ইলেকট্রনিক্স জিনিসটি আমাদের জীবন থেকে বাদ দিলে আমাদের পৃথিবী প্রায় অন্ধকারে ঢেকে যাবে। আপনি যদি রাতের বেলায় আকাশ ভ্রমন করেন এবং উপর থেকে পৃথিবীর পানে তাকান তাহলে দেখবেন যে, প্রায় সব জায়াগাতেই ঝলমল করছে নানান ধরনের আলো। লাল, নীল, সবুজ আর চিকমিক আলো আপনার মনকে ভরিয়ে দিবে।
বর্তামানে ছোট ছোট জিনিস থেকে শুরু করে বৃহৎ বৃহৎ যাকিছু দেখতে পাই প্রায় সব কিছুই যেন বৈদ্যুতিক যন্ত্র। ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, হাত ঘড়ি, টিভি, এসি, কম্পিউটার, ফ্যান-ফি্রজ, মঠর গাড়ি, বাস ট্রেন, জাহাজ সব কিছুতেই ইলেকট্রনিক্ম অবদান রেখে চলেছে। এবং প্রায় এসব কিছু ইলেকট্রনিক্সের অবদান। এক ধরনের ভ্যাকুয়াম টিউব, বিশেষ ধরনের কেলাস ও চিপসের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহের নিয়ন্ত্রণ হলো ইলেকট্রনিক্স। ইলেকট্রনিক্সের ইতিহাস বেশ পুরানো নয়। এই এক শত বছরের কিছু বেশি পুরানো। যখন এডিসন তড়িৎ বাতি নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন, খেয়াল করলেন যে, তার বাতির কার্বন ফিলামেন্টের ধনাত্মক প্রান্ত বার বার পুড়ে যাচ্ছে। এভাবে তিনি যখন গবেষনা চালাতে থাকলেন কি কারণে এরকম হচ্ছে? তখনই তিনি আবিষ্কার করে ফেললেন ইলেকট্রনিক্স।
ইলেকট্রনিক্সের অবদান অপরিসিম এক মূহর্ত যদি ইলেকট্রনিক্স না থাকে তাহলে পুরো পৃথিবীতো অন্ধকারে ঢেকে যাবেই সাথে সাথে আমাদের অর্থনীতির চাকাও থেমে যাবে। এখন পুরো পৃথিবীটা যেমন আমাদের হাতের মুঠোই ঠিক বিদ্যুৎ হীন আমরা বিছিন্ন।
আমি ইসকান্দার আলী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 8 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
বর্তমান পৃথিবী প্রযুক্তির অবদান। চলো আমরা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায়।