অনেক সময় দেখা যায় যে, ছবি তোলা হয়েছে কিন্তু দাত দেখা যাচ্ছে, এটাকে আপনি কিভাবে ঠিক করবেন, আমার ভিডিওটিতে সেটাই দেখোনো হয়েছে। ক্লিক করে আমার ভিডিওটি দেখুন
কিভাবে খারাপ ছবিকে ভাল করবেন। ক্লিক করে ভিডিওটি দেখুন
কিভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড চেন্স করবেন। ক্লিক করে ভিডিওটি দেখুন
এই ইউট্যাব চ্যানেলটিতে একটা Subcribe করে রাখবেন। নতুন নতুন ভিডিও পাবেন এইে এখানে
আমার বন্ধুর ইউট্যাব চ্যানেল, গ্রুপের সবাই Subcribe করবেন, তির শিলং ১ গুটিতে রেজাল্ট পোস্ট করা হয়।
তরুণদের কাছে ফটোগ্রাফি বিষয়টি জনপ্রিয়তার শীর্ষে। শখের পাশাপাশি পেশা হিসেবেও ফটোগ্রাফির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা, মোবাইল ক্যামেরা ছেড়ে হাতে উঠে আসছে DSLR (ডিজিটাল সিঙ্গেল লেন্স রিফ্লেক্স) এর মত অত্যাধুনিক ক্যামেরা। ফটোগ্রাফির আছে নানান ক্যাটাগরি। কেউ ন্যাচার ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন, কেউ কমার্শিয়াল ফটোগ্রাফি করতে আগ্রহী। পেশা হিসেবে ওয়েডিং ফটোগ্রাফি তরুণ চাহিদার তুঙ্গে। এগুলোরও অসংখ্য ধরন আছে ল্যান্ডস্কেপ, পোট্রেইট, প্রোডাক্ট, ম্যাক্রো, ফরেনসিক, ট্রাভেল, ইভেন্ট ফটোগ্রাফি ইত্যাদি।
ফটোগ্রাফির চাহিদা ও জনপ্রিয়তা কেবল দেশের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভালো ফটোগ্রাফারের কদর রয়েছে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে। গুণী ফটোগ্রাফারদের ছবিগুলো বিশ্ববিখ্যাত অ্যাওয়ার্ড বয়ে আনছে। ভালো ছবি থেকে আয় করার বিশাল সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ছবি বেচাকেনাও হচ্ছে এখন।
পেশা কিংবা শখ যে উদ্দেশ্যেই তোলা হোক ছবি হতে হবে পারফেক্ট। একটা ভালো ছবির পুরোটাই তোলার ওপর নির্ভর করে না। প্রায় অনেকাংশই নির্ভর করে প্রোপার এডিটের ওপর। প্রোপার এডিট জানা না থাকায় অনেকেই ফটোগ্রাফিতে তাদের কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছুতে পারছে না। এই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতায় অন্যদের টপকে যেতে ছবি তোলার দক্ষতার পাশাপাশি ছবি এডিটিংয়েও দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে।
মোবাইল ক্যামেরা কিংবা সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলা যেমন সহজ তেমনি সেগুলো এডিট করাও সহজ। খুব সাধারন কিছু কারেকশন ও ইফেক্ট যুক্ত করা ছাড়া ওগুলোতে আর তেমন কোন কাজ করা যায় না। এক্ষেত্রে DSLR ক্যামেরায় তোলা ছবি এডিটিং তুলনামুলক জটিল। এসব ছবিতে করার মত অনেক কাজ থাকে। যা ছবিকে আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছে দিতে পারে।
এডিটের কথা বলতে গেলে একটু পেছনের দিকে তাকাতে হয়। একটা সময় ছিল যখন ছবি এডিট থেকে ডেভেলপের সমস্ত কাজ করতে হত ডার্ক রুমে। একটি অন্ধকার ঘরে, অনেক সাবধানে, সময় নিয়ে ছবির খুঁটিনাটি সংশোধন করা হত। সামান্য অসাবধানতায় অনেক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকতো। সময়ের সাথে সাথে এই ধারার পরিবর্তন এসেছে। তোলা ছবির পূর্ণাঙ্গ এডিটিং এখন সফটওয়্যারেই সম্ভব।
ছবি এডিটিঙের সফটওয়্যার হিসেবে ফটোশপের কথাই সবাই সাধারনভাবে জানে। কিন্তু ফটোশপ মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন সংক্রান্ত কাজের জন্যই বেশি উপযোগী। ক্যামেরায় তোলা ছবির এডিটিংয়ের জন্য উপযুক্ত সফটওয়্যার হল ‘লাইটরুম’। এটা ফটোগ্রাফারদের অত্যাবশ্যকীয় সফটওয়্যার। পেশাদার ফটোগ্রাফিতে বর্তমানে এই সফটওয়্যারের উপযোগিতা সবচেয়ে বেশি। ছবির কালার, এক্সপোজার কারেকশনের মত বেসিক থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মানের এডিটিং এই সফটওয়্যার দিয়ে করা হয়।
বর্তমান তরুণ প্রজন্মের ফটোগ্রাফিক চাহিদার কথা মাথায় রেখে ‘লাইটরুম’ নিয়ে টিউটোরিয়াল তৈরি কিরেছি। এখানে অ্যাডব লাইটরুমের ব্যবহার এ টু জেড দেখানো হয়েছে। ব্যবহারকারিদের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো সংযুক্ত করা আছে। বাংলাদেশে, বাংলা ভাষায় এটিই লাইটরুমের প্রথম ও একমাত্র টিউটোরিয়াল।
টিউটোরিয়ালটি সংগ্রহ করা যাবে আমার Photovision নামের ইউট্যাব চ্যানেল থেকে।
আমি মিস্টার রাজু। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 33 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।