মোবাইল (DTMF) কন্ট্রোল রোবট [আমাদের ইলেকট্রনিক্স-ইলেকট্রিকাল খুঁটিনাটি]

 

 

একটি রোবট কে ওয়্যারলেস সিস্টেমে কন্ট্রোল করার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে যেমন: রিমোটের মাধ্যমে, ব্লুটুথ এর মাধ্যমে, ওয়াইফাই, রেডিও কন্ট্রোল এর মাধ্যমে ইত্যাদি। কিন্তু এসব পদ্ধতিতে সার্কিট ডিজাইন খুবই জটিল আর ব্যয় বহুল। তাই কম খরচে আর সহজ সার্কিট ডায়াগ্রাম নিয়ে এই মোবাইল কন্ট্রোল রোবট। এটি সম্পূর্ন আমার টেস্টেড বা পরিক্ষিত। আর এটা তৈরিতে কোন মাইক্রোকন্ট্রোলার দরকার নাই তাই প্রোগ্রামিংয়েরও ঝামেলা নাই। তাই যারা ইলেকট্রনিক্স জগতে নতুন তারাও এটা বানাতে পারবে বলে আশা করি।
এই রোবটটা কন্ট্রোল করতে আমরা মোবাইলের DTMF (Dual Tone Multy Frequency) প্রযুক্তি ব্যবহার করব।
DTMF কি?
সহজ ভাষায়, আমরা যখন কোন সিম কোম্পানির কাস্টমার কেয়ারে কল করি তখন আমরা শুনতে পাই, “বাংলায় শোনার জন্য ১ চাপুন আর ইংরেজিতে শোনার জন্য ২ চাপুন”। ধরেন আপনি ১ চাপলেন, তারপর আপনি সব বাংলায় শুনতে পারলেন। এখন প্রশ্ন হল আপনি আপনার মোবাইলে ১ চাপলেন নাকি ২ চাপলেন এটা কাস্টমার কেয়ারের কম্পিউটার কিভাবে বুঝল? যে পদ্ধতির মাধ্যমে কম্পিউটার এটা বুঝল সেই পদ্ধতিই হল DTMF।
এই ব্যাপারটা হয়ত এর থেকেও ভালভাবে বলা যেত, কিন্তু সবাই যেন সহজে বুঝতে পারে তাই খুবই কম কথায় বোঝানোর চেষ্টা করলাম।
তাহলে, প্রথমে দেখে নিই এই রোবট তৈরিতে আমাদের কি কি লাগবে।সকল পার্টসই বাংলাদেশে পাওয়া যায়।
১. রোবট চেসিস।
২. CM/MT-8870 আইসি-১টি।
৩. L293D আইসি-১টি।
৪. 10uf ক্যাপাসিটর-২টি।
৫. 7805 ভোল্টেজ রেগুলেটর-১টি।
৬. 0.1uf ক্যাপাসিটর-২টি।
৭. 3.758Mhz ক্রিস্টাল-১টি।
৮. 1K রেজিস্টার-১টি।
৯. 100K রেজিস্টার-২টি।
১০. 150K রেজিস্টার-২টি।
১১. 9V ব্যাটারী-১টি।
১২. এলইডি-১টি।
১৩. স্ক্রু টার্মিনাল-৪টি (প্রয়োজন হলে)।
১৪. কানেকশন তার।
১৫. পিসিবি/ভেরোবোর্ড।
১৬. মোবাইলের হেডফোন জ্যাক।
এবার পার্টস গুলার ছবি দেখে নিই যেন, সবাই ভালভাবে বুঝতে পারে।
১. রোবট চেসিস

এটা সেট হিসেবেই কিনতে পাওয়া যায়।
২. CM/MT-8870 আইসি-১টি।

এটা বাজারে MT8870 বা CM8870 বা অন্য নামেও থাকতে পারে। এখানে 8870 নাম্বারটাই আসল।
৩. L293D আইসি-১টি।

এটা মোটর ড্রাইভার আইসি।এর সাহায্যে মোটর ড্রাইভ বা কন্ট্রোল করা যায়।
৪. 10uf ক্যাপাসিটর-২টি।

এখানে বড় পা টি হল (+) আর ছোট পা টি হল (-)
৫. 7805 ভোল্টেজ রেগুলেটর-১টি।

উপরের ছবিতে বাঁ দিক থেকে ১. ভোল্টেজ ইন, ২. গ্রাউন্ড বা (-), ৩. ভোল্টেজ আউট।
৬. 0.1uf ক্যাপাসিটর-২টি।

এটা বাজারে 104pf নামে পরিচিত।
৭. 3.758Mhz ক্রিস্টাল-১টি।

৮. 1K রেজিস্টার-১টি।
৯. 100K রেজিস্টার-২টি।
১০. 150K রেজিস্টার-২টি।

১১. 9V ব্যাটারী-১টি।

১২. এলইডি-১টি।

১৩. স্ক্রু টার্মিনাল-৪টি (প্রয়োজন হলে)।

এটা তার গুলা কানেশনের জন্য লাগাতে পারেন। না লাগালেও কোনও সমস্যা নাই।
১৪. কানেকশন তার।
তার তো সবাই চিনি তাই এর ছবি দিলাম না।
১৫. পিসিবি/ভেরোবোর্ড।

১৬. মোবাইলের হেডফোন জ্যাক।

পার্টসের ছবি গুলো দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হল যেন সবাই পার্টস গুলো চিনতে পারে। এবার দেখব মোবাইল রোবটের সার্কিট।

সার্কিটটা খুব কঠিন না। আশা করি বানাতে পারবেন। বেশি বর্ণণার প্রয়োজন নাই বলে মনে করি কারণ সার্কিটটা সহজ।
এবার আসি কিভাবে এটা কাজ করে। সার্কিট বানানোর পর মোটর, ব্যাটারী, হেডফোন জ্যাকের তার সব সার্কিটের সাথে লাগিয়ে নিই। এবার একটি মোবাইলের হেডফোনের জায়গায় সার্কিটের হেডফোন জ্যাকটি ঢুকান। যে মোবাইলে হেডফোন জ্যাক লাগালাম এটার নাম দিলাম রিসিভার ফোন। আর আপনার কাছে আর একটা ফোন থাকা লাগবে যেটা দিয়ে রিসিভার ফোনে কল দিবেন। আপনার কাছে যে ফোনটি থাকবে এটার নাম দিলাম ট্রান্সমিটার ফোন। এবার আপনার হাতের ফোন অর্থাৎ ট্রান্সমিটার ফোন থেকে – রোবটে সংযুক্ত ফোন অর্থাৎ রিসিভার ফোনে কল দিই। কল রিসিভ করার পর হাতের ফোন থেকে ৯ চাপুন, দেখবেন রোবট সামনে যাচ্ছে। আবার, ৬ চাপলে পিছনে যাবে। ৩ চাপ দিলে রোবট থেমে যাবে।এভাবে এটা ডানে-বাঁয়ে, 360 ডিগ্রিও ঘুরতে পারে। মোবাইলের ০-৯ সবগুলো ডিজিটের সাহায্যে আলাদা আলাদা কমান্ড আছে। কত চাপ দিলে কি কাজ করবে সেটা নিচের চার্টটা দেখলে বুঝতে পারবেন।
1 —————Front Right
2 —————Reverse Left
3 —————Stop
4 —————Reverse Right
5 —————360 degree rotation (Right)
6 —————Reverse
7 —————Reverse Right
8 —————Front Left
9 —————Forward
0 —————360 degree rotation (Left)
যেমন, চার্টে 1 চাপলে সামনে ডানে যাবে, 2 চাপলে পিছনে বামে যাবে, 5 চাপলে 360ডিগ্রি ডানে ঘুরবে ইত্যাদি।চার্ট দেখলে আরও ভালভাবে বুঝা যাবে।
ছবি সহ টিউনটি দেখতে ঘুরে আসুন আমাদের ইলেকট্রনিক্স থেকে

আপাতত আজকের জন্য এতটুকুই।
তাহলে বানিয়ে ফেলুন মোবাইল কন্ট্রোল রোবট আর কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের ইলেকট্রনিক্স এখানে টিউমেন্ট করে জানাবেন।

 

 

আমাদের ইলেকট্রনিক্স সাইটে-ইলেকট্রিকাল খুঁটিনাটির আরও কিছু টিউন

তথ্যসূত্রঃ আমাদের ইলেকট্রনিক্স

নতুনদের জন্য আইপিএস

আইপিএস
লোডশেডিং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনুষঙ্গ। লোডশেডিং এর ফলে জীবনযাপন, ব্যবসা-বাণিজ্য সহ প্রায় সবকিছুই স্থবির হয়ে পড়ে। বিশেষত বাসা-বাড়িতে শিশু, বয়স্ক লোক ও অসুস্থদের সমস্যা বেশি হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আজকাল অনেকেই “আইপিএস” কিনছেন বা কেনার কথা ভাবছেন। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ হওয়ায় এতে কোনো ঝামেলা নেই। আইপিএসের মাধ্যমে বাতি, ফ্যান, ফ্রিজ, কম্পিউটার, টিভি, ভিডিও প্লেয়ার প্রভৃতি প্রায় সব ধরনের ইলেকট্রিক যন্ত্রই চালানো যাচ্ছে। চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা থাকায় আইপিএস ব্যবহারে কোনো ফুয়েল বা লুব্রিকেন্টেরও প্রয়োজন হয় না। ব্যাকআপ পাওয়া যায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। তবে আইপিএস সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার ফলে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বিড়ম্বনার সম্মুখীন হচ্ছেন। আসুন আইপিএস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিই।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

ফ্রীজের জন্য 555 IC দিয়ে বানানো সহজ ডিলে সার্কিট

ফ্রীজে ডিলে সার্কিট এর ব্যবহার ও তার কারণঃ
প্রথমেই জেনে নেই ফ্রীজে ষ্টার্টিং ডিলে সার্কিট কেন ব্যবহার করা উচিৎঃ
ফ্রীজের কমপ্রেসারে ফ্রেয়ন নামে এক ধরনের গ্যাসকে অতি উচ্চ চাপে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে recycling সম্পাদান করে ফ্রীজ কে ঠান্ডা করে।
এই recycling টাইম টা নিয়ন্ত্রণ করে ফ্রীজের ভিতর থার্মকন্ট্রোল ডিভাইস। কমপ্রেসার হঠাৎ বন্ধ হলে, উচ্চ চাপের গ্যাস ব্যাক প্রেসার দিয়ে কমপ্রেসার এর ভিতর চলে আসে। কিন্ত কমপ্রেসার চালু থাকা অবস্থায় পাওয়ার ফেইল হয়ে আবার একটিভ হলে গ্যাসের ব্যাক প্রেশারের কারনে কমপ্রেসার কে জ্যাম করে ফেলে। যার ফলে কমপ্রেসার টি পুড়ে যেতে পারে। যার ফলে টাকা, সময়, ভোগান্তির শেষ থাকে না।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

