সোশ্যাল মিডিয়ার অডিয়েন্স বাড়াতে যে স্ট্রেটেজি গুলো গ্রহণ করবেন এবং যেগুলো অবশ্যই বর্জন করবেন

প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 34
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন টেকটিউনস কমিউনিটি? আশা করছি সবাই ভাল আছেন। আজকে আবার হাজির হলাম নতুন টিউন নিয়ে। আজকের এই টিউনটি  আলোচনা করব সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোর অডিয়েন্স বৃদ্ধি নিয়ে।

আমরা আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোর, সেগুলো হোক ব্যক্তিগত অথবা ব্যবসায়িক, অডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে চাই। ইন্টারনেটে এমন অনেক স্ট্রেটেজি রয়েছে যেগুলো আপনাকে ফলোয়ার বাড়াতে সাহায্য করতে পারে কিন্তু সব গুলো স্ট্রেটেজি নিরাপদ নয়। এমন কিছু স্ট্রেটেজি রয়েছে যেগুলো ব্যান পর্যন্ত করে দিতে পারে আপনার গুরুত্বপূর্ণ সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট।

ইন্টারনেটে এমনও কিছু পেইড সার্ভিস পাওয়া যায় যেগুলো টাকার বিনিময়ে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোর ফলোয়ার বাড়িয়ে দিতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পেইড সার্ভিস গুলো আপনার একাউন্টের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

তবে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর অডিয়েন্স বা ফলোয়ার বাড়ানোর এমন কিছু স্ট্রেটেজি রয়েছে যেগুলো আপনার একাউন্টের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং কোন ঝুঁকি নেই। সেই সমস্ত স্ট্রেটেজি গুলোকে ডিজিটাল মার্কেটিং বা সোশ্যাল মিডিয়ার ভাষায় বলা হয় White Hat স্ট্রেটেজি। তো আজকের এই টিউনে আমরা দেখবে কিভাবে পাঁচটি White Hat স্ট্রেটেজি ব্যবহার করে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোর ফলোয়ার বা অডিয়েন্স বাড়াতে পারবেন।

১. অর্গানিক এনগেজমেন্ট বাড়াতে আপনার Post গুলো Boost করুন

সকল ব্র‍্যান্ডকে তাদের পণ্য বা সেবা নতুন অডিয়েন্সদের মাঝে তুলে ধরতে, ফেসবুক সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে এসেছে “boost post” ফিচার। এই ফিচারটি মাধ্যমে যেকোনো ব্যক্তি খুব কম টাকা খরচ করে নিজের পণ্য বিশাল অডিয়েন্সের মাঝে তুলে ধরতে পারে।

আপনি যখন আপনার ব্র‍্যান্ড সম্পর্কে মানুষকে জানাতে চাইবেন, নতুন কাস্টমারের কাছে পৌছাতে চাইবেন, টার্গেট অডিয়েন্সদের কাছে পৌছাতে চাইবেন তখন দারুণ কাজ করবে এই স্ট্রেটেজিটি। ফেসবুক সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া Post এ অর্গানিক এনগেজমেন্ট বাড়ানোর পাশাপাশি, আপনি চাইলে ওয়েবসাইটেও ট্রাফিক নিতে পারবেন এই স্ট্রেটেজি অবলম্বন করেন।

আপনি যদি এই স্ট্রেটেজিটি অবলম্বন করেন তাহলে আপনার জন্য পরামর্শ থাকবে, এমন টিউন Boost করুন যেগুলোতে ইতিমধ্যে ভাল এনগেজমেন্ট রয়েছে। আপনি Facebook, Instagram, Pinterest, LinkedIn এর Post গুলো চেক করুন এবং বের করুন কোনটিতে বেশি এনগেজমেন্ট এসেছে। কোন Post গুলোতে বেশি লাইক, টিউমেন্ট, শেয়ার এসেছে।

আপনি আরেকটি বিষয় নিশ্চিত হতে পারবেন, যেহেতু এনগেজমেন্ট ভাল এসেছে সুতরাং ইউজাররা এটি পছন্দ করেছে আর যেহেতু তারা এটি পছন্দ করেছে সুতরাং নতুন অডিয়েন্সরাও পছন্দ করবে।

যখন হাই এনগেজড Post গুলো নতুন অডিয়েন্সদের ওয়ালে যাবে তখন সেগুলো বেশি দৃষ্টি গোচর হবে। অডিয়েন্সরা লাইক টিউমেন্ট বেশি দেখে তারা বেশি আগ্রহ প্রকাশ করবে। তারা Post গুলোতে যখন বেশি পজিটিভ টিউমেন্ট পাবে তখন নির্দিষ্ট ব্র‍্যান্ডের গ্রহণযোগ্যতাও বৃদ্ধি পাবে।

২. লিড জেনারেশনের জন্য এনগেজমেন্ট ফোকাস কন্টেস্টের আয়োজন করা

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া Contest কিন্তু যেকোনো বিজনেসের জন্য সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া Contest গুলোর প্রয়োজনীয়তা অনেক কোম্পানি বুঝতে পারলেও তারা সঠিক ভাবে কাজটি করতে পারে না বলে প্রায়শই ব্যর্থ হয়।

আপনাকে জানতে হবে কিভাবে Contest এর আয়োজন করলে অডিয়েন্সরা এর প্রতি আগ্রহী হবে। তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, আপনাকে Contest এর মধ্যে নিশ্চিত করতে হবে যেন লিড জেনারেট করা সম্ভব হয়। আপনার Contest এ এমন সফটওয়্যারের প্রয়োগ করতে হবে যাতে করে সহজেই আপনি পার্টিসিপ্যান্টদের ইমেইল, ফোন নাম্বার, এবং আরও প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারেন।

আপনি চাইলে একই সাথে Contest এর মাধ্যমে UGC ইমেজও সংগ্রহ করতে পারেন যেগুলো পরবর্তীতে আপনার মার্কেটিং এ কাজে আসবে।

সোশ্যাল মিডিয়া Contest থেকে সর্বোচ্চ সুবিধাটি নিতে হলে আপনি নিচের পদক্ষেপ গুলো গ্রহণ করতে পারেন,

  • আপনার Contest এর প্রচুর প্রমোশন করুন। যদি আপনার কন্টেস্টের বিষয় বস্তু হয়, ইউজাররা মোবাইল ফটোগ্রাফি পাঠাবে, সেক্ষেত্রে তাদের যথেষ্ট সময় দিন যাতে কাজটি করতে পারে।
  • অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেস্ট ShortStack অথবা Wishpond এর মত সফটওয়্যার গুলো দিয়ে সেটআপ করুন
  • আপনি ইউজারদের আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট ফলো করতে বলতে পারেন, তবে পরামর্শ থাকবে সর্বোচ্চ দুটি একাউন্ট ফলো চাইবেন। ইমেইল শেয়ার করতে বলুন যাতে তারা উইনার কে হয়েছে সেটার নোটিফিকেশন পায়
  • বেশ কয়েকদিন সময় নিয়ে কন্টেস্ট রান করুন তবে বেশি লম্বা সময় যেন না হয়ে যায় সেটা খেয়াল রাখুন। টাইম লিমিট বেশি থাকলে ইউজাররা, কাল করব, বলে ভুলে যাবে।
  • আপনি কন্টেস্টে চাইলে ভোটেরও ব্যবস্থা করতে পারেন
  • বিজয়ী ঘোষণা করুন

খেয়াল রাখুন বিজয়ীর পুরষ্কার যেন আপনার ইন্ডাস্ট্রির সাথে প্রাসঙ্গিক হয়। নগদ পুরষ্কার (যা সবার কাছে আবেদনীয়) প্রায়শই ব্র্যান্ড সচেতনতা বা লিড জেনারেশন বৃদ্ধিতে নিম্ন-মানের ফলাফল দেয়।

৩. ২৪ ঘণ্টার মধ্যে Follow Up মেসেজ পাঠান

আপনার ফেসবুক ফলোয়াররা বিভিন্ন প্রয়োজনে আপনাকে মেসেজ পাঠাবে এটা স্বাভাবিক। যদিও আগে ও অন্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পাঠানো যেতো সেটা এখন ফেসবুকে থেকে মেসেঞ্জারে লিমিট করে দেয়া হয়েছে।

আপনাকে প্রথমে কাস্টমারের মেসেজের জন্য অপেক্ষা করতে হবে, যদি তারা মেসেজ করে তাহলে তো চমৎকার! আর যদি না করে তাহলে নিজে থেকে তাদের কাছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে Follow Up মেসেজ পাঠান।

