1. আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি: যে বিষয়গুলো মানুষ বেশি খোঁজে, যেমন শিক্ষামূলক ভিডিও, টিউটোরিয়াল, ভ্লগ, রিভিউ, বা বিনোদনমূলক কন্টেন্ট, সেগুলো নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।
2. মনেটাইজেশন চালু করা: ইউটিউব চ্যানেলে মনেটাইজেশন চালু করতে গেলে কমপক্ষে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম দরকার। এসব পূরণ হলে চ্যানেলে বিজ্ঞাপণ দেখিয়ে আয় শুরু করতে পারেন।
3. এফিলিয়েট মার্কেটিং: ভিডিওর বিবরণে বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিঙ্ক যোগ করে আয় করা যায়। কেউ ওই লিঙ্কে ক্লিক করে পণ্য কিনলে আপনি কমিশন পাবেন।
4. স্পন্সরশিপ এবং ব্র্যান্ড ডিল: যখন চ্যানেলটি জনপ্রিয় হয়ে যায়, তখন বিভিন্ন ব্র্যান্ড থেকে স্পন্সরশিপ বা প্রোমোশনাল ভিডিওর প্রস্তাব আসতে পারে।
5. চ্যানেল মেম্বারশিপ ও সুপার চ্যাট: লাইভ স্ট্রিমিং বা প্রিমিয়াম কনটেন্টের জন্য দর্শকদের সাবস্ক্রিপশন বা ডোনেশন গ্রহণ করতে পারেন। এর জন্য ইউটিউবের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়।
6. মার্চেন্ডাইজিং (Merchandising): যদি আপনার ফ্যানবেস বড় হয়, তবে আপনার চ্যানেলের জন্য মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করতে পারেন, যেমন টি-শার্ট, মগ ইত্যাদি।
আমি জোবাইদা সুমাইয়া। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।