ইমেইল আইডি সংগ্রহে আছে কিন্তু কখনো কারো ইমেইল ওপেন পর্যন্ত করিনি। তাই অবারও সকলের নিকট বলছি হ্যাকিং কোন বাহাদূরি করার জিনিষ নয় বরং শিক্ষা নেবার জিনিষ।
আজ হ্যাকিং নিয়ে বেশি কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না। যারা হাকিং শিখতে আগ্রহী বা প্রোফেশনাল হ্যাকিং শিখতে চান তার ProRat_V1.9 ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি অত্যন্ত ক্ষমতাশীল একটি হাকিং সফটওয়্যার। সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিঙ্কের ভিতরে এর ব্যবহার বিধি দেওয়া আছে।
ধরে নেন এটিই আমার শেষ টিউন তাই সব্বাইকে কমেন্টের মাধ্যমে একবার দেখতে চাই। সবার প্রতি অনুরোধ রইলো হাকিং এর অপব্যবহার না করবার।
সবাই ভাল থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এই শুভ কামনায় আপনাদের
— মাইক্রোহ্যাকার আলমাস
আমি আলমাস জামান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 107 টি টিউন ও 1591 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি আপনাদের আলমাস। ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ছুটে বেড়াই অজানা অনেক দূরে। অনেক সময় স্বপ্ন খুঁজতে গিয়ে পথ হারিয়ে যাই তখন, বিস্তীর্ণ উজানে একলা হয়ে চিহ্ন একেঁ একেঁ পথ চিনে নেই...
আপনি একজন কম্পিউটারবিদ এবং অত্যন্ত মেধাবী। আপনার টিউন-কোয়ালিটি দেখে একবার এক কমেন্টে লিখেছিলাম, একদিন গুগল আপনাকে কিনে নিতে পারে। কথাটা কিন্তু জোক করে বলিনি। সে যাই হোক, একটা ব্রিলিয়ান্ট ছেলে যদি বলে “মূলতঃ লেখাপড়ার জন্য টেকটিউনস্ ছেড়ে দেবো”- এটি অত্যন্ত হাস্যকর। ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে যদি আপনার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে তবে টেকটিউনস্ লেখাপড়ার কোন ক্ষতি তো করেই না বরং বিভিন্নভাবে একজন মেধাবী ছাত্রকে সহায়তা করে। টেকটিউনস্ কিভাবে একজন মেধাবী ছাত্রের উপকার করে- এর অগুনতি উদাহরণ আমার চেয়ে আপনি অনেক ভালো জানেন। লেখাপড়াকে টপ প্রায়োরিটি দিয়ে টেকটিউনস্- এর মতো এমন অন্ততঃ দশটি কাজে থাকবো- তবেই না আপনি ব্রিলিয়ান্ট। অন্যথায় আপনার আর আমার মাঝে মেধার কোন পার্থক্যই নেই। একদিন গুগল আপনাকে কিনে নিতে পারে বলে যে মন্তব্য করেছিলাম- আমি তা প্রত্যাহার করে নিচ্ছি।
তুমি এমনভাবে বলছ যেন তুমি পরপারের ভিসা পেয়েছ !! তোমার পরীক্ষা তো আর সারা জীবন চলবে না , এটি মাত্র কয়েক মাসের ব্যাপার । বছর যেতে সময় লাগে না – আর এখানে তো কয়েকমাস মাত্র । এটি তো চোখের পলকে আর পরীক্ষার টেনশনে কখন পার হয়ে যাবে টেরও পাবে না । এই টেনশনে তুমি পড়াশুনা ছেড়ে দিও না । একবার পরীক্ষায় ডাব্বা মারলে তোমার জীবনের অনেক ক্ষতি হবে । আর টেকটিউনসে তিন/চার মাস কেন তিন/চার জনম না আসলেও জীবনের কিছু আসে-যায় না । তুমি ভালভাবে পরীক্ষা দাও এবং ভাল রেজাল্ট কর এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা । ভালভাবে পরীক্ষা শেষ করে আবার টেকটিউনসে ফিরে আসবে – এই শুভকামনাই রইল ।
আলমাস তোমার যেহেতু এস.এস.সি পরীক্ষা তাই আটকাতে চাবো না । মনে রাখবে আগে পড়াশুনা তার পর অন্য কিছু , মন খারাপ না করে ভাল ভাবে পরীক্ষা দেয়ার প্রস্তুতি নেও । ইনশাল্লাহ এ+ পেয়ে আবার টিটিতে ফিরে আসতে পারবে । আর শুভ কামনা রইল ।
____________________________________________________________________________খোদা হাফেজ
তুমি আর তোমার জটিল টিউন না থাকলে টেকটিউনসটা আমার কাছে পানসে হয়ে যাবে। তাই গুরু তোমাকে বলছি………………………….
পরীক্ষায় ফাটাফাটি একটা রেজাল্ট করে আবার জলদি ফিরে এসো……………ততদিন তোমার পথচেয়ে রবো আর একটি
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..
