হ্যাকিং এর জগতে আমাদের কমবেশি সবাই অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করার একটা তীব্র নেশা কাজ করে অথচ সত্যতা হলো "শুধুমাত্র অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করা মানেই লীট হ্যাকিং নয় বরং লীট হ্যাকিং হতে পারে সরাসরি ফেসবুক সার্ভারে হ্যাকিং হানা দেওয়া" তথাপি আমরা "হ্যাকিং" শব্দটার এতোটাই অপব্যবহার করেছি তাতে "হ্যাকার মানেই ল্যামার" গোটা হ্যাকিং বিদ্যাটাই আজ যেন হাস্যকর হয়ে গিয়েছে।
যাই হউক আজ আমরা শিখবো "জিরো ইফোর্ট" মেথডে ফেসবুক আইডি হ্যাকিং। যেহেতু ইতিপূর্বে আমরা দেখেছি অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে ফিশিং, কি লগার ইত্যাদিতে সরাসরি ভিক্টিমকে তাতে ইনক্লুড হতে হয় যেটা যারপরনাই প্রায় দুঃসাধ্য তাই এমন পদ্ধতিতে ভিক্টিমের কোন প্রকার ইনক্লুডমেন্ট ছাড়াই তার ফেসবুক আইডি হ্যাকিং করার জন্য নাম দেওয়া হলো "জিরো ইফোর্ট"।
তবে জিরো মানেই যে ফাঁকা আওয়াজ এমনটি নয় বরং এইরূপ হ্যাকিং প্রসেসেও আপনাকে ভিক্টিম এবং ভিক্টিম সিস্টেম (তার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে এমন ডিভাইস) এর ইনফরমেশন জানা আবশ্যক।
"জিরো ইফোর্ট" মেথডে অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে আমাদের নিম্নোক্ত ইলিমেন্ট অবশ্যক:
(১) আপনি যদি আপনার এনড্রোয়েডে হ্যাকিং প্রসেস করতে চান এবং তা আনরুট হয় তবে Engineering Mode MKT অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে আর রুট ডিভাইস হলে Change My Mac অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া পিসিতে করতে চাইলে সরাসরি ম্যাক স্পুফিং করলেই চলবে [টিউটোরিয়ালে আনরুট এনড্রোয়েডে হ্যাকিং প্রেসেস দেখানো হলো]।
(২)'সবার আগে আপনাকে ভিক্টিমের আইডির ফুল নাম+ বার্থডে+ আইডির ইউসার নেম/ ইউসার কোড+টাইম লাইন লিংক(URL) জেনে নিতে হবে।
(৩) যার আইডি হ্যাক করতে চান তার আইডিটি ব্যবহৃত হচ্ছে এমন ডিভাইসের [এনড্রোয়েড/পিসি] MAC এড্রেস জানতে হবে, সেটা হতে পারে তার আইডিটি ন্যাচারালি ব্যবহৃত হয় কিংবা টানা ৭২ ঘন্টা লগিন আছে এমন ডিভাইস এর MAC এড্রেস [এটা একটা ধারণা মাত্র এর পিছে কোন প্রমাণ দেওয়া সম্ভব নয়]
আপনারা হয়তো জানেন যেকোন ওয়েবসাইট তার ইউজারকে চিনে রাখে আইপি এড্রেস দ্বারা তথাপি অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা সার্ভিস প্রোভাইডারের দেওয়া ভ্যারিয়েবল আইপি এড্রেস ব্যবহার করে থাকি [যেমন জিপি কিংবা বাংলালিংক সীমের ইন্টারনেট নেট প্যাক ইত্যাদি ব্যবহার করলে দেখা যায় যে আপনার আইপি একটু পরপর বদলে যায়] তাহলে ফেসবুক কিভাবে ইউসারের ডিভাইসকে সনাক্ত করে?
এখানেই আসে MAC এড্রেসের তাৎপর্য্য। আর এমন জিরো ইফোর্ট মেথডে হ্যাকিং পরিচালিত করতে আমাদের তাই MAC এড্রসে স্ফুপিং করতে হবে।
সবার আগে প্রুফ হিসেবে আমার এক্সেস নেওয়া এমনি একটি ফেসবুক একাউন্ট দেখুন :
হ্যাকড ফেসবুক আইডি লিংক→https://free.facebook.com/100017615079300
হ্যাকিং নোটিফিকেশন লিংক→ https://free.facebook.com/story.php?story_fbid=300936063836894&id=100017615079300
কিছু জবাব:
এহ আইছে হ্যাকার.নিজের ফেইক আইডি নিজে হ্যাক করে আবার হ্যাকার সাজতে আইছে!
