তুতেন খামুনের অভিশাপ এবং এর রহস্যময় পরিনতি!!!

p1

খ্রিস্টের জন্মেরও শত শত বছর আগে মিশরে গড়ে উঠেছিল এক অসাধারণ সভ্যতা। যেখানে তারা গড়ে তুলেছিল সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন রহস্যমন্ডিত পিরামিড। এটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে সবচেয়ে প্রাচীন হলেও সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে একমাত্র পিরামিডই এখনো পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে।

p-sturct

যার কাঠামো আধুনিক বিজ্ঞানের সকল শাখায়ই খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আর্কিটেকচারাল হিসাবে এ ধরনের কাঠামো সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রতিরোধক এবং স্থায়ী হয়ে থাকে। এটা খুবই সম্প্রতি দেখা গেছে যে পিরাপিড আসলে একট রেশনাল স্ট্রাকচার।

pst-2

পিরামিডের গঠনশৈলীর প্রভাব সারা পৃথিবী ব্যাপী। পৃথিবীর সকল প্রান্তেই পিরামিডের আদলে বহুস্থাপনা গড়ে উঠেছে।

p22p

একবার ভাবুনতো, উপরের চিত্রের মানুষগুলোর তুলনায়, তীর চিহ্ন নির্দেশিত বড় বড় পাথরগুলো কিভাবে এত উপরে তোলা হয়েছিল। অনেক পদ্ধতি থাকতে পারে কিন্তু আমরা কোন সময়ের কথা আলোচানা করছি তা একবার ভাবতে হবে।

এখন থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে আমাদের মুহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) মৃত্যুবরণ করেন। তারও প্রায় ৬০০ বছর আগে জিশু-খ্রিস্ট জন্মগ্রহণ করে। আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় তারও প্রায় ৩৫০০ বছর আগেকার।

অর্থাৎ এখন থেকে প্রায় ১৪০০ + ৪০০ + ৩৫০০ = ৫৫০০ বছর আগে মানুষের তুলনায় অস্মাভাবিক রকম বড় পাথরগুলো কিভাবে এত উপরে তোলা হয়েছিল ?? আধুনিক যুগের মানুষের কাছে এটা বড় একটা রহস্য। সাধারণ রোডের উপর দিয়ে কোন গাড়ী বা যন্ত্রছাড়া এত বড় পাথর টেনে আনা কত অসাধ্য তা আমরা সবাই কল্পনা করেতে পারি। কিন্তু মিশুরর মরুভূমির বালুর উপর দিয়ে এত বড় পাথর টেনে আনা তা কত অসাধ্য তা আমাদের কল্পনার বাহিরে। কেউ কখনো বালির উপর দিয়ে সাইকেল চালাতে গেলেই দেখবেন বালি কিভাবে তার উপর দিয়ে চলমান বস্তুকে টেনে ধরে।

৫৫০০ হাজার বছর আগে মিশরে কেন সমগ্র পৃথিবীতেই এমন কোন প্রযুক্তি ছিল না যারা দ্বারা এ বিশাল বিশাল স্থাপনা গুলো তৈরী করা সম্ভব।

একারনেই হয়তোবা অনেকেই এ বিশাল স্থাপনাগুলোর পেছনে কোন রহস্যময় অতিপ্রাকৃত শক্তির অস্তিত্ত্ব অনুভব করেন।

p3

সে সময় মিশরের লোকেরা ফারাও রাজাদের নিজেরদের দেবতা মনে করতো এবং মৃত্যুর পর তাদের পরবর্তী জীবনে চলার জন্য তার সমাধিতে তাদের মমিকৃত মৃতদেহের সাথে প্রচুর পরিমানে ধন সম্পদও দিয়ে দিত। ফারাও রাজাদের এ সমাধিগুলোকে যথেষ্ট নিরাপদ করে দেয়ার জন্য এর উপর তৈরী করা হত পিরামিড আকৃতির সুবিশাল কাঠামো। যত বড় রাজা, তত বড় পিরামিড।

p4

গবেষনা অনুসারে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে 1539 BC থেকে 1075 BC পর্যন্ত পিরামিডের মত করে বা নির্ভেজাল লাইমস্টোন কেটে প্রায় ৬৩ টি সমাধি তৈরী করা হয়েছিল। যার বেশির ভাগের মধ্যেই প্রবেশপথ গুপ্ত এবং পথটি অনেক দীর্ঘ এবং ক্রমে নিম্নগামী অসংখ্যা ছোট বড় করিডরের জটিল বিন্যাসের মাধ্যমে অবশেষে গিয়ে ফারাওদের সমাধিতে গিয়ে শেষ হয়েছে। সমাধিগুলোতে নানা রকমের প্রতীক, দেয়ালে খোদাইকৃত ছবি, অন্যজগতে ভ্রমনের তথ্য এবং নতুন জীবনের প্রয়োজনীয় সকল উপাদান দেয়া থাকতো। ধন-সম্পত্তির কথাতো আগেই বলেছি। এর রুমগুলোর একদম কেন্দ্রে থাকতো স্বর্ণমিন্ডিত ফারাও রাজাদের শবাধার।

p5

ফারাও রাজারদের সমাধিগুলোর একটি নমুনা চিত্র

এ রুমগুলো খুবই সতর্কতার সাথে সীল করে দেয়া হতো এবং এ সমাধির মূল্যবান দ্রব্য রক্ষা করার জন্য তখনকার মিশরের শ্রেষ্ঠ আর্কিটেক্টরা চোরদের ধোকা দেয়ার উপযোগি ডিজাইন করার দায়িত্ব পেত। মাঝে মাঝে প্যাসেইজ ওয়েগুলো বন্ধ করার জন্য বিশাল এবং মজবুত গ্রানাইটের প্লাগ ব্যবহার করা হতো। চোরদেরকে দমন করার জন্য নকল দরজা, গোপন রুম ইত্যাদি অসংখ্য ব্যবস্থার পরও প্রায় ক্ষেত্রেই সমাধির প্রবেশ প্রথে অভিশাপ মন্ত্র দিয়ে নিরাপদ করে দেয়া হত।

কিন্তু কালক্রমে পূর্ব-সাবধানতা মূলক পরিকল্পনাগুলোর বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়েছিল। প্রাচীন যুগের চোর এবং ডাকাতেরা তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে ঠিকই সমাধির পথ খুজে বের করতে এবং সকল ধন-সম্পত্তি আত্নসাৎ করতে সক্ষম হয়েছিল।

একই কারনে অর্থাৎ গুপ্তধনের আসায়, মিশরের বুকে শত শত গবেষক হন্যে হয়ে সমাধিগুলোতে ঘুরে বেড়ীয়ে নিজেদের জীবন শেষ করে দিয়েছেন।
মিশরের অতিপ্রাচীন স্থাপত্য আবিষ্কারের অভিযানগুলো প্রকৃতপক্ষে পূর্ণাঙ্গ আঙ্গিকে শুরু হয় ১৮ শতাব্দীতে।

১৯ শতাব্দীতে এসে ইউরোপীয়রাও এ গুপ্তধনের সন্ধ্যানে আগ্রহী হয়ে উঠে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদেরকে হতাশ হতে হয়েছিল কারন যথেষ্ট গবেষনা করে কোন সমাধি আবিষ্কার পর দেখা যেত আগেই কেউ না কেউ সেই গুপ্তধন নিয়ে গেছে।

p6

১৮ শতাব্দী পর্যন্তও সমাধিগুলোতে কোন অভিশাপের অস্তিত্ত্বতের ব্যাপারে সাধারন মানুষ জানত না। কিন্তু ১৯ শতকের প্রথম দিকে ১৯২২ সালে হাওয়ার্ড কার্টার ও তার দল তুতেন খামুন নামক একজন ফারাও রাজার সমাধি এবং তাতে প্রচুর পরিমানে ধন-সম্পত্তি খুজে পান। তারপর থেকেই সমাধিগুলোতে বিদ্যমান অভিশাপের বিষয়টি সবার নজরে আসে। কারন উক্ত সমাধির প্রবেশপথে খোদিত ছিল একটি অভিশাপ। যা এখন পর্যন্ত সারা পৃথিবীতেই তুতেন খামুনের অভিশাপ নামে পরিচিত।

আমার আজকের টিউনের বিষয়ও তাই

p7

হাওয়ার্ড কার্টার

১৮৯১ সালের কথা হাওয়ার্ড কার্টার নামক একজন অল্পবয়স্ক ইংলিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ মিশরের মাটিতে পা রাখেন। মিশরের প্রাচীন স্থাপনা নিয়ে তার প্রচন্ড আগ্রহ কারন স্থাপত্য শিল্পের এত প্রাচীন এবং সুসংবদ্ধ নমুনা পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়। বছরের পর বছর তিনি কাজ করে গেলেন। তার অদম্য শিল্পগুনকে কাজে লাগিয়ে রানী হৎসিপসুটের মন্দিরের দেয়ালের ছবিগুলোর নমুনা তৈরী করলেন প্রায় ছয় বছর ধরে।

মিশরে থাকাকালীন বছরগুলোতে তিনি তার প্রাপ্ত গবেষনা এবং অনুসন্ধান থেকে এটা অনুভব করছিলেন যে কমপক্ষে একটি আনাবিষ্কৃত সমাধি এখনো মিশরে রয়েছে। আর তা হচ্ছে ফারাও রাজাদের মধ্যে একেবারেই অপরিচিত রাজা তুতেন খামুনের সমাধি এবং তার ধারনাই সত্যি ছিল।

*************

p8

তুতেন খামুন

ফারাওদের ১৮ তম রাজবংশের রাজাদের মধ্যে তুতেন খামুন ছিলেন ১১ বা ১২ তম। তিনি 1333 - 1324 B.C.E. কারো কারো মতে 1336 - 1327 B.C.E. পর্যন্ত মিশরের রাজত্ব করেন। তিনি রানী আনখেসেনপাতিন নামে অল্প বয়স্ক এক যুবুতীকে বিয়ে করেন। অনেক গবেষকের মতে রানী আনখেসেনপাতিন আসলে তুতেন খামুনের বোন ছিলেন।

p9

তুতেন খামুনের পিতা আখেন-আতেন

তুতেন খামুনের পিতার নাম ছিল আখেন-আতেন। তার পিতার পরই তুতেন খামুন সিংহাশনে বসেন। তার পিতা “আতেন” (সূর্য দেবতা) নামক একটি নতুন ধর্ম গ্রহন করানোর জন্য জোর তার রাজত্ত্বে ব্যপক প্রচেষ্টা চালান। আগে মিশরের লোকেরা “আমুন” (বায়ু এবং শ্বাস নিঃশ্বাসের দেবতা) এর উপাসক ছিল। তার পিতা তখনকার মিশরের জনগনের উপর তার সৃষ্ট ধর্মটি চাপিয়ে দিতে চাপ প্রয়োগ শুরু করে এবং পূর্বের ধর্মীয় উপাসনালয় এবং স্থাপনাগুলো ধ্বংস করা শুরু করে। তার লক্ষ ছিল আমুন নামটি বিলুপ্ত করা। ফলে তৎকালীন মিশরের জনগনে মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। এ সময়ে তারা পিতা মারা যান কিন্তু কি কারনে তা এখন পর্যন্ত অজানাই রয়ে গেছে? তবে অধিকাংশ গবেষকের মতে তাকে হত্যা করা হয়েছিল।

p10

তুতেন খামুন পিতার মৃত্যুর পর মাত্র নয় বছর বয়সে সিংহাসনে আরোহন করেন এবং আবার পুরাতন ধর্ম অর্থাৎ “আমুন” এর উপাসনা প্রচলন করেন এবং সে অনুসারে নিজের নাম পরিবর্তন করে জনগনকে আশ্বস্ত করেন।

তুতেন খামুনের প্রকৃত নাম ছিল তার পিতার মত তুতেন-খাতেন এবং তার স্ত্রীর নাম ছিল রানী আনখেসেনপাতিন। কিন্তু তার পিতার মৃত্যু পরিবর্তিতে সমর্থন বাড়ানোর জন্য তিনে শীঘ্রই নিজের নাম তুতেন-খাতেন থেকে তুতেন-খামুনে এবং স্ত্রীর নাম আনখেনপাতিন-আমুনে পরিবর্তন করেন।

p11

হায়ারোগ্লিফিতে লিখা তুতেন খামুনের নাম

গবেষকদের মধ্যে তুতেন খামুনের নাম নিয়ে যথেষ্ট মতবেদ রয়েছে। কারো কারো মতে তার নাম তুতেন-খামুন, কারো মতে তুতেন-খামেন আবার কারো কারো মতে তুতেন-খাতন। প্রকৃত পক্ষে তার নাম গুলো বেশির ভাগই হায়ারোগ্লিফি হরফে লিখা ছিল। যার অর্থ আধুনিক সভ্য মানুষের কাছে প্রায় ১৮০০ বছর দুর্বোধ্য ছিল এবং তার অর্থ উদ্ধারের পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে মাত্র ১৯ শতকে।

p12

হায়ারোগ্লিফির একটি নমুনা

ভাষাকে লিখে প্রকাশ করার সবচেয়ে প্রাচীন পদ্ধতির একটি ছিল এই হায়ারোগ্রাফি। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন হায়ারোগ্লিফিক লিখাটি প্রায় খ্রিস্টের জন্মেরও প্রায় ৩৩০০ বা ৩২০০ বছর পূর্বে লিখা। হায়ারোগ্লিফিতে কোন Vowel নেই। এ কারনে ঠিক কিভাবে হায়ারোগ্লিফি উচ্চারন করতে হবে এটা বের করা প্রায় অসম্ভব।

আর একারনেই তুতেন খামুনের নামের সঠিক উচ্চারন নিয়ে নানা জনে নানা মত প্রচলিত আছে।

p13

আয় (Ay)

ইতিহাসের কোথাও এটা খুজে পাওয়া যায়নি কিভাবে তুতেন খামেনের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু বেশির ভাগ গবেষকেরই ধারনা ছিল তাকে হত্যা করা হয়েছে। তুতেন খামুন দুই দুইটি মৃত সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। তবে অনেক গবেষক এটা বিশ্বাস করেন যেহেতু তুতেন খামুনের কোন বংশধর ছিল না তাই তাকে হত্যা করলেই তৎকালীন রাজাকে সাহায্য করার জন্য সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত “আয় (Ay)”  সিংহাশনের দখল খুব সহজেই পেয়ে যেত। একারনেই “আয়” তাকে হত্যা করে। এ হত্যা কান্ডে তুতেন খামুনের স্ত্রী এবং তাকে বহনের কাজে নিয়োজিত গাড়ির চালকও জড়িত বলে অনেকেই মত প্রকাশ করেন।

p1414

ফারাও রাজাদের সামনে হোরেম-হ্যাব

এটা সত্য হওয়ার যথেষ্ট কারনও রয়েছে কারন তুতেন খামেনের মৃত্যুর পর তার পরবর্তি রাজা হান “আয়” এবং দু:খের বিষয় তিনিও বেশিদিন ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেন নি, তার কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করে নেন তৎকালীন সৈনাপতি “হোরেম-হ্যাব”। উভয়েই সমস্ত রাজকীয় দলিল দস্তাবেজ, খোদিত দেয়াল লিখন হতে তুতেন খামেনের নাম মুছে দেন এবং তার সম্পর্কিত যাবতীয় জিনিস ধ্বংস করে দেন। ফলে ইতিহাস থেকে তুতেন খামেনের নাম মুছে যায় চিরতরে। কিন্তু ভুল ক্রমে কতিপয় অগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ছোট দ্রব্যসামগ্রীতে তার নাম রয়ে যায়। “তুতেন খামেন নামক একজন ফারাও রাজা ছিলেন” ১৯২২ -১৯২৩ সালের আগে সেটাই ছিল একমাত্র প্রমান।

p15

তুতেন খামুনের এক্সরে করা করোটির ছবি

তুতেন খামুনের সমাধি আবিষ্কারের পর তার শরীর প্রায় তিনবার এক্সরে করে পরীক্ষা করা হয়েছিল। সর্বশেষ এক্সরের তথ্যমতে মিশর, ইতালি, সুইস এবং ন্যাশনাল জিওগ্রাফির বিশেষজ্ঞরা একমত প্রকাশ করেন যে, কোন কারনে তুতেন খামুনের বাম পা মারাত্নকভাবে আঘাত প্রাপ্ত হয় এবং সে পায়ের হাড়ে চিড় দেখা দেয়। ফলে খুবই অল্প সময়েই তুতেন খামুনের মৃত্যু ঘটে।

p16

তুতেন খামুনের মমি

সংক্ষেপে তুতেন খামেনের বাহ্যিক গঠন:

মাথা: সম্পূর্ণ মুন্ডিত।

চোখ: বিস্তৃত।

কান: ৭.৫ mm ব্যাস বিশিষ্ট ছিদ্র যুক্ত।

করোটি: সম্পূর্ণ খালি। (মস্তিষ্ক)

আক্কেল দাঁত: সামান্য উত্থিত।

উচ্চতা: ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি।

বয়স: প্রায় ১৮।

************

আসুন আমরা আবার সেই হাওয়ার্ড কার্টারের কাহিনীতে ফিরে যাই। (অভিশাপের শুরু)

(মিশরে থাকাকালীন বছরগুলোতে তিনি তার প্রাপ্ত গবেষনা এবং অনুসন্ধান থেকে এটা অনুভব করছিলেন যে কমপক্ষে একটি আনাবিষ্কৃত সমাধি এখনো মিশরে রয়েছে। আর তা হচ্ছে ফারাও রাজাদের মধ্যে একেবারেই অপরিচিত রাজা তুতেন খামুনের সমাধি এবং তার ধারনাই সত্যি ছিল।) তারপর থেকে:

p17

লর্ড কার্নার্বন

হাওয়ার্ড কার্টার তার বিশ্বাসকে কাজে পরিনত করতে অর্থাৎ এ সমাধিটি খুজে বের করতে লর্ড কার্নার্বন নামক একজন সম্পদশালী লোকের সাহায্য পেলেন। লর্ড কার্নার্বন হাওয়ার্ড কার্টারকে তার সমস্ত অভিযানের খরচের যোগান দিলেন।

p18

কিং ভ্যালী (যেখানে ফারাও রাজাদের সমাধিত করা হতো)

তখন সবাই ধরানা করত, কিং ভ্যালীতে অর্থাৎ তৎকালীন মিশরের রাজাদের সমাধির জন্য নির্দিষ্ট উপত্যকায় যত সমাধি ছিল তার সবগুলোই ইতিমধ্যে আবিষ্কার হয়ে গেছে এবং বেশির ভাগ সমাধির  সম্পত্তিই ইতিমধ্যেই চোর-ডাকাতেরা লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এটা বুঝাই গিয়েছিল কিং ভ্যালীতে আবিষ্কার কারার মতো আর কিছুই বাকী নেই।

হলোও তাই। পাঁচ বছর ধরে অদম্য হাওয়ার্ড কার্টার তার অভিযানের দল নিয়ে সম্পূর্ণ কিং ভ্যালী চষে বেড়ালেন অসংখ্যা জায়গা খুড়লেন কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হল না। এটা বোঝাই যাচ্ছিল তার ৫ বছর যাবত সময় শুধু বিফলেই নষ্ট করেছেন।

১৯২২ সালের দিকে লর্ড কার্নার্বন হাওয়ার্ড কার্টারকে ইংল্যান্ডে ডেকে পাঠান এবং জানান যে তিন আর এ আভিযানের খরচ বহন করবেন না। হাওয়ার্ড কার্টারের পাঁচ বছরের সমস্ত কষ্ট বৃথা যাবে এটা ভেবেই তিনি শেষ আরেক সিজন খোড়াখোড়ির কাজের জন্য অর্থ দিতে কার্নার্বনকে রাজি করান।

p19

হলুদ ক্যানারী পাখি

এবার মিশরে আসার সময় তিনি সাথে করে একটি হলুদ ক্যানারী পাখি নিয়ে আসেন। ইংরেজিতে “ক্যানারী” এর একটি অপ্রচলিত অর্থ হল গুপ্তচর। হাওয়ার্ড কার্টারের দলের সুপারভাইজার একারনেই তাকে বলেছিল “গোল্ডেন বার্ড” এটি হয়ত আমাদেরকে সে গুপ্ত সমাধির সন্ধান এনে দিবে। মনে হয় হয়েছেও তাই

নভেম্বরের ৪ তারিখ ১৯২২ সাল, হাওয়ার্ড কার্টারের কর্মচারীরা কর্মরত অবস্থায় তুতেন খামেনের সমাধির প্রবেশপথে সর্বপ্রথম হোঁচট খেল। তারা রাজা Ramesses IV এর সমাধিতে প্রায় দুইলক্ষ টন ধ্বংসাবশেষ অপসারন করার পর নিচে পাথর কেটে তৈরী করা একটি সিড়ির সন্ধান পেলেন। খুড়তে খুড়তে তারা একই রকম আরো প্রায় ১৫টি সিড়ি অতিক্রম করে অবশেষে একটি প্রাচীন এবং সীল করা দরজার সামনে এসে উপস্থিত হলেন। দরজার উপর হায়ারোগ্লিফিক লিখাতে বড় করে লিখা ছিল: তুতেন খামেন

p20

তুতেন খামুনের সমাধিস্থলের নমুনা চিত্র

এর দরজাটি অতিক্রম করে ভেতরে ঠিক একই রকম আরেকটি দরজা পাওয়া গেল। সে দরজাটি অতিক্রম করে ভেতরে ঠিক একই রকম আরেকটি দরজা পাওয়া গেল অবশেষে সেটি অতিক্রম করে অভিযাত্রী দলটি পৌছে গেল তুতেন খামুনের সমাধিতে।

p21

সবচেয়ে ভেতরের কফিন

ভেতরে পাওয়া গেল স্বর্নমন্ডিত একটি কফিন। তা খুলে দেখা গেল ভেতরে ঠিক একই ধরনের আরেকটি কফিন। সে কফিন খুলে দেখা গেল তার ভেতরে ঠিক একই রকম স্বর্ণমন্তি আরেকটি কফিন এবং অবশেষে সে কফিন খুলে পাওয়া গেল তুতেন খামুনের মমিকৃত শবদেহ।

এছাড়াও সম্পূর্ণ সমাধির আশেপাশের বিভিন্ন রুমগুলোতে পাওয়া গেল অসংখ্যা মহামূল্যবান দ্রব্যসামগ্রী যার বেশির ভাগই ছিল স্বর্ণমন্ডিত।

দ্রব্যসামগ্রীর কয়েকটির চিত্র নিচে দেয়া হল:

p22

তুতেন খামুনের কফিন


p23

স্বর্ণদিয়ে তৈরি ফারাও রাজাদের সৈন্যবাহিনী


p24

শ্বেত পাথরে তৈরী ফারাও রানীদের মূর্তি


p25

স্বর্ণেমন্ডিত একটি বাক্স


এ সম্পত্তির পরিমান এতই বেশি ছিল যে এক কথায় বলতে গেলে তুতেন খামুনের সমাধি আবিষ্কারের পর স্বারা পৃথিবীর মানুষ রীতিমত স্তব্ধ হয়ে যায়।

কারন তুতেন খামুন ফারাও রাজাদের মধ্যে খুবই অল্পসময় রাজত্ব করেন এবং খুবই অপরিচিত ছিলেন। তার সমাধিতেই যদি এত ধন-সম্পত্তি পাওয়া যায়। তাহলে বড় বড় সমাধিগুলোতে কত সম্পত্তি লুকানো ছিল ???