জটিল টিউনের অপেক্ষায়…………………………………………..!!!!!
বরাবরই তোমার টিউনগুলো আমার অনেক ভাল লাগে।সত্যি কথা বলতে কি,আমি Specially যে কয়জন টিউনারের টিউনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি তার মধ্যে তুমি একজন 🙂 তোমার জন্য রইল অনেক অনেক অ-নে-ক শুভকামনা…….. ভালভাবে পরীক্ষা দিয়ে,ভাল রেজাল্ট করে বাবা-মা এবং আমাদের মুখ উজ্জ্বল করে আবার টেকটিউনসে ফিরে এসো।তোমার ফিরে আসায় পথ চেয়ে রইলাম 🙂
“আবার হবে তো দেখা
এ দেখাই শেষ দেখা নয়তো;
ছোট ভাই আলমাস আমারও খুবই কষ্ট লাগছে, তুমি আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে যাচ্ছ। আমি মনে করেছিলাম যে আমিই হয়তটেকটিউনসের সবচাইতে ছোট, তুমি যে এত ছোট আমি তা বুঝতে পারিনাই কখনও,কারন তোমার স্বতফুর্ত টিউন আমাদেরকে বাধ্য করেছিলো তোমাকে বড় ভাবতে। আর হ্যা,যেহেতু তুমি সাময়িক সময়ের জন্য বিদায় নিচ্ছ শুধু পড়াশুনার জন্য,তাই আর তোমাকে বাধা দেব না । শুধু ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনাই করি সুন্দর ভাবে পরিক্ষা দাও। আর সফল ভাবে ফিরে আসো আবার আমাদের মাঝে। আমারও সামনের মাস থেকে BBS দ্বিতীয় বর্ষ ফাইনাল পরিক্ষা দোয়া কর।
ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।
তোমার সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানাই এবং তোমার জন্য অনেক অনেক দোয়া থাকবে তুমি যেন ভাল রেজাল্ট করে আবারও আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পার,তবে মাঝে মাঝে একটু নজর দিও টেকটিউন্সের প্রতি টিউনের জন্যে নয়,এমনিতেই আমাদের সুখ দুঃখের সাথি হতে,তবে পড়ালেখার ক্ষতি হলে তাও আমি মানা করব কারন আগে পড়ালেখা করে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে তারপর অন্যকিছু।তোমাকে খুব মিস করব কিন্তু তোমার ভবিষ্যতের কথা ভেবে দুঃখ পাবনা।আমি তোমার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছি পরিশেষে কন্ঠ শিল্পি মাকসুদের একটা লাইন থেকে বলব-
চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়,বিচ্ছেদ নয়,
চলে যাওয়া মানে নয়,বন্ধন ছিন্ন করা,আর্ত রজনী,
চলে গেলে আমারো অধিক কিছু থেকে যাবে, আমার না থাকা জুরে।
ধন্যবাদ।
তোমার ছবিটাতো অনেক সুন্দর হয়েছে……
থ্রীকোয়াটার প্যান পরে ঘুরে বেড়ানোটাই ছিল সে সময়ের আমার অন্যতম ফ্যাসান।
-একটা বয়স ছিল যখন এই ফ্যাসানটা না করলে ভালই লাগত না।
১। কখনো অপ্রত্যাশীত মেইল থেকে কোন কিছু ডাউনলোড করবেন না। প্রয়োজনে ইমেইলে ভিউ করুন।
প্রশ্নঃ এমন অনেক সাইট আছে যারা রেজিস্ট্রেশন ছাড়া ফ্রী ইমেইল সার্ভিস দিয়ে থাকে, ঐসব ইমেইল আই ডি থেকে যে কোন নামেই ইমেইল পাঠানো যায়।যেগুলো থেকে ইমেইল পাঠালে ধরার কোন উপায় নেই যে আমার বন্ধুর ইমেইল থেকে এসেছে নাকি অন্য কোথাও থেকে এসেছে। সেক্ষেত্রে কি করব?
