অনেক ঝামেলা কাটিয়ে, সময় হাতে নিয়ে টিউনটি করতে বসলাম। টিউনের শিরোনাম দেখে নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝে ফেলেছেন টিউনের বিষয়টি কী....
এই ধরনের টিউন করতে ভয়ই লাগে কারন অনেক মানুষ আছে যারা হ্যাকিং রিলেটেড টিউন দেখলে না পড়েই নেগেটিভ মার্কা কমেন্ট করে বসে যা টিউনারকে চরম নিরুৎসাহিত করে টিউন করতে। তাদের জানা উচিৎ টেকটিউন্স এই ধরনের টিউন সাপোর্ট করে বলেই টিউনাররা এইসব টিউন করে। তাছাড়া সব জিনিসের মধ্যেই কিছু না কিছু শেখার আছে। এই যেমন- আমি যখন নতুন নেট ব্যবহার করা শুরু করেছি তখন কতবার যে বন্ধুদের ফিশিং পেজের ফাঁদে পড়েছি তার ইয়ত্তা নেই। টেকটিউন্সের ফিশিং টিউনগুলো দেখেই বাঁচতে শিখেছি অথচ অনেকে শুধু এর ক্ষতির দিকটাই বেশি দেখে।
ভেবেছিলাম মানুষ অনেক সচেতন হয়েছে...আগের মত মনোভাব না নিয়ে সকলে টিউনগুলোকে স্বাগত জানাবে বিশেষ করে আজকাল টেকটিউন্সে যেইসব ভালো মানের হ্যাকিং টিউন হচ্ছে সেইগুলোকে কিন্তু এখনও এর বিরুদ্ধে চারপাশ থেকে নানা ধরনের ফিসফাস শোনা যায় । আমি সেইসব মানুষদের অনুরোধ করব আপনারা টিউন দেখলেও কোনো নেগেটিভ কমেন্ট করে টিউনারকে নিরুৎসাহিত করবেন না কারন কমেন্টের জন্যও অনেক সময় ব্লগার ব্লগিং করা ছেড়ে দেয়। মনে রাখবেন, আপনার পছন্দ না হলেও অনেকেই আছে যারা শিখতে এবং শেখানোতে আগ্রহী...তাদের এই কাজে বাধা দিবেন না। যায়হোক, অনেক কথাই বলে ফেললাম। এবার টিউনের প্রসংগে আসি...
ভাইরাস শব্দটির সাথে সকলে পরিচিত। এমন কেউ খুব কমই আছে যে ভাইরাস এ্যাটাকটেড হয় নি। এন্টিভাইরাস, ভাইরাস রিমুভার, নানান ধরনের সফটওয়্যার আরও কত কিছু এর ভয়ে আমরা ব্যবহার করি। আসুন, সহজেই এই আতংকটিকে নিজেরাই তৈরী করি।
এর আগে অনেকেই নোট প্যাড দিয়ে নানা ধরনের ভাইরাস বানিয়েছেন তবে যেই সব কোড পাওয়া তা দিয়ে নিজের মন মতো বানানো যায় না। নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে ভাইরাস তৈরী করার জন্য নিয়ে আসলাম কিছু ভাইরাস মেকার সফটওয়্যার। 😀
আলাদা করে বলার কিছু নেই কারন এগুলোর ব্যবহার খুব সোজা..একবার দেখলেই বুঝতে পারবেন। তবু একটি দেখিয়ে দিচ্ছি-
ভাইরাসের কাজ কী হবে অর্থাৎ তা কী কী ধরনের ক্ষতি করবে তা সিলেক্ট করে দিন আপনার ইচ্ছামত-
কোনো কিছুর সাথে ভাইরাসটিকে বাইন্ড করতে চাইলে তাও করতে পারেন-
ভাইরাস রান করানোর সাথে সাথে কোনো মেসেজ দিতে চাইলে-
এরপর ভাইরাসের একটা আইকন সিলেক্ট করুন এবং নাম দিন-
সর্বশেষ create virus-এ ক্লীক করুন। ব্যাস...ভাইরাস তৈরী শেষ। তবে শুধু এটা না, আমার কাছে আরও দুই-একটি এই রকম ভাইরাস মেকার আছে। স্ক্রীনশর্ট-
সবগুলো ডাউনলোড করুন-
একটা বিষয়ে সতর্ক থাকবেন, ভাইরাস তৈরীর পর সেটাতে ভুলেও ক্লীক করতে যাবেন না। তাহলেই সাড়ে সর্বনাশ! 🙁
জানি, এইসবের তেমন কোনো সুব্যবহার নেই তবে অপব্যবহারটাও আমাদের-আপনাদের উপরেই নির্ভর করে। তাই কারও ক্ষতির উদ্দ্যেশে এগুলো ব্যবহার করবেন না। আজকের মত এখানেই শেষ করছি, সবাই ভালো থাকবেন।
আমার পূর্বের হ্যাকিং রিলেটেড কিছু টিউন-
আমি Bookworm ইশতিয়াক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 17 টি টিউন ও 964 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি ৯ম শ্রেণিতে পড়ি। বগুড়ায় থাকি। বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ এ পড়ি। ভিন্ন সময় বিভিন্ন দিকে আগ্রহী হলেও গল্পের বই পড়া এবং সংগ্রহ করা আমার সবচেয়ে প্রিয় হবি। আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন- http://www.facebook.com/home.php?#!/ishtiak.jok
ভাইরাস গুলা কোথায় সেইভ হবে;আমি এবং কিভাবে এই গুলা অ ন্য পিসিতে দিব ;
জানাবেন ;কোন খারাপ উদ্দেশ সাধন করার ইচ্ছা নেই ,শুধু মজা করার জন্য
ধন্যবাদ সফলকাম হয়েছি।
ব্রো ফ্রী এস এম এস করার কোন সাইট জানা থাকলে শেয়ার করুন।
nice laglo..amon soft e ami atodin search korchilam..but agulu kivabe use korbo & onnoke kivabe dibo aktu bolban
ভাই, খুব সুন্দর !!!!!!!!!