মন খারাপের সময়টা ফেসবুকে না কাটানোর পরামর্শ দিয়েছেন অস্ট্রিয়ার গবেষকেরা। হাফিংটন পোস্টের একটি খবরে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। গবেষকরা বলছেন, মন খারাপের সময়টাতে কেউ ফেসবুকে যত সময় কাটাবেন মন তত বেশি খারাপ হতে থাকবে। এ সময় মনে হতে পারে শুধু শুধু ফেসবুকে সময় নষ্ট করছি। এটি মনের উদ্যমকে কমিয়ে দেবে।
অস্ট্রিয়ার ইনসব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ৩০০ জন জার্মান ও ইংরেজ ফেসবুক ব্যবহারকারীকে নিয়ে কয়েকটি পরীক্ষা করেছেন। প্রথমে গবেষকেরা প্রত্যেক ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছে জানতে চান, তারা কতক্ষণ ফেসবুক ব্যবহার করেন?
গবেষকেরা এ সময় তাদের মানসিক অবস্থা কেমন তা পরীক্ষা করে দেখেন। পরে তাঁদের কয়েকটি দলে ভাগ করা হয়। একটি দলকে ২০ মিনিট ফেসবুক ব্যবহার করতে বলা হয়। তাদেরকে নিউজ ফিড পড়া ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ার মতো কাজ করতে দেয়া হয়।
এ সময় পরীক্ষায় অংশ নেয়া আরেকটি দলকে শুধু ওয়েব ব্রাউজারে সামাজিক যোগাযোগের সাইট ছাড়া অন্য কিছু ভিজিট করতে বলা হয়। তৃতীয় দলটিকে ইচ্ছামতো কাজ করার সুযোগ দেয়া হয়।
পরে তিনটি দলের অভিজ্ঞতার বিষয়টি পরীক্ষা করেন গবেষকেরা। তারা দেখেছেন যে, ফেসবুক ব্যবহারের পরে তাদের নিজের সম্পর্কে অভিজ্ঞতা আরো খারাপ হয়েছে। কারণ, মনে হয়েছে যে তারা অযথাই ফেসবুক ব্যবহার করছেন।
প্রধান গবেষক ক্রিস্টিনা সাজিয়োগ্লো এ প্রসঙ্গে বলেন, কোনো কিছু করা যখন অর্থহীন মনে হয়, পরবর্তীতে তা মন-মেজাজ খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এর আগে, অন্য গবেষকেরা ফেসবুক নিয়ে যে গবেষণা করেছিলেন তাতে একাকিত্ব ও ঈর্ষার কারণ হিসেবে ফেসবুককে দায়ী করা হয়েছিল।
লেখাটি বিভিন্ন অনলাইন নিউজপেপারে দেখলাম। আপনাদের জন্য দরকারী তাই শেয়ার করলাম। আমার ব্লগ থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
আমি ব্লগার মারুফ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 196 টি টিউন ও 1301 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি মারুফ। প্রযুক্তিকে ভালোবাসি। তাই গড়তে চাই প্রযুক্তির বাংলাদেশ। পড়াশুনা করছি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাকাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে। আমার ওয়েবসাইটঃ https://virtualvubon.com এবং https://www.rupayon.com
কপি-পেস্ট টিউন!