প্রশ্নঃ হ্যাকার যদি আমার বন্ধুর ইমেইল আইডি show করে ঐসব ইমেইল সার্ভিস থেকে ইমেইল পাঠায়, তাহলে আমি অবশ্যই আবার বন্ধুর ইমেইল মনে করে অ্যাটাচমেন্ট অবশ্যই খুলব।
এই যদি হয় ঘটনা, তাহলে সমাধান কি? আমি কারও থেকে এই পর্যন্ত সমাধান পাই নি।
আমার ১ম টিউনে তোমার কমেন্টের রিপ্লাই টা দেখেছ? না দেখলে দেখে নিও
আজকের পর থেকে আমি হয়তো আপনাদের আর দেখবো না। আমার S.S.C পরীক্ষার এবং ভালভাবে লেখাপড়ার জন্য টিউনিং বন্ধ করতে হচ্ছে।
টেকটিউন্সে টিউনের জন্য অনেক সময় ব্যয় করেছ।পড়ালেখার জন্য টিউন বন্ধ করে দিবে ভাল করা। পড়ালেখাতে সিরিয়াস থাকা অনেক ভাল। তুমি তাই বলে একেবারে টিউন অফ করাকে আমি সমর্থন করি না। অন্তত ৩ মাসে হঠাৎ করে ১-২ টা টিউন পাবার আশা করি। এতে পড়ালেখার মহাক্ষতি হয়ে যাবে না। ওকে টিউনের দরকার নাই, অন্তত মাসে ১ বার তোমাকে যে কোন টিউনে যে কারও টিউনে ১টা বা ২ টা কমেন্টে দেখতে চাই। তাহলে বুঝব না আছে চলে যায় নি। এভাবে পরকালে যাওয়ার স্টাইলে চলে গেলে খুব খারাপ লাগবে। আশা করি আমি যেই দাবী করেছি,পূরণ করবে।
এখন যে কথা গুলো বলব তা আমি আমার জীবনের অনেক অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি। কেও যদি উপদেশ দেয় তা মনযোগ দিয়ে শুনি।
টিউটো ভাই একবার একটা সত্য কথা বলেছেন, " লিখতে লিখতে খাতার পাতা শেষ করে ফেলেছি। কলমের কালিও ফুরিয়েছে কয়েকবার। তার পরও স্যার নাম্বার দিতে কৃপনতা করে….!!!–এরকম আক্ষেপ ছিল অনেক। লিখলেই যে খাতায় নাম্বার আসে না তা অনেক পরে বুঝেছি। যখন বুঝেছি তখন আমি ছাত্র না, স্যার।"
—————চরম সত্য কথা। এভাবে কথা গুলো মনে রাখতে হয়।
আমি যখন ক্লাস ফাইভে তখন অনেক ভাল ছাত্রকে দেখেছি, আজ তাদের অনেকের মাঝে সেই ভালটা খুঁজে পাই না। পুরা স্কুলের ১ম যে ছিল তার আজকে খবর পাওয়া যায় না। তারা তাদের ভালটা ধরে রাখতে পারে নি। মাঝপথে অনেক ভালকে ঝরে যেতে দেখেছি। মাঝখান দিয়ে অনেক খারাপ ও তাদের ভালটা দেখিয়েছে।
ssc পরীক্ষা অনেক ভাল করে পড়তে হবে।(এ কথাটা আমি বলছি)
—— আমার ক্ষেত্রে যা হয় সারাবছর তো ভাল করেই পড়ি । কিন্তু পরীক্ষা এলে আর পড়তে ইচ্ছে করে না। ধর প্রতিটি পরীক্ষার আগে ধর ৭ দিন বন্ধ দিল। এই ৭ দিনের মধ্যে ১ম ৩ দিন যে পড়ালেখা করব না তা নিশ্চিত করে বলা যায়। ৪ র্থ দিন পড়তে বসলাম, ধূর, ভাল্লাগে না। পরে পড়ে নিব, এগুলা তো আগে পড়ছি। ৫ম দিন এসে আমার খবর হত, হায়রে সবকিছুতো রিভিশন দেয়া লাগবে। তারপর তাড়াতাড়ি করে রিভিশন দিতাম। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২০ মিনিট আগেও দেখা যায় দেখি আমার পড়া শেষ হয় না। যাই হোক, বিষয় গুলো সম্পর্কে আগে ভাল ধারণা ছিল বলে, SSC পরীক্ষা আমার খারাপ হয় নি। আমি গবেষণা করে দেখলাম, যে এই কাজটা শুধু আমি না প্রায় ৭০% ছাত্র এটা করে। আমি জানি না তুমি এ কাজটা কর কিনা? তোমাকে বলব, যে পরীক্ষার আগের সবটুকু সময় কাজে লাগাবে, আমার মত কাজ করবে না। তাহলে ভাগ্য খারাপ হলে ধরা। ধরা খেলে জন্য কত যে কষ্ট করতে হবে,তা পরে বলছি।
স্বপ্না says:
২২ জুন, ২০১০ at 5:13 পুর্বাহ্ন
আর s,s,c তে golden A plus নিয়ে পুরোপুরিভাবে আমাদের মাঝে নতুন নতুন টিউন নিয়ে ফিরে আসবে এই প্রত্যাশায় রইলো :P :P
গোল্ডেন এ + !!!!
তাহলে কাহিনী শোন, আমি ও SSC তে গোল্ডেন এ+ ছিলাম। আমি চাই তুমি ও তা পাও। এখন গোল্ডেন এ+ নিয়ে ভর্তি হলাম কুমিল্লার ঐতিয্যবাহী ভিক্টোরিয়াতে। প্রথম হেকেই সিরিয়াস ছিলাম ভাল করে পড়তে হবে। ভাল করে পড়লাম। কিন্তু পয়েন্ট- ৪.৫০। আর অপশনাল ছাড়া ৩.৯০ !!!! কারণ অপশনালে এ+ পেয়েছি। তার মানে আমিও আমার এস এস সি এর ভালটা ধরে রাখতে পারি নি। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে তা রক্ষা করা অনেক কঠিন।
চাইলেই কি গোল্ডেন এ + পাওয়া যায় ?
পাওয়া যায়। তবে তা ৮০% ক্ষেত্রে সম্ভব। তুমি যদি ভাল করে পড় অবশ্যই পাবে। কিন্তু বাকী ২০% এর মধ্যে যদি পরে যাও তাইলে ধরা। এই ২০% কারা ? ২০% হল ধর পরীক্ষা দিচ্ছ, পাশের ছাত্রকে সাহায্য করতে গেলে, স্যার নিয়া গেল খাতা, বাস ! তুমি ধরা। আবার ধর, বাংলা পরীক্ষা ভাল দিলে, কিন্তু স্যার তোমার খাতাতে নাম্বার কম দিল, মানে ৭৭ দিল। তারমানে এ+ মিস !
স্যার যদি বাংলাতে ৭৭ দেয় তাইলে তো এ+ মিস , এ তো দেখি টিউটো ভাই এর কথার সাথে মিলে গেল। এখন ?
এ ক্ষেত্রে একমাত্র ভরসা সৃষ্টিকর্তা। ভাল নামাজ পড়, আল্লাহর কাছে চাও। তিনি চাইলে অবশ্যই পাবে।
আগে থেকে তো নামাজ পড়ি না,এখন কি ৫ ওয়াক্ত পড়তে পাবব ?রেজাল্ট দেয়ার আগে ভাল করে পড়ব, তাইলেই হবে ......(ধরে নিচ্ছি এটা তুমি না)
মানুষের জীবনে এমন কতগুলো ঘটনা ঘটে যার জন্য সে যেই কাজটি কখনো নিয়মিত করে না,পরবর্তীতে ঐ কাজটিই করতে বাধ্য হয়। আমার জীবনে যেটা হয়েছে, ক্লাস এইট এ থাকতে বাংলা ব্যাকরণ অবজেকটিভ প্রশ্ন এত করছে যে আমার ফেল হওয়ার যোগার। আমার জীবনে তখন পর্যন্ত ফেল ছিল না। এখন কি করি, তখন থেকে ঠিক মত নামাজ পড়া শুরু, সেই অভ্যাস ৪ বছর পর্যন্ত ছিল। ইদানিং আমারে শয়তানে ধরছে, তাই পড়ি না।যাই হোক যেখানে আমার নিশ্চিত ফেল করার কথা সেখানে আমি পাস করেছি। দেখ সামান্য একটা ঘটনা থেকে কত ভাল জিনিস শুরু হয়েছে ।
গোল্ডেন এ+ পেয়েছি আমি সফল, ভাল কলেজে ভর্তি হব, হু হা হা হা......
তাহলে ভিক্টোরিয়ার কাহিনী বলি, গোল্ডেন এ+ পেয়ে ও অনেকে ভর্তি হতে পারে নি। এখন মনে হয় তাদের গ্রেড পয়েন্ট না দেখে নাম্বার দেখে নিবে। তার মানে এ+ পেলেই হবে না নাম্বার বেশি পেতে হবে। যেমন- আমি গোল্ডেন পেয়েছি, আমার এক বন্ধুও পেয়েছে , অন্য বন্ধুও পেয়েছে। পরে দেখা গেল গোল্ডেন এর জন্য আমি পেয়েছি সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি ( ৫০০০ টাকা; মডেম কিনেছি), পরের বন্ধু ট্যালেন্টফুল (১০০০০ টাকা; ভাল মানের সাউন্ড স্পিকার ) , পরের বন্ধু বৃত্তিই পায় নি !!!!!!!
ssc তে গোল্ডেন আর ইন্টারে ৪.৫০!!! এই ছেলেতো পড়া লেখাই করে নি। আসলে এস এস সি পরে কলেজে উঠলে পোলাপান রজ্ঞিন স্বপ্ন দেখে, কারন স্কুলে ছেলে মেয়ে আলাদা, আর কলেজে কম্বাইন্ড।
টেকটিউন্স ছাড়ার মত কঠোর সিদ্ধান্ত তুমি যেমন নিয়েছ তেমনি আমি ও নিয়েছিলাম সিরিয়াস ভাবে পড়ালেখা করার। আর রজ্ঞিন স্বপ্নএর দিকে যাই নি। লাভ কি হল? কিন্তু শেষ পরীক্ষায় যদি ভাল নাম্বার না আসে আমি কি করব? আর প্রেকটিকেলে কম দিলে আমার কি করার আছে?
আগেই বলেছি আমার অপশনাল ছাড়া ৩.৯০। মেডিক্যালের বিন্দু মাত্র ইচ্ছা নেই,কিন্তু অপশনাল বায়োলজি পেলাম এ+ । আমি যদি কোন ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিতে যাই তখন আমার পয়েন্ট ধরবে ৩.৯০ । কারণ ঐখানে অপশনাল যোগ করা হয় না। এখন যেখানেই পরীক্ষা দেই সেখানে আর চান্স পাই না শুধু মাত্র পয়েন্টের কারণে আমাকে বাদ পড়তে হয়। আমি জানি আমাকে এখন অনেক পড়ালেখা করতে হবে, কিন্তু পড়ার টেবিলে বসলে কি আর লেকচার মনে থাকে ? আমি যে আগামীবার ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিব আমার কোন নিশ্চয়তা আছে যে আমি টিকব? কোন নিশ্চয়তা নেই। কারন আমার পয়েন্ট কম। তাই এস এস সি এবং ইন্টারের পয়েন্ট অনেক জরুরী ।
গোল্ডেন পাইলেই কি চলে? মেধা থাকতে হয়, সৃজনশীলতা থাকতে হয়।
আমি এমন অনেক ছাত্রকে চিনি ssc এবং hsc তে গোল্ডেন, তারাও কোন ভাল ভার্সিটিতে টিকে নি। আর যেখানে টিকেছে সেটা মানা যায় না।
লেকচার দেয়াতো অতি সহজ কিন্তু তা করতে অনেক কঠিন
কথা সত্য। যেমন- যেই কথা গুলো আমি তোমাকে বলেছি, তার যদি একটুকু আমি পালন করতাম, অনেক ভাল জায়গায় যেতে পারতাম।
টেকটিউন্স ছাড়লেই কি এস এস সি তে ভাল রেজাল্ট হবে ?
এটা আসলে বিতর্কিত বিষয়। এটা নির্ভর করে অনেক কিছুর উপরে। ওপরের ব্যাখ্যায় আশা করি বুঝতে পেরেছ।ধর, তুমি ছেড়ে দিলে ভাল করে পড়ালেখা করলে, কিন্তু বই থেকে অবজেকটিভ না পড়ে গাইড থেকে পড়লে, তাহলে খাবা বড় ধরা। পরীক্ষাতে কোন একটা কমন পড়ল না। বাস গোল্ডেন মিস, এর জন্য ভাল কলেজে ভর্তি cancel . আবার ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিয়ে যাও, দেখবে আমার মত পয়েন্ট কম এর কারণে ভর্তি cancel । সারাবছর ভাল করে পড়লা, কিন্তু পরীক্ষার আগে রিভিশন দিলা না, বাস ,গোল্ডেন মিস। দেখা যাবে টেকটিউন্স ছেড়ে কোন লাভ হয় নি। এখন সিদ্ধান্ত নাও যে ছাড়বে কি ছাড়বে না? যেমন আমি ঠিক করি যে এই পড়াটা শেষ না করা পর্যন্ত আমি টেকটিউন্সে আসব না। আসলে মনকে লোভ দেখাতে হয়, লোভ দেখিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ আদায় করতে হয়। যেমন- আমি পরবর্ত ২য় টিউন প্রকাশের পর কেমেস্ট্রি শেষ না করা পর্যন্ত টে টি তে কোন মন্তব্য তে আমাকে দেখা যাবে না। তবে মাঝে মাঝে পড়া লেখা বাদ দিয়া সারা দিন ইন্টারনেট এ থাকি। কারণ আমার তো পরীক্ষার অনেক বাকী।
সব কিছুর উপর সব কিছু নির্ভর করে।
প্রতারনা, হ্যাকিং, শিক্ষকের সাথে খারাপ ব্যবহার বা সমাজে যারা প্রতারণা করে বাচঁতে চেয়েছিল তারা সাময়িক ভাবে টিকে থাকলেও একসময় নেমে এসেছে তাদের উপর মহাদুর্যোগ। আর শিক্ষকের বদদোয়া যারা একবার খেয়েছে , জীবন শেষ তাদের।
আমাদের ভিক্টোরিয়া কলেজের বাংলা স্যার একবার লেকচার দিয়েছিল, তার সামান্য তুলে ধরছি
তুমি নিজে যদি ভাল অবস্থানে না যেতে পার তুমি দেশকে কিছু দিতে পারবে না। তুমি যদি দেশকে কিছু না দিয়ে দেশের প্রতি স্বার্থপর থাকবে তখন আমরা শিক্ষক হিসেবে ব্যর্থ হয়ে যাই। এই গরীব দেশ আমাকে প্রতিটি ক্লাস এর জন্য ৬০০টাকা দিচ্ছে। আমি কেন এ ৬০০ টাকা নিব? এ গরিব দেশ একটা ছাত্র পিছনে কত টাকা খরচ করে তা কল্পনা ও করতে পারবে না। তোমরা হিসাব করে দেখ তোমার পিছনে অন্তত লক্ষ টাকা সরকারের বিভিন্ন ভাবে খরচ হয়ে গিয়েছে। তাহলে আমার এ টাকা নেয়ার কোন রাইট নেই। কারন আমি এতক্ষন যা লেকচার দিলাম আমি যাওয়ার ১ ঘন্টা পর জাস্ট হাওয়া হয়ে যাবে। তারমানে আমি তোমাদের কিছু দিতে পারলাম না।
আমি ও তো এতক্ষন লেকচার দিলাম, এই লেকচার তো ১ ঘন্টা পর জাস্ট হাওয়া হয়ে যাবে, তাহলে আমি কেন এতগুলো কথা বললাম? লাভ নাইরে ভাই লাভ নাই পড়ার টেবিলে বসলে কিছুই মনে থাকে না।জাস্ট হাওয়া……
(এতক্ষণে ২ টিউন লিখে শেষ করে ফেলতে পারতাম,২য় টিউনে তোমার কমেন্ট আমি দেখতে চাই )
মিস কিভাবে করবা?
