কয়েকদিন দেরিতে অল্প সময়ের জন্য লিখতে বসলাম। পি এল সির কাজ আসলে অনেক বিস্তর। অল্পতে শেষ করা কঠিন। প্রাথমিক ধারনা দিয়ে বুঝাতে পারি কিনা দেখা যাক।
যারা প্রথম পর্ব দেখেন নাই তারা দেখে নিন।
পর্ব-১ এর শেষ কিছু অংশ
পি এল সি গঠিত হয়েছে তিনটি সেকশন নিয়ে।
পর্ব-২
এখানে যাবতীয় ইনফরমেশন প্রদান করা হয়। এটি কোন সুইচ, সেন্সর, ভেরিএবল ভোল্টেজ, তাপমাত্রা ইনফরমেশন, ডাটা ইত্যাদির ইনফরমেশন সেন্ট্রাল প্রোসেসিং ইউনিট এ পাঠায়। এখানে প্রাপ্ত ইনফরমেশন গুলো মেনুয়াল ভাবে এবং মেশিন হতে দেয়া হয়।
এটি ইনপুট ডিভাইস হতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে লেডার ডায়াগ্রাম অনুযায়ী আউটপুট ডিভাইসের বিভিন্ন অংশে পাঠায়। এখানে উল্লেখ্য যে, ইনপুট ডিভাইস হতে প্রাপ্ত তথ্যের সাথে সি পি উ ডায়াগ্রাম অনুযায়ী নিজস্ব কিছু তথ্যও সংযোগ করতে পারে।
ইহা সি পি উ হতে আগত তথ্যগুলিকে রিলে সুইচের মাধ্যমে মেশিনে পাঠায়। এবং মেশিন সেই মোতাবেক কাজ করে থাকে। (মেশিনে ব্যবহৃত ডিভাইস অনুযায়ী রিলে ব্যবহার নাও করা লাগতে পারে)
মেশিন কর্মরত অবস্থায় সেন্সর সহ অন্যান্য ডিভাইসের মাধ্যমে পুনরায় ইনপুটে তথ্য প্রদান করতে থাকে। এবং এই ভাবে চক্র ক্রিয়া অটোমেটিক ভাবে চলতে থাকে।
এর কাজ হল ইনপুট, অউটপুট এবং সি পি উ কে প্রয়োজনিয় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। এতে আরথিং কানেকশন বাঞ্ছনীয়। আরথিং না থাকলে প্রোগ্রাম ঠিকমত রান নাও করতে পারে, এমনকি ডিলেট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আরথিং সম্পর্কে পরে আরও বর্ণনা দেয়া হবে।
আজ এ পর্যন্তই থাক।
চলতেই থাকবে..............................।
আমি স্বপন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 170 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
সকল কে জ্ঞান দান করুন নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।
চালিয়ে যান ভাই, আপনার টিউনের আমি নিয়মিত পাঠক।