উইন্ডোজ ফাইল এক্সপ্লোরার এবং ফোল্ডার সম্পর্কিত এক্সক্লুসিভ কিছু টিপস এবং ট্রিক্স!

Level 7
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা
————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি, সবাইকে আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি উইন্ডোজ ফাইল এক্সপ্লোরার এবং ফোল্ডার সম্পর্কিত এক্সক্লুসিভ সব টিপস নিয়ে আমার আজকের টিউন।

কম্পিউটার যন্ত্রটি তৈরিই করা হয়েছে আমাদের কাজকে সহজ করার জন্য। কিন্তু আমরা যদি কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে বেশি সময় নিয়ে নেই তাহলে কম্পিউটার তৈরির উদ্দেশ্যটাই বিফলে যাবে। কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অপশন হলো এর ফাইল এক্সপ্লোরার এবং ফোল্ডারগুলো। তাই ফাইল এক্সপ্লোরার এবং ফোল্ডারগুলো ভালোভাবে ব্যবহার করার জন্য আমাদের সুন্দর কিছু টিপস এবং ট্রিক্স জানা থাকা প্রয়োজন। যেমন ধরুন আপনি কীবোর্ড থেকে ছোট্ট একটা শর্টকাট প্রেস করেই আপনার প্রিয় কোন ফাইল ফোল্ডার ওপেন করে ফেললেন। অথবা কোন ড্রাইভে জায়গা কম থাকলে সেটার ফাইল লোকেশন অন্যকোন ড্রাইভে দিয়ে দিলেন। যদিও এ ব্যাপারে সবচেয়ে কার্যকর উপায় নিয়ে আমি আগে একটা টিউন করেছিলাম। যেটা অনেক এক্সপার্টদের কাছেও নাকি কঠিন মনে হয়েছে। তাই আজকে সহজ ভাবে বিষয়টা উপস্থাপন করবো। পরিশেষে থাকবে ভুল করে কোন ফোল্ডার বা অ্যাপ্লিকেশন বন্ধ করে ফেললে সেটাকে সহজ উপায়ে শর্টকাট প্রেস করে ফিরিয়ে আনার উপায়। তো চলুন তাহলে আজকের আলোচনা শুরু করা যাক।

যেকোন ‍‌‘ইউজার ফোল্ডার’ এর লোকেশন পরিবর্তন করুন

আমরা সাধারণ ফোল্ডারগুলোকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় কাট বা কপি করার মাধ্যমে খুব সহজেই স্থানান্তরিত করতে পারি। কিন্তু ইউজার একাউন্টে যে সব ফোল্ডার আছে (ডাউনলোড, মিউজিক, ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিকচার ইত্যাদি) সেগুলোকে চাইলেই সরিয়ে ফেলা যায় না। আপনি যদি কোন সফটওয়্যারকে তার জায়গা থেকে সরিয়ে ফেলেন তাহলে উইন্ডোজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেই জায়গায় নতুন ফোল্ডার তৈরি করে ফেলবে। এমতাবস্থায় আমাদের কিছুই করার থাকে না। এবার আসল কথায় আসি। ইউজার একাউন্টে থাকা ফোল্ডারগুলো এবং তার ভেতরে থাকা ফাইলগুলো সাধারণত কম্পিউটারের C ড্রাইভে জমা হয়। কিন্তু আপনার কম্পিউটারে C ড্রাইভের সাইজ যদি বেশি না থাকে তাহলে প্রত্যেকদিন ডাউনলোড করা ফাইলগুলোকে অন্যত্র সরিয়ে নিতে হবে। তা না হলে নতুন করে আর কোন ফাইল সেখানে রাখতে পারবেন না। এরকম পরিস্থিতিতে আমরা স্মার্টলি একটা কাজ করবো। সেটা হলো ফোল্ডারগুলো জায়গা মতোই থাকবে কিন্তু সেটার লোকেশন আমরা পরিবর্তন করে দিবো। চলুন দেখি কাজটি কীভাবে করা যায়।

