আসসালামু আলাইকুম।
আমি সৈয়দ মোঃ মাহমুদ হাসান মাছুম। আসাকরি ভালই আছেন। এটা আমার ভাইয়ার আই ডি। আজকে আমি দেখাবো পৃথিবীর সভচাতে Uncommon প্রজেক্ট। এই ডিজাইন সম্পুর্ন আমার নিজের। কারন এর আগে কেও এটা বানায় নাই। হ্যা কয়দিন পরে হয় ত সভাই কপি করবে, যাইহোক।
আবার মাজে মাজে দেখাযায় কিছু স্যার্কেট এ কেপাসিটার, রেযিসস্টার এর মান, ভোল্ট দেয়া থাকে না। টিউনার কে জিজ্ঞেস করলে এমন পার্ট নেয় যে সে জানি কত ফেমাস লোক, বা আমদের জন্ন তার কোনো টাইমি নাই।
তাই আজ আমি নিযেই টিউন করতেছি,
আমরা অনেকেই ইনভার্টার বানাইতে ইচ্ছুক। দরকার থাকুক আর না থাকুক। অনেকে শিখার জন্য আবার অনেকে কাজের জন্য ভানাইতে ইচ্ছুক। কিন্তু ইন্টারনেট যদি খোজেন তাহলে এমন সব স্যারকেট এর ডিজাইন পাবেন যে দেখলেই নতুন রা মাথা নস্ট বা হার মেনে নেয়।
আবার জারা চেস্টা করে তাদের অনেকেই ব্যর্থ হয়। সেসে স্যারকেট এর ডিজাইন কে দোশ দেয়।
আসলে ব্যার্থ হয়ার কারন আমাদের কাছে সঠিক পার্ছ না থাকা। যেমন অনেকেই রেজিস্টারের মান বুজেন না। তাই সঠিক রেজিস্টারের অভাবে স্যারকেট কাজ করে না।
আমিই একটা উদাহরন দেই, আপনি দোকানে গিয়ে বলবেন এজটা 25V 68uf কেপাসিটার দিতে। দেখেন পান কিনা। পাইলে ভালো আমি গুলিস্তানেয় পাইনাই। যাইহোক বাকিটা ত নিজেরাই বুজবেন।
আমার এই ডিজাইনে যা যা লাগবে,
২ পিনের সকেট একটা।
৪ভোল্টের মটর ১টা। এই রকমই ইক্টু বড় আছে ৬ বোল্টের। সেটা কিনবেন না।
৬ভোল্ট বেটারি ১টা
৯ভোল্টের ট্রান্সফরমার ১টা। এগুলা ৫তার ও ৪তারের পাওয়া যায়।৪তারের গুলা কিনবেন। 220V AC to 9V DC এই ট্রান্সফরমার এর একপাস দিয়ে কারেন্ট AC ডুকে ও আরেক সাইড দিয়ে DC বের হয়।
আমরা এই ট্রান্সফরমার কে হ্যাক করে এসি যেই পাসদিয়ে ডুকে সেই পাশ দিয়ে বের করবো। আর যেই পাশ দিয়ে ডিসি বের হয় সেই পাস দিয়েই ডিসি ডুকাবো। এটাই আসলে ইনভাটার এর বৈসিস্ট। ত কিনা কি বসে থাকবেন? এই ভাবে লাগান!
কি বুজেন নাই ? মটরের এক তার ট্রান্সফার এর যেই পাস দিয়ে ডিসি বের হয় সেই পাসের একতারে লাগাবেন। আরেক তার ব্যাটারি তে। সিরিস ডিজাইনত বাকি রইলো ট্রান্সফার এর এক্টার ও ব্যাটারির এক তার। এগুলা লাগালেই স্যারকেট টি চালু হয়ে যাবে। মটড় টি গুরতে থাকবে আর ট্রান্সফার এর যেই পাস দিয়ে কারেন্ট ডুকে, সেই পাস দিয়া কারেন্ট বের হবে। বিস্যাস হয় না ? দেখুন তাহলে
টেস্টার কি এমনি জলে ?
সাবদানঃ নিরাপদ যায়গায় বানাবেন। শিশু দের থেকে দোরে রাখবেন। আর চালু অবস্তায় কিছু দরবেন না। নাহলে ২২০ ভোলট এর সট খাবেন। আর এটা দিয়া টিভী, ফ্রিজ, লাইট জালানোর সপ্ন দেইখেন না। এটা একটা ছোট প্রজেক্ট তাই চলবে না। এটা সুদু শিখার জন্ন। তবে চার্জার লাগিয়ে মোবাইল চার্জ দিতে পারবেন।
যদি দেখেন, চার্জ হয় আর বন্দ হয় তাহলে বেটারির পাওয়ার বারান। ৬ থেকে ৯দিন। তাও সমস্যা হলে মটর পাল্টান। তাও সমস্যা হলে এই টিউন ভালো করে পড়ুন।
আমি mahadi hasan। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 195 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
all kinds of computer & software ----- virus
ভাই আপনি স্টেপ আপ ট্রান্সফর্মার দিয়ে তৈরি করেছেন । কম volt এর বেশি বিদ্যুৎ প্রবাহকে বেশি volt এর কম বিদ্যুৎ প্রবা তৈরি করে এই স্টেপ আপ ট্রান্সফর্মার । আর এটা কোন নতুন জিনিস না । আপনি কাউকে দেখেন নি তাই বলছেন নতুন । আমাদের গত বিজ্ঞান মেলায় আমি এটা দেখেছি ।