বিজনেস কার্ড’ ডিজাইন : পর্ব-১ (আলোচনা)

সবাইকে আমার সালাম জানিয়ে আমার টিউনটি শুরু করছি। আমার এই টিউনটি শেষ হয়ে যাবে মোট দুইটি পর্বে। এখানে বিজনেস কার্ড ডিজাইন নিয়ে আমি সামান্য যা জানি তাই শেয়ার করছি।

বিজনেস কার্ড ডিজাইন করার জন্য আমাদের প্রথমে কিছু বেসিক কাজ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। যেমন : কার্ড এর প্রকৃত সাইজ কেমন হয়, কি কি বিষয় উল্লেখ করা থাকবে, লেখার ধরন কেমন হবে, লেখার সাইজ কেমন হবে ইত্যাদি।

আমি প্রথমে কিছু বেসিক বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং পরবর্তীতে একটি বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে দেখাবো।

বিজনেস কার্ডটি ডিজাইন করতে আমাদের ব্যবহার করতে হতে পারে ইলাস্ট্রেটর এবং ফটোশপ সফটওয়্যার দুইটিকে। ইলাস্ট্রেটর দিয়ে মূল ফরম্যাট এবং লেখাগুলো হবে আর ফটোশপ দিয়ে কোন ছবি মডিফাই করার প্রয়োজন হলে সেটা করে নিতে হবে। এবং সবশেষে কাজটি ইলাস্ট্রেটরে সেইভ করে নিতে পারি, তাহলে কোয়ালিটি ভালো পাওয়া যাবে।

১. সঠিক সাইজ নির্বাচন করতে হবে

আমরা অনেকেই কার্ড ডিজাইন করে থাকি কিন্তু প্রিন্টের কথা মাথায় রাখি না। এই কারণে কার্ডটি প্রিন্ট করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পরতে হয়। যেমন : কার্ডটির কিছু অংশ কাঁটা পড়ে এবং সাইজ ঠিক না থাকায় কার্ডটির গ্রহণযোগ্যতা কমে যায়।

একটি স্ট্যান্ডার্ড মানের বিজনেস কার্ডের সাইজ হয়ে থাকে, দৈর্ঘ্যে ৩.২৫ ইঞ্চি বা ৩.৫ ইঞ্চি এবং প্রস্থে ২ ইঞ্চি।

বিজনেস কার্ড প্রধানত দুই ধরনের হতে পারে, পোট্রেইট এবং ল্যান্ডস্ক্যাপ। যদি ল্যান্ডস্ক্যাপ হয় তাহলে দৈর্ঘ্য ৩.২৫ বা ৩.৫ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ২ ইঞ্চি হবে আর যদি পোট্রেইট হয় তাহলে উল্টা হবে অর্থাৎ দৈর্ঘ্য ২ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ৩.২৫ বা ৩.৫ ইঞ্চি হবে।

এই তো গেলো একটি বিজনেস কার্ড এর প্রকৃত সাইজ কেমন হয় সেই সম্পর্কে ধারনা। এখন যদি এটি প্রিন্ট করতে গিয়ে কোন অংশ কেটে ফেলি তখন কি হবে ! এই জন্য আসল ডিজাইন থেকে কিছু অংশ বাড়তি নেয়া হয়। একে Bleed Size বলে। যেমন : আমাদের বিজনেস কার্ডটির প্রকৃত সাইজ নেয়া হয়েছে দৈর্ঘ্যে ৩.৫ ইঞ্চি এবং প্রস্থে ২ ইঞ্চি। আমরা এক্ষেত্রে Bleed Size নেবো ০.৫ ইঞ্চি উভয় দিকে। তাহলে আমাদের কার্ডটির মোট সাইজ গিয়ে দাঁড়াবে, দৈর্ঘ্যে ৩.৫ ইঞ্চি +০.৫ ইঞ্চি = ৪ ইঞ্চি এবং প্রস্থে ২ ইঞ্চি + ০.৫ ইঞ্চি = ২.৫ ইঞ্চি।

সম্পূর্ন ডিজাইনটি করা থাকে একটি আলাদা বক্সের ভিতরে এবং সেই বক্সটি থাকে Bleed Size এর ভিতরে, ঐ বক্সটিকে বলে ‘Safe Area’। প্রিন্ট করার পর কার্ডটি নিরাপদে কেটে নিতে হবে এবং সেইফ এরিয়ার বাইরের অংশ ফেলে দিতে হবে।