যে ফোল্ডারের লোকেশন পরিবর্তন করতে চান তার উপরে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে প্রোপার্টিস অপশনে যান। তারপর সেখান থেকে উপরের চিত্রের মতো করে লোকেশন ট্যাবটিতে ক্লিক করুন এবং যথারীতি আপনি যে লোকেশনে ফাইলগুলো স্টোর করতে চান সেখানকার লোকেশন বসিয়ে অ্যাপ্লাই বাটনে চাপুন। আপনার কাজ শেষ। এখন থেকে ডাউনলোড হওয়া সব ফাইল নতুন লোকেশনে গিয়ে জমা হবে। আপনার C ড্রাইভের স্পেইস নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।

শর্টকাট প্রেস করে ওপেন করে ফেলুন যেকোন ফোল্ডার

আমি আমার আগের কোন একটা টিউনে কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশনগুলো সহজে রান করার জন্য শর্টকাট সেট করার পদ্ধতি দেখিয়েছিলাম। আজ দেখাবো কীভাবে কীবোর্ড থেকে শর্টকাট প্রেস করে আপনি কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে কীবোর্ড শর্টকাট তৈরি করার জন্য আগে ফোল্ডারের একটা সাধারণ শর্টকাট তৈরি করতে হবে। সাধারণ শর্টকাট তৈরি করার জন্য প্রথমে কাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যারের উপর মাউসের রাইট বাটন প্রেস করুন। তারপর নিচের দিকে Create Shortcut অপশনে ক্লিক করে শর্টকাট তৈরি করুন। না বুঝলে নিচের চিত্র দেখুন।

এবার শর্টকাট এর উপর মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে প্রোপার্টিস অপশনে যান এবং সেখান থেকে Shortcut ট্যাবটিতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মতো শর্টকাট হট-কী দেওয়ার অপশন খুঁজে পাবেন। কাজ শেষে OK প্রেস করে বেরিয়ে আসুন। এরপর থেকে আপনার দেওয়া শর্টকাট প্রেস করলেই ফোল্ডারটি ওপেন হয়ে যাবে। তবে ভুলকরেও শর্টকাটটি ডিলিট করে দিবেন না যেন।

ভুলবশত বন্ধ হয়ে যাওয়া ফোল্ডার বা অ্যাপ্লিকেশন রি-ওপেন করুন

ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যবহার করার সময় যদি কোন একটি ট্যাব ভুলবশত ক্লোজড হয়ে যায় তাহলে সেটাকে সহজেই ফিরিয়ে আনা যায়। আমার একটা টিউনে কিবোর্ডের শিফট বাটনের ব্যবহার শীর্ষক আলোচনায় আমি এই বিষয়টি দেখিয়েছিলাম। কিন্তু কম্পিউটারের উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার থেকে ভুলবশত কোন ফোল্ডার বা অ্যাপ্লিকেশন ক্লোজড হয়ে গেলে সেটাকে সহজেই ফিরিয়ে আনা যায় না। অন্তত এরকম কোন অপশন উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের সাথে যুক্ত নেই। কিন্তু খুশির কথা হলো উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের এরকম অপশন না থাকলেও আপনাদের উপায় বের করে দেওয়ার জন্য আমি তো আছি। এই কাজের জন্য আমরা একটা ছোট্ট পোর্টেবল সফটওয়্যার ব্যবহার করবো। সফটওয়্যারটির নাম Undo Close। তো সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমে এখানে ক্লিক করে মাত্র ১০৫ কিলোবাইটের জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন। জিপ ফাইল এক্সট্রাক্ট করলে সফটওয়্যারটি পেয়ে যাবেন। সফটওয়্যার রান করার জন্য আপনার পিসিতে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ ইনস্টল থাকা লাগবে। উইন্ডোজ ৭ এ এটা থাকলেও উইন্ডোজ ৮ বা ১০ এর জন্য উইন্ডোজ ফিচার থেকে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ এনাবল করে রাখতে হবে।

ডাউনলোড শেষ হয়ে গেলে সফটওয়্যারটির এক্সিকিউটেবল ফাইলের উপর মাউস দিয়ে দুইবার ক্লিক করলে সেটা রান হয়ে যাবে এবং টাস্কবারের সিস্টেম-ট্রে তে উপরের চিত্রের মতো আইকন দেখতে পাবেন। এবার আইকনটিতে ক্লিক করলেই অ্যাপ্লিকেশন বা ফোল্ডার রি-ওপেন করার শর্টকাট পেয়ে যাবেন। তবে সফটওয়্যারটিকে উইন্ডোজ চালু হওয়ার সাথে সাথে অটোমেটিক রান করলে আপনার কাজের সুবিধা হবে বলে মনে করি।

আপনার জন্য এরকম আরও কিছু টিউনঃ

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। আর টিউনটিকে মৌলিক মনে হলে এবং নির্বাচিত টিউন হওয়ার উপযুক্ত মনে হলে নির্বাচিত টিউন মনোনয়ন দিতে ভুলে যাবে না যেন। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো, আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।

আপনাদের জন্য » সানিম মাহবীর ফাহাদ

➡ ইমেইলে আমার সকল টিউনের আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুনঃ টেকটিউনস » সানিম মাহবীর ফাহাদ 🙄

FB PageProfileTwitterLinkedInGPlusSubscriptionMail

Level 7

আমি সানিম মাহবীর ফাহাদ। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 176 টি টিউন ও 3500 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 159 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আগে যা শিখেছিলাম এখন তা শেখানোর কাজ করছি। পেশায় একজন শিক্ষক, তবে মনে প্রাণে টেকনোলজির ছাত্র। সবার দোয়া প্রত্যাশি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Dhonnobad diye coto korbo na vai

“দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের উপরে একটি শিশির বিন্দু!”

বিষয়গুলো জটিল কিছু না। কিন্তু কখনই এভাবে ভেবে দেখা হয়নি। মাঝে মাঝে চোখের সামনের সাধারণ জিনিসগুলো সম্পর্কেও আমরা ভেবে দেখি না। অথচ সেগুলো কতই না কাজের :mrgreen:

*** প্রিয়তে রেখে দিলাম ভবিষ্যতের জন্য, আর টিউনের জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ 🙂

    আপনার টিউমেন্ট পড়ে খুবই মজা পেলুম মশাই 🙂 চোখের সামনে অপশনগুলো থাকলেও কখনও তো এভাবে ভেবে দেখিনি। তবে সফটওয়্যারটার বিষয়ে আগে কিছুই জানতাম না। এই জিনিসটা নতুন করে পেলাম।

      সফটওয়্যারটি আমি অনেকদিন থেকেই ব্যবহার করছি। অনেক কাজে লাগে। কারণ আমি কম্পিউটারের সামনে বসলে চুপচাপ থাকতে পারিনা। হুটহাট অ্যাপ বা ফোল্ডার ক্লোজ করে ফেলি।

    এখন থেকে চোখের সামনের বস্তুগুলোও দেখার চেষ্টা করবেন। তাহলে আর ঝামেলা হবে না। আপনার জন্য শুভ কামনা 🙂

আমি পাইলাম তারে পাইলাম (অবশেষে আমি আপনার টিউন পাইলাম!) 😀 😀 😀
জোরেসুরে একটা খুশির ইমো হইবে! টিউনের জন্য বস্তাভর্তি ধইন্যা (শীতকাল বলে কথা!)

আপনার টিউন মানে বরাবরই অসাধারণ কিছু। তবে Nouman Alam ভাই এর মত বলতেই হবে এসব বিষয় সহজ এবং সাধারণ হলেও কখনই নজরে পড়েনি 🙁

    অপেক্ষার ফল নাকি সব সময় সুমিষ্ট হয়। যদিও আমার টিউনগুলো সুমিষ্ট হয় কিনা জানিনা তবে চেষ্টার কমতি করিনা কখনো। টেকটিউনস ছেড়ে থাকতে আমারও খারাপ লাগে। টিউমেন্ট এর জন্য অনেক ধন্যবাদ 🙂

আপনার কেন এমন মনে হল এই ট্রিক্স সুধু আপনেই জানেন? আবার শিরোনাম দিছেন কোন জন্মেও জানতাম না? এটা কিছু হইল মিয়া? ভাই এখন যুগটা প্রযুক্তির সুতরাং এটা বলা আদৌ ঠিক হবে না জন্মেও জানত না কেও । ভাই এমন ও কাজ আছে Computer এর জা আপনি কখন কল্পনাই করেন নাই ।, সুতরাং এই ধরনের শিরোনাম না দেওয়াই ভাল । টিউন করছেন ভালো সবাই তো আর জানত না ? ধন্যবাদ 😀 🙂

    আপনি টেকটিউনসের সব টিউনে কি এরকম করেই টিউমেন্ট করেন? আর তাছাড়া টিউনে বর্ণিত টিপসগুলো কি আপনি সবই জানতেন? যেকোন কিছু ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক দুই ভাবেই দেখা যায়। প্রযুক্তির যুগে মানুষ প্রযুক্তি সম্পর্কে কতোটা জানে সেটা টেকটিউনস ঘুরলেই বুঝা যায়। এখনো অধিকাংশ মানুষ আইডিএম নিয়ে পড়ে রয়েছে। দু’একটা টিউন করুন, তারপর নিজেই সব বুঝে যাবেন। ধন্যবাদ 🙂

Level New

প্রথমের দুটো আগে থেকেই জানতাম

হ্যাঁ ফাহাদ ভাইয়া কথা গুল ঠিক কিন্তু তারপরেও কি এমন কথা শিরোনাম দেওয়া ঠিক ? ধন্যবাদ ভাইয়া

    বিষয়টা রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়েছিলো 🙂 এরকম শিরোনাম অবশ্যই দেওয়া যায়। আপনি বুঝতে ভুল করেছিলেন।

টেকটিউন ধীরে ধীরে ফাজিলদের আস্তানায় পরিনত হচ্ছে যাদের আজে বাজে টিউন ও টিউনমেন্ট এর কারনে আমরা অনেক ভাল টিউনার যেমন- দুসাহসী টিনটিন, আলমাস, প্রবাসী, হাসান যোবায়ের, অসীম কুমার, অভিশষেক হাজরা সহ অনেকেই হারিয়ে গেছে এবং যাচ্ছে .. শুধু আপনিই টিকে আছেন তাও কালভাদ্রে.. শুভকামনা থাকল ফাহাদ ভাই আপনার জন্যে।

    বিষয়টা এভাবে দেখার জন্য ধন্যবাদ। আপনারা পাশে থাকলে আজীবন টেকটিউনসের পাশে থাকার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ্।

“ভালো লেগেছিল,লাগল এবং লাগবে” আপনার টিউনের ব্যাপারে বলছি কিন্ত।

clash of clanes…..Join Our Clans

THE DARK STATE

ডাউনলোড কইরালাইছি 😛 ধইনাপাতা @ফাহাদ ভাউউউ…

Level 4

সানিম মাহবীর ফাহাদ ভাই, আপনার টিউমেন্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো । প্রিয়তে রেখে দিলাম ভবিষ্যতের জন্য, আর টিউনের জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ । আচ্ছা ভাইয়া পিসির IP কি change করা যায়? যেমন : কোন এক সাইটে একটি পিসি থেকে একটি একাউন্ট খোলা যায়, কোন কারনে সেই একাউন্ট কয়েক মাস পর বাতিল বা সাসপেন্ড করে দিল কর্তৃপক্ষ।এখন পুনরায় ওই পিসি থেকে আবার পিসির IP change করে একাউন্ট খোলা সম্ভব কিনা? VPN, IP Hide software বাদে।এক কথায় মেশিনের নিজস্ব যেই IP থাকে তা কি পরিবর্তন করা যায় কিনা? vpn ব্যবহার করলে তো দেশই change হয়ে যাবে, কিন্তু দেশ থাকবে BD but PC IP Change, Not Public IP. এটা কি সম্ভব ? আপনার অনেক বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে বিষয়টি জানতে চাইলাম ছোট ভাই হিসাবে।

    অনেকগুলো উপায় আছে আইপি এড্রেস চেঞ্চ করার। ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ করলেই সবগুলো সমাধান পেয়ে যাবেন। টিউমেন্টের মাধ্যমে এতোগুলো উপায় সম্পর্কে বলার চাইতে টিউন করাও অনেক সহজ। যাইহোক, আপনি কষ্ট করে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে উপায়টা জেনে নিতে পারেন।

    How do I change my IP address?

Level 0

ভাইয়া,আপ্নি ইদানীং অনেক কম টিউন করেন। এইটা আমার অভিযোগ। আমার আব্দার,প্রতি সপ্তাহে কম করে ৩ টা টিউন ।

    আমি কোন টিউন করার সময় সেটার প্রায়োগিক দিক এবং কতো বেশি মানুষ টিউন থেকে উপকৃত হতে পারবে সেটা ভেবে টিউন করি। সমস্যা হলো পরিচিত অনেক টপিক্সে টিউন করে ফেলেছি। তাই এখন ইচ্ছে থাকলেও ভালো বিষয়ে টিউন করতে দেরি হয়ে যায়।

Level 2

@ numan > ভাইয়ের মত বিষয়গুলো জটিল নয় তবে গুরুত্বপুন, আমারও @ monzur > ভাইয়ের মত IP পরিবতন করা প্রয়োজন, Useclix আমার পিসির আইপি ব্লক করে দিয়েছে তাই দের সাইটে আমার পিসি দিয়ে লগিন করতে পারছিনা।

    অনেকগুলো উপায় আছে আইপি এড্রেস চেঞ্চ করার। ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ করলেই সবগুলো সমাধান পেয়ে যাবেন। টিউমেন্টের মাধ্যমে এতোগুলো উপায় সম্পর্কে বলার চাইতে টিউন করাও অনেক সহজ। যাইহোক, আপনি কষ্ট করে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে উপায়টা জেনে নিতে পারেন।

    How do I change my IP address?

নয় সাধারণ টিউন!!! অনেক ভালো লিখেছেন। সানিম মাহাবির ফাহাদ ভাই আপনি প্রত্যক্ষ ভাবে টেকটিউনস এর সাথে যুক্ত আছেন,, তাই আপনাকে বলছি,, টেকটিউনসে আজেবাজে এপ রিভিউ বাদ দেওয়া হোক,, তাহলে আশা করি টেকটিউনস আগের অবস্থানে ফিরে যাবে। আমরাও হয়তোবা ফিরে পাবে আমাদের গর্বিত টিউনারদের। (নিজস্ব মতামত)
আশা করি চেষ্টা করবেন।।।

    পাবে=পাবো… Sorry for mistake

    আসলে পোস্ট মডারেশন ব্যাপারটা খুব বেশি সহজ কোন কাজ না। সামনে টেকটিউনসের নতুন ভার্সন আসছে। সেখানে টিউজিটরগণ নিজেরাই পোস্ট মডারেশন করতে পারবে। মানে ভিজিটরগণ খারাপ রেটিং দিলে টিউন আপনা আপনি প্রথম পেইজ থেকে হারিয়ে যাবে। তাছাড়া আপনি যে বিষয়ে টিউন পছন্দ করেন সেই বিষয়ে টিউনগুলোই আপনার হোম পেইজে দেখতে পাবেন। অনেকটা ফেইসবুক এর মতো। এছাড়াও আরও অনেক চমক নিয়ে আসছে টেকটিউনস ট্রিনিটি ৩.০। সেই পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জানেন তো সবুরে মেওয়া ফলে।

ভাইয়া একদিন খারাপ একটা টিউন করেন । শুধু ভাল টিউন করেন কেন 😀

    ভালো কথা বলছেন, কিন্তু যেসব টিউনার টেকটিউনসে নিয়মিত ভালো টিউন করেছেন কিংবা করছেন তাদের কিন্তু টেকটিউনস কেন্দ্রিক অভিজ্ঞতা খুব বেশি সুখকর না। কারণ খারাপ টিউনও করতে হয় না শুধু টিউনে একটু অনিচ্ছাকৃত ভুল থাকলেও অনেকে যেরকম ব্যবহার করে তাতে মনে হয় টিউন করাটাই হলো সবচেয়ে বড় অপরাধ। সংশোধনের মানুষিকতা কিংবা টিউনারের ব্যাকগ্রাউন্ড না দেখেই তারা টিউনারকে গ্রাউন্ডে মিশিয়ে দিতে দ্বিধা করেন না। এ কারণে অনেক জনপ্রিয় টিউনার এখন টেকটিউনসে নেই 🙁 কতো বাজে মেসেজ পেয়েছি এই টেকটিউনস নিয়ে সে বিষয়ে আলোচনা করতে চাচ্ছি না। হঠাৎ আপনার কথার প্রেক্ষিতে বিষয়গুলো মনে পড়ে গেলো। কিছু মনে করবেন না যেন।

অসাধারন লিখেছেন ব্রাদার।

Many many thank for your tune fahad vai.Fahad vai . r টেকটিউনস ট্রিনিটি ৩.০ koba asaba a bapara kesu janan?

    নিশ্চিত কোন ডেইট বলা যাচ্ছে না। তবে এই বছরের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে আসতে পারে।