এসে গেল বিশ্বের সর্বপ্রথম বাংলায় ইউনিকোড “হাদিস সফটওয়্যার” ০.৪ ভার্সন, ব্যান্ডউইথ ফুরানোর আগেই নিয়ে নিন জলদি

আসসালামুআলাইকুম রাহমাতুল্লাহে ওয়াবারাকাতুহ

আশা করি আপনারা ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ দেখতে দেখতে DBHT-( ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম) এর বয়স প্রায় ১ বছর হতে চললো। “বাংলা হাদিস সফটওয়্যার” অনেক দুর এগিয়েছে যার মধ্যে সদস্যদের মধ্যে বেশিরভাগই টেকটিউনস এর টেকটিউনার রা। এর মধ্যে আমরা প্রায় ৩৫,০০০ হাদিস সন্নিবেশ করেছি সফটওয়্যারটিতে। আমাদের অনলাইনের ওয়েবসাইট সম্মানিত রোকন ভাই  অনেক যত্নে ও সময় নিয়ে তৈরি করছেন http://hadithbd.com/ ভিজিট করার আমন্ত্রন জানাচ্ছি আপনাদের। যেখানে আপনি আমাদের অফলাইন  সফটওয়্যারটির প্রায় সব হাদিস পাবেনও শেয়ার করতে পারবেন অনায়াসে।

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তাআলার যিনি ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিমকে পৃথিবীতে সর্বপ্রথম তিনটি ভাষায় (আরবী, বাংলা ও ইংলিশ) ভাষায় আপনাদের খেদমতে এ সফটওয়্যারটি পেশ করার তাওফিক দিয়েছেন। আজ আপনাদের খেদমতে সফটওয়্যারটির ০.৪ ভার্সন পেশ করার ইচ্ছা প্রকাশ করি। প্রতিবার লিংক দিলে ব্যান্ডউইথ একসিড করে, গতমাসে তিনটি লিংকই একসিড করেছিল। এবার ৩টি লিংক দিলাম, ১ম লিংকটিতে ১০ জিবি ব্যান্ডউইথ পাবেন। আর মিডিয়া ফায়ার সহ আরও একটি লিংক দিলাম। কোন সমস্যা হলে জানাবেন আশা করি। সফটওয়্যারটি লোড করার পর  User Manuel পাবেন –

এছাড়াও আমাদের হাদিস সফটওয়্যারের 0.4 ভার্সন বের হয়েছে ২ দিন আগে কালেকশানে না থাকলে শীঘ্রই নিয়ে নিন। ৫২ মেগাবাইট (৩টা লিংক দিলাম) -

যেসব হাদিসের কাজ করা হয়েছে এবং চলছে-

  • ১) বুখারী শরীফ (সম্পূর্ন)
  • ২) মুসলিম শরীফ (সম্পূর্ন)
  • ৩) রিয়াযুস স্বলিহীন (সম্পূর্ন)
  • ৪. সুনানু আন- নাসাঈ শরীফ (সম্পূর্ন)
  • ৫. বুলুগূল মারাম (অসম্পূর্ন)
  • ৬. ইমাম নওবীর ৪০ হাদিস (সম্পূর্ন)
  • ৭. সহিহ হাদিসে কুদসি (সম্পূর্ন)
  • ৮. সহিহ আত্-তিরমিযী (অসম্পূর্ন)
  • ৯. সুনান ইবনে মাজাহ্ (সম্পূর্ন)
  • ১০. মুয়াত্তা- ইমাম মালিক (র)(অসম্পূর্ন)
  • ১১. সুনান আবু- দাউদ (অসম্পূর্ন)
  • ১২. মুসনাদে আহমদ (অসম্পূর্ন)
  • ১৩. যয়িফ ও জাল হাদিস সিরিজ (অসম্পূর্ন)
  • ১৪. হিসনুল মুসলিম (অসম্পূর্ন)
  • ১৫. আল-আদাবুল মুফরাদ (অসম্পূর্ন)
  • ১৬. শামায়েল মোহাম্মদীয়া (অসম্পূর্ন)
  • ১৭. মিশকাত শরীফ (অসম্পূর্ন)

DBHT-( ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)-এর সাথে যারা এ মহৎ কাজে অংশগ্রহন করতে চান মেল করে জানাবেন।

আরো কয়েকটি ইসলামিক গুরুত্বপূর্ন সফটওয়্যার লোড করার অনুরোধ করছি-

আপনাদের নিকট দোআ প্রত্যাশায়

DBHT-( ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম)