২. রেজ্যুলেশান এবং কালার-মোড

রেজ্যুলেশান হচ্ছে কার্ডটির কোয়ালিটি। কার্ডটি প্রিন্ট করার পর কেমন হবে সেটার অনেকটি অংশ এই রেজ্যুলেশানের উপরেও নির্ভর করবে। এখানে রেজ্যুলেশান প্রিন্টের কথা কল্পনা করে ৩০০ পিপিআই দিতে হবে।

রেজ্যুলেশানের পর এইবার কালার-মোড নির্ধারণ করে নিতে হবে। বেশি পরিচিত কালারমোডের ভিতরে রয়েছে RGB কালার মোড এবং CMYK কালার মোড। ওয়েবের দুনিয়াতে RGB (Red, Green, Blue) কালার-মোডটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সব ধরনের রঙকে এই মোডটি শুধুমাত্র তিনটি বেসিক রঙ দিয়েই প্রকাশ করে থাকে। এবং প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে CMYK (Cyan, Magenta, Yellow, Black) কালার-মোডটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। একে চারকালারের প্রিন্টিং সিস্টেম বলে থাকে অনেকে।

আমাদের বিজনেস কার্ডটি যেহেতু প্রিন্ট করা হবে তাই আমাদের অবশ্যই CMYK কালার-মোডটি ব্যবহার করতে হবে।

৩. মূল তথ্যসমূহ

একটি বিজনেস কার্ডের সব থেকে জরুরী বিষয় হচ্ছে তথ্যসমূহ। এখানে কার্ডের মালিকের এমন কিছু তথ্য দেয়া থাকবে যেগুলো তিনি দিতে চাচ্ছেন এবং তাঁর বিজনেসের জন্য প্রয়োজন। তথ্য ছাড়া কার্ড অচল। এই তথ্যসমূহ সুন্দর করে সাজিয়ে নিতে হবে। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় বিষয় রাখতে হবে। অযথা অপ্রয়োজনীয় বিষয় রেখে কার্ডটিতে ভরে ফেলা যাবে না।

একটি বিজনেস কার্ডের তথ্যসমূহকে অবশ্যই পরিষ্কার করে লিখতে হবে। এই কারণে লেখাগুলোর জন্য অবশ্যই আমাদের ‘এডোবি ইলাস্ট্রেটর’ ব্যবহার করতে হবে। কারণ ইলাস্ট্রেটরে লেখাগুলো সুন্দর, পরিষ্কার করে আসে যা ফটোশপে আসে না। প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে লেখাগুলো ইলাস্ট্রেটরেই করতে হবে। যদি কেউ ফটোশপ ইউজার হয়ে থাকে অর্থাৎ ফটোশপ এর কাজ ইলাস্ট্রেটরের থেকে বেশি করতে পারে, এই ক্ষেত্রে তথ্যগুলো লেখার জন্য প্রথমে ইলাস্ট্রেটর ওপেন করে নিয়ে সকল লেখাগুলো ইলাষ্ট্রেটরে হাই রেজ্যুলেশান (৩০০ পিপিআই) দিয়ে লিখে নিতে হবে এবং সেগুলো কপি করে নিয়ে পরে এডোবি ফটোশপে বসাতে হবে। তাহলে তুলনামুলকভাবে লেখার কোয়ালিটি ভালো পাওয়া যাবে।

একটি বিজনেস কার্ডে তথ্য লেখার সময় চেষ্টা করতে হবে নাম, টাইটেল, ইমেইল এড্রেস ছোট/সংক্ষিপ্ত করে লেখার জন্য। এমন কোন ফন্ট ব্যবহার করা যাবে না যেগুলো পড়তে কষ্ট হয়। হতে পারে সুন্দর একটি ফন্ট কিন্তু পড়াই যায় না, তাহলে এ ক্ষেত্রে তা এভোয়েড করতে হবে। এমন করে বিজনেস কার্ডটি সাজাতে হবে যেন কেউ এই বিজনেস কার্ডটি নিলে পরবর্তীতে সেটা মনে রাখতে পারে।

তাহলে মনে রাখতে হবে :
ক. নাম, টাইটেল এবং ইমেইল সংক্ষেপে রাখতে হবে।
খ. ফন্ট সাইজ ১২ থেকে ১৪ পিক্সেলে রাখতে হবে।
গ. তথ্যসমুহল যা লিখতে হবে অবশ্যই সেগুলো ‘এডোবি ইলাস্ট্রেটরে’ লিখতে হবে।

