সাইবার সিকিউরিটি শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি শক্তিশালী হচ্ছে সাইবার এটাকও। মোটামোটি বড় বড় কোম্পানিগুলোর ঘুম হারাম করে দিচ্ছে এই সাইবার এটাকগুলো। "দা এজ- এর মতে গত বছরে ৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ হয়েছে সারা পৃথিবীতে। তবুও শেষ রক্ষা হচ্ছে না অনেকের। তারই হাত ধরে এই বছরের শুরুতেই সাইবার এটাক হয়েছে বিবিসির ওয়েবসাইট আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওয়েবসাইটে। এর মধ্যে বিবিসির ওয়েবসাইটে হওয়া সাইবার এটাকটা ছিল ইতিহাসের বৃহত্তম সাইবার এটাক। "নিউ ওয়ার্ল্ড হ্যাকিং" নামের এই হ্যাকিং গ্রুপের ডিডিওএস (ডিস্ট্রিবিউটিভ ডেনিয়াল অফ সার্ভিস) এটাক ছিল ৬০২ জিবিপিএসের (!) এবং এই এটাকের জন্য তারা ব্যবহার করেছে তাদের নিজস্ব হ্যাকিং টুল "ব্যাংস্ট্রেস" এবং তাদের গ্রুপের একজন মেম্বার "ওনজ" (ownz) এই তথ্য প্রকাশ করেছে। ডিডিওএসের ব্যাপারটা নিশ্চয়ই সবাই জানেন। কোন সাইট ডাউন দিতে এই এটাকটা ইউজ করা হয়। যাই হোক, প্রমাণ স্বরূপ তারা সফটওয়্যারের স্ক্রিনশটও পাবলিশ করেছে। যদিও এটাক সাইজটা এখনও প্রমানিত নয়। মানে, তাদের স্ক্রিনশটের সত্যতা এখনও প্রমানিত নয়। কিন্তু যদি প্রমানিত হয়, তাহলে বলাই যায় যে এটা গত বছরে করা "আরব নেটওয়ার্কসের" ৩৩৪ জিবিপিএসের ডিডিওএস এটাককে ছাড়িয়ে নতুন রেকর্ড করেছে।
ownz এর মতে তাদের এই ব্যাংস্ট্রেস নামের এই হ্যাকিং টুলটা ডেভেলপ করার মূল উদ্দ্যেশ্য আইএসআইএসের মুখোশ উন্মোচন করা। ownz বলেছে, " We have been taken down ISIS website in the past. This is just the start of a new year."
আমি ডার্ক নাইট। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 10 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
হ্যাকিং একটা মারাত্নক জিনিস।