হ্যা সত্যিই এটা আমার ফেইক আইডি; মূলত টিউটোরিয়াল'টির প্রুফ দিতে এবং বাস্তবিক দৃষ্টান্তসহ আইডি এক্সেস নেওয়া শেখাতে এমনি নিজের আইডি এক্সেস নিয়ে টিউটোরিয়াল'টি তৈরী করা হলো। আমি যদি নিজেই পরখ না করে কোন কিছু শেখাতে যায় তবে সেটা প্রায়শ মিথ্যা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
আর হ্যা, এই আইডিটি আমার মোবাইলে ব্যবহৃত হতো না এমনকি আমার মোবাইল হতেও আইডিটি ক্রিয়েট হয়নি তাই এক্সপেরিমেন্টের স্বার্থে এমন আইডি বেছে নেওয়া।
তাইবলে আপনি মেয়েদের নামে ফেইক আইডি খুলবেন?
এক্সকিউজ মি.আসলে এটা বহু আগে আমার হাতে খোলা আমার বোনের জন্য ফেসবুক একাউন্ট ছিলো যেটা সে আর পরবর্তীতে ব্যবহার করেনি; যারপরনাই এটা একটা ফেইক আইডি!
তাহলে হ্যাক করলেন যখন তখন ফেইক আইডি কেন, অন্যের আইডি হ্যাক করেই দেখাতেন?
(১) প্রথমত আমি হ্যাকার না, হ্যাকিং জগতে একটা তুচ্ছ ছাড়পোকার সমতুল্যও না (২)আমার পক্ষে অন্যের MAC এড্রেস জেনে স্পুফ করা কিংবা কারো আইডি হ্যাক করা নৈতিক নয় তাই এমনটা করার পিছে আমার কোনরূপ লালসা কাজ করেনা।
উপরোক্ত অংশটি না বুঝলে পুনরায় ২য় বার পড়ার অনুরোধ করবো, প্লিজ!
এবার হ্যাকিং করতে এগিয়ে চলুন.
স্টেপ-০১: আমরা হয়তো অনেকেই জানি না প্রত্যেক এনড্রোয়েডের নিজস্ব Mac Address থাকে; যেটা এনড্রোয়েড সেটিংস হতে জানা যায়। আসুন সবার আগে দেখে নিই কিভাবে এনড্রোয়েডের Mac Address বের করবেন:
settings>status> Wifi- Mac Address [এখানেই আপনি আপনার Mac এড্রেস পেয়ে যাবেন]।
ভিক্টিমের Mac পেতে আপনাকেই সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর সহায়তা নিতে হবে কিংবা একই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ভিক্টিম যদি ইউসার হয় তবে তার Mac এড্রেস সহজেই ডিটেক্ট করতে পারবেন। আসুন ফটোতে Mac এড্রেস কিভাবে বের করতে হয় সেটা শিখে নেই
এবার ভিক্টিমের Mac সংগ্রহ করার পর আপনার MKT app টি ইনস্টল করুন অতঃপর অ্যাপসটি অপেন করবেন এবং swipe করে connectivity তে যাবেন এবং wifi এ ক্লিক করবেন:
তারপর NVRAM এ ক্লিক করবেন:
তারপর প্রথম বক্স এ 4 ২য় বক্স এ 6 ৩য় বাক্স তে কাংখিত mac (without 🙂 আমি যেভাবে লিখছি ঐভাবে আপনি আপনার ভিক্টিম এর mac লিখবেন এবং write button এ ৬ বার ক্লিক করবেন:
দেখুন আমার Orginal mac+Current mac এর অর্থ ভিক্টিমের Mac রিপ্লেস হয়েছে (এটাই হলো Mac স্পুফিং)।
স্টেপ-০২: এবার আপনি আপনি আপনার ডিভাইসের যেই ব্রাউজার [যেমন মজিলা, ফায়ারফক্স কিংবা ডিফল্ট ব্রাউজার] দিয়ে হ্যাকিং প্রসেস করতে চাচ্ছেন সেটার এপ ডাটা ক্লিয়ার করুন নয়তো আনইন্সটল করে পুনরায় ইনস্টল করুন।
স্টেপ-০৩: আপনার ভিক্টিম আইডি চয়েজ করুন এবং 3 dot চিহ্নের জায়গা ক্লিক করুন
স্টেপ-০৪: Click→ Report
স্টেপ-০৫: click→ Recover or Close this Account
স্টেপ-০৬: Recover This Account
স্টেপ-০৭: তীর চিহ্নিত জায়গাতে দেখুন যে যথার্থ আইডির নাম+বার্থডে জানা থাকলে লিগ্যাল ডকুমেন্ট সাবমিট করে লস্টেড এক্সেস নেওয়া যেতে পারে
