‘নারী’ মানে প্রথম যে কথাটি আসে, তা হলো ‘মা’।

সবাইকে সালাম ও ভালোবাসা জানাই।
আশা করি সব টিউনার বন্ধু ভালো আছে।
আজ ৮ ই মার্চ, "আন্তর্জাতিক নারী দিবস''। আমি নারীদেরকে সম্মান ও ভালোবাসার দৃষ্টি থেকে দেখি, সেই অনুভূতি থেকে এই টিউন।

প্রথম কথাঃ

টেকটিউনসে কেন এই টিউন? উত্তরটা হলো, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্লগিং প্রযুক্তি সাইট এটি। তাই বলা যায়, দেশের শীর্ষ মেধাবী তরুণদের বেশীরভাগ অংশ এই সাইটের প্রাণ জুড়ে আছে। তাদের সাথে বিষয়টা শেয়ার করার মাধ্যমে গড়ে উঠতে পারে সচেতনতা। এই টিউন তারই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এই দিনটির আড়ালে আমি কিছু মেসেজ টিউনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। তথাপি দিবসটি সম্পর্কে অপ্ল কিছু তথ্য থাকবে।

আন্তর্জাতিক নারী দিবসঃ

সাধারণত প্রতি বছর ৮ই মার্চ সারা পৃথিবী ব্যাপী "আন্তর্জাতিক নারী দিবস" পালিত হয়। আমাদের নারীদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের জন্য এই দিনটি বিশেষ দিনটি পালন করা হয়। অনেকেরই অভিমত যে, একদিনে ভালোবাসা প্রকাশ করার কি আছে? তাদের জন্য আমি বলতে চাই, ভালোবাসাটা যদি একটা 'পাহাড়' হয় তবে তার সর্বচ্চো চূড়া হবে, ভালোবাসার জন্য পালিত দিনটি। যদি 'সাগর' হয় তাহলে সাগরের মধ্যবিন্দু হবে সেই দিনটি। অর্থাৎ, প্রত্যেকটা জিনিসের কিন্তু সর্বচ্চো থাকে। সেটা প্রকাশের জন্নই হয়তো 'দিবস' এর সৃষ্ট হয়েছে।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস কি? :

১৯১১ সালের ১৯ মার্চ সর্বপ্রথম জার্মানিতে 'সোশালিস্ট পার্টি অব আমেরিকা' ডাকে 'আন্তর্জাতিক নারী দিবস' পালিত হয়। ১৯১০ সালে কোপেনহেগেনে আন্তর্জাতিক মহিলা সম্মেলনে একজন জার্মান সোশালিস্ট ক্লারা যেটকিন, আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালনের জন্য প্রথম প্রস্তাব করেন। তখন এর জন্য কোন নির্দিষ্ট দিন ঠিক না হলেও ১৯৭৭ নারী অধিকার ও আন্তর্জাতিক শান্তির জন্য জাতিসংঘ মার্চ মাসের ৮ তারিখকে 'আন্তর্জাতিক নারী দিবদ' হিসেবে ঘোষনা করে। সেই থেকে পালিত হয়ে আসছে এই দিনটি।

আমাদের দেশে নারীদের বর্তমান অবস্থাঃ

আমাদের দেশ মহিলা রাজনীতি নির্ভর হলেও, তারা নারীদের অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি। কিছুদিন আগে 'ইভ টিজিং' (মেয়েরাও নারীত্বের দাবীদার) নিয়ে কিছু পাশবিক ঘটনার পর বেশ কিছু আইন হয়ছে। আমরা তার কিছু সুষ্ঠু প্রয়োগও দেখেছি। তবে আমার যেটা আশঙ্কা, সেটা হলো জনসম্মুখে সিগারেট খেলে ৫০ টাকা জরিমানা এই নাজুক আইনের মত না এটা আবার মিইয়ে যায়। আমরা আসলে এমন দেশে থাকি, যেখানে অঘটন না ঘটার জন্য 'সৃষ্টকর্তা'র কাছে প্রার্থনা করা ছড়া আর কিছুই নেই!তবে এই আইনের বেশ কিছু অপব্যবহার ইতি মধ্যে আমাদের সামনেই ঘটেছে। কিছু ব্যতিক্রমি মেয়ে আছে যারা এই আইনটিকে নিজেদের প্রয়োজনে কাজে লাগাচ্ছে। নারীদের প্রতি আমাদের দৃষ্টভঙ্গি ও প্রয়োগের দুটি নমুনা বলছি।

ক) এসিড নিক্ষেপঃ

আমাদের দেশে নারীদের বর্তমান অবস্থা বুঝানোর জন্য আমি একটা ছবি দিচ্ছি .

এই রকম দৃশ্যগুলু আমাদেরকে এখনও দেখতে হয় একবিংশ শতাব্দিতে এসে। ক্ষুদা দারিদ্রে থেকে বাচার জন্য যে দেশের মানুষ রাজনীতির মত ছোট জিনিসকে আকড়ে পড়ে থাকে তাদের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য আবারো একবার প্রভু'কে ডাকতে হলো। যে দেশে এখনও 'এসিড নিক্ষেপ'র মত নোংরা ঘটনা ঘটে, সেখানে নারীদের অবস্থা নতুন করে বর্ণনা করতে গেলে, নিজেদের অসহায়ত্বই প্রকাশ পায়। এই রকম ঘটনা ঘটিয়ে তারা যখন বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তখন নিজেকে বড় অপরাধী মনে হয়। আইনের চোখে ফাঁকি দিয়ে কিংবা রাজনৈতিক সাহায্য নিয়ে বেঁচে যাওয়া এই পশুগুলা মানব জাতির মনুষত্বের জন্য সবচেয়ে বড় লজ্জা।

খ) ইভ টিজিং :

আমরা যখন বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে কিংবা নিজেদের বিবেক হারিয়ে এই কাজটি করি, তখন আসলে এই কাজটির খারাপ দিক বুঝা যায় না। আপনি যখন আপনার বোনকে নিয়ে বাহিরে বার হবেন এবং আপনার বোন আপনার সামনে ইভ টিজিং এর স্বীকার হবে, কেবল তখনই বুঝবেন ইভ টিজিং কিভাবে আমাদের সমাজকে অসুস্থ করে রেখেছে। আমরা আসলে এই ব্যাপারগুলা দেখতে দেখতে হাপিয়ে উঠেছি। যতক্ষন না আমদের ঘুমন্ত বিবেক জেগে উঠবে ততক্ষন এই রোগ সারবে না। তবে একটা জিনিস আমরা সব টিউনারই জানি যে, আমাদের ব্যবহার আমাদের পরিবার তথা বাবা-মা'কে রিপ্রেসেন্ট করে। তাই নিজের অস্তিত্ব(মা-বাবা) রিপ্রেসেন্ট করে।তাই নিজের অস্তিত্ব(মা-বাবা)কে অপমান না করে আমরা যদি সম্মান করতে পারি কেবল তখনই এই অসুস্থ সংস্কৃতি বন্ধ হবে।

আপনি খেয়াল করবেন, আপনি যদি সিগারেট না খান কংবা মেয়েদের টিজ না করেন আপনার বন্ধুদের কেউ কেউ আপনাকে বলছে, "তুই বেটা হি*** নাকি? কাম'ন ম্যান!!" তবে আশার কথা সবাইত এক রকম না! ভালো মানুষের সংখ্যাই বেশি।

শুধু আমরাই কি অপরাধী? নারীরা কি নির্দোষ? :

আমি যদি এক কথায় এই প্রশ্নের উত্তর দিতে যাই, তা হবে "না"। কারণ এক হাতে তালি বাজে না। আমি সম্ভব্য শ্লীলতার মধ্যে একটা ছবি দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সেটা দেখলে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন।

তাদের এই বহিঃপ্রকাশ তথা প্রতিবা খোঁজার নামে, সমাজে চলছে চরম আকারের বাণিজ্য। যাতে নারীদের পূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। সজ্ঞানে কিংবা অজ্ঞানে তারা এই ব্যপারগুলুর স্বীকার। এর মানে এই না, আমি নারীদের ঘরে থাকতে বলছি কিংবা শুধু রান্না ঘর দেখাশুনা করতে বলছি। একটা কথা কি জানেনতো, আপনি যদি টোপ না ফেলেন মাছ কিন্তু নিজে নিজে ডাঙ্গায় উঠে আসবে না। বর্তমান সময়ে আধুনিক হবার নামে মিডিয়া/বিজ্ঞাপন তথা গ্লেমার ওয়ার্ল্ড(কিংবা তথাকথিত সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে।) নামে যা হচ্ছে, তা এক কথায় 'অশ্লীলতা'। ]

আমরা জানি সেখানে কি বুঝানো হয় এবং তা শুধু মাত্র পুঁজিবাদের অন্যথায় লোভ হাসিলের আদায়ের উদ্দেশে। আর মেয়েরা তথা নারীরা যদি আধুনিকতার নামে সেখানে প্রশ্রয় না দিতো তবে কি এমনটা হত। আজ কাল পরিবারের সামনে টিভি দেখা প্রায় অসম্ভব হয়ে গেছে। আমার এক বন্ধু গতকাল বলছিল, একটা বিশেষ বিজ্ঞাপন সম্প্রতি দিচ্ছে আমাদের চ্যানেলগুলুতে। বাবা-মা ও ভাইয়ের সামনে সে রীতিমত লজ্জায় উঠে যেতে বাধ্য হয়ছে। তাহলে সেখানে প্রশ্রয়টা কে দিচ্ছে?

সেদিন ক্লাসে আমাদের একজন ম্যাম'তো সবার সামনে মেয়েদেরকে, তাদের পোষাকের ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। তাহলে কি আমরা বলবো, এতে ফ্যামেলীর শিক্ষার অভাব? আমি মানলাম আমাদের পুরুষ সম্প্রয়দায়ের সমস্যা বেশি। কিন্তু তাই বলে আমরা নারীদের একদম নির্দোষ বলে দিতে পারি না। আপনি খেয়াল করবেন রাস্তা দিয়ে যখন একটা মেয়ে শ্লীল পোষাক পরে যায়, তাদের টিজিং করার সাহস কেউ পায় না। আবার একই মেয়ে, আধুনিকতার নামে আধুনিক জামা কাপড় পরে, দেখবে সে যখন রাস্তা দিয়ে যায়, সবাই এমন ভাবে তাকিয়ে থাকে যেন খুব মজার কিছুএকটা যাচ্ছে।

তাহলে কি আমি বলবো তারা এইগুলা দেখা/শুনার জন্যই এই রকম গেটাপ নেয়? কারো কারো ধারনা হতে পারে, আমি বোরখা পরার কথা বলছি। তা নামি কখনোই বলতে পারি না, এটা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটা ব্যপার। আপনি দেখবেন পহেলা বৈশাখ কিংবা, বসন্তের প্রথম দিনের সাঁঝে, সবাইকে অন্য রকম লাগে। সেটাই নিয়ে আমি ইভ টিজিং হতে দেখিনি কখনও। কারন এতো শতভাগ বাঙ্গালীপনা। তাতে হয়তো, নারীর প্রতি সম্মান আর ভালোবাসা একটু খানি বেড়েই যায়। তাছড়া আরো একটি বিয়ের চমৎকার ছবিও আমরা দেখে তার আবেশ বুঝতে পারি।

নারী প্রেরনা, নারী ভালোবাসাঃ

মা কিংবা ভালোবাসার মানুষের 'এক কথায়' অনেকের জীবনের ইতিকথা বদলে যেতে আমি দেখেছি। তাই তারা প্রেরনা। তাই তারা ভালোবাসা। আমাদের দেশে এই নারীরাই বাছিয়ে রেখেছে গোটা একটা শিল্পের বেশিরভাগ অংশ। তা হল তৈরী পোষাক শিল্প। জানিনা তাদের কথা কত জন ভাবে, তবে তারা আমার কাছে অনেক বিষ্ময়ের ও সম্মানের। কোনও খারাপ কাজ কিংবা ছোট কাজ করলে আমি অনেকেই গালি দিতে শুনেছি, "পুরা গারমেন্টেসর লোকজনের মত!!"।(আমার এক পাড়াত ভাই আছেন, যিনি মাঝে মধ্যেই এই কথা বলেন!) বিশ্বাস করেন, এই গালির মানে আমার মাথায় ধরে না। কেউ জনলে আমাকে জানাবেন। নারী আমাদের জন্য কতটা প্রেরনার তার নমুনা দেখানোর জন্য আমি একটা ছবি দিলাম নিচে।

শেষকথাঃ

আমার নিজস্ব অভিমত ও চিন্তা থেকে এই টিউনটি করা। কাউকে দুঃখ দিতে নয়। কেউ কষ্ট পেলে মার্জনা মিলবে আশা করি। তবে এখান থেকে যদি একজনও সচেতন হয় তাতেই আমার চেষ্টা সফল হবে। কারন নারী মানে প্রথম যে কথাটি আসে, তা হলো 'মা'। শেষ করার আগে সবার জন্য দুটি জিনিস নিবেদন করতে চাই।

এই টিউনটি উৎস্বর্গ করছিঃ

আমার ভালোবাসার 'মা'(যিনি এখনও আমাকে খাইয়ে দেন!) সহ, সকল টিউনারের ও আমার আরেকটি প্রিয় সাইট টেকটুইটস(http://www.techTWEETS.com.bd) এর সকল বন্ধুদের শ্রদ্ধার 'মা'য়ে দের। আমি একটা কথা বিশ্বাস করি, পৃথিবীর সব ভালোবাসাই মা'এর জন্য।

ফেসবুকে আমাকে পাবেন এখানেঃ Rubel Orion

Level 0

আমি Rubel Oron। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 229 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

______''সুডো ব্লগ''_এ আপনাকে স্বাগতম!' ________'প্রোগ্রামারের পৃথিবী''_তে আপনাকে স্বাগতম! _______''Rubel Orion on Facebook! :D


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ভাই জোস হয়ছে!!!!!!!!!!!!!!!বিশেষ করে ইভ টিজিং এ নারীরাও যে দায়ী এইটা দারুন একটা সত্য কথা!!!!!!!!!!এক হাতে সত্যি তালি বাজে না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

    সহমত

    ধন্যবাদ সোহাগ ভাই!

