বর্তমান সময়ে ফেসবুক সবচেয়ে বড় সামাজি যোগাযোগের মাধ্যম। পরিচিত বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে, নিজের নিত্যদিনের ঘটনা, ছবি সবার সাথে শেয়ার করতে ফেসবুকের বিকল্প কিছু নাই। পেইজের মাধ্যমে বড় ধরনের কমিউনিটির সাথে যুক্ত হওয়া যায়। আবার গ্রুপের মাধ্যমে সবার সাথে আড্ডা দেয়া যায়, সাহায্য চাওয়া যায়। আরও কত কি?! এসব এখন একটা স্কুল পড়ুয়া ছেলেও বুঝে।
ফেসবুক চালাতে গিয়ে নিজের পরিচিত কারো আইডি চোখে পরলো। হতে পারে আপনার বোন, আপনার আত্মীয় বা আপনার বন্ধু বা সহপাঠী কেউ। তখন সাধারনত তার আইডিতে প্রবেশ করে স্ট্যাটাস দেখি। কিন্তু আজেবাজে লেখা দেখলে তখন ভরকে যাই। পরে বুঝতে পারা যায় এটা একটা ফেক আইডি। তখন মনে হয় আইডিটা যদি ডিলিট করে দিতে পারতাম। কিন্তু তা সম্ভব না।
আবার ফেসবুক চালাতে গিয়ে দেখলেন কুরুচিপূর্ণ ছবি সম্বলিত আইডি বা পেইজ। চাইলেও চোখ সরাতে পারবেন না। তাও কিছু করার নেই।
ধর্মীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য কেউ কেউ পেইজ খুলে অনেক বিতর্কিত টিউমেন্ট করে যা পড়লে গা শিউরে উঠে। হয়তো অনেক টিউমেন্টে গিয়ে প্রতিবাদ করে। কিন্তু তাতেও কোন ফল আসে না।
তাহলে কি ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ করে দিবেন? না ফেসবুক অবশ্যই ব্যবহার করবেন। কারন আপনি যদি এর বিরুদ্ধে কিছু না করেন তাহলে তাদের দৌড়াত্ব বেড়ে যাবে।
Abuse Reporting Force নামে একটি ফেসবুক পেইজ আছে। যেখানে আমরা যে কোন ফেক আইডি, কুরুচিপূর্ণ পেইজ, ধর্মীয় আক্রমনাত্মক পেইজ ইত্যাদির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করে এদের ডিলিট নিশ্চিত করতে পারি।
রিপোর্ট করার নিয়মঃ
পরবর্তীতে পেইজে উক্ত আইডির বিরুদ্ধে রিপোর্ট করার জন্য টিউন করে দেব।
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালি কণা বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল।
আমরা একটু সচেতন হলে এসব সমস্যা দূর করা সময়ের ব্যাপার মাত্র। আসুন এই পেইজে যুক্ত হয়ে ফেসবুকের অপব্যবহার দূর করতে সাহায্য করি।
সবাইকে ধন্যবাদ
আমি Latent Hallow। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 10 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাথে থাকতে ভালবাসি। প্রযক্তির প্রতি একধরনের নেশা কাজ করে থাকে। আর ভাল লাগে অ্যাডভেঞ্চার। থাকতে চাই রহস্য হয়ে।
হুম