যে দশটি বিষয় একজন ফ্রিল্যান্সার তার ক্লায়েন্টের কাছ থেকে শুনতে অপছন্দ করেন

ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে অনেকদিন জড়িত থাকার কারনে অনেককে অনেক ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে হয় । এক্ষেত্রে ভালো-খারাপ দুই প্রকার ক্লায়েন্টের সাথেই কাজ করার অভিজ্ঞতা হয় । তবে আজ শুধু এমন ক্লায়েন্টদের বিষয়ে লিখব যাদের সাথে কাজ করার সময় আপনার মনে হবে এরা মনে হয় উঠে পড়ে লেগেছে শুধুমাত্র আপনাকে হেনস্থা করার জন্য। আপনিও যদি বহুদিন যাবৎ ফ্রিল্যান্সিং পেশার সাথে যুক্ত হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয় আপনিও এরকম কিছু ক্লায়েন্টের মুখোমুখি হয়েছেন। অথবা আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলেও এসব ক্লায়েন্টদের আচরনের সাথে পরিচিত হয়ে নিন। আর এ সকল ক্ষেত্রে কি করতে হবে তা নিয়েও এখানে আলোচনা রয়েছে। তবে জেনে রাখুন সব ক্লায়েন্টই কিন্তু এরকম নয়, খুব কম ক্ষেত্রেই এসব দজ্জাল ক্লায়েন্টের দেখা মেলে। এরা সাধারনত যা যা বলে থাকে:Misys Institute of IT

১. তোমাকে পেমেন্ট কদিন পরে দিচ্ছি

আপনি যদি এই কথাটা কোনো না কোনো ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে অন্তত দুই বার না শুনে থাকেন তাহলে বলতে হবে আপনি অত্যন্ত ভাগ্যবান। দুই বার শোনা তা-ও ভাগ্যের ব্যাপার কারন অনেক ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট “পরে পেমেন্ট দিচ্ছি” বলে এমনভাবে গায়েব হয়ে যান যে তাকে খুঁজে বের করাটা মুশকিল হয়ে যায় । আর যদিও খুজে পাওয়া যায় তবুও পেমেন্ট দেওয়ার কথা বারবার মনে করিয়ে দেওয়া ছাড়া আপনার আর করার কিছুই  থাকে না।
এ কারনেই ৫০/৫০ পেমেন্ট এর প্রচলন শুরু হয়েছে যেখানে কাজের আগে ক্লায়েন্ট আপনাকে ৫০% পেমেন্ট দেবেন এবং কাজের পর বাকি ৫০% দেবেন। এতে সুবিধা হলো কাজের পর যদি ক্লায়েন্টকে এলিয়েনরা তুলেও নিয়ে যায় তবুও আপনার হাতে ৫০% পেমেন্ট থাকবে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার ভাগ্য খুলেও যেতে পারে যেমন কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ করার জন্য ৫০% আপফ্রন্ট দিয়ে কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার আগেই পুরোপুরি গায়েব!
এখনও অনেক প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার এর কাছ থেকে শোনা যায় যে তাদের ক্লায়েন্ট কাজ বুঝে নিয়েও টাকা দিতে নানা অযুহাত দেখাচ্ছে। অনেক ক্লায়েন্ট এর কোম্পানিগুলোর পরিচিতি দেখে মনে হতে পারে যে এরা হয়তো আপনার সাথে বাটপারি করবে না কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন তাই “নতুন কোনো ক্লায়েন্টকে কখনোই বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে”।

২. আমি টাকা পাওয়ার পরই তোমাকে টাকা দেবো

এই ধরনের রিপ্লাই সাধারনত সেই সব ক্লায়েন্ট পাঠায় যারা মনে করে যে তাদের নতুন শুরু করা ব্যাবসা-টা কিছুদিনের মধ্যেই ফেসবুক, গুগলের মত পরিচিতি পাবে এবং তখন প্রচুর আয় হবে। তারা তাদের এই স্বপ্নের কথা আপনার সাথেও শেয়ার করে এবং বলে যে যখন ব্যবসা দাড়িয়ে যাবে তখন আপনাকে মোটা অংকের পেমেন্ট দেওয়া হবে। এই বিষয়টা অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও প্রচুর দেখা যায়। অনেকেই বলবে যে তাদের আইডিয়াটি ইউনিক আর সত্যিই এই ব্যবসা থেকে ভালো আয় হতে পারে।
কখনোই এদের কথা শুনবেন না কারন এখন পর্যন্ত অনেক ফ্রিল্যান্সারদের এ রকম ক্লায়েন্টএর সাথে কাজ করতে দেখা গেলেও সফলতার খবর খুব সহজে মেলে না। এদের সাথে কাজ করা আর ডেসটিনিতে টাকা দেওয়া সমান কথা।

৩. আমার অন্য কর্মচারীর চেয়ে তোমার রেট অনেক বেশি

এই কথা শোনার পর অনেকের ইচ্ছা হয় যে ক্লায়েন্টের কানের কাছে গিয়ে চিৎকার করে বলে যে – “তাহলে আপনার কর্মচারীকে দিয়েই কাজটি করান, ফ্রিল্যান্সার খুঁজছেন কেন?” কিন্তু তা বলা সম্ভব হয় না কারন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজের রেপুটেশন বজায় রাখতে হয়। এই ধরণের হলে ক্লায়েন্টকে বুঝিয়ে দিবেন যে কেন ফ্রিল্যান্সারদের রেট সাধারন কর্মচারির চেয়ে বেশি হওয়া উচিৎ?

ফ্রিল্যান্সারদের রেট বেশি হওয়ার মূল কারন হলো একজন ফ্রিল্যান্সার সাধারনত কোনো সার্ভিস বা প্রোডাক্ট তৈরিতে কাজ করে কিন্তু সে সাধারন কর্মচারীর মতো চিকিৎসা ভাতা বা কোনো ছুটির দিন পায় না। যদিও ফ্রিল্যান্সার ইচ্ছা করলেই কাজ থেকে বিরতি নিতে পারে কয়েক দিনের জন্য কিন্তু তখন তার কোনো আয় হয় না। ফ্রিল্যান্সারদের অন্যতম লক্ষ হলো কাস্টমারের সন্তুষ্টি অর্জন, এখানে কাজ ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অফিসে যেমন কর্মচারীরা কাজ করছে কি-না তা একটু পরপর চেক করতে হয় ফ্রিল্যান্সার এর ক্ষেত্রে তা করতে হয় না। ক্লায়েন্ট যে কাজের জন্য যেমন পে করবে সে তেমনই কাজ পাবে।

৪. কিন্তু অন্যরা তো কম রেট চাইছে!

অনেক ক্লায়েন্টই কম রেটে কাজ করিয়ে নিতে চায়। কেউ কেউ আবার বলতে পারে “আমাদের সাথে কাজ করলে তুমি অনেক পরিচিতি পাবে”(নিচে বিস্তারিত আছে)। এসব কথায় কান দেবেন না এবং আপনার দক্ষতার ওপর ভরসা করে সঠিক রেটই চাইবেন এবং ক্লায়েন্টকে বেশি রেট দেওয়ার কারনগুলো বুঝিয়ে বলতে পারেন।
এখানে ক্লায়েন্টদেরও জানা উচিৎ যে, সে যদি কম রেটে কাজ করিয়ে নিতে চায় তবে তারও খারাপ মানের কাজই আশা করা উচিৎ। এমনও হতে পারে যে তার কাজটি আসলে অন্য কোনো যায়গা থেকে নিয়ে সামান্য পরিবর্তন করেই তাকে দেওয়া হয়েছে। ফ্রিল্যান্সারকে বেশি টাকায় কাজ করিয়ে নিলে নিশ্চিত তার থেকে ভালো কাজ আশা করা যায়।

৫. তুমি অনেক পরিচিতি পাবে

এমন ক্লায়েন্টও পাওয়া যায় যারা বলে “তুমি আমাদের কাজটি বিনামূল্যে/কম মুল্যে করে দাও তার পরিবর্তে তুমি আমাদের কোম্পানির মাধ্যমে অনেক পরিচিতি পাবে…” এটা আবার কেমন কথা? যদিও ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কিং অনেক গুরুত্বপুর্ন তবে শুধুমাত্র এইভাবে পরিচিতি পেলেই আয় নিশ্চিত হয় না, পেমেন্টই এখানে গুরুত্বপূর্ন। পুরোনো নতুন ক্লায়েন্ট দেখে না যে আপনার পরিচিতি কতটা রয়েছে, তারা শুধু দেখে আপনার কাজের অভিজ্ঞতার ঝুলি-আপনার পোর্টফোলিও কেমন। পরিচিতি পাওয়াটা নতুন কাজ পাওয়ার ক্ষেতে একেবারে গুরুত্বহীন না হলেও পেমেন্ট এর বদলে পরিচিতি পাওয়ার মত গুরুত্বপূর্ন মোটেই নয়।