৪. বিজনেস কার্ড ডিজাইনের সময় ক্রিয়েটিভিটির দিকে নজর দিতে হবে

একটি বিজনেস কার্ড তার মালিকর সম্পর্কে গল্প বলতে পারে তাই একে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে হবে। কমবেশি অনেক ডিজাইনাররাই বিজনেস কার্ড ডিজাইনের সময় ক্রিয়েটিভিটির দিকে নজর রাখে। চেষ্টা করতে হবে ভিন্ন রূপ দিয়ে নতুন একটি ডিজাইন করার। অন্যের মত যেন না হয়। দেখলেই যেন বোঝা যায় এটা আপনার। কার্ডটির কাটিং এর ভিন্নতা করা যেতে পারে। আইডিয়ার জন্য আশেপাশের ডিজাইনের দিকে নজর রাখতে হবে। বিজনেস কার্ড ল্যান্ডস্ক্যাপ অথবা পোট্রেইট হতে পারে আবার সিঙ্গেল সাইড বা ডাবল সাইডেড হতে পারে।

আইডিয়ার জন্য নিচের সাইটটি দেখা যেতে পারে : cardobserver.com

সুতরাং মনে রাখতে হবে :

ক. বিজনেস কার্ডটি ডিজাইনের সময় ক্রিয়েটিভিটির দিকে নজর রাখতে হবে।

খ. বিজনেস কার্ডটির কাটিং এর ক্ষেত্রে নজর রাখতে হবে।

গ. বিজনেস কার্ডটি ডিজাইনের সময় আইডিয়া বাড়াতে নিয়মিত আশেপাশের অন্যান্য ওয়েবসাইট দেখতে হবে।

৫. প্রিন্টিং

অনেকের কাছে প্রিন্টিং একটি কঠিন কাজ মনে হয়। তারা জানে না প্রিন্টিং জন্য মুল ফাইলটিকে কি ফরম্যাটে সেইভ দিতে হবে। কেউ কেউ নরমাল JPG ফরম্যাটে দিয়ে থাকে। এতে করে কোয়ালিটি ভালো পাওয়া যায় না। অনেক সময় PDF ফরম্যাটে প্রিন্ট দেয়া যেতে পারে। তবে ইলাস্ট্রেটর থেকেও সরাসরি প্রিন্ট করা যেতে পারে। এটাই বেস্ট।

পিডিএফ ফাইলে প্রিন্ট করতে :

File এ ক্লিক > Print এ ক্লিক।

প্রিন্টার সিলেক্ট করতে হবে প্রিন্টার মেনু থেকে, এক্ষেত্রে Adobe PostScript® File or Adobe PDF অথবা doPDF সিলেক্ট করতে হবে। doPDF এর জন্য doPDF সফটওয়্যার সংগ্রহ করে ইন্সটল করে নিতে হবে।

Artboard অপশন থেকে All সিলেক্ট করতে হবে যদি একাধিক Artboard নিয়ে কাজ করা হয় তখন। অবশ্য সব সময় All সিলেক্ট করে নিলেও সমস্যা নাই।

এছাড়াও …

রঙিন ছবিকে সাদাকালো করা : ছবিকেছবি ব্যবহার করা হলে অবশ্যই সেটা ‘এডোবি ফটোশপ’ ব্যবহার করে কারেকশন করে নিতে হবে। ফটোকে সাদাকালো করার জন্য ‘IMAGE > ADJUST > DESATURATE’ ব্যবহার না করে অবশ্যই ‘IMAGE > ADJUST > CHANNEL MIXER’ ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও ‘MONOCHROME’ চেকবক্সটিকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Rich Black & 100% Black : অনেক সময় আমরা কালো রঙ তৈরির ক্ষেত্রে (C=0, M=0, Y=0, K=100) দিয়ে থাকি, এটা ১০০% Black। এটা না করে যদি আমরা (C=90,M=60,Y=30,K=100) দেই তাহলে আরও বেটার লাগবে দেখতে। এটাকে ‘Rich Black’ কলে। আমাদের Rich Black ব্যবহার করতে হবে ১০০% Black এর পরিবর্তে। এটাই অনেক সময় দেখতে ভালো হবে।

প্রিন্টিং এর কথা খেয়াল করে ডিজাইন করলে ডিজাইন করার পূর্বেই ফটোকে ফটোশপে Image > Mode > CMYK করে নিতে হবে। ডিফল্ট অবস্থায় সেখানে RGB সিলেক্ট করা থাকে। এইবার সেই ফটোটার কাজ করা শেষ হয়ে গেলে সেইভ দিতে হবে হাই-কোয়ালিটি JPG বা PNG ফরম্যাটে। এবং ইলাস্ট্রেটর ওপেন করে File > Place ব্যবহার করে ছবিটি বসাতে হবে। ফটোশপ থেকে কপি করে ইলাস্ট্রেটরে ছবিটি নেয়া যাবে তবে এটা করা ঠিক হবে না।

কাজটি শেষ হয়ে গেলে ফাইল সিস্টেম দেখতে এমন হওয়া দরকার :Project folder
/Fonts
/Images
Main Illustrator .AI file

মেইন ফোল্ডারটির নাম হবে প্রোজেক্টের নাম দিয়ে এবং বাকি সব কিছুই তার ভিতরে রাখতে হবে। যেমন : কাজটি করতে গিয়ে যে সকল ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে তার একটি সংগ্রহ রাখতে হবে Fonts নামক ফোল্ডারটির ভিতরে, ইমেজ/ফটো/ছবি ব্যবহার করা হলে সেগুলো থাকবে Images ফোল্ডারটির ভিতরে এবং একটি থাকলে প্রধান ফাইল যা হতে পারে ‘ইলাস্ট্রেটর’ ফাইল ‘.AI’ ফরম্যাটের ফাইল। এর সাথে অতিরিক্ত থাকতে পারে, একটি ‘.JPG’ ফরম্যাটের, একটি ‘.PNG’ ফরম্যাটের এবং আরেকটি ‘.PDF’ ফরম্যাটের ফাইল। ব্যাস কাজ শেষ। এই সেটটি এখন সিডি/ডিভিডিতে রাইট করে বা পেনড্রাইভে বা অন্যকোনভাবে পাঠিয়ে দিতে হবে প্রিন্টিং এরিয়াতে প্রিন্ট করার জন্য।

DPI এবং PPI

অনেক সময় আমরা ফাইলের ক্ষেত্রে বলি ৩০০ dpi দিয়ে কাজটি করা হয়েছে, কিন্তু এটা ভুল। এখানে dpi হবে না, হবে ppi। ‘dpi’ হচ্ছে ‘Dot Per Inch’ আর ‘ppi’ হচ্ছে ‘Pixels Per Inch’। ‘dpi’ (Dot Per Inch) ব্যবহার করা হয় printer, monitor ইত্যাদি হার্ডওয়্যার এর ক্ষেত্রে কোন ডিজিটাল ফাইলের ক্ষেত্রে নয়। Digital ফাইলের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় ‘ppi’ (Pixels Per Inch)। ডিজিটাল ফাইল বলতে ফটোকে বুঝানো হয়েছে।

Mockup ডিজাইন কি

মোকআপ ডিজাইন হচ্ছে আপনি যে ডিজাইনটি করবেন সেটা ফাইনাল করার আগে একটি ডেমো ডিজাইন করা। মনে করি আমাদের এই বিজনেস কার্ডটি ডিজাইন করার পর এখন প্রিন্ট করবো কিন্তু তার আগে ডিজাইনটি যিনি করতে দিয়েছেন তাকে একবার দেখিয়ে নিতে হবে, এর জন্য একটি মোকআপ তৈরি করে তাকে দেখাতে হবে। মোকআপ দেখে খুশি হলেই তবে মুল ডিজাইনটি প্রিন্ট করতে পাঠাতে হবে। মোকআপ বিভিন্নভাবে সাজিয়ে নেয়া যায়। বিভিন্নভাবে সাজিয়ে সাজিয়ে দেখা যেতে পারে মুল ডিজাইনটি কেমন হয়েছে। যেমন : আমাদের বিজনেস কার্ডটি প্রিন্ট করার পর সেটি একত্রে অনেকগুলি একটি টেবিলের উপরে রাখলে দেখতে কেমন হবে, অথবা কার্ডগুলো টেবিলে ছড়িয়ে রাখলে কেমন দেখাবে ইত্যাদি।

অনেক ধরনের প্রিমেইড মোকআপ ডিজাইন পাওয়া যায় যা মডিফাই করার যোগ্য। সেগুলো সংগ্রহ করে আমাদের মুল কাজটি সেখানে সাবমিট করে দিতে পারলেই মোকআপ ডিজাইন হয়ে যাবে।

‘গ্রাফিকবার্গার’ ওয়েবসাইট থেকে মোকআপ সংগ্রহ করা যেতে পারে।

graphicburger.com

পরবর্তী পর্বে একটি বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে দেখতে গিয়ে বিষয়গুলো সম্পর্কে আরও ভালো করে ধারণা নেবো।

টিউনটি ভালো লাগলে আমার ব্লগ থেকে ঘুরে আসতে পারেন। আমার ব্লগের ঠিকানা : http://blog.alinsworld.com/

(বি. দ্র :টাইপ করার সময় বা কোন কারনে ছোটখাটো ভুল হতেই পারে, প্লিজ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।)

ধন্যবাদ।

Level 2

আমি মোঃ রেজোয়ান সাকী এলিন। , Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 21 টি টিউন ও 480 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।

I'm a student of Computing Information System (CIS) and love IT.


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস