আলো দিয়ে চলবে যে কোনও কম্পিউটার !

মার্কিন গবেষকেরা সম্প্রতি গ্রাফিনি নামের বিশেষ উপাদান ব্যবহার করে এমন কম্পিউটার চিপ তৈরি করেছেন যাতে বিদ্যুৎ শক্তির পরিবর্তে আলো ব্যবহূত হয়। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রাফিনি নিয়ে গবেষণা করে ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন। ২০০৪ সালে এক অণু পুরুত্বের এই কার্বন গ্রাফিনি আবিষ্কার করেছিলেন গবেষকেরা। গ্রাফিনিকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালি উপাদান বলেন গবেষকেরা যা ইস্পাতের চেয়ে ৩০০ গুণ শক্তিশালী।
এমআইটি ও কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেদের সঙ্গে আইবিএমের গবেষকেরা মিলে গ্রাফিনি চিপ তৈরি করেছেন।
‘নেচার ফোটোনিকস’ সাময়িকীতে গবেষণা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেদের দাবি, গ্রাফিনি চিপ ব্যবহারে কম্পিউটারে বিদ্যুত্ খরচ কমবে এবং তাপ উত্পন্ন হবে না। এ ছাড়াও সাশ্রয়ী খরচে দ্রুতগতিসম্পন্ন গ্রাফিনি চিপ তৈরি করা যাবে।
অবশ্য, গ্রাফিনি চিপ তৈরির বিষয়টি একেবারে নতুন নয়। ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া মোবাইল ডিভাইসে গ্রাফিনি চিপ তৈরির বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন  নকিয়াকে গ্রাফিনি চিপ নিয়ে গবেষণার জন্য ১৩৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে।

সুত্রঃ প্রথম আলো

Level 0

আমি Panjery। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 5 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

আশা করি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আরো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করবে………………

ধন্যবাদ

Level 0

গ্রাফিনি না গ্রাফিইন…
কার্বনের রূপভেদ…
২০১১ সালে পদার্থে নোবেল দেয়া হয় এই আবিষ্কার এর জন্য…
লোহা থেকে ৩ গুন শক্ত কিন্তু অ্যালুমিনিয়াম এর অর্ধেক ওজন হওয়ায় এইটা নিশ্চিত যে আমরা লোহা ও অ্যালুমিনিয়াম কে বিদায় জানাতে যাচ্ছি…
এমনকি কপার তার কেও…

তবে দাম জানেন ???
এইডাই তো সমস্যা … 🙁
এইখানে দেখেন http://www.dhgate.com/wholesale/carbon+fiber+sheet.html

amra morar somay aro koto kichu dekhbo

Level 0

Thanks sobai ke …. 🙂

Level 0

কম্পিউটারের জন্য চমৎকার একটি ইংলিশ-টু- বাংলা

কম্পিউটারে কাজ করার সময় প্রায়ই আমাদের অজানা অনেক ইংরেজী শব্দের মুখোমুখি হতে হয়। সেসব ক্ষেত্রে ডিকশনারী খুলে অর্থ বের করা যেমন কষ্টকর তেমনি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এবং এতে কাজের গতিও কমে যায় অনেকাংশে। তাই আজ আপনাদের এমন একটি ইংলিশ-টু-বেঙ্গলি ডিকশনারীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব, যেটি আপনার সময় এবং পরিশ্রম দুই-ই বাচিয়ে দিবে।

সেটি হল “Silicon Dictionary”। উন্নতমানের ইউজার ফ্রেন্ডলী ইন্টারফেস এবং শক্তিশালী সার্চ ইঞ্জিন সমৃদ্ধ ইংলিশ-টু-বেঙ্গলি ডিকশনারী এটি। বাজারে অনেক ধরনের ডিকশনারী পাওয়া যায়। তবে তাদের সাথে সিলিকন ডিকশনারী -র পার্থক্য হল, এটি সম্পূর্ণ ফ্রি, ডাইনামিক সার্চ ইঞ্জিন এবং বাজারের যেকোন ডিকশনারী অপেক্ষা এর সার্চ ইঞ্জিনটি অধিক দ্রুতগতি সম্পন্ন। তাছাড়া, এর বাংলা অর্থগুলি image আকারে দেয়ায় আপনি পাবেন সত্তিকারের ডিকশনারীর স্বাদ। আর প্রতিটি ইংরেজী শব্দের উচ্চারনতো আছেই।

Image আকারে অর্থগুলি দেয়ায় এর আকার সামান্য একটু বেশি, অর্থাৎ ১৩৬ মেগাবাইট। কিন্তু, ডাউনলোড করার সুবিধার্তে সম্পূর্ণ সফটওয়্যারটিকে ১৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। অর্থাৎ, প্রতিটি অংশ মাত্র ১০ মেগাবাইট এর মতো। এই ১০ মেগাবাইট করে ১৪টি ফাইল ডাউনলোড করার পর এর সাথেই দেয়া আর একটি সফটওয়্যার (Software Splitter) এর সাহায্যে আপনি ১৪টি ফাইলকে জোড়া লাগালেই পেয়ে যাবেন ১৩৬ মেগাবাইটের একটি .exe ফাইল। তখন স্বাভাবিক নিয়মেই ইনষ্টল করুন আপনার কম্পিউটারে আর উপভোগ করুন একটি অন্যরকম স্বাদের ডিকশনারী।

এখানে একটি কথা বলে রাখা ভাল যে, শুধু মাত্র আপলোড এবং ডাউনলোড করার সুবিধার্তেই সফটওয়্যারটিকে ১৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। অনেকের কাছে ব্যাপারটি ঝামেলার মনে হতে পারে। তবে, ডাউনলোড করার আগে/পরে এর সাথে দেয়া নির্দেশনাবলী (Read Me First.txt) পড়লেই আপনি কারো সাহায্য ছাড়া একাই এই কাজ করতে পারবেন (ইনশাল্লাহ্)।

একবার ব্যবহার করলেই আপনি যে এর ভক্ত হয়ে যাবেন, সে ব্যাপারে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি। কাজেই এখুনি ডাউনলোড করুন নিচের লিংক থেকে।

স্কাই ড্রাইভ ডাউনলোড লিংক

http://cid-7699628eb0a09b90.skydrive.live.com/browse.aspx/Silicon%20Dictionary

মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড লিংক:

http://www.mediafire.com/?sharekey=e5437708a65eb47c8ef1259ff1b60e81b055e4f7b60dec0f4ad239450a8c1cf1