শাহরিয়ার আজম
মেইল এড্রেস- [email protected]
Mob-01735727416 / 01840102613
http://www.facebook.com/pages/DBHT/603417713008497

এ সফটওয়্যার আপডেট নিম্নলিখিত ওয়েবে পাওয়া যাবে

Level 0

আমি ডিজিটাল বাংলা হাদিস টিম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 9 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য 🙂

জাজাকাল্লাহু খায়ের, আল্লাহ্‌ আপনার কাজকে কবুল করুন। আমিন।

    @Tahmid Hasan: জনাব তাহমিদ হাসান, আপনি কি আকিদার উপরে কোন কোর্স করেছেন না আপনার আকিদার উপরে কোন পড়াশোনা আছে, থাকলে জানান।

    আল্লাহ সব জায়গায় বিরাজমান আপনার এই কথার স্বপক্ষে দলীল দেখান কোরআন এবং সহিহ হাদিস থেকে, না জেনে না বুঝে মূর্খদের মত কথা বলছেন কি কারনে?

    আপনি যদি হিন্দু বা শিয়া আকিদায় বিশ্বাসী হন তাহলে আপনি বলতে পারেন যে আল্লাহ সব জায়গায় বিরাজমান, আর এই কারনে হিন্দুরা সব কিছুর ভিতরেই তাঁদের ভগবানকে দেখে আর পূজা শুরু করে। আপনি কি হিন্দুদের আকিদা ফলো করেন?

    ছোট্ট একটা দুনিয়ার উদাহরণ দিই, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কি দেশ চালানোর জন্য কি সব জায়গায় বিরাজমান থাকেন না তার ক্ষমতাকে সব জায়গায় ছড়িয়ে দিয়ে দেশ চালান, গ্রামীণ ফোন কোম্পানি কি সব জায়গায় বিরাজমান নাকি তাঁদের সিগন্যাল সব জায়গায় বিরাজমান।

    কোরআন এবং সহিহ হাদিস পড়ুন, জ্ঞান অর্জন করুন এরপর অন্যের ভুল ধরার চেষ্টা করুন, অল্প বিদ্যা বড়ই ভয়ঙ্কর।

      @সত্য সবার উপর: আপনি কি মনে করেন আল্লাহ সব যায়গাতে বিরাজ মান নয়? তাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে তুলনা দেওয়া হচ্ছে নাতো? যদি তাই হয় তাহলে আপনি আগে কোরআন হাদীস পড়ুন, তারপর মাসায়েল এ আসুন। একটি কথা মনে রাখবেন মানুষ আজীবন’ই মানুষ, আর আল্লাহ তার মালিক। এবং তার যে ক্ষমতা আছে তা কোন মানুষকে জীবনে দেননি, আর কোন দিন দিবেন ও না, আল্লাহ সর্ব শক্তিমান। আপনি কোরআন/হাদীস সঠিক ভাবে শিক্ষা করুন, আর হ্যা এটা দেখে আমাকে বলতে পারেন যে, আপনি পড়ুন, আমি বলতেছি যে, আমি পড়েছি/পড়তেছি/আগামীতেও পড়ার আশা আছে।

    @Tahmid Hasan: , , “তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর অধিষ্টিত হয়েছেন” . (সূরা আল আ’রাফ -৫৪ )

    @Tahmid Hasan: @Tahmid Hasan ভাই সাইটে সঠিক উত্তর দেয়া আছে, আপনি কি বিস্বাস করেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান? যেহেতু আপনি নিজেকে খাটিঁ ঈমানদার দাবী করছেন অজানাবশত আপনি কি কুরআনের বা হাদিসের কোথাও দেখাতে পারবেন আল্লাহ সর্বত্র রয়েছেন? এটা নন মুসলিমদের বিস্বাস যা আপনার মধ্যে আছে।
    আর আমরা নিজেরা ছোট খাট ব্যপার নিয়ে মুসলিমগন একসাথে হতে পারছিনা কিছুমাত্র লোকের ভ্রান্ত আকিদার ও নিবুদ্ধিতার কারনে।
    কুর’আন, সুন্নাহ এবং সালাফদের ইজমা’ থেকে এটা প্রমানিত যে আল্লাহ আকাশের উপরে তাঁর আরশে সমাসীন, তিনি সুউচ্চ, সুমহান।তিনি রয়েছেন সব কিছুর উপরে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

    “ আল্লাহ যিনি নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে বিরাজমান হয়েছেন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী নেই। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না”? [সূরা সাজদাহ ৩২:৪]

    “নিশ্চয়ই তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরী করেছেন আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে, অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি কার্য পরিচালনা করেন। কেউ সুপারিশ করতে পাবে না তবে তাঁর অনুমতি ছাড়া ইনিই আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, তোমরা তাঁরই এবাদত কর। তোমরা কি কিছুই চিন্তা কর না” ? [সূরা ইউনূস ১০:৩]

    “কেউ সম্মান চাইলে জেনে রাখুন, সমস্ত সম্মান আল্লাহরই জন্যে। তাঁরই দিকে আরোহণ করে সৎবাক্য এবং সৎকর্ম তাকে তুলে নেয়। যারা মন্দ কার্যের চক্রান্তে লেগে থাকে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। তাদের চক্রান্ত ব্যর্থ হবে”।
    [সূরা ফাতির ৩৫:১০]

    “তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই প্রকাশমান ও অপ্রকাশমান এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত”।
    [সূরা হাদীদ ৫৭:৩]

    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আপনি সুউচ্চ এবং আপনার উপরে কোন কিছুই নেই…”

    এই ধরনের অর্থ বিশিষ্ট অনেক আয়াত এবং হাদীস রয়েছে। কিন্তু একই সাথে আল্লাহ এটাও বলেছেন যে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেই আছেন তারা যেখানেই থাকুক না কেনঃ

    “আপনি কি ভেবে দেখেননি যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, আল্লাহ তা জানেন। তিন ব্যক্তির এমন কোন পরামর্শ হয় না যাতে তিনি চতুর্থ না থাকেন এবং পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে তিনি ষষ্ঠ না থাকেন তারা এতদপেক্ষা কম হোক বা বেশী হোক তারা যেখানেই থাকুক না কেন তিনি তাদের সাথে আছেন, তারা যা করে, তিনি কেয়ামতের দিন তা তাদেরকে জানিয়ে দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত”।
    [সূরা মুজদালাহ ৫৮:৭]

    আল্লাহ একটি আয়াতে একই সাথে তাঁর আরশের উপর থাকা এবং তাঁর বান্দাদের সাথে থাকার কথা উল্লেখ করেছেন, এই আয়াতে তিনি বলেছেন (আয়াতের তর্জমা):

    “তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন”।
    [সূরা হাদীদ ৫৭:৪]

    আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এর মানে এই নয় যে তিনি আমাদের সাথে বাস করছেন; বরং এর অর্থ এই যে তিনি তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের সাথে আছেন (আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অবস্থা সম্পর্কে সম্মক পরিজ্ঞাত), তিনি তাঁর আরশের উপর সমাসীন কিন্তু তাঁর বান্দাদের কর্মের কোন কিছুই তাঁর কাছ থেকে গোপন নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

    “আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।(আমার জ্ঞানের মাধ্যমে)”[সূরা ক্বাফ ৫০:১৬]

    -বেশিরভাগ মুফাসসিরীনদের মতে আল্লাহ নিকটে আছেন এর অর্থ হল, তিনি তাঁর ফেরেশতাদের মাধমে নিকটে আছেন যারা মানুষের কৃতকর্মের হিসাব লিপিবদ্ধ করে। আর কিভাবে আল্লাহ আমাদের নিকটবর্তী আছেন-এর ব্যাখ্যা যারা করেছেন তাঁরা বলেছেন যে ,আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের নিকটবর্তী।

    -এটিই হচ্ছে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের দৃষ্টিভংগী যারা বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ তার সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে অবস্থান করছেন কিন্তু একই সাথে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেও আছেন(তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে)।

    আর আপনি কষ্ট করে বার বার এক কথা পেষ্ট করবেননা। এটা টিউনের নিয়ম বহিরভূত। আল্লাহ সবখানে বিরাজমান আপনার প্রমান উপস্থাপন করুন যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন?

ধন্যবাদ জাজাকাল্লাহ্ । সময় পেলে এখানেও শেয়ার করতে পারেন http://www.islamicambit.com http://www.pchelpcenterbd.com

    @Tahmid Hasan: এটা কোন সাইটে দেয়া হয়েছে? কোন সাইটে পেয়েছে এই কথা? আমাদের ইসলামিক এমবিটে?