লাইন টেস্টার

লাইন টেস্টার – সম্পূর্ণ প্রজেক্ট
লাইন টেস্টার প্রজেক্ট টি অনেক ক্ষুদ্র হলেও আমাদের অনেক জরুরী একটি পরিমাপক সরঞ্জাম। যা আমাদের বাস্তব জীবন কে আরো সহজ করে দেয়। আমাদের এই ডিভাইস কাজ করে মূলত ব্যবহারিত ইলেক্ট্রিক লাইনের আবেশ কে এমপ্লিফাই করে এর আউটপুটকে হাই করে, যা LED কে জ্বালিয়ে রাখে। অর্থাৎ যখন কোন ইলেকট্রিক লাইন এর সংস্পর্শে যাবে, তখন এর LED জ্বলে উঠবে। কোন AC পাওয়ার ক্যাবলের / লাইন এর insulation (অন্তরণ) এর উপর দিয়ে সার্কিটটি নিলে যদি LED জ্বলে, তাহলে আমরা বুঝতে পারব এর পাওয়ার এক্টিভ আছে বা তারের অভ্যন্তরে কারেন্ট প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কোন পাওয়ার ক্যাবল বা তার এর মাঝে কোন ব্রেক (কাটা) থাকলে তাও আমরা সহজেই খুজে বের করতে পারব। যেমন ধরুন একটি পাওয়ার ক্যাবলের পাওয়ার চালু (throw) আছে কিন্তু লোড পর্যন্ত পাওয়ার যাচ্ছে না। তখন এই লাইন টেস্টার টি তারের উপর দিয়ে চেক করতে থাকলে এক সময় LED অফ হয়ে যাবে, যার অর্থ এখানেই তারটি কাটা আছে। আপনি ওই স্থানে কেটে তারটি পুনরায় জোড়া দিয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন। যা আপনার ভোগান্তি থেকে সহজেই মুক্তি দেবে। আশাকরি এই লাইন টেস্টার প্রজেক্টটি সবার কাজে দেবে ও অনেক ভোগান্তি হতে সবাই মুক্ত থাকতে পারবেন।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

ডিজিটাল এসি ভোল্ট মিটার (0-400 VAC)

ভোল্ট মিটার কি?
ভোল্ট মিটার হল একটি পরিমাপক যন্ত্র যাহা ভোল্টেজ এর চাপকে ডিজিটাল আকারে প্রকাশ করে, যার একক হল ভোল্ট। আমরা তাই এই পরিমাপক যন্ত্র কে ভোল্ট মিটার বলি। আর এটা এসি ভোল্ট মরিমাপ করতে পারে বলে এটাকে এসি ভোল্ট মিটার বলি।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

নতুনদের জন্য আইপিএস

আইপিএস
লোডশেডিং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনুষঙ্গ। লোডশেডিং এর ফলে জীবনযাপন, ব্যবসা-বাণিজ্য সহ প্রায় সবকিছুই স্থবির হয়ে পড়ে। বিশেষত বাসা-বাড়িতে শিশু, বয়স্ক লোক ও অসুস্থদের সমস্যা বেশি হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আজকাল অনেকেই “আইপিএস” কিনছেন বা কেনার কথা ভাবছেন। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ হওয়ায় এতে কোনো ঝামেলা নেই। আইপিএসের মাধ্যমে বাতি, ফ্যান, ফ্রিজ, কম্পিউটার, টিভি, ভিডিও প্লেয়ার প্রভৃতি প্রায় সব ধরনের ইলেকট্রিক যন্ত্রই চালানো যাচ্ছে। চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা থাকায় আইপিএস ব্যবহারে কোনো ফুয়েল বা লুব্রিকেন্টেরও প্রয়োজন হয় না। ব্যাকআপ পাওয়া যায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা। তবে আইপিএস সম্পর্কে সঠিক তথ্য না জানার ফলে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের বিড়ম্বনার সম্মুখীন হচ্ছেন। আসুন আইপিএস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিই।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

