অনেক দিন পরে আবারো লেখতে বসলাম।আজকে আমি যে টিউনটি লেখতে যাচ্ছি সেটি সম্পর্কে আগে কিছু কথা বলে নেওয়া ভাল। মূলত এই টিপসটি দিয়ে ফোনের বুথ এমিনেশনে আটকে গেলে ছাড়াতে পারবেন। এটি অনেক বড় সম্যসা। এই সম্যসায় আমিও পড়েছিলাম কিন্তু কেউ আমাকে সাহায্য করে নি এমনকি কম্পানির ফেইসবুক অফিসিয়াল সাপোর্টেও জানাইছিলাম এবং সাহায্য চেয়েছিলাম কিন্তু তাও পাইনি।
যাহোক আপনাদের কথা চিন্তা করেই লিখতে বসলাম। আর আমার টেকটিউনসে একাউন্ট খোলা মূলত এই টিউনটির কারনেই।এবার শুরু করা যাক।।
এই টিপস দিয়ে আপনি আরো কি সুবিধা/করতে পারবেন
১. এটি দিয়ে আপনি আপনার ভুলে যাওয়া পাসওয়ার্ড বা প্যাটার্ন লক খুলতে পারবেন।
২. এটি দিয়ে আপনার ফোন ফ্লাশ দিতে পারবেন।
৩. এটির মাধ্যমে আপনার ফোনে বুত এমিনেশনে আটকে গেলে কাজটি করার পর সহজেই খুলে যাবে।
৪. আপনার মোবাইল একদম নতুন হয়ে যাবে [ফাস্ট]
৫. আপনার ফোন রুটেট থাকার প্রয়োজন হবে না।
আর হ্যা কিছু শর্তাবলিও আছে।শর্ত:
১. এটি কয়েকটি কমদামি চায়না ফোনে কাজ করবে না।
২. এটির মাধ্যমে ফোনের কোন ক্ষতি হলে আমি বা টেকটিউনস দায়ি থাকবে না। [তবে আশা রাখতে পারেন ক্ষতি হবে না]।
তাহলে এবার শুরুভকরা যাক।আল্লাহ্র নামে শুরু করবেন।এটি আমি আপনার পর্যায়ক্রমে বুঝাইয়া লিখছি।
★১. আপনার ফোন বন্ধ করুন এবং কিছু সময় অপেক্ষা করুন যতক্ষন পুরাপুরি অফ না হয়।।
★২. এবার আপনার ফোন যদি সনি বা স্যামসোং হয় তাহলে ভলিউম ডাউন+হোম+পাওয়ার বাটন আর অন্যান্য হলে ভলিউম আপ+পাওয়ার বাটন চেপে ধরে রাখুন যতক্ষণ নিচের ছবির মত না আসে।।
★৩. এবার পাওয়ার বাটন একবার চাপুন।চেপে ধরে রাখতে হবে না।
এবার আসল কাজ শুরু।
★৪. যখন এই ছবির মত আসে তখনি ছবির মত আসে তখনি আসল কাজ শুরু।।
★৫. এবার ভলিউম ডাউন বাটন চেপে নিচে নামুন সাবধান কোন ভাবেই যেন ভলিউম আপ না চাপ লাগে।এটি আপনার ওকে হিসাবে কাজ করবে।।
★৬. নিচে ব্যাকআপ নামে একটি অপশন আছে সেটিতে গিয়ে ওকে করুন অর্থাৎ ভলিউম আপ বাটন চাপুন।তারপর ব্যাকআপ শুরু হবে।আর হ্যা আপনার মেমোরিতে অবশ্যঈ ৭৫০ মেগাবাইটের উপর জায়গা থাকতে হবে।কিছু সময় অপেক্ষা করুন।ব্যাকআপ শেষ হলে পিছনে আসুন।
★৭. এবার রেস্টোর নাঅফশনটিতে চাপুন।এবার দেখুন অটোমেটিক ভাবে একটি অপশন আসবে।এইটাতে আবার চাপুন এবার রেস্টোর হতে শুরু করবে। রেস্টোর শেষ হলে ফিরে আসুন।
★৮. এবার রেবোর্ট করুন।।আর আপনার মোবাইলকে নতুন হিসাবে বুঝে নিন।।
এখানেই শেষ করছি আর কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন আর কোন সম্যসা হলে ফেইসবুকে আমাকে জানাবেন।ধন্যবাদ,ভাল থাকবেন।
আমি সাগর আহমেদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 63 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
অতৃপ্ত তৃষ্ণাকে প্রযুক্তির রস দিয়ে নিবারণ করতে চাই। https://sagor.xyz
আপনার টিউন টি /গুলো খুবই ভাল হচ্ছে। আপনার টিউনটি নন-ফরমেটিং অবস্থায় ছিল যা টিউনের রিডেবিলিটি (Readability) প্রচন্ড রকম কমিয়ে দেয়। টেকটিউনস থেকে তা ফরমেট করে দেওয়া হয়েছে। একটি সুন্দর ফরমেটেড টিউন টিউনের রিডেবেলিটি যেমন বৃদ্ধি করে তেমনি আপনার টিউনের ফলোয়ার ও বৃদ্ধি করে। টেকটিউনস থেকে ফরমেট করে দেওয়া মাধ্যমে নন-ফরমেটেড টিউন প্রকাশ না করে, একটু সময় নিয়ে, সুন্দর ভাবে টিউন ফরমেট করে প্রকাশ করার জন্য উৎসাহ করা হয়েছে যেন আপনি আপনার পরবর্তী সকল টিউন সঠিক ফরমেট করে টিউন প্রকাশ করতে পারেন। ফরমেটিং এর জন্য নিচে বেশ কিছু গাইডলাইন প্রদান করা হল। নিচের গাইড লাইন গুলো সঠিক ভাবে পড়ুন ও চর্চা করুন এবং আপনার পরবর্তী সকল টিউন ওয়েল ফরমেটেড হিসেবে প্রকাশ করুন।
➡ আপনি আপনার টিউনে প্রয়োজনীয় ছবি ও স্ক্রীনসট ব্যবহার করুন।
ছবি ও স্ক্রীনসট আপনার টিউনের মানকে ও টিউডার (টিউন রিডার) কে আকৃষ্ট করার মান আরও বাড়িয়ে তুলবে। কীভাবে টিউনে ছবি ও স্ক্রীনসট যোগ করবেন তা দেখার জন্য টেকটিউনসের ‘টিউন করা শিখে নিন’ ভিডিও টিউট গুলো https://www.youtube.com/playlist?list=PL578710DA5EB72D31 দেখুন।
➡ আপনার টিউন আর সুন্দর করে ফরমেট করুন।
বিভিন্ন পয়েন্ট গুলো বুলেট আকারে দিন। টিউনের প্রধান টপিত গুলো H2 করে দিন। সাব হেডিং গুলো H3 করুন। টিউনের কোন অংশে কখনও H1 হেডিং ব্যবহার করবেন না। নিজের সাইট বা কোন লিংক টিউডারের কাছে আকৃষ্ট করার জন্য কখনও কোন লিংকে হেডিং (h1,h2,h3) বা বড় টেক্সট করে দিবেন না। আপনার সাইটের লিংক দেবার জন্য টিউনের নিচে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে সাইটের লিংক দিন। এই টিউনটি https://www.techtunes.io/internet/tune-id/188009 লক্ষ করুন টিউডার ও টিউজিটরদের কোন প্রকার অযাচিত আকৃষ্ট না করে টিউনের শেষে; নিচে কীভাবে ব্লককোট করে “সৌজনে:” লিখে লিংক দেয়া হয়েছে। এতে আপনার টিউনের টিউডার ও টিউজিটরা আপনার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করবে। টিউনে কখনও বিভিন্ন টেক্সট ভিন্ন ভিন্ন কালার ব্যবহার করবেন না এতে টিউডার টিউনে পড়তে বিরক্তি বোধ করবে।