তোমাকে কি মিস করতে দিব নাকি ?
কমেন্ট পড় তাইলেই বুঝবা যে তোমার টে টি তে না আসার যুক্তি কতটুকু কার্যকর। অপরিণামদর্শী যুক্তি !!!!
আমি বলছি না যে আগের মত টিউন দেখতে চাই, আমরা চাই মাসে ১ টা টিউন পেতে অথবা বিভিন্ন টিউনে কমেন্ট করতে।
তবে যেভাবে চলে যাওয়ার কথা বলছ, তাতে তো মনে হয় তোমার অনেক পড়া বাকি !!!!
সেরকম কিছু হইলে পড়াগুলা শেষ করে টে টি তে আস ।
আমরা অনেক কিছুই জানি কিন্তু মনে না করিয়ে দিলে উপলব্ধি করতে পারিনা।
লেখাগুল খুব ভাল ভাবে পরলাম, প্রথমে ভাবে ছিলাম স্বাধিন ভাই এত বড় কমেন্ট করেছে সবটা না পরে বিষয়টা বোঝার চেস্টা করি কিন্তু কিছুটা পরতেই ডুবে গেলাম।
আর আপনার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আপনার প্রেজেনটেশন অনেক ভাল মানের।
অনেক সময় ব্যয় করে লিখেছেন কমেন্টা তার জন্য একটা ধন্যবাদ জানাইলাম।
আমি এখনো পরিক্ষা দিতে যাওয়ার সময় হাতে নোট নিয়ে পড়তে পড়তে যাই আর ওয়াদা করি পরের বার এ ভুল হবে না (ssc এর ক্ষেত্রে প্রযেয্য নয়) আগে বাগেই পড়ে রাখবো সব, ৭ দিনও বন্দ পাই কিন্তু ওই ৭০% দের মতই কাটাই।
বাকি ৩০% দের দলে যেতে চাই।
আপনার লেখাটা রেখে দিলাম। নিজেকে পরিবর্তন করতে না পরি ছোটদের বুঝানোর ক্ষমতাটা বৃদ্ধি পাবে অবশ্যই।
বিদ্রঃ আমি মধ্যম শ্রেনির ছাত্র।
এই কমেন্ট লিখতে পুরো ২.৩০ ঘন্টা লেগেছে। কোন বিষয়ের পর কোন বিষয় হবে, কোন পয়েন্টে টাচ করলে একটা মানুষকে সঠিক ভাবে বুঝনো যায়, এই সিদ্ধান্ত নিলেই কি সব সমস্যার সমাধান হবে নাকি, এর গভীরেও যে আরও কত কথা আছে, সবগুলো চিন্তা করে লিখতে হয়েছে।
আর সবাই শুভ কামনা করবে এটা স্বাভাবিক। শুভ কামনা আমরা করতে পারি , বাট সকল কিছু নির্ভর করে ওর উপরে,তার মানে আমাদের শুভ কামনা শুধু শোভা বর্ধনের জন্য। তাই মূল বিষয়টা তুলে ধরলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় একটাই, আমি যেই কথা গুলো কষ্ট করে বললাম, এটা মনে থাকবে না। আমাদেরও বড় ভাইরা এবং স্যাররা এই সময় গুলোতে অনেক কথা বলেছিল। বলেন কয়টা আমরা মনে রাখি ? আর মনে রাখলে কি জীবনের সব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করি? করি না। পড়ার টেবিলে বসলে কিছুই আর মনে থাকে না। পড়া বাদ দিয়ে শুরু হয় বিভিন্ন আজব চিন্তা। দিনের পর দিন যেতে থাকে, মাসের পর মাস যেতে থাকে, পরীক্ষা আসতে থাকে অনেক সামনে, কিন্তু পড়া আর শেষ হয় না। রেজাল্ট হয় খারাপ। তখন মনে হবে , এই পড়ালেখার জন্য জীবনের কত কিছু বাদ দিয়েছি। তো লাভ কি হল? সারাবছর ঠিক মত পড়ালেখা করে, পরীক্ষার আগে দিয়ে না পড়া লেখা করা এবং লেকচার গুলো কাজে না লাগানোর ফলে আজ জীবনের এই অভস্থা।
( আমি সে আমাকে আগেই বলেছিল যে টে টি থাকে বিদায় নিবে, কিন্তু কেন বিদায় নিবে তা বলে নি, আজ বুঝতে পারলাম।)
ঋন শোধ করা লাগব না। কথা গুলা মনে থাকলেই হইল। মনে তো থাকব না ১০০% sure। পারলে প্রিন্ট করে ড্রয়ারে রেখে দিও। আমাদের ভিক্টোরিয়ার বাংলা কি ভুল বলতে পারেন ?
কখনো না। আমি ক্লাস এর মধ্যে রেকর্ড চালু করে শয়তানি করতেছি আর স্যার লেকচার দিতেছিল, বাসায় আসার পর বুঝলাম স্যার তো গুরুত্মপূর্ণ কথা বলছিল। না হলে ২ বছর আগের কথা কিভাবে মনে থাকে?
আস্সালামুআলাইকুম আলমাস ভাই, আপনার লেখা পড়েই আমার টেকটিউন্সে আনা গোনা শুরু হয়, প্রতি দিন একবার করে আমি টেকটিউন্স চেক করে আপনার লেখা খুজি। আপনার বিদায় নেয়াটা আমি মানতে পারছি না, আপনাকে আমি ফোন করছিলাম কিন্তু বন্ধ ছিল। আপনাকে খুব মিস করবো ভাইয়া………………. আমি আপনার অপেক্ষায় রইলাম।
দয়া একটা কল দিবেন……………………………………… +৮৮০১৮১৪২৫৬৯২৪
ভাই তুমি অবসরে ভাল থেকো। সফল হও। কিন্তু মাঝে মধ্যে কমেন্ট করবা…….. টিউন না হয় করবা না। তাইলেতো আমরা বুঝবো তুমি আমাদের ভুল নাই। আছ আমাদের পাশাপশি। আর টিটিতে ঢুকলে বেশী সময় লস করার একটা লোভ হয়তো তোমাকে ভাবাচ্ছে….. এটা ঠিক। প্রিয় সার্কেল ছাড়া এতত সহজ নয়। আমি নিজেই এর ভুক্তভুগী। তবুও নিজের উপর কন্ট্রোল রাখবা…. তবুও তোমার নামমাত্র উপস্থিতিও আমাদের ভাল লাগবে।
***ও একটা কথা……. পারলে মেডিটেসন করবা। বেশী না.. ৩০ মিনিট প্রতিদিন অথবা ২৪ ঘন্টায় ৩০+৩০ দুইবার। পড়ালেখায়/মনমানসিকতায় শক্তি পাবা। মেডিটেশনের ফ্রি ক্যাসেট এমপি-৩ আকারে কোয়ান্টামের (কোয়ান্টাম মেথড বাংলাদেশ) ওয়েবে আছে।
ভাল থেকো। আমাদের ভুলনা। এত এত উপদেশ দিলাম, বিরক্ত হলে নাতো? আসলে তোমাকে মিস করবোতো তাই। (আমি নিজের উপস্থিতি না জানালেও টিটির গলিতে ঘুরাঘুরি করি, সুযোগ পেলে উপস্থিতি জাহির করি, তাই হয়তো আমাকে অনিয়মিত মনে হবে তোমার, কিন্তু আমি ঠিকই সবাইকে ফিল করি সবসময়)
** মনে জোর রাখবা। মাথায় বেশী লোড দিবা না। এ+ পাবাই….. দোয়া করি। ****আর নিজের কাছে সৎ থাকবা, ওটাই কষ্টের। তোমার সততাকে ধন্যবাদ। (সুযোগ পেয়েও হ্যাক করনা)
টেকটিউনস এ আমার প্রথম কমেন্টে ” টেকটিউনস ” এর পরিবারের সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা।
আলমাস ভাই প্রথমে আপনার এই সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানাই…
আলমাস ভাই আমি কোনদিন টেকটিউনস এ কোন টিউন , কোন মন্তব্য করি নাই , (তবে আমি প্রতি দিন একবার করে টেকটিউন্স চেক করি এবং আপনার লেখা খুজি।) কিন্তু আজকে আপনার বিদায় টিউন টা দেকে মন্তব্য করতে বসলাম।
আপনার টিউন টা দেকে আমার কেমন জানি লাকলো , আপনার বিদায় নেয়াটা আমি মানতে পারছি না, যায় হোক দোয়া করি আপনি আবার ফিরে আসবেন এই টেকটিউনসের তীরে যতদিন S.S.C পরীক্ষা শেষ না হয়।আর শুভ কামনা রইল ,
আপনার আশা যেন পূরণ হয়।
আলমাস ভাই আসলে আপনাকে লেখার কোন ভাষাই আমি পাচ্ছি না ……………………………
আপানার Mail ID এবং ফোন নাম্বার টা যদি দিতেন…
আমার Mail ID : [email protected] , [email protected]
আপনাকে খুব মিস করবো ভাইয়া
আপনার অপেক্ষায় রইলাম।
“খোদা হাফেজ”
প্রভাতে পূবের আকাশ লাল রঙে সাজিয়ে হেসে ওঠে রবি। তারপর, সন্ধায় আবার হারিয়ে যায় বিশাল সমুদ্রের বুকে, আপন নিড়ে, অজানা ঠিকানায়। মাঝের সময়টুকু পৃথিবীকে করে যায় আলোকিত। সেই আলোর স্পর্শ পেয়ে ধন্য হয় হাজারো জীবন। সময়ের বহমান স্রোত ভেলার কি এক সু-¶নে তুমি এসছিলে জানিনা। তবে শক্ত হাতে আসন গেড়েছ হৃদয়ের গভীরে। দীপ্তময় করেছ আমাদের- ¯^ীয় জ্ঞানের আলোকে। হেসে উঠেছি নতুন তার“ণ্যে।
আজ তোমার ডাক এসেছে জ্ঞান সমুদ্রের হারিয়ে যাবার। ডাক এসেছে পুরনোকে ফেলে নতুনকে জড়াবার। এ পরি¶ায় তো তোমাকে উত্তীর্ণ হতেই হবে। বা¯—বতার এ নির্লজ্জ ডাকে যে তোমায় সাড়া দিতেই হবে। কষ্টের ফুলগুলিতো ঝরবেই। তাই সেই ঝরাফুলে মালা গেঁথে সমর্পিলাম তোমার তরে। মিনতি, হৃদয়ের গভীরে যে আসন তুমি গেড়েছ তা ভেঙ্গনা, জ্ঞানের আলোতে উদ্ভাসিত হয়ে ফিরে এস তোমার এ সিংহাসনে; আপন আলোতে আলোকিত কর এ ভুবন।
ভাই তুমি অবসরে ভাল থেকো। সফল হও। কিন্তু মাঝে মধ্যে কমেন্ট করবা…….. টিউন না হয় করবা না। তাইলেতো আমরা বুঝবো তুমি আমাদের ভুল নাই। আছ আমাদের পাশাপশি। আর টিটিতে ঢুকলে বেশী সময় লস করার একটা লোভ হয়তো তোমাকে ভাবাচ্ছে….. এটা ঠিক। প্রিয় সার্কেল ছাড়া এতত সহজ নয়। আমি নিজেই এর ভুক্তভুগী। তবুও নিজের উপর কন্ট্রোল রাখবা…. তবুও তোমার নামমাত্র উপস্থিতিও আমাদের ভাল লাগবে।
***ও একটা কথা……. পারলে মেডিটেসন করবা। বেশী না.. ৩০ মিনিট প্রতিদিন অথবা ২৪ ঘন্টায় ৩০+৩০ দুইবার। পড়ালেখায়/মনমানসিকতায় শক্তি পাবা। মেডিটেশনের ফ্রি ক্যাসেট এমপি-৩ আকারে কোয়ান্টামের (কোয়ান্টাম মেথড বাংলাদেশ) ওয়েবে আছে।
ভাল থেকো। আমাদের ভুলনা। এত এত উপদেশ দিলাম, বিরক্ত হলে নাতো? আসলে তোমাকে মিস করবোতো তাই। (আমি নিজের উপস্থিতি না জানালেও টিটির গলিতে ঘুরাঘুরি করি, সুযোগ পেলে উপস্থিতি জাহির করি, তাই হয়তো আমাকে অনিয়মিত মনে হবে তোমার, কিন্তু আমি ঠিকই সবাইকে ফিল করি সবসময়)
** মনে জোর রাখবা। মাথায় বেশী লোড দিবা না। এ+ পাবাই….. দোয়া করি। ****আর নিজের কাছে সৎ থাকবা, ওটাই কষ্টের। তোমার সততাকে ধন্যবাদ। (সুযোগ পেয়েও হ্যাক করনা)
ভাই য়া টেকটুনেস এর সব টিউনারদের মাঝে আপনার টিউন আমার সবচেয়ে ভালো লাগে।আমি আপনাকে বেশি কিসু বলবো না খালি একটা কথা ‘আপনার টেকটিউনেস থেকে বিদায় নেওয়ার মুল কারন টা কি? যদি মনে করেন আমার প্রশ্নটার উওর আপনি মনে করেন দেওয়ার মতো তাহলে জবাব দিবেন।আশা করি আবার একজন টিউনার ফিরে আশবে যার নামে হবে ‘ মাইক্রোহ্যাকার_আলমাস’
ধন্যবাদ।।।।