বিদায়ের পথে ২০১৩ সাল। রেখে যাচ্ছে অনেক স্মৃতি। স্মার্টফোন বাজারে স্বরণ রাখার মতো আচড় কেটেছে ২০১৩।
আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম নির্বাচিত ২০১৩ সালের সেরা ১২ টি স্মার্টফোন
☛ আইফোন ৫এস
১১২ গ্রামের আইফোন ৫এস-এ ব্যবহার করতে হবে ন্যানো সিম। ১৬, ৩২ ও ৬৪ গিগাবাইট মেমোরির ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ৭.০। ৭ চিপসেট, ১৩০০ গিগাহার্জ ডুয়াল কোর প্রসেসর এবং পাওয়ারভিআর জি৬৪৩০ গ্রাফিকস প্রসেসর। ৪ ইঞ্চি কর্নিং গরিলা গ্লাস পর্দার স্মার্টফোনটির টাচস্ক্রিন আইপিএস এলসিডি, যা ফিঙ্গারপ্রিন্ট মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে চাইলে ব্যবহার করতে হবে সাফারি ব্রাউজার। ডুয়াল এলইডি ফ্ল্যাশ, অটো ফোকাস, ফেইস ডিটেকশনযুক্ত মূল ক্যামেরা ৮ মেগাপিক্সেলের। ১৫৭০ অ্যাম্পিয়ারের লিথিয়াম ব্যাটারির টকটাইম ১০ ঘণ্টা এবং স্ট্যান্ডবাই টাইম ১০ দিন। ধূসর, সাদা, তামাটে ও সোনালি রঙের ফোনটিতে রয়েছে ব্লু-টুথ ৪.০, ওয়াই-ফাই ও রেডিও ব্যবহারের সুবিধা।
☛ স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৩
৫.৭ ইঞ্চি আই পপিং অ্যামোলেড ক্যাপটিভ টাচস্ক্রিন পর্দার ১০৮০ পিক্সিলের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৩' আকারে বড় হলেও অনেক চিকন ও হালকা। ওজন মাত্র ১৬৮ গ্রাম। অ্যানড্রয়েড ৪.৩ জেলিবিনচালিত এ ফোনটির অভ্যন্তরীণ মেমোরি ৩২ গিগাবাইট হলেও ২৪.১৫ গিগাবাইট উন্মুক্ত রাখা হয়েছে ব্যবহারকারীর জন্য। বাকি জায়গা স্যামসাংয়ের নিজস্ব অ্যাপসের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটিতে আছে স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ এমএসএম ৮৯৭৪ চিপসেট, ২৩০০ মেগাহার্জের কোয়াড কোর প্রসেসর এবং অ্যাড্রিনো ৩৩০ গ্রাফিকস প্রসেসর। এলইডি ফ্ল্যাশযুক্ত ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় রয়েছে ডুয়ালশট, এইচডি ভিডিও ও ইমেজ টেকনোলজি, টাচ ফোকাস, স্মাইল ও ফেইস ডিটেকশন এবং প্যানোরোমা সুবিধা। লিথিয়াম আয়ন ৩২০০ অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিতে ২৫ ঘণ্টা টকটাইম, ২৫ ঘণ্টার স্টান্ডবাই টাইম সুবিধা আছে। আছে ব্লু-টুথ ৪.০, ওয়াই-ফাই, ৩.০ ইউএসবিও।
☛ স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৪
অ্যানড্রয়েড ৪.২ জেলিবিনচালিত ১৩০ গ্রাম ওজনের গ্যালাক্সিএস৪-এ ব্যবহার করা হয়েছে এজিনস ৫ অক্টা ৫৪১০ চিপসেট, কোয়াড কোর ১.৬/১.২ গিগাহার্জ কর্টেক্স এ১৫/৭ প্রসেসর এবং ২ গিগাবাইট র্যাম। আছে ১০৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলের ৫ ইঞ্চি কর্নিং গরিলা গ্লাস৩সহ সুপার অ্যামোলেড ক্যাপটিভ মাল্টিটাচ টাচস্ক্রিন পর্দা। এর অভ্যন্তরীণ মেমোরি ১৬, ৩২ ও ৬৪ গিগাবাইট। ১৩ মেগাপিক্সেল প্রধান ক্যামেরায় রয়েছে অটো ফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ, ডুয়ালশট, ফেইস ও স্মাইল ডিটেকশন সুবিধা। ওয়াই-ফাই হটস্পট, ব্লু-টুথ ৪.০, ইনফ্রারেড, মাইক্রো ইউএসবি ২.০, জিপিএস থাকলেও এতে নেই কোনো রেডিও। সাদা, কালো ও নীল রঙের ফোনটিতে ২৬০০ অ্যাম্পিয়ার লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির কল্যাণে পাওয়া যাবে ৩৭০ ঘণ্টার স্ট্যান্ডবাই, ১৭ ঘণ্টার টকটাইম ও ৬২ ঘণ্টার মিউজিক প্লে সুবিধা