    Mr সোহাগকে একটা উদাহরণ দেই ?

    আপনাকে আমি যদি এখন কোনো খারাপ কথা বলি (যেমন গালি দেয়া), তাহলে কি এখানের সব পাঠকের ধরে নেয়া উচিত যে নিশ্চয়ই সোহাগের কোনো না কোনো দোষ আছে | বিনাকারণে অনুপ সোহাগকে খারাপ কিছু কেন বলবে | এক হাতে কি তালি বাজে ? কি বলবেন আপনি ?
    আপনি যা বললেন সেটা “ব্যতিক্রম” কে “উদাহরণ” হিসাবে তুলে ধরে একটা সাধারণ নিয়ম তৈরী করে দিলেন | এটা আমাদের সমাজে খুব জনপ্রিয় একটা ঘটনা | মেয়েদের বিনা কারণে কলংকিত সাব্যস্ত করা | যেমন ?

    – কোনো ছেলে কোনো মেয়েকে প্রেম নিবেদন করে ব্যর্থ হলে তার প্রতিশোধের খুব সস্তা আর কার্যকরী রাস্তা হলো মেয়েটার নামে হালকা করে মুখরোচক গুজব ছেড়ে দেয়া | বাজারে খুব চলে এটা |
    – কোনো ছেলে সামাজিক মেলামেশায় উত্সাহী হলে তাকে বলা হয় মিশুক; আর কোনো মেয়ে এরকম করলে তাকে বদচরিত্রের বলতে দ্বিধা করেনা কেউ |
    – কোনো মেয়ে প্রেম পত্র পেলে নিজের বাড়িতেই মার খায় সেই মেয়েটি; ঘরবন্দিও হয় কখনো কখনো |

    আরো উদাহরণ দেয়া যায় | এটা নিয়েই একটা series of tune করা যেতে পারে | আপনি নিশ্চয়ই জানেন রাস্তাঘাটে, যানবাহনে প্রতিদিন কত মেয়ের শরীরে অশ্লীল হাত পড়ে ছেলেদের? আপনার বক্তব্য মেনে নিলে ধরে নিতে হবে ওই মেয়েরাও শরীর এগিয়ে দেয়ে কোনো না কোনো ভাবে – এস, আমাকে ছুয়ে ধন্য কর !!

    যে সৃষ্টিকর্তা ছেলেদের বানিয়েছেন তিনিই মেয়েদেরও বানিয়েছেন | বরং ছেলেদের থেকে বেশি পূর্ণাঙ্গ করেই বানিয়েছেন | অথচ আমাদের উপমহাদেশীয় সমাজে ওদেরই সবচেয়ে বেশি ignore করা হয় | আমাদের সমাজের একটা অদ্ভূত নিয়ম হলো যৌনতা সম্পর্কে লুকোছাপা | এর এর থেকেই আসে সমস্ত বিকৃতি | আমাদের খাওয়া,ঘুম এর মতই অনিবার্য এই প্রবৃত্তি (যৌনতা)কে চেপে চেপে, রেখে ঢেকে পচা গন্ধ বের করে ফেলা হয় | মেয়েরা তবু কিছুটা হলেও জানতে পারে নিজের শরীর সম্পর্কে মা,খালাদের কাছ থেকে | আর আমরা ছেলেরা নিজেদের শরীর সম্পর্কেই জানতে পারিনা; মেয়েরা তো দুরের গ্রহ !! তাই আমরা আশ্রয় নেই চটি পত্রিকা, ব্লু-ফিল্ম এর | এসব থেকে কিছু কে শেখা যায়না টা বলবনা; কিন্তু এটা বাস্তব জীবনে যে চলবেনা সেটাও আমরা জানিনা |

    যারা বিশ্বাস করেন যে মেয়েরা ছেলেদের সমান নয়; তারাও এটা ভুলে যান যে মেয়েদের যৌন অনুভূতিও ছেলেদের থেকে অনেক আলাদা |
    ছেলেরা যেমন নগ্ন নারী শরীর দেখেই উত্তেজিত হয়; মেয়েরা ঠিক তেমনভাবে হয়না নগ্ন পুরুষ শরীর দেখে – এই তথ্যটা আমাদের মধ্যে কজন জানি? মেয়েদের যৌনতার সাথে এমন অনেক facotr জড়িত যে আমরা ছেলেরা সেটা কল্পনাও করতে পারবনা |