    @Tahmid Hasan: @Tahmid Hasan: ভাই সাইটে সঠিক উত্তর দেয়া আছে, আপনি কি বিস্বাস করেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান? যেহেতু আপনি নিজেকে খাটিঁ ঈমানদার দাবী করছেন অজানাবশত আপনি কি কুরআনের বা হাদিসের কোথাও দেখাতে পারবেন আল্লাহ সর্বত্র রয়েছেন? এটা নন মুসলিমদের বিস্বাস যা আপনার মধ্যে আছে।
    আর আমরা নিজেরা ছোট খাট ব্যপার নিয়ে মুসলিমগন একসাথে হতে পারছিনা কিছুমাত্র লোকের ভ্রান্ত আকিদার ও নিবুদ্ধিতার কারনে।
    কুর’আন, সুন্নাহ এবং সালাফদের ইজমা’ থেকে এটা প্রমানিত যে আল্লাহ আকাশের উপরে তাঁর আরশে সমাসীন, তিনি সুউচ্চ, সুমহান।তিনি রয়েছেন সব কিছুর উপরে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

    “ আল্লাহ যিনি নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে বিরাজমান হয়েছেন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী নেই। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না”? [সূরা সাজদাহ ৩২:৪]

    “নিশ্চয়ই তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরী করেছেন আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে, অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি কার্য পরিচালনা করেন। কেউ সুপারিশ করতে পাবে না তবে তাঁর অনুমতি ছাড়া ইনিই আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, তোমরা তাঁরই এবাদত কর। তোমরা কি কিছুই চিন্তা কর না” ? [সূরা ইউনূস ১০:৩]

    “কেউ সম্মান চাইলে জেনে রাখুন, সমস্ত সম্মান আল্লাহরই জন্যে। তাঁরই দিকে আরোহণ করে সৎবাক্য এবং সৎকর্ম তাকে তুলে নেয়। যারা মন্দ কার্যের চক্রান্তে লেগে থাকে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। তাদের চক্রান্ত ব্যর্থ হবে”।
    [সূরা ফাতির ৩৫:১০]

    “তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই প্রকাশমান ও অপ্রকাশমান এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত”।
    [সূরা হাদীদ ৫৭:৩]

    নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আপনি সুউচ্চ এবং আপনার উপরে কোন কিছুই নেই…”

    এই ধরনের অর্থ বিশিষ্ট অনেক আয়াত এবং হাদীস রয়েছে। কিন্তু একই সাথে আল্লাহ এটাও বলেছেন যে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেই আছেন তারা যেখানেই থাকুক না কেনঃ

    “আপনি কি ভেবে দেখেননি যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, আল্লাহ তা জানেন। তিন ব্যক্তির এমন কোন পরামর্শ হয় না যাতে তিনি চতুর্থ না থাকেন এবং পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে তিনি ষষ্ঠ না থাকেন তারা এতদপেক্ষা কম হোক বা বেশী হোক তারা যেখানেই থাকুক না কেন তিনি তাদের সাথে আছেন, তারা যা করে, তিনি কেয়ামতের দিন তা তাদেরকে জানিয়ে দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত”।
    [সূরা মুজদালাহ ৫৮:৭]

    আল্লাহ একটি আয়াতে একই সাথে তাঁর আরশের উপর থাকা এবং তাঁর বান্দাদের সাথে থাকার কথা উল্লেখ করেছেন, এই আয়াতে তিনি বলেছেন (আয়াতের তর্জমা):

    “তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন”।
    [সূরা হাদীদ ৫৭:৪]

    আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এর মানে এই নয় যে তিনি আমাদের সাথে বাস করছেন; বরং এর অর্থ এই যে তিনি তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের সাথে আছেন (আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অবস্থা সম্পর্কে সম্মক পরিজ্ঞাত), তিনি তাঁর আরশের উপর সমাসীন কিন্তু তাঁর বান্দাদের কর্মের কোন কিছুই তাঁর কাছ থেকে গোপন নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

    “আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।(আমার জ্ঞানের মাধ্যমে)”[সূরা ক্বাফ ৫০:১৬]

    -বেশিরভাগ মুফাসসিরীনদের মতে আল্লাহ নিকটে আছেন এর অর্থ হল, তিনি তাঁর ফেরেশতাদের মাধমে নিকটে আছেন যারা মানুষের কৃতকর্মের হিসাব লিপিবদ্ধ করে। আর কিভাবে আল্লাহ আমাদের নিকটবর্তী আছেন-এর ব্যাখ্যা যারা করেছেন তাঁরা বলেছেন যে ,আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের নিকটবর্তী।

    -এটিই হচ্ছে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের দৃষ্টিভংগী যারা বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ তার সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে অবস্থান করছেন কিন্তু একই সাথে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেও আছেন(তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে)।

    আর আপনি কষ্ট করে বার বার এক কথা পেষ্ট করবেননা। এটা টিউনের নিয়ম বহিরভূত। আল্লাহ সবখানে বিরাজমান আপনার প্রমান উপস্থাপন করুন যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন?