কোন কাস্টমার কোন পণ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে, ঠিকমত বর্ণনা তুলে ধরুন এবং নতুন আরেকটি পণ্য সম্পর্কেও বলার চেষ্টা করুন। আপনি Follow Up মেসেজে জানতে চাইতে পারেন তারা আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে হ্যাপি কিনা।

আপনারা কাস্টমার সার্ভিসের জন্য ডেডিকেটেড এটার প্রমাণ করার পাশাপাশি এটাও কাস্টমারদের নিশ্চিত করুন, যেকোনো তথ্য জানানোর জন্যও আপনারা রেডি আছেন। আপনি কাস্টমার বা ইউজারকে যেকোনো ধরনের প্রশ্ন দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করুন।

৪. UGC (User Generated Content) ক্যাম্পেইনের দিকে ফোকাস করুন

বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এ User-generated Content (UGC) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ইউজারদের তৈরি করা ইমেজ বা রিভিউ যা বিশাল পরিমাণে শেয়ার হয়, আপনি ভাবতেও পারবেন না এগুলো আপনার ব্র‍্যান্ডের জন্য কতটা উপকারী। এই পদ্ধতিতে কাস্টমাররা নির্দিষ্ট ব্র‍্যান্ডের সেলসপারসোনের পরিণত হয়। ইউজাররা যখন তাদের রিভিউ বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করে তখন আপনার কাস্টমাররা বাড়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।

আপনি UGC ক্যাম্পেইনে ফোকাস করতে পারেন যা সোশ্যাল মিডিয়া Contest এর মতই কাজ করবে। চলুন পদক্ষেপ গুলো কি হতে পারে দেখে নেয়া যাক।

আপনি Twitter অথবা Instagram এর মত সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর Bio তে CTA বা Call For Action প্লেস করে দিতে পারেন। ইউজারদের বলতে পারেন যেন কন্টেন্ট শেয়ার দেয়ার সময় তারা আপনাকে ট্যাগ করে বা কোম্পানির হ্যাসট্যাগ ব্যবহার করে। যেমন আপনার Bio তে উল্লেখ করতে পারেন, “Share your unboxing with #techtunes”

UGC, Post এ ইউজারদের আহবান করুন তারা যেন তাদের পছন্দের পণ্য শেয়ার দেয়। পুরষ্কারের ব্যবস্থা না থাকলেও ইউজাররা ব্র‍্যান্ডের সাথে নিজেদের এক্সপোজার বাড়াতে তাদের রিভিউ বা জেনেরেটেড কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারে।

নিয়মিত UGC পাবলিশ করুন, কখনো কখনো ইউজারদের পারমিশনও নিতে পারেন। UGC গুলো ডে ফটোতেও ব্যবহার করতে পারেন।

৫. প্রাসঙ্গিক কন্টেন্টে অন্য ব্র‍্যান্ড গুলোকেও ট্যাগ করুন

আপনার ব্র‍্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে কখনো কখনো অন্য ব্র‍্যান্ড বা ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথেও আপনার ভাল সম্পর্ক তৈরি কর‍তে হবে। আপনি আপনার কন্টেন্টে বিভিন্ন ইনফ্লুয়েন্সার বা ব্র‍্যান্ডকে ট্যাগ করে দিন এতে করে তাদের সাথে আপনার সম্পর্ক ভাল হবে। পরবর্তীতে সেই ইনফ্লুয়েন্সার দিয়ে আপনার কন্টেন্ট প্রমোশন করাতে পারবেন।

কখনো কখনো প্রাসঙ্গিক কোন ব্র‍্যান্ডের প্রোডাক্ট শেয়ার দিন এতে করে তারাও আপনার প্রোডাক্ট শেয়ার দিতে আগ্রহী হবে, ফলাফল সরূপ আপনার ব্র‍্যান্ড ইউজারদের নিকট বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠবে।

আগ্রহী হতে পারে এমন বিজনেস গুলো সিলেক্ট করুন এবং তাদের সাথে লাইভে যান, হতে পারে Pinterest একসাথে Board শেয়ার করুন।