    আসুন, আমরা ঠিক করে আগে নিজেদের অন্তত জানি | সঠিক জ্ঞানই পারে বিকৃতি দূর করতে |

    Level 0

    @অনুপ। আমার মুখ বন্ধ।

    Level 0

    josssssss……………………

    @ অনুপ >>>
    ১০০% সহমত…

Level 0

যদি বলি অসাধারণ হয়েছে তাহলে বোধ হয় আমার অনুভূতি সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করতে পারব না। লেখাগুলো পড়ার সময় মনে হচ্ছিল আমার মস্তিস্কের কোনো এক গভীর ভাঁজ থেকে কথাগুলো বের করে আনা হয়েছে! আর কিছু না হোক টিউনটি আমাদের চিন্তা-চেতনার একটি জায়গা দখল করে নেবে। ভালবাসা রইল। ভালো থাকবেন।

    আমি কোন কমেন্ট না করে আপনার সাথে সহমত। ধন্যবাদ রুবেল ভাই কে।

    সহমত

    Level 0

    apni amer moner kotha bolecen
    thank u

    Level 0

    apni amer moner kotha bolecen.
    thank u

    সহমত।

    সায়েম ভাই, ইমোশনাল করে দিলেন! 🙁

    মাখন, খান বিডি, সাইবার ডন, ধন্যবাদ ভাইজানেরা !

    Level 0

    আমি ভেবেছিলাম কমেন্টে কঠোরতা আছে! ও! কঠোরতাও একধরণের ইমোশন।

    সায়েম ভাই, কথা নির্মম হলেও সত্য ! 😛

খুব ভাল লাগলো।

Level 0

আপনার লেখাটি অনেক সুন্দর হয়েছে…………

কত সুন্দর টিউন! আহা মা! মা! মা! নিরপেক্ষতার জন্য এটি আরও চরম হয়েছে। ধন্যবাদ দিয়েছোট করব না।

“কোন্ রণে কত খুন দিল নর লেখা আছে ইতিহাস,
কত নারী দিল সিঁথির সিন্দুর লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপাড়ি, কত বোন দিল সেবা,
বীরের স্মৃতি-স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
কোন কালে একা হয়নি ক’জয়ী পুরুষের তরবারী,
প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়-লক্ষ্মী-নারী।”

************************************************

“বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণ-কর,
অর্দ্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্দ্ধেক তার নর।”

বর্তমানে এসিড নিক্ষেপ,ইভটিজিং,যাই বলেন এগুলো যে নারীদেরই কারনে হচ্ছে এটা আপনি বুঝতে পেরেছেন এবং টে.টি.এর মাধ্যমে সকল কে জানাতে পেরেছেন এজন্য নয় বরং এমন একটি সাহসী ইচ্ছার জন্যই আপনাকে ধন্যবাদ না জানিয়ে পারলাম না। আপনি কখনো ভেবেছেন এসিড নিক্ষেপ,ইভটিজিং, নারীদের উত্তক্ত, কারা করে, কেন করে?
একটি ১৩,১৪ বছরের ছেলে কিন্তু এটা করেনা।যারা এই কাজ গুলি করে দেখবেন সবাই বয়ঃপ্রাপ্ত।
বৈজ্ঞানিক কারন কখনো খুজে পেয়েছেন?

    সহমত

    @আজিজুল ইসলাম : “বর্তমানে এসিড নিক্ষেপ,ইভটিজিং,যাই বলেন এগুলো যে নারীদেরই কারনে হচ্ছে………”

    ……………..আর কিছু বলার নেই…………………….

    Level 0

    vai eta ki bollen???meye ra sob khetre doshi…eta kokhonoi na…..

    mukit এর সাথে সহমত পোষণ করছি।
    আজিজুল ভাই, আমি বলেছি, এক হাতে তালি বাজে না। আর মেয়েরা কাউকে এসিড মেরেছে এটা যেমন আমরা শুনিনি তেমনি আমরা যে নির্দোষ তাও কিন্তু বলিনি।

    তর্কে না গিয়ে আমরা এই এসিড নিক্ষেপকারীদের যেন প্রকৃত মানুষ হিসেবে দেখতে পারি, তার জন্য আমার এই চেষ্টা।

সময়োপযোগী দারুন টিউন, সকলেই আপনার কথার মর্মার্থ সহজেই বুঝতে পারবে… {কিছু ছবি দেখতে খুব বিশ্রী লাগছে, অনুরোধ রইলো ছবিগুলো ব্লার ইফেক্ট দিয়ে একটু ব্লারি বা ঘোলাটে করে দেয়ার…}

    সহমত!

    আরিফ ভাই, আমি আসলে কিছু সমস্যার জন্য ছবি আপলোড করতে করতে হাপিয়ে উঠেছি! আপনার কথা রাখার চেষ্টা করছি। ধন্যবাদ!

এক কথায় দারুন উপস্থাপনা!
ফেসবুকে শেয়ার করলাম।
অসীম ধন্যবাদ রুবেল ভাই।

আসলেই অসাধারন টিউন!!
দেশের সব মানুষ যদি নারীদেরকে নিয়ে এভাবে চিন্তা করে তাহলে দেশের আর কোন ইভটিজিং, এসিডের মত ঘটনা ঘটবে না।
রুবেল ভাই আপনাকে আনেক ধন্যবাদ।

সহমত

Level 0

ভাইয়া=>এই পরিস্থিতি তে আমি বেশি পরেছি(ইভটিজিং এ প্রতিবাদ করলে)।তাই আমার চোখের জল কে থামাতে পারিনি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর লেখা উপহার দেয়ার জন্য।

নারী মানে প্রথম যে কথাটি আসে, তা হলো ‘মা’।খুব ভাল লাগল, এই রকম টউনের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    স্বাগতম, রাশেদ ভাই!

    ‘নারী’ মানে প্রথম যে কথাটি আসে, তা হলো ‘মা’ …. কিন্তু প্রচ্ছদের Featured image হিসেবে সেটি সিলেক্ট করা আছে সেটি মায়ের নয়.. কোন তরুণীর 🙂 🙂

    নেট মাষ্টার ভাই,
    এই ইমেজ দেখে আমিও মুগ্ধ হয়েছি। কারন এটি আমাদের বিজ্ঞ মডারেটর ভাইদের কাজ!
    😛 😛

osadharon hoyese,ai rokom tune aro asa korsi apnar kas thake.thanks

ভাইয়া অসাধারন একটি টিউন করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার কথা গুল যে ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়েছেন তা যদি আমরা সূধরাতে পারি তাহলে আমাদের সমাজের চেহারা পালটে যাবে।আবারো ধন্যবাদ

মোট মন্তব্য এসেছে ২০ টি তার মধ্য মেয়েদের মন্তব্য নেই একটিও। হতাশ হওয়ার মত ব্যপার হলো। তারা মানে মেয়েরা কোন দিন……………………

Level 0

চমত্‍কার চমত্‍কার এবং শুধুই চমত্‍কার ।কিন্তু একটি প্রশ্ন এটি কি টিটিতে প্রকাশ যোগ্য ?

    “টেকটিউনসে কেন এই টিউন? উত্তরটা হলো, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্লগিং প্রযুক্তি সাইট এটি। তাই বলা যায়, দেশের শীর্ষ মেধাবী তরুণদের বেশীরভাগ অংশ এই সাইটের প্রাণ জুড়ে আছে। তাদের সাথে বিষয়টা শেয়ার করার মাধ্যমে গড়ে উঠতে পারে সচেতনতা। এই টিউন তারই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এই দিনটির আড়ালে আমি কিছু মেসেজ টিউনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। তথাপি দিবসটি সম্পর্কে অপ্ল কিছু তথ্য থাকবে।”

    মানছি এটা out of focus টিউন; কিন্তু এতটাই সার্বজনীন এর আবেদন যে এটা যেকোনো ভাবেই আসতে পারে টিটি তে |

    ধন্যবাদ রুবেল অরিয়ন

আজ সকাল বেলা বেশ ট্রাফিক বিরক্তি নিয়ে গেলাম ইউনিভার্সিটিতে! গিয়ে দেরির জন্য ”জাকির” আর ”রিমন” এর হাতে হালকা ধোলাই!! 🙁
তারপর শুনলাম আমার টিউন নাকি নির্বাচিত হয়েছে!! আমি ইমোশনাল হয়ে গেলাম!! 😉 😛
সত্যি কথা বলতে কি, এই টিউন যখন আমি লিখছিলাম আমার মা আমার পাশে বসে ছিলো, দেখছিলো।
রাতে আমার বাসায় বেশ মশা প্রবলেম করে! আমি কম্পিউটারের সামনে বসে হাবজাবি করলেও, মা আমার সাথে দাঁড়িয়ে মশা মারা/তাড়ানোর চেষ্ট করে! সেই মা’কে সম্মান না করতে পারলে জীবনে আর কি আছে?
-আর
এই টিউন নির্বাচিত হওয়ার পর যার কথা মাথা থেকে এখনও সরছে না, তার কথা না লিখলে কিছুটা অন্যায়ো হবে। তার হাত ধরেই বছর খানেক আগে আমার টি.টি-তে আসা!
তিনি আর কেউ নয়, আপনাদের টিউনার ?জাকির!!
সবাই ভালো থাকবেন!

    Level 0

    ওয়াও! ?জাকির! ভাইয়ের নামের শেষে আরেকটি ‘!’

