(মেগা টিউন) নিয়ে নিন ব্রিটিশ এবং আমেরিকান বানানের পার্থক্য সম্বলিত পিডিএফ। নিজের ইংরেজি দক্ষতা বাড়াতে এখনি ডাউনলোড করে নিন।

"ইংরেজি" সার্বজনীন ব্যবহৃত একটি ভাষা। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা হলেও উঠতে বসতে সব জায়গাতেই যে ইংরেজির ব্যাপক প্রভাব বিদ্যমান তা আমরা সবাই সহজেই বুঝতে পারি। রেডিওতে সারাদিন চলে ইংরেজিতে বক বক। দিনের অর্ধেক কথাই বলি আমরা আংশিক ইংরেজিতে। তাই সকল কক্ষেত্রে যথাযথ ভাব (😜) নেয়ার জন্য সঠিক ইংরেজির ব্যবহার জানা সবার জন্যই অত্যাবশ্যক।

'"ইংরেজি" নাম তো একটাই, তাই আমাদের মনে হতে পারে ইংরেজি মাত্রই সব এক। আসলে তা নয়।  আটলান্টিকের এপার-ওপার অর্থাৎ ব্রিটিশ এবং আমেরিকান ইংরেজিতে প্রচুর পার্থক্য রয়েছে। বানানে, উচ্চারণে, গ্রামারে এমনকি চিঠি, দরখাস্ত লেখার পদ্ধতিতেও। যেমনঃ কালার বানান ব্রিটিশে Colour আবার আমেরিকানে Color, ব্রিটিশরা দেখে Film আর আমারিকানরা দেখে Movie।এমন করে অনেক পার্থক্য আছে। আমরা না জেনে-বুঝে অনেক সময়ই ব্রিটিশ এবং আমেরিকান ইংরেজি একসাথে গুলিয়ে ফেলি। অনেক সমস্যায়ও পরতে হয় একসাথে গুলিয়ে ফেলার কারণে।  ইংরেজির একজন অ্যাডভানস ব্যবহারকারি হতে হলে তাই আমাদের এসব পার্থক্য সম্পর্কে অবশ্যই পরিস্কার ধারনা থাকতে হবে।

এইসব দিকে খেয়াল করে ভাবলাম আপনাদেরকে একটু সাহায্য করলে মন্দ হয় না 😜। এই মহৎকর্ম(😜) বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে আমি আপনাদের সবার জন্য নিয়ে এসেছি ব্রিটিশ এবং আমেরিকান প্রায় ১৮০০ বানানের পার্থক্য নির্দেশকারি একটি পিডিএফ, যা আপনাকে ব্রিটিশ এবং আমেরিকান বানান বুঝতে সাহায্য করবে। তাই দেরি না করে এখনি ডাউনলোড করে নিন ফাইলটি। আর অনুশীলন শুরু করে দিন। আপনার জন্য রইল শুভ কামনা।

ডাউনলোড করতে এইযে এই জায়গাটায় ক্লিক করুন

 

কিছু জ্ঞান দানের ইচ্ছা ছিল, কিন্তু এখন ঘুম ধরার জন্য আর দিলাম না। সবাই কিন্তু ঘুমানোর আগে দাঁত মাজতে ভুলবেন না। শুভ রাত্রি। ☺

 

পূর্বে প্রকাশিতঃ টিপস ওয়ার্ল্ডে

 

Level 0

আমি আব্দুল্লাহ আল মামুন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 60 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস