যারা S.S.C বা H.S.C শেষ করে ভাবছেন যে কোথায় admit হবেন তারা Aeronautical engineering এ ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
বাংলাদেশে এই sector টা তেমন জনপ্রিয় না,তাই এই এইটা নিয়ে সবাই দ্বিধায় ভুগেন।
বাংলাদেশে Aeronautical Engineering এর জন্য একটা মাত্র সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর পাশাপাশি অনেকগুলো বেসরকারি প্রতিষঠান ও আছে যারা
Aeronautical engineering course করাই।
এখন সবার চিন্তা একটাই ভালো ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি সাথে ভালো বিষয় এ পড়ে ভবিষ্যতে ভালো কিছু করা ।এদের কেউ ডাক্তার,কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ পড়বে বিজনেস এ ,কেউ পড়বে ল নিয়ে এ ছাড়াও বিভিন্ন বিষয় ত থাকছেই। কিন্তু আমরা যদি গতানুগতিক বিষয়ে না পড়ে একটু যুগের চাহিদার দিকে লক্ষ্য করে নতুন বিষয় এ পড়ি তবে কেমন হয় ? এবং তা যদি হয় আবার চ্যালেঙ্গিং এবং এডভেঞ্চার তবে আমদের সামনে সুস্পষ্ট ভাবে আসবে এভিয়েশণ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ম্যানেজমেন্ট। এখন আমরা Aeronautical Engineering & Aircraft Maintenance Engineering and Aviation Management নিয়ে আলোচনা করব :
Aeronautical Engineer বা বিমান প্রকৌশলী তিনি,যে বিমান তৈরিসহ বিমান রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে পুর্নাংগ কৌশল জানেন।একজন Aeronautical Engineer প্রধানত দক্ষ হন Aircraft Design ( Airframe ,Power plant, Component etc ) Research and Aircraft Maintenance etc. তারা কাজকরে থাকেন Aircrfat Manufacturing, Engine Manufacturing, Component Production, Design ,Airlines and Training Center, CAA ,Airport Management and University তে।একজন দক্ষ Aeronautical Engineer এর চাহিদা সমগ্র বিশ্বব্যাপী।বাংলাদেশ এ Aviation Industry সমৃদ্ধ না হওয়ায় তাদের Maintenance and Planning এ আসতে হয় । তবে আশা করছি কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ এ Aircraft Manufacturing শুরু করবে তখন আমদের ই একটা বিশাল Aeronautical Engineer এর Resource থাকবে।
Aircraft Maintenance Engineer (AME) বা বিমান রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশলী এমন ই একজন ব্যাক্তি যিনি বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ প্রকৌশল সম্পর্কে অনেক দক্ষ ও অভিজ্ঞ। AME হওয়া সহজ –কারন কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ থেকে Diploma/ B.Sc ডিগ্রি কম্পিলিট করলে ই AME বলা জায় নিজেকে কিন্তু একজন AME হতে হলে তাকে কঠোর পরিশ্রমী ,ধরজসিল ও মেধাবী হতে হবে কারন তাকে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের আনুমদিত লাইসেন্স পেতে হবে। বাংলাদেশে- বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েসন আথরিটি (CAAB) এই AMEL প্রদান করে থাকে। Aircraft Maintenance Engineering License (AMEL)ব্যতীত কোন ইঞ্জিনিয়ার Aircraft ছাড়পত্র বা কোন প্রকার আনুমতি পত্র দিতে পারবেনা বা স্বাক্ষর করতে পারবে না। দায়িত্ব প্রাপ্ত LAME- Licensed Aircraft Maintenance Engineer এর স্বাক্ষর/আনুমতি ব্যতীত বিমান উড্ডয়ন করতে পারবেনা।একজন AME /LAME অনেক চাহিদা সম্পন্ন একজন ব্যক্তি যিনি অনেক পারিশ্রমিক পেয়ে থাকেন বিশ্ব ব্যপি ।বাংলাদেশে AME দের জন্য চাকরির অনেক সুযোগ আছে। AME রা Airlines, MRO, Training Center এছারাও বিভিন্ন Aviation Related Organization এ কাজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। বর্তমানে EASA- European Aviation Safety Agency এর Aircraft Maintenance Engineering License এর গ্রহন যোগ্যতা অনেক বেশি। EASA Part-66 AMEL দিয়ে কোন ঝামেলা ব্যতীত Europe এর ২৭ টি এবং Non-EU এর ৪টি দেশ এ সহজে জব করা জায়। B.sc/Diploma ডিগ্রি ব্যতীত ও Licensed Aircraft Maintenance Engineer হওয়া সম্ভব যেটা সময় ও অর্থ সাশ্রয়ী ।
Aviation Management এমন ই একটা বিষয় যার চাহিদা Aviation এর প্রতিটি যায়গায়।সাধারণত BBA in Aviation Management/MBA in Aviation Management এর চাহিদা বেশি। Airlines, Aviation Industry, Training Academy, Airport Management, Civil Aviation, University etc. এ রয়েছে চাকরির অনেক সুযোগ ।এ ছাড়া ও অন্য কম্পানি এর Management এ সুযোগ আছা।
সকোলের কাছে আনুরধ থাকবে সঠিক তথ্য দেয়ার জন্য। যেহেতু এটা একটা নতুন ফিল্ড আমাদের দেশে তাই সকলের সঠিক টা জানা দরকার। এবং আপনাদের সাহায্য ছাড়া আমার পক্ষে খনকালে ও সম্ভব না।
আমি shuvro biswas। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 10 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
খরচ কেমন?