পিপল পার আওয়ার ক্তরাজ্যভিত্তিক একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। ২০০৭ সালে পিপল পার আওয়ার এর যাত্রা শুরু হয়। এখানে বায়ার সহজে জবের জন্য অফার করতে পারে। আবার যে কাজ করবে সেও তার স্কিল সেল করতে পারবে। এখান থেকে কাজ কিনে আবার এই মার্কেটপ্লেসে সেল করতে পারবেন। এই মার্কেটপ্লেসে ফিক্সড এবং আওয়ার্লি জব করার সুযোগ আছে। এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: peopleperhour.com
এর আগের পর্বগুলো যারা মিস করেছেন, তাদের জন্য আগের পর্বগুলোর লিংক দিচ্ছি।
১ম পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা
২য় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলো
৩য় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে করনীয়
৪র্থ পর্ব: চাকুরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং
৫ম পর্ব: বিখ্যাত মার্কেটপ্লেসের পরিচিতি
৬ষ্ঠ পর্ব: মার্কেটপ্লেসের বাইরে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাওয়ার উপায়
৭ম পর্ব: পেমেন্ট উত্তোলনের উপায়
৮ম পর্ব: আপওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিত
৯ম পর্ব: ফাইভার নিয়ে বিস্তারিত
- লোগো ও ওয়েবপেজ ডিজাইন
- ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলোপমেন্ট
- সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
- ভিডিও এডিটিং
- ডেটা এন্ট্রি
- কপিরাইটিং
- প্রোগ্রামিং
- অ্যাকাউন্ট সাপোর্ট ইত্যাদি।
পিপল পার আওয়ার একটি জনপ্রিয় ডুয়াল মারকেটপ্লেস।এখানে সার্ভিস সেল করা যায় আবার জবে বিড করে কাজ নিয়েও কাজ করা যায়। এই মার্কেটপ্লেসে জনপ্রিয় হলো নিজের সার্ভিস নিজে সেল করা।নিজের সার্ভিস নিজে সেল করার জন্য আপনি যে সেক্টরের কাজ জানেন ঐ সেক্টরের উপর আপনার স্কিল প্রকাশ করে তা টিউন করতে পারেন। টিউনের মধ্যে আপনি কোন বিষয়ে এক্সপার্ট এবং যে সার্ভিসটা আপনি দিতে চাচ্ছেন ঐ সার্ভিসটা নিতে হলে বায়ারকে কত ডলার গুনতে হবে তা উল্লেখ করে দিতে পারেন।
এছাড়াও পিপল পার আওয়ারে আওয়ার্লি অর্থাৎ ঘণ্টা হিসেবে কাজ করা যায়। আওয়ার্লি হচ্ছে মিনিপ্যাক কাজের অফার যা ১ থেকে ৫ দিনেই বায়ারকে করে দেয়া যায়।
মিনিপ্যাক বলে এই আওয়ার্লির কাজ সম্পাদনা হয় খুব কম সময়ে তাই বায়াররা এসব আওয়ার্লি কিনতে আগ্রহী থাকে তুলনামূলকভাবে বেশি। আওয়ার্লি কাজে সময় পরিমাপ করার জন্য আলাদা কোন
সফটওয়ার ইন্সটল করতে হয় না ফলে কোন ধরনের কোন ঝামেলা নেই সরাসরি আপনি আপনার কাজ শেষ করে নিজেই আপনার কজের হিসেব করে তা উল্লেখ করে দিতে পারবেন আপনার ক্লায়েন্টের কাছে এবং যত ঘণ্টা কাজ করবেন সেই হিসেবেই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।
পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ইমেইল এড্রেস লাগবে। এছাড়া ফেইসবুক অথবা লিঙ্কডিন দিয়েও সাইনআপ করা যায়। তবে ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করা ভাল।