এই টিউনের ফরমেট গুলোকে আদর্শ হিসেবে নিয়ে সবসময় আপনার টিউন গুলোকে সুন্দর ফরমেটে উপস্থাপন করুন। এতে আপনার টিউনের পাঠযোগ্যতা টিউডার ও টিউজিটরের কাছে বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।
➡ আপনার টিউনে যদি প্রোগ্রামিং সংক্রান্ত টিউন হয় ও টিউনে কোডের ব্যবহার থাকে তাহলে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের কোড যেমন HTML, CSS, JS, PHP ইত্যাদি কোড সুন্দর ও সঠিক ভাবে দেখাতে টেকটিউনসের রয়েছে নিজেস্ব “কোড হাইলাইটার”। টেকটিউনসের “কোড হাইলাইটার” কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানতে এই টিউনটি https://www.techtunes.io/web-design/tune-id/77692/ দেখুন।
➡ টিউন করার আগে কিছু সময় নিয়ে পরিকল্পনা করুন।
➡ টিউডার ও টিউজিটররা বিস্তারিত, যত্ন নিয়ে, প্রয়োজনীয় ছবি যোগ করা ও সাবলীল ভাষার টিউনারদের খুবই পছন্দ করে। তাই সময় নিয়ে সুন্দর ভাবে, পরিপাটি করে ভাষা গুছিয়ে, আপনার মেধার পূর্ণ প্রয়োগ করে বিস্তারিত টিউন করুন।
অসম্পূর্ণ, অগোছালো, সুনির্দিষ্ট নয়, নাম মাত্র টিউন বা কোন রকম টিউন – এ ধরনের টিউন না করে সময় নিয়ে, সুন্দর ভাষার সুষ্ঠু প্রয়োগ করে, মেধার পূর্ণ ব্যবহার করে বিস্তারিত ভাবে টিউন করুন।
➡ কিছুদিন পর পর বা বেশ সময় ব্যবধানে টিউন না করে নিয়মিত টিউন করে কমিউনিটিতে আপনার বিশ্বস্থতা ধরে রাখুন। নিয়মিত টিউনারদের টিউডাররা খুব পছন্দ করে ও আস্থা রাখে। টিউন করার জন্য সপ্তাহের দুটি দিন বেছে নিন। এতে আপনার নিয়মিত টিউন করার ধারাবাহিকতা থাকবে।
টেকটিউনস বিজ্ঞান প্রযুক্তি চর্চার এক উন্মুক্ত সৌশাল নেটওয়ার্ক। টেকটিউনসে আপনার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চিন্তা চেতনা মনন, অভিজ্ঞতার প্রকাশ ঘটান। আপনার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জানা বিষয় গুলো প্রযুক্তির এই সুবিশাল নেটওয়ার্কে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিন। নিজেকে একজন মানসম্মত, দ্ক্ষ, কমিউনিটির অন্যদের সাথে বন্ধু ভাবাপন্ন টিউনার হিসেবে গড়ে তুলুন। হয়ে উঠুন একজন আদর্শ টেকটিউনার।
@মুরাদ: কাজ অবশ্যই করবে ।আপনি ওদের নিয়ম গুলা ভালো ভাবে অনুসরণ করেন । পুরাপুরি কাজে দিবে ।আপনার নামানো ফাইল এক্সট্রাক্ট করে তাতে নিয়ম দেওয়ার কথা । আর না হলে যদি অনেক গুলা ফাইল থাকে ওইটার মধ্যে , তবে টা SP Flash Tool দিয়ে ফ্ল্যাশ দেন । আশা করি সমাধান হবে । 🙂
পিকচার টা সাপোট করলো না কেন??