ফ্রীজের জন্য 555 IC দিয়ে বানানো সহজ ডিলে সার্কিট

ফ্রীজে ডিলে সার্কিট এর ব্যবহার ও তার কারণঃ
প্রথমেই জেনে নেই ফ্রীজে ষ্টার্টিং ডিলে সার্কিট কেন ব্যবহার করা উচিৎঃ
ফ্রীজের কমপ্রেসারে ফ্রেয়ন নামে এক ধরনের গ্যাসকে অতি উচ্চ চাপে বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে recycling সম্পাদান করে ফ্রীজ কে ঠান্ডা করে।
এই recycling টাইম টা নিয়ন্ত্রণ করে ফ্রীজের ভিতর থার্মকন্ট্রোল ডিভাইস। কমপ্রেসার হঠাৎ বন্ধ হলে, উচ্চ চাপের গ্যাস ব্যাক প্রেসার দিয়ে কমপ্রেসার এর ভিতর চলে আসে। কিন্ত কমপ্রেসার চালু থাকা অবস্থায় পাওয়ার ফেইল হয়ে আবার একটিভ হলে গ্যাসের ব্যাক প্রেশারের কারনে কমপ্রেসার কে জ্যাম করে ফেলে। যার ফলে কমপ্রেসার টি পুড়ে যেতে পারে। যার ফলে টাকা, সময়, ভোগান্তির শেষ থাকে না।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

লাইন টেস্টার

লাইন টেস্টার – সম্পূর্ণ প্রজেক্ট
লাইন টেস্টার প্রজেক্ট টি অনেক ক্ষুদ্র হলেও আমাদের অনেক জরুরী একটি পরিমাপক সরঞ্জাম। যা আমাদের বাস্তব জীবন কে আরো সহজ করে দেয়। আমাদের এই ডিভাইস কাজ করে মূলত ব্যবহারিত ইলেক্ট্রিক লাইনের আবেশ কে এমপ্লিফাই করে এর আউটপুটকে হাই করে, যা LED কে জ্বালিয়ে রাখে। অর্থাৎ যখন কোন ইলেকট্রিক লাইন এর সংস্পর্শে যাবে, তখন এর LED জ্বলে উঠবে। কোন AC পাওয়ার ক্যাবলের / লাইন এর insulation (অন্তরণ) এর উপর দিয়ে সার্কিটটি নিলে যদি LED জ্বলে, তাহলে আমরা বুঝতে পারব এর পাওয়ার এক্টিভ আছে বা তারের অভ্যন্তরে কারেন্ট প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কোন পাওয়ার ক্যাবল বা তার এর মাঝে কোন ব্রেক (কাটা) থাকলে তাও আমরা সহজেই খুজে বের করতে পারব। যেমন ধরুন একটি পাওয়ার ক্যাবলের পাওয়ার চালু (throw) আছে কিন্তু লোড পর্যন্ত পাওয়ার যাচ্ছে না। তখন এই লাইন টেস্টার টি তারের উপর দিয়ে চেক করতে থাকলে এক সময় LED অফ হয়ে যাবে, যার অর্থ এখানেই তারটি কাটা আছে। আপনি ওই স্থানে কেটে তারটি পুনরায় জোড়া দিয়ে কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন। যা আপনার ভোগান্তি থেকে সহজেই মুক্তি দেবে। আশাকরি এই লাইন টেস্টার প্রজেক্টটি সবার কাজে দেবে ও অনেক ভোগান্তি হতে সবাই মুক্ত থাকতে পারবেন।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

ডিজিটাল এসি ভোল্ট মিটার (0-400 VAC)

ভোল্ট মিটার কি?
ভোল্ট মিটার হল একটি পরিমাপক যন্ত্র যাহা ভোল্টেজ এর চাপকে ডিজিটাল আকারে প্রকাশ করে, যার একক হল ভোল্ট। আমরা তাই এই পরিমাপক যন্ত্র কে ভোল্ট মিটার বলি। আর এটা এসি ভোল্ট মরিমাপ করতে পারে বলে এটাকে এসি ভোল্ট মিটার বলি।
বিস্তারিত- আমাদের ইলেকট্রনিক্স

 

Level 0

আমি Tanvir Ahmed। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 11 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অনেক সু্ন্দর টিউন কাজে লাগবে
যদি ইলেক্ট্রনিক পার্স বিষয়ে ১০০%বুঝার মত কোন লিংক থাকে
দিলে উপকার হত PDFআকারে হলেও হবে
ধন্যবাদ সুন্দর টিউনের জন্য