জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) মোকাবেলায় সবচেয়ে বেশি কাজ করছে ‘মার্ক জুকারবার্গের’ফেসবুক। এরই ধারাবাহিকতায় এবার করোনাবাইরাস সম্পর্কে ইউজারদের সতর্ক করতে নতুন করে সম্প্রতি ফেসবুকে “কেয়ার” এবং ম্যাসেঞ্জারে “হাগ” রিয়্যাকশন বাটন যোগ হয়েছে। ২০১৫ সালে সর্বপ্রথম ফেসবুক চালু হয়েছিল রিয়্যাকশন বাটন ফিচার।
মূলত ফেসবুকের অন্যান্য রিয়্যাক্ট বাটনের আদলেই একটি ফেস ইমোজি’কে আরেকটি হার্ট ইমোজি জড়িয়ে ধরেছ। ব্লগ টিউনে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন রিয়্যাকশনটি ব্যবহার করা হবে করোনা মহামারীর এই সঙ্কটের সময়ে সাপোর্ট করা বোঝাতে। ফেসবুকের মতে, এই নতুন রিয়্যাকশনটি ইউজারদের তাদের কাছের মানুষজনের সাথে অনলাইনে আরেকটু বেশি সংযুক্ত থাকার অনুভুতি দেবে।
শুরু দিকে ফেসবুকে শুধু লাইক বাটন ছিল। তখন খারাপ বা শোক সংবাদেও লাইক দিতে হত, পাশাপাশি কোন হাসির টিউনেও লাইক দিতে হত। তাই ইউজারদের সুবিধার্থে ২০১৫ সালে বৈপ্লবিক পরিবর্তণ হিসেবে ফেসবুকে যোগ করা হয়েছিল “ওয়াও, হাহা, স্যাড, এংরি ও লাভ” রিয়্যাক্ট বাটন। এরই ধারাবাহিকতায় এবার বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে ইউজারদের সুবিদার্থে নতুন ফেসবুকে “কেয়ার” এবং ম্যাসেঞ্জারে “হাগ” রিয়্যাকশন বাটন যোগ হয়েছে।
মানুষ এটি ব্যবহার করার সাথে সাথে করোনভাইরাস-নির্দিষ্ট সংহতি ও সহানুভূতি প্রকাশের এক মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। এক ধরনের সচেতনতা তৈরি করতেই এমন সিদ্ধান্ত। মুলত করোনা ভাইরাসের বিপক্ষে সচেতনতা তৈরি করতেই ফেসবুকে নতুন রিয়্যাকশন বাটন আসতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, পৃথিবীতে কেন কেউ করোনা ভাইরাস প্রতিক্রিয়া বাটনটি চাইবে?
প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর আর রিভিউস জানতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ফলো করুন ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট!
আমার এই লিখা যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমার ইউটিউব চ্যানেলে ঘুরে আসতে পারেন। ধন্যবাদ!
আমি শাহ্নাজ আক্তার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 26 টি টিউন ও 4 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
দারুন, জানতে পেরে ভাল লাগলো । ধন্যবাদ পোস্টির জন্য ।