বাংলাদেশের মধ্যে ইমেইল মার্কেটিং খুব কমই ব্যবহার হয়। তবে বর্তমানে অন্যান্য দেশের কাছ থেকে দেখার মাধ্যমে অনেক উদ্যোক্তারা ইমেইল মার্কেটিং ব্যবহার করতে শুরু করেছেন। ই-মেইল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অনেক বড় একটা অংশ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মধ্যে যতগুলো পদ্ধতি রয়েছে তারমধ্যে মেইল মার্কেটিং সবচেয়ে কার্যকর এবং ৩ থেকে ৪ গুণ বেশি রিটার্ন পাওয়া যায়।
ইমেইল মার্কেটিং ছোট ব্যবসায়ের জন্য সর্বাধিক সাশ্রয়ী মার্কেটিং সরঞ্জাম।
ই-মেইল মার্কেটিং পরিচালনা আমার কাছে খুব সহজ একটা কাজ মনে হয়। একজন নতুন উদ্যোক্তা পূর্বের কোনো জ্ঞান ছাড়াই মেইল মার্কেটিং পরিচালনা করতে পারেন। এই পদ্ধতি আপনাকে ক্রেতাদের নিয়ন্ত্রণ করতে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে সুযোগ দেয়, এবং আপনাকে আপনার গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে দেয়।
দক্ষতার সাথে ইমেইল মার্কেটিং করতে দক্ষ ইমেইল মার্কেটিং টুল প্রয়োজন। একটি ভালো email-marketing টুল বাছাই করা খুবই কঠিন বিষয়। একটি ভালো Email Marketing Tools কেন প্রয়োজন এবং কিভাবে একটি ভাল ইমেইল মার্কেটিং টুল বাছাই করবেন তা জানার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।
অর্ডার নিশ্চিতকরণ এবং গ্রাহকের প্রশ্নের সরাসরি প্রতিক্রিয়া বাদ দিয়ে কোনও সংস্থা কোনও ইমেল প্রেরণ করে, এটি ইমেল মার্কেটিংয়ের একটি রূপ হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। ইমেইল মার্কেটিং ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের একটি অংশ যা ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ এবং আরও অনেক কিছুর মাধ্যমে অনলাইন বিপণনকে অন্তর্ভুক্ত করে।
ইমেল মার্কেটিং সংস্থায় আপডেটগুলি সহ নিউজলেটারগুলি, বা বিক্রয় প্রচার এবং গ্রাহকদের জন্য একচেটিয়া ডিল অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। বিপণনের ইমেলগুলি কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা কোম্পানির কেলেঙ্কারির পরেও সংস্থার পক্ষে সাধারণ বার্তা ভাগ করে নিতে চাইতে পারে।
সর্বোপরি, ইমেল বিপণন ব্যবসায়ের জন্য তাদের গ্রাহকদের অবহিত রাখতে এবং তাদের মার্কেটিং বার্তাগুলি তাদের শ্রোতার কাছে উপস্থাপন করতে দেয়। সবচেয়ে খারাপ সময়ে, এই ধরনের মার্কেটিং গ্রাহকদের অবিচ্ছিন্নভাবে বিরক্তিকর স্প্যাম ইমেলগুলি দিয়ে দূরে সরিয়ে দিতে পারে।
আমি মোঃ তৌহিদুল ইসলাম। Founder, EarnBangla.com, Chittagong। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।
প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে খুব ভালো লাগে। তাই প্রযুক্তিগত জ্ঞান নিজে শেখার পাশাপাশি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে ভালোবাসি।
প্রিয় টিউনার,
আপনার টিউন/টিউন গুলো নেগেটিভ র্যাংকিং পাচ্ছে।
কারণ:
করণীয়:
টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন মেনে নিচে দেওয়া তথ্য মোতাবেক টিউন করুন।
আপনি যদি চান যে টিউডার/টিউজিটর আপনার ওয়েব সাইট ভিজিট করুক
‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ অনুযায়ী পুরো টিউনে নিজের সাইট, চ্যানেল, গ্রুপ, পেইজ এর লিংক শুধু মাত্র একবার ব্যবহার করা যায় এবং তা টিউন এর একদম শেষে সৌজন্য লিংক হিসেবে দিতে হয়।
কোন ভাবেই টিউনে শুরুতে, টিউনের মাঝে, টিউনের বিভিন্ন কিওয়ার্ডে ঘন ঘন লিংক অথবা টিউনের মাঝে কিছু প্যারা পর পর নিজের সাইট বা থার্ডপার্টি কোন সাইটের লিংক বা ব্লগের অন্য Post, রিলেটেড Post হিসেবে যোগ করে, ইত্যাদি করে টিউনে যোগ করা যায় না।
আপনি যদি চান যে টিউডার/টিউজিটর আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট ভিজিট করুক তাহলে প্রথমত ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ মেনে সম্পূর্ণ টিউন টেকটিউনসে করুন। সেই সাথে টেকটিউনসে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন আর আপনার ব্লগে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন। যে টিউন টেকটিউনসে প্রকাশ করছেন সে টিউন আপনার সাইটে প্রকাশ করবেন না এবং যে Post আপনার সাইটে প্রকাশ করছেন সে Post কখন টেকটিউনসে প্রকাশ করবেন না। দুটি জায়গাতেই স্বতন্ত্রতা বজায় রাখুন।
এরপর নিজের সাইটের লিংক দেবার জন্য সম্পূর্ণ টিউনের শেষে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে সাইটের লিংক দিন এই টিউনটি মত করে যেখানে টিউডার ও টিউজিটরদের কোন প্রকার অযাচিত আকৃষ্ট না করে টিউনের শেষে; নিচে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে লিংক দেয়া হয়েছে।
এভাবে আপনার টিউনের টিউডার ও টিউজিটরা আপনার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করবে। আপনার টিউন র্যাংক করবে।
জোরপূর্বক টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইট বা থার্ড পার্টি কোন সাইটে রিডাইরেক্ট না করে সঠিক ভাবে কন্টেন্ট তৈরি করা
আপনি যদি নিজের ব্লগ সাইটে কোন কন্টেন্ট লিখে সেই কন্টেন্টের আংশিক অংশ টেকটিউনসে কপিপেস্ট বাকি অংশ পড়তে জোরপূর্বক টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইটে রিডাইরেক্ট করেন বা নিজের ব্লগের পূর্বের Post করা কোন কন্টেন্ট কপি করে টেকটিউনসে পেস্ট করে টিউন করেন ও টিউনের মাঝে কিছু প্যারা পর পর টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইটে রিডাইরেক্ট উদ্দেশ্যে নিজের সাইটের লিংক বা নিজের ব্লগের অন্য Post রিলেটেড টিউন হিসেবে যোগ করে টিউন করেন তবে ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ অনুযায়ী আপনার টিউন কখনই র্যাংক করে না। এছাড়া একজন টিউডার/টিউজিটর কখনই টিউন পড়তে অন্য সাইটে রিডাইরেক্ট করলে সেটি টিউজারের (টেকটিউনস ইউজারের) জন্য Good Experience হয় না এবং যে টেকটিউনস ইউজারের জন্য Good Experience হয় না সে টিউন টেকটিউনসে র্যাংক করে না।
আপন যদি চান টেকটিউনসে টিউন প্রকাশ করে টিউন র্যাংক করতে সেই সাথে আপনি নিজেস্ব ব্লগেও ভিজিটর বাড়াতে তবে আপনি টেকটিউনসে এবং নিজের ব্লগে দুই জায়গাতেই ভিন্ন ভিন্ন অরিজিনাল ও এক্সক্লিসিভ টিউন প্রকাশ করুন। টেকটিউনসে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন আর আপনার ব্লগে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন। যে টিউন টেকটিউনসে করছেন সে টিউন আপনার সাইটে প্রকাশ করবেন না আবার যে টিউন আপনার সাইটে করছেন সে টিউন কখনও টেকটিউনসে প্রকাশ করবেন না। দুটি জাগাতেই স্বতন্ত্রতা বজায় রাখুন। এতে করে টেকটিউনস ইউজাররা আপনার অরিজিনালিটি পছন্দ করবে এবং একই সাথে আপনার টেকটিউনস ফলোয়ারও বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার নিজের ব্লগ সাইটেও আলাদা অডিয়েন্স ও বৃদ্ধি পাবে।
টেকটিউনসে টিউন করার উদ্দেশ্য হচ্ছে টেকটিউনসে আপনার নিজেস্ব অডিএন্স ও ফলোয়ার তৈরি করা। টেকটিউনস এর অডিএন্স, টিউজার, টিউডার ও টিউজিটরদের জন্য মান সম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরির মাধ্যমে আপনার টিউন র্যাংক করা, টিউনের জোসস পাওয়া এবং নিজের ফলোয়ার বাড়ানো। টেকটিউনসে আপনার টিউনের জোসস পেতে হয় ও ফলোয়ার বাড়াতে হয়। আপনার টিউনের যত বেশি জোসস ও আপনার যত বেশি ফলোয়ার হয় আপনার টিউন তত বেশি র্যাংক করে, তত বেশি ফলোয়ারদের কাছে পৌঁছায়। টেকটিউনসে প্রকাশিত আপনার টিউন গুলো আপনার ফলোয়ারদের কাছে শো করে। আপনার ফলোয়াররা আপনার টিউনে জোসস করলে, তা ফলোয়াররা বেশি দেখতে পান এবং বেশি জোসস পাওয়া টিউন গুলো টিউজাররা নিজেদের টিউন স্ক্রিনে দেখতে পায়। আপনার ফলোয়ার বাড়ান এবং কোয়ালিটি টিউন করে জোস বাড়ান।
টিউন র্যাংক
টেকটিউনসে ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ মেনে সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ইউনিক ও কপিপেস্ট মুক্ত টিউন প্রকাশ করে ‘টিউন র্যাংক’ করতে হয়। আপনার টিউনে একটি বাক্যও কপি পেস্ট কন্টেন্ট থাকলে ও ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ ভঙ্গ হলে সে টিউন নেগেটিভ র্যাংক পায়। টিউনে একটি বাক্যও কপিপেস্ট হওয়া যায় না।
টিউনে যে বিষয় গুলো থাকলে আপনার টিউন নেগেটিভ র্যাংকিং পায়
আপনার টিউন নেগেটিভ র্যাকিং পায়। এধরনের টিউন টিউজিটররা পছন্দ করে না এবং তা নেগেটিভ র্যাংকিং পায়। নেগেটিভ র্যাংকিং এর ফলে আপনার টিউন গুলো টেকটিউনস স্ক্রিন থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
অরিজিনাল টিউন প্রকাশ করে টিউন র্যাংক করা
টেকটিউনসে আপনার ফলোয়ার বাড়ানো ও বেশি মানুষের কাছে আপনার টিউন পৌঁছানোর জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে টেকটিউনস গাইডলাইন মেনে অরিজিনাল টিউন প্রকাশ করে টিউন র্যাংক করা। টেকটিউনসে আপনার ফলোয়ার বাড়ানো ও বেশি মানুষের কাছে আপনার টিউন পৌঁছানোর জন্য আপনার টিউন অবশ্যই র্যাংক করতে হয়। আর ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ মেনে অরিজিনাল টিউন প্রকাশ করলে আপনার টিউন স্বয়ক্রিয় ভাবে র্যাংক করে।
এক্সক্লুসিভ, ট্রেন্ডি, ইউজার এনগেজিং টেকটিউনসে এর আগে টিউন হয়নি এমন টিউন প্রকাশ করতে হয়
টেকটিউনসে আপনার ফলোয়ার বাড়ানো ও বেশি মানুষের কাছে আপনার টিউন পৌঁছাতে ‘টিউন র্যাংক’ বাড়ানোর জন্য আপনাকে সর্বদা নতুন এক্সক্লুসিভ, ট্রেন্ডি, ইউজার এনগেজিং, টেকটিউনসে এর আগে টিউন হয়নি এমন টিউন প্রকাশ করতে হয়। খুবই গতানুগতিক, সাধারণ, বেসিক, ইউজার এনগেজিং নয় এমন টিউন টেকটিউনসের খুব বেশি র্যাংক করে না। আপনার টিউনের মান যদি Upto the Mark না হয় তবে সে টিউন গুলো টেকটিউনসের খুব বেশি র্যাংক করে না।