☛ সনি এক্সপিরিয়া জেড ১
১৭০ গ্রাম ওজনের 'সনি এক্সপিরিয়া জেড১'-এ রয়েছে ধুলাবালি ও পানি প্রতিরোধক ব্যবস্থা। পানির ১ মিটার নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত এতে পানি প্রতিরোধক ব্যবস্থা কাজ করবে। অপারেটিং সিস্টেম অ্যানড্রয়েড ৪.২ জেলিবিনচালিত ফোনটিতে আছে ৫ ইঞ্চি ট্রিলুমিনাস পর্দা ও ১০৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলের টিএফটি ক্যাপটিভ। এর ২০.৭ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় অটো ফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ, ফেইস ডিটেকশন, ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন এবং প্যানোরোমা সুবিধা আছে। এর অভ্যন্তরীণ মেমোরি ১৬ গিগাবাইট হলেও মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে সর্বোচ্চ ৬৪ গিগাবাইট পর্যন্ত। ৩০০০ অ্যাম্পিয়ারের লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির কল্যাণে গান শোনা যাবে একটানা ১১০ ঘণ্টা পর্যন্ত। সাদা, কালো ও গোলাপি রঙের ফোনটিতে রয়েছে ওয়াই-ফাই, ব্লু-টুথ, মাইক্রোইউএসবি, এফএম রেডিওসহ অনেক সুবিধা।
☛ এইচটিসি এ ওয়ান
অপারেটিং সিস্টেম অ্যানড্রয়েড ৪.৩ জেলিবিনচালিত ১৪৩ গ্রামের এইচটিসির ফোনটিতে রয়েছে ১০৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলের ৪.৭ ইঞ্চির সুপার এলসিডি ৩ কর্নিং গরিলা গ্লাস পর্দা, যা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর সমর্থন করে। রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশযুক্ত ৪ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা এবং ২.১ মেগাপিক্সেল ফ্র্রন্ট ক্যামেরা। এতে ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকম এপিকিউ ৮০৬৪ স্ন্যাপড্রাগন ৬০০ চিপসেট, কোয়াড কোর ১.৭ গিগাহার্জ ক্রেইট ৩০০ এবং অ্যাড্রিনো ৩০০ গ্রাফিকস প্রসেসর। তথ্য ধারণের জন্য ব্যবহার করা যাবে সর্বোচ্চ ৩২ গিগাবাইটের মেমোরি কার্ড। ২৩০০ অ্যাম্পিয়ার লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারিতে কথা বলা যায় টানা ১৮ ঘণ্টা। কালো, তামাটে, লাল, নীল ও সোনালি রঙের ফোনটিতে অন্যান্য সুবিধার মধ্যে আছে ব্লু-টুথ ৪.০, ইনফ্রারেড, আরডিএসসহ রেডিও।
☛ এলজি জি ২
অ্যানড্রয়েড জেলিবিন ৪.২.২ অপারেটিং সিস্টেমচালিত ১৪৩ গ্রাম ওজনের এলজি জি২ স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৫.২ ইঞ্চির ১০৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলের আইপিএস এলসিডি মাল্টিটাচ টাচস্ক্রিন এবং দাগ প্রতিরোধক পর্দা। এর প্রধান ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল ও ফ্রন্ট ক্যামেরা ২.