প্রেম মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই যুগে যুগে রচিত হয়েছে সহস্র প্রেমের উপাখ্যান। কেউ প্রেমে পড়ে কষ্ট পায়; কেউ পায় সুখ। নারী-পুরুষ সবার জীবনেই কোন না কোন সময় প্রেম আসে। কেউ কেউ তা বুঝতে পারে। আবার অনেকেই বুঝতে পারে না। সুতরাং, সবার জীবনেই প্রেম ও ভালবাসার কোন না কোন গল্প থাকে। আর মানুষ তার নিজ জীবনের গল্পের চেয়ে অন্যের গল্পই বেশি পছন্দ করে। কিন্তু অন্যদের প্রেমের গল্প অধিকাংশই আমাদের অজানা থাকে। তাই WikiReZon টীম আবেগ মাখা এমন অনেক অদ্ভুত প্রেমের গল্প নিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
পিজা রেসিপি না বলে লোভনীয় পিজ্জা রেসিপি বললেই বেশি মানায়। কারণ পিজ্জা কথাটা শুনলেই মনটা কেমন যেন করে উঠে। আর খেতে যে লোভ হয়, সে তো বলাই বাহুল্য। 😀 তাই ভোজন রসিকরা পিৎজা রেসিপি দেখলেই হয়ে উঠেন দ্বিগুণ আগ্রহী।
বাংলা খাবার রেসিপি তো অনেক দেখেছেন। বারবিকিউ রেসিপি, নাস্তা রেসিপি, টিফিন রেসিপি, ব্রেকফাস্ট ও লাঞ্চ রেসিপি, গ্রিল রেসিপি, নুডুলস, পাস্তা ও চাওমিন রেসিপি, চায়নিজ রেসিপি, চাইনিজ রেসিপি, স্যান্ডউইচ-বার্গার রেসিপি, কাপ কেক রেসিপি- কম বেশি সবাই ট্রাই করেছেন। রান্নার রেসিপি ঘাটতে ঘাটতে অনেক কিছুই জেনেছেন।
তবে যত রকম ফাস্টফুড (ফাষ্টফুড) রেসিপি আছে, পিজ্জা তার মধ্যে সবচেয়ে স্পেশাল রেসিপি। তাই যারা সহজ পিজা রেসিপি খুঁজছেন, তাদের জন্য ডেভেলপার টীম WikiReZon নানান স্বাদের পিজা রেসিপি দিয়ে এই অ্যাপটি সাজিয়েছে।
যারা সুস্বাদু পিজা বানানোর জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন, তাদের জন্য এই অ্যাপটি একটি উপহার। তাই ঘরোয়া উপায়ে ঝটপট বানিয়ে নিন মজার মজার পিজা। এই অ্যাপে প্রায় সকল প্রকার পিজা রেসিপি পাওয়া যাবে।
ভূত কিংবা পিশাচের গল্প কম-বেশি সবাইকেই রোমাঞ্চকর অনুভূতি দেয়। ভয় পেলেও তাই অনেকেই এসব গল্প পড়ে থাকে। ভূত আছে কি নেই সে তর্ক না করে অনেকেই শুধু থ্রিল ও লোমহর্ষক অনুভূতি পাওয়ার জন্য হরর বা ভৌতিক গল্পগুলো পড়তে চায়। আর ভৌতিক গল্প মানেই ভয় জাগানো গল্প। ভয়ানক এসব গল্প শরীরে সত্যি শিহরণ জাগায়। তবে এ অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে রাখাই কাম্য। যারা পিশাচের গল্প ও ভৌতিক কাহিনী পড়ে স্বেচ্ছায় ভয়ের শীতল রাজ্যে প্রবেশ করতে চায়, তাদের জন্য WikiReZon টীম ভয়ংকর কিছু গল্প সংগ্রহ করে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর। এ এমন এক মায়ার বন্ধন যা মানুষ সহজে এড়াতে পারে না। তাই যুগে যুগে রচিত হয়েছে সহস্র ভালোবাসার কাহিনী। অনেকের জীবনেই ভালোবাসা নিয়ে মজার-মজার ও আকর্ষণীয় গল্প রয়েছে। বইয়ের পাতায় কিংবা মোবাইলে এসব গল্প পড়তে ভালোই লাগে। কিন্তু বাস্তব জীবনের ভালবাসার গল্প বইয়ের পাতার গল্পের চেয়েও অনেক বেশি সুন্দর। ভালোবাসার কিছু গল্প বেশ আনন্দ দেয়। আবার কিছু গল্প দেয় কষ্টের অনুভূতি। অবশ্য কষ্টের গল্পের মাঝেও মানুষ এক ধরণের আনন্দ খুঁজে পায়। মানুষ তাই ভালোবাসার গল্প পড়তে চায়, জানতে চায়। তাই WikiReZon টীম আনন্দ ও কষ্টমিশ্রিত এমন অনেক ভালবাসার গল্প নিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
স্যান্ডউইচ? ওহ! ঐ যে দুই স্লাইস রুটির মাঝে কী কী যেন দিয়ে একটা খাবার বানায়, ঐটা তো? হ্যাঁ, ঠিক তাই। শুনতে ও দেখতে খুব সাধারণ মনে হলেও খেতে অসাধারণ এই খাবারটি আপনার মনকে জয় করতে পারে খুব সহজেই। আর তৈরি করা? সেতো আরও সহজ!! ঘরে বসে খুব সহজেই মজাদার স্যান্ডউইচ তৈরি করে ফেলা যায়। বলা যেতে পারে স্যান্ডউইচ খাওয়ার চেয়ে বানানো আরও সোজা। এর জন্য খুব আহামরি কৌশল প্রয়োগ না করলেও চলে। আপনার আগ্রহ, রুচি ও স্বাদের ধারণা থাকলেই চলবে। অতএব, ঝটপট তৈরি করে ফেলতে পারেন আপনার পছন্দসই কিছু স্যান্ডউইচ। তৈরি করতে খুব কম সময় লাগে বলে ব্যাচেলর বা মেস লাইফে ছেলে-মেয়েদের কাছে স্যান্ডউইচ বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার।
আর ফাস্টফুডের দোকানে গেলে স্যান্ডউইচ খেতে ইচ্ছে করে না এমন কেউ আছে? ক্রিসপি, ক্রানচি ও জুসি স্যান্ডউইচ কি ভোজন রসিককে আকৃষ্ট না করে পারে? তাই বার্গার, পিজা ইত্যাদির পাশাপাশি স্যান্ডউইচও বেশ মুখরোচক একটি খাবার হিসেবে প্রচলিত। ফাস্টফুড হলেও পুষ্টিকর খাবার হিসেবে সারা পৃথিবীতেই স্যান্ডউইচ বেশ পরিচিত এক নাম। স্লাইস করা রুটির মাঝে চিকেন বা বিফ অথবা চিংড়ি বা ভেজিটেবল, সাথে মেয়োনেজ, চিজ ও বাটারসহ মজাদার কিছু উপাদান দিয়ে অনায়াসেই তৈরি করে ফেলতে পারেন স্যান্ডউইচ। তাই WikiReZon টীম সুস্বাদু ও মজাদার স্যান্ডউইচ বানানোর কিছু অসাধারণ রেসিপি দিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
শোয়া বা বসা থেকে উঠার সময় হঠাৎ মাথা ঘুরে গেল। বয়সকালে এভাবে মাথা ঘুরে যাওয়াটা একটি সাধারণ ঘটনা। তবে অন্য কোন অঙ্গ হলে এক কথা ছিল। কিন্তু এ যে মাথার ব্যাপার! মাথা ঘুরালে যে দুনিয়াটাই ঘুরতে থাকে। তাই খুব অল্প সময়ের জন্য মাথা ঘুরালেও দুশ্চিন্তার শেষ থাকে না। মাথা ঘুরালে পরে মাথায় ঢুকে আরেক টেনশন। নাম তার রক্তচাপ। অবশ্য রক্তচাপ শব্দটির চেয়ে ‘প্রেশার’ শব্দটিই আমাদের কাছে ব্যাপক পরিচিত। হ্যাঁ, এ বয়সে কারো মাথা ঘুরালে প্রেশার বা রক্তচাপের কথাই প্রথমে মনে আসে। অবশ্য প্রেশার আজকাল আর বয়সের ফ্রেমে আবদ্ধ নয়।
নির্ভুলভাবে প্রেশার মাপা অতি আবশ্যক। কারণ প্রেশার মাপায় ভুল হলে একজন রোগী যে হয়তো প্রেশারের ওষুধ খাচ্ছে, সে হয়তো প্রেশার কম মনে করে ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দিতে পারে। হাতের কাছে রক্তচাপ মাপার বিশেষজ্ঞ না থাকলে তাই বিশাল সমস্যা। প্রাপ্ত বয়স্ক হলেই আজকাল প্রেশারের সমস্যা দেখা দেয়। হাই প্রেশার ও লো প্রেশার সমস্যার ব্যাপকতার ফলে ব্লাড প্রেশার মাপার সঠিক নিয়ম জানার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে WikiReZon টীম রক্তচাপ মাপার নিয়ম সম্পর্কিত এ অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
