আপনি যদি আপনার জিমেইল একাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আজকের টিউনটি আপনার জন্যই। আজকের টিউনে আমি জিমেইল একাউন্ট নিরাপদ রাখার এমন ৬ টি সেরা উপায় আপনার সাথে শেয়ার করব যেগুলো ফলো করলে আপনার জিমেইল একাউন্ট আর কোনদিনই হ্যাক হবে না। আজকের টিউনে আমি যেই জিমেইল একাউন্ট নিরাপদ রাখার সেরা ৬ টি উপায় আপনার সাথে শেয়ার করব সেগুলো আমার ব্যক্তিগত জিমেইল একাউন্ট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া। আমি ৭ বছর হলো আমার জিমেইল একাউন্ট নিরাপদ রাখতে এই ৬ টি উপায় মেনে চলতেছি আর আজ পর্যন্ত আমার জিমেইল একাউন্টে হ্যাকিং জনিত কোনো সমস্যায় আমি পড়িনি। তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক জিমেইল একাউন্ট নিরাপদ রাখার সেই সেরা ৬ টি উপায় গুলো কি কি তা।
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ডটি যদি ১ থেকে ৮ পর্যন্ত নাম্বার হয়, ইংরেজি কোনো একই অক্ষর ৮ বার, বা আপনার কোন প্রিয়জনের নাম হয় তাহলে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি অনেক বড় বিপদে রয়েছে। কারণ ব্রুট ফোর্স (Brute Force) বা ডিকশনারি অ্যাটাক (Dictionary Attack) নামে একটি হ্যাকিং অ্যাটাক রয়েছে যে এটাকের মাধ্যমে এই ধরনের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা জিমেইল একাউন্ট গুলো সহজেই হ্যাক করা যায়। তাই আপনার জিমেইল একাউন্টটিকে নিরাপদ রাখতে এক্ষুনি আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড সেট করুন। স্ট্রং পাসওয়ার্ড বলতে পাসওয়ার্ড এ বড় ও ছোট হাতের ইংরেজি অক্ষর, ইংরেজি নাম্বার ও সিম্বলিক চিহ্ন একত্র করে ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড। একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড এর উদাহরণ হল: Dkjdhskssk38378@#$&#@
তো চলুন এবার দেখে নেয়া যাক কিভাবে জিমেইল একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবেন।
প্রথমে আপনার ফোনের প্লে স্টোরে প্রবেশ করুন।
তারপরে সবার উপরে ডানদিকে আপনার প্রোফাইলে ক্লিক করুন।
তারপরে "ম্যানেজ ইওর গুগল একাউন্ট" লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে সেটিংস লিস্ট থেকে "সিকিউরিটি" তে ঢুকুন। এবং পাসওয়ার্ড লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে আপনার জিমেইলের বর্তমান পাসওয়ার্ডটি দিয়ে নেক্সট লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপর আপনি আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট এর জন্য একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড সেট করুন। এখানে দুইটি জায়গাতে একই রকম পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার পাসওয়ার্ডটি কনফার্ম করতে হবে। পাসওয়ার্ড সঠিকভাবে দেওয়া হয়ে গেলে "চেঞ্জ পাসওয়ার্ড" লেখাতে ক্লিক করুন।
আপনি যদি চান যে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি কখনোই হ্যাক না হোক তাহলে অবশ্যই আপনার জিমেইল একাউন্টে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখতেই হবে। টু স্টেপ ভেরিফিকেশন হল এমন একটি সিকিউরিটি সিস্টেম যেটার মাধ্যমে হ্যাকার আপনার জিমেইল একাউন্টের পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার জিমেইল একাউন্টের অ্যাক্সেস নিতে পারবে না। টু স্টেপ ভেরিফিকেশন হলো যখন আপনি আপনার জিমেইলে সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে যাবেন তখন আপনার সেট করা নাম্বারে একটি ছয় সংখ্যার কোড আসবে সেটি দিতে পারলেই কেবল আপনি আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টের এক্সেস নিতে পারবেন। আর যদি আপনি সেই কোডটি দিতে না পারেন তাহলে পাসওয়ার্ড জানা সত্ত্বেও আপনি আপনার জিমেইলটির অ্যাক্সেস নিতে পারবেন না। আর হ্যাকার আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করলেও আপনার সিম কার্ডটি আপনার ফোনেই আপনার কাছে থাকবে আর তাই সে কখনোই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড জানলেও আপনার জিমেইল একাউন্টের এক্সেস নিতে পারবে না।
তো আশাকরি এবার বুঝতেই পারছেন যে এটি কত বড় একটি প্রয়োজনীয় সিকিউরিটি সিস্টেম। তাই অবশ্যই হ্যাকার থেকে বাঁচতে আপনারও আপনার জিমেইলে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখতেই হবে। তো চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক কিভাবে জিমেইল একাউন্টে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করতে হয়।
তো প্রথমে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী আপনি আপনার জিমেইল একাউন্টের ম্যানেজ মেনুতে প্রবেশ করে সিকিউরিটি অপশনে ঢুকে পড়ুন। তারপরে সেখান থেকে "টু স্টেপ ভেরিফিকেশন" অপশনে ক্লিক করুন।
তারপরে যে কোন ব্রাউজার সিলেক্ট করে দিন।
তারপরে সবার নিচে "গেট স্টার্ট" লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে "কন্টিনিউ" লেখাতে ক্লিক করুন। এবং আপনাদের ফোনের লকটি দিয়ে দিন।
তারপর নিচে বামদিকে "সি মোর ওপশান" লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে সবার নিচে "টেক্সট মেসেজ ওর ভয়েস কল" অপশনটি সিলেক্ট করে কন্টিনিউ করে দিন।
তারপরে আপনি যেই নাম্বারে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন সেট করতে চান সেই নাম্বারটি দিয়ে টেক্সট মেসেজ অপশন সিলেক্ট করে নেক্সট লেখাতে ক্লিক করে দিন।
তারপরে আপনার নাম্বারে একটি ছয় সংখ্যার কোড আসবে সেই কোডটি দিয়ে নেক্সট লেখাতে ক্লিক করে দিন।
তারপরে সবার নিচে ডান দিকে টার্ন অন লেখাতে ক্লিক করে দিন।
তাহলেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটিতে আপনার নাম্বারে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু হয়ে যাবে। এইবার আপনার জিমেইল একাউন্টে যখনই সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনি বা অন্য যে কেউ লগইন করতে যাবে তখনই আপনার সেই নাম্বারে একটি ছয় সংখ্যার কোড আসবে কেবল সেই কোডটি দিতে পারলেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি তখন অ্যাক্সেস করা সম্ভব হবে। যদি কোডটি সঠিক দিতে না পারেন তাহলে পাসওয়ার্ড সঠিক দিলেও জিমেইল অ্যাকাউন্টটির অ্যাক্সেস নেওয়া সম্ভব হবে না। আর এই ছয় সংখ্যার কোডটি প্রতিবার আলাদা আলাদা আসে এবং কোড আসার পর অল্প কিছু সময় পর্যন্তই একটি কোড ভ্যালিড থাকে।
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি নিরাপদ রাখতে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে রিকভারি নাম্বার এড করে রাখুন। এতে যদি আপনার জিমেইল একাউন্টটি কোন সন্দেহজনক ডিভাইসে লগইন হয় তখন জিমেইল অটোমেটিক আপনার রিকভারি নাম্বার ভেরিফিকেশন চায়। যদিও জিমেইলে রিকোভারি নাম্বার অ্যাড করার প্রধান কারণ হচ্ছে আপনার জিমেইল এর পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে বা জিমেইল হ্যাক হয়ে গেলে সেটি রিকভার করা। কিন্তু তাছাড়াও সন্দেহজনক ডিভাইসে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি লগইন করতে গেলে জিমেইল থেকে তখন আপনার রিকভারি নাম্বার এড করা থাকলে সেই নাম্বারটি ভেরিফিকেশনের জন্য চাওয়া হয়। এইরকম অবস্থায় রিকভারি অপশনে আপনার এড করা নাম্বারে একটি কোড আসে সেই কোডটি দিতে পারলেই সেই ডিভাইসে সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটি লগইন করা সম্ভব হয়।
তো প্রথমে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী জিমেইলের ম্যানেজ সেকশনে প্রবেশ করুন এবং সেখান থেকে সিকিউরিটিতে ঢুকুন। তারপরে রিকভারি ফোন অপশনে ক্লিক করুন।
তারপরে কন্টিনিউ লেখাতে ক্লিক করে আপনার ফোনের পাসওয়ার্ডটি দিয়ে দিন।
তারপরে এড রিকভারি ফোন লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে আপনি যেই নাম্বারটি রিকভারির জন্য সেট করতে চান সেটি লিখে দিয়ে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
তারপর গেট কোড লেখাতে ক্লিক করুন।
তারপরে আপনার সেই নাম্বারটিতে এসএমএস এ বা কলের মাধ্যমে একটি ছয় সংখ্যার কোড আসবে সেই কোডটি লিখে দিয়ে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করুন।
তাহলেই আপনাদের জিমেইল একাউন্টে রিকভারি নাম্বারটি অ্যাড হয়ে যাবে। তো আপনাদের জিমেইলে রিকভারি নাম্বার এড হলে এমন ভাবে দেখতে পাবেন।
তো রিকভারি নাম্বারের পরে আপনাদের জিমেইলে রিকভারি ইমেইল ও এড করে নিতে হবে। কারণ, অনেক সময় আছে যখন আপনার জিমেইলে রিকভারি নাম্বার অ্যাড করা থাকলেও সন্দেহজনক ডিভাইসে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি লগইন হলে নাম্বার রিকভারি চায় না। আবার অনেক সময় আছে যখন নাম্বার রিকভারি চাইলেও সার্ভারে প্রচুর চাপ থাকার কারণে নাম্বারে কোড আসতে চায় না। তাই অবশ্যই রিকভারি নাম্বার অ্যাড করার পরে রিকভারি নাম্বারের পাশাপাশি আপনাদের জিমেইলে রিকভারি জিমেইল ও এড করে রাখতে হবে। তো চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আপনাদের জিমেইলে রিকভারি জিমেইল এড করবেন।
তো এটি করার জন্য প্রথমে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী জিমেইল একাউন্টের ম্যানেজ সেকশনে যান এবং সেখান থেকে সিকিউরিটি তে ঢুকুন। তারপরে রিকভারি জিমেইল অপশনে ক্লিক করুন।
তারপর কন্টিনিউ লেখাতে ক্লিক করে আপনাদের ফোনের পাসওয়ার্ডটি দিয়ে দিবেন।
তারপরে আপনি যেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটি রিকভার এর জন্য দিতে চান সেটি লিখে দিয়ে "নেক্সট" লেখাতে ক্লিক করবেন।
তারপরে আপনার সেই জিমেইলে একটি কোড যাবে সেই কোডটি এখানে দিয়ে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করে দিবেন।
তাহলেই আপনার জিমেইল একাউন্টে সেই জিমেইলটি রিকভারি হিসেবে সেট হয়ে যাবে। খেয়াল করুন: রিকভারি জিমেইল হিসাবে এমন জিমেইল দিবেন যেই জিমেইলটি নিজেই অনেক নিরাপদ। কারণ সেই জিমেইলটি যদি হ্যাকার পেয়ে যায় তাহলে সেই জিমেইল দ্বারা সে আপনার এই জিমেইলটি খুব সহজেই হ্যাক করে নিতে পারবে। রিকভারি হিসেবে এমন ব্যক্তির জিমেইল একাউন্ট দেওয়ার চেষ্টা করবেন যিনি ইন্টারনেট সিকিউরিটির বিষয়ে খুবই এক্সপার্ট এবং আপনার খুবই বিশাস্ত। কেননা এমন ব্যক্তিদের জিমেইল একাউন্ট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনায় থাকে না।
হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন, আপনার জিমেইল একাউন্টটি নিরাপদ রাখতে অবশ্যই সেই জিমেইল একাউন্টের জন্ম তারিখ ও গোপন রাখতে হবে। কারণ, অনেক সময় কিছু হ্যাকিং টেকনিক ব্যবহার করে যেমন: গুগলকে জানানো হয় যে আপনার জিমেইলটির অ্যাক্সেস আপনি হারিয়ে ফেলেছেন এবং আপনার কাছে রিকভারি নাম্বার ও জিমেইল দুটোই নেই। এমন ক্ষেত্রে কিছু সময় গুগল আপনার জিমেইল একাউন্টটি রিকভার এর জন্য আপনার আইডি কার্ড বা জন্ম তারিখটি জানতে চাই। আর হ্যাকার তখন আপনার জিমেইলের জন্ম তারিখটি দেখে নিয়ে সেটি সেখানে সাবমিট করে বা আপনার নামে একটি ভুয়া আইডি কার্ড তৈরি করে গুগলকে সাবমিট করে। আর গুগল তখন হ্যাকারকে সেই জিমেইল একাউন্টটির এক্সেস দিয়ে দেয়।
প্রথমে দেখানো নিয়মের মতো করেই আপনার জিমেইল একাউন্টের ম্যানেজ সেকশনে ঢুকুন। তারপর সেখান থেকে "পার্সোনাল ইনফো" অপশনটি সিলেক্ট করে একটু নিচে আপনার জিমেইলের "বার্থডে" অপশনে জন্ম তারিখ লেখা থাকবে সেটিতে ক্লিক করুন।
তারপর এইবার আপনার জন্ম তারিখটি কারা দেখতে পাবে সেই অপশনটিতে "অনলি ইউ" সিলেক্ট করে দিন।
তাহলেই আপনার জিমেইল একাউন্টের জন্ম তারিখটি গোপন হয়ে যাবে। লক্ষ্য করুন: আমাদের সবারই জিমেইল একাউন্টের জন্ম তারিখ অটোমেটিক্যালিই গোপন থাকে তারপরেও চেক করে নিবেন যদি না থাকে তাহলে সেটি গোপন করে দিবেন।
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি হ্যাকারের হাত থেকে নিরাপদ রাখতে অবশ্যই আপনাকে সন্দেহজনক লগইন এড়িয়ে চলতে হবে। হ্যাকিং জগতে ফিশিং বলতে একটি হ্যাকিং পদ্ধতি রয়েছে যেখানে হুবহু জিমেইলের লগইন পেজের মত করেই একটি ফেক জিমেইল লগইন পেজ তৈরি করা হয়, এবং যখনই আপনি সেই ফেক জিমেল লগইন পেজে আপনার জিমেইল একাউন্ট এর তথ্য দিয়ে লগইন করবেন তখনই আপনার দেওয়া লগইন তথ্যটি হ্যাকারের কাছে চলে যাবে। তাই, আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করার সময় অবশ্যই চেক করে নিন যে আপনি অরিজিনাল জিমেইলের লগইন পেজেই লগইন করছেন কিনা। তো সেটি চেক করতে আপনি সাইটটির লিংক চেক করুন, জিমেইলের অরিজিনাল লগইন পেজ হলে অবশ্যই সেখানে লিংকের শুরুতেই "gmail.com" বা "accounts.google.com" থাকবে। আর যখন অ্যাপের মাধ্যমে জিমেইল একাউন্টে লগইন করতে যাবেন তখন অবশ্যই সেই অ্যাপসটি বিশ্বাস্ত জায়গা থেকে গুগলের অরিজিনাল অ্যাপস কিনা সেটি যাচাই করে নিশ্চিত হওয়ার পরেই সেটিতে আপনার জিমেইল একাউন্টটি লগইন করবেন।
লক্ষ্য করুন: ফিশিং এটাকে বেশিরভাগ সময়ই লোভ দেখিয়ে সেটি পাওয়ার উপায় হিসেবে হ্যাকার আপনাকে একটি লিংক প্রদান করে। আর সেটিই মূলত হয়ে থাকে ফিশিং লিংক। তাই অবশ্যই বিশ্বাসী ব্যক্তিদের ছাড়া অন্য কারো দেওয়া কোনো প্রকার সন্দেহজনক লিংকে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট লগইন করা থেকে বিরত থাকুন।
তো এই ছিল আজকের টিউনে। যদি টিউনটি আপনার কাজে লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে অন্যদেরকেও জানার সুযোগ করে দিবেন। কথা হবে আবারো পরবর্তী নতুন কোনো টিউনে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
আমি মো মিনহাজ। শিক্ষার্থী, শের এ বাংলা সরকারি মহাবিদ্যালয়, রানীনগর, নওগাঁ, রাজশাহী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 1 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 33 টি টিউন ও 23 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 6 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
"Welcome to TechTunes! I'm Md Minhaj, your guide to the dynamic world of technology. As an avid tech enthusiast, I'm dedicated to uncovering the latest trends, innovations, and insights in the tech realm. Through my words on TechTuness, I aim to decode intricate tech jargon, provide thoughtful analysis, and offer...