গ্রাফিক ডিজাইন হচ্ছে এমন একটা সৃজনশীল প্রক্রিয়া (creative process) বর্তমান সময়ে যেটার উপস্থিতি আমরা আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে লক্ষ্য করি। একটা ই-কমার্স ওয়েবসাইট, একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশান এর ইন্টারফেস, বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত টাইলসের কারুকার্য, কোন পণ্যকে সুদৃশ্য মোড়কে প্যাকেজিং করা, কিংবা আমাদের পরিধেয় আধুনিক ডিজাইনের পোশাক তৈরি অর্থাৎ এমন কোন চাকুরী ক্ষেত্র নাই যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়টা লাগে না ! আশা করি গ্রাফিক ডিজাইন -এর গুরুত্ব নিয়ে কারো আর সন্দেহ নাই । এখন যদি কেও সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন যে গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে একজন খুব ভালমানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তাহলে একটু কষ্ট করে পোস্টটা পড়ে ফেলুন । আশা করছি আপনার কাজে লাগবে | মূল লেখা শুরুর আগে এক টা কথা বলে নেয়া ভাল যে, এসইও এক্সপার্ট মোঃ ইকরাম ভাইয়ের দেয়া প্রোজেক্ট ওয়ার্ক হিসাবে ওনার অনুপ্রেরণায় এই টিউনটি লিখেছি । আমার এই প্রথম টিউনটির ভুল ত্রুটি পাঠকরা শুধরিয়ে দিলে আমি খুব ই খুশি হব । যাক এবার শুরু করছি ।
প্রথম ধাপঃ আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞা এবং ইচ্ছাসক্তি থাকতে হবে । এটা থাকলেই আপনি ইনশা আল্লাহ পারবেন। ভাল কথা, গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্র অনেক বিশাল , তাই প্রথম কয়েকদিন সবধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করার পর গ্রাফিক্স ডিজাইনের যেই বিশেষ অংশটুকু আপনার কাছে খুব বেশি ভাল লাগে সেই ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য শপথ নিয়ে নিন । অ্যাডভারটাইজিং , ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, প্রিন্ট মিডিয়া, মাল্টিমিডিয়া ( সিনেমা বা টিভি শিল্প ) কিংবা অ্যানিমেশন –এই সব ক্ষেত্র থেকে আপনি মুলত ফোকাস করবেন সেই ক্ষেত্র বা ক্ষেত্র গুলিতে যেগুলো্র প্রতি আপনি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করেন ! আপনি চাইলে সব ক্ষেত্রেই বিচরন করতে পারেন, কিন্ত একজন আন্তজা তিক মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রথম দিকে একটা একটা করে ক্ষেত্র বেছে নিয়ে সেদিকে আপনার ফোকাস টা দেয়া ভাল হবে
দ্বিতীয় ধাপঃ টুলস এবং সফটওয়্যার সংগ্রহ করে শিখতে শুরু করে দিন । প্রাথমিকভাবে Adobe Photoshop এবং Adobe Illustrator শিখতে শুরু করুন । এই সফটওয়ারগুলো তেমন জটিল না এবং বেশ ইউজার ফ্রেন্ডলী ! কিন্তু আপনি যদি খুব ভালভাবে শুরু করতে চান তাহলে full Adobe Creative Suite টা সংগ্রহ করে নিন , -এই Suite এর ভিতরে আছে Acrobat, Dreamweaver, Illustrator, Premiere, Photoshop, InDesign and After Effects নামক বেশ কিছু সফটওয়্যার । কিন্তু সমস্যা হল এই সফটওয়্যার গুলো বেশ দামি- সবার পক্ষে কেনা সম্ভব না ! এ ক্ষেত্রে কিছু বিকল্প সফটওয়্যার নিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং –এর হাতেখড়ি নিতে পারেন (কিছু বিকল্প সফটওয়্যার হচ্ছে Gimp, Scribus, Inkscape, and Pixlr)। হাতেখড়ি হয়ে যাওয়ার পর যখন আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন যে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং ই হবে আপনার ভবিষ্যৎ পেশা আর যেটা আপনাকে দেবে সম্মান আর প্রাচুয্য, তখন সফটওয়্যার কেনার উপায় বের হয়েই যাবে । আর যদি পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করা কে আপনার কাছে তেমন অনৈতিক মনে না হয় , সেই সুযোগ তো আছেই । 😀
তৃতীয় ধাপঃ সফটওয়্যার ব্যবহারের সাথে সাথে পড়াশোনাও শুরু করতে হবে । এমন কিছু টেক্সট বুক অথবা ই-বুক সংগ্রহ করুন যেগুলো বেসিক ড্রয়িং, সঠিক রঙ বিশ্লেষণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে আপনার ধারনাকে স্বচ্ছ করবে । ইন্টারনেটে ওয়েব ডিজাইন এর উপর অনেক ওয়েবসাইট আছে, আর্টিকেল আছে এবং টিউটোরিয়াল আছে - সেগুলো দেখুন, পড়ুন আর নিজের কল্পনার জগতকে প্রসারিত করুন । ভালো একটা বুদ্ধি দিচ্ছি, সবসময় নিজের সাথে একটা নোটবুক আর পেন্সিল রাখবেন ! যখনই কিছু দেখে একটা idea মাথায় আসবে , সাথে সাথে নোটবুকে নোট নিবেন এবং একটা খসড়া ডিজাইন করে রাখবেন । পরে সময়-সু্যোগ বুঝে নোটবুকের Idea গুলোকে কাজে লাগাতে পারবেন ! মনে রাখতে হবে সৃজনশীলতা (Creativity) হচ্ছে একজন ডিজাইনারের সবচেয়ে বড় সম্পদ এবং এটা বাড়ানো সম্ভব চর্চার মাধ্যমে ।
৪র্থ ধাপঃ যদি আপনার সুযোগ আর সামর্থ্য থাকে তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং-এর উপর ভাল মানের প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করুন! কোর্সগুলো শর্ট কোর্স হতে পারে, হায়ার ডিপ্লোমা কিংবা ব্যাচেলর ডিগ্রিও হতে পারে । এই ডিগ্রি গুলো আপনার যোগ্যতা (efficiency) এবং গ্রহন্য যোগ্যতা (Credibility) বাড়াবে । বাংলাদেশে ম্যাট্রিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা উপার্জন করছে এমন অনেক লোক আছে । কিন্তু গ্রাফিক্স ডিজাইন –এর উপর একটা আন্তজাতিক ডিপ্লোমা শুধু দেশেই না আন্তজাতিক মহলেও গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে আপনাকে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করবে ! একজন প্রতিষ্ঠিত গ্রাফিক্স ডিজাইনার-এর আয় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেকবেশি ! আন্তজাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত গ্রাফিক্স ডিজাইনার রা Free lancer হিসাবে কাজ করে ঘণ্টা প্রতি ৫০-৬০ ডলার অনায়াসে আয় করতে পারে । তাছাড়া ডিগ্রি ধারী ডিজাইনার রা অনলাইন/ অফ লাইন কোর্স চালু করে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেও বেশ আয় করছেন ! কাজেই আন্তজাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য একটা সার্টিফিকেট অর্জনের চিন্তা মাথায় রাখা বুদ্ধিমানের কাজ হবে ।
৫ম ধাপঃ এই ধাপে আপনি উপস্থিত হয়েছে গেছেন মানে আপনি এখন মোটামুটি বেশ ভাল একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে পরিচিতি লাভ করার পথে । আপনি বাসায় গ্রাফিক্স অনুশীলন করছেন এবং কোন প্রত্তিষ্ঠানে মোটামুটি বেতনে হয়ত কাজ শুরু করেছেন । কিন্তু আপনি যদি নিজেকে বহুদূর এগিয়ে নিতে চান তাহলে শুধু ঘর আর নিজের কর্মস্থলে নিজেকে আবদ্ধ রাখলে চলবে না ! বিভিন্ন ফোরামে নিজের কাজ গুলি উপস্থাপন করে অন্যদের মতামত নিতে আর নিজেকে আপগ্রেড করতে থাকুন । গ্রাফিক্স ডিজাইন ফার্ম প্রতিষ্ঠা করে কিংবা ফ্রী ল্যান্সার হিসাবে সাফল্যের জন্য আপনার অনেক মানুষের সাথে একটা নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে, নতুন নতুন দেশি-বিদেশি বন্ধু বানাতে হবে আর তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে ! এটা একদিনের কাজ না, কাজেই দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করুন নেটওয়ার্ক তৈরি ।
উপরের ৫ টি ধাপ সফলভাবে অ্নুসরন করতে পারলে আপনি এখন নিশ্চিত ভাবেই একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে নিজেকে মনে করতে পারেন । কিন্তু আন্তজাতিক পরিমন্ডলে সাফল্যের জন্য আপনার নিজেকে আর ও আপগ্রেড করতে হবে এবং আপনার সেই আপগ্রেডেড ভার্শন কে বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে হবে ! এরজন্য কয়েকটা কার্যকরী পরামর্শ শেয়ার করছি , যেগুলো আপনাকে সাফল্য দেখাবেই ঃ-
১। আপনার নিজের স্বকীয় একটা স্টাইল ধীরে ধীরে গড়ে তুলে আপনার নেটওয়ার্ক –এর সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন । মানুষ যখন আপনার ডিজাইন দেখেই বুঝে ফেলবে যে ওটা আপনার করা, তখন আপনার সাফল্যের চূড়া ছোঁয়ার আর বেশি বাকি নেই । স্বকীয় স্টাইল গড়ে ওঠার আগে আপনি যেই সমস্ত ডিজাইন করবেন তার অনেকগুলোই হয়ত আপনার ভাল লাগবে না, এমনকি আপনার মনে সেগুলো হয়তো হতাশা আর ঘৃণার ও জন্ম দিবে, কিন্তু ভুলেও কখনই ওই কাজগুলোকে ফেলে দিবেন না । যখন আপনি যথেষ্ট আত্মবিস্বাস আপনার ভিতরে অনুভব করবেন, তখন আপনার ওই পুরনো ডিজাইন গুলো নিয়ে বসুন, সেগুলোকে নতুন চোখ দিয়ে দেখুন । সেগুলোর কোথায় কোথায় সমস্যা ছিল তা চিহ্নিত করে ওই সমস্যা গুলো দূর করুন বা পুনরায় ডিজাইন করুন ! হতে পারে আপনার পুরনো এবং বাতিল করা একটা প্রোজেক্ট থেকে অনুপ্রানিত হয়ে আপনি সেটাকেই একটা মাস্টার পিস –এ পরিনত করে ফেলবেন ।
২। ফন্ট নিয়ে সবসময় ই ভালমত Research করতে হবে । Helvetica ফন্ট খুব জনপ্রিয় দেখে সব জায়গায় চোখ বন্ধ করে এই ফন্ট ব্যবহার করতে যাবেন না । Adobe Caslon, Adobe Garamond, Clarendon, Perpetua, Stempel Schneidler, Lucida ইত্যাদি সহ সুযোগ পেলেই নতুন নতুন ফন্ট ব্যবহার করে নিজের স্বকিয়তা আর সৃজনশীলতা তুলে ধরতে চেষ্টা করবেন । আর আপনার ডিজাইনের টেক্সট গুলো যেন Grammatically Correct & Spelling Mistake থেকে মুক্ত থাকে সেইদিকে সবসময় নজর রাখতে হবে ।
৩। নিজের জন্য যত বেশি সম্ভব আকর্ষণীয় ডিজাইন সংগ্রহ করতে থাকুন ! এগুলো সংগ্রহের জন্য সোর্সের কোন অভাব নেই ! একটা শার্ট বা শাড়ী, ঘরের মেঝের টাইলস, ছোট পুস্তিকা (pamphlet), বুকলেট, পোস্টকার্ড , পোস্টার , খাদ্যের মোড়ক ইত্যাদি সহ যেই ডিজাইন ই আপনার কাছে আকর্ষণীয় মনে হবে সেটাই সংগ্রহ করুন ! এরপর সেই ডিজাইন গুলো কে ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করুন, সেগুলোর ভাল এবং খারাপ লাগা বিষয়গুলো নোট করে রাখুন এবং এগুলোকে নিরাপদ জায়গায় রেখে দিন যেন ভবিষ্যতে কোন প্রোজেক্টে কাজ করার সময় কোন দরকার হলে এগুলোকে তথ্য সুত্র (Reference) হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন
৪ । অন্যদের করা কোন ভাল ডিজাইন যদি আপনার চোখে পড়ে , তাহলে সেটাকে পুনরায় ডিজাইন (Re Design) করুন । ধরুন কোথাও একটা খুব ভাল ডিজাইনের একটা কাজ আপনার চোখে পড়ে গেল । আপনি মোবাইলে ওটার একটা ছবি তুলে নিন এবং সময় সুযোগ মত ওই ডিজাইনটা কে নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে ডিজাইন করুন । লক্ষ্য করুন যে মুল ডিজাইনার ডিজাইন করার সময় কিছু বিষয় ভুলে গিয়েছিলেন কিনা । আপনি সেটা আপনার করা ডিজাইনের সাথে যোগ করে দিন । অন্যদের করা ডিজাই্নের বৈশিষ্ট্য আর ভুল ত্রুটি গুলোকে বিশ্লেষণ করার পর ওই ডিজাইন গুলোকে নিজের মত করে পুনঃ ডিজাইন করতে করতে আপনার আত্নবিস্বাস বাড়বে এবং প্রায় নিখুত ডিজাইন সৃষ্টি করতে পারবেন ।
৫। একটা ভাল পোর্টফলিও তৈরি করুন এবং এই পোর্টফলিও তে আপনার করা শ্রেষ্ঠ ডিজাইন গুলো রাখুন ! যারা মার্কেট প্লেস গুলোতে Freelancer হিসাবে কাজ করতে চান কিংবা নিজের জন্যই একটা Graphics Outsourcing Farm খুলতে চান তাদের উভয়ের জন্যই ডিজিটালবায়োডাটা/পোর্টফলিও খুব প্রয়োজন। বিভিন্ন সাইটে বায়োডাটা/পোর্টফলিও বানান সম্ভব হলেও নিজের জন্য একটা পোর্ট ফলিও ওয়েবসাইট বানিয়ে নেয়া ই হবে বুদ্ধিমানের কাজ । ব্যক্তিগত এই পোর্টফলিও ওয়েবসাইটে থাকবে একটা লোগো, আপনার বায়োডা টা, আপনার করা বিভিন্ন ডিজাইন , আপনার সাথে কন্টাক্ট করার অপশন, আপনি যে ধরনের সেবা দিতে চান তার বর্ণনা, সামাজিক যোগা্যোগ মাধ্যম গুলোর লিঙ্ক এবং একটা ব্লগ ! আর এই পোর্ট ফলিও ওয়েবসাইট টি অবশ্যই নিয়মিত আপডেট করতে হবে । ব্যস , বিশ্বের সামনে আপনি নিজেকে তুলে ধরে এখন সাফল্যের আশা করতেই পারেন
একজন ভাল ডিজাইনারের শৈল্পিক দক্ষতা (Artistic Ability), প্রযুক্তিগত দক্ষতা (a wide variety of technical skills), সম্ভাব্য গ্রাহকদের চাহিদা বুঝতে পারা, সমস্যা সমাধানের যোগ্যতা, একটা টিমের সবার সাথে মিলেমিশে কাজ করার সামর্থ্য ( Management power ) থাকা জরুরি । এবং অবশ্যই কল্পনাসক্তি বা দূরদৃষ্টি (Sense of Vision) থাকতে হবে যেন একটা ডিজাইন শুরুর আগেই ভবিষ্যতে ওটার চুড়ান্ত রুপ এবং চাহিদা কেমন হবে সেটা ডিজাইনারের চোখের সামনে ভেসে ওঠে । এই এতগুলো গুণ আর যোগ্যতাকে অর্জন এবং উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য একজন আন্তজাতিক মানের ডিজাইনার হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে সবসময় ই পড়াশোনা আর গ্রাফিক্স জগতের মানুষদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতে হবে !
আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার পথে শুভ কামনা থাকল ।
গ্রাফিক্স , এসইও বা ওয়েব ডিজাইন সম্পরকিত নানা ধরণের সমস্যার সমাধান বা গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্যের জন্য আমার প্রিয় এই ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করতে পারেন http://www.facebook.com/groups/creativeit/
আমি Ashfak shuman। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 35 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি সুমন। এসইও এবং আফিলিয়েট মার্কেটিং আমার খুব আগ্রহের দুটি বিষয় করি। নতুন কিছু শিখতে আর বই পড়তে ভালবাসি । আমার মেন্টর এসইও এক্সপার্ট মোঃ ইকরামের অনুপ্রেরনায় টেকটিউন(স লিখা শুরু
nice tune….