কি সুন্দর ভ্রান্ত আকিদা ছড়াচ্ছেন প্রশ্নোত্তর পর্বে? পারলে কোরআন-হাদীসের সঠিক ব্যাখ্যা জেনে বুঝে জবাব দিন। এসব ভ্রান্ত আকিদা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে বিভ্রান্ত করবেন না। ……?

    @পথ হারা পথিক: পড়াশোনা করে কথা বলুন নতুবা নিজের মূর্খতার পরিচয় সবার কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে।

Level 0

অনেক সুন্দর হইছে ভাই……ধন্যবাদ

    @ranga: ভাই এই সাইটের প্রশ্নোত্তর পর্বে দেখুন আল্লাহ ও তার রাসূল (দঃ) এর ব্যাপারে কিভাবে আশালিন বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। উদাহরন এই সাইট থেকে কপি করে এখানে পেস্ট করলাম
    ‘’’’’’’’’মহান আল্লাহ্‌ও সর্বত্র বিরাজমান নন। বরং তাঁর জ্ঞান, দৃষ্টি ও সাহায্য গগণে-ভুবনে সর্বত্র আছে। আর তিনি আছে সকল সৃষ্টির ঊর্ধ্বে আরশের উপরে।’’’’’’’’’’’’’’’’’’’

    অথচ এটা তার সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং তার মনগড়া কথা। এটার রেফারেন্স ও সে দেয় নাই। এমন আরো অনেক ভিত্তিহীন কথা আছে, যেগুলো বিশ্বাস করলে একজন খাটিঁ ঈমানদার ও বেঈমান হয়ে যাবে।

    এরা হচ্ছে, ওহাবী, রাফেযী, শিয়া এবং ইহুদীদের দালাল। এদের কাছ থেকে দুরে থাকুন।

    @ranga: যাযাকাল্লাহ বন্ধুদের সাথে শেয়া করতে ভুলবেননা।

ভাই , আপনার দাওয়াহ সফট আমার পিসিতে ইনস্টল করেছি । কিন্তু কোন লাঞ্চ ফাইল পাই নাই । সি ড্রাইভে সফটটির ফোল্ডার আছে । সফটিতে লাঞ্চ করবো কিভাবে ?

@Tahmid Hasan: পড়াশোনা করে কথা বলুন নতুবা নিজের মূর্খতার পরিচয় সবার কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে।

@Tahmid Hasan: আপনি আগে আমাদের জবাব দিন কুরআন ও সহিহ হাদিস অনুযায়ী, আরেকটা ব্যপার শিয়, রাফেযী এগুলো অর্থ যদি বুঝে থাকেন কষ্ট করে ব্যাখ্যা করবেন। আমি দেখছি আপনার জানায় অনেক ত্রুটি রয়েছে।

@Tahmid Hasan: ভাই সাইটে সঠিক উত্তর দেয়া আছে, আপনি কি বিস্বাস করেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান? যেহেতু আপনি নিজেকে খাটিঁ ঈমানদার দাবী করছেন অজানাবশত আপনি কি কুরআনের বা হাদিসের কোথাও দেখাতে পারবেন আল্লাহ সর্বত্র রয়েছেন? এটা নন মুসলিমদের বিস্বাস যা আপনার মধ্যে আছে।
আর আমরা নিজেরা ছোট খাট ব্যপার নিয়ে মুসলিমগন একসাথে হতে পারছিনা কিছুমাত্র লোকের ভ্রান্ত আকিদার ও নিবুদ্ধিতার কারনে।
কুর’আন, সুন্নাহ এবং সালাফদের ইজমা’ থেকে এটা প্রমানিত যে আল্লাহ আকাশের উপরে তাঁর আরশে সমাসীন, তিনি সুউচ্চ, সুমহান।তিনি রয়েছেন সব কিছুর উপরে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

“ আল্লাহ যিনি নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে বিরাজমান হয়েছেন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী নেই। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না”? [সূরা সাজদাহ ৩২:৪]

“নিশ্চয়ই তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরী করেছেন আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে, অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি কার্য পরিচালনা করেন। কেউ সুপারিশ করতে পাবে না তবে তাঁর অনুমতি ছাড়া ইনিই আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, তোমরা তাঁরই এবাদত কর। তোমরা কি কিছুই চিন্তা কর না” ? [সূরা ইউনূস ১০:৩]

“কেউ সম্মান চাইলে জেনে রাখুন, সমস্ত সম্মান আল্লাহরই জন্যে। তাঁরই দিকে আরোহণ করে সৎবাক্য এবং সৎকর্ম তাকে তুলে নেয়। যারা মন্দ কার্যের চক্রান্তে লেগে থাকে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। তাদের চক্রান্ত ব্যর্থ হবে”।
[সূরা ফাতির ৩৫:১০]

“তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই প্রকাশমান ও অপ্রকাশমান এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত”।
[সূরা হাদীদ ৫৭:৩]

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আপনি সুউচ্চ এবং আপনার উপরে কোন কিছুই নেই…”

এই ধরনের অর্থ বিশিষ্ট অনেক আয়াত এবং হাদীস রয়েছে। কিন্তু একই সাথে আল্লাহ এটাও বলেছেন যে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেই আছেন তারা যেখানেই থাকুক না কেনঃ

“আপনি কি ভেবে দেখেননি যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, আল্লাহ তা জানেন। তিন ব্যক্তির এমন কোন পরামর্শ হয় না যাতে তিনি চতুর্থ না থাকেন এবং পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে তিনি ষষ্ঠ না থাকেন তারা এতদপেক্ষা কম হোক বা বেশী হোক তারা যেখানেই থাকুক না কেন তিনি তাদের সাথে আছেন, তারা যা করে, তিনি কেয়ামতের দিন তা তাদেরকে জানিয়ে দিবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত”।
[সূরা মুজদালাহ ৫৮:৭]

আল্লাহ একটি আয়াতে একই সাথে তাঁর আরশের উপর থাকা এবং তাঁর বান্দাদের সাথে থাকার কথা উল্লেখ করেছেন, এই আয়াতে তিনি বলেছেন (আয়াতের তর্জমা):

“তিনি নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছেন ছয়দিনে, অতঃপর আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন। তিনি জানেন যা ভূমিতে প্রবেশ করে ও যা ভূমি থেকে নির্গত হয় এবং যা আকাশ থেকে বর্ষিত হয় ও যা আকাশে উত্থিত হয়। তিনি তোমাদের সাথে আছেন তোমরা যেখানেই থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা দেখেন”।
[সূরা হাদীদ ৫৭:৪]

আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এর মানে এই নয় যে তিনি আমাদের সাথে বাস করছেন; বরং এর অর্থ এই যে তিনি তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের সাথে আছেন (আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অবস্থা সম্পর্কে সম্মক পরিজ্ঞাত), তিনি তাঁর আরশের উপর সমাসীন কিন্তু তাঁর বান্দাদের কর্মের কোন কিছুই তাঁর কাছ থেকে গোপন নেই। আল্লাহ বলেন(আয়াতের তর্জমা):

“আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।(আমার জ্ঞানের মাধ্যমে)”[সূরা ক্বাফ ৫০:১৬]

-বেশিরভাগ মুফাসসিরীনদের মতে আল্লাহ নিকটে আছেন এর অর্থ হল, তিনি তাঁর ফেরেশতাদের মাধমে নিকটে আছেন যারা মানুষের কৃতকর্মের হিসাব লিপিবদ্ধ করে। আর কিভাবে আল্লাহ আমাদের নিকটবর্তী আছেন-এর ব্যাখ্যা যারা করেছেন তাঁরা বলেছেন যে ,আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের নিকটবর্তী।

-এটিই হচ্ছে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের দৃষ্টিভংগী যারা বিশ্বাস করেন যে আল্লাহ তার সমস্ত সৃষ্টির উর্ধ্বে অবস্থান করছেন কিন্তু একই সাথে তিনি তাঁর বান্দাদের সাথেও আছেন(তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে)।

আর আপনি কষ্ট করে বার বার এক কথা পেষ্ট করবেননা। এটা টিউনের নিয়ম বহিরভূত। আল্লাহ সবখানে বিরাজমান আপনার প্রমান উপস্থাপন করুন যদি সত্যবাদী হয়ে থাকেন?

Comments are closed.