অ্যাকাউন্ট টাইপ উভয় নির্বাচন করলে একই সাথে বায়ার এবং সেলার হওয়া যায়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করার জন্য ইমেইল ভেরিফিকেশান করা হয়। অ্যাকাউন্ট করার সময় সাইনআপ ফর্মে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হয়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত হয়ে গেলে এখন প্রোফাইল তৈরি করা। প্রোফাইল তৈরি করার জন্য টপ নেভিগেশান বারের একেবারে ডান দিকে যেখানে মানুষের মতো প্রতিকৃতি দেয়া আছে সেখানে ক্লিক করলে এডিট প্রোফাইল নামে একটি অপশন আসবে। এই অপশন থেকে পূর্ণ নাম, কাজের ধরন, প্রোফাইল ফটো, আওয়ার্লি রেট,ফোন নম্বর ইত্যাদি যোগ করতে হবে। প্রোফাইল ফটোটি যাতে খুব প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল ও সুন্দর দেখায় সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এই বিষয় গুলোকে খুব সহজ সুন্দর ও সরল ভাষায় কোন রকম ভুল ভ্রান্তি ছাড়াই পূরন করতে হবে। অ্যাবাউট ইউ তে আপনি যে বিষয়ে স্কিল সে বিষয়ে লিখতে হবে। এছাড়াও প্রোফাইল স্কিলস থেকে একাধিক প্রোফাইল স্কিল যোগ করা যায়। প্রোফাইলে ভিডিও যুক্ত করার অপশন আছে। ভিডিওর সময়কাল ২ মিনিটের মধ্যে হতে হবে। পোর্টফুলিও যুক্ত করার সময় ভালো বা উন্নত মানের স্যাম্পল, ছবি, পিডিএফ লেখার ডকুমেন্ট ফাইলের স্যাম্পল আপলোড করতে পারেন।
পিপল পার আওয়ারে বায়ার সেলারের সার্ভিস রেটিং থাকে। আপনি পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খোলার পরেই অন্য পিপিএইচারদের, তা হোক বায়ার বা সেলার, স্টার দিতে পারবেন। স্টার দিলে বোঝা যাবে সেই সার্ভিস বা অফারকৃত কাজটির মান উন্নত, আর পিপিএইচের জব ডেটাবেজে তা শো করবে উপরের দিকে।
টপ নেভিগেশন বারে চারটি আইকন আছে।
১) টিউন আওয়ার্লি:
টিউন আওয়ার্লি হচ্ছে ক্ষুদ্র কাজের অফার, যা এক থেকে পাঁচ দিনেই আপনি বায়ারকে করে দিতে পারবেন, তা যেকোনো ধরনের সেবা হতে পারে। গ্রাফিক্স,ওয়েব, প্রোগ্রামিং, বিজনেস প্রপোজাল- সবই আওয়ার্লির আওতায় অফার করা যায়। আওয়ার্লি কাজ করলে আপনার প্রোফাইলের রেঙ্ক অনেক উপরে উঠে যাবে
আওয়ার্লি কিভাবে তৈরি করবেন :
টপ নেভিগেশন বার থেকে টিউন আওয়ার্লি অপশন থেকে আওয়ার্লি তৈরি করা হয়। আওয়ার্লি তৈরি করার পূর্বে গুগল থেকে মার্কেট রিসার্চ করে কিছু জ্ঞান অর্জন করে নিন। আপনি যে আওয়ার্লি অফার করবেন তা বাজারে কতটুকু সাড়া ফেলতে পারে এমন কিছু চিন্তা করে গুছিয়ে নিন। আপনি যে স্কিল অফার করছেন সেটা ওখানে উল্লেখ করতে হবে। সর্বোচ্চ তিনটি স্কিল দিতে পারবেন।
কোনো স্কিলসেটের অফার করা ভাল যার প্রতিযোগী কম ফলে খুব সহজেই দুরদর্শী লক্ষ্য আর কাজের নৈপূন্যতা দেখানো যায়।
- আওয়ার্লি অফারটি বায়ারকে নিতে হলে কত ইউ.এস ডলার কিংবা পাউন্ড বা ইউরো লাগবে তা সিলেক্ট করে দিতে হবে। কাজের রেট যত হওয়া উচিত ঠিক ততটুকো রেট উল্লেখ করুন। একাধিক আওয়ার্লি তৈরি করা যায়, এক্ষেত্রে লাভ হল বায়ার কোন ধরনের কাজ খুঁজছে তা আপনার পক্ষে বলা মুশকিল, তবে যদি কাছাকাছি স্কিলের একাধিক আওয়ার্লি তৈরী করা যায় তবে বায়ার তার চাহিদা অনুসারে সার্ভিসটি পাবে। আওয়ার্লি যদি কাছাকাছি স্কিলের হয় তবে যেসব কি-ওয়ার্ড, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করছেন তা যেনো অনেকটাই ভিন্ন হয়, এতে করে আপনার আওয়ার্লি বায়ারের কাছে বিক্রয়ের জন্য সহজ হবে।
- এবার কাজের ট্যাগ ও ছবি আপলোড করতে হবে।যেই কাজের স্কিলটি অফার করছেন সেই কাজের উপর একটি ছবি অথবা ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডি আপলোড করলে আপনার আওয়ার্লির চাহিদা বেশি হবে। এক্ষেত্রে ভিডিও তৈরি করার জন্য মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে অফারের উপর একটা প্রেজেনটেশন তৈরি করে স্ক্রিন কেপচার দিয়ে রেকর্ড করে ভিডিও বানানো যায়। যদি আরো প্রফেশনাল ভিডিও চিত্রের দরকার হয় তা অর্ডার করে বানিয়ে নিতে পারেন অন্য আর্টিস্টের কাছ থেকে। ভিডিওর মধ্যে সংক্ষেপে বর্ননা,আপনি যে কাজের অফার করছেন, আপনার কাজ কেন অন্যদের চেয়ে ভালো এগুলো উল্লেখ করতে পারবেন। তাছাড়া যদি কোন অতিরিক্ত অফার থাকে তাও যোগ করতে পারবেন।
- আওয়ার্লির ডিটেইলস এ সার্ভিস সম্বন্ধে বিস্তারিত লিখতে হবে যাতে বায়ার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারনা পায় এবং আকৃষ্ট হয়। আওয়ার্লির ডিটেইলস এ সঠিক, নির্ভুল, যথাযত ও নিখুঁত বর্ননা দিতে হবে। বর্ণনাতে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন। এবং কাজ শেষ করবার পর বায়ার কতটা লাভবান হবে তা উল্লেখ করে দিতে পারেন।
বায়ার সার্ভিসটি নিতে হলে কি কি শর্ত পূরণ করতে হবে এই অপশন এ এগুলো উল্লেখ করতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য বায়ারের কাছ থেকে কি কি দরকার হবে তা উল্লেখ করতে হবে। যেমন: সহায়ক ডেটা, ইমেজ বা ডিজিটাল রিসোর্স ইত্যাদি। বায়ারের কাছ থেকে সেলারের চাহিদা উল্লেখ করে উল্লেখ করে দিতে হবে যাতে পরবর্তীতে ডেলিভারি দিতে সমস্যায় না পরতে হয় অর্থাৎ এই সার্ভিসটি নিতে হলে বায়ারের এই তথ্যগুলো লাগবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখতে হবে যেন এটি পড়লে বায়ার অফারটি কেনার জন্য অর্ডার করে। উপস্থাপনা ভাল হলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে। আওয়ার্লি টিউন দেয়ার আগে টার্মস আর কন্ডিশান চেক করে নিন।
২) ফেবুরাইটস: আপনি আপনার প্রোফাইল থেকে যাদের স্টার দিয়েছেন তাদের তালিকা এবং আপনি কোনো বায়ার বা সেলারকে নিজের প্রিয়-তালিকাভুক্ত করে রাখতে পারবেন, যাতে করে তাদের আপডেট সর্বদা চোখের সামনে সহজেই পড়ে। ফেবুরাইটস অনুসন্ধান করবার কাজেও ব্যবহার করা যাবে অর্থাৎআপনি পিপিএইচে টিউন করা কোনো জবকেও স্টার দিয়ে রাখতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি জবস, আওয়ার্লিস, কালেকশনস ও পিপল এই চার ক্যাটাগরি আওয়ার্লি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারবেন।
৩) ওয়ার্কস্ট্রিম: বায়ার যদি কোনো মেসেজের উত্তর দিয়ে থাকে তা ওয়ার্কস্ট্রিমই প্রদর্শন করবে,অনেকটা ফেইসবুকের মতো টিউমেন্টের পিঠে টিউমেন্ট। মেসেজে লিঙ্ক সহ ছবি বা ভিডিও কোনটাই টিউন করতে পারবেন না। প্রোপোজাল ফিক্সড বা আওয়ার্লি দু’টাতেই করা সম্ভব, কাজের প্রস্তাবনা যদি থাকে তখন তা ফর্মাল আকারে আপনি ক্লায়েন্টকে দিতে পারেন। আপনার পেমেন্ট সেটিংসে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট যোগ করা থাকলে তবেই আপনি ইনভয়েজ রেইজ করতে পারবেন।
৪) নটিফিকেশনস: আপনাকে যদি কেউ এন্ডোর্স বা স্টার দিয়ে থাকে তার নোটিশ প্রদর্শিত হবে, পিপিএইচে একটি প্রোফাইলে স্টার দেয়া সম্ভব, যার মাধ্যমে সেই স্টারকৃত আওয়ার্লি বা মানুষটি (বায়ার কিংবা সেলার) আপনার ফেবুরাইটস এ যোগ হয়ে যাবে, একই প্রক্রিয়াই একজন সেলারের প্রোফাইল এন্ডোর্স করা সম্ভব, এর মানে আপনি সেলারের কাজ সম্পর্কে অবগত এখন আপনার প্রোফাইল আর আওয়ার্লি দুটোতেই স্টার দেয়া সম্ভব, তবে এন্ডোর্স করা সম্ভব শুধু আপনার প্রোফাইলকেই।
বায়ার যখন কাজের অর্ডার করে তখনই তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নেয়া হয়। অর্ডার কমপ্লিট হলে এবং তা সাবমিট করা হলে পিপল পার আওয়ার থেকেই আপনাকে পে করা হবে। পিপল পার আওয়ারের থেকে বাংলাদেশে সাধারণত ৩ বৈধ উপায়ে টাকা উঠানো যায়। ব্যাংক একাউন্ট থাকলে সরাসরি সেই একাউন্টে ” লোকাল ফান্ড ট্রান্সফার” আর মাধ্যমে পিপল পার আওয়ারের থেকে টাকা ট্র্যান্সফার করা যায়।অপরটি হচ্ছে পাইওনিয়ার ডেবিটকার্ডের মাধ্যমে পিপল পার আওয়ার থেকে আয় করা অর্থ সরাসরি এটিএম বুথের মাধ্যমে উঠানো যায়।পিপল পার আওয়ার থেকে স্ক্রিল কার্ড দিয়েও টাকা উঠানো যায়। আর যদি আপনি কোন কারনে আপনার অর্ডার কমপ্লিট করে ডেলিভার করতে ব্যর্থ হন তাহলে বায়ারকে টাকা রিটার্ন করে দেয়া হবে এবং আপনি একটি ব্যাড রেটিং পাবেন। আর যদি কোন কারনে আপনার অর্ডার বায়ার কমপ্লিট অথবা ডিক্লাইন কোনটাই না করে তাহলে কয়েকদিন পরে অটোম্যাটিক অর্ডার কমপ্লিট হয়ে যাবে এবং আপনি পেমেন্ট পেয়ে যাবেন আপনার একাউন্টে। আর যদি আপনার কাজটি বায়ার ডিক্লাইন করে দেয় এবং আপনি পিপল পার আওয়ার এর কাছে রিপোর্ট করেন তাহলে তারা আপনার অর্ডারটি খতিয়ে দেখবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
১) কাজের অর্ডার পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।
২) ম্যাসেজে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করার সময় কোন প্রকার লিঙ্ক, ছবি বা ভিডিও দেয়া যাবে না।
৩) পেমেন্ট মেথড খুব গুরুত্বের সাথে যোগ করতে হবে।
৪) অন্যের অ্যাকাউন্ট থেকে কপি পেস্ট করা যাবে না।
৫) কোন ভাবে একের অধিক অ্যাকাউন্ট খলা যাবে না।
৬) অ্যাকাউন্ট খোলার কিছুদিনের মধ্যে প্রয়োজনিও কাগজ পত্র সাবমিট করতে হবে। যেমন – ভুটার আইডি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট। প্রয়োজনিও কাগজ পত্র সাবমিট না করলে আইডি সাসপেন্ড হওার সম্ভাবনা থাকে।
৭) অ্যাকাউন্ট খোলার সময় সবকিছু সঠিক তথ্য দিতে হবে। মনে রাখতে হবে ভুটার আইডিতে যে রকম আছে ঠিক সেই রকম।
আমার এ লেথাটি ১ম প্রকাশ হয়েছে দৈনিক যুগান্তরের বৃহস্পতিবারের ”চাকুরির খোজে” পাতাতে।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক যেকোন সহযোগিতার জন্য আমার পেজে এসে প্রশ্ন করতে পারেন।
পেজ লিংক: https://www.facebook.com/ekram07
আমি মোঃ ইকরাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 102 টি টিউন ও 130 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
নিজেকে অনলাইন ব্রান্ড এক্সপার্ট হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করলেও গ্রাফিকস, ওয়েবডিজাইন এবং অ্যানিমেশন বিষয়েও প্রচুর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ব্লগিংটা নেশার কারনে করি। নিজের ব্লগের লিংকঃ http://genesisblogs.com/
Thanks for nice post
– – – – – –
যে কোন বই পেতে ভিজিট করুন http://www.bnebookspdf.blogspot.com