স্টেপ-০৮: এবার ব্রাউজারে ঐ ভিক্টিম আইডির ইউসারনেম/ইউসার কোড লিখুন এবং লগিন ক্লিক করুন
স্টেপ-০৯: এবার Recover Your Account ক্লিক করুন
স্টেপ-১০: Click→ No longer access ক্লিক করুন
স্টেপ-১১: Click→ I can not access my email account
স্টেপ-১২: এখানে আপনার সদ্য খোলা ইমেইল এড্রেসটি লিখুন এবং রিপিট করুন। এমন ইমেইল হতে হবে যা পূর্বে কখনো ফেসবুকে ব্যবহৃত হয়নি
স্টেপ -১৩: ইমেইল এড্রেস লিখুন এবং কনটিনিউ ক্লিক করুন
স্টেপ -১৪: আইডির ফুলনেম+ টাইম লাইন url+নিজের ইউনিক মোবাইল নাম্বার+লিগ্যালএপ্রুভমেন্ট তথা এট্যাচমেন্ট যুক্ত করুন(এটা হতে পাসপোর্ট/ ভোটার আইডি কার্ড/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি)
এখন আপনাদের মনে হতে পারে লিগ্যাল ডকুমেন্ট আসলে কেমন হতে পারে? মূলত এটি দৃশ্যত রিয়েল সফট কপি হয় যা ইউসারের ব্যক্তিগত পরিচিত বহন করে যেমন পাসপোর্ট কিংবা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটো ইত্যাদি[ফেসবুক গ্রহণ করে এমন আইডি কার্ড] এটি আপনাকে ফটোশপ এর দ্বারা তৈরী হতে করতে হবে যা পরিপূর্ণ আপনার নিজের দক্ষতার ওপর নির্ভর করবে।
ডেমো হিসেবে পাসপোর্ট পিক(আমি ইচ্ছা করেই এটা বিকৃত করে দিলাম যেন কেউ বিব্রত না হয়)
ডেমো NID Card এর ফটো
স্টেপ-১৫: সফল সাবমিশন নোটিফিকেশন
স্টেপ-১৬: এবার অপেক্ষা করার পালা; ফেসবুক আপনার ঐ ইমেইলে একটি কনফার্মেশন মেইল পাঠাবে। এটি আমার ক্ষেত্রে ১৫ মিনিটের মতো সময় নিয়েছে। আপনার সকল ডকুমেন্ট সঠিক হলে এবং এপ্রুভ হলে সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টার ভেতর মেইল পাবেন। আমি কেবলমাত্র ১টি ইমেইলের মাধ্যমে আইডি রিকোভারী লিংক পেয়েছি তবে ডকুমেন্ট সাবমিশন এর স্বাপেক্ষে ফেসবুক আরো এডিশনাল ইনফরমেশন এর জন প্রি-কনফারমেশন ইমেইল পাঠাতে পারে। এবার কনফার্ম লিংকে ক্লিক করুন
স্টেপ-১৭: এবার নতুন পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করে আইডির এক্সেস নিন
স্টেপ-১৮: এক্সেস
কিছু কথা জেনে রাখুন:
(১) এইভাবে যে জগতের সকল ফেসবুক আইডি হ্যাক করা পসিবল এমনটা নয়; এটা কেবলমাত্র তখনি পসিবল যখন উক্ত আইডিতে এমন কার্ড সাবমিশন বাই রিকোভারী অপশন বিদ্যমান থাকবে। বলা বাহুল্য বর্তমানে এমন আইডি খুব কমই বিদ্যমান আছে। অনেকে বলেন যে আইডির এক্সেস বন্ধ করে রাখেন। এটা আবার কেমন মামাবাড়ির কথা? ফেসবুকের মালিক কি আপনি নাকি যে আপনি এক্সেস অফ রাখতে পারেন? আপনার বলা উচিত ফেসবুক একাউন্ট সিকিউরড করে রাখতে পারেন, এরচেয়ে বেশী বাড়িয়ে বলা বিব্রতকর।
(২) আপনার সফলতা নির্ভর করবে আপনার সূক্ষতা এবং আপনার দক্ষতার ওপর আর একজন হ্যাকার হওয়ার পূর্ব শর্তই হলো নিষ্ঠাবান হওয়া।
(৩) অনুগ্রহ করে কেউ ব্যক্তিগত ভাবে এমনটা বলবেন না যে "আমি যেন আপনার হয়ে অমুকের আইডি হ্যাক করে দিই কিংবা আপনার আইডি যেন হ্যাক করে দেখায় দেখি" কেননা প্রথমত আমার প্রফেশন হ্যাকিং নয় আর আমার সময়ের মূল্য আছে।
আবার এমনটাও নয় যে আমি চাইলেই জগতের সকল একাউন্ট হ্যাক করে দিতে পারবো, বরং এমন প্রসেসে সেসকল আইডিরই এক্সেস নেওয়া সম্ভব যাতে আদতে এমন রিকেভারী অপশন বিদ্যমান আছে এবং সেটার জন্য উপযুক্ত ডকুমেন্ট আপনি সঠিকভাবে সাবমিট করছেন।