যে স্ট্রেটেজি গুলো আপনাকে পরিহার করতে হবে

আমি এই টিউনের শুরুতেই বলেছিলাম ইন্টারনেটে এমন অনেক স্ট্রেটেজি পাওয়া যায় যেগুলো আপনার বিজনেসের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তো সেই স্ট্রেটেজি গুলো কি এখন তা তুলে ধরার চেষ্টা করব। এখন এমন সব স্ট্রেটেজি তুলে ধরব যেগুলো আপনি অবশ্যই এড়িয়ে যাবেন,

Follow For Follow : প্রথম দিকে বেশিরভাগ ব্র‍্যান্ড গুলোও এই স্ট্রেটেজি অবলম্বন করে। তারা অন্য ইউজারদের ফলো করে এবং নিজেরা ফলোয়ার নেয়। মাথায় আরেকটি বিষয় ঘুরে সেটা হচ্ছে সময় মত ফলো করা একাউন্ট গুলো আনফলো করে দেবে। এই স্ট্রেটেজিতে প্রথমে যে সমস্যাটি হয় সেটা হল আপনাকে যারা ফলো করছে তারা আপনার ব্র‍্যান্ডকে খেয়াল করছে না, তারা কখনোই দেখছে না আপনি কি সেবা দিচ্ছেন। তারা একটা ফলো ব্যাক পাবার জন্যই আপনাকে ফলো করছে। তাছাড়া অস্বাভাবিক ভাবে ইউজারদের আনফলো করলে সেটা প্ল্যাটফর্মের নীতির বিরুদ্ধে গিয়ে আপনার একাউন্টও ব্যান হতে পারে।

লাইক কেনা: বিভিন্ন এজেন্সির কাছ থেকে টাকা দিয়ে লাইক কেনা অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। লাইক গুলা আসবে ফেক একাউন্ট থেকে সুতরাং এতে করে এনগেজমেন্ট ও হবে না আপনার প্রোডাক্ট বিক্রিও হবে না। আর অন্যদিকে লাইক দেয়ার পর কেউ কন্টেন্ট এনগেজড না হলে বা প্রোডাক্ট না কিনলে সোশ্যাল মিডিয়ার এলগোরিদম গুলো ভাববে আপনার কন্টেন্ট প্রাসঙ্গিক নয় এবং সেগুলো আপনার ব্র‍্যান্ড এক্সপোজার কমিয়ে দেবে। তাছাড়া একটা সময় এই লাইক গুলো আস্তে আস্তে করে উধাও হয়ে যাবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে অতিরিক্ত Trick ব্যবহার করা: আমরা জানি ফেসবুক সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে এড দিলে সেগুলো এপ্রুভ হতে হয়, অনেক মার্কেটাররা একটু বেশি চালাকি করে অনেক গুলো এড এক সাথে প্লেস করে যাতে সেখান থেকে কমপক্ষে এক দুইটা এড এপ্রুভ হয়। এমনটি করা থেকে বিরত থাকুন। এপ্রুভ কেন হচ্ছে না এটা খুঁজে বের করে সেটা ঠিক করুন। সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বেশি চালাকি করতে চাইলে আলটিমেটলি আপনার ফলাফল শূন্যই থাকবে।

শেষ কথাঃ

যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর সিস্টেম হ্যাক করে সুবিধা নেয়া থেকে বিরত থাকুন, কারণ মনে রাখবেন সেই সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজ করে হাজার হাজার কর্মীদের দায়িত্বই হচ্ছে এই সমস্ত ট্রিক্স খুঁজে বের করা এবং এই প্রচেষ্টা গুলো প্রতিহত করা। সোশ্যাল মিডিয়া অডিয়েন্স বা ফলোয়ার বাড়াতে চাইলে লিগ্যাল মেথড গুলো ব্যবহার করুন এবং ফলো করুন।

তো কেমন হল আজকের টিউন তা অবশ্যই জানান, টিউমেন্ট করুন আপনি কিভাবে আপনার অডিয়েন্স বৃদ্ধি করছেন বা কোন স্ট্রেটেজি অবলম্বন করছেন।

আজকে এই পর্যন্তই, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে সে পর্যন্ত ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেজ!

Level 34

আমি সোহানুর রহমান। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 627 টি টিউন ও 200 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 118 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

কখনো কখনো প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত ঘটনা পুরো পৃথিবী বদলে দিতে পারে।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস