সকলকে সালাম ভালো বাসা ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা দিয়ে আজ দুটি গল্প বলার পালা । টেক টেক টেক ... হাই টেক । ।আমরা কি ধীরে ধীরে ভুলে যেতে বসেছি -আমাদের মানবিক সত্তাকে ? আসুন হাজার কর্মব্যস্ততার ভীড়ে একটু সময় করে দুটি গল্প শুনে নিই-
আজ এক ডেরেক রেডমন্ড এর গল্প শোনাবো । গল্পটা অনেকেই হয়তো জানেন । হয়তো বা অনেকে ই জানেন না । আসুন একবার শুনে নিই। নাম তার ডেরেক অ্যান্টনি রেডমন্ড।জন্ম ১৯৬৫ সালের ইংল্যান্ডের বাকিং হ্যামশায়ার এর ছোট্ট এক গ্রামে । গোটা বিশ্ব তাকে জানেন এক খ্যাত নামা বৃটিশ অ্যাথলেট হিসেবে । এটাই তার সব পরিচিতি নয় । তার সব থেকে বড় পরিচিতি হল তিনি এমন এক মানুষ , যিনি গোটা বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত এক ‘হার না মানা’ –দৃঢ মনের মানুষ হিসেবে । আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় বিশ্বের সেরা সেরা ৫ জন অ্যাথলেটের নাম বলুন তো যারা ৪০০ মি রিলে তে অলম্পিকে একাধিকবার সোনা জিতেছেন । ---কি খুব কঠিন হয়ে গেল না ? হ্যা আসলেই সত্যি –এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া । কারন সাফল্য খুব ক্ষনস্থায়ী – খুব কম সময়েয় ট্রফিতে ধুলা পড়ে যায় । কিন্তু এর মাঝেও এমন কিছু কিছু ঘটনা আছে যা আমাদের মবের মধ্যে –গভীর রেখাপাত করে যায় । এরকমই এক ঘটনা ঘটেছিল । ১৯৯২ সালের বার্সেলোনা অলম্পিকে । সেবার ৪০০ মি দৌড়ে , সবাই আশা করেছিলেন – জিতবেন ডেরেক রেডমন্ড । তিনিই ছিলেন ফেবারিট । দৌড় শুরু হল বাকি আর সকলকে পিছনে ফেলে রেডমন্ড দৃঢ অথচ শক্তিশালী পদক্ষেপে এগিইয়ে চলেছেন ।১৫০ মিটারের মতো শেষ হয়েছে সবে । হঠাৎ সকলকে অবাক করে দিয়ে – থমকে গেলেন রেডমন্ড ! যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছে তার মুখ , হ্যামস্ট্রিং এর চোট নিয়ে বসে পড়লেন ট্র্যাকের মধ্যে । তখনো টিভি ক্যামেরা রা বুঝে উঠতে পারেনি কি হয়ে গেল । সকলেই বিস্ময়ে হতবাক ! ডেরেক রেডমন্ড—বৃটিশ তারকা ডেরেক অ্যান্টনি রেডমন্ড যার জয় সম্পর্কে ১০০% নিচ্চিত ছিলেন তার সমর্থক থেকে শুরু করে অ্যাথলেটিক্স প্রিয় সাধারন মানুষ । তিনি কিনা ট্র্যাকের মধ্যে মাথা নীচু করে বসে আছেন আর পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন একে একে বাকী আর সব প্রতিযোগীরা । পাঁচপাঁচটি বছর ধরে তিনি তিলে তিলে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন – একটি ছোট্ট দুর্ঘটাতেই তা র সবটুকুই ভেঙ্গে চুরমার হয়ে –পড়ছে । একজন অ্যাথলেট এর কাছে এর থেকে দুঃস্বপ্নময় আর কি হতে পারে । কিন্তু এটা তো দুঃস্বপ্ন নয় –চরম বাস্তব! ঝর ঝর করে কেঁদে ফেললেন শিশুর মত। কিন্তু না , এখানেই গল্পের শেষ নয় । শুরু মাত্র । ঊঠে দাঁড়ালেন ডেরেক । এক পায়ে অসহ্য হ্যামস্ট্রিং এর যন্ত্রনা। সেটাকে উপেক্ষা করেই একটু একটু করে খুড়িয়ে খুড়িয়ে এগিয়ে চললেন ফিনিশিং লাইনের দিকে – আরো অর্ধেকেরও বেশী পথ তাকে যেতে হবে। হার ! শুধুই অনিবার্য হার ! জেনেও তিনি খোঁড়াতে খোঁড়াতে এগিয়ে যাচ্ছেন । লাইন্স ম্যান থেকে কর্মকর্তা সকলেই তাকে নিষেধ করছেন – তিনি কারো কথায় কান দিলেন না । এগিয়ে চললেন তার লক্ষ্যের দিকে । তখন সব প্রতিযোগীই ফিনিশিং লাইন এ পৌঁছে গেছেন । এগিয়ে চললেন রেড মন্ড – তার জীবনের এই সব থেকে কঠিন তম পরীক্ষার দিনে – হঠাৎ ভীড় ঠেলে এক কাল রঙের বেঁটে খাটো মানুষ এগিয়ে এলেন । নিরাপত্তা রক্ষীর বেষ্টনী উপেক্ষা করে এগিয়ে দিলেন তার কাঁধ –রেডমন্ডকে তিনিও বার বার বোঝালেন –যে না আর দৌড়তে হবে না , যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে । কিন্তু রেডমন্ড ছিলেন তার লক্ষ্যে অবিচল – তিনি ফিনিশ লাইন পর্যন্তই পৌঁছবেন –তার আগে তিনি থামবেন না । সেই ভদ্রলোক শেষে বাধ্য হয়ে –বললেন ঠিক আছে – চল আমরা দুজনেই তাহলে একসঙ্গে ফিনিশিং লাইনে পৌঁছবো ! যন্ত্রনাক্লিষ্ট মুখে সেই ভদ্রলোকের কাঁধে ভর দিয়ে রেডমন্ড এগিয়ে গেলেন –ফিনিশিং লাইনের দিকে । স্টেডিয়ামে উপস্থিত ৬৫০০০ দর্শক সকলে দাঁড়িয়ে উঠে সম্মান জানালেন তার এই হার না মানা মানসিকতাকে । অনেক প্রতিযোগী অনেক প্রতিযোগীতায় জেতে , তাদের কয় জনকে আমরা মনে রাখি ? কিন্তু রেডমন্ড সেই প্রতিযোগীতায় হেরে গিয়েও জিতে ফেললেন লক্ষ লক্ষ বিশ্ব বাসীর মন । আর একটি কথা সেই কাল বেঁটে খাটো মানুষটা কে ছিল জানেন ? তিনি আর কেউ নন ! রেডমন্ডের বাবা ! সন্তানের যন্রনা দেখে যিনি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি । জীবনের সব থেকে কঠিন মূহূর্তে রেডমেন্ড যার কাঁধে মুখ লুকিয়ে ঝর ঝর করে কেঁদেছিলেন তিনি আর কেউ নন ।রেডমন্ডের পিতা -অ্যান্টনি রেডমন্ড।
এই গল্পের দুইটা মেসেজ – একটা তো –Don’t Giveup ! জীবনে যতই চড়াই উতরাই আসুক না কেন –হাল ছেড়ো না ! আর একটা মেসেজ কিন্তু ররয়েছে – সেটা হল আমাদের প্রত্যকের জীবনে নানা বাধা –নানা সমস্যা-নানান রকমের কঠিন মুহূর্তের সম্মুখীন আমরা হই । এই সময় গুলাতে যার কথা আমাদের মনে পড়ে বা যাদের কে আমরা সব সময় পাশে পাই তারা আর কেউ নন আপনার বাবা বা আপনার মা ! আসুন এই গল্পটাকে চোখের সামনে একবার দেখে নিই-
এই বার শুরু দ্বিতীয় গল্পটা - এই গল্পটা আমি অনেক আগে একটা টিউনে শেয়ার করেছিলাম । আবারো এই প্রেক্ষাপটে রিপিট করার লোভ সামলাতে পারছি না ।
আমরা প্রত্যকেই কিছু না কিছু ভূল চলার পথে অবশ্য ই করে থাকি । সেগুলি ভিন্ন ভিন্ন ধরনের – কারন আমরা জানি মানুষ মাত্রই ভুল করে থাকেন! এটা স্বাভাবিক প্রবনতা।কারন আমি বিশ্বাস করি -
NO BODY is perfect , PERFECTION is paralysis …….
না ! আমি কিন্তু সেই ধরনের চলার পথের ছোট ছোট ভূল ত্রুটি র কথা বলছি না ! – আমি বলছি মারাত্মক সেই সকল ভুলের কথা যা আমি আপনি প্রায় ই করে থাকি – অত্যন্ত অসেচতন ভাবে ।
আসুন এত তাড়াতাড়ি বিষয় টিকে ডিসক্লোজ না করে একটা গল্প বলি ! কি সবাই মনে মনে খুব বিরক্ত হচ্ছেন তো ভাবছেন ছেলেটা কোথা থেকে ঊড়ে এসে জুড়ে বসল...... কাতুকুতু বুড়োর মত সুযোগ পেলেই গল্প শোনায় । না না প্লিজ টিউন ছেড়ে যাবেন না ...... একবার অন্তত গল্পটি শুনে যান ! কথা দিচ্ছি ভালো না লাগলে পয়সা ফেরৎ ! আর ভালো না লাগলে পরের বার থেকে আর কোনো গল্প বলব না! সরা সরি বিষয় বস্তুতে মনোনিবেশ করব । এই আমার গল্প হল শুরু ............
বসন্তের এক বিকেলে এক বৃদ্ধ বাবা আর তার সদ্য যুবক ছেলে বাড়ির সামনের একটা ফাঁকা বাগানে বসে ছিল-একই জায়গায় পাশাপাশি একটু দূরে । বয়সোচিত কারনে বাবা চোখে একটু কম দেখতেন –। তার আগের দিনই সে শহরে একটি চাঞ্চল্য কর খুনের ঘটনা ঘটেছিল – খবরের কাগজে ছেলেটি সেই খবর পড়ছিল । বাগানের মধ্যে হরেক রকম পাখি উড়ে উড়ে আসছিল – তারা বাগানের পড়ে থাকা শুকনো ফল মূল খুঁটে খুটে খাচ্ছিল ।হঠাৎ একটি চড়ুই পাখি কিচির মিচির করতে করতে তাদের সামনে এসে বসল। বৃদ্ধ বাবা তার ছেলে কে জিজ্ঞাসা করল – “ওইটা কি পাখি ?”
ছেলেটি খবরের কাগজ থেকে মুখ তুলে নির্লিপ্ত ভাবে জবাব দিল – “ঔ টা ? ওইটা তো চড়াই পাখি ”
বেশ কিছু সময় পর চড়াই টা নাচতে নাচতে তাদের আরো কাছে এসে বসল ।
বাবা আবার জিজ্ঞাস করলেন –“ কি পাখি ওটা ”
ছেলেটি খবরের কাগজ থেকে মুখ তুলে আবার নির্লিপ্ত ভাবে জবাব দিল – “এই টা ? বললাম তো এইটা তো চড়াই পাখি ”
এই ভাবে আবার কিছু সময় কেটে গেলো ! চড়াই পাখিটি শুকনো পাতা নিয়ে খলতে খেলতে কিচির মিচির শব্দ করতে লাগোল ।
বৃদ্ধ বাবা আবারো প্রশ্ন করলেন –“বাবা রে এটা কি চড়াই পাখি নাকি ?”
ছেলেটির ধৈর্যের বাঁধ এবার ভেঙ্গে গেলো !ক্রুদ্ধ স্বরে ছেলেটি জবাব দিল “হ্যা ! হ্যা ! হ্যাঁ ! এটা চ – ড়া -ই পাখি । কতবার তোমায় বলব এটা চড়াই পাখি ! চড়াই পাখি !চড়াই পাখি! তুমি কি কানে ভাল করে শোনো না ? না চোখে ঠিক মত দেখতে পাও না ?
অকস্মাৎ ছেলের এই দুর্ব্যবহারে – এক অব্যক্ত যন্ত্রণায় , দুঃখে , কষ্টে বাবার মুখ টি কুঁ কড়ে গেলো। চোখের কোনা জলে চিক চিক করে ঊঠল । বাগান থেকে ধীর অথচ ক্লান্ত পায়ে সেই বৃদ্ধ বাবা সেই খান থেকে উঠে বাড়ির দিকে হাটতে শুরু করলেন ।
ছেলে টির ক্রোধ তখণো কমেনি সে ঊষ্মার সঙ্গে প্রশ্ন করল – “আবার চললে কোথায় ?”
বাবা কোনো উত্তর না দিয়ে একবার শুধু হতাশ চোখে তার নিজের ই সন্তানের দিকে ফিরে তাকালেন , সেই দ্রৃষ্টিতে কি লুকিয়ে ছিল ? অভিমান ? হতাসা ? নাকি ৭৭ টি বসন্তের দ্বার প্রান্তে পৌঁছে এক বৃদ্ধ বাবার করুন আকুতি ? কে জানে !
তারপর কোনো উত্তর না দিয়ে বাড়ির ভিতরে ঢুকে গেলেন !
যাঃ ! খবরের কাগজের এত ইন্টারেস্টিং একটি খবরের সলিল সমাধি হয়ে গেল !
বেশ কয়েক মিনিট পর বৃদ্ধ বাবা আবার বাগানে ফিরে এলেন ! হাতে একটি অতি পুরোনো ,প্রায় শতচ্ছিন্ন ডায়েরী ।
বাবা কম্পিত হাতে ডায়েরীর পাতা ঊল্টাতে ঊলটাতে একটি পাতায় এসে থামলেন ।
ছেলের হাতে দিয়ে বললেন তুমি যখন ছোট ছিলে তখন আমি প্রায় ই আমার রোজ নামচা আমি এখানে লিখতাম। এই পাতাটি একটু জোরে জোরে পড় !
বাবার এই অদ্ভুত ধরনের ব্যবহারে ছেলেটি বিস্মিত হল। যাই হোক কি আর করা ! ছেলেটি জোরে জোরে পড়তে শুরু করল ......।।
“ আজ ২ রা সেপ্টেম্বর ... আমার ছেলে এখন একটু একটু করে বড় হচ্ছে ...... সে এখন গুটি গুটি পায়ে হাঁটতে শিখেছে... আজ এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে । আজ বাগানে যখন ছেলেকে নিয়ে খেলছিলাম ।। তখন প্রচুর চড়ুই পাখি আমাদের বাগানে এসে বসল । অদ্ভূত এক কৌতুহলে আমার ছেলে বার বার চড়াই পাখি গুলির দিকে তেড়ে তেড়ে যাচ্ছিল , আর বার বার চিৎকার করে তার অস্ফুট ভাষনে জিজ্ঞাসা করছিল “বাবা ওটা কি পাখি ?” সে আমায় ২১ বার জিজ্ঞাসা করেছিল “বাবা এটা কি পাখি ?” “বাবা এটা কি পাখি ?”. আমি প্রতিবার উত্তর দিলাম “ ওটা চড়াই পাখি বাবা ” আর বার বার সে খিল খিল করে হাসছিল , যতবার সে একই প্রশ্ন করেছে একবারের জন্য ও আমরা রাগ হয় নি ! ততবার আমি তাকে আমার বুকের কোনায় জড়িয়ে ধরে বলেছি “ বাবা ওইটা চড়াই পাখি ” বুকটা আমার আনন্দে ভরে উঠল ! এই আনদ আমি সারা জীবনেও কোনোদিন ভুলবোনা ... এ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না ।...... তার পর ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নেমে এল ......। ”””
ছেলেটির ডায়েরী পড়া শেষ হল । মুখ তুলে তাকিয়ে দেখল তার বাবার চোখের কোনায় চিক চিক করছে অশ্রু । সে তার বাবার মুখের দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারলনা ।জড়িয়ে ধরল সে তার বাবাকে । বাবার চোখ থেকে ফোঁ টা ফোঁটা করে গড়িয়ে পড়ল অশ্রু । গালের উপর পড়ে রইল সেই অশ্রু বিদুর পথ চলার গতি , না কোনো অভিমান নয় ! তার প্রতটি অশ্রু বিন্দুর সাক্ষী হয়ে থাকল সে পড়ন্ত বিকেলের রোদ , আর ২৪ টি বছর ! বাবা শুধু একটি উত্তর দিলেন - “ আজ ২৪ বছর পার হয়ে গেলো ! বদলায় নি কিছুই ! সেই বাগান! সেই চড়াই পাখি ! বদলে গেছি শুধু তুই আর আমি ............ মানে তোর আর আমার বয়সটা .........
আমার গল্প ফুরোলো , নটে গাছটি মূড়োলো।
এবার ফিরে আসি বাস্তবে , আচ্ছা সত্যি করে বলুন তো.........
আমরা কি প্রায় ই আমাদের জানতে , আমাদের অজান্তে এই ধরনের ভুল করি না ?
উত্তর – কম বেশি অবশ্য ই করি । প্লিজ আসুন আমরা সকলেই একটু সাবধান হয়ে যায় ।
THUS FAR AND NO FURTHER . ...............
No more Mistake Please ..............
আসুন অনেক কথা হল – এবার দেখার পালা- আমি এই গল্স টির একটি সুন্দর ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে দিলাম –দেখতে ভুলবেন না ।
আজকের দিনে সারা বিশ্বে প্রতিযোগিতার এই ইঁদুর দৌড়ে আমরা ভুলে যেতে বসেছি আমাদের এই মানবিক সত্ত্বাটিকে ।
আজ সারা বছরের কোনো না কোনো দিন কে ‘ Father’s Day, Mother’s Day , Parents day , Memorial day , Labour day হিসেবে পালন করি ! কিন্তু
In Islam, however, respecting, honouring and appreciating parents is not just for a single day of the year, but rather for each and every day.
আমাদের হোলি কোরান ও সেই একই কথা বলে -
A child should respect and appreciate his or her parents on a daily basis. Allaah mentions that human beings must recognise their parents and that this is second only to the recognition of Allaah Himself.
আজ হঠাৎ করে কেন এই গল্প দুটি সেয়ার করলাম জানেন ? আজ ফাদার্স ডে । না না । আমি ।আমি কোনো টোকেন ডে সেলিব্ররশন এর কথা বলছি না । বলছি না আজকের দিনটাকে স্পেশালি সেলিব্রেট করতে । শুধু অনরোধ রাখব । দিনটাকে - আপনি ব্যবহার করুন ফিরে দেখার জন্য । শুধুই রেট্রো স্পেক্ট ! শুধুই ইন্ট্রোস্পেক্ট !
আচ্ছা এই টিঊন টি পড়ার পর প্রথমেই আপনার মনে স্বত"স্ফূর্ত ভাবে কিসের ছবি ভেসে আসল ? That drops of tears .......... ? ওই চোখের অশ্রু বিন্দু কি আমাদের একটু হলেও ভাবায় না ? কি মনে হল ? একটু লিখে জানাবেন ,
যদি কেউ মিডিয়া ফায়ার থেক ভিডি ও টি ডাউনলোড করে সংগ্রহে রাখতে চান , তার জন্য লিঙ্ক নীচে -- ( I assure U 'll miss something if if U miss it .)
সরাসরি ক্লিকান এই খানে
অথবা কপি -পেস্ট করুন নীচের লিঙ্কটাকে
আমি অপু.পশ্চিমবাংলা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 29 টি টিউন ও 706 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
i am azmalhossain, Native Place Kandi, Murshidabad, West Bengal.age 32 . MSc(Tech) in Agril Engg.Service-West Bengal Civil service WBCS(Executive) Officer , Presently posted as Deputy Magistrate and Deputy Collector, Malda.Hobby- painting, recitation. computer game .
কথাগুলো অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন, অনেক ভাল লাগলো সামনে আরও চাই, ধন্যবাদ