(৪) ফটোশপের ক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে পিএসডি ফরম্যাটে হাই রেজুলেশনে ফটো এডিটিং সম্পন্ন করা এবং কোনভাবেই মাত্রাতিরিক্ত কনস্ট্যান্স না করাই উত্তম কেননা তাতে রিয়েল ভিউ হারিয়ে যায়।
(৫) ফেসবুক নিয়ত তার ইউজারদের উন্নত এবং সিকিউরড এনভায়রনমেন্ট দেবার চেষ্টা করে তাই অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এমন ব্যবস্থা হবে যাতে এমন হ্যাকিং আর সম্ভবপর হবেনা তবুও হ্যাকারেরা বরাবরই ওয়ান স্টেপ আপ থাকবে এটাও নিশ্চিত।
(৬) এমন টিউটোরিয়াল'টি হয়তো আপনি আগেও জানতেন তবে সেটার জন্য না তো প্রুফ আর নাতো পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ছিলো। আর এমন উপায়ে অনেকে আগে ট্রাই করেও সফল হতে পারেননি ; ফেসবুক হতে রিপ্লাই ইমেইলে আসে যে use your as usual known device to submit your recovery request তার কারনটা তো নিশ্চয়ই উপরে বোঝানোর চেষ্টা করেছি তাইতো এই টিউন করা
(৭) আমার ফেসবুক আইডি লিংক →
https://m.facebook.com/mr.nishan.ahammed.neon তাইবলে কেউ এমনটা ভাববেন না যে আইডিতে রিকুয়েস্ট করলে আপনার আপনাকে আমি আইডি হ্যাক করে দিবো কিংবা স্পেশাল কোন টিপস দিবো। অনেস্টলি বলছি আমি যতোটুকু জানি সেটাই উজার করে লিখেছি সুতরাং এই বাইরে আমার আর কিছুই দেবার নেই, মাফ করবেন। অনেকে আবার এটাও বলতে পারে যে এক্সেস নেওয়া আবার হ্যাকিং নাকি? তাদের জন্য বলবো বিনা অনুমতিতে যেকোনো দরজা ভেঙ্গে অনুপ্রবেশ করার নামই হ্যাকিং তা ইউক আলিবাবার দরজা কি আপনার বাড়ির সদর দরজা; বিবেচনা আপনার ব্যক্তিগত বিবেচ্য।
অনেকে হয়তো ভাবেন যে আইডিতে নক দিলাম আর ব্যাটায় রেসপন্স করে না.মনে হয় ভাব নিছে! আসলে ভাইয়া সত্যিই আমাকে ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় যার কারনে মন চাইলেই কথা বলা বা নিয়মিত যোগাযোগ করা সম্ভব হয়না, ক্ষমা করবেন।
যাই হউক আবার একবার মনে করিয়ে দিলাম এমন হ্যাকিং কেবলমাত্র তখনি পসিবল যখন আইডিটি সকল শর্তের অনূকুলে এবং নিখুঁতভাবে সকল হ্যাকিং স্টেপ ফলোআপ করবেন।
শেষকথা: আমরা সবাই শিখতে চাই; এমন একটি মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবেনা যার শেখার প্রতি আগ্রহ নেই তবে সমস্যাটা হলো কিছু মানুষে শিক্ষার মাঝপথে কঠিন রাস্তাতে কাটা ফোটার আতংকে পিছে দৌড় দেয় আর কিছু মানুষ ধৈর্য্যের সহিত শিক্ষার শেষ গন্তব্যে পৌছাতে এগিয়ে চলেন, যারা এগিয়ে যেতে সাহসী তারাই দিনশেষে বিজয়ী সুতরাং "শিখতে থাকুন সফলতা তো আসবেই আসবে"
ফেসবুকে আমি→ নিশান আহম্মেদ নিয়ন
আল্লাহ হাফেজ
আমি নিশান আহম্মেদ নিয়ন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 41 টি টিউন ও 15 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 27 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করলাম না
আবার ধন্যবাদ না দিয়েও বড় করলাম না
শুধু বললাম #লাভিউ ভাই এতো কষ্ট করে লিখে আমাদের শিখানোর জন্য