কম্পিউটার! বর্তমান যুগে এই শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। টেবিলের ওপর টিভির মত দেখতে একটি যন্ত্র আর টেবিলের নিচে বাক্সের মত দেখতে কি যেন, এই তো কম্পিউটার। কিন্ত আপনি কি জানেন টেবিলের তলায় থাকা বাক্সের মত দেখতে ঐ জিনিসটাই মূলত কম্পিউটারের মূল অংশ - সিস্টেম ইউনিট। এটিই কম্পিউটারের মেইন বডি হিসেবে কাজ করে। কম্পিউটারের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশসমূহ এই সিস্টেম ইউনিটের মধ্যে অবস্থিত। সিস্টেম ইউনিট ছাড়া কম্পিউটার চালানো কখনোই সম্ভব নয়।
সিস্টেম ইউনিটের প্রধান কাজ হলো কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশসমূহের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা এবং তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করা। সিস্টেম ইউনিটের মধ্যে রয়েছে প্রসেসর, মেমোরি, স্টোরেজ ডিভাইস এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশ।
আজকের এই টিউনে আমি, সিস্টেম ইউনিট কী, সিস্টেম ইউনিটে কয়টি অংশ থাকে এবং এই অংশসমূহের কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন শুরু করি!
সিস্টেম ইউনিট কী? এই প্রশ্নের প্রাথমিক ধারনা হয়তো এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন। আসুন এবার এই প্রশ্নের উত্তরে আরও একটু গভীরে যাই। কম্পিউটারের গভীরতর রহস্য লুকিয়ে আছে চোখের আড়ালে, ঠিক কম্পিউটার টেবিলের নিচে রাখা কালো রঙের বাক্সে। বলতে পারেন এটিই মূলত কম্পিউটারের আসল মস্তিষ্ক, নাম তার সিস্টেম ইউনিট।
এই সিস্টেম ইউনিটের মধ্যে চলে এক অবিশ্রান্ত নাট্য, অসংখ্য অভিনেতা, আর অবিরাম অভিনয়। সিলিকন আর তামার তারের মঞ্চে নৃত্য করে ডেটা, তার নির্দেশক হিসেবে কাজ করে সিপিইউ, এই সিপিইউ (CPU)-ই কিন্ত কম্পিউটারের মস্তিষ্ক। এদিকে হার্ডডিস্কের চক্র ঘুরে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করে গোটা সিস্টেমের, এই হার্ডডিস্কেই মূলত জমা হয় আপনার সব ডেটা। আর গ্রাফিক্স কার্ড গোটা সিস্টেমের ছবি আঁকে। জাদুর মতো জীবন্ত করে মনিটরের নিরুদয় কালো পর্দাকে।
কিন্তু সিস্টেম ইউনিট শুধু হার্ডওয়্যারের সমাহার নয়। এটা সৃষ্টির চালিকাশক্তি, কল্পনার ক্যানভাস, নিরলস শ্রমিক, যে আমাদের ডিজিটাল জীবনকে আলোকিত করে রাখে।
কম্পিউটার সিস্টেম ইউনিটে মোট কতটি অংশ থাকে তা নির্ভর করে কম্পিউটারের প্রকার এবং নকশার উপর। সাধারণত, একটি কম্পিউটার সিস্টেম ইউনিটে নিচে উল্লেখিত প্রধান উপাদানগুলি থাকে।
সিস্টেম ইউনিটের প্রধান অংশগুলো হলো:
এছাড়াও, সিস্টেম ইউনিটে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসও সংযুক্ত থাকে। যেমন:
এই অংশগুলোর সমন্বয়ে মূলত একটি কম্পিউটার সিস্টেম গঠিত হয়। আসুন, এবার আমরা উপরে অংশগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।
কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিট যেন একটি নিরব শহর, আর সেই শহরের মাস্টারমাইন্ড হলো প্রসেসর সংক্ষেপে CPU। এই অদৃশ্য ক্ষমতার কেন্দ্রেই মূলত কম্পিউটারের প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি ক্রিয়া জন্ম নেয়। কিন্তু জানেন, এই মাস্টারমাইন্ড কীভাবে তার শহর চালায়? চলুন, একটু উঁকি মারি প্রসেসরের গোপন রাজপ্রসাদে!
প্রসেসর হল মূলত মাইক্রোচিপের একটি মহাকাব্য। এর ভিতরে রয়েছে কোটি কোটি ট্রানজিস্টর, যারা অবিরাম তথ্যের খেলায় মগ্ন। এই ট্রানজিস্টরগুলো বাইনারি ভাষায় কথা বলে (বাইনারি ভাষা বা দ্বিমিক সংখ্যাপদ্ধতি হল একটি সংখ্যা পদ্ধতি যাতে সকল সংখ্যাকে কেবলমাত্র ০ এবং ১ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। )। প্রসেসর (CPU) এর মধ্যে প্রতিটি নির্দেশাবলী, প্রতিটি গণনা, প্রতিটি গ্রাফিক্সের পেছনে রয়েছে এই ট্রানজিস্টরদের নিরলস পরিশ্রম।
প্রসেসরের কাজের ধারা সহজ, কিন্তু এটি অনেক কার্যকর। এটি প্রথমে, মেমরি (RAM) থেকে নির্দেশাবলী গ্রহণ করে। এই নির্দেশাবলী হল কী কাজ করতে হবে তার রোডম্যাপ। তারপর, এই নির্দেশাবলীকে বুঝে নিয়ে কাজে লেগে যায়। গাণিতিক হিসাব, তথ্য স্থানান্তর, লজিক্যাল কার্যক্রম – সবকিছুই এই নির্দেশাবলীর তালে চলে।
প্রসেসরের গঠনও চমৎকার। এটি মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত:
প্রসেসরের বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে, যেমন সিঙ্গেল কোর, মাল্টি কোর, গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (GPU) ইত্যাদি। প্রতিটিরই নিজস্ব ক্ষমতা ও দুর্বলতা রয়েছে। এগুলো বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য উপযুক্ত।
সিস্টেম ইউনিটের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলঃ – র্যাম (Random Access Memory)। চলুন, দেখি কীভাবে র্যাম এই সিস্টেম ইউনিটে অপরিবর্তনীয় ভূমিকা পালন করে।
র্যাম হল কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি মূলত অতি দ্রুতগতির একটি মেমোরি, যেখানে কম্পিউটার চলার সময় প্রয়োজনীয় তথ্য ও নির্দেশাবলী সাময়িকভাবে সংরক্ষিত হয়।
র্যামের কাজের ধারা বেশ মজাদার। প্রথমে, প্রসেসর প্রয়োজনীয় তথ্য ও নির্দেশাবলী হার্ড ডিস্ক থেকে র্যামে নিয়ে আসে। এখানে, এই তথ্যগুলো অপেক্ষা করে প্রসেসরের জন্য, যেন প্রসেসর যখনই চায় তখনই তথ্যগুলো তার কাজে লাগাতে পারে। এরপর, প্রসেসর র্যাম থেকে তথ্য গ্রহণ করে আমাদের দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসারে কাজ করে, এবং একটি ফলাফল আমাদের কাছে ফিরিয়ে দেয়। র্যাম এবং প্রসেসরের এই ক্রিয়া চলতেই থাকে। প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটিবার তথ্য আদানপ্রদান হয় এখানে।
সিস্টেম ইউনিটে দ্রুত ফলাফল পেতে কিন্তু রামের গতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যত দ্রুত র্যাম, তত দ্রুত প্রসেসর তথ্য অ্যাক্সেস করতে পারে, ফলে কম্পিউটারও তত দ্রুত কাজ করে। গেম খেলা, ভিডিও এডিটিং, মাল্টিটাস্কিং – সবকিছুই র্যামের গতির উপর নির্ভর করে।
আপনার সিস্টেম ইউনিটের সাম্রাজ্যে এক গুপ্ত ভান্ডার হলো হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD) এবং সলিড স্টেট ড্রাইভ (SSD)। এদের কাজ মূলত আপনার সমস্ত ডেটা, ছবি, গান, ডকুমেন্ট, সফটওয়্যার - এই সবকিছুই ভিন্ন ভিন্ন কক্ষে নিবিড় নিরাপদে সাজিয়ে রাখা। HDD এবং SSD এই দুটিকে আপনি দুই ভাই বলতে পারেন। তবে এই দুই ভাইয়ের কাজের ধরন কিন্তু অনেকটা ভিন্ন।
হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (HDD) মূলত চলমান প্ল্যাটার ও চৌম্বকীয় ফোর্স ব্যবহার করে আপনার ডেটা নিরাপদে সঞ্চয় করে।
অপরদিকে, সলিড স্টেট ড্রাইভ (SSD) কোনো চলমান অংশ ছাড়াই কাজ করে। এটি ন্যান্ড ফ্ল্যাশ মেমরি নামক বিশেষ মেমরি চিপ ব্যবহার করে, যা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকলেও আপনার ডেটা ধরে রাখে।
তবে, গতির কথা বললে SSD কিন্ত এগিয়ে যাবে। আপনার সিস্টেম ইউনিট এক মুহুর্তে চালু করতে বা চোখের পলকে ফাইল কপি করতে SSD-র জুড়ি অপরিসীম। কিন্ত, HDD আবার এই দিকদিয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়ে, কিন্তু Storage বা সঞ্চয়ক্ষমতায় দিক দিয়ে HDD আবার অনেকটাই এগিয়ে থাকে। অল্প খরচে অনেক বেশি ডেটা ধরে রাখতে চাইলে HDD আপনার পরম বন্ধু।
মাদারবোর্ডকে কম্পিউটারের মেরুদণ্ড বলা যেতে পারে। এটিই কম্পিউটারের মূল সার্কিট বোর্ড, যার উপর সবকিছু, যেমন - প্রসেসর থেকে র্যাম, হার্ড ডিস্ক থেকে গ্রাফিক্স কার্ড - সংযুক্ত থাকে। কিন্তু কীভাবে এই সবকিছুকে একসঙ্গে চালিত করে এই মাদারবোর্ড?
মাদারবোর্ড মূলত বিভিন্ন ধরনের যোগাযোগকারী পথ দিয়ে গঠিত, যা বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে তথ্য প্রবাহিত করে। প্রসেসর যেমন মস্তিষ্কের মতো, আর হার্ড ডিস্ক যেমন মেমোরির মতো, ঠিক তেমনি মাদারবোর্ড হল স্নায়ুতন্ত্রের মতো, যা এই সবগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
এই যোগাযোগের জন্য মাদারবোর্ডে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে। এটিতে রয়েছে চিপসেট, যা তথ্য প্রবাহের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। আরও আছে সকেট, যেখানে প্রসেসর সংযুক্ত থাকে। আছে র্যাম স্লট, যেখানে অস্থায়ী মেমোরি লাগানো হয় এবং আরও আছে বিভিন্ন পোর্ট, যা অন্যান্য যন্ত্রাংশের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।
মাদারবোর্ডের কাজের ধরন অনেকটা ট্রাফিক পুলিশের মতো। এটি ডেটা প্রবাহের গতি নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া, এটি সঠিক তথ্য সঠিক সময়ে সঠিক যন্ত্রাংশে পৌঁছায়। এটি লাইট দেখিয়ে সিগন্যাল দেয়, তথ্যকে বিভিন্ন পথে চালিত করে, এবং সবকিছুকে মসৃণভাবে চলমান রাখে।
মাদারবোর্ড ছাড়া, কম্পিউটারের সবকিছুই নিরর্থক। এটি কম্পিউটারের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র, যার মাধ্যমে কম্পিউটারের সবকিছু জীবিত থাকে এবং কাজ করে।
সিস্টেম ইউনিটের অন্তরালে, চুপচাপ পরিশ্রম করে এমন আরও একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান - পাওয়ার সাপ্লাই। এই যন্ত্রটিই কম্পিউটারের বিদ্যুৎ প্রবাহের মহাপ্রভু। কিন্তু এটি কীভাবে কাজ করে?
পাওয়ার সাপ্লাই, এক ধরনের বিদ্যুৎ সাপ্লায়ার, যা দেওয়ালের সকেট থেকে আসা অল্টারনেটিং কারেন্টকে কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ উপাদানের চাহিদামতো ডিরেক্ট কারেন্টে রূপান্তর করে। এই রূপান্তর মহাকাব্যের প্রথম পর্ব হয় ট্রান্সফর্মারের মাধ্যমে, যেখানে ভোল্টেজের মাত্রা কমানো হয়। পরের পর্বে আসে রেকটিফায়ার, যা এসি কারেন্টকে ডিসি কারেন্টে পরিণত করে। শেষ পর্বে ফিল্টারের নৈপুণ্যে কাঁপন দূর করে বিদ্যুৎকে স্থিতিশীল করে তোলে।
এই নিরব পাওয়ার সাপ্লায়ের ফলে কম্পিউটারের প্রতিটি অংশ ঠিকমতো কাজ করতে পারে। প্রসেসরের চিন্তার জগতকে আলোকপাত করে, হার্ড ডিস্কের গতি নির্বিঘ্ন রাখে, গ্রাফিক্স কার্ডের রঙিন দুনিয়ার সৃষ্টিতে সহায়তা করে। পাওয়ার সাপ্লাই ছাড়া এই সবই অভাবনীয়।
উপরে উল্লেখিত ৫টি প্রধান অংশ ছাড়াও সিস্টেম ইউনিটে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস সংযুক্ত থাকে। এগুলি কম্পিউটারের সাথে ব্যবহারকারীর ইন্টারঅ্যাকশন এবং কম্পিউটার থেকে ব্যবহারকারীর কাছে তথ্য প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ইনপুট ডিভাইস হল সেই ডিভাইসগুলি যা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে তথ্য কম্পিউটারে ইনপুট করে। এগুলির মধ্যে রয়েছে কীবোর্ড, মাউস, মাইক্রোফোন, ক্যামেরা ইত্যাদি।
কীবোর্ড হল সবচেয়ে সাধারণ ইনপুট ডিভাইস। এটি ব্যবহারকারীর কাছ থেকে পাঠ্য এবং সংখ্যা ইনপুট করতে ব্যবহৃত হয়। মাউস হল একটি নির্দেশক ডিভাইস যা ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের পর্দায় ইমেজ এবং লেখা নির্বাচন করতে দেয়। এছাড়া, মাইক্রোফোন ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বরকে শব্দ সংকেতে রূপান্তর করে। আর, ক্যামেরা ব্যবহারকারীর চারিপাশে থাকা দৃশ্যকে চিত্র সংকেতে রূপান্তর করে।
আউটপুট ডিভাইস হল সেই ডিভাইসগুলি যা কম্পিউটার থেকে তথ্য ব্যবহারকারীর কাছে প্রদান করে। এগুলির মধ্যে রয়েছে মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার ইত্যাদি।
মনিটর হল এমন একটি ডিভাইস যা কম্পিউটারের পর্দায় গ্রাফিক্স এবং পাঠ্য প্রদর্শন করে। প্রিন্টার কম্পিউটার থেকে পাঠ্য এবং চিত্রগুলি কাগজে মুদ্রণ করে এবং স্পিকার হল সেই ডিভাইস যা কম্পিউটার থেকে শব্দ প্রচার করে।
সিস্টেম ইউনিটে সংযুক্ত ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসগুলি কম্পিউটারকে আরও ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং কার্যকর করে তোলে।
কম্পিউটার সিস্টেম ইউনিট হল কম্পিউটারের মূল অংশ তা হয়তো এই ব্লগপোস্টি পড়ে আপনি একটি গভির ধারণা পেয়েছেন। এটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশসমূহের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে। সিস্টেম ইউনিটের প্রধান অংশগুলো হলো প্রসেসর, মেমরি, স্টোরেজ ডিভাইস, মাদারবোর্ড এবং পাওয়ার সাপ্লাই যা আমি ইতিমধ্যে এই ব্লগে আলোচনা করেছি।
সিস্টেম ইউনিটের বিভিন্ন অংশগুলোর সমন্বয়েই একটি কম্পিউটার সিস্টেম গঠিত হয়। সিস্টেম ইউনিটের কার্যকারিতা কম্পিউটারের কার্যকারিতার উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। তাই, সিস্টেম ইউনিটের বিভিন্ন অংশের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই ব্লগপোস্টির মাধ্যমে আমি সিস্টেম ইউনিট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশাকরি এই ব্লগপোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।
আমি ইমন সিকদার। ১ম বর্ষ, সরকারি দোহার-নবাবগঞ্জ কলেজ, নবাবগঞ্জ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 মাস 3 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 23 টি টিউন ও 6 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।