পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর দ্বীপ, যেখানে গেলে জীবিত ফেরা যায় না

আশাকরি মহান প্রতিপালকের অশেষ মেহেরবানিতে সবাই নিজ নিজ স্থানে ভালো ও সুস্থ আছেন।

বন্ধুরা বরাবরের মতো আজকেও নতুন একটি টপিক নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে।
বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর একটি দ্বীপ নিয়ে। বন্ধুরা তাহলে চলুন আর দেরি না করে মূল টপিকে চলে যাই।

১. মনে করুন আপনাকে এই ভয়ংকর দ্বীপে ১ দিন থাকতে হবে।

সকাল বেলা আপনি ঘুম থেকে ওঠার পর আপনি দেখলেন নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ডে পৌছে গেলেন। তারপর আপনার এই দ্বীপটিতে কি হবে আশাকরি। রাতের বেলা ভালো ঘুম নেওয়ার পর যখন আপনার সকালে চোখ খুলে তো চারিদিকে দূর দূর বিস্ত্রিত নীল সমুদ্র দেখতে পান। এবং আপনার পেছনে একটি সবুজ ঘন জঙ্গল। এই দৃশ্য আপনাকে রোমাঞ্চিত করে দেয়। কিন্তু যেই সময় পার হয়ে যায় আপনার গলা ধিরে ধিরে শুকিয়ে যায়, এবং পানির খিদা অনেক বেড়ে যায়। যখন আপনার পানির খিদা বন্ধ করার জন্য সমুদ্রের পানি পান করেন, তখন লবনাক্ত পানি খেয়ে আপনার পানির খিদা আরও বৃদ্ধি পায়। আর কয়েক ঘন্টা পার হয় আপনার পেটের খিদে আরও বেড়ে যায়। ঠিক তখনি আপনি খাবারের খুঁজে আপনি পুরো জঙ্গল খুঁজে বেড়ান। এখানে এমন কোন গাছ নেই যেখানে আপনার পরিচিত ফল ধরে রয়েছে বা সমুদ্রের পাশে কোন নারকেল গাছে ডাব ও নেই, হতাশ হয়ে আপনি আবার সমুদ্রের ধারে ফিরে আসেন মাছ ধরার জন্য, কিন্তু এটা এত সহজ নয়। তাও অনেক প্রচেস্টার পর আপনি কিছু মাছ ধরে ফেলেন। এখন এই মাছগুলো কাচা খাওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব নয়। আর তাই আপনি মাছ পুড়িয়ে খাওয়ার জন্য শুকনো কাঠ জোগাড় করেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আগুন জালানোর জন্য আপনার কাছে কিচ্ছু নেই। এটা হচ্ছে এমনি জায়গা যেখানে আগুনের নাম ও চিহ্ন নেই। আদিম মানুষের মতো আগুন জালানোর জন্য কাঠকে ঘষে ধষে আগুন জালাতে গিয়ে আপনি হার মানলেন। আস্তে আস্তে রাত্রি হয় এবং ঠান্ডা ধিরে ধিরে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এখানে না রয়েছে রাতের ঠান্ডা আটকানোর কোন বিছানা না রয়েছে ঢাকা। তারপরও আপনি যেভাবেই হোক শুকনো বালিতে শুয়ে যান, মাঝরাতে হওয়া বৃষ্টির জন্য আপনার ঘুম ও ভালো মতো হয় না। এটা কিন্তু আপনার প্রথম রাত।

২. এবার মনে করুন আপনাকে সারা জীবন এই ভয়ংকর দ্বীপে  থাকতে হবে।

না এখানে আপনাকে কেউ বাচাতে আসবে আর না আপনি সাতার কেটে বা অন্য কোন পদ্ধতিতে এখান থেকে বেরিয়ে আসবেন। কেননা এখানে সমুদ্রের ঢেউ গুলো হচ্ছে অনেক শক্তিশালী আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন সমুদ্রের ঢেউ গুলো আপনাকে বার বার ফিরিয়ে নিয়ে আসবে। বন্ধুরা এই অবস্থাতে আপনার ভবিষ্যতে হবে দুটি রাস্তা।

১. প্রতিদিন মৃত্যুর সাথে লড়াই করে হার মেনে আপনি আত্নহত্যা করার চেষ্টা করবেন।

২. আর না হয় এই সংঘর্ষে আপনি এতই শক্তিশালী আর কোশল হয়ে যাবেন যে এই পুরো দিনটিতে আপনার রাজত্ব হবে।

শুনে হতে পারে এই গল্পটি আপনার জন্য আশাবাদী। কিন্তু সত্যি হচ্ছে এটাই যে এখানে আপনাকে এই অবস্থায় বেচে থাকার সময় অনেক কম। বর্তমান সময়ে এখানে সংসাধনের অভাব, আপনাকে বেচে থাকার জন্য অনুপযোগী মানায় না। বরং এখানে থাকতে থাকা কিছু মানুষ যারা এত অভাবেও এখানে থাকতে শিখে গেছে শুধু তাদের জন্যই, এখানে অন্য কোন মানুষের জন্য হচ্ছে অনেক ঝুকিপূর্ণ। যারা এখানে কোনরকম ভাবে পৌছেছে তাদের মধ্যে অনেক মানুষ মারা যায়। অতিতে প্রায় অনেক সময় ধরে মানুষ এখানে আসার চেষ্টা করেছে। কেউ এখানে থাকা মানুষের ডকুমেন্ট লেখার চেষ্টা করে আবার কোন জেল থেকে পালিয়ে যাওয়া মানুষ এখানে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করে।

৩. এক খ্রিষ্টান ধর্মের প্রচারক এই ভয়ংকর দ্বীপে এসে এখানকার মানুষের সাথে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়।

বন্ধুরা এই মানুষ এখানে থাকা সকল মানুষের সাথে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু দুঃখ জনক হলো এই মানুষটি এখানে আসার সাথে সাথেই মারা যায়। এই ব্যক্তির মতো আরও অনেক মানুষ এখানে আসার চেষ্টা করে, তাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষ মারা গেছে। আবার অনেকেই খারপ ভাবে ক্ষত বিক্ষত হয়ে জায়গাটি ছেড়ে পালিয়েছে। এখানকার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টার এর উপর ও তীর ও পাথরের বৃষ্টি হয়। আর এজন্যই তাদেরকেও এই জায়গাটি ছেড়ে চলে যেতে হয়। এখানে থাকা মানুষ গুলুর সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা। এই জায়গাটিতে কোন সাধারণ মানুষের যাওয়া ভারত সরকার দ্বারা পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বন্ধুরা আপনি কি বিশ্বাস করবেন এই মানুষ গুলো প্রায় ৬০ হাজার বছর ধরে এখানে বসবাস করছে। এই মানুষ গুলো এত দিন থেকে এখানে কিভাবে বসবাস করছে। এই প্রশ্নটির উত্তর এখানেই লুকিয়ে রয়েছে এই মানুষ গুলো এখানে কিভাবে এসেছে। এই ঘটনাটি জানার জন্য আমাদের ইতিহাসে প্রায় এক লক্ষ্য বিশ হাজার বছর আগে যেতে হবে। এখান থেকে অনেক দূরে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটা ঐ সময় ছিলো যখন মানুষ আগুনের উপর নিয়ন্ত্রণ করা শিখে যায়। কিন্তু এই আগুন গুলি আকাশের বজ্রপাত এবং গজাসে ঘাসে ঘসা লেগে যে আগুন জলত সেগুলো ছিলো। মানুষ মাত্রই প্রকৃতি থকে পাওয়া আগুন গুলি যত্নে রাখত। সেগুলি নিভে যেতে দিত না, যদি সেই আগুন গুলি নিভে যেত তাহলে সেগুলিকে জালানোর জন্য তারা কোন প্রকারের পদ্ধতি জানত না। না কোন চাষবাস না কোন থাকার ব্যাপারে তাদের জ্ঞান ছিলো। কাচা মাংস, কাচা মাছ, ও বিভিন্ন গাছের শেকড়ের উপর তারা নির্ভরশীল ছিলো। এই সময় মানুষের জীবন জীবজন্তুদের থেকে ও এতটাই আলাদা ছিলো যে মানুষেরা এতদিনে ভাষার জোগাড় করে নিয়েছিলো। যার ফলে শিকার করার জন্য তালমিল ভালো হয়। না কোন সমাজ ছিল না কোন গ্রাম না কোন থাকার জন্য ঘর ছিলো। জীবনে শুধু একটি উদ্দেশ্য ছিলো চলতে থেকো। যদি সুর্য অস্ত্র নিয়ে নেয় তাহলে কোন গোহাতে আশ্র‍য় নিয়ে নাও। সকাল হতেই আবার খাবার এবং পানির সন্ধানে নতুন কোন জায়গা খুঁজে নাও। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে অনেক মানুষের কস্টি পেরিয়ে যায়। সেখান থেকে নতুন নতুন সম্ভাবনার খোঁজে। এ যাত্রাটি সম্পুর্ন হতে অনেক বছর লেগে যায়। তবে নতুন জায়গার লালশায় মানুষকে থামতে দেয়নি। এই মানুষগুলো এমন জায়গার খোঁজ করছিলো যেখানে সংঘর্ষ ছাড়া আরামে বসবাস করতে পারে এবং খাবার সহজেই পাওয়া যায়। হাজার হাজার বছরের যাত্রার ফলে শুধু মাত্র সময় নষ্ট হয় নি। কিন্তু তারা যার যার যায়গায় এখনো থেকে যায়। প্রতিটি মহা দ্বিপের আকৃতি ছিলো অনেক বড়। তাই বিভিন্ন যায়গায় থাকতে থাকা মানুষ গুলো বিভিন্ন প্রজাতিতে বিভক্ত হয়ে যায়। তাদের বিকাশ ও হয় অনেক দ্রুত গতিতে। তারা না শুধু আগুন জালাতে থাকে তারা পশুকে পোষ মানানো থেকে চাষ সহ সব করতে থাকে। এই ঘটনা গুলি মানুষকে একটি নতুন সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সারা দুনিয়ায় মিলেমিশে থাকার জন্য বিভিন্ন উন্নত সভ্যতা নির্মাণ হয়। এই সময়ে যে মানুষ গুলি সেন্টিন্যাল আইল্যান্ডে ভেসে থেকে যায় তাদের বিকাশ সম্পুর্ণ থেমে যায়। সেই মানুষকে সেন্টিন্যাল আইল্যান্ডে পাঠাতে প্রায় ৬০ হাজার বছর কেটে গেছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এই মানুষ গুলো না আগুন জালাতে শিখেছে না চাষ করতে শিখেছে। পুরো তত্ত্বের বিদ্ধি অনুযায়ী এই মানুষ গুলোর সংখ্যা আগে অনেক বেশি ছিলো। কিন্তু অন্য সব সভ্যতার সাথে এদের কোন মেলামেশা ছিলো না। এই মানুষ গুলি কাচা মাংস ও গাছের জড় নড় খেয়ে বেছে ছিলো তাই এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে যদি কেউ তাদের এখান থেকে বেরিয়ে আসতে চায় তাহলে থাকে মেরে ফেলা হয়। তাদের আক্রমনের জন্য এখানকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর জায়গা বলা হয়। তাদের কাছ থেকে প্রায় ৪ মাইল দূরে অন্য সব মানুষের চলাফেরা।

শেষ কথা

বন্ধুরা এই ছিলো আজকের মতো। বন্ধুরা আশাকরি সবার ভালো লেগেছে। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি, দেখা হবে আবার নতুুুন কোন টিউন নিয়ে, নতুন কোন বিষয় নিয়ে। সবাই ভালো ও সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

Level 7

আমি মাহবুব আলম তারেক। Sonic টিউনার, টেকটিউনস, সিলেট। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 95 টি টিউন ও 129 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 7 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।

I am a Graphics Designer, and have worked on a few other Web Sites.


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে ইউটিউব ভিডিও থেকে স্ক্রিনসট নিয়ে টিউনে যোগ করা হয়েছে।

করণীয়:

‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী টিউনে হাই-রেজুলেশনের ইমেইজ যোগ করুন। সেই সাথে হাই-কোয়ালিটি, টিউনের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক, Copyright Free ও Royalty-Free ইমেইজ Full Size এ যোগ করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

প্রিয় টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী কমপক্ষে ৩ টি হাই-রেজুলেশনের, হাই-কোয়ালিটি, টিউনের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক, Copyright Free ও Royalty-Free ইমেইজ Full Size ও ওয়াটারমার্ক মুক্ত ইমেইজ যোগ করা হয়নি।

করনীয়:

‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী টিউনে কমপক্ষে ৩ টি হাই-রেজুলেশনের ওয়াটারমার্ক মুক্ত ইমেইজ যোগ করুন। সেই সাথে হাই-কোয়ালিটি, টিউনের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক, Copyright Free ও Royalty-Free ইমেইজ Full Size এ যোগ করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

লিস্ট বেইসড টিউনে ফরমেটিং সঠিক হয়নি।

লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের

  1. প্রতিটি আইটেমের হেডিং H2 হতে হয়।
  2. প্রতিটি আইটেমের ক্রমিক নম্বর থাকতে হয় এবং প্রতিটি আইটেমের ক্রমিক নম্বর টেকটিউনস গাইডলাইন ফরমেট অনুযায়ী হতে হয়।
  3. প্রতিটি আইটেমের হেডিং এর অধীনে, আইটেমের সাথে প্রাসঙ্গিক, আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন ও ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুসরণ করে ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ থাকতে হয়।
  4. প্রতিটি আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করা ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ গুলো H2 হেডিং এর ঠিক নিচে থাকতে হয়। অর্থাৎ H2 হেডিং এর ঠিক পরেই প্রতিটি আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করা ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ থাকতে হয়।
খেয়াল রাখুন

১. টিউনে H2, H3 বা H4 সহ যে কোন হেডিং কখনও বোল্ড করা যায় না ও লিংক করা যায় না।

২. লিস্ট বেইসড টিউনে প্রতি আইটেমের ক্রমিক নম্বর থাকতে হয়।

লিস্ট বেইসড টিউনে প্রতি আইটেমের ক্রমিক নম্বর বাংলা নিচের ফরমেটে থাকতে হয়।

১. আইটেম ১
২. আইটেম ২

এখানে প্রথমে বাংলা ক্রমিক নম্বর, তারপর একটি ডট, ডটের পর স্পেস তারপর আইটেমের নাম।

লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের প্রতি আইটেমে হুবহু এই ফরমেটে ক্রমিক নম্বর থাকতে হয়।

উদারহরণ সরূপ টিউন ১টিউন ২ লক্ষ করুন।

এখানে লিস্ট বেইড টিউনে লিস্টের

  1. প্রতিটি আইটেমের হেডিং H2 রয়েছে।
  2. প্রতিটি আইটেমের ক্রমিক নম্বরের ফরমেট টেকটিউনস গাইডলাইন অনুসরণ করে রয়েছে।
  3. প্রতিটি আইটেমের হেডিং এর অধীনে, আইটেমের সাথে প্রাসঙ্গিক, আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন ও ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুসরণ করে ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ রয়েছে।
  4. প্রতিটি আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করা ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ গুলো H2 হেডিং এর ঠিক নিচে অর্থাৎ H2 হেডিং এর ঠিক পরেই প্রতিটি আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করা ছবি/স্ক্রিনসট/ইমেইজ রয়েছে।

করণীয়:

গাইডলাইন অনুযায়ী সংশোধন করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনের কন্টেন্ট এ বানান ভুল করা হয়েছে।

ভুল বানান গুলো: শুদু, সম্পুর্ন

এরকম আরও অনেক বানান ভুল রয়েছে।

করণীয়:

টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউনার হিসেবে টিউনের টিউন থাম্বনেইলে, টিউনের শিরোনামে ও টিউনের কন্টেন্টে কোন প্রকার বানান ভুল থাকা যায় না। প্রতিটি টিউন প্রকাশের আগে অভ্র স্পেল দিয়ে টিউনের টিউন থাম্বনেইলের, টিউনের শিরোনামের ও টিউনের কন্টেন্টের বানান চেক করে, নিজে কয়েকবার রিভিশন দিয়ে নিশ্চিত হতে হয় যে টিউনে কোন প্রকার বানান ভুল নেই।

অভ্র স্পেল দিয়ে টিউনের টিউন থাম্বনেইলের, টিউনের শিরোনামের ও পুরো টিউনের কন্টেন্টের বানান চেক করুন, সেই সাথে নিজে কয়েকবার রিভিশন দিয়ে নিশ্চিত হোন যে টিউনে কোন প্রকার বানান ভুল নেই।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে সঠিক ভাবে প্যারা করা হয়নি বা Paragraph Break যোগ করা হয়নি।

টেকটিউনস স্ট্যান্ডার্ড টিউন ফরমেটিং গাইডলাইন অনুযায়ী টিউনে দুটি প্যারা এর মাঝে Single লাইন ব্রেক থাকতে হয় যেন পরপর দুটি প্যারা পরস্পর সংলগ্ন হয়ে না থাকে।

দুটি প্যারার মাঝখানে অবশ্যই Single লাইন ব্রেক থাকতে হয়। দুটি প্যারা এর মাঝে লাইন ব্রেক ছাড়া একটি প্যারা আরেকটি প্যারা এর সাথে সংলগ্ন অবস্থায় লেগে থাকা যায় না।

করণীয়:

পুরো টিউন ভালো করে চেক করুন। টেকটিউনস স্ট্যান্ডার্ড টিউন ফরমেটিং গাইডলাইন অনুযায়ী টিউনে সঠিক ভাবে প্যারা বা Paragraph Break যোগ করা আছে কিনা। টিউনে দুটি প্যারা এর মাঝে Single লাইন ব্রেক যোগ করা হয়েছে কিনা যেন দুটি প্যারা পরস্পর সংলগ্ন হয়ে না থাকে।

যে যে প্যারা এর পর Single লাইন ব্রেক (Line Break) নেই সে সে প্যারা এর পর কিবোর্ড থেকে Enter চেপে Single লাইন ব্রেক (Line Break) যুক্ত করুন যেন একটি প্যারা আরেকটি প্যারা এর সাথে সংলগ্ন অবস্থায় লেগে না থাকে।

Single লাইন ব্রেক (Line Break) যোগ করার সময় খেয়াল রাখুন যেন Single লাইন ব্রেক যোগ করতে গিয়ে Double লাইন ব্রেক (Line Break) যোগ করা না হয়। সেক্ষেত্রে একটি প্যারা থেকে আরেকটি প্যারা এর দূরত্ব অনেক বেশি হয়ে যাবে। যা টেকটিউনস স্ট্যান্ডার্ড টিউন ফরমেটিং গাইডলাইন অনুযায়ী নয়।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে সঠিক ভাবে টিউনের টপির সাথে মিল রেখে প্রাসঙ্গিক হেডিং এর ব্যবহার করার হয়নি। ঠিক করুন।

করনীয়:

টিউনে সঠিক ভাবে টিউনের টপির সাথে মিল রেখে প্রাসঙ্গিক হেডিং এর ব্যবহার করার হয়নি। ঠিক করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ভাবে সংশোধন করার জন্য আপনার আর সর্বোচ্চো ১ টি সুযোগ রয়েছে। ১টি সুযোগের পর নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ভাবে সংশোধন করতে ব্যর্থ হলে এই টিউনটি টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন হিসেবে ও টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন এর ক্যাশ প্রসেস বাতিল হবে।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘ট্রাসটেড টিউন’ হিসেবে বিবেচিত হলো না এবং টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন হিসেবে বাতিল হলো। ফলসরূপ আপনার টিউনটিতে ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ প্রসেস হলো না।

কারণ:

বারংবার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করা সত্তেও সর্বচ্চো সংখ্যকবার নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ভাবে প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে ব্যর্থ হওয়ায় এই টিউনটি টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন হিসেবে বাতিল হলো ও টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন এর ক্যাশ প্রসেস বাতিল হলো।

করণীয়:

আপনার পরবর্তী টিউনে, টেকটিউনস গাইডলাইন অনুসরণ করে সঠিক ভাবে টিউন করুন এবং টিউনে সংশোধনের নির্দেশনা দেওয়া হলে তা সঠিক ভাবে অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করুন।

নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ভাবে সংশোধন করার সর্বচ্চো সুযোগের পর নির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ভাবে সংশোধন করতে ব্যর্থ হলে টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন হিসেবে টিউন বাতিল হয় ও টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন এর ক্যাশ প্রসেস বাতিল হয়।