সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার টিউনে,
আজকের টিউনে আমি বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো ইউটিউব বিজ্ঞাপন ব্যাবস্থা সম্পর্কে।
যার মাধ্যমে আশা করি আপনারা ইউটিউবের বিজ্ঞাপন ডিপার্টমেন্ট নিয়ে বিস্তারিত ধারনা পাবেন।
কথা না বাড়িয়ে চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
যেকোনো ইউটিউব কন্টেন্ট ওপেন করলে আপনি কন্টেন্ট র ডান পাশের সাইডবারে। ভিডিও প্লেয়ারের নিচের দিকে, এবং ভিডিও শুরুর আগে স্কিপবল বিজ্ঞাপন (যদি ক্রিয়েটর বিজ্ঞাপন করে থাকে) দেখতে পান।
কখনো কি চিন্তা করেছেন এই বিজ্ঞাপন টি আপনি কেনো দেখছেন?
বা এই নির্দিষ্ট বিজ্ঞাপন টিই কেনো শুধুমাত্র দেখছেন আপনি ?
আসুন এই ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানি...
ইউটিউব বিজ্ঞাপন সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে প্রথমেই যে ব্যাপারটি বলতে হবে সেটা হচ্ছে এই বিজ্ঞাপনের হর্তাকর্তা কারা তাদের সম্পর্কে।
অতীতে যখন ইন্টারনেট ততটা জনপ্রিয় ছিলো না তখন সাধারনত বিজ্ঞাপন দাতারা বিজ্ঞাপন দিতো দৈনিক পত্রিকায় বা ম্যাগাজিনে, নির্দিষ্ট দিনে, নির্দিষ্ট বিষয়ে বা নির্দিষ্ট লেখার আশেপাশে সিডিউল অনুযায়ী বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্যে টাকা প্রদান করতে হতো বিজ্ঞাপন দাতাদের।
কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেট চরম জনপ্রিয় হওয়াই বিজ্ঞাপন দাতারাও তাদের বিজ্ঞাপনের মুল ক্ষেত্র হিসেবে নির্ধারন করেছেন অনলাইনকেই।
যেহুতু আমি ইউটিউব বিজ্ঞাপন নিয়ে আলোচনা করছি তাই আমি শুধুমাত্র ইউটিউব নিয়েই কথা বলি।
দৈনিক খবরের পাতায় যেভাবে সিডিউল করে নির্দিষ্ট কন্টেন্ট বা নির্দিষ্ট পাতার নিচে বিজ্ঞাপন প্রদান করে যেতো অনলাইনে সেভাবে সম্ভব নয় কারণ অনলাইন স্থির নয় অর্থাৎ দৈনিক পত্রিকা একবার ছাপিয়ে গ্রাহকের কাছে পৌছিয়ে দেওয়ার পরে সেটা আর পরিবর্তনের প্রশ্নই আসেনা...
সেখানে ইউটিউব সেকেন্ডে সেকেন্ডে আপডেট হচ্ছে পরিবর্তন হচ্ছে, নতুন নতুন কন্টেন্ট আপলোড হচ্ছে ইউটিউবে প্রতি মিনিটেই।
একটি সমীক্ষায় জানা গেছে যে সাধারনত একদিনে ইউটিউবে ৬৫ বছর সময়কাল সমান সময়ের কন্টেন্ট আপলোড হয়।
অর্থাৎ ইউটিউবে একদিন যে কন্টেন্ট গুলো আপলোড হয় সব দেখতে আপনার ৬৫ বছর সময় লেগে যেতে পারে।এছাড়া সারাদিনে কোটি কোটি দর্শক কন্টেন্ট দেখছেন, কন্টেন্ট মেকাররা কন্টেন্ট বানাচ্ছেন আপলোড করছেন।
ইউটিউব কে সহজ ভাষায় বলা যেতে পারে কন্টেন্টের একটি ঝর্ণাধারা যেখান ঝর্না থেকে যেভাবে জলপ্রপাত তৈরি হয় সেই একই রকমেই সেকেন্ডে সেকেন্ডে ইউটিউবেও কন্টেন্ট তৈরি হতে থাকে।
এত অধিক পরিমানের কন্টেন্টের জন্যে ইউটিউবের পক্ষে কর্মী নিয়োগ দিয়ে যথাযথ কন্টেন্টের পাশে কন্টেন্ট অনুযায়ী বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের জন্যে বসানো অসম্ভব একটি ব্যাপার। এই কাজটি করার জন্যেই ইউটিউব তৈরি করেছে বট, ইউটিউবে যখনি একটি কন্টেন্ট আপলোড হয়, ইউটিউব বট সেই কন্টেন্টের টাইটেল,কি-ওয়ার্ডস,ডেসক্রিপশন,ইউটিউব ইউজারদের টিউমেন্ট এসব বিবেচনা করে সেই কন্টেন্ট কে একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির আধীনে নিয়ে আসে। আবার অন্যদিকে বিজ্ঞাপনদাতাদের বিজ্ঞাপন যথাযথভাবে দেখানোর জন্যেও কিছু বটস তৈরি করা আছে যারা বিজ্ঞাপন দাতার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিজ্ঞাপন দাতা কি ধরনের কনটেন্টের পাশে তার বিজ্ঞাপন দেখতে চায় সে ব্যাপারে জানায়, এবং বিজ্ঞাপনদাতার হয়ে কাজ করা বটও সে অনুসারে বিজ্ঞাপনদাতার আদেশ অনুযায়ী কাজ করে। এবং এই পর্যায়ে এসেই ইউটিউব লাভবান হয় এবং টাকা উপার্জন করে।
আপনি যখন একটি কন্টেন্টে ক্লিক করেন দেখার জন্যে তখন সাথে সাথেই ইউটিউবের ব্যাকএন্ডে থাকা বট একটি নিলামের আয়োজন করে সে বিজ্ঞাপন দাতাদের বটদের জানায় যে অমুক ক্যাটাগরির ধরে নেয় টেকনোলোজি ক্যাটাগরির একটি কন্টেন্ট তে কারা কারা নিজের বিজ্ঞাপন দেখাতে চান?? যে বিজ্ঞাপন দাতার বট এই নিলামে বিজয়ী হয় তার বিজ্ঞাপনটাই ঐ কন্টেন্টটি'তে প্রদর্শন করা হয়। তবে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী নিলাম হয়না ইউটিউবের ক্ষেত্রে, সর্বোচ্চ দাম প্রদান করা নিলামে অংশগ্রহনকারীরাই সব সময় জয়ী হন না। কারণ ইউটিউবের নানান ধরনের বিজ্ঞাপন আছে যা প্রথম দিকেই আমি আলোচনা করেছিলাম।
এক এক রকম বিজ্ঞাপনের জন্যে এক এক রকম অর্থ গ্রহন করে ইউটিউব কর্তিপক্ষ।
যেমন ধরুন ইউটিউবের স্কিপবল যেসব বিজ্ঞাপন আছে, অনেকেই দেখতে পাবেন কন্টেন্টের র শুরুতে যেগুলো দেখায়, সেগুলোতে যদি দর্শকরা সম্পুর্ন কন্টেন্ট না দেখে স্কিপ করে অথবা বিজ্ঞাপন সে ক্লিক না করেই স্কিপ করে সেক্ষেত্রে ইউটিউব কর্তিপক্ষ এবং কন্টেন্ট মেকার কে বিজ্ঞাপন দাতা সংস্থা টাকা পরিশোধ করে না।
বিজ্ঞাপন দাতা যত বেশীই মুল্য পরিশোধ করুক না কেনো, দর্শকরা যদি সে বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করে বা সম্পুর্ন বিজ্ঞাপন দেখতে আকর্ষিত না হয় তাহলে কিন্তু কাজ হবেনা।
যে বিজ্ঞাপন মানুষ পছন্দ করে বেশি, ক্লিক হয় বেশি, সেসব বিজ্ঞাপনের জন্যে ইউটিউবকে অনেক কম মুল্য পরিশোধ করতে হয় বিজ্ঞাপন দাতাদের। কিন্তু যেসব বিজ্ঞাপনগুলো আকর্ষনীয় নয় ক্লিক কম হয় যেসব বিজ্ঞাপনে সেসব বিজ্ঞাপনে একটি ক্লিকের জন্যে উচ্চ মুল্য পরিশোধ করতে হয় বিজ্ঞাপন দাতাকে ইউটিউবের কাছে।
কিছুক্ষন আগেই বলেছিলাম আশা করি আপনাদের মনে আছে যে ইউটিউব বট একটি কন্টেন্টের সব বিষয় বিবেচনা করে সেটাকে একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির মধ্যে আনার কাজ করে।
সে একই সময়ে আরো একটি ইউটিউব বট এটা নির্ধারন করার চেষ্টা করে যে, যারা কন্টেন্ট টি দেখছে মানে দর্শকরা তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে যাতে সে অনুযায়ী বিজ্ঞাপন দেখাতে সুবিধা হয়।
যেমন আমি বাংলাদেশে থেকে আমেরিকার কোনো হোটেলের বিজ্ঞাপন দেখতে পেলে কোনোদিনো আকর্ষিত হবো না এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমি যে বাংলাদেশে থাকি সেটা ইউটিউব বুঝবে কিভাবে ? এই ক্ষেত্রেই কাজ করে এই ইউটিউব বটটি আপনার ইউটিউবের দেখা কন্টেন্ট গুলো হিস্টোরি,কি ডিভাইস দিয়ে আপনি ইউটিউব দেখছেন সেটা, ইউটিউবে আপনি কি করছেন আপনার লিঙ্গ কি হতে পারে,আপনার উপার্জন কেমন ইত্যাদি বিষয় সমুহের উপরে ভিত্তি করে আপনি কি কি বিষয়ের প্রতি আকর্ষিত সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে। এই ব্যাপারটিও জড়িত রয়েছে নিলামের সাথে অর্থাৎ একজন বিজ্ঞাপনদাতা তার ইউটিউব বট'কে এমনভাবে নির্দেশ দিতে পারবে যাতে তার বিজ্ঞাপন গুলো শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট জায়গা, একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের প্রতি আগ্রহী, একটি নির্দিষ্ট বয়সের বা লিঙ্গের মানুষদের কাছে দেখানোর জন্যে নির্দিষ্ট করে দিতে।
একজন বিজ্ঞাপন দাতা এটাও ঠিক করে দিতে পারবেন যে তার বিজ্ঞাপনের জন্যে তিনি কত টাকা ব্যয় করবেন।আপনি যদি কোনো ইউটিউব কন্টেন্ট তে গিয়ে বিজ্ঞাপন দেখে থাকেন তবে সেই বিজ্ঞাপনটি কিন্তু ঐ কন্টেন্ট তে প্রদর্শনের জন্যে আগে থেকেই নির্ধারিত ছিলো না।
আপনার বিভিন্ন বিষয় পর্যালোচনা করে ইউটিউব আপনার সম্পর্কে যেটুকু আন্দাজ করতে পেরেছে তার ভিত্তিতেই আপনি আপনার সামনে আসা বিজ্ঞাপনটি দেখছেন।
আপনি যখন একটি ইউটিউব কন্টেন্ট দেখার জন্যে ক্লিক করেন, তখনি মিলি সেকেন্ডের মধ্যে ইউটিউব বিজ্ঞাপনের জন্যে নিযুক্ত বট, বিজ্ঞাপনদাতাদের বট, ভিউয়ার ইন্টারেস্ট নির্ধারনের জন্যে নিয়োজিত বটের সমন্বয়ে আপনি দেখতে পান নির্ধারিত বিজ্ঞাপনটি।
আপনি যদি একটি কন্টেন্ট বাংলাদেশে বসে দেখেন, তখন যে ধরনের বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন, সেই একই কন্টেন্ট ইন্ডিয়ায় বসে দেখলে আপনি ভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। আপনি ল্যাপটপ থেকে ভিজিট করলে একটি কন্টেন্টে যে ধরনের বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন,
প্যাড থেকে ভিজিট করলে হয়তো সে একই কন্টেন্টে'ই আলাদা ধরনের বিজ্ঞাপন দেখাবে আপনাকে। হ্যা, ডিভাইস অনুযায়ীও বিজ্ঞাপন দাতারা তাদের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। অর্থাৎ তারা নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন কি ধরনের ভিভাইসের ব্যবহারকারীরা এই কন্টেন্ট টি দেখবে,
যদি একটি এন্ড্রয়ড এপ্লিকেশনের বিজ্ঞাপন ল্যাপটপ ব্যবহারকারীকে দেখানো হয়।
তাহলে সেটা কতটা অনর্থক ব্যাপার হবে আশা করি আপনার বুঝতেই পারছেন।
যদি আপনি জানতে চান একটি কনটেন্টে কত ভিউ হলে একজন ক্রিয়েটর কত অর্থ উপার্জন করতে পারে?
তাহলে সে প্রশ্নের নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই।
এই বিষয়টি নির্ভর করে, কি সম্পর্কিত কন্টেন্ট এবং সে সময়ের ইউটিউব বটসের মধ্যে আয়োজিত হওয়া নিলামের উপরে।
এছাড়াও নির্ভর করে কারা কন্টেন্ট দেখছে, কোন জায়গা থেকে দেখছে, কোন সময়ে দেখছে, যে বিজ্ঞাপন ভার্টাইসমেন্টগুলো দেখানো হচ্ছে তার বিজ্ঞাপন ভার্টাইজারের বাজেট কতটুকু তারউপরে।
সুতারাং কখনোই নির্দিষ্ট ভাবে বলা সম্ভব না একটি কন্টেন্ট এ ১০০০ ভিউ হলে কত অর্থ উপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে।
তবে অপেক্ষা করুন, নিরাশ হবেন না। নির্দিষ্ট ভাবে বলা না গেলেও ধারনা তো করা যায় সে সম্পর্কে?
চলুন তাহলে আপনাদের মনে করি পদ্ধতির মাধ্যমে দেখাই, একটি কন্টেন্ট থেকে সে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কি পরিমানের অর্থ উপার্জন করতে পারে।
তবে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি, যেসব ইউটিউব চ্যানেলের অবস্থান ভালো জায়গায় (ভালো জায়গায় বলতে বুঝাচ্ছি যে স্থানের মানুষদের কাছে ইউটিউবের বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপন দেখাতে বেশি পছন্দ করেন) তার থেকে যেসব ইউটিউব চ্যানেলের অবস্থান নিচে (নিচে বলতে বুঝাচ্ছি যে স্থানের মানুষদের কাছে বিজ্ঞাপন দেখানোর মতো আগ্রহী বিজ্ঞাপন দাতার সংখ্যা কম) ৫ গুন কম অর্থ উপার্জন করে থাকেন, একই মানের দর্শক থাকার পরেও। অর্থাৎ আবুল আমেরিকাই থেকেও ১০,০০০ হাজার দর্শক, বা ভিউয়ের জন্যে যদি ১০ ডলার পায়।
সেখানে হায়াত বাংলাদেশে থাকে বলে ১০,০০০ দর্শকের জন্যে সে পাবে মাত্র ১ ডলার। তবে সাধারনত গড় হিসাব করে যা পাওয়া গেছে সেটা হচ্ছে ১০০০ টি ভিউয়ার্সের জন্যে একজন বিজ্ঞাপন ভার্টাইজার কে ২ ডলার ৫০ সেন্ট প্রদান করতে হয় ইউটিউবে কাছে, সে ২.৫০ ডলার আবার দুভাগে বিভক্ত হয় ৫৫/৪৫ পার্সেন্টে ৫৫ পার্সেন্ট পায় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এবং ৪৫ পার্সেন্ট পায় ইউটিউব।
আরো ভালোভাবে বলতে গেলে ১০০০ ভিউয়ের জন্যে ক্রিয়েটর পান ১.৪০ ডলার এবং ইউটিউব কামাই করে ১.১০ ডলার করে।
আরো বড়ভাবে যদি হিসাব করি তাহলে ১০ মিলিয়ন বা ১০ লাখ কন্টেন্ট ভিউয়ের জন্যে ইউটিউব কামাই থাকে ১১০০ ডলার এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কামাই করে ১৪০০ ডলার।
তবে এটা কিন্তু একদম নির্দিষ্ট মান নয় তাদের উপার্জনের আমি শুধুমাত্র গড়ের হিসাবটাই জানালাম আপনাদের।
চ্যানেলভেদে ১০০০ ভিউয়ের জন্যে .৫০ সেন্ট থেকে শুরু করে ৪.৫০ ডলার পর্যন্ত উপার্জন করতে পারেন একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।
সব আসলে নির্ভর উপরে, প্রথমে আলোচনা করা নিলামের উপরে।
সুতারাং এভাবেই কাজ করে ইউটিউবের বিজ্ঞাপন ব্যাবস্থা। তো আজকের টিউনটি এখানেই শেষ করলাম।
যদি টিউনটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই শেয়ার করবেন, টিউনমেন্ট করবেন।
আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে আমার ফেইসবুক আইডি। সবাই অনেক অনেক ভালো থাকুন সেই কামনা জানিয়ে আজকের মতো এখানেই বিদায়। আল্লাহ হাফেয।
আমি আশিকুর রহমান নীল। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 9 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Thanks