পশ্চিমা ডিজাইন সমালোচকরা বলে আমরা দক্ষিণ এশিয়ানরা নাকি কালার বুঝিনা। ডিজাইনে পড়তে এসে অবশ্য এর কিছু সত্যতা ও খুঁজে পেয়েছি। তবে সেটা সবার ক্ষেত্রে নিশ্চয় না। এক সেমিনারে শৈবাল সাহা রঙ নিয়ে অনেক কথা বলে ছিলেন। শিখেছি ও কিছু কিছু ( রঙের ব্যাপার সেপার অনেক বিশাল, সারা জীবনেও মনে হয় পুরুটা শিখা সম্ভব না।)আজ ভাবলাম আমার শিক্ষাগুলো সবার সাথে শেয়ার করি।
প্রথমেই বলে রাখছি - আমি এখনও শিক্ষার্থী। ভুল ভ্রান্তি হলে মাফ করে দেবেন। তবে চেষ্টা থাকবে সঠিক তথ্য দেওয়ার।
এক কথায় সব শ্রেণীর পাঠকই শিখতে পারবেন অনেক কিছু। আর যারা ডিজাইন এর সাথে আছেন তারাও মিলিয়ে দেখতে পারেন নিজের জানা তথ্য গুলো।
-বলা হয়ে থাকে রঙ একজনের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে। রঙের মাধ্যমে আপনি যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন, জানিয়ে দিতে পারেন না বলা কথা। তাই ফ্যাশন ডিজাইনার হন বা ওয়েব ডিজাইনার হন কিংবা সাধারণ একজন স্বামী বা প্রেমিক, রঙের ব্যাপারে খোঁজ খবর রাখাটাই নিরাপদ।
বৈজ্ঞানিক ভাবে রঙের সংজ্ঞা অনেক বড়। তবে এক কথায় বলা যায় রঙ হল আলোর বর্ণালীর উপজাত যা মানুষের চোখ দ্বারা শোষিত এবং প্রতিফলিত হয়ে মস্তিস্ক দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত হয়ে রঙ হিসাবে ধরা দেয়। তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের উপর ভিত্তি করে রঙকে আবার ৭ ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো আমরা সবাই জানি।তাই আর আলোচনা করলাম না।
আগেই বলেছি রঙ নিয়ে বলতে গেলে অনেক কিছু আসে,তাই এক পোস্টে পুরুটা আলোচনা করা সম্ভব না। আজকের পোস্টে যা থাকছে-
প্রথম কালার হুইলের ধারনা দেন স্যার আইজাক নিউটন 1666 সালে। যার মাধ্যমে রঙ গুলোকে বর্ণীও সম্পর্ক অনুযায়ী সাজানো হয়। পরবর্তীতে তা সম্পাদিত হয়ে বর্তমান অবস্থায় এসেছে।
কালার হুইল কে উষ্ণ এবং শীতল রং বিভক্ত করা যায়।
অনেক সময় লাগলো এই অল্প একটু লিখতে। আজকে এই পর্যন্তই।পরবর্তী পোস্টে উষ্ণ এবং শীতল রং নিয়ে বিস্তারিত ,Tints, শেড, টোন, রঙের হারমনি এবং ভিবিন্ন রঙের অর্থ নিয়ে আলোচনা করব। সঙ্গেই থাকুন।
Mirza Ahmed
Student of Fashion designing
BUFT
আমি mam13113। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 35 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
vablam tune ta aro boro hobe, porte portei sesh hoye gelo. Good one 🙂 Chaliye jaan….