Level 0

অনেক সুন্দর tune । সরাসরি প্রিয়তে।

একমাত্র শিক্ষাই পারে এসব সমস্যার সমাধান দিতে । আর শিক্ষা কি জানেন তো ?
” জ্ঞান. দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে আচরণের কাক্ষিত. ইতিবাচক ও স্থায়ী পরিবর্তনই হল শিক্ষা”
অসাধারণ একটি টিউনের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

অনেক সুন্দর এবং ভাল বলেছেন। আমি একটি কথা বলতে চাই আল্লাহকে বেশি করে ভয় করতে হবে ও আল্লাহর বিদান অনুযায়ে সকলকে পথ চলতে হবে।

নারী মানে প্রথম যে কথাটি আসে তা হচ্ছে “নারী”। আপনি তো নারীর নিজের মূল অস্তিত্ত্বই অস্বিকার করছেন।

ঘুমোতে যাওয়ার সময় হয়েছে,তাই আপনার টি্উনের উত্তর দিলাম না,পুরুষ মহলে ভালইতো আসর বসিয়েছেন জনাব।নতুন এসেছি আপনাদের মাঝে,এই ব্লগের মডারেটররা কি চাননা আমাদের মতো গাধা টাইপ
লোক এই ব্লগে আসুক? সব কিছু কেমন কঠিন,এমন কি প্রোফাইল পিকচার কিভাবে আপলোড করবো তাই খুঁজে পেলাম না। ধিক্কার জানাই সবাইকে যারা আমার মতো নন টেকি লোকেদর জন্য ব্লগকে কঠিন করে
সাজিয়েছে।

দুনিয়ার নন টেকি এক হও, এক হও
মডারেটরের কালো হাত ভেঙ্গে দাও,গুঁড়িয়ে দাও।

    বোন,
    পুরুষ মহলে আসর মানে কি?
    আমার ধারনা আপনি টিউন না পড়ে, কমেন্ট নিয়ে বেশি ব্যস্ত।
    আগে পড়েন, তারপর কমেন্ট করেন; অনুরোধ থাকলো।
    মডারেটরদের কিছু বলার জন্য আলাদা জায়গা আছে।

    রুবেল,
    টি উন না পড়ে কমেন্ট করার অভ্যাস নেই। আপনার লেখার শুধু আমরাই কি অপরাধী?-এ অংশের সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করি,আর জনসমর্থন পেয়েছে এ অংশটুকুই বেশি।আমার কমেন্টটি আর একবার পড়ুন,এখানে আসলে সাহায্য চাওয়া হয়েছিল কিভাবে ছবি আপলোড করতে হয় সে বিষয়ে, আপনি ইচ্ছা করলে আমাকে তা বলতে পারতেন,কিন্তু বলেননি।সমস্যা
    নেই,কোন এক সময় আমি এটা শিখে যাবো।

    যাই হোক,আপনার টি উনে কমেন্ট করে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

    Level 0

    Ms. Lily আপনাকে বলছি। ছবি এড করতে এই লিঙ্ক দেখুন। https://www.techtunes.io/webware/tune-id/36249/ ধন্যবাদ। আর আপনার কথায় রাগের লেশমাত্র পেলাম না। মনে হচ্ছে খুব খুশি হয়ে কথাগুলো বলছেন। আমিও কথাগুলো খুব এনজয় করেছি। লিঙ্কটা আপনার উপকারে আসলে অবশ্যই কমেন্ট করে যাবেন। অথবা অন্য যে কোনো কারণে কমেন্ট করতে পারেন কোনো সমস্যা নেই!!! আমরা অনেক উদার..:) ভালো থাকবেন।বিদায়।

    লিলী আপু,
    আমি এই টিউন দিতে ২ দুই ঘণ্টা লাগছে!!!! কারন প্রথমে আমি ছবি নামাইসি, কিন্তু পরে দেখি টিউনে তা আপলোড করা যাচ্ছে না। পরে একই ছবি গুগলে আবার খুজে তার url এনে (উপরে ডান দিকের কোনায় ইন্সারট ছবি অপশনে দিয়ে) আপলোড করেছি, আমার জীবন তামা তামা হয়ে গেছে!!
    কমেন্টে আপনাকে দুঃখ দেওয়ার জন্য আমি দুঃখিত । ভুল বুঝবেন না। নারীদের আঘাত না দিতে(যা আপনি হয়ত ভাবছেন!) আমি এই টিউন করলেও আপনি বুঝলেন তাই! কে কি কমেন্ট দিলো, তার উপরত আর আমার হাত নেই। কিছু বলতে হলে তাদের বলেন।
    আর, নারীদের আঘাত দিয়ে কিছু করতে গেলে তা আমার ‘মা’ এর উপর এসে পড়বে। কারন, ‘নারী’ মানে প্রথম যে কথাটি আসে, তা হলো ‘মা’।
    আশা করি আমি আপনাকে বলতে পেরেছি।

    টিন টিন ভাই, আপনার হাত কি ভেঙ্গে গেছে?? 😉
    সায়েম ভাইকে ধন্যবাদ দিতে ভুলে গেছি!! 😛

দুর্দান্ত একটি টিউন …. পড়েই মন ভালো হয়ে গেল : )

অনেক ভাল লিখেছেন। পড়ে খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

আমি মনে করি, কখনো কখনো অনুভূতি প্রকাশে ভাষা মোটেও যথেষ্ট নয়। নীরবতার অনুবাদ বেশি হৃদয়গ্রাহী। তাই নীরব রইলাম।ধন্যবাদ লিখবার জন্য।

আমি খুব করে ভাবি, একদিন হয়তো আজকের অবস্থা সম্পূর্ণ পাল্টে যাবে। আমার মা কিংবা প্রিয় মানুষটি লোকজনের ভিড়ে পথ চলতে কোনরকম অস্বস্তি বোধ করবে না। বাসে কোন মেয়েকে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না সংরক্ষিত আসনের করুণা পাবার আশায়। আমি ভীষন ভাবে বিশ্বাস করি, একদিন আমরা আবার মানুষ হয়ে উঠব। সম্মান দেবো পৃথিবীর প্রতিটি নারীকে। জানিনা কবে আসবে সেদিন। তবুও অপেক্ষার প্রহর গুনে কাটতে থাকে আমার প্রতিটি মুহুর্ত।

    আপনার কথাগুলুর সত্যতা অনেক বেশি। এগুলু আসলে আমাদের ভাবনা, কিন্তু আজ কাল মানুষের নৈতিকতা দেখলে আমি থমকে যাই! প্রতিটি মানুষ যদি আপনার মত ভাবতো!!

আমিও এই টিউনটি উৎস্বর্গ করছিঃ

আমার ভালোবাসার ‘মা’ (যিনি এখনও আমাকে খাইয়ে দেন)

Level 2

অসাধারন

আমি প্রথমে রুবেল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই তার সাহসী এই লেখার জন্য। আমি আশ করি আপনি ভবিষ্যতে আরো সাহসীকতার পরিচয় দিবেন। কারণ আজকের সমাজে পুরুষ একটা কলংকিত নামে পরিণত হয়েছে। এটা থেকে মুক্তির জন্য আমাদের এই রকম আলোচনার দরকার আছে বলে মনে করি। আজকে নিউজপেপার খুল্লেই দেখি ইভটিজিং বা বর্তমানে যৌন হয়রানী, এগুলো কারা করেতেছে এবং কাদেরকে করতেছে আমাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের জন্য আমরা নারী-পুরুষ তথা পুরা জাতিকে দোষী করতে পারিনা। শেষ কথা হচ্ছে, আমি যদি নিজেই নিজের আত্মমর্যাদা এবং আত্মসম্মান রক্ষা করে চলি তাহলে কারো সাহস হবেনা আমার দিকে বাকা চোখে তাকায়।

    “মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের জন্য আমরা নারী-পুরুষ তথা পুরা জাতিকে দোষী করতে পারিনা। ”
    আপনার আমার দ্বারা যদি এরা ঠিক হয়, তার জন্যই আমার এই প্রচেষ্টা।

এককথায় অপূর্ব একটা টিউন করছেন রুবেল অরিয়ন ভাইয়া ।

Level 0

“”আপনি দেখবেন পহেলা বৈশাখ কিংবা, বসন্তের প্রথম দিনের সাঁঝে, সবাইকে অন্য রকম লাগে। সেটাই নিয়ে আমি ইভ টিজিং হতে দেখিনি কখনও। “” ভাই আপনি দেখেন নাই বলে কি , এই দিনগুলোতে কোন মেয়ে ইভটিজিং বা যৌন হয়রানী স্বীকার হয় নাই ?????????? পহেলা বৈশাখ এর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর concert এর ঘটনা টা মনে হয় আপনার অজানা!!!!!!!!!
না জেনে কোন ব্যাপার এ মন্তব্য করা কি ঠিক ???????????

    মায়া আপু,
    আমি লিখেছি, ”সেটাই নিয়ে আমি ইভ টিজিং হতে দেখিনি কখনও। ”
    আমি তো বলিনি হয় না!!!! আমি বলছি ””আমি দেখি নাই””’
    যে খারাপ সে ১২ মাসই খারাপ। কিন্তু সে সব দিন পরিবেশটা অন্য রকম হয়।
    হ্যাঁ, অই ঘটনা আমার অজানা।

    তবে আমি ঘটনা, অঘটন সাজতে চাই নি।
    এই রোগ (টিজিং/এসিড নিক্ষেপ)গুলু যাতে শেষ হয়, তার জন্য সতর্ক করার চেষ্টা করেছি মাত্র!
    আশা করি আমি বলতে পেরেছি!!