হ্যালো টিউনার বন্ধুরা।
কেমন আছেন সবাই ?
আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।
আজকে আমি আমার টিউন শুরু করার আগে, আমি আমার নিজের বিষয়ে কিছু কথা বলতে চাই।
আমি সকল টিউনার ভাইদের বলব একটু সময় নিয়ে পুরো লিখাটা পড়ার জন্য।
তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
আমার নাম মোশারারফ হোসেন,
আমি নোয়াখালীর কোম্পানি গঞ্জ এ থাকি।
আমি একজন অনলাইন ফ্রিলাসার কর্মকর্তা। আল্লাহর রহমতে এই নিয়ে আমার ৬ বছর এর অভিজ্ঞতা হল।
আর এই ৬ বছর এ আমি ৭০০র ও বেশি আইফোন ও এন্ড্রিওড Game apps ডিজাইন করেছি।
আর আজকে আমার এই অভিজ্ঞতা থেকেই নতুন করে যারা অনলাইন এ কাজ করার কথা ভাবছেন, তাদের কিছু কথা বলতে চাই।
আশা করছি আপনাদের অনেক উপকার এ আসবে, আর যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তা হলে আমাকে জানাবেন।
আজ থেকে প্রায় ১০ বা ১২ বছর আগের কথা।
আমার আব্বু আমাকে টাকার অভাবে পড়া লেখা বন্ধ করে দেন। কিন্তু আমার ভিতর গল্পের বই পড়ার একটা ভুত ছিলো।
মানে আমার গল্পের বই এর প্রতি একটা নেশা কাজ করত, যে কোন গল্পের বই পড়তে আমি ভালোবাসতাম।
আমার বাবা বিবিন্ন বাজার হাটে রাস্তার পাশে বসে হকারি ব্যাবসা করতেন।
তার একমাত্র সম্বল ছিলো তার একটা সাইকেল ও হকারি ব্যাবসার একটা বস্তা, যার মাঝে করে বাবা তার ব্যাবসার মালপত্র বহন করতেন।
তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ার পর আমার পড়া লেখা বন্ধ হয়ে যায়।
কারন তখন তিনি সাইকেল চালানোর মত সামর্থ্য হারিয়ে ফেলেন।
সে যাই হোক, বাবা অসুস্থ হওয়ার পর সেই সাইকেল ও বস্তা আমাকেই বহন করতে হত।
আমি সাইকেল করে আমার বাবার বস্তা বহন করতাম আর উনি টেক্সি বা টেম্পু করে বাজারে আসতেন। তখনকার সময় এত ভালো যাতায়াত এর ব্যাবস্তা ছিলো না।
আর টেলিফোন মোবাইল এর তো নাম গন্ধ ও ছিলো না। হয়তো ছিলো কিন্তু তাও আবার শহর এলাকায়।
আমাদের নোয়াখালী কোম্পানি গঞ্জ এ ছিলো না। সে যাই হোক আমি আবার মূল বিষয় এ ফিরে আসি।
তো যেহেতু বাবা সাইকেল ই চালাতেন না সেহেতু তার ব্যাবসার মালপত্র আমিই কিনে নিয়ে আসতাম।
বাবা আমাকে প্রায়ই সপ্তাহ খানেক পর পর ই দোকানের মালপত্র কিনতে পাঠাতেন ফেনিতে, আর যেই দিন ই আমি ফেনিতে যাব সেইদিনই আমি একটা না একটা গল্পের বই কিনে আনতাম।
তো এই গল্পের বই পড়েই আমার পড়া ও লিখার উপর একটা অভিজ্ঞতা চলে আসে।
তখনকার সময় বাংলাদেশ বি,টি,ভি তে নতুন কুড়ি নামক একটি অনুষ্ঠান হত, যেখানে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বিবিন্ন ধরনের ছবি আঁকত।
সেই অনুষ্ঠান দেখেই আমার আর্ট এর প্রতি একটা আগ্রহ জাগে,
তো আর কি, লেগে গেলাম আর্ট এর পিছনে। কাগজ কলম নিয়ে প্রায় সব সময় ছবি আঁকতাম।
বাবার হাতে কত যে মার খেলাম অযথা কাগজ কলম ও বই কিনে টাকা নস্ট করার জন্য 😛
এর পর দুই বা তিন বছর পর আমার মেঝ ভাই এর মাথায় ভুত চাপে মাল্টিমিডিয়া দোকান দেওয়ার জন্য।
আমার মেঝ ভাই ছিলেন একজন একরোখা মানুষ, যা বলেন তা তিনি যে ভাবেই হোক করে ছাড়েন।
তো আমার মেঝ ভাই এর শিক্ষাগত যোগ্যতাও ছিলো প্রায় আমার মতই, তারপরও তিনি মাল্টিমিডিয়ার দোকান দেবেনই।
বাবা উনাকে দোকানের জন্য টাকা দিতে অস্বীকার করে দিলেন, অস্বীকার না করেই বা উপায় কি ? কারন বাবার কাছে তখন দোকান তো দুরের কথা কম্পিউটার কেনার টাকাও ছিলো না।
তো মেঝ ভাই এর মাথায় রাগ চড়ে গেলো, উনি কয়েকটা কোম্পানি থেকে কিস্তিতে টাকা নিয়ে নিলেন।
কিস্তিতে টাকা নিয়ে তিনি দোকান দিলেন, কম্পিউটার নিলেন, আরো অনেক কিছুই করলেন, কিন্তু সমস্যা হল যখন সাপ্তায় ২ থেকে ৩ হাজার টাকার কিস্তি আসতে লাগলো।
দোকান ও ভালো চলছিলো না, কারন আগেই বলেছি উনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিলো কম।
এদিকে বাবাকেও কিছু বলতে পারছেন না, কারন দোকান দেয়ার ব্যাপারে বাবা উনার উপর রাগ ছিলেন।
পরে উনি কোন পথ না দেখে একদিন রাত এ সিলেট এ পালিয়ে যান। পরের দিন কিস্তির লোকেরা আসতে লাগলেন। দোকান বন্ধ ও মেঝ ভাই এর দেখা না পেয়ে গেলেন বাবার কাছে।
বাবাও কিস্তি দিতে অস্বীকার করলেন, পরে সেই কোম্পানির লোকেরা ও আমাদের এলাকার কিছু মান্যগণ্য লোক বসে সিধান্ত নেয় যে।
আমার বাবাকেই টাকা শোধ করতে হবে যেহেতু উনার ছেলেই টাকাটা নিয়েছে সেহেতু ছেলের অনুপুস্থিতে বাবাকে টাকা শোধ করতে হবে।
কিন্তু যেহেতু আমার বাবার কোন সাইন বা হাত ছিলো না কিস্তির ব্যাপারে। সেহেতু টাকা শোধ করার জন্য উনাকে কিছু সময় বাড়িয়ে দেয়া হল।
উনাদের কথা মেনে নেয়া ছাড়া আমার বাবার কাছে আর কোন পথ ছিলো না।
মেঝ ভাইয়ার অনুপুস্থিতে তার দোকান এর ভার এসে পড়ে আমার উপর, আমি আমার স্কুল এর এক ফ্রেন্ড কে নিয়ে আসলাম যার কিনা আগে থেকেই কম্পিউটার ছিলো।
আমি তার কাছ থেকে কি করে মেমোরি কার্ড লোড করতে হয় শিখে নিলাম। এই ভাবে আস্তে আস্তে আমি এই দোকান টা করতে আরম্ভ করি। আমি আমাদের দোকানের নাম দিলাম ইত্যাদি মিড়িয়া।
পরে আমি সেই ফ্রেন্ড কে জিজ্ঞাসা করলাম, অন্য দোকানের লোকেরা কিভাবে তাদের দোকানের ছবি ইডিট করে MP3 গানে লোড় করে।
সে আমাকে জানাল Adobe Photoshop এর কথা, যেখানে মানুষ ছবি এডিট করে পরে MP3 তে যোগ করে।।
আমি Adobe Photoshop টা কালেক্ট করে ছবি এটিড করা শিখতে লাগলাম।
প্রায় ৩ বছর ধরে আমি Photoshop এ ঘাটাঘাটি করতে লাগলাম, তখন আমি Photoshop শুধু নিজের ছবি এডিট করতেই ব্যবহার করতাম।
এমন ও দিন ছিল যে কিছু বুঝতে না পেরে বিরক্ত হয়ে Photoshop Uninstall করে দিয়েছি। পরে আবার ১০ বা ১৫ দিন পর আবার install করেছি।
আমি যখন Photoshop এ এডিট করা শিখছি তখন কোন কোর্স এর প্রতিষ্ঠান ছিলো না। ছিলো না বলতে অন্তত আমাদের এলাকায় ছিলো না।
আমি সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় Photoshop এ আমার একটা অভিজ্ঞতা করে নিলাম, যার সাথে বর্তমান এর গ্রাফিক্স এর সাথে কোন মিল ছিল না।
এই তিন বছর পর আমি আমার ফেসবুক এর কিছু গ্রুপ ও ফ্রেন্ড এর কাছে জানলাম ODESK/ELANCE এর কথা, যেখানে আমার মত আরো অনেকেই কাজ করছে।
নতুন স্বপ্ন ও এক বুক আশা নিয়ে আমার দু চোখ আবার চলচল করতে লাগলো।
আমি ভালো করে কিছু না জেনেই নিজের একটি ODESK একাউন্ট করে নিলাম, কিন্তু সেই সোনার হরিণ কোথায় ?। কি করে আমি আমার প্রোফাইল সাজাব ? কিবাবে জব এ বিট করব ? কিছুই জানি না।
বাবার সাথে কথা বললাম এই ব্যাপারে, বাবা কিছুটা আশ্বস্ত হয়ে ইন্টারনেট এর জন্য এক হাজার টাকা দিলেন। তখন আমার বাবার কাছে একহাজার টাকা অনেক বিশাল একটা অংক ছিলো।
আমার এখনো স্পষ্ট মনে আছে, সেই একহাজার টাকা হাতে পেয়ে আমার চোখ এ পানি এসে গিয়েছিলো। আমার বাবার চোখে মুখেও একটা আশার আলো দেখতে পেয়েছিলাম।
কিন্তু সেই আশার আলোও আস্তে আস্তে নিবে যাওয়া কয়লার আগুনের মত নিস্তেজ হতে লাগলো। কারন আমার ইংলিশ এ কোন আইডিয়া ছিলো না।
আমি আবার আমার ফ্রেন্ড এর শরণাপন্ন হলাম, সে Google এ অনেক সার্চ করে করে আমার প্রোফাইল টা করে দিলো। এবং একটা Cover Latter ও লিখে দিয়ে গেল।
আমি অনেক কস্ট করলাম, ৩ মাস ধরে অনবরত জব এ বিট করতে লাগলাম। দ্বিতীয় মাস থেকে আমার বাবাও ইন্টারনেট এর বিল দিতে পারছিলেন না।
আমি Techtune থেকে ফ্রি নেট এর মাধ্যমে কাজ করতে লাগলাম। প্রায় ৪ মাস পর আমি একটি জব এর রিপ্লায় পাই, যেটার বাজেট ছিলো $10 আমি $3 তে বিট করেছিলাম।
এই জবটা অনেকটা সহজ ছিলো। ফটো রিটাচ করার কাজ, আমি কাজটা করে দিলাম ক্লাইন্ট খুশি হয়ে $3 এর জায়গায় $5 পেমেন্ট দিলেন সাথে খুব ভালো একটি রিভিউ।
সেই থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নি। বর্তমানে আমি UPWORK এ TOP RATED ডিজাইনারদের একজন।
আমার হাইস্ট রেটের কাজ হচ্ছে $4700 US Dollar একটি প্রজেক্ট। এটি একটি এপ্পস এর কাজ ছিলো। এপ্পস টি একটি লক স্ক্রীন এপ্পস যেটায় পৃথিবীর প্রায় ২০০ কান্ট্রির ফ্লাগ দিয়ে বানাতে হয়েছে।
কাজটি সম্পূর্ণ করতে আমার প্রায় একমাস সময় লেগেছিলো।
এটাই ছিলো আমার সংক্ষিপ্ত আকারে Adobe Photoshop এর সাথে পরিচিত হওয়ার কথা ও আমার অনলাইন ক্যারিয়ার কথা।
এখন আসি আমার মূল টিউনের বিষয়ে কথা বলব।
প্রযুক্তি এখন অনেক এগিয়ে। আগের মত সেই দিন আর নেই।
যেখানে আমরা ৭ ৮ বছরে দুরন্ত মনে বল নিয়ে ছুটে যেতাম ফুটবল মাঠে,
কাঠের টুকরো নিয়ে রেকেট বানিয়ে দৌড়ে যেতাম ব্যাটমিন্টন খেলতে।
যেখানে আমরা কাঠের ব্যাট ও রাবার এর বল নিয়ে চলে যেতাম ক্রিকেট খেলতে।
সারাদিন শুকনো খড় এর উপর গড়াগড়ি দিয়ে সন্ধায় সবাই মিলে পুকুরে ঝাপিয়ে পড়ার সেই দিন আর নেই।।
এখনকার জেনারেশন এর ৭ ৮ বছর এর ছেলে মেয়েদের কাছে বিনোদন বলতে Clash Of Clans, Cnady Crush, Fifa, এগুলোই বুঝায়।
ধিরে ধিরে আমরা সবাই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি, আজ থেকে ২০ বছর আগের বাংলাদেশ এর সাথে বর্তমান বাংলাদেশের অনেক কিছুই বদলে গেছে।
আমার মতে শুধু অনেক কিছুই না, সব কিছুই বদলে গেছে। যেখানে আগের মানুষ মাঠে কাজ করতেন মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সারাদিন ধান ও ফসল ফলাতেন।
টিউন অফিস এ গিয়ে ডাক এর মাধ্যমে একটি চিঠি ও একটি অডিও রেকর্ড এর ক্যাসেট টিউন করতেন। সেখানে আজকের এই আধুনিক বাংলাদেশে এগুলো সুধুই একটি সৃতি। কিন্তু সৃতি হলেও এটাও ছিলো বাস্তবতা।।
আমি আমার এই দীর্ঘ ৬ বছর এর অভিজ্ঞতায় যে প্রস্নটা সব চাইতে বেশি শুনেছি সেটি হচ্ছে " ভাই অনলাইন এ কাজ করার জন্য কি কি লাগে ? "
আমি সেই সব মানুষ কে একটি মাত্র উত্তর দেব, উত্তরটা হচ্ছে; অনলাইন এ কাজ করতে সবার আগে লাগে ধর্য্য ; আর লাগে নিজের আত্মবিশ্বাস।
আপনার যদি আপনার নিজের উপর আত্মবিশ্বাস থেকে থাকে তাহলে আপনি যে কোন মার্কেট প্লেসে কাজ করতে পারবেন। নিজের উপর বিশ্বাস টা অটুট রাখুন, Keep your Dream Alive .
আমার কাছে অনেক মানুষ আসে যারা কাজ শিখতে চায়। কিন্তু আমার পক্ষে সেটা সম্বব না, কারন আমি একজন ফুল টাইম ডিজাইনার।
আমার একার পক্ষে নিজের কাজ শেষ করে আবার কাউকে কাজ শেখানোর মত সময় থাকে না।
তাই আমি এই নতুন আগ্রহীদের জন্য একটি পথ বের করেছি।
আমি নিজের উদ্ধেগে একটি YOUTUBE চ্যানেল করেছি, যেখানে আমি নতুন ডিজাইনারদের জন্য টিউটোরিয়াল করে আপলোড় করে থাকি।
কিন্তু এখানেও আমার আরো কিছু লোকের সাহায্য দরকার। আমার উদ্দেশ্য একটাই সেটা হচ্ছে আমার মত আর কেউ যেন কস্ট না করতে হয়।
আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ। আপনিও যদি এ রকম হন্য হয়ে পথ খুজে বেড়াচ্ছেন, তাহলে অন্তত একবার আমার এই চ্যানেল এ গিয়ে দেখে আসুন।
যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলেই আপনি SUBSCRIBE করে রাখতে পারেন। আর আপনার কাছে যদি এর চাইতে ভালো কোন অপশন থাকে তাহলে আপনার জন্য আমার শুভ কামনা থাকবে।
আর যারা আমার সাথে এই চ্যানেল এ কাজ করতে চান তারা সরাসরি আমাকে আমার ফেসবুক এ ম্যাসেজ দিন।
বিস্তারিত সেখানেই কথা হবে।
এক নজরে যা যা পাবেন আমার এই চ্যানেল এ ?
1- কিবাবে Photoshop এ কাজ শুরু করবেন। " একদম নতুন যারা তাদের জন্য "
২- কিবাবে illustrator এ কাজ শুরু করবেন " একদম নতুন যারা তাদের জন্য "
৩- Photoshop er Tools পরিচিতি " একদম নতুন যারা তাদের জন্য "
৪- কিবাবে প্রফেশনাল বিজনেস কার্ড ডিজাইন করবেন।
৫- PSD Wed ডিজাইন এর নিয়মাবলী " একদম নতুন যারা তাদের জন্য "
৬- কিবাবে নিজেকে অনলাইন মার্কেট প্লেসে প্রেজেন্ট করবেন।
৭- illustrator এ কিবাবে আর্ট শুরু করবেন। "গেমস এর জন্য"
৮- ISOMATRIC ডিজাইন কি ? ও কিবাবে শুরু করবেন ?
৯- নিজের অনলাইন মার্কেট প্লেস এর প্রোফাইল কিবাবে ১০০% কমপ্লিট করবেন।
১০- আপনি যে বিষয়ে জানতে চান তা আমাদের জানাতে পারবেন, আপনার যে বিষয় এর উপর টিউটোরিলায় লাগবে সেটা আমাদের জানাতে পারেন।
আমরা আপনাদের রিকুয়েস্ট এর উপর টিটোরিয়াল করে আপনাকে জানিয়ে দেব।
এছাড়াও আরো অনেক কিছুই দেয়ার ইচ্ছা আছে, যেগুলো নতুন আগ্রহী ফ্রিলান্সারদের অবশ্যই জানা দরকার।
আমি খুবই খুশি হব যদি আপনাদের মূল্যবান টিউমেন্ট জানান।
ফেসবুকে আমাকে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
আমার YouTube এর চ্যানেল টি পেতে এখানে কিল্ক করুন।
নিছে কিছু ভিড়িও টিউটোরিয়াল এর লিঙ্ক দিলাম।
আমি আশা করব অন্তত একবারের জন্য হলেও আমার চ্যানেলটি থেকে ঘুরে আসবেন।
যদি ভাল লাগে তাহলেই SUBSCRIBE করুন।
Mobile App Design in Photoshop CS5 Tutorial Step by Step iOS/Android
Create a Professional Business Card design in less then 15 Min, with Photoshop (For Beginners)
Make Your OWN Selfie in Digital Paint Cartoon Avatar Using Adobe Photoshop CS 5
Adobe Photoshop, Create Professional Stylish Edit of your own Pictures
How To Start Drawing in illustrator with Setup Brush for Art (for very beginner)
আমি অচেনা মানুষ রিলোড়েড। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 15 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ভাই, এটা কোন মেগা টিউন হল? আর এই টিউনটা তো আমি আগেও টেক টিউনে দেখেছি। আপনি কি রিপোস্ট করলেন?