ফলে ভেজাল! মাংসে ভেজাল! দুধে ভেজাল! মাছে ভেজাল! শাক-সবজিতেও ভেজাল! চারিদিকে শুধু ভেজালের বেড়াজাল। আর এই বেড়াজালে আটকা পড়েছে শহর-নগর, পথ-প্রান্তর, গ্রাম-গঞ্জ তথা সমগ্র দেশের মানুষ। খাদ্যে সাধারণত ফরমালিন, কার্বাইড, কাপড়ের রঙ, ইউরিয়া সার ইত্যাদি রাসায়নিক দ্রব্য মিশানো হয়। এসব দ্রব্যমিশ্রিত খাদ্য ও ফল-মূল মানব দেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর। মানুষের কিডনি, হার্ট ইত্যাদির জন্য ভেজালযুক্ত খাবার খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। ভেজাল খাবার দিয়ে পুরো বাজার ছেয়ে গেছে। কাজেই ফ্রেশ খাবার কোথায় পাওয়া যায় সেটা জানতে হবে। এর সাথে সাথে ফ্রেশ বা তাজা খাবার চিনতে হবে। যারা সচরাচর বাজার করেন, তারা খুব সহজেই টাটকা ও সতেজ খাবার চিনে কিনতে পারেন। তাই ফ্রেস খাবার চেনার জন্য অভিজ্ঞদের পরামর্শ অবশ্যই সর্বজনগ্রাহ্য। এছাড়াও তাজা ফল, ফ্রেশ শাক-সব্জি চেনার জন্য কিছু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি রয়েছে। সেগুলো সম্পর্কেও জ্ঞান থাকা দরকার। তাই তাজা, টাটকা, সতেজ ও ফ্রেশ খাবার চেনার উপায় নিয়ে WikiReZon টীম এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
বসন্ত বা শীতে, হাঁসের মাংস খেতে কে করেছে মানা, যদি রেসিপি থাকে জানা। মনে করুন, কাউকে জিজ্ঞাসা করা হলো- “হাঁসের মাংস খেয়েছেন?” সবচেয়ে সম্ভাব্য উত্তর হবে- “না, এখনো তো খেয়ে দেখিনি।” ঠিক তাই। আমাদের অনেকেই কখনো হাঁসের মাংস খেয়ে দেখেননি। যারা শুধু চিকেন, বীফ বা মাটন আইটেম খেয়েছেন, কিন্তু এখনো হাঁসের কোন রেসিপি ট্রাই করেননি, তাদের উদ্দেশ্যে বলছি কী যে মিস করেছেন (আহা রে!) তা বলে বোঝানো যাবে না। হাঁসের মাংস আসলেই খুব মজার। তবে সেটা যে না খেয়েছে তাকে বলে বোঝাতে পারব না। তবে হ্যাঁ, রান্না করে খেয়ে দেখলে আর কোন কথাই থাকে না। সুতরাং, আজই হাঁসের কোন একটি রেসিপি দেখে হাঁসের মাংস রান্না করে দেখুন। আশা করি হতাশ হবেন না। আর হ্যাঁ, একবার হাঁসের মাংসের মজা পেয়ে গেলে প্রায়ই খেতে ইচ্ছা করবে। বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হাঁসের মাংস খাওয়া হয়। হাঁসের মাংস বিভিন্ন ভাবে রান্না করে বেশ মজা করে খাওয়া যায়। আস্ত হাঁসের কাবাব একটি ব্যাপক জনপ্রিয় ও পরিচিত খাদ্য।
বাংলাদেশের সিলেট জেলায় অনেক বেশি হাঁসের গোশত (রাজহাঁস সহ) খাওয়া হয়। হাঁসের মাংস নরমাল ঝাল করে, ভুনা করে কিংবা কাবাব করে খাওয়া যায়। গোটা হাঁসের কাবাব খেতে খুবই অসাধারণ স্বাদ। হাঁসের মাংস দিয়ে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু রেসিপি হতে পারে। তাই WikiReZon টীম হাঁসের মাংসের কিছু অসাধারণ রেসিপি দিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
চোখের সামনে দেখতে পেলেন কেউ একজন হঠাৎ করে মূর্ছা গেছে বা অজ্ঞান হয়ে গেছে। কিংবা আপনার পাশের লোকটি হঠাৎ খিঁচুনি দিয়ে পড়ে গেছে। এমন অবস্থায় বুঝতে হবে লোকটির হয়তো মৃগী রোগ (Epilepsy) রয়েছে। মৃগী রোগকে অনেকে মিরকি ব্যারামও বলে থাকে। মস্তিষ্কের অতি সংবেদনশীলতার জন্য এটা হতে পারে। তবে সকল ধরণের খিঁচুনি মানেই মৃগী রোগ নয়। আমরা অনেক সময় মহিলাদের হিস্টিরিয়া রোগের খিচুনিকে মৃগী রোগের খিঁচুনি বলে ভুল করি। তাই এ বিষয়েও সঠিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। ব্রেইন টিউমার, মাথায় আঘাত, মানসিক প্রতিবন্ধিতা, নেশাজাতীয় ওষুধ সেবনসহ আরও নানা কারণে খিঁচুনি হতে পারে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের রক্তে সুগার হঠাৎ বেড়ে গেলে বা কমে গেলেও খিচুনী সমস্যা হতে পারে। খিঁচুনি উঠলে তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে হবে। সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি ভেষজ ওষুধ ও চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমেও খিচুনী রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে এ ধরণের রোগীকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। মৃগী বা খিঁচুনি সমস্যায় করণীয় নিয়ে WikiReZon টীম এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
কোল্ড কফি, ব্ল্যাক কফি, হট কফি; সাথে সুন্দর সেলফি! ঠিক তাই। চা এর পাশাপাশি কফি খাওয়াটাও আজকাল আমাদের বেশ অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তাই আশেপাশে ভাল কোন কফিশপ থাকলে প্রায়ই কফি খাওয়া হয়। আর সুন্দর সুন্দর ফটো তুলে ফেসবুকে আপলোড দেয়া হয়। আবার ফেসবুকের বিভিন্ন ফুড রিভিউ গ্রুপে রিভিউও দেওয়া হয়। সুতরাং, বোঝাই যাচ্ছে কফি খাওয়ার অভ্যাস এখন অন্য লেভেলে! এসব কফির রয়েছে আবার বাহারি নাম- এসপ্রেসো, ল্যাটে, মোকা, ক্যাফে অ্যামেরিকানো ইত্যাদি। আরো রয়েছে কফি ব্লিজার্ড, চকলেট কফি। খিলগাঁও, তালতলা এলাকা তো এখন পুরো কফিময়। আশেপাশের এলাকাসহ অনেক দূর-দূরান্ত থেকে তরুণ, যুবা, বয়স্ক- সবাই আসে বাহারি নামের কফির স্বাদ পেতে। রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী কফি রেসিপি অনেক রকম হতে পারে। তাই WikiReZon টীম ইনস্ট্যান্ট কফি বানানোর কিছু অসাধারণ রেসিপি দিয়ে এই অ্যাপটি ডেভেলপ করেছে।
এছাড়াও আমাদের সব এপস এর লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন অথবা ছবিতে ক্লিক করুন।
আমি সোহাগ হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 61 টি টিউন ও 10 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 11 টিউনারকে ফলো করি।