বাংলাদেশের জমি জমা ও ভূমির পরিমাপ জানুন এবং শিখুন এই অ্যাপ থেকে।

শুরুতে সবাইকে আমার সালাম দিয়ে আজ আবার আপনাদের মাঝে ফিরে এলাম।  আসসালামুয়ালাইকুম, আপনারা কেমন আছেন আশা করি সবাই ভালো আছেন। আপনার ভালো থাকাকে আরো ভালো করতে আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম জমি জমা ও ভূমির পরিমাপ জানা এবং শিখার এই অ্যাপ টি।  আমাদের চারপাশে বেশিরভাগ মানুষই সুধু জমি জমা সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই দেন্দে জরিয়ে পরে আর এর বেশির ভাগ কারন না জানা এবং না বুঝার কারনে। তাই বলা তো যায়না কার কখন এই জমি জমা মাপ ঝোক এর প্রয়োজন হয়ে পরে। তাই আর দেরি নাকরে App ডাউনলোড করুন আর শেখা শুরু করুন এখন থেকেই।

প্রথমে নিচ থেকে Android App টি ডাউনলোড করে নিন –

Download Now

চলুন এই App টির কিছু  Screenshot দেখ নিই -

চলুন এই App টির কিছু বৈশিষ্ট্যও দেখ নিই -

- ইঞ্চি, ফুট ও গজ দিয়ে জমির মাপ।
- শতাংশ ও একরের হিসাব।
- কাঠা, বিঘা ও একর এর পরিমাপ।
- শিকল দিয়ে জমি মাপা এবং পদ্ধতি।
- বিঘা ও কাঠার হিসাব।
- বিভিন্ন অঞ্চলে চালু থাকা ভূমি মাপার কৌশল।
- জমির খতিয়ান এবং নকশা সম্পর্কে ধারনা।

অনলাইনের অনেক সূত্র থেকে সব তথ্য এক জায়গায় করার চেষ্টা করেছি এই অ্যাপে।

ভালো লাগলে বা যে কোন পয়োজনে টিউমেন্ট করুন।

ধন্যবাদ সবাইকে।  মানুষ মাত্রই ভুল হয় তাই কোন ভুল হলে দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই। এখনকার মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি কিছুখন পর আবার ফিরে আসব।

সময় পেলে আমার সাইট ভিজিট করবেন Iconsoftr.com

Level 0

আমি মো মনিরুজ্জামান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

জমি বা ভূমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ নিজের জমি নিজেই পরিমাপ করুন

ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এককের মানে বিভিন্নতা পরিদৃষ্ট হয়।

বাংলাদেশে জমি বা ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলা লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজে ব্যবহার্য দুই প্রকার পরিমাপ হলো শতাংশের হিসাব ও কাঠা’র হিসাব। এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক এই যে এক একরের এক শত ভাগের এক ভাগকে বলা হয় “এক-শতাংশ” জমি। অধিকতর প্রচলিত শব্দবন্ধ হলো “এক ডেসিমাল জমি“। অন্যদিকে কাঠার উর্ধ্বতর একক হলো “বিঘা” এবং বিঘা’র উর্ধ্বতর একক হলো “একর।” ২০ কাঠা সমান এক বিঘা জমি এবং তিন বিঘা সমান এক একর জমি। এই পরিমাপ সর্বজনীন, এবং “প্রমিত মান” (Standard Measurement) হিসেবে সরকারীভাবে অনুমোদিত। তবে আন্তজার্তিক প্রয়োজনে কখনো কখনো সরকারী কাগজে হেক্টর ব্যহার করা হয়ে থাকে।

ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এককের মানে বিভিন্নতা পরিদৃষ্ট হয়।

বাংলাদেশে জমি বা ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলা লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজে ব্যবহার্য দুই প্রকার পরিমাপ হলো শতাংশের হিসাব ও কাঠা’র হিসাব। এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক এই যে এক একরের এক শত ভাগের এক ভাগকে বলা হয় “এক-শতাংশ” জমি। অধিকতর প্রচলিত শব্দবন্ধ হলো “এক ডেসিমাল জমি“। অন্যদিকে কাঠার উর্ধ্বতর একক হলো “বিঘা” এবং বিঘা’র উর্ধ্বতর একক হলো “একর।” ২০ কাঠা সমান এক বিঘা জমি এবং তিন বিঘা সমান এক একর জমি। এই পরিমাপ সর্বজনীন, এবং “প্রমিত মান” (Standard Measurement) হিসেবে সরকারীভাবে অনুমোদিত। তবে আন্তজার্তিক প্রয়োজনে কখনো কখনো সরকারী কাগজে হেক্টর ব্যহার করা হয়ে থাকে।

খতিয়ানঃ
জমি পরিমাপ পদ্ধতি মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।
জমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
https://getnote.com.bd/2019/12/09/%e0%a6%9c%e0%a6%ae%e0%a6%bf-%e0%a6%aa%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%aa/