৬. তোমার ইনভয়েস এখনও পাইনি

অনলাইন মার্কেটপ্লেসের বাইরে সরাসরি কাজ করার ক্ষেত্রে সাধারনত কাজের পর ইনভয়েস পাঠানো হয়ে থাকে এবং তার পর ক্লায়েন্ট পেমেন্ট করেন। এক্ষেত্রেও কিছু ক্লায়েন্ট বিভিন্ন অজুহাত দেখান যেমন: “জিমেইলে সম্ভবত কোনো সমস্যা আছে, তোমার ইনভয়েসটা এখনও আমরা পাইনি। এই কারনে তোমার পেমেন্ট টা আগামি মাসের বিলের সাথে দেওয়া হবে”। এক্ষেত্রে আপনার কিছুই করার থাকে না কারন তারা ইমেইল সার্ভিস এর ওপরই সকল দায়ভার তুলে দেয়। এদের সাথে ঝামেলা করে কোনো লাভ নেই।
তো এখানে আপনার কি করা উচিৎ? ইনভয়েসটি আবার পাঠিয়ে দিন এবং এইবার নিশ্চিত হয়ে নিন যে তারা আসলেই ইনভয়েসটি পেয়েছে কি-না কারন এই ধরনের ক্লায়েন্ট এই অজুহাত বার বার ব্যবহার করতে পারে। ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে যদি এই ধরনের রিপ্লাই প্রায়ই পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার উচিৎ হবে এই ক্লায়েন্টের কাজ আর না করা।

৭. লাল রংটা আরেকটু নীলের মতো করো

ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় ভয়ের কারন হলো এই ধরনের ক্লায়েন্ট। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা অধিকাংশ সময়ই এই সব ক্লায়েন্টের মুখোমুখি হন। অনেক ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট এটাও বলতে পারে “আমার লোগোটা গোল হতে হবে কিন্তু তা যেন চারকোনার মতো হয়! “। এরা আসলে নিজেরাই জানে না যে সে ঠিক কোন ধরনের ফলাফল আশা করছে বা কাজ চলাকালীন সময়ে নিজের মত পাল্টে ফেলেন।
এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম উপায় হলো ক্লায়েন্ট কি চায় তা ক্লায়েন্ট এর হয়ে আপনাকেই বুঝতে হবে আর তা হতে পারে ক্লায়েন্টকে বিভিন্ন প্রশ্ন করার মাধ্যমে বা কিছু ভিজুয়াল স্যাম্পল দেখানোর মাধ্যমে। লম্বা প্রজেক্ট এর ক্ষেত্রে ২-১ দিন পর পর ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগ করবেন যেন ক্লায়েন্ট এবং আপনি উভয়েই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করার পর্যাপ্ত সময় পান।

৮. আরো চমকপ্রদ করতে হবে

“তুমি কি আমার কথা বুঝতে পারছো না? ডিজাইনটাকে আরও চোখে পড়ার মতো, ইয়ে মানে, আরও চমকপ্রদ করো…” এর থেকে কি বোঝা যাবে? কিছুই না…। এই ধরনের কথা শোনার পর আপনার প্রথম কাজ হবে ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে জেনে নেওয়া যে সে আসলে চমকপ্রদ, চোখে পড়ার মতো ইত্যাদি বলতে সে ঠিক কি ধরনের ডিজাইনের কথা বলছে? তাকে উদাহরন হিসেবে কোনো ওয়েবসাইট বা ডিজাইন দেখিয়ে দিতে বলুন এবং সাধারনত ক্লায়েন্ট তার পছন্দ হওয়া কোনো ডিজাইন উদাহরন হিসেবে দেবে, এতে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে যে ক্লায়েন্ট এর পছন্দ কি রকম তা বোঝা যাবে কারণ একেক ব্যক্তির পছন্দ একেক রকম হতে পারে।

৯. আবার নতুন করে শুরু করো

নতুন করে কাজ শুরু করতে হবে, তাও আবার কোনো এক্সট্রা ফি ছাড়াই? এ কেমন কথা? কিন্তু এমন কথা প্রায়ই শোনা যায় ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে “এই ডিজাইন আমার মনের মতো হয়নি, আবার নতুন করে ডিজাইন করো”। কিন্তু ক্লায়েন্টের এমন কথায় ভুলবেন না! নতুন করে ডিজাইন করা মানে পুরো কাজ একেবারে নতুন করে শুরু করা আর তাই আপনার কাজের জন্য রিভিশন ফি নেওয়াটাও পুরোপুরি যুক্তিসম্মত। বিশ্বাস করুন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায আপনি নতুন করে ডিজাইন তৈরি করছেন কিন্তু কিছুদিন পর ক্লায়েন্ট আপনাকে আপনার কাজ থামাতে বলছে, কারণ কি? কারণ হলো ক্লায়েন্ট এতোদিনে আপনার পুরোনো ডিজাইনটাই পছন্দ করে ফেলেছে!

১০. তোমার যা মনে হয় তা-ই করো

এই ধরনের রিপ্লাই অন্য ভাবেও আসতে পারে “আমি তোমার কাজে বিশ্বাস করি, তুমি তোমার মতো কাজ কর…” কিন্তু আপনার কখনোই এই কথা বিস্বাস করা উচিৎ নয় কারন এই ধরনের ক্লায়েন্টও ঠিক জানে না যে সে ঠিক কি চাইছে তাই আপনাকেই দায়িত্ব দিয়ে দিল ক্লায়েন্টের চাওয়া বোঝার ও তা অনুযায়ী ডিজাইন করার।

এই ধরণের কাজের ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় কাজের শেষে ক্লায়েন্টের রিপ্লাই হয় এমন- “ওহ, আমি তো এইরকম কাজ চাইনি, এইখানে আর ওইখানে একটু আলাদা করো, কালারটা একটু পাল্টাও, নাহ থাক, আবার নতুন করেই শুরু কর (!)”।
তাই কাজ শুরুর আগেই ক্লায়েন্ট কি চায় সেই সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নিতে হবে। যদি সে সত্যিই আপনার ক্রিয়েটিভিটি পরীক্ষা করতে চায় তাহলে আগেই তা নিশ্চিত হয়ে নিন এবং নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে কাজ করুন, আর যদি ডিজাইন কাজটি সম্পর্কে তার আগে থেকেই কোনো আইডিয়া থাকে তা আগে পুরোপুরি শুনে নিন। এতে করে কাজটি আপনাদের উভয়েরই মনের মতো হবে।

ওপরের লেখাটি দেখে ভয় পাবেন না। ক্লায়েন্টদের এসব খারাপ দিকগুলোর পরও ফ্রিল্যান্সিং করাটা কিন্তু অনেক সুবিধাজনক। কারন চাকুরীজীবীদের মতো ফ্রিল্যান্সারকে অফিসের ম্যানেজারের মুডের ওপর নির্ভর করতে হয় না। আবার যেখানে চাকুরীজীবীদের প্রায়ই বরখাস্থ হওয়ার চিন্তায় থাকে সেখানে একজন ফ্রিল্যান্সার তার ক্লায়েন্টকে পছন্দ না করলে সরাসরি বাদ দিতে পারে! এছাড়াও আছে নিজের মতো করে কাজের সময় নির্ধারন করার সুযোগ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ রয়েছে অনেক ধরনের কাজ যেমন গ্রফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ইমেইল মার্কেটিং, এসইও ইত্যাদি। আপনার যে কাজটি করতে সবচেয়ে ভালো লাগে তা নিয়েই ফ্রিল্যান্সিংএ নামতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি উক্তি মনে পড়ে গেল “আপনার যা করতে ভালো লাগে তা-ই পেশা হিসেবে বেছে নিন, তাহলে জীবনে আর কোনো দিনই আপনাকে কাজ করতে হবে না”।

আপনার ক্যারিয়ারে আপনি কি কোনো দজ্জাল ক্লায়েন্ট এর মুখোমুখি হয়েছেন? কাজ করতে গিয়ে ক্লায়েন্টের এমন কোনো কথা শুনতে হয়েছে যা আপনাকে রাগিয়ে তুলেছিল? সেই সম্পর্কে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না…

Level 0

আমি মাইসিস ইনিষ্টিটিউট অব আইটি। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 32 টি টিউন ও 26 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

চট্টগ্রামে আউটসোর্সিং ক্যারিয়ার স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন প্রদানকারী অনেক পুরোনো এবং বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান মাইসিস ইনিষ্টিটিউট অব আইটি। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন মাইসিসের ওয়েবসাইটে । আমাদের ওয়েবসাইটঃ http://misysinstitute.com ব্লগ: http://misysinstitute.com/blog/ ফ্রিল্যান্সিং টিপস সমৃদ্ধ ফ্যান পেইজঃ http://fb.me/MISYSInstituteOfIT


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ভালোই বলেছেন 😛

আপনার লেখাটি থেকে অনেক কিছু জানলাম । যদিও এ দিকটায় আমি বিশেষ কিছুই জানি না ।