এতো সুন্দর করে যিনি আমার মানব ঘড়ি বানাইয়াছেন তাঁকে আমি এখনও সন্ধান করি । যিনি ঘড়িতে চাবি মেরে দিল ছেড়ে , জনম ধরে চলিতে আছে , যিনি মাটির একটা কেস বানাইয়ে মেশিন দিল তার ভিতর রঙ বেরঙের বার্নিশ করা দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর । যে ঘড়িতে ২০৬ টা হাড়ের জোড়া ,৭২ হাজারও তার । দেহ ঘড়ি চৈদ্দোতলা তার ভেতরে দশটি নালা নয়টি খোলা একটি বন্ধ গোপন একটা তালা আছে। ঘড়ির হেয়ার স্প্রিং ,বেভ্রা কেসিং,লিভার হইল কলিজায়, ৬ তার বলে আজব করল দিবানিশি প্রেম খেলায়। এমন সাধ্য কার আছে ভাই এ ঘড়ি তৈয়ার করে ?????
এই ঘড়ি যে তৈয়ার করে লুকায় ঘড়ির ভিতরে ভাই লুকায় ঘড়ির ভিতরে______। যেদিন ঘড়ি বন্ধ হবে নিঃ শব্দে পড়িয়া রবে , রিপিয়ার করা যাবে কিন্ত মেকার কোথাই লুকায় আছে ???
এই ঘড়ির প্রাণ থাকিতে আমার মেকার চিনা হল না । যদি তাঁহার দেখা পেতাম ঘড়ির জুয়েল পালটাইতাম !!!
এই হল ভাই আমাদের মানব ঘড়ি !!!!
মানব ঘড়ির জীবন দেওয়ার ডাক্তার ঐ একজনা !!!!
মন আমার দেহ ঘড়ি গানটির কথা বাংলাদেশের গানের জগতে একটা ইতিহাস, এই কথা আর কখনও আসবেনা। গান টির ডাউনলোড লিঙ্ক ডাউনলোড করুন
**** আর এই ঘড়ি গুলো মানব ঘড়ির হাতে বানানো > যার মেকার সহজে খোঁজে পাবেন ;
আমি এম এস পলাশ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 16 টি টিউন ও 60 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
জীবন ফুলের এক একটি পাপড়ি এক এক করে কেন জানি ঝড়ে যাচ্ছে, একটু একটু সময় এগিয়ে আসছে, মনে হচ্ছে নতুন এক জীবন আমার জন্য অপেক্ষা করছে, হয়তো এক দিন আমি আর থাকব না, সে দিন আমার লেখা থেকে যাবে। আমি থাকব আমার লেখার মাঝে, হয়তো কেউ কোন দিন আমার এই...