'কোয়ান্টাম কম্পিউটার' আর 'ভ্যাকুয়াম টিউব' এই দুইটার কথা হয়তো অনেকবার শুনে থাকবেন। কোয়ান্টাম কম্পিউটার হচ্ছে ভবিষ্যৎ, কম্পিউটারের ভবিষ্যৎ। আর ভ্যাকুয়াম টিউব হচ্ছে অতীত। অপারেটিং সিস্টেমের অতীত। আজকের টিউনে অতীত আর ভবিষ্যৎ কে একসাথে তুলে ধরার ইচ্ছা। নাহলে 'কোয়ান্টাম কম্পিউটার' আর 'ভ্যাকুয়াম টিউব' টার্ম দুইটা একসাথে ব্যবহার করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত হত না।
কিভাবে হল কম্পিউটারের বিবর্ধন? অ্যাবাকাস থেকে শুরু করে আজকের দিনে আমরা যেসব কম্পিউটার ব্যবহার করছি, এর জন্য মানুষের কত হাজার দিন, মাস, বছর কাজ করতে হয়েছে? কতটুক অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল আমাদের প্রত্যেকের হাতে থাকা স্মার্টফোনটি? জানতে ইচ্ছা হয় না? অবশ্যই হয় কিন্তু সময় করে উঠতে পারেন না হয়তো।
ক্লাসিক্যাল কম্পিউটার কাজ করে ক্লাসিক্যাল বিট নিয়ে, যেটার মান ০ অথবা ১ এর যেকোনো একটি হতে পারবে। অপরদিকে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের কাজ হচ্ছে কোয়ান্টাম বিট নিয়ে, সংক্ষেপে বললে কিউবিটস। কিউবিটস একইসাথে ০ এবং ১ হতে পারে। আর এটাই কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে ক্ল্যাসিকাল কম্পিউটারের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী করে তুলে। এরকম অনেক অবজেক্ট আছে যেসবকে কিউবিটস হিসেবে ব্যবহার করা যায়। যেমন একটি সিঙ্গেল ফোটন বা নিউক্লিয়াস বা একটি ইলেকট্রন। কোয়ান্টাম কম্পিউটার নিয়ে বিস্তারিত হয়তো পরে কোনো একদিন লিখব।
আজকের টিউন শুধু কম্পিউটারের বিবর্ধন ইতিহাস নিয়ে। কম্পিউটারের ইতিহাসের উপর বানানো এই ডকুমেন্টারি শেয়ার করলাম। যা লিখতে চেয়েছিলাম তার সবকিছুই এই ডকুমেন্টারিতে পাবেন।
যেকোনো রকম টিউমেন্ট গ্রহণযোগ্য।
আমি সুপ্ত চলক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 5 টি টিউন ও 2 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।