বর্তমান যুগে এটা খুবই বড় প্রশ্ন। কিন্তু ওগুলোর কথা এখন আর ভেবে লাভ নেই কারন চোর-ডাকাতের বহুআগেই তা হস্তগত করে নিয়েছে।

তুতেন খামুন খুবই অপরিচিত ফারাও রাজা ছিলেন বলে চোর-ডাকাতেরা তার সমাধি খুজে পাওয়া কোন চেষ্টাই হয়তো করেনি। একারনেই আধুনিক বিশ্বের আবিষ্কৃত একমাত্র অক্ষত সমাধিটিই হল তুতেন খামুনের সমাধি।

অভিশাপের পরিনতি

যেদিন অভিযাত্রী দল প্রথম তুতেন খামুনের সমাধির হদিস ফেল সেদিন রাতেই হাওয়ার্ড কার্টার তার বাসায় ফিরে এসে তার কাজের লোকের হাতে কয়েকটি হলুদ পালক দেখতে পান। ভয়ে আতঙ্কিত কাজের লোকটির কাছে তিনি জানতে পারেন যে একটি কোবরা সাপ তার ক্যানারী পাখিটিকে খেয়ে ফেলেছে।

হাওয়ার্ড কার্টার কুসংস্কারকে মোটেই বিশ্বাস করতেন এবং তিনি মোটেও না ঘাবড়ে গিয়ে কাজের লোকটিকে এটা নিশ্চিত করতে বলেন যে সাপটি বাসার বাহিরে গিয়েছে। কাজের লোকটি হাওয়ার্ড কার্টারের হাত ধরে তাকে অনুরোধ করে বলেন:

ফারাওদের সাপ আপনার পাখিটিকে খেয়ে ফেলেছে কারন এটি তাদের সমাধি খুজে পেতে সাহায্য করেছে। ফারাওদেরে সমাধিতে তাদের বিরক্ত করা আপনার উচিত হবেনা ।

সত্যিকার অর্থেই ফারাওদের সুরক্ষার প্রতীক হচ্ছে কোবরা এবং শুকুন। আপনারা তুতেন খামেনের বর্মটির উপর তাকালেই দেখবেন মাথার উপর একটি কোবরার প্রতিকৃতি।

কার্টার শীঘ্রই লর্ড কার্নার্বনের কাছে একটি টেলিগ্রাম প্রেরন করেন এবং তাকে তার আবিষ্কার নিজের চোখে দেখার জন্য মিশরে আসার জন্য অনুরোধ করেন।

p26

Count Louis Hamon

লর্ড কার্নার্বনকে হাত দেখার জন্য বিখ্যাত  Count Louis Hamon নামক তার এক বন্ধু মিশর যেতে বারন করে। কারন তিনি দুর্ঘটনাক্রমে এটা জানতে পারেন যে লর্ড কার্নার্বন তুতেন খামেনের সমাধিতে আঘাত পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়বেন যা কখনো সেরে উঠবে না এবং মিশরেই তিনি মৃত্যু বরণ করবেন।

পাঁচ পাঁচটি বছর যিনি কোন প্রাপ্তির আশা না করেই তুতেন খামেনের সমাধি খোজায় অর্থ সরবরাহ করে গেলেন তার আগ্রহকে দমিয়ে রাখে তখন এমন কেউই ছিল না।

তাই লর্ড কার্নার্বন সমস্ত বাধা অতিক্রম করে মিশরে এসে পৌছলেন এবং হাওয়ার্ড কার্টারের সাথে ৩০০০ বছরের মধ্যে প্রথম কেউ সমাধিটিতে হস্তক্ষেপ করল।

p27

ফারাও রাজাদের সমাধিগুলোতে অভিশাপ ছিল কিনা সন্দেহ ছিল। কারন সবগুলো সমাধি আবিস্কারের পরেই দেখা গেছে সমাধিগুলো সীল করার পরেও কেউ না কেউ প্রবেশ করেছিল এবং বহনযোগ্য সম্পত্তিগুলো নিয়ে গেছে। যদি অভিশাপ থাকতোও তাও কারো না কারো উপর তা হয়তো বর্ষিত হয়ে গেছে।

কিন্তু তুতেন খামুনের সমাধিটিই ছিল একমাত্র সমাধি যাতে তাকে সমাধিত করার পর আর কেউই প্রবেশ করেনি।

একারনেই যিনি এটি প্রথম উন্মোচিত করেছেন তার উপরই অভিশাপ আরোপিত হওয়ার কথা এবং তাই হয়েছে। সম্ভবত সে কারনেই তুতেন খামুনের অভিশাপ সবার নজরে চলে আসে।

যাই হোক, লর্ড কার্নার্বন সমাধিটি খোলার পর রহস্যজনক হলেও সতিকার অর্থেই আর বেশি দিন বাঁচেন নি। সামান্য মশার কামড়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন, পরে মশার কামড়ের ক্ষতস্থান সেভ করার সময় কেটে যায় এবং ইনফ্যাকশন হয়ে তা একসময় নিউমোনিয়ায় রূপ নেয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে তাকে অতি শ্রীঘ্রই কায়রো হসপিটারলে স্থানান্তরিত করা হয়।

p28

ম্যারি কুরেলি

এ সময় বিতর্কিত এক ব্রিটিশ লেখিকা ম্যারি কুরেলি সবাইকে সতর্ক করে বলেছিলেন:

খুবই সন্মানের সাথে এবং নির্বিঘ্নে সায়িত একমাত্র অনাবিষ্কৃত ফারাও রাজার সমাধিতে এবং তার সমাধিতে রক্ষিত তার ধন সম্পদে হস্তক্ষেপ করায় কিছু আতঙ্ক চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে – এবং এটা ছাড়া আমার মাথায় কিছুই আসছে না। আমার কাছে "The Egyptian History of the Pyramids"  নামে খুবই প্রাচীন এবং দুর্লভ একটি আরবি বই রয়েছে। যাতে লিখা আছে ফারাও রাজার সমাধিতে অনধিকারা প্রবেশ করবে তার জন্যে অপেক্ষা করছে সবচেয়ে ভয়ংকর শাস্তি। বইটিতে কয়েক ধরেনর বিষের কথা উল্লেখ আছে এবং সেগুলো ফারাও রাজার কফিনে এতই সুচারুভাবে লাগনো আছে যে, কেউ এটা স্পর্শ করলে সে জানতেও পারবে না কিভাবে সে ভুগতে যাচ্ছে।

সেই জন্যেই আমি জিজ্ঞেস করছি, এটা কি সত্যিই কোন মশার কামড় ছিল যে কারনে লর্ড কার্নার্বন এতটা অসুস্থ হয়ে গেলেন ?

তার কথাকে সত্য প্রমানিত করে দিয়ে সমাধিটি উন্মোচিত করার মাত্র ৭ সপ্তাহের মাঝেই মাত্র ৫৭ বছর বয়সে লর্ড কার্নার্বন প্রচন্ড কষ্ট পেয়ে মারা গেলেন এবং খুবই রহস্যজনক ভাবে হাজার কিলোমিটার দূরে একই রাত্রেই তার পোষা কুকুরটি রক্ত হীম করা এবং ভৌতিক শব্দে আর্তনাদ করতে থাকে এবং  অদৃশ্য কোন কিছুর বিরুদ্ধে প্রচন্ড গর্জন করতে করতে মৃত্যু বরণ করে। লর্ড কার্নার্বনের মৃত্যুর সময় সমস্ত কায়েরো শহরী কোন বিদ্যুতহীন অন্ধাকার সাগরে পতিত ছিল।

আরো রহস্যজনক ব্যাপার হলে এই যে, লর্ড কার্নার্বনের মৃত্যুর মাত্র দুইদিন পরে তুতেন খামুনের মমিকৃত দেহটি পর্যবেক্ষন করে দেখা যায় যে, মমিটির বাম গালে কার্নার্বনের মত ঠিক একই জায়গায় একটি ক্ষত রয়েছে।

সারা বিশ্বের পত্র-পত্রিকায় বিষয়টি খুবই ফলাও করে প্রচার করা হয় এবং অনেক পত্রিকা এটা নিয়ে বাড়াবাড়িও শুরু করে। তারা প্রচার করে সমাধির প্রবেশ পথে হায়াগ্লিফিক হরফে লিখা ছিল:

"Death shall come on swift wings to him who disturbs the peace of the King"

পত্রিকাগুলোর মতে এর অর্থ বুঝতে পারার সাথে সাথেই হাওয়ার্ড কার্টার এটি সেখান থেকে সরিয়ে ফেলেন। কারন এর অর্থ বুঝতে পারলে তার সমাধিতে কর্মরত শ্রমিকদের মনে ভয় জাগ্রত হতে পারে এবং এতে সমাধি আবিষ্কারের অভিযান থেমে যেতে পারে।

p29

স্যার অর্থার কোনান ডয়েল

এ সময় অনেক নামিদামী ব্যক্তি অভিশাপের অস্তিত্ত্বের পক্ষে তাদের মত প্রকাশ করেন এদের অন্যতম হলেন স্যার অর্থার কোনান ডয়েল। যার লিখা শার্লোক হোমস সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখনো সবচেয়ে দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা কাহিনী।

p30

নস্ট্রাডার্মুসও

প্রায় ৫০০ বছর আগে বিখ্যাত ভবিষ্যতবানী কারক নস্ট্রাডার্মুসও তার বই Quatrain 9.7 এর কবিতায়ও এ ব্যাপারে ভবিষ্যত বানী করে বলেছিলেন যে:

সেই ব্যক্তি যে খুজে পাওয়া সমাধিতে ছুটে আসবে

এবং তা উন্মুচিত করবে

কেউ প্রমান করতে পারবে না

কিন্তু তার উপর শয়তান আচর করবে

হয়তোবা তিনি কোন ব্রিটন বা নরম্যান কিং হবেন

অভিশাপের কোন প্রমানই পাওয়া যাবে না

কিন্তু অনেকের বিশ্বাসই যথেষ্ট

(উল্লেখ্য লর্ড কার্নার্বন একজন সম্ভ্রান্ত আর্ল বংশের সদস্য ছিলেন, যারা সম্রাটের অবর্তমানে দেশ শাসন করতো।)

যাক লর্ড কার্নার্বনের মৃত্যুর পর সবকিছু শেষ হয়ে গেলেও হতো। কিন্তু আরও অনেক অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটতে লাগলো।

p31

Arthur Mace

কার্নার্বনের মৃত্যুর কিছুদিন পর এ অভিযানের আরেকজন নেতৃত্বস্থানীয় প্রত্নতত্ত্ববিদ Arthur Mace একই হোটেল কন্টিনেন্টালে প্রচন্ড রকম ক্লান্তি অনুভব করতে থাকেন এবং অভিযান দলের ডাক্তার এবং স্থানীয় ডাক্তারদেরকে হতবুদ্ধ করে দিয়ে তিনি কিছুক্ষন পরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন।

George Gould নামক কার্নার্বনের একবন্ধু কার্নার্বনের মৃত্যুর কথা জানতে পেরে মিশরে রওনা করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য সমাধিটি দেখার পরের দিনই তিনি প্রচন্ড জ্বরে ভেঙ্গে পড়েন এবং ১২ ঘন্টার মধ্যই মৃত্যুবরণ করেন।

Joel Wood নামক একজন শিল্পপতি সমাধিটি ভ্রমন করে দেশে যাওয়ার পথে প্রচন্ড জ্বরে মৃত্যু বরণ করেন ডাক্তাররা এর জন্য কোন সঠিক ব্যাখ্যা খুজে পাননি।

Archibald Reid নামক একজন রেডিওলজিস্ট তৎকালীন সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তুতেন খামুনের এক্স-রে রিপোর্ট করে তার বয়স এবং মৃত্যুর কারন জানার চেষ্ট করেছিলেন। প্রচন্ড ক্লান্ত এই অভিযোগে তিনি ইংল্যান্ডে ফিরে যান। কিন্তু ইংল্যান্ডে অবতরনে কিছুক্ষন পরেই রহস্যজনকভাবে তার মৃত্যু ঘটে।

সমাধিটি আবিষ্কারের চার মাস পর কার্নার্বনের ব্যক্তিগত সেক্রেটারী Richard Bethell তার বিছানায় মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় এবং এ সংবাদ শুনার পর তার পিতা আত্নহত্যা করেন।

সমাধিটি উন্মোচনের সময় কয়েকজন লোক উপস্থিত ছিলেন তার মধ্যে ১২ জনই পরবর্তি ৬ বছরের মধ্যে মারা যায় এবং অস্বাভাবিক কারনে। একই ভাবে ২ জন ছাড়া বাকী সবাইও পরবর্তি ৭ বছরের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে মৃত্যু বরন করেন।

লর্ড কার্নার্বনের সৎ -ভাই পাগল হয়ে যায় এবং আত্নহত্যা করে। পরবর্তিতে ধীরে ধীরে খনি খননের কাজে বিভিন্নভাবে জড়িত প্রায় ২১ জন ব্যক্তি মৃত্যুবরন করে।

খনি খননের কাজে নিয়োজিত সবার মধ্যে একমাত্র হাওয়ার্ড কার্টারই বৃদ্ধ বয়স স্বাভাবিক ভাবে মৃত্যুবরণ করেন ১৯৩৯ সালে । কিন্তু সবাই তার মত ভাগ্যবান ছিলেন না।

যখন অসংখ্য মিশর গবেষক এবং শিক্ষাবিদ অভিশাপের অস্তিত্ত্ব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছিলেন তখন অন্য অনেকেই এ অভিশাপের প্রভাবে মৃত্যুবরন করছিল।

তুতেন খামুনের সামধিতে প্রাপ্ত প্রাচীন নমুনাসমূহ নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করার জন্য ফ্রান্স মিশরের সাথে একটি চুক্তি করে। মিশরের প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক দ্রব্যসামগ্রী বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহীম এর বিরোধিতা করেন কারন তিনি স্বপ্নে দেখেছিলেন যদি এ দ্রব্যসামগ্রী মিশরের বাহীরে যায় তাহলে তার কি ভয়ানক পরিনতি হবে। কিন্তু তিনি আলোচনা করে সরকারকে বোঝাতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন এবং দিনের বেলাতেই প্রকাশ্যে সম্পূর্ণ খালি রাস্তায় তিনি একটি প্রাইভেট কারের আঘাতে সাথে সাথেই মৃত্যু বরন করেন।

সম্ভবত অভিশাপ সম্পর্কিত সবচেয়ে অদ্ভূত ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছিল Richard Adamson এর বেলায়।

তুতেন খামেনের সমাধির আবিষ্কারের ঘটনার সাথে জড়িত সবার মধ্যে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত বেঁচে থাকা একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন এই Richard Adamson। তিনি লর্ড কার্নার্বনের দেহরক্ষী ছিলেন। তিনি তুতেন খামেনের অভিশাপের বিরুদ্ধে প্রথমবার যখন মুখ খোলেন তার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই তার স্ত্রী মৃত্যুবরণ করেন। তিনি যখন পরবর্তিতে আবার জনসম্মূখে অভিশাপের বিরুদ্ধে কথা বলেন তার ছেলে একটি বিমান দূর্ঘটনায় তার কোমর ভেঙ্গে ফেলে। কিন্তু তিনি তার পরেও অভিশাপটিকে বিশ্বাস করতে রাশি ছিলেন না এবং ব্রিটিশ টেলিভিশনে এক স্বাক্ষাতকারে আবারো সেই একই কথা বলেন। সেইদিনই তিনি যখন টেলিভিশন স্টুডিও ছেড়ে যাচ্ছিলেন পথে তার ট্যাক্সি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় তিনি যাপিয়ে পড়েন, আকস্মিকভাবে দিক পরবর্তন করা একটি গাড়ী তার মাথার মাত্র কয়েক ইঞ্চি দূর দিয়ে চলে যায়। হয়তো কর্মক্ষেত্র একসময় দেহরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় আত্নরক্ষার কিছু কায়দা তার জানা ছিল। শরীরের কয়েক জায়গায় ফ্রাকচার এবং থেঁতলানো অবস্থায় তাকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই ৭০ বছরের জীবনে প্রথম বারের মত তিনি অভিশাপটির কথা শিকার করেন।

অভিশাপটি সবচেয়ে বড় প্রমানের আরেকটি ঘটেছিল ১৯৭২ সালে। যখন তুতেন খামেনের সমাধির মূল্যবান দ্রব্যসামগ্রী লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়ামের খুবই খ্যাতিমান একটি প্রদর্শনীতে আনা হয়েছেল। এ ঘটনাটি ঘটেছিল পূর্বে উল্লেখিত মিশরের প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক দ্রব্যসামগ্রী বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহীম এর পরবর্তি ঐ একই পদে অধিষ্ঠিত Dr Gamal Mehrez এর ক্ষেত্রে। তিনি তুতেন খামুনের প্রতি উপহাস করে বলেছিলেন “আমি আমার সারা জীবন মিশরের প্রত্নতত্ত্ব গবেষনায় কাটিয়েছি এবং আমি জানি তুতেন খামুনের অভিশাপ সম্পর্কিত সমস্ত দুর্ঘটনা শুধু নিছক দুর্ঘটনাই এগুলো সত্যিকার অর্থেই কাকতালীয়”। হয়তো এ কথা বলার কারনেই, হয়তোবা কাকতালীয় ভাবেই ইংল্যান্ডের রয়েল এয়ার ফোর্স প্লেনে বয়ে আনা তুতেন খামুনের সমাধির প্রাচীন দ্রব্য সামগ্রী বোঝাই বাক্সগুলো পরিদর্শন শেষে পরবর্তি রাতেই তার মৃত্যু ঘটে।

ইংল্যান্ডে সেই রয়েল এয়ার ফোর্সের বিমানে ক্রু-রাও পরবর্তি জীবনে অস্বাভাবিক মৃত্যু, শারীরিক দুর্ঘটনা, দূর্ভাগ্য, দুর্যোগ ইত্যাদিতে পতিত হয়।

Flight Lieutenant Rick Laurie চার বছরের মাথায় হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু বরন করেন। কেউ হয়তো তখন এটাকে তুতেন খামুনের অভিশাপ বলে মনে করেননি। কিন্তু Rick Laurie এর wife প্রকাশ্যে সবার সামনে ঘোষনা করেন তুতেন খামুনের অভিশাপেই তার মৃত্যু হয়েছে।

যে সময়ে তুতেন খামুনের সমাধির দ্রব্যসামগ্রী ইংল্যান্ডে আনা হয়েছিল প্রতিবছর ঠিক সেই সময়ে Ken Parkinson নামক সেই বিমান একজন ইঞ্জিনিয়ার হার্ট-অ্যাটাকে আক্রান্ত হতেন এবং এভাবেই ১৯৭৮ সালেই হার্ট-অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

Rick Laurie এবং Ken Parkinson পূর্বে কখনোই হার্ট-অ্যাটাকে পতিত হন নি এবং মিলিটারী ডাক্তারা তাদেরকে সম্পূর্ণ ফিট বলে ঘোষানা করেছিল।

সেই ফ্লাইটের সময় Chief Technical Officer ‍“Ian Lansdown” কৌতুক করে তুতেন খামুনের মৃতদেহ বহনকারী বাক্সটিকে লাথি মেরে বলেছিল দুনিয়া সবচেয়ে দামি জিনিসকে লাথি মারলাম হা হা হা..। কিছুদিন পরেই অন্য একটি প্লেন থেকে নামার সময় তার পায়ের নিচের প্লেনের সিড়িটি আকস্মিকভাবেই ভেঙ্গে পড়ে এবং “Ian Lansdown” সেই পাটি মারাত্নকভাবে ভেঙ্গে যায়।

সেই ফ্লাইটে অবস্থানকারী Jim Webb নামক একজন ফ্লাইট ল্যাফটেন্যান্ট এর সমন্ত ধন-সম্পত্তি আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়।

সেই ফ্লাইটের Brian Rounsfall নামক একজন পানীয় ও খাবার পরিবেশন কারী তুতেন খামুনের শবদেহ বহনকারী কফিনের উপর কার্ড খেলেছিল বলে শিকার করে। তিনিও পর পর দু্ইবার হার্ট-অ্যাটাকের পর রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেন।

সেই বিমানেরই একজন মহিলা অফিসারকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযানের পর ইংল্যান্ডের রয়েল এয়ার ফোর্স টিম থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।

অনেকেই বলেন অভিশাপের কোন ভিত্তি নেই এর সবচেয়ে বড় প্রমান হাওয়ার্ড কার্টার। সমাধিটি খোলার বহু পূর্ব থেকেই যিনি তার এর উপর কাজ করে আসছিলেন এবং এ সমাধিতে প্রাপ্ত হাজার হাজার দ্রাব্যাদির ক্যাটলগ তৈরি করে এবং কোথায় কোন জিনিস কিভাবে ছিল তার ছবি বা নমুনা তৈরি করে  যিনি তার জীবন অনেক সময় ব্যয় করেছেন এ অভিশাপ যদি থাকতই তাহলে সবার আগে তাকেই আক্রমন করত। কিন্তু এমন কিছুই ঘটেনি।

অভিশাপকে বিশ্বাস করে এমন অনেকেরই ধারনা, সম্ভবত মিশরের প্রতি হাওয়ার্ড কার্টারের ভালোবাসাই তাকে রক্ষা করেছে। লর্ড কার্নার্বন তুতেন খামুনের সমাধি আবিষ্কারে অর্থ সহায়তা দেন ঠিকই তবে একেবারেই নিঃস্বার্থভাবে নয়। তুতেন খামুনের সমাধি আবিষ্কারের পর তিনি সমাধির সকল দ্রব্যাদি ইংল্যান্ডে নিজে যাওয়ার ব্যবস্থা করছিলেন।

তখন মিশরের ইতিহাস ও ঐতিয্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হাওয়ার্ড কার্টার এর বিরোধিতা করেছিলেন । একজন ইংলিশ হওয়া সত্ত্বেও ১৭ বছর বয়স থেকেই তিনি মিশরের বিভিন্ন সমাধির প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সংরক্ষনের জন্য কাজ করে আসছিলেন এবং জীবনের শেষ মূহুর্ত্য পর্যন্ত মিশর নিয়েই কাজ করে গেছেন। একারনেই অভিশাপটিকে সম্পূর্ণরূপে অবিশ্বাস করা সত্ত্বেও মিশরের প্রতি তার ভালোবাসাই হয়ে গিয়েছিল তার রক্ষাকারী শক্তি। তার কবরের বেদীর উপর লিখা এপিট্যাপ থেকেই তা বোঝা যায়। এপিট্যাপটি নিম্নরূপ:

"May your spirit live,

May you spend millions of years,

You who love Thebes,

Sitting with your face to the north wind,

Your eyes beholding happiness"

(উল্লেখ্য যে: ঠিক একই জিনিস তুতেন খামুনের সমাধিতেও লিখিত ছিল।)

hawass

জাহী হাওয়াজ

এ অভিশাপটি এমন কোন ব্যাপার না যে তা শুধু কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং অশিক্ষিত লোকেরাই এটা বিশ্বাস করে। অনেক বিজ্ঞ এবং বিজ্ঞান মনস্ক মানুষও এটা বিশ্বাস করেন বলে মত দেন। স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের পর এ অভিশাপে বিশ্বাসীদের অন্যতম আন্তর্জাতিকভাবে বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ জাহী হাওয়াজ। মিশরের বিভিন্ন সমাধি নিয়ে কাজ করায় তার ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা। ২০০৫ সাল তুতেন খামুনের শবদেহের সর্বশেষ যে ত্রিমাতৃক CT Scan করা হয় সেই দলের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন তিনি নিজেই।

তিনি বলেন আমি অভিশাপের সম্ভাবনা নাকচ করে দিচ্ছি না কারন আজকে আমার জীবনে বহুত কিছু ঘটে গিয়েছে। আজকের দিনে আমাদের দল খুবই মারত্নক একটি দুর্ঘটনায় পড়ে গিয়েছিল কিন্তু সামান্যর জন্য বেঁছে গিয়েছি। আমরা যখন CT Scan করছিলাম তখন বাহিরে প্রচন্ড ঝড় শুরু হয়েছিল এবং আমাদের CT Scan করার কম্পিউটারটি কোন কারন ছাড়াই দুঘন্টা যাবৎ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ ছিল

সর্বশেষ তিনি এই বলে কথা শেষ করেন যে,

“I think we should still believe in the curse of the Pharaohs”

আসলেই রহস্য রয়েই গেছে এবং থাকবে। কারন বছরের পর বছর ধরে একই সমাধির দ্রব্যসামগ্রীর সাথে জড়িত অসংখ্য মানুষ কাকতালীয়ভাবে মরে যাচ্ছে এটা বিশ্বাস করার চেয়ে অভিশাপে বিশ্বাস স্থাপন করা অনেক সহজ।

p33

হয়তো সত্যিই ৩৫০০ পূর্বের পবিত্রভাবে শায়িত ফারাও মমিগুলোকে রক্ষাকারী এক অন্ধকার এবং অতি-পাকৃত শক্তি এখনো পৃথিবীর বুকে সবার অগোচরে অফুরন্ত রহস্যের এবং দুর্ঘটনার সাক্ষী হয়ে এখনো রয়ে গেছে।

উপরে কথাগুলো মিথ্যাও হতে পারে আবার সত্যও হতে পারে।

বিজ্ঞান যেহেতু প্রমান করতে পারেনি এগুলো মিথ্যা, সেকারনেই এগুলো অবিশ্বাস করার কোন মানে নেই।

আবার, তেমনি যেহেতু বিজ্ঞান এটা প্রমানও করেনি যে এগুলো সত্যিই সম্ভব তাই এগুলো বিশ্বাস করার মানেও নেই।

এ বিষয়ে আমি এতটা জ্ঞানী নই যে কোনটি সঠিক আর কোনটি বেঠিক তা নির্ণয় করতে পারবো।
কিন্তু যখন অসংখ্য সাক্ষ্য-প্রমান চোখে পড়ার পরও আমরা না দেখার ভান করে থাকি এবং কাকতালীয় বলে চালিয়ে দেই তখন সত্যিই আমার মনে প্রশ্ন ঝিলিক দিয়ে উঠে।

আসলেই কোনটি সঠিক ??????

(এ প্রশ্নে জবাব আমার কাছে নেই। তবে আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম)

আপনাদের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

Level 2

আমি TareqMahbub। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 47 টি টিউন ও 464 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

Programmer at Business Innovation & Incubation Center, Banani. Worked @ Harry & Michael IT Center as a Web Developer. Worked @ Kazi IT Center as a Web Developer, Graphic Designer, Virtual Assistant. Worked @ IQRA MODEL SCHOOL & COLLEGE as a full time teacher & typist. Student at American International...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

awesooooooooooooooome!!!

Level 0

ভাই, আপনার পোষ্টটাও পিরামিডের চেয়ে কম না । একদম A + । অনেক ভাল লাগল ।

    অসংখ্য ধন্যবাদ arifnezami ভাই।

Level 0

টেকটিউনস-এ আমার দেখা সেরা টিউনটি হয়তো আজ পড়লাম…..
সত্যিই অসাধারণ একটা টিউন। এরকম আরো টিউনের প্রত্যাশায় রইলাম….

আমার দেখা সেরা টিউন …………………………………I am just speechless.

    ধন্যবাদ সাম্য ভাই।
    কষ্ট করে টিউনটি লিখেছি বটে কিন্তু কষ্ট করে পড়ার লোক খুবই কম।
    একারনেই আমি টিউনটি নিয়ে খুব আশাবদী নই।

    তারেক ভাই, আমার খুব ইছছা ছিলো এই টিউন টি করার। কিন্তু এই মান এর করতে পারবো না জানতাম। তাই করি নাই। কিন্তু তুমি সব মানদন্দ ছারিয়ে গেসো। তোমাকে বলার কিছুই নাই।

    সাম্য ভাই আমি ব্যাপারটা জানলে সত্যিই টিউনটি করতাম না।
    মাহবুবুল আলম ভাই আমাকে অনুরোধ করেছিলেন যেন আমি তুতেন খামেনে উপর একটি টিউন করি।
    অনেক দিন সময় করে উঠতে পারিনি। চারদিন আগে অনুরোধ রক্ষার জন্য তুতেন খামুন সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করা শুরু করি।
    এত জায়গায় এত তথ্য সংগ্রহ করা এবং তা সাজিয়ে উপস্থাপন করতেই একয়েক দিন সময় চলে গেল।
    তার উপর আবার ভয় ছিল কারন তথ্যবহুল বড় টিউনগুলো টিউনাররা এড়িয়ে চলে।
    কালকে সারারাত এবং আজকের সারাদিন খেটে অবশেষে টিউনটি শেষ করি।
    আশাকরি আপনি আমার আচরনে মাইন্ড করেননি…..আমি সত্যিই দুঃখিত।
    মনে হয় আগে থেকেই টিউন পেটেন্ট করার সিস্টেম থাকলে ভালই হত।

    আজকে আরএসএস ফিডে আপনার নাম এবং তুতেন খামেনের অভিশাপ নাম দেখে টেকটিউনস এ ঢুকলাম। প্রথমেই আমার অনুরোধ রক্ষা করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। টিউন এর কোন জবাব নাই অনেক অনেক ভাল হয়েছে আসলেই এটি অনেকটা রহস্যময়। ধন্যবাদ।

ওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওও
ওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরে
রেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরেরে
টিউন
যেমন
টিউন
তাই
তেমন
বড়
কমেন্ট।
তাই ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

বিশাল বড় করে দিলাম।

    Level 2

    এটাকে ছোট করুন ।

    শাকিল ভাই আপনার অনুপ্রেরনা…………….

    শাকিল ভাই অনেক ক্ষুদা লেগেছিল…… তাই কিছু ধন্যবাদ খেয়ে ফেললাম।

    @শাকিল আরেফিন: এরকম ফাউল মন্তব্য করবেন না।অকারনে কমেন্ট এর আকার বড় করে কি প্রমান করতে চান?

Level 2

আপনাকে সেলুট বস………!!!

    BABU ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।

তারেক ভাই, আমি ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। যখন টিউনটি শেষ হয়ে গেল, তখন ভাবছিলাম শেষ হলো কেন; আরো থাকতো… রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের মতো, ‘শেষ হয়েও যেন হইলোনা শেষ’। আসলে মানুষের চাহিদারতো শেষ নেই। আপনার দা্য়িত্ব আরো বেড়ে গেল, এরকম টিউন আরো চাই। অবশেষে বলব অসাধারন টিউন। আরো টিউনের অপেক্ষায় রইলাম।

    রোমান ভাই ভালো টিউন করতে অনুপ্রেরনো দেয়ায় অনেক ধন্যবাদ।
    আমি আস্তে আস্তে টিউন করা শিখছি।
    আশাকরি আপনাদেরকে আরো ভালো টিউন উপহার দিতে পারবো।

Level 2

তুতেন খামুন k bnp ar office a raka dorkar

    আলম ভাই টেকটিউনস সস্পূর্ণ রাজনৈতিক মন্তব্য এবং পক্ষপাতিত্ব মুক্ত। আশাকরি আপনি ভবিষ্যতে আর এমন মন্তব্য করবেন না।
    আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
    ভাই আমি ১০০% রাজনীতি মুক্ত।

ভাই গুপ্তধনতো সব দেখে ফেললাম…………এখন আমার কি হবে!!!!!!!!!!!!

    ভাই ভয় নেই। (যদি থাকে তাহলে আগে আমার কিছু হবে।)

মাহাবুব ভাই,
আপনার টিউনটি কেমন হয়েছে তার কোনো ভাষা আমার কাছে নাই। লা জবাব। দারুন। । এক্সিলেন্ট। মারবেলাস। জটিল । কুটিল । চমৎকার। আমার পড়া সেরা টিউন । আপনাকে N সংখ্যক ধন্যবাদ ।

N = Unlimited

    অসংখ্য ধন্যবাদ তানভীর ভাই।
    ভাই আমি C ল্যাঙ্গুয়জ শিখার চেষ্টা করছি।
    N = Unlimited লিখাটি থেকে খুবই সুন্দর একটি পোগ্রামের আইডিয়া মাথায় এসেছে।
    আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিব ? ভেবে পাচ্ছি না ।

ধন্যবাদ আপনাকে এমন তথ্যবহুল একটি টিউন করার জন্য।টিউনটা বুকমার্ক করেছি।সেই সাথে প্রিন্ট করেছি সংগ্রহে রাখবো বলে।এ ছাড়া আমার পরিচিত যাদের কম্পিউটার নেই তাদেরকে পড়তে দেব।মিশরের প্রতি আমার আগ্রহ চিরদিনের।অজানা একটা অধ্যায়ের দ্বার উম্মোচন করলেন আপনি আমার কাছে।ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না।আল্লাহ আপনাকে আরও জ্ঞান দান করুন অন্যকে বিলানোর জন্য।

    ধন্যবাদ প্রবাসী ভাই।

কি আর বলব , ছোটবেলায় যখন high school এ যাইতাম তখন ইতিহাস বই খুলতে এতো ভয় করতাম বলার মত না । বিশেষ করে তারিখ ,সাল ,নাম, ওগুলো মনে রাখতে পারতাম না । তবে আমার সবছেয়ে ফেভারিট সাবজেকট ছিল গণিত।কি বলব , বলতে গেলে আপনি এরটা ইতিহাস লিখে ফেলেছেন । ভাই আপনাকে ــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــধন্যবাদ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ
ধন্যবাদ TareqMahbub }
ــــــــــــــــــــــــــــــــــــআমিনـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــ

    আমিন ভাই মন্তব্যেকেও যে এতটা শৈল্পিক রূপ দেয়া যায় আমার জানা ছিল না। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Level 2

    he he he………

বরাবরের মত এবারও চম’ৎকার !!! আপনার লেখা পড়ার লোভ কার না হয় ?

    zahirulislam ভাই মনে হয় একটু বেশিই বলে ফেললেন। অনেক ধন্যবাদ……. আমি এত ভাল টিউনার না।
    তবে আশাকরি আপনাদের দোয়ায় লিখা চালিয়ে যেতে পারবো এবং একদিন অবশ্যই একজন ভাল টিউনার হবো। ইনশাল্লাহ..

জটিল টিউন,তারেক ভাই।

    আকাশ ভাই ধন্যবাদ।

Level 0

তারেক মাহবুব ভাই কি বলে আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়া যায় ভাষা নেই এত সুন্দর ভাবে একটা টিউন উপ্সহাপন
করা এবং তা আবার প্রতিটি ছবি তার বন্রনা আসুলে আমি ঠিক বুঝাতে পারছি না কিভাবে আপানকে বুঝাই যে কেমন হল ।

>>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<< ………………………………ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<>>>>ধন্যবাদ<<<<<<<

    জেমস বন্ড ভাই অনেক ধন্যবাদ।

তারেক আমি বলতে ভূলে গিয়েছিলাম ….. পিরামিডের পাথর কিভাবে উঠানো হয়োছিল এই ব্যাপারে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি তে একটা ডকুমেন্টারী দেখেছিলাম। সেখানে মূল পিরামিডের পাশ দিয়ে সাপের মত সিড়ি আকৃতির রাস্তা বানানো হয়েছিল। এবং সেখানে টেনে টেনে পাথর উপরে তোলা গহত এবং উপর থেকে সেটআপ দেয়ার পরে ধীরে ধীরে নিচের দিকে পাথর সেট আপ দেওয়া হত। সেখানে দাসদের উপর অমানুষিক অত্যাচার করা হত! আর কেউ যদি আমার এক্সপ্লানেশান টা না বুঝে থাকেন তাহলে , চাইলে 10000 BC মুভি টা দেখে কিছুটা আইডিয়া নিতে পারবেন।

    টিনটিন ভাই ব্যাপারটা আমি জানি।
    কিন্তু মরুভূমি দিয়ে পিরামিড পর্যন্ত এত বড় বড় পাথর আনা ভয়ংকর ব্যাপার।
    জিওগ্রাফি চ্যানেলের অনুষ্ঠানগুলোতে তারা অনেক কল্পনিক জিনিসই ব্যাখ্যা করে। আমি বলছি না যে আমার বিশ্বাস হয় না, কিন্তু তারাই অনুষ্ঠানে, প্রকৃত সত্য সম্পর্কে আমার মত সংশয় প্রকাশ করে তাদের অনুষ্ঠানগুলো শেষ করে।

    আমি নিশ্চিত, ন্যাশনাল জিওগ্রাফির সাথে সংশ্লিষ্ট এক্সপার্টরাও এটা বলতে পারবে না যে তারা পিরামিডের রহস্য উদঘাটন করে ফেলেছেন।

    হতে পারে তাদের কল্পনাই সত্য।
    কিন্তু….
    আমি ছবিটাতে যেই পাথর গুলো তীর চিহ্ন দিয়ে দেখিয়েছি আপনি অবশ্যই সেগুলো দেখেছেন।
    আমি ভাবতে পারি পাথর গুলো হয়তো কয়েক শত লোক মিলে উপরে তুলতে পারে।