জোরপূর্বক টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইট বা থার্ড পার্টি কোন সাইটে রিডাইরেক্ট না করে সঠিক ভাবে কন্টেন্ট তৈরি করা
আপনি যদি নিজের ব্লগ সাইটে কোন কন্টেন্ট লিখে সেই কন্টেন্টের আংশিক অংশ টেকটিউনসে কপিপেস্ট বাকি অংশ পড়তে জোরপূর্বক টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইটে রিডাইরেক্ট করেন বা নিজের ব্লগের পূর্বের Post করা কোন কন্টেন্ট কপি করে টেকটিউনসে পেস্ট করে টিউন করেন ও টিউনের মাঝে কিছু প্যারা পর পর টেকটিউনস ভিজিটরদের নিজের ব্লগ সাইটে রিডাইরেক্ট উদ্দেশ্যে নিজের সাইটের লিংক বা নিজের ব্লগের অন্য Post রিলেটেড টিউন হিসেবে যোগ করে টিউন করেন তবে ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ অনুযায়ী আপনার টিউন কখনই র্যাংক করে না। এছাড়া একজন টিউডার/টিউজিটর কখনই টিউন পড়তে অন্য সাইটে রিডাইরেক্ট করলে সেটি টিউজারের (টেকটিউনস ইউজারের) জন্য Good Experience হয় না এবং যে টেকটিউনস ইউজারের জন্য Good Experience হয় না সে টিউন টেকটিউনসে র্যাংক করে না।
আপন যদি চান টেকটিউনসে টিউন প্রকাশ করে টিউন র্যাংক করতে সেই সাথে আপনি নিজেস্ব ব্লগেও ভিজিটর বাড়াতে তবে আপনি টেকটিউনসে এবং নিজের ব্লগে দুই জায়গাতেই ভিন্ন ভিন্ন অরিজিনাল ও এক্সক্লিসিভ টিউন প্রকাশ করুন। টেকটিউনসে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন আর আপনার ব্লগে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন। যে টিউন টেকটিউনসে করছেন সে টিউন আপনার সাইটে প্রকাশ করবেন না আবার যে টিউন আপনার সাইটে করছেন সে টিউন কখনও টেকটিউনসে প্রকাশ করবেন না। দুটি জাগাতেই স্বতন্ত্রতা বজায় রাখুন। এতে করে টেকটিউনস ইউজাররা আপনার অরিজিনালিটি পছন্দ করবে এবং একই সাথে আপনার টেকটিউনস ফলোয়ারও বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার নিজের ব্লগ সাইটেও আলাদা অডিয়েন্স ও বৃদ্ধি পাবে।
আপনি যদি চান যে টিউডার/টিউজিটর আপনার ওয়েব সাইট ভিজিট করুক
‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ অনুযায়ী পুরো টিউনে নিজের সাইট, চ্যানেল, গ্রুপ, পেইজ এর লিংক শুধু মাত্র একবার ব্যবহার করা যায় এবং তা টিউন এর একদম শেষে সৌজন্য লিংক হিসেবে দিতে হয়।
কোন ভাবেই টিউনে শুরুতে, টিউনের মাঝে, টিউনের বিভিন্ন কিওয়ার্ডে ঘন ঘন লিংক অথবা টিউনের মাঝে কিছু প্যারা পর পর নিজের সাইট বা থার্ডপার্টি কোন সাইটের লিংক বা ব্লগের অন্য Post, রিলেটেড Post হিসেবে যোগ করে, ইত্যাদি করে টিউনে যোগ করা যায় না।
আপনি যদি চান যে টিউডার/টিউজিটর আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট ভিজিট করুক তাহলে প্রথমত ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ মেনে সম্পূর্ণ টিউন টেকটিউনসে করুন। সেই সাথে টেকটিউনসে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন আর আপনার ব্লগে আলাদা অরিজিনাল ও এক্সক্লুসিভ কন্টেন্ট প্রকাশ করুন। যে টিউন টেকটিউনসে প্রকাশ করছেন সে টিউন আপনার সাইটে প্রকাশ করবেন না এবং যে Post আপনার সাইটে প্রকাশ করছেন সে Post কখন টেকটিউনসে প্রকাশ করবেন না। দুটি জায়গাতেই স্বতন্ত্রতা বজায় রাখুন।
এরপর নিজের সাইটের লিংক দেবার জন্য সম্পূর্ণ টিউনের শেষে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে সাইটের লিংক দিন এই টিউনটি মত করে যেখানে টিউডার ও টিউজিটরদের কোন প্রকার অযাচিত আকৃষ্ট না করে টিউনের শেষে; নিচে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে লিংক দেয়া হয়েছে।
এভাবে আপনার টিউনের টিউডার ও টিউজিটরা আপনার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করবে। আপনার টিউন র্যাংক করবে।
নিয়মিত টিউন প্রকাশ করা
টেকটিউনসে আপনার ফলোয়ার বাড়ানো ও বেশি মানুষের কাছে আপনার টিউন পৌঁছোনার আরেকটি বিষয় হচ্ছে ধারাবাহিক ও নিয়মিত ভাবে টিউন প্রকাশ করা। প্রতিদিন টিউন করতে পারলে তা অবশ্যই আপনার ফলো বৃদ্ধি করবে। তবে নিয়মিত বলতে প্রতিদিন নয় নিয়মিত মানে ধারাবাহিক ভাবে নিয়মিত টিউন প্রকাশ। সেটা সপ্তাহে ৫ টি টিউন হতে পারে বা সপ্তাহে ৩টি। তবে অনিয়মিত নয়। অর্থাৎ এক সপ্তাহে ১টি বা ২ টি টিউন প্রকাশ করা হলো আবার পরবর্তি ২ সপ্তাহ কোন টিউন প্রকাশই করা হলো না। যেকোন সৌশল মিডিয়ায় ফলোয়ার বাড়ানো ও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর মূল মন্ত্র হচ্ছে ধারাবাহিক ভাবে নিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি করা। অনিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি করলে একদিকে যেমন ফলোয়ার ধরে রাখা যায় না অন্য দিকে টিউনের Reach ও ধীরেধীরে কমে যায়।
নিজের সৌশল মিডিয়ার প্রোফাইল, বিভিন্ন গ্রুপে ও বিভিন্ন মাধ্যমে নিজের টিউন শেয়ার করা
শেয়ারিং ইজ কেয়ারিং। আপনার টিউন আপনি আপনার বিভিন্ন সৌশল মিডিয়া ও বিভিন্ন সৌশল মিডিয়ার গ্রুপে যত বেশি শেয়ার করবেন আপনার টিউন তত বেশি Reach করবে এবং তত বেশি আপনার টেকটিউনস ফলোয়ার বৃদ্ধি পাবে।
স্পন্সরড টিউন, ব্যানার এড, ভিডিও এড এর মাধ্যমে টিউন বুস্ট করে টিউন Reach ও ফলোয়ার বাড়ানো
আপনার টিউনের অর্গানিক Reach এর পাশাপাশি টেকটিউনসের স্পন্সরড টিউন বিজ্ঞাপণ, ব্যানার বিজ্ঞাপণ, ভিডিও বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে টিউন বুস্ট করে টিউন Reach ও ফলোয়ার বাড়ানো যায়।
Techtunes ADs এর রয়েছে অনেক ফরমেটে বিজ্ঞাপণ প্রচারের সুবিধা। Techtunes ADs এর মাধ্যমে প্রায় ৫০০০ এর ও কর্পোরেট কোম্পানি, প্রতিষ্ঠান নিয়মিত তাদের বিজ্ঞাপণের মাধ্যমে প্রোডাক্ট, সার্ভিস প্রচার করে।
Techtunes ADs এ বিজ্ঞাপণ কেনার জন্য রয়েছে Techtunes Buy ও Techtunes Pay. Techtunes Buy ও Techtunes Pay এর মাধ্যমে বিকাশ, রকেট, নগদ এর মাধ্যমে অথবা ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এর মাধ্যমে BDT তে পেমেন্ট করে টেকটিউনস এর যে কোন প্রোডাক্ট কেনা যায়। এছাড়া বাংলাদেশের বাইরে থেকে পেপাল, ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড (USD) এর সাহায্যে USD তে পেমেন্ট করা যায়। এমনকি বাংলাদেশে থেকে ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ড দিয়েও USD তে পেমেন্ট করেও টেকটিউনস এর সকল প্রোডাক্ট কেনা যায়।
টেকটিউনসে টিউনে লেখা ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চাইলে ও টেকটিউনস থেকে নিয়মিত আয় করতে চাইলে
আপনি টেকটিউনসে ট্রাসটেড টিউনার হয়ে টেকটিউনসে টিউন লেখা, ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারানের ও টেকটিউনস থেকে নিয়মিত আয় করতে পারেন। ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ এর পাশাপাশি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউনার গাইডলাইন’অনুযায়ী টিউন প্রকাশ করে আপনি টেকটিউনস থেকে নিয়মিত আয় করতে পারেন।
ট্রাস্টেড টিউনার হবার জন্য পরিপূর্ণভাবে আপনার প্রতিটি টিউন ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড গাইডলাইন অনুযায়ী’ প্রকাশ করতে হয় এবং ট্রাস্টের টিউনার ব্যাজ পাওয়ার জন্য যে গাইডলাইন রয়েছে তা পরিপূর্ণভাবে মেনে আবেদন করতে হয়।
টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউনাররা প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পেমেন্ট পেআউট করে থাকে। নিয়মিত টিউন প্রকাশের সাথে সাথে এবং ইউজার এনগেজিং বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার আয়ও বাড়তে থাকে। আপনার প্রতি মাসের আয় নির্ভর করে আপনি কত বেশি পরিশ্রম, মেধা, অরিজিনাল, কোয়ালিটি পূর্ণ ও এনজেগিং কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন তাঁর উপর।
ট্রাসটেড টিউনার হিসেবে সকল আয় ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ হিসেবে আর্ন ও পে-আউট হয়। ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর সকল আর্ন ও পে-আউট History আপনার টিউনার প্রোফাইল এর Techtunes Cash থেকে লাইভ দেখতে পারবেন।
টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার হিসেবে প্রতি টিউন ১০০ টাকা থেকে প্রতি টিউন ২৫০০ টাকা পর্যন্ত পেমেন্ট পাওয়া যায়। প্রতি টিউনের পেমেন্ট নির্ভর করে আপনার টিউনের ৭ টি ফ্যাক্টরের উপর। মিনিমাম ১০০০ টাকা হলে টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউনার পেমেন্ট পেআউট গাইডলাইন অনুযায়ী প্রতি মাসের ১১ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে ট্রাসটেড টিউনের হিসেবে আপনার টিউনার প্রোফাইলে সেট করা পে-আউট মেথড অনুযায়ী পেমেন্ট পে-আউট হয়।
‘ট্রাস্টেড টিউনারদের’ সকল টিউন গুলো দেখুন ও শিখুন এবং তাঁদের মত করে টিউন করুন
টেকটিউনসে কি ধরনের কোয়ালিটি টিউন কিভাবে করে নিজের ফলোয়ার ও জোসস বাড়াবেন তা প্র্যাকটিক্যালি শিখতে টেকটিউনস এর ‘ট্রাস্টেড টিউনারদের’ সকল টিউন গুলো দেখুন ও শিখুন এবং তাঁদের মত করে টিউন করুন।
টেকটিউনস সম্বন্ধে আরও জানুন
টেকটিউনসে টিউন করতে সঠিক ভাবে টেকটিউনস সম্বন্ধে জানুন ও টেকটিউনসে কী ধরনের টিউন করলে টিউজিটররা আপনাকে ফলো করবে আপনার টিউন পছন্দ করবে আপনার টিউনে বেশি জোসস করবে তা আয়ত্ব করুন। টেকটিউনস একটি টেকনোলজি সৌশ্ল নেটওয়ার্ক। আপনাকে নিজের কোয়ালিটি কন্টেন্ট এর মাধ্যমে নিজের ফলোয়ার তৈরি করত হবে কমিউনিটিতে ইনফ্লুয়েস তৈরি করতে হয়।