আপনার টেবিলের কম্পিউটারটি থেকে শুরু করে ক্লাউড সার্ভার পর্যন্ত সকল ডাটা স্টোর করার কাজে হার্ডড্রাইভ ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন কাজ অনুসারে অবশ্যই আলাদা ক্লাসের হার্ডড্রাইভ রয়েছে, এদের মধ্যে ডেক্সটপ ড্রাইভ (Desktop HDD), এনএএস/ন্যাস ড্রাইভ (NAS), এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ(Enterprise) অন্যতম। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই বিভিন্ন হার্ডড্রাইভের প্রকারভেদ গুলোর কাজ কি, এরা কোথায় ঠিক কোন কাজের জন্য উত্তম এবং আপনি আপনার কাজ অনুসারে কোন প্রকারের ড্রাইভ নির্বাচন করবেন তা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। আশা করছি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনি অনেক তথ্য জানতে পারবেন, তো দেরি কীসের?
সাধারন ডেক্সটপ ড্রাইভের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত—এটি সাধারনত ডেক্সটপ কম্পিউটার অথবা নোটবুকে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন ক্লাসের ড্রাইভের মধ্যে সাধারনত ডেক্সটপ ড্রাইভের দাম অনেক কম হয়ে থাকে। তবে শুধু দামের জন্যই নয় বরং বিভিন্ন কাজের জন্য হার্ডড্রাইভের এই প্রকারভেদ। ডেক্সটপ ড্রাইভ গুলোকে সাধারনত প্রতিদিনের কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য এবং একদম সাধারন কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়। ধরুন আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটারের সামনে বসলেন এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত কম্পিউটারে কাজ করলেন, ঠিক আপনার এই চাহিদা অনুসারেই ডেক্সটপ ড্রাইভ গুলোকে তৈরি করা হয়। একটি সাধারন ডেক্সটপ ড্রাইভ দিনে ৭-৮ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৫-৬ দিন চলার জন্য প্রস্তুত করা হয়।
সাধারনত বেশিরভাগ সময়ে একটি কম্পিউটারে বা একটি নোটবুকে একসাথে একটিই মাত্র ড্রাইভ লাগানো থাকে, যেখানে সার্ভার গুলোতে একত্রে কয়েকশত ড্রাইভ চিপকানো থাকতে পারে। যখন একত্রে অনেক গুলো ড্রাইভ লাগানো থাকে তখন সেখানে অনেক কম্পনের সৃষ্টি হতে পারে, যেহেতু হার্ডড্রাইভ একটি ম্যাকানিক্যাল ডিভাইজ। কম্পনের ফলে হার্ডড্রাইভের কিছু ক্ষতি সাধিত হওয়ার সম্ভবনা থাকে। ডেক্সটপ ড্রাইভ গুলো যেহেতু সিঙ্গেল ভাবে বেশিরভাগ সময় ব্যবহৃত হয় তাই এতে বিশেষ কোন কম্পন সুরক্ষা থাকে না।
তাছাড়া সাধারন ডেক্সটপ ড্রাইভে কোন ডাটা এরর দেখা দিলে তা ফিক্স হতে অনেক বেশি সময় লাগে। যেখানে ন্যাস ড্রাইভ এবং এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ অনেক দ্রুত ডাটা এরর ফিক্স করতে পারে। ন্যাস ড্রাইভ বা এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ গুলো যেহেতু একসাথে অনেক গুলো ড্রাইভের সাথে সংযুক্ত থাকে তাই খুব সহজেই ডাটা ব্যাকআপ থেকে ডাটা এরর গুলো ফিক্স করতে বা রিকভার করতে পারে। তাছাড়া ডেক্সটপ ড্রাইভ গুলো অনেক নিম্ন পারফর্মেন্সের হয়ে থাকে, কেনোনা এর ব্যবহারকারী কখনোই সবসময় এর সম্পূর্ণ ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে না। হয়তো আপনি কিছু কিছু সময়ে হার্ডড্রাইভে অনেক ডাটা রীড রাইট বা অনেক ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করেন কিন্তু এটি সর্বদা এরকম ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ বেশিরভাগ সময় ব্যবহারকারীরা সাধারন ছোট ফাইল গুলো অ্যাক্সেস করে এবং হয়তো মুভি বা মিউজিক প্লে করে রাখে। এই ধরনের কাজ হার্ডড্রাইভ থেকে অতি সামান্য ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে। তাছাড়া ডেক্সটপ হার্ডড্রাইভ অনেক কম পাওয়ার ব্যবহার করে অনেক মুটামুটি বিনা শব্দে কাজ করে। তো বলতে পারেন, ডেক্সটপ হার্ডড্রাইভ সাধারনত একজন সাধারন ইউজার এবং সাধারন কাজের জন্য উপযুক্ত।
আপনি যদি একসাথে লাগাতার বিশাল ডাটা ট্র্যান্সফার না করেন কিংবা আপনার যদি বিশাল কোন ডাটা স্টোরেজের প্রয়োজন না পড়ে তবে ডেক্সটপ ড্রাইভ আপনার জন্য সঠিক পছন্দ, অঝথা এনএএস/ন্যাস বা এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ আপনার কখনোই কাজে আসবে না। তবে আপনি যদি ফাস্ট পারফর্মেন্স উপভোগ কথা চিন্তা করেন বা বেশি ডাটা স্টোরের সাথে পারফর্মেন্স দুটোই চিন্তা করেন তবে “হার্ডড্রাইভ বনাম সলিড স্টেট ড্রাইভ” নিয়ে লেখা আমার টিউনটি TecHubs থেকে পড়তে পারেন, অনেক উপকারী হবে আশা করছি।
হার্ডড্রাইভের প্রকারভেদ এ ডেক্সটপ ড্রাইভের পড়ে আসে এনএএস/ন্যাস ড্রাইভ—যার পরিপূর্ণ নাম হচ্ছে নেটওয়ার্ক অ্যাট্যাচড স্টোরেজ (Network Attached Storage)। আজকের দিনে আমাদের অত্যন্ত বেশি কম্পিউটার ডাটা অ্যাক্সেস করার প্রয়োজন পড়ে এবং সেগুলোকে বিভিন্ন ডিভাইজ থেকে অ্যাক্সেস করা দরকারি হয়। যেমন ধরুন আপনার মোবাইল ফোনে থাকে ফটোস, কম্পিউটারে থাকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা মুভি, আপনার আইপডে থাকে মিউজিক ফাইল, বা আপনার অফিসের কম্পিউটারে থাকে কাজের ফাইল। এখন এই সকল ডাটা গুলোকে একত্রে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ডিভাইজ থেকে অ্যাক্সেস করার প্রয়োজন পড়তে পারে আর এই কাজের জন্য সর্বউত্তম উপায় হচ্ছে একটি নেটওয়ার্ক অ্যাট্যাচড স্টোরেজ সার্ভার তৈরি করা।
সাধারনত ন্যাস কম্পিউটার সিস্টেমে একসাথে একটি বা একাধিক ড্রাইভ লাগানো থাকতে পারে এবং সার্ভারটিকে কাজ করানোর জন্য অপারেটিং সিস্টেমের প্রয়োজন পড়ে সাথে সার্ভারটিকে ইন্টারনেট থেকে অ্যাক্সেস করার জন্য ইথারনেট ক্যাবল লাগানো থাকে। এখন আপনি একটি ন্যাস কম্পিউটার সিস্টেমে সাধারন ডেক্সটপ ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন না, কারণ এটি আপনাকে এতো ব্যান্ডউইথ এবং সাথে কম্পন থেকে নিরাপত্তা প্রদান করতে পারবে না।
ন্যাস ড্রাইভ মূলত তাদের জন্য যারা ন্যাস সার্ভার তৈরি করতে চান কিন্তু ব্যান্ডউইথ বেশি ব্যবহৃত করার জন্য ডেক্সটপ ড্রাইভ দিয়ে কাজ হচ্ছে না এবং বেশি টাকা খরচ করতে না পাড়ায় এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ কিনতে পারছেন না। তবে কিছু ব্যাপার আপনার মাথায় রাখা উচিৎ—ন্যাস ড্রাইভ কিন্তু সাধারন হার্ডড্রাইভ থেকে খুব একটা বেশি উন্নত হয়না। প্রস্তুতকারী কোম্পানিগন সাধারন ডেক্সটপ হার্ডড্রাইভে সামান্য কিছু উন্নতিকরণ করে অনেকটা মার্কেটিং টার্ম ব্যবহার করে এর নাম রেখে দেন ন্যাস ড্রাইভ। তবে সবসময় আবার এমনটা নয়, যেমন ন্যাস ড্রাইভ গুলোকে বিশেষভাবে কম্পন সুরক্ষা দিতে ডিজাইন করা হয়। তবে ন্যাস ড্রাইভ এই নাম দেখেই কিনতে ঝাঁপিয়ে পড়া উচিৎ হবে না, পাশাপাশি আপনাকে স্পেসিফিকেশনের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
যেমন আগেই বলেছি আপনার ন্যাস ড্রাইভে অবশ্যই কম্পন থেকে ক্ষতি প্রতিরধক ব্যবস্থা থাকতে হবে। তাছাড়া ন্যাস ড্রাইভ এরর রিকভার করতে ডেক্সটপ ড্রাইভের তুলনায় অনেক কম সময় ব্যয় করে। কারণ সার্ভার পরিবেশে একত্রে অনেক গুলো ড্রাইভ লাগানো থাকে এবং সবসময়ই সকল ডাটার ব্যাকআপ থাকে তাই কোন ড্রাইভে ডাটা এরর ঘটলে সেটি ব্যাকআপ থেকে রিকভার করার জন্য সুযোগ পেয়ে যায়। আপনার ড্রাইভটি যদি এরর ফিক্স করতে অনেক সময় লাগিয়ে দেয় তবে কম্পিউটারের ড্রাইভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম মনে করে আপনার ড্রাইভটি মৃত হয়ে গেছে ফলে এটি সকল ডাটা রিবিল্ড করার চেষ্টা করে। তাই ন্যাস সার্ভারে এমন ড্রাইভের প্রয়োজন যা খুবই দ্রুত এরর ফিক্স করার ক্ষমতা রাখে।
ন্যাস সার্ভারে ন্যাস ড্রাইভ ব্যবহার করা উপযুক্ত পছন্দ তবে অবশ্যই স্পেসিফিকেশনের দিকে দেখা অনেক প্রয়োজনীয়—কেনোনা আপনি যদি এমন কোন ড্রাইভ কেনেন যেটি অনেক সস্তা তবে অবশ্যই সেটি খুব বেশি ভালো হবে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ন্যাস ড্রাইভের কি স্পেসিফিকেশন গুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে? ঠিক আছে, প্রথমত দেখতে পারেন এমটিবিএফ/মিন টাইম বিটুইন ফেইলিওর (MTBF)/(Mean Time Between Failures) এর দিকে—এমটিবিএফ এর মাধ্যমে আপনি মুটামুটিভাবে ধারণা লাগাতে পারবেন যে আপনার ড্রাইভটি ঠিক কতটা লাস্টিং করতে পারে। তবে ড্রাইভটি একেবারে কতটা লাস্টিং করবে এর ধারণা পাওয়া যাবে না কিন্তু এটি প্রায় কতটা লাস্টিং করতে পারে তার ধারণা পাওয়া সম্ভব। মনেকরুন আপনার ন্যাস ড্রাইভটির এমটিবিএফ ১ মিলিয়ন ঘণ্টা তবে এটি অবশ্যই একটি ৫০০ হাজার ঘণ্টা এমটিবিএফ ড্রাইভের তুলনায় বেশি লাস্টিং করবে।
আরেকটি স্পেসিফিকেশনের দিকে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজনীয় যা হচ্ছে, ইউআরই/আনরিকোভারেবল রীড এরর রেট(URE/Unrecoverable Read Error Rate)। এটি মূলত একটি রেটিং সিস্টেম, সাধারন ডেক্সটপ হার্ডড্রাইভের ইউআরই রেটিং হচ্ছে ১০^১৪। এখানে উল্লেখ্য যে, এই রেটিং যতোবেশি হবে ততো দ্রুত হার্ডডাইভ এরর ফিক্স করার ক্ষমতা রাখবে। ন্যাস ড্রাইভের রেটিং হচ্ছে ১০^১৫, যেটা ডেক্সটপ ড্রাইভ থেকে ভালো। এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভের রেটিং অনেক সময় ১০^১৬ ও হয়ে থাকে যেটা অত্যন্ত ভালো ব্যাপার। সুতরাং ন্যাস ড্রাইভ কেনার আগে অবশ্যই মাথায় রাখবেন এর ইউআরই রেট যেন সর্বনিম্ন ১০^১৫ হয়, যদি সেটি ১০^১৪ রেটিং এর হয়, তবে অবশ্যই আপনি একটি সস্তা ড্রাইভ কিনেছেন।
এনএএস ড্রাইভ মূলত সাধারন ডেক্সটপ ড্রাইভ থেকে অনেক বেশি দামী হয়ে থাকে তবে এটি এনএএস পরিবেশের জন্য সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং আপনার যদি কোন এনএএস সিস্টেম থাকে এবং সেগুলোকে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করেন তবে অবশ্যই এনএএস ড্রাইভ উপযুক্ত হবে।
হার্ডড্রাইভের প্রকারভেদ এ এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভ সবচাইতে দামী ড্রাইভ—কেনোনা এটি মূলত এন্টারপ্রাইজ সিস্টেম, বড় বড় সার্ভারের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত করা হয়, যেখানে অনেক গুলো হার্ডড্রাইভ একত্রে লাগানো থাকে। এই হার্ডড্রাইভ গুলোকে দৈত্যাকার সিস্টেমে ব্যবহার করার জন্য সেখানে প্রচণ্ড পরিমানে কম্পন সৃষ্টি হয় এবং এই কম্পনকে ব্যালেন্স করার ক্ষমতা দিয়েই এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভ তৈরি করা হয়। তাছাড়া এন্টারপ্রাইজ ড্রাইভ থেকে ১০^১৬ ইউআরই রেটিং পাওয়া যায়, যা ড্রাইভকে দ্রুত এরর ফিক্স করতে সাহায্য করে। ড্রাইভের রিকভারি টাইম যতো কম হবে ড্রাইভ সিস্টেমে ততো দ্রুত ফিরে এসে রুল করতে পারবে।
এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভ তৈরি করার সময় এতে উচ্চ মানের যন্ত্রাংশ লাগানো হয় যাতে এটি দিনে ২৪ ঘণ্টা এবং সপ্তাহে ৭ দিন এক লাগাড়ে কাজ করতে পারে। এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভের আরেকটি ফিচার হচ্ছে এসএএস ইন্টারফেস/সিরিয়াল অ্যাট্যাচড এসসিএসআই (স্মল কম্পিউটার সিস্টেম ইন্টারফেস) (SAS/Serial Attached SCSI (Small Computer System Interface)। সাধারন ডেক্সটপ হার্ডড্রাইভ মূলত ছেটা (SATA) কানেক্টরে লাগানো থাকে যেটা এক সময়ে একদিকে ডাটা প্রবাহিত করতে পারে, কিন্তু এসএএস ইন্টারফেস এক সময়ে দুইদিকে ডাটা প্রবাহিত করতে পারে। তাছাড়া এসএএস ইন্টারফেস আরো দ্রুতগতির ডাটা ট্র্যান্সফার সুবিধা প্রদান করে এবং সাথে আরো বড় ক্যাবল দিয়ে থাকে যেটা সার্ভার পরিবেশের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।
তো বুঝতেই পারছেন, এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভ একদম হাই এন্ড ড্রাইভ এবং অবশ্যই হাই এন্ড কাজের জন্য প্রযোজ্য। তাছাড়া ডেক্সটপ ড্রাইভ বা এনএএস ড্রাইভ থেকে এন্টারপ্রাইজ হার্ডড্রাইভে অনেক বেশি ওয়ারেন্টি প্রদান করা হয়ে থাকে।
তো এই ছিল মুটামুটি এই তিন প্রকার হার্ডড্রাইভের প্রকারভেদ। আশা করছি আপনি এতক্ষণে বুঝে গেছেন, আপনার কাজের জন্য আপনার ঠিক কোন ড্রাইভটি প্রয়োজনীয়। হার্ডড্রাইভ কেনার সময় ঠিক কোন বিষয় গুলোর উপর লক্ষ্য রাখা প্রয়োজনীয়, সেগুলোও আপনার কাছে এখন পানির মতো পরিষ্কার! আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি খুব ভালো লেগেছে আপনার, সত্যিই কতটা উপকৃত হলেন আমাকে নিচে টিউমেন্ট করে জানাতে পারেন। ভালো থাকুন, আর দেখা হবে আগামী কোন এক টিউনে!
সম্পূর্ণ ক্রেডিট- TecHubs.Net
আমি তাহমিদ বোরহান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 177 টি টিউন ও 680 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 43 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
আমি তাহমিদ বোরহান। টেক নিয়ে সারাদিন পড়ে থাকতে ভালোবাসি। টেকটিউন্স সহ নিজের কিছু টেক ব্লগ লিখি। TecHubs ব্লগ এবং TecHubs TV ইউটিউব চ্যানেল হলো আমার প্যাশন, তাই এখানে কিছু অসাধারণ করারই চেষ্টা করি!
টিউনটি ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার মতামত জানান, তাছাড়া যেকোনো প্রশ্নেও আপনি কমেন্ট করতে পারেন।
টিউনটি আপনার উপকারে আসলে এবং টিউনটির উপযুক্ত যোগ্যতা রয়েছে মনে হলে নির্বাচিতটিউন মনোনয়ন করুন।
দয়াকরে কমেন্টে অপ্রয়োজনীয় লিঙ্ক/স্প্যাম প্রদান করবেন না, চলুন স্প্যাম মুক্ত টেকটিউন্স গড়ি।
ধন্যবাদ 🙂