১ মেগাপিক্সেল। রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশ, হোয়াইট ব্যালেন্স ও প্যানোরোমা। স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ এমএসএম ৮৯৭৪ চিপসেট, ২২৬০ মেগাহার্জ কোয়াড কোর ক্রেইট ৪০০ প্রসেসরযুক্ত ফোনটিতে রয়েছে ২ গিগাবাইট র্যাম এবং ৩০০০ অ্যাম্পিয়ার লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। এর অভ্যন্তরীণ মেমোরি সর্বোচ্চ ৩২ গিগাবাইট। এফএম, মাইক্রো সিম, জিপিএস, ব্লু-টুথ ৪.০, ওয়াই-ফাই ও মোবাইল হটস্পট এবং মাইক্রো ইউএসবি ২.০ সুবিধা রয়েছে ফোনটিতে। সেরা পর্র্দা, মানসম্মত ক্যামেরা, সেরা অডিও, আকর্ষণীয় প্লাস্টিক বডি এবং পাওয়ারহাউস এটিকে নিয়ে এসেছে বছরের সেরা দুইয়ে।
☛ এইচটিসি ওয়ান মিনি
৭২০ বাই ১২৮০ পিক্সেলের ৪.৩ ইঞ্চি মাল্টিটাচ টাচস্ক্রিন পর্দার ১২২ গ্রাম ওজনের অ্যালুমিনিয়াম বডির ফোনটিতে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যানড্রয়েড ৪.২.২ জেলিবিন ব্যবহার করা হয়েছে। এর ৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরায় রয়েছে এলইডি ফ্ল্যাশ ও অটো ফোকাস সুবিধা। কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৪০০ এবং ডুয়াল কোর ক্রেইট ১৪০ মেগাহার্জ এবং গ্রাফিকস প্রসেসর অ্যাড্রিনো ৩০৫ চালিত স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ১ গিগাবাইট র্যাম, জিপিএস, ব্লু-টুথ ৪.০, ওয়াই-ফাই, মাইক্রোইউএসবি ২.০ সুবিধা। এর অভ্যন্তরীণ মেমোরি ১৬ গিগাবাইট। ১৮০০ অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির টকটাইম ২০.৭২ ঘণ্টা এবং স্ট্যান্ডবাই ২০.৮ দিন। এইচটিসি ফোনগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে কমদামি।
☛ নকিয়া লুমিয়া ৫২০
স্মার্টফোনের বাজারে অ্যানড্রয়েডের সঙ্গে ভালোই লড়াই করছে উইন্ডোজ ফোন। কম দামের উইন্ডোজ ফোনের সংখ্যা তুলনামূলক কম। তবে 'নকিয়া লুমিয়া ৫২০' এর ব্যতিক্রম। এতে রয়েছে ৪ ইঞ্চির দাগ প্রতিরোধক আইপিএস ডিসপ্লে। দ্বিতীয় ও তৃতীয়- এ দুই প্রজন্মের নেটওয়ার্কই কাজ করে নকিয়ার এই স্মার্টফোনে। ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দিয়ে রেকর্ড করা যায় উচ্চমানের ভিডিও। চতুর্থ প্রজন্মের ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাইয়ের পাশাপাশি থ্রিজি প্রযুক্তিও রয়েছে এতে। চলবে উইন্ডোজ এইট অপারেটিং সিস্টেমে। আছে ১ গিগাহার্জ কোয়ালকম ডুয়াল কোর প্রসেসর, ৫১০ মেগাবাইট র্যাম, ৩.৫ এমএম অডিও জ্যাক পোর্ট ও ৮ গিগাবাইট অভ্যন্তরীণ মেমোরি। বেশি তথ্য রাখতে সর্বোচ্চ ৬৪ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করা যাবে। হলুদ, লাল, সাদা ও কালো রঙে পাওয়া যাচ্ছে লুমিয়া ৫২০।
☛ এল জি জি ফ্লেক্স
আরেকটি অভিনব স্মার্টফোন হচ্ছে এলজির জি ফ্লেক্স। স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি রাউন্ডের পর বাঁকানো ডিসপ্লেযুক্ত দ্বিতীয় স্মার্টফোন হচ্ছে জি ফ্লেক্স। এ বছরের ২৮ অক্টোবর ছয় ইঞ্চি মাপের ‘জি ফ্লেক্স’ নামের বাঁকানো স্মার্টফোনের ঘোষণা দেয় এলজি। এতে অর্গানিক লাইট এমিটিং ডায়োড বা ওএলইডি ব্যবহার করা হয়েছে। রয়েছে ২.২ গিগাহার্টজের কোয়াড কোর চিপসেট, অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ ও ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
☛ নকিয়া লুমিয়া ১০২০
নকিয়ার অভিনব ক্যামেরা প্রযুক্তির স্মার্টফোন ৪ দশমিক ৫ ইঞ্চি মাপের লুমিয়া ১০২০।
স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ৪১ মেগাপিক্সেলে ছবি তোলার সেন্সর, ৬ লেন্সবিশিষ্ট কার্ল জেইস অপটিকস, অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার ও অপটিক্যাল জুম; অর্থাত্ লুমিয়া ১০২০ মডেলের ক্যামেরার মাধ্যমে জুম ইন ও ছবি রিফ্রেম করা সম্ভব। ১ দশমিক ৫ গিগাহার্টজের স্ন্যাপড্রাগন এস৪ প্রসেসর ও দুই গিগাবাইট র্যাম।
☛ গুগল নেক্সাস ৫
১০৮০ বাই ১৯২০ পিক্সেলের ৫ ইঞ্চি দাগ প্রতিরোধক গ্লাস আইপিএস এলসিডি পর্দার মাল্টিটাচের নেক্সাস ফোনে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাক ও ১.৩ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা, অ্যানড্রয়েড ৪.৪ কিটক্যাট মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম, অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন, এলইডি ফ্ল্যাশ, অটো ফোকাস, ফেইস ডিটেকশন, হোয়াইট ব্যালেন্স, প্যানোরোমা এবং তারবিহীন ফোন চার্জ করার সুবিধা। ওয়াই-ফাই ও মোবাইল হটস্পট সুবিধার স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ২২৬০ মেগাহার্জ কোয়াড কোর প্রসেসর, ২ গিগাবাইট র্যাম, ১৬ গিগাবাইট অভ্যন্তরীণ মেমোরি। ১৩০ গ্রাম ওজনের ফোনটিতে অবশ্য মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ নেই।
☛ মটো এক্স
মটোরোলার মটো এক্স স্মার্টফোনটিকে শীর্ষ স্মার্টফোনগুলোর সঙ্গে তুলনা করা চলে না। তবে এই স্মার্টফোনটি এ বছরের আলোচিত স্মার্টফোনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। বাজারে আসার আগে দীর্ঘদিন ধরেই ৪ দশমিক ৭ ইঞ্চি মাপের অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর ‘মটো এক্স’ স্মার্টফোনটি নিয়ে প্রযুক্তি বাজারে গুঞ্জন ছিল। মটোরোলার নতুন স্মার্টফোনটির হার্ডওয়্যার তৈরি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। স্মার্টফোনটিতে কাস্টোমাইজ করার বিশেষ সুবিধার পাশাপাশি ভয়েস কমান্ড, টাচলেস কন্ট্রোল সিস্টেম প্রভৃতি সুবিধা রয়েছে। ডুয়াল-কোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসরযুক্ত স্মার্টফোনটিতে রয়েছে উন্নত ডিসপ্লে রেজুলেশন। স্মার্টফোনটির পেছনে রয়েছে ১০ মেগাপিক্সেল ও সামনে রয়েছে ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
সময় হলে আমার ব্লগ থেকে একবার ঘুরে আসতে পারেন | আমার ব্লগ
ফেইসবুক এ আমি
আমি রাসেল মাহমুদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 23 টি টিউন ও 46 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
দারুন!!! আমি যদি একটা আইফোন কিনতে পারতাম?