    কিন্তু কিভাবে:
    দুটি উপায় থাকতে পারে।
    ১। উপরে টেনে তোলা।
    ২। উপরে ঠেলে তোলা।
    সমস্যাগুলো আমি বলছি:
    উপরে টেনে তোলা: উপরে টেনে তুলতে হলে আগে কর্মীদেরকে উপরে যেতে হবে। অর্থাৎ শত শত লোককে উপরে দাড়ানোর একটা ব্যবস্থা করার পর টেনে তোলার প্রশ্ন আসে।
    উপরে ঠেলে তোলা: উপরে ঠেলে তোলার ব্যাপারটি তখন প্রায় অসম্ভব ছিল। কারন এত লোক ধরবে কিভাবে এর ঠেলে তুলবেই বা কিভাবে।
    বড় বড় পাথরগুলো স্থাপন করা: এত বড় বড় পাথর উপরে তোলাটাই মুল চ্যালেঞ্জ ছিল না। এগুলো সঠিকভাবে স্থাপন করার করা কত অসাধ্য হতে পারে তা আমার তীর চিহ্ন পাথরগুলো থেকে ভালই বুঝা যায়।
    নাহয় টেনে তোলা গেল কিন্তু স্থাপন করল কিভাবে।
    সেই যুগে তো আর এত উন্নত প্রযুক্তি ছিল না এবং সিমেন্টও ছিল না।

    লোকবল সমস্যা: মিশরের মত মরুভূমি অঞ্চলে সেই যুগে এত লোক তো পাওয়া যাওয়ার কথা না। ধরে নেই পাওয়া গেল।
    কিন্তু এ পাথর গুলো খুজে বের করা সঠিক ভাবে কাটা, ঘষামাঝা করা, টেনে পিরামিড পর্যন্ত নিয়ে আসা এবং পিরামিডে স্থাপন করার জন্যতো কয়েক হাজার লোকবল প্রয়োজন ছিল। এদের উপর অত্যাচার করা হলে এরা এবং তাদের আত্নীয়স্বজন তো ক্ষেপে যাওয়ার কথা।
    প্রশ্ন হলে তখনকার মিশরীয় সভ্যতার রাজারা কি সত্যিই এত সংঘটিত ছিল যে এতগুলো লোককে দিয়ে জোর করে কাজ আদায় করিয়ে নেয়া যায়।
    আমি ঠিক কল্পনা করতে পারছি না।

    আর্কিটেকচারল সমস্যা: এত বড় স্থাপনা পৃথিবীতে পিরামিডের পূর্বে আর কোথায় স্থাপিত হয় নি। যখন পৃথিবীর কোথাও পড়লেখা বলেই ধরতে গেলে কিছু ছিল না। প্রযুক্তি বলে কিছু ছিল না।
    তখন লোকবলই মূল আলোচ্য বিষয় নয়।
    আমার প্রশ্ন এত বড় পরিকল্পনা করার জন্য কত বড় এবং দক্ষ একজন আর্কিটেক দরকার ছিল।
    যখন মিশরের রাজারাও পর্যন্ত খালি গায়ে থাকতো তখন তাদের দ্বারা এত বড় স্থাপনা কি সত্যিই বিস্ময়কর নয়।

    টিনটিন ভাই আমার উপরিউক্ত কথাগুলোও কল্পনা।
    কিন্তু সত্যিই পিরামিডের মত বিশাল স্থাপনা কল্পনা করা, তার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান বাছাই করা, সঠিক হিসাব নিকাশ করা এবং সেই হিসাব মত পাথর কাটা, উপরে তোলা, এতগুলো লোককে নিয়ন্ত্রন করা ইত্যাদি অসংখ্য কাজের সমন্বয় সাধন করার মত বিজ্ঞ লোক কি সত্যিই তখন মিশরে ছিল।

    ধন্যবাদ টিনিটিন ভাই, খুবই সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।

    লোকবল সমস্যা: ………এই কথাটা ভুল। প্রায় লক্ষাধিক দাস এখানে কাজ করেছিল। আর বাকি যুক্তি গুলি অকাট্যা…তারেক ভাই আবার রাগ করো না কিন্তু।

    না না সাম্য ভাই রাগ করবো কেন ? আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
    আমি কয়েকদিন ACCA(চাটার্ড অ্যাকাউন্টিং) পড়েছিলাম।
    ব্যবস্থাপনা বা Management যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা আপনাকে বলে বোঝাতে পারবো না।
    যখন হায়ারোগ্লিফি নামক জটিল এক পদ্ধতি ছাড়া লিখার কোন পদ্ধতিই ছিল না।

    হিসাব-নিকাশ বাদ দিলাম, তখন মিশরের লোকদেরকে সত্যিই কি এত প্রচন্ড তাত্ত্বিক জ্ঞান ছিল ????

    যা দ্বারা তারা এত বিশাল সংখ্যক লোককে সঠিক ব্যবস্থাপনায়(management) চালনা করতে পেরেছ।

    মিশরের রাজারা এই মরূভূমিতে যখন কোন যানবাহনই ছিল না তখন এত লোকের খাবারই বা জোগাড় করেছিল কিভাবে ??

    আল্লায় জানে….

many many many thanks for yur tune

    দীপ মজুমদার ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

Level 2

Jotil ………………………..

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ
ধন্যবাদ

ধন্যবাদ

    অনেক ধন্যবাদ আলমাস ভাই ।

Level 2

Boma ! FatilaMmM………………
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
>><
———————————————————————————————————————————————+

    আলমাস ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভাই এখন পর্যন্ত আমার পড়া সবচে তথ্যবহুল টিউন। এতো কস্ট করে সম্পুর্ণ বাংলায় টিউনটি করেছেন।
এতো সন্দর টিউনটি উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই টিউনটি নির্বাচিত করা হোক। আর Like তো আরো বেশী পরার কথা।
এই টিউনটি সবার সাথে শেয়ার করলাম।

    taufiq ahmed ভাই টেকটিউনসে আমরা সবাই ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। আমরা একত্রে দেশের জন্য কাজ করি।
    দেশের জন্য একটু কষ্ট করতে পারাও অনেক বড় ব্যাপার।

Level 0

এই রকম একটা পোষ্ট কেন নির্বাচিত হল না বুঝতে পারলাম না ।

    arifnezami ভাই আমার এই টিউনটা এখনো প্রথম পেইজেই আছে।
    নির্বাচিত করা হয় পুরানোগুলো থেকে বাঁছাই করে।
    কারন পুরানো টিউনগুলো বেশির ভাগ টিউনাররাই পড়েন না।
    তাই সেখান থেকে ভালো ভালো টিউনগুলোকে আবার নির্বাচিত করে কিছুদিনের জন্য প্রথম পেইজে আশার সুযোগ করে দেয়া হয়।
    আশাকরি এ টিউনটি পুরাতন হয়ে যাওয়ার পর টেকটিউনস আপনার দাবি মঞ্জুর করবে এবং আমার কষ্টের মূল্যায়ন করবে।
    আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ভাই আমি এই অভিশাপ বিশ্বাস করিনা। সব ফালতো চিন্তা। তবে আপনি একটা সুন্দর বিষয় তুলে ধরলেন যা থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম । ধন্যবাদ

    ধন্যবাদ খোকন ভাই। ভাই সত্যি বলতে কি আমিও আপনার মত ?

    তবে এমন অনেক কিছুই রয়েছে বিজ্ঞান যা এখনো আবিষ্কার বা ব্যাখ্যা করতে পারেনি ??

    যেমন মানুষ আকাশে উড়তে পারে এ ধারনাটা একসময় খুবই অসম্ভব ব্যাপার ছিল। কিন্তু কি হল ??

    হয়তো একদিন দেখা যাবে অভিশাপের একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আবিষ্কৃত হয়ে গেছে।

    সেকারনেই আমি নিরপেক্ষ থাকছি এবং সত্য জানার জন্য অপেক্ষা করছি।

    হয়তো এ জীবনে সম্ভব হবে না তবে একদিন অবশ্যই হবে।

তারেক ভাই আমি টেকটিউনস এ জয়েন করেছি প্রায় ১১ মাস হলো আমি এই পরজন্ত অনেক টিউন দেখেছি এবং বেস কয়েকটি টিউনস ও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিলো।কিন্তু ভাই আমার কাছে এই টিউনটা খুব(৪০০ বার খুব হবে) ভালো লেগেছে।আমার দেখা টেকটিউনস এর সবচেয়ে সবচেয়ে সেরা টিউন এটি।ভাইয়া আমি প্রথমে আপনার এই টিউনের সাইজ না দেখেই পড়া শুরু করেছিলাম এটাই ভালো হয়ছে সাইজ দেখলে হয়তোবা এই টিউনটা পরা হতো না পিরামিড সম্পরকে এতো কিছু জানাও হতো না।ভাই আপনাকে আরো কিছু বলতে ইচ্ছা করছে মনের ভাব টা প্রকাশ করতে পারছি না ভাই একটু বুঝে নেন।আপনাকে অনেককককক………………… ধন্যবাদ

    রাফিউর ভাই অনেক ধন্যবাদ। কেউ কষ্টের মূল্যায়ন করলে আমার অনেক ভাল লাগে।

প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত রুদ্ধশ্বাসে পড়লাম মনে হল একটি হলিউডের সিনেমা দেখা শেষ করলাম। আপনার লেখা অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে। টেকটিউনস এর পাঠকদের এরকম একটি তথ্যবহুল লেখা উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। এই বিষয়টির প্রতি আমার প্রথম থেকেই অনেক আগ্রহ ছিল তাই মনে করেছিলাম একটি লেখা লিখব কিন্তু ব্যস্ততার কারনে আর শেষ পর্যন্ত হয়ে উঠে নি।

দারুন…………

আরেকটি অনুরোধ রইল

নস্ট্রাডেমাসের ভবিষ্যৎবানী নিয়ে একটি লেখা লেখার অনুরোধ রইল।
আশা করি আরও একটি তথ্যবহুল লেখা পাব।
আপনার লেখা পড়ে মনে হল আপনি কতটা কষ্ট করেছেন

আবারও ধন্যবাদ

    মাহবুবুর রহমান ভাই অনেক ধন্যবাদ। আপনি না বললে হয়তো কখনো এ টিউনটি লিখাই হতো না।
    আপনার অনুরোধ রাখার চেষ্টা করবো।

প্রিয়তে নিলাম। যা! প্রিয় বাটনটা যেন কোথায়; টিনটিন ভাই ব্যবস্থা করেন।

    আলোক মিস্ত্রী ভাই ধন্যবাদ। আমার একটা প্রশ্ন: ভাই আপনি টিউন করেন না কেন ?

আপনার আগের একটা টিউনে মন্তব্য করেছিলাম আপনি যথেষ্ট পড়াশুনা ও খাটাখাটুনি করেই টিউন করেন। এবার তো প্রমাণ করলেন আমার কথা। এজন্য আমি খুব খুশী। আমার দেখা টেকটিউনের সবচেয়ে তথ্যবহুল অনন্য টিউন। ইতিপূর্বে পিরামিডকে নিয়ে তাহমিনা সানির লেখা ”স্বর্ণদেবতার অভিশাপ” নামে একটা রহস্য উপন্যাস পড়েছিলাম। আপনার লেখা পড়ে পিরামিড বিষয়ে এবার সত্যিকার জ্ঞানলাভ করলাম। টিউনটি পড়ে টেকটিউনসের সেরা টিউনার ও ভিজিটরদের অনেকের ধন্যবাদ জানানোর ধরণের মাধ্যমে এটা প্রমাণ হল টেকটিউনসে মানসম্পন্ন টিউনের কদর কতখানি। আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই। এরকম চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ টিউনের মাধ্যমে আপনি আমাদের জ্ঞানভাণ্ডারকে আরো সমৃদ্ধ করবেন এই কামনা করি। আপনার আগামী দিনগুলো সুন্দর হোক দোয়া করি।

    শরীফ ভাই অনেক ধন্যবাদ। আপনাদের প্রেরনায় আমি ধীরে ধীরে একজন ভালো টিউনার হতে চেষ্টা করছি।
    আশাকরি আল্লাহ আপনার প্রার্থনা কবুল করবেন। আমীন..

Level 0

ধন্যবাদ দিলে আপনাকে ছোট করা হবে।আজ লগইন শুধু আপনার জন্যই করেছি।আসলেই আমি অবাক হয়ে গিয়েছি।চোখের সামনে যেন কোন ছবি ভেসে উঠেছিল।মনে হয়েছিল ফিরে গিয়েছি সেই প্রাচিন মিশরে,হয়তো আমার চোখের সামনেই ভাসছিল ঘটনাগুলো।পুরোলেখাটায় আপনার প্রতিটি শব্দের সাথে যেন কল্পনার রাজ্য সেই প্রাচিন মিশরে ছিলাম।আসাধারন টিউন।সুপার,ডুপার,ব্লকবাস্টার।
এটাকে অবশ্যই নির্বাচিত টিউন করা উচিত।এরকম আরো টিউনের আশায় রইলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

    অনেক ধন্যবাদ Rahat ভাই।

মাহাবুব ভাই,
আপনার টিউনটি একটি ইউনিক টিউন তাতে কোনো সন্দেহ নাই। আমি টেকটিউনস এর বলা যায় একদম প্রথম দিকের টিউনার । যদিও আমার করা টিউন মাত্র ১৩ টি । ইউন্ডোজ সিকিউরিটি নিয়ে আমার কিছু টিউন আছে। অনেক দিন থেকেই টেকটিউনের বাইরে আছি (অফিসের কাজে খুব ব্যস্ত) । অনেকদিন পর আপনার টিউনটি পরে আবার দলে ফিরে আসেত ইচ্ছে হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ।

    ধন্যবাদ তানভীর ভাই। টিউন করা চালিয়ে যান….. এতে অনেক কিছু শেখা যায় ভাই।

আনেক কষ্ট করে পড়তে হলো এখনোও পুরোটা পড়া শেয় করতে পারি নাই ……… না যানি লেখকের কেমন কষ্ট হয়েছে।

এতো কষ্ট করে পড়ার জন্য লেখন কে ধন্যবাদ দিতে পাড়ছি না.. তবে এত বড় টিউনটি পড়তে পড়ে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।

আসা করি এমন টিউন আমরা আরোও বেশি বেশি পাবও যাতে শুধু লেখক না পাঠকও টিউনটি পড়ে ধন্য হয়ে যায়। ……………

    অসংখ্য ধন্যবাদ Abdullah Abu Sayed ভাই।

জটিল টিউন,
ধন্যবাদ তারেক ভাই।

    আল-আমীনূর ভাই মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

Level 0

আপনার অসাধারন পিরামিড মার্কা টিউনের জন্য পিরামিড মার্কা ধন্যবাদ।

    Uncle আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

জট্টিল একটা টিউন করলেন ভাই।
যত পড়ি তত আকর্ষন।
ধন্যবাদ।

    দুখী মিয়া ভাই আপানার দুঃখ কিছুটা দূর করতে পেরে আমার ভালো লাগছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

Level 0

This is tremendous.

    ধন্যবাদ webrules ভাই।
    বুঝলাম না যারা মন্তব্য করেনি তাদেরকি আমার টিউনটি ভালো লাগেনি??

    Level 0

    I think who had read this tune they should leave a comment here. I knew about Fara o Civilization and Pyramid. But i didn’t know this details.

    Although it is technology related blog, Sometimes this type of post should be publish here.

    Thank you once again.

Level 0

অসাধারণ তথ্যবহুল একটি টিউন! শুধু ধন্যবাদ দিলে আপনাকে ছোট করা হবে।
টিউনটি করতে গিয়ে আপনাকে কত পরিশ্রম করতে হয়েছে তা সহজেই অনুমেয়!
ভাল থাকুন-সব সময়…

    অনেক ধন্যবাদ Cats eYe ভাই। আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাদের টিউন করার শক্তি।

ভাই, আমি এই সাইটে নতুন। ………………………………!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

!!!!!!!!!!!!!!………………………জানি না আসলে কি বলা উচিত! বিশ্বাস করেন, এই মন্তব্য করার সময় আমার হাত কাঁপছে! আপনার লেখা এতটাই প্রভাব ফেলছে আমার মনে যে, আমার শরীরে কোন রক্ত আছে বলে আমার মনে হচ্ছে না! খোদার কসম ভাই, মহা হরর মুভিও আমার জীবনে এতটা প্রভাব ফেলতে পারে নি! এখন রাত বাজে ৩.৩০! একদম একা রুমে বসে আছি! বাকিটা নিজেই বুঝে নেন……………………!

    পিয়াস ভাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
    প্রকৃতিতে রহস্যজনক অনেক কিছুই ঘটে তবে আমার মনে হয় আমাদেরকে এড়িয়ে।
    আমরা এতই সাধারণ যে প্রকৃতির বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষায় অংশগ্রহনের যোগ্যতাও আমাদের নেই।

    এটা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায় প্রকৃতি তার পরবর্তি কোন পরীক্ষা নিরীক্ষায়ও আমাদের সামিল করবে না। আমীন….

Level 0

AWESOME , AND ALL PHOTOS ARE FANTASTIC,

    দিপ ভাই মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

লিংকগুলো ভালো লাগলে সেইগুলো ‘ফেবারিট’ হিসেবে সংরক্ষন করে রাখার কোন অপশন আছে কি?

তারেক, ভাই সত্যি তোমার লেখার প্রেমে পড়ে গেলাম

ধন্যবাদ আমিন মেহেদী ভাই।

তারেক ভাই
আপনার লেখা আমাকে দারুন আকর্ষন করেছে।এ সব জিনিস মিডিয়াতেও তো আসা সম্ভব নারে ভাই।

HATS OFF TO U Man!

অসাধারন একটি পোস্ট। আমি অনেক দিন ধরে টেকটিউনস এর টিউনগুলো দেখি। কিন্তু অলসতার কারনে এতদিন পর্যন্ত এখানে রেজিস্ট্রেশন করা হয়নি। আজ আপনার এ টিউনটি পড়ে আমি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। আমি বুঝতে পারছি আমার একটা মন্তব্য আপনার এ অসাধারন টিউনের কাছে অতি নগন্য। তবু শুধু আপনার এই পরিশ্রমকে শ্রদ্ধা জানিয়ে মন্তব্য করার জন্য আমি আজ টেকটিউনস এ রেজিস্ট্রেশন করলাম। আসলে আপনার এই টিউনের প্রশংসা করার মত ভাষা আমার জানা নেই। তবে এটা অবশ্যই বলতে পারি যে, এটা আমার দেখা সেরা টিউন।

………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………. ধন্যবাদ
………………………………………

শাকিল ইমরান

খুবই সুন্দর একটি টিউন। আমি এখানে নতুন কিন্তু খুবই মজা পাচ্ছি।

একটা পোষ্ট নিয়ে এত কমেন্ট হয় এই প্রথম দেখলাম। তবে পোষ্টটা খুব সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ……………

ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা খুজে পাচ্ছি না।
তবুও Thank You.

বরাবরের মত এবারও চম’ৎকার !!!ধন্যবাদ আমিন মেহেদী ভাই।

বরাবরের মত এবারও চম’ৎকার !!!ধন্যবাদ ভাই।

পুরা শরীর গরম হয়ে আসছে ভাই ! মনে হল কল্পনার জগতে চলে গিয়ে ছিলাম ! BOX Office হিট কইরা ফালাইছেন ! অসংখ্য ধন্যবাদ !

প্রায় ৪৫ মিনিট লাগলো শেষ করতে , ভোর ৪ টা ৩৭ এখন । একটা অজানা কিছু কাজ করছিল যখন পড়ছিলাম , হয়ত বা এর নাম অত্যধিক আগ্রহ । মনে হচ্ছিলো শেষ যেন না হয় এই ইতিহাস । আপনাকে ধন্যবাদ দিলে অনেক কম কিছু দেয়া হয়ে যায় , জানিনা এর জন্য আপনার প্রাপ্য সম্মান দেয়া হল কিনা তবে এই তথ্য বহুল পোস্ট লিখতে আর তথ্য সংগ্রহ করতে কত কষ্ট করতে হয়েছে , টাইপ করতেও কম কস্ট হয়নি তা অনুভব করা যায় । ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন সবসময় এই প্রার্থনাই করি মহান সৃষ্টি কর্তার নিকট ।

Level 0

Vai Banglai liklam kisu mone koren na aj 8 din tana jor akon aktu kom tai ai tune ta na pore r thakte parlam na onek valo laglo apnake onek onek donnobad. Allah apner mongol koruk.

Level 0

ভাই ,আপনের এই টিউন এর জন্য অনেক ধন্যবাদ । আশা করি ভবিষ্যৎ
এও এই রকম টিউন আরও করবেন।

Level 0

awesome post. simply love it

Level New

The best historical tune of 2012. Thanks a lot

সুপার10!

সেই অনেকদিন আগে একবার পড়েছিলাম কিন্তু কেন জানি সেই সময় মন্তব্য করা হয়নি 🙂 টেকটিউনস এ মানসম্মত টিউনের এর মধ্যে থেকে এই টিউনটি অন্যতম।

নির্বাচিত করার জন্য টিটি প্যানেল কে ধন্যবাদ

আসলে ভাল টিউন পরতে অনেক ভাল লাগে যেমন আপনার টিউনটা ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা টিউনের জন্য..:)

vai xotil post………onek kesu janlam ata porer por. apna k onek onek onek^n dhonnobad

Level 0

অনেক দিন পরে সুন্দর একটা post পড়লাম … thanks

++++++ অসাধারণ… আপনাকে একটা রহস্যময় ধন্যবাদ । 😀

আমার দুইটা প্রশ্ন আছে
১। “তিনি 1333 – 1324 B.C.E. কারো কারো মতে 1336 – 1327 B.C.E. পর্যন্ত মিশরের রাজত্ব করেন।” সহজ ভাষায় কত বছর শাষন করেছেন?
২। তুতেম খামেনে স্ত্রী বা ফারাও রাজাদের স্ত্রীদেরকে কিভাবে সমাধী দেয়া হত? তাদের কি রাজা মরে যাওয়ার সাথে সাথে মেরে ফেলে রাজাদের সাথে সমাধী দেয়া হত?

অসাধারণ সব তথ্যে ভরা অসাধারণ টিউন ! 🙂

অনেক সুন্দর টিউন। টিউনার কে তার প্রাপ্য দিতে পারছি না বলে দুঃখিত। অসাধারন হয়েছে এক কথায় “মাইক ছাড়া অমাইক”। তবে টেকটিউন কে ধন্যবাদ জানাবো ২০০৯ সালের টিউন কে নতুন ভাবে জানতে দেওয়ার জন্য। আমি ২০০৯ সালে টেকটিউন সর্ম্পকে জানতাম না। আমি টেকটিউনকে অনুরোধ করবো কিছু দিন যেন এই টিউনটাকে প্রথম পেজে রাখা হয়। যাতে করে প্রতিদিন যে নতুন ভিজিটর আসছে তারা যেন জানতে পারে এমন তথ্যবহুল টিউন সর্ম্পকে। আবারো টেকটিউন কে ধন্যবাদ। লেখকের জন্য রইল আমার শুভ কামনা।

Level New

টিউনটি পড়ার আগে একবার ধন্যবাদ দিলাম । এখন পড়বো পড়ার পরে আরেকবার ধন্যবাদ দিব , কারন আপনি একদুই বার ধন্যবাদ পাবার যোগ্য না অনেক বার ধন্যবাদ পাবার যোগ্য ।

Level 0

এক কথায় অসাধারন ………

Level 2

onek sundor hoise

অর্ধেক পরলাম, বাকি অর্ধেক পরে পরব , তবে পেলাচ লন 😀

জটিলতা শেষ কোথায় জানি না কিন্তু কি পরিমান জটিল তা বলে বুঝাতে পারবো না বলে ক্ষমা চাচ্ছি।

ভাই পড়ে তো শরীরের লোম দাঁড়িয়ে গেলে,
বুঝতে পারছি না ,এই সব বিশ্বাস করব না করব না,কারন যদি আবার কিছু হয়ে যায়।

Level 0

লেখাটা অসাধারণ। (y)

পুরোটাই পড়লাম সত্যি চমৎকার টিউন।
আমি আবার এসবে বেশী বিশ্বাস করি,বিজ্ঞান যতই দিক কিন্তু সুপার ন্যাচারাল পাওয়ারের উপরে নয়।
এখানে ছোট্ট একটা বিষয় শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না।
আমি যে এলাকায় থাকি এখানে এক মেয়ের নাম মমি এবং ছোট বেলা থেকেই শুনে আসছি সে কোন না কোন রোগে পড়েই আছে এরপর আমার এক দুঃসম্পর্কের আত্মীয়ের মেয়ের নামও মমি তারও সেই একই দশা,আমার এক মেয়ে বন্ধুর নাম মমি তার জীবনও সমস্যা বহুল বিভিন্ন রোগ লেগেই থাকে তার।
ধন্যবাদ তারেক মাহবুব ভাই

Level 0

vai,pore obak holam.but aro obak holam jokhon deklam j ei post ta 2009 er. hoytoba tareq vai janeina j amra tar tune pore comment korsi.
thank you.

Level 0

Valo lagse

আমার কমেন্ট করতে তো ভয় লাগতেছে। না জানি কম হয়ে যায়!! তবে একটা joke বলি, বড় বড় পিরামিড গুলা কারা লুটপাট করেছিল? আমার মনে হয় আরবের বর্তমান রাজাদের বাপ দাদারা। না হলে কি আর…………

এটার নাম টেকটিউন্স পিরামিড। আসলে ধন্যবাদ দেওয়ার মত ভাষা নেই যে, টিউনটি এত জটিল হয়েছে।
এরকম আরো টিউনের আসায় রইলাম।আপ্নাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনি এই্টা কি করলেন ?? আপনি জানেন না?? এই বিষয়ে যারা লেখে তাদের জীবনে কি রকম অভিশাপ পরে?? আপনার জন্য অপেক্ষা করছে দূর্ভাগ্য ।

HUGE! টা ও আমি এটা পরছি রাত ২.৫৮ মিনিটে…

Level 0

অসাধারণ……পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমার pc টা বন্ধ হয়ে যাবে…।।

কিন্তু হয় নাই।

Level 0

Ai type ar tunes aro chai. Onak valo lagse pore. Many many thanks.

Level 0

বেশ গবেষণা ধর্মী টিউন । জনার মত , জানানোর মত , মনে রাখার মত । শেখার মত , শেখানোর মত ।
একটা রিকুয়েস্ট — আপনি কি প্রবাসী ভাই এবং নিওফাইটের রাজ্যে এই দুই ভাইয়ের মেইল আইডি জানেন । তাদের আমি একটা রিকুয়েস্ট করব ।

এত বড় একটা গল্প লেখার জন্য ধ্যনবাদ।

TareqMahbub ভাই আপনার টিউনটি অনেক ভাল এবং সুন্দর একটি টিউন এবং অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই টিউনটি করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে এই ধরনের আরও টিউনের অপেক্ষায় রইলাম।

অনেক বেশি ভাল লাগলো…। এ ধরনের আর ও বেশি বেশি পোষ্ট পাওয়ার লোভ টা কিন্তু জাগিয়ে দিলেন ভাই…।সুতরাং ভবিষ্যতে এরকম আরো অনেকগুলো ভাল ভাল পোষ্ট আমাদের উপহার দিবেন এমন আশা আমরা নিশ্চই করতে পারি…।

পুরা ৪৫ মিনিট লাগল শেষ করতে । অনেক ধন্যবাদ পাইছেন এতক্ষন । আর বেশি দিলে শেষমেশ ফুইল্যা ফাইট্যা যাইতে পারেন । আর দেয়া যাবে না । তখন কিন্তু অভিশাপ আপনার ক্ষেত্রেও সত্যি হয়ে যাবে । 🙂

এমন জ্ঞানগর্ভ টিউন/আলোচনা, আগে কখনো পড়েছি বলে আমার মনে হয় না। অনেক অনেক কিছু জানলাম, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এ ধরনের টিউন উপহার দেওয়ার জন্য।
ভাইয়া আপনি এ টিউনটি যে কোনো পত্রিকায় পাঠিয়ে দিন; এ ইতিহাস ওরা চাপবেই, সবাইকে জানার সূযোগ করে দিন প্লিজ।।।

এটা কি লিখলেন ভাই?
এটা তো মেগা টিউন না।গিগা টিউন।বাপরে……অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আজ ৯ মে হাওয়ার্ড কার্টারের জন্মদিন। Happy birthday to Howard Carter♥♥

ধন্য ধন্য ধন্য , আপনার টিউন এর জন্য , আমি ১ ঘণ্টা ধরে পড়লাম , আর মন্তব্য গুলো পড়ে দেখালাম , সত্যি একটা সুন্দর মাম্মি ছবি দেখলাম , এটা ব্লকবাস্টার , এটা টেকটিউন এর বক্স অফিস হিট টিউন, ভালবাসি টেকটিউন, আজ ভক্ত হলাম আপনার , আরও অনেক জানতে চাই আপনার কাছে ভাই !!! বলুন আবার কবে আসছেন এমন একটা টিউন নিয়ে ?
অপেক্ষা করব অসীম সময় ধরে , দোয়া করি ভাল থেকে সুখী থাকুন সবাইকে নিয়ে ……………।।

<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁশুভেচ্ছাঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

প্রথম দিন পড়েছিলাম আজ আবার পড়লাম, অসাধারণ টিউন। আজ অনেকদিন কেউ আর এরকম টিউন করে না 🙁

অসাধারণ পোস্ট অনেক ধন্যবাদ

এক কথায় অসাধারন.ধন্যবাদ

Level 0

awesome post…

Level 0

আসলেই রহস্যময়। একবার দেখে আসতে পারলে মন্দ হতো না।

ভাই লেখাটি পড়ার পর বুকের মইদ্ধে কিন্চিত ব্যাথা অনুভব করছি, মইরা যামু না ত । 🙁
অবশ্য এত সুন্দর তথ্য বহুল পোস্ট পইড়া মরলে ও খুশি i 🙂

Level 3

মোবাইলের মাধ্যমে টিউনটি ১ঘন্টা ধরে পড়লাম । এত মনযোগ ছিল যে কখন ১ঘন্টা হয়েছে জানিই না ।সত্যই মিশরিয় সভ্যতা মানুষকে অবাক করে । ভাল লাগল টিউনটি । ধন্যবাদ দিয়েও প্রশংসা শেষ হবে না যেন তার পরও ধন্যবাদ ।

Level 0

ooooooooooonnnnnnnnnnnnkkkkkkkkkkkkkkkkk sundor.
just super……
awesome tune…….

Level 0

not only in techtunes but it is the best tune ever in any blog those i had read so far. greattttttttt

Level 0

টিউনার TareqMahbub ভাই টিউনটি করেছেন ৩ বছর আগে.. আপনি ভাল আছেন তো..? কোন অভিশাপ আপনার উপর প্রভাব ফেলেনি তো.?
আমার তো কমেন্ট করতেই ভয় লাগছে.. 🙁 দেখা গেল এখানে যারা কমেন্ট করেছে তারা সবাই একে একে তুতেন খামেনের অভিশাপে ধংস হয়ে গেল.. 🙁
এমনও তো হতে পারে যে , পরবর্তীতে মিডিয়ার হট নিউজ হবে এটি ( তুতেন খামেনকে নিয়ে টিউন করায়.. টিউনার সহ শতাধিক কমেন্টার অস্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু বরন করেছে..)
ওহ আল্লহ মাফ করো আল্লাহ।

আপনার টিউনটি একথায় অসাধারন, আতি চমৎকার হয়েছে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না। 🙂

***আর একটি কথা এখানে যারা কমেন্ট করেছেন তাদের জীবনে আস্বভাবিক কিছু ঘটে থাকলে আমাদের জানাবেন প্লীজ******

Level 0

অনেক ধন্যবাদ এই রকম একটি ভাল পোষ্ট করার জন্য……

আমি ভাবছিলাম যদি টিউনটিতে নতুন কমেন্টের সংখ্যা কমপক্ষে ৫০ হয় তাহলে আবার লিখা শুরু করবো।
আমি টেকটিউনস কে অনেক ভালবাসতাম বলেই একসময় আমি টেকটিউনস ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম।
কিন্তু সবার মন্তব্য পড়ে আমার মনে হচ্ছে সত্যিই আমার আবার ফিরে আসা উচিত।
ভাল লিখাকে কোন সময় সীমা দিয়ে বেঁধে রাখা রাখা যায় না।
আমাকে নানাভাষায় এবং কমন্টে নানা শিল্পকর্মের মাধ্যমে আপনারা যেভাবে উদ্বুদ্ধ করলেন “একজন লেখকের জীবনে এর চেয়ে বড় চাওয়ার আর কি থাকতে পারে”।
আমি আবার লিখব, নিজে জানার জন্যে এবং নিজের দেশের মানুষকে জানানোর জন্য।
কে কি বললো, তাতে সম্ভবত আগের মত আর কান দেয়া উচিত হবে না, কারন আমি নিজেকে চিনি, আমি বিশ্বাস করি আমি একজন ভাল মানুষ।
আর আমার চলার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট।
আমাদের এ প্রিয় দেশটাকে পিছিয়ে দিতে কিছু লোক যদি সদা তৎপর ভূমিকা পালন করতে পারে,
তাহলে আমরা যারা নিজেদেরকে ভাল মনে করি, দেশটাকে এগিয়ে নিতে আমরা কেন হাতপা গুটিয়ে বসে থাকবো??
আপনাদের ভালবাসার শক্তিই আমাকে দীর্ঘদিন পর আবারো টেকটিউনসে ফিরয়ে আনল।
সবাইকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভাইয়া আমার কিছু নিজের মত প্লিজ অন্নভাবে নেবেন না ঃ

১.এই টিউন সম্পরকে বলার কিছুই নেই,অসম্ভব তত্থবহুল টিউন খুব ভাল হয়েছে।

তবে – – –

কে কি বলল তাতেই যদি সবচাইতে বেশি কান দেন তাহলেই মনে হয় ভাল হবে,কারন আপনি কিন্তু নিজের জান্তে বা অজান্তেই তা করতে যাচ্ছেন মানে সবার কথায় আবারও ফিরে আসছেন।আপনার পূর্বের টিউনগুলোও আমি পরেছিলাম,কিছু বিতর্ক চোখে পরেছে আর তার সবটাই ভুল এমন নয়।গঠনমূলক সমালোচনা মনে হয় খুব খারাপ জিনিস না।আর চলার জন্য কিছুটা বাস্তববুদ্ধিও দরকার,আপনি যদি বুঝতে পারেন সেটুকু আপনার আছে তাহলেই সেটা যথেষ্ট।আর শেষের কথাগুলো খুব সুন্দর,তবে আমাদের দেশকে পিছাবে এমন শক্তি এখনও জন্মায় নি।আপনার লেখনি শক্তি খুব ভাল,আশা করি আপনি আবারও নতুন উদ্যমে টেকনোলজি ও অন্যান্য বিষয়ে আমাদের টিউন উপহার দিয়ে যাবেন।

আর আমি আপনার থেকে ছোট হব আর খুব লেখিও না তাই আমার মন্তব্যে খারাপ লেগে থাকলে দুঃখিত।

Level 0

jotil akta tune

Level 0

onek sundor ebong jotil tune

gamedownloadsbd.wordpress.com

valo laglo

Level 0

ভাই আমি কোন টিউনে সাধারণত কোন মন্তব্য করি না কিন্তু আপনার বেলায় না করে পারলাম না। আসলে ঠিক মন্তব্য না আপনাকে আল্লাহ্ আরও জ্ঞান দান করুন।
ভাল থাকেন সবসময় প্রার্থণা। ধন্যবাদ এমন টিউন করার জন্য।
আরও এরকম টিউন আশা করছি।

-মুরাদ

Level 2

Onek Onek donnobad share korar jonno.
Just Like it.

Level 2

আপনার লেখা অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে

আপনার সম্মতি থাকলে টিউনটি আমার সাইটে প্রকাশ করতে চাই!

দুধর্ষ পোস্ট পেলাম ভাই,